Category: স্বাস্থ্য

  • করোনা চিকিৎসায় ১৫০ আইসিইউ প্রস্তত : ডা. ফ্লোরা

    করোনা চিকিৎসায় ১৫০ আইসিইউ প্রস্তত : ডা. ফ্লোরা

    দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্তদের চিকিৎসা দেয়ার জন্য রাজধানীতে ১৫০টি নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্র (আইসিইউ) প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর) পরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা।

    বাংলাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের সবশেষ পরিস্থিতি জানাতে মঙ্গলবার দুপুর সোয়া ১২টায় স্বাস্থ্য অধিদফতরের সম্মেলনকক্ষে ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা জানান।

    মীরজাদী বলেন, রোজ এক হাজার করোনা রোগীর নমুনা পরীক্ষা করার সক্ষমতা রয়েছে আমাদের। প্রতিনিয়ত কিট আসছে দাতা সংস্থাগুলো থেকে।

    সেব্রিনা বলেন, ‘গত ২৪ ঘণ্টায় আইইডিসিআরের হটলাইনে কল এসেছে ৪ হাজার ২০৫টি। এর মধ্যে করোনা সংক্রান্ত ছিল ৪ হাজার ১৬৪টি। এ ছাড়া সর্বমোট ২৭৭ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৬টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এদের মধ্যে দুই জনের করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। তারা হাসপাতালে আইসোলেশনে আছেন। সব মিলিয়ে হাসপাতালের আইসোলেশনে আছেন ১৬ জন। ৪৩ জন আছেন প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে।

    বাংলাদেশে নতুন করে আরও দুজন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, দেশে নতুন করে আরও দুজন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। আক্রান্তদের দুজনই পুরুষ। তাদের মধ্যে একজন যুক্তরাষ্ট্র থেকে এসেছে, একজন ইতালিফেরত।

    এর আগে সোমবার তিনজন আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে দুটি শিশু ও একজন নারী। সব মিলিয়ে এখন এই রোগে ১০ জন আক্রান্ত হলেন। এদের মধ্যে তিনজন সুস্থ হয়ে উঠেছেন, তাদের দুজন বাড়ি চলে গেছেন।

  • দেশে আরও দু’জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত

    দেশে আরও দু’জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত

    দেশে নতুন করে আরও দু’জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত বেগী শনাক্ত করা হয়েছে। সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর) এ তথ্য জানিয়েছে।

    মঙ্গলবার দুপুর সোয়া ১২টার দিকে আইইডিসিআর’র পরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।

    তিনি বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৬ জনের নমুনা সংগ্রহের মাধ্যমে পরীক্ষা করার পর এ দুজনের শরীরে করোনার উপস্থিতি পাওয়া গেছে।

    ডা. ফ্লোরা জানান, নতুন করে যে দুজন আক্রান্ত হয়েছেন, তারা পুরুষ। একজন ইতালি থেকে আসা, আরেকজন যুক্তরাষ্ট্র থেকে এসেছেন। একজন ছিলেন প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে, আরেকজন একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। তিনি একজন আক্রান্তের সংস্পর্শে থেকে সংক্রমিত হয়েছেন। দেশে এখন মোট ১৬ জন আইসোলেশনে আছেন। প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টইনে আছেন ৪৩ জন।

    এ নিয়ে দেশে মোট ১০ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত শনাক্ত করা হল।

  • দেশে নতুন আরও তিন জন করোনা রোগী শনাক্ত

    দেশে নতুন আরও তিন জন করোনা রোগী শনাক্ত

    দেশে নতুন করে আরও তিন জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)। এ নিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৮।

    আজ সোমবার (১৬ মার্চ) রাজধানীর মহাখালীর আইইডিসিআর-এর কার্যালয়ে প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা এ তথ্য জানান।

