ফটিকছড়ি প্রতিনিধিঃ মাইজভান্ডার দরবার শরীফের মুন্তাজেম আলহাজ্ব শাহসুফি সৈয়দ আহমদ হোসাইন শাহরিয়ার মাইজভাণ্ডারী বলেছেন, মাইজভাণ্ডারী তরিকা লালনের দিকপাল ছিলেন সৈয়দ মুনিরুল হক মাইজভাণ্ডারী। এই তরিকতের প্রচার প্রসার ও লালন পালনে তার অবদান স্মরনীয় হয়ে থাকবে ইতিহাসের পাতায়।
তিনি গতকাল মাইজভান্ডার দরবার শরীফের গাউসুল আজম মাইজভাণ্ডারী’র একক উত্তরাধিকারী পৌত্র অছি-এ-গাউসুলআজম মাওলানা শাহসুফি সৈয়দ দেলাওর হোসাইন মাইজভাণ্ডারী (ক.) কর্তৃক মনোনীত মোন্তাজেমে দরবার আলহাজ্ব শাহসুফি সৈয়দ মুনিরুল হক মাইজভাণ্ডারী (রহঃ)’র পবিত্র বেছাল দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখছিলেন।
অনুষ্ঠানে ছদারত করেন আলহাজ্ব শাহসুফি সৈয়দ সাজ্জাদ হোসাইন সোহেল মাইজভাণ্ডারী।
সংগঠনের কেন্দ্রীয় সহকারী সচিব মাওলানা মুহাম্মদ হাসানের সঞ্চালনায় আলোচনায় অংশ নেন, ফটিকছড়ি জামেউল উলুম সিনিয়র মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা সৈয়দ ইব্রাহিম কাসেম কাঞ্চনপুরী, মাইজভাণ্ডার শরীফ শাহী জামে মসজিদের খতিব মাওলানা সৈয়দ বশিরুল আলম মাইজভাণ্ডারী। বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় সমন্বয় কমিটির সদস্য সচিব নাজমুল হাসান মাহমুদ শিমুল, সহকারী সচিব লালন ওসমান।
উপস্থিত ছিলন কেন্দ্রীয় আহবায়ক আলহাজ্ব কাজী মুহাম্মদ জানে আলম বাবুল, আলহাজ্ব জাফর আহমদ,মাওলানা মুহাম্মদ জহুরুল হক, মোবারক হোসেন, মোস্তফা কায়সার, সৈয়দ মামুনুল ইসলাম,নুরুল কবির মাসুদ প্রমুখ।
মিলাদ ও মুনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা মুহাম্মদ ওসমান গনী। এতে বিভিন্ন শাখা/দায়রার বিপুল সংখ্যক সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
Leave a Reply