২৪ঘণ্টা ডেস্ক:
গত ২৬ শে জুলাই দৈনিক আজাদী পূর্বকোণসহ কয়েকটি পত্রিকায় ভিন্ন শিরোনামে প্রকাশিত “সীতাকুণ্ডে গরু ব্যবসায়ীকে মারধর করে টাকা ও মোটরসাইকেল লুটের অভিযোগ ” শীর্ষক সংবাদ দৃষ্টিগোচর হয়েছে। আমি মোহাম্মদ সালামত আলী একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী। দীর্ঘদিন ধরে সুনামের সাথে স্ক্রাপ লোহার ব্যবসা করে আসছি, ব্যাবসায়িক সুবিধার আজাদ অ্যান্ড ব্রাদার্সের প্রোপাইটার মোঃ আজাদ রহমান ও তার ভাই জাহিদ আলম লিটনের সাথে আমার ব্যবসায়িক সম্পর্ক গড়ে ওঠে। লিটনের মধ্যস্থতায় আজাদের কাছ থেকে লোহার প্লেট বিক্রি বাবদ ৪,১৫,০০,০০০/ (চার কোটি ১৫ লক্ষ টাকা) আমি পাওনা রয়েছি। এ বিষয়ে গত ১৪ ১০ ২০১৭ ইংরেজি তারিখে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সীতাকুন্ড সার্কেল কার্যালয়ে ও গত ২৫ ০৬ ২০১৮ ইং তারিখে চট্টগ্রাম পুলিশ সুপার কার্যালয় লিখিত অভিযোগ দায়ের করি।
এ বিষয়ে বারবার নোটিশ দিলেও সে হাজির না হয়ে নানা ছলচাতুরীর আশ্রয় নিয়ে সময়ক্ষেপণ করতে থাকে। গত ২০ ৭ ২০২১ ইং তারিখ আনুমানিক রাত দশটার সময় কদমরসুল বাজারে আমি সহ আমার পরিবারের নাম উল্লেখ করে আজাদের ভাই লিটন গালমন্দ করতে থাকে এসময় বলতে থাকে যদি পাওনা টাকা চাইতে আসি তাহলে আমি ও আমার পরিবারকে হত্যা করে ফেলবে। আমি ওখানে গিয়ে তার প্রতিবাদ করি। এ সময় ক্ষিপ্ত হয়ে সে আমাকে হেনস্তা করার চেষ্টা করে।স্থানীয় ব্যবসায়ীরা এর প্রতিবাদে এগিয়ে আসলে তাদের সাথে ঝগড়ায় জড়িয়ে পড়ে। এবং আমাকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করবে বলে হুমকি দেয়, পরে আমি জানতে পারি শিশু ভ্রাতুষ্পুত্র সহ আমার পরিবারের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন মামলা দায়ের করে। যা শাক দিয়ে মাছ ঢাকার সামিল। এই আজাদের পরিবার এযাবত কালে অনেকের সাথে এ ধরনের আচরণে লিপ্ত হয়েছে। এই পরিবারটি ইতিমধ্যে অনেক পরিবারকে পথে নামিয়েছে, যদি আজাদ এতই ধোয়া তুলসীপাতা হইতো তাহলে আজকে ৭ বছর যাবত ধরে সে পলাতক কেন ? বিভিন্ন জনের টাকা মেরে দিয়ে সে আড়ালে থেকে তার ভাইকে দিয়ে সে ব্যবসা করাচ্ছে। এই পরিবারটি পুরা সীতাকুণ্ডের মধ্যে সবচেয়ে টাউট এবং বাটপার পরিবার। ওদের এখন যদি সবাই মিলে শায়েস্তা করা না যায় তাহলে ওরা ভবিষ্যতে আরো অনেক পরিবারকে ধ্বংস করে দিবে।
Leave a Reply