    তিনি বলেন, ‘গতকাল নমুনা পরীক্ষার পর আরও তিন জনের মধ্যে করোনার উপস্থিতি পাওয়া গেছে। সর্বমোট আট জনের ভেতরে এখন করোনার উপস্থিতি রয়েছে। আগে করোনায় আক্রান্ত বলে নিশ্চিত হয়েছিলেন এমন একজনের পরিবারের সদস্য হলেন আক্রান্ত নতুন তিন জন। এদের মধ্যে এক জন নারী ও দুজন শিশু রয়েছে।’

    মীরজাদি সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, ‘আমরা আবারও অনুরোধ করছি, যারা বাইরে থেকে আসছি, তারা যাতে পরিবারের কাছ থেকেও দূরত্ব বজায় রাখি। আমরা হোম কোয়ারেন্টিন করাটা নিশ্চিত করতে পারবো। কিন্তু, পরিবারের ক্ষেত্রে পরিবারেরও ভূমিকা নিতে হবে। যদি সেক্ষেত্রে পালন করা সম্ভব না হয়, তাহলে আমাদের প্রাতষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে যেতে হবে।’

    ‘যে তিন জন নতুন শনাক্ত হয়েছে তাদের আমরা হাসপাতালে এনেছি। তাদের মধ্যে উপসর্গ মৃদু। তাদের শারীরিক অবস্থা ভালো। কিন্তু, তাদের কাছ থেকে যাতে ছড়িয়ে না পড়ে, তাই তাদের আমরা আইসোলেশন ও পর্যবেক্ষণে রেখেছি’, যোগ করেন তিনি।

  • হাসপাতাল থেকে করোনা সন্দেহভাজন রোগী পালিয়েছেন

    হাসপাতাল থেকে করোনা সন্দেহভাজন রোগী পালিয়েছেন

    ঢাকার শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে সন্দেহভাজন এক করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগী পালিয়েছেন।

    রোববার (১৫ মার্চ) বিকেলে বাহরাইন ফেরত ৪০ বছর বয়সী ওই রোগী পালিয়ে যান বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

    সকাল ৮টার দিকে গায়ে জ্বর নিয়ে হাসপাতালের মেডিসিন ওয়ার্ডে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি।

    হাসপাতালের পরিচালক উত্তম কুমার বড়ুয়া বলেন, ওই রোগী জ্বর, সর্দি-কাশি ও শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন। তার শারীরিক অবস্থা দেখে করোনাভাইরাস সন্দেহে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর) এ যোগাযোগ করা হয়।

    তিনি বলেন, দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে আইইডিসিআরের দল স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে এলে মেডিসিন ওয়ার্ডে তাকে ও তার স্ত্রীকে খুঁজে পাওয়া যায়নি।

    হাসপাতালে কর্তব্যরত নার্স উমা রাণী সাহা জানান, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে শুনে ওই রোগী খুবই ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন।

    পালিয়ে যাওয়া রোগীর বাড়ি নোয়াখালী। গত ১৮ জানুয়ারি বাহরাইন থেকে দেশে ফেরেন তিনি।

  • দেশে নতুন দুই করোনা রোগী শনাক্ত

    দেশে নতুন দুই করোনা রোগী শনাক্ত

    বাংলাদেশে নতুন করে আরও দুইজন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

    শনিবার (১৪ মার্চ) রাত সাড়ে ৯টার দিকে রাজধানীর মিন্টো রোডে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।

    স্বাস্থ‌্যমন্ত্রী বলেন, তাদের একজন ইতালিফেরত, আরেকজন জার্মানিফেরত। তাদের আমরা এনেছি, হাসপাতালে রেখেছি।

    এর আগে ৮ মার্চ প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে তিনজন করোনায় আক্রান্ত রোগী শনাক্ত করা হয়। তবে তারা বর্তমানে সুস্থ রয়েছেন।

    বিশ্বের শতাধিক দেশ ও অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়া ভাইরাসটির সংক্রমণে কোভিড-১৯ রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা এখন পাঁচ হাজার ৭৯৮। এতে আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ৫৪ হাজার ১৫৫ জন। তবে আক্রান্তদের মধ্যে ৭২ হাজার ৫৫০ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

    চীনের মধ্যাঞ্চলের হুবেই প্রদেশের রাজধানী শহরে উহানের একটি সামুদ্রিক খাবার ও বন্যপ্রাণীর বাজার থেকে উৎপত্তি হওয়া এ ভাইরাস এখন ইউরোপ ও আমেরিকায় ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। ভাইরাসটিতে চীনে আক্রান্ত ও মৃত মানুষের হার কমতে থাকলেও এসব অঞ্চলে তা লাফিয়ে বাড়ছে।

    চীনের উহান থেকে যে নতুন করোনাভাইরাস বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ছে তা প্রাণঘাতী রূপ এখন সবচেয়ে ভয়াবহ ইউরোপের দেশ ইতালিতে। সেখানকার সরকার গোটা দেশ অবরুদ্ধ করে রাখলেও গতকাল শুক্রবার ইতালিতে ভাইরাসটির সংক্রমণে রেকর্ড সর্বোচ্চ ২৫০ জনের মুত্যুর খবর পাওয়া গেছে।

    ইতালিতে গত ২৪ ঘণ্টায় রেকর্ড আড়াইশ জনের প্রাণহানি ঘটায় দেশটিতে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা এখন এখন এক হাজার ২৬৬ জন। এছাড়া করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১৭ হাজার ৬৬০।

    করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর সংখ্যা লাফিয়ে বাড়ছেই। শনিবার পর্যন্ত পাঁচ হাজার ৪৩৬ জন এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে। বিশ্বব্যাপী এ ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা এক লাখ ৪৫ হাজার ৬৪৮। অপরদিকে চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৭২ হাজার ৫৩২ জন।

  • দেশে নতুন করোনা আক্রান্ত নেই

    দেশে নতুন করোনা আক্রান্ত নেই

    বাংলাদেশে নতুন করে কারও শরীরে করোনা ভাইরাসের (কভিড-১৯) উপস্থিতি পাওয়া যায়নি। শুক্রবার (১৩ মার্চ) সকালে রাজধানীর মহাখালীতে সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান জাতীয় রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) পরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা।

    তিনি জানান, করোনা ভাইরাসের উপসর্গ আছেন এমন ১৮৭ জনের পরীক্ষা করে আগের তিনজন বাদে কারও শরীরে করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া যায়নি। গত ২৪ ঘণ্টায় ২৪ জনের পরীক্ষা করা হলে তাদের ফলাফল নেগেটিভ এসেছে।

    এদিকে সৌদি যেতে করোনামুক্ত এমন স্বাস্থ্য সনদের দরকার নেই বলেও জানান তিনি।

    ফ্লোরা বলেন, এখন পর্যন্ত করোনার জন্য খোলা হটলাইনে মোট ৪ হাজার ২১২টি কল এসেছে। তবে অভিযোগ রয়েছে নাম্বার ব্যস্ত পাওয়ার।

    করোনার উপসর্গ রয়েছে এমন কাউকে আইইডিআরে সরাসরি না গিয়ে আগে হট লাইনে যোগাযোগের পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, কারও শরীরে যদি করোনা ভাইরাসের উপসর্গ থাকে এবং তিনি যদি সরাসরি সেখানে আসেন তবে সুস্থ কেউও আক্রান্ত হতে পারেন।

  • করোনা মোকাবেলায় ৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ

    করোনা মোকাবেলায় ৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ

    সরকার দেশে করোনা ভাইরাস (কভিড-১৯) ছড়িয়ে পড়া রোধে স্বাস্থ্যসেবা খাতে ৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে।

    অর্থ মন্ত্রণালয় আজ স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালকের এক শ’ কোটি টাকা বরাদ্দের দাবির জবাবে এ বরাদ্দ সম্পর্কে তাকে অবহিত করেছে।

    ৫০ কোটি টাকার মধ্যে ৪৫.৫ কোটি টাকার বেশি সরঞ্জাম ক্রয়ের জন্য। বাকি বরাদ্দ জনসচেতনতা বাড়াতে এবং রাসায়নিক রি-এজেন্ট কেনার জন্য ব্যবহার করা হবে।

    অর্থ মন্ত্রণালয় ২০১৯-২০-এর সংশোধিত বাজেটের অপ্রত্যাশিত ব্যয় ব্যবস্থাপনা তহবিল থেকে এ তহবিল বরাদ্দ দিয়েছে।

  • বাংলাদেশে করোনায় আক্রান্ত ৩ জনের মধ্যে ২জন সুস্থ

    বাংলাদেশে করোনায় আক্রান্ত ৩ জনের মধ্যে ২জন সুস্থ

    দেশে নতুন করে কারও শরীরে করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া যায়নি। এছাড়া আগের যেই তিনজন এ ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছিলেন মঙ্গলবার (১০ মার্চ) তাদের পুনঃপরীক্ষা করে দু’জনের ফল নেগেটিভ পাওয়া গেছে। তারা এখন সুস্থ। শিগগিরই তাদের ছাড়পত্র দেয়া হবে।

    বুধবার (১১ মার্চ) করোনা ভাইরাস নিয়ে নিয়মিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) পরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা।

    তিনি জানান, গেল ২৪ ঘণ্টায় করোনার জন্য চালু করা নম্বরে ৩ হাজার ২৩২টি কল এসেছে, যার মধ্যে ৩ হাজার ১৪৫টিই করোনা ভাইরাস সংক্রান্ত। এখন পর্যন্ত ১৪২ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এদের মধ্যে নতুন করে কারও শরীরে এ ভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া যায়নি।

    তিনি আরও জানান, বর্তমানে ওই তিনজন চিকিৎসা নিচ্ছেন এবং আটজন আইসোলেশনে রয়েছেন।

    সেব্রিনা বলেন, আগে যে তিনজনের শরীরে করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া গিয়েছিল তাদের পুনঃপরীক্ষা করা হয়েছে এবং তাদের দু’জনের ফলাফল নেগেটিভ আছে।

  • বাংলাদেশে তিন করোনা রোগী শনাক্ত

    বাংলাদেশে তিন করোনা রোগী শনাক্ত

    চীনের উহান থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে করোনাভাইরাস (কভিড-১৯) ছড়িয়ে পড়ার আড়াই মাস পর বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো এই ভাইরাসে তিনজন আক্রান্ত বলে নিশ্চিত করেছে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)।

    রবিবার বিকালে সংবাদ সম্মেলনে এসে আইইডিসিআরের পরিচালক মীরজাদি সেব্রিনা ফ্লোরা এতথ্য জানিয়ে বলেন, ‘আক্রান্তদের হাসপাতালে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে।’

    সেব্রিনা বলেন, ‘আক্রান্তদের মধ্যে দুজন পুরুষ ও একজন নারী। এদের মধ্যে একজন পুরুষ ও একজন নারী একই পরিবারের।’

    আইইডিসিআর পরিচালক জানান, সম্প্রতি দুজন ইতালি প্রবাসী দেশে আসেন। তাদের একজনের মাধ্যমে পরিবারের নারী সদস্য আক্রান্ত হন।

    তিনি বলেন, আক্রান্ত তিনজন রোগীর অবস্থায়ই স্থিতিশীল। তারা ভালো আছেন। তবে আইসোলেশনে থাকবেন।

    তিনি বলেন, ‘এই প্রবাসীরা কোথায় কোথায় গিয়েছেন, কাদের কাদের সঙ্গে মিশেছেন খোঁজ খবর নেয়া হচ্ছে। আক্রান্তদের বয়স ২০ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে।’

    প্রসঙ্গত, গত বছরের ডিসেম্বরের শেষের দিকে চীনের উহানে প্রথম নিউমোনিয়াসদৃশ এই ভাইরাসের সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছিল। এরপর একে একে ১০২টি দেশ ও অঞ্চলে করোনাভাইরাসের সংক্রমিত রোগী সন্ধান মিলেছে।

  • সীতাকুণ্ডের সোনাইছড়িতে নির্মাণ হচ্ছে ১০ শয্যার সরকারি হাসপাতাল

    সীতাকুণ্ডের সোনাইছড়িতে নির্মাণ হচ্ছে ১০ শয্যার সরকারি হাসপাতাল

    ২৪ ঘন্টা ডট নিউজ। কামরুল দুলু,সীতাকুণ্ড : সীতাকুণ্ডের সোনাইছড়িতে নির্মিত হচ্ছে ১০ শয্যার অধুনিক একটি সরকারি হাসপাতাল। মা ও শিশুসহ সকলের স্বাস্থ্য সেবা দেওয়া হবে এই হাসপাতালে।

    হাসপাতালের জন্য তিন কোটি টাকা মূল্যের ৫১ শতক জমি দান করেছেন বিশিষ্ট শিল্পপতি ও শিপ ব্রেকার্স মাস্টার আবুল কাসেম। সবুজে ঘেরা পাহাড়ের পাদদেশে এই জমির উপর প্রায় ৪ কোটি ৮৩ লাখ টাকা ব্যায়ে নির্মিত হচ্ছে দুইটি বহুতল ভবন।

    পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর এই ভবনটি নির্মাণ করার জন্য সম্পন্ন করেছেন। গত ডিসেম্বর মাস থেকে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ভবন নির্মাণের কাজ শুরু করেছে। চলতি মাসের প্রথম তলার ছাদ দেওয়া হবে। আগামী ডিসেম্বর অথবা জানুয়ারিতে চালু হতে পারে এই হাসপাতালের চিকিৎসা সেবা। এই হাসপাতালটি নাম দেওয়া হয়েছে বানু-মোনাফ মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র।

    হাসপাতালটি উপজেলার সোনাইছড়ি ইউনিয়নের কেশবপুর এলাকায় অবস্থিত। ২০১৭ সালে জুন মাসে অজ্ঞাত রোগে সোনাইছড়ি ইউনিয়নের ত্রিপুরা পাড়ায় মারা যায় ১১ শিশু। আক্রান্ত হন আরও শতাধিক শিশু। পরবর্তীতে অজ্ঞাত রোগটি ‘হাম’ বলে নিশ্চিত হন স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা। ওই সময় উঠে আসে ত্রিপুরা পল্লীর বাসিন্দাদের স্বাস্থ্য না নেওয়ার বিষয়টি।

    পাহাড়ে বসবাসরত নৃ-গোষ্ঠির এই মানুষগুলো আধুনিক স্বাস্থ্য সেবা না নিয়ে ঝাঁড়ফুক ও কবিরাজি চিকিৎসায় প্রতি ঝুকে পড়া। সরকারিভাবে বিনা মূল্যে দেওয়া ‘হাম’সহ ১০টি রোগের টিকা দেওয়া বিষয়টি ছিলো তাদের অজানা।

    শিশু মৃত্যুর ঘটনার পর সরকারি ভাবে ত্রিপুরা পল্লীর পাশে ওই সময় অস্থায়ী ভাবে স্থাপিত হয় কমিউনিটি ক্লিনিক। পাহাড়ে নৃ-গোষ্ঠিসহ স্থানীয় বাসিন্দারা চিকিৎসা নিচ্ছেন ওই ক্লিনিক থেকে। প্রতিদিন দেড়শ থেকে দুইশ রোগীর চিকিৎসা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে কর্তব্যরত চিকিৎসকদের।

    তবে সেবা প্রার্থীরা বেশিরভাগই নারী ও শিশু। এরই মধ্যে সরকারিভাবে মন্ত্রনালয়ে সিদ্ধান্ত হয় ওই এলাকায় যদি কেই জমি দান করেন তা হলে ১০ শয্যার একটি হাসপাতাল করবে সরকার।

    বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে সোনাইছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মনির আহমেদ জমি সন্ধান করতে মরিয়া হয়ে ওঠেন। অনেক দানশীল ও ব্যবসায়ীর কাছে ধর্ণা দিয়েও কোন কাজে হয়নি। পরবর্তীতে চেয়ারম্যানের অনুরোধে জমি দান করতে এগিয়ে আসেন স্থানীয় শিপ ব্রেকার্স ও শিল্পপতি মাস্টার মোহাম্মদ আবুল কাসেম।তিনি সরকারি নিয়ম মোতাবেক ৫১শতক জমি রেজিষ্ট্রারী করে দেন হাসপাতালের জন্য।

    এ ব্যাপারে সোনাইছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মনির আহমেদ বলেন, সোনাইছড়ি ইউনিয়ন পরিষদে একটি কমিউনিটি ক্লিনিক রয়েছে। কিন্তু ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পূর্বে পাহাড়ে বসবাস করে চার শতাধিক নৃ-গোষ্ঠি পরিবার। তারা অধুনিক চিকিৎসা সেবা কী জানতো না। কখনো টিকাও নেইনি তারা।

    ফলে ২০১৭ সালের জুনে ‘হাম’ রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায় ত্রিপুরা পল্লীর ১১ শিশু। সরকার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে একটি মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র করার উদ্যোগ নেন। এতে পাহাড়ে বসবাসরত নৃ-গোষ্ঠিসহ স্থানীয় গর্ভবতী মা, কিশোর কিশোরীসহ শিশুদের স্বাস্থ্য সেবা দেওয়া হবে। থাকবে ঠিকা কার্যক্রমও।

    জমিদাতা বিশিষ্ট শিল্পপতি মাদার স্টিল শিপ ব্রেকার্সের মালিক মাস্টার মোহাম্মদ আবুল কাসেম বলেন, সোনাইছড়ি ইউনিয়নের ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পূর্বে কোন স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্র নেই। পাহাড়ে থাকা নৃ-গোষ্ঠিসহ স্থানীয় গবীর অসহায় পরিবারের নারী শিশুরা অর্থ অভাবে স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।

    আমার বাবা আলহাজ্ব আবদুল মোনাফ অনেক সময় বিষয়টি অনুধাবন করে আমাকে বলতে ওই এলাকার গবীর অসহায় লোকদের জন্য একটি হাসপাতাল করতে। স্থানীয় চেয়ারম্যান মনির আহমেদ হাসপাতাল নির্মাণের বিষয়টি আমাকে জানালে আমি ৫১ শতক জায়গা হাসপাতালের জন্য দান করি।

  • ফৌজদারহাটস্থ বিআইটিআইতে করোনা ভাইরাস সম্পর্কে সতর্কতা সেমিনার অনুষ্ঠিত

    ফৌজদারহাটস্থ বিআইটিআইতে করোনা ভাইরাস সম্পর্কে সতর্কতা সেমিনার অনুষ্ঠিত

    কামরুল ইসলাম দুলু : বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব ট্রপিক্যাল এন্ড ইনফেকশাস ডিজিজজ (বিআইটিআইডি) ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন ফর এ্যাডভান্সমেন্ট অব ট্রপিক্যাল মেডিসিন (বিএএটিএম) এর যৌথ উদ্যাগে করোনা ভাইরাস সন্মন্ধে কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    শনিবার বেলা ১১টায় সীতাকুণ্ডের ফৌজদারস্থ বিআইটিআইডি’র ৪র্থ তলায় অডিটোরিয়ামে উক্ত কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হয়।

    বিআটিআইডির পরিচালক অধ্যাপক ডাঃ এম,এ হাসান চৌধুরীর নেতৃত্বে চিকিৎসকদের সক্রিয় অংশ গ্রহণে উক্ত কনফারেন্স অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মোঃ ইসমাইল খান।

    সেমিনারের মুল প্রবন্ধ উপস্থাপনা করেন বিএসএমএমইউ সহকারী অধ্যাপক ডাঃ ফজলে রাব্বী চৌধুরী এবং বিআইটিআইডি’র সহযোগী অধ্যাপক ডাঃ মামুনুর রশিদ। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক ডাঃ মোঃ রিদউয়ানুর রহমান, চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজের অধক্ষ্য অধ্যাপক ডাঃ মো আমির হোসেন।

    করোনা ভাইরাস সম্পর্কিত বিশেষজ্ঞ মতামত প্রদান করেন অধ্যাপক ডাঃ সুজাত পাল, অধ্যাপক ডাঃ মোঃ রোবেদ আমিন, অধ্যাপক ডাঃ মোঃ আব্দুস সাত্তার, অধ্যাপক ডাঃ অনিরুদ্ধ ঘোষ এবং ডাঃ হাসিনা নাসরীন।

    বক্তারা বলেন, করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় আরো উদ্যোগী ভূমিকা পালন করতে হবে। করোনা ভাইরাস রোগী শনাক্ত না হলেও ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশে। ভাইরাসটি যাতে বাংলাদেশের ছড়িয়ে পড়তে না পারে সে জন্য জনচেতনা সৃষ্টির পাশাপাশি ভাইরাসটি মোকাবিলায় কী কী করণীয় রয়েছে তা দ্রুততার সঙ্গে নির্ধারণ করতে হবে। ভাইরাসটি মোকাবিলা করতে হলে ভাইরাসটির আচরণ থেকে শুরু করে সবকিছুই জানতে হবে।

    সেমিনারে করোনা ভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত না হয়ে সতর্কতা অবলম্বনের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেন বিশেষজ্ঞরা। করোনা ভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত নয়, সর্বোচ্চ মাত্রার সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। এই ভাইরাসটি একজন মানুষের দেহ থেকে আরেকজন মানুষের দেহে দ্রুত ছড়াতে পারে।

    করোনা ভাইরাস মানুষের ফুসফুসে সংক্রমণ ঘটায় এবং শ্বাসতন্ত্রের মাধ্যমেই এটি একজনের দেহ থেকে আরেকজনের দেহে ছড়ায়। ভাইরাসটি শরীরে ঢোকার পর সংক্রমণের লক্ষণ দেখা দিতে প্রায় পাঁচ দিন লাগে। প্রথম লক্ষণ হচ্ছে জ্বর। তারপর দেখা দেয় শুকনা কাশি। এক সপ্তাহের মধ্যে দেখা দেয় শ্বাসকষ্ট।

    সেমিনারে মূল প্রবন্ধে অধ্যাপক ডাঃ ফজলে রাব্বী চৌধুরী এবং অধ্যাপক ডাঃ মামুনুর রশিদ করোনা ভাইরাস সম্পর্কে সতর্কতা অবলম্বনের বিভিন্ন কৌশল আলোক চিত্রের মাধ্যমে তুলে ধরেন।

  • চমেক হাসপাতালে কার্ডিলজী ক্যাথল্যাব উদ্বোধন করলেন সিটি মেয়র

    চমেক হাসপাতালে কার্ডিলজী ক্যাথল্যাব উদ্বোধন করলেন সিটি মেয়র

    ২৪ ঘন্টা ডট নিউজ। চট্টগ্রাম ডেস্ক : চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে বহুল প্রত্যাশিত কার্ডিলজী ক্যাথল্যাব’র উদ্বোধন করা হয়।

    আজ বৃহস্পতিবার সকালে কার্ডিলজী বিভাগে ফলক উম্মোচন করে কার্ডিলজী ক্যাথল্যাব-১ ও ২ উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আলহাজ্ব আ.জ.ম.নাছির উদ্দীন।

    এই ক্যাথল্যাব উদ্বোধনের ফলে বৃহত্তর চট্টগ্রামের মানুষ হ্নদরোগের চিকিৎসা সুবিধা পাবে। এই চিকিৎসা সুবিধার মধ্যে থাকছে এনজিও গ্রাম,এনজিও প্লাষ্টিক (রিং পরানো),স্থায়ী ও অস্থায়ী পেকমেকার স্থাপন। এই উপলক্ষে আয়োজিত কার্ডিলজী বিভাগ কনফারেন্স হলে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সিটি মেয়র বলেন শহরমুখি জনতার চাপ নগরে দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তেমনি বৃহত্তর চট্টগ্রামের এই হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এমতাবস্থায় চমেক হাসপাতালকে চিকিৎসা সেবা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।

    এই প্রসঙ্গে সিটি মেয়র বলেন এই প্রতিষ্ঠানটি ৫”শ বেডে একটি হাসপাতাল। পরবর্তীতে ৫”শ থেকে ১৩১৩ শয্যা বিশিষ্ট চট্গ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে উন্নীত করা হয়। কিন্তু জনবল বৃদ্ধি করা হয়নি। ৫”শ বেডের জনবল দিয়ে আজো ধুকেধুকে চলছে চমেক হাসপাতাল।

    তিনি আরো বলেন এই জনবল দিয়ে গড়ে প্রতিদিন ৭হাজার রোগীকে চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছে চমেক। এছাড়া রোগী হিসেবে প্রত্যন্তাঞ্চল থেকে আসা প্রতিদিন আউট ডোরে চিকিৎসা সেবা নিচ্ছে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার রোগী। বলতে গেলে চমেক হাসপাতালে নিয়োজিত ডাক্তাররা সাধারণ মানুষের চিকিৎসা সেবা অব্যাহত রেখে অসাধারণ কাজ করে যাচ্ছে।

    তিনি বলেন কার্ডিলজী ক্যাথল্যাবে গত বছরের এদিন পর্যন্ত ১২হাজার রোগীকে এনজিও গ্রাম চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়। ক্যাথল্যাব উদ্বোধনের মাধ্যমে কার্ডিলজী সংক্রান্ত সকল সুযোগ সুবিধা এতদাঞ্চলের মানুষ আরো বেশী চিকিৎসা সেবা ভোগ করতে পারবে বলে তিনি প্রত্যাশা করেন।

    চমেক হাসপাতালের মূল ভবনের দ্বিতীয় তলার হৃদরোগ বিভাগে স্থাপিত কার্ডিলজী এ ক্যাথল্যাব স্থাপন করা হয়েছে।

    চমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রি:জেনারেল মোহসেন উদ্দিন আহমেদ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় কার্ডিলজী বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ডাক্তার প্রবীর কুমার দাশ স্বাগত বক্তব্য রাখেন।

    অনুষ্ঠানে বিএমএ এর চট্টগ্রামের সভাপতি প্রফেসর ডাক্তার মুজিবুল হক খান,সাধারণ সম্পাদক ডাক্তার ফয়সাল ইকবাল চৌধুরী, চমেক হাসপাতালের উপাধ্যক্ষ ডাক্তার নাসির উদ্দিন মাহমুদ,ডাক্তার রিজোয়ান রেহান, ডাক্তার আবুল হোসেন শহীনসহ অন্যান্য বিভাগীয় প্রধান ও চিকিৎসক গন উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান সঞ্চলনায় ছিলেন ডাক্তার লক্ষ্মী পদ দাশ।