Category: লাইফস্টাইল

  • ঘুমাতে যাওয়ার আগে নারকেল তেল মাখেন! ক্ষতি হচ্ছে না তো?

    ঘুমাতে যাওয়ার আগে নারকেল তেল মাখেন! ক্ষতি হচ্ছে না তো?

    চুলের যত্নে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় নারকেল তেল। দীর্ঘ সময় ধরেই এই তেলের ব্যবহার হয়ে আসছে চুলের যত্নে। ত্বকের বিভিন্ন সমস্যার দ্রুত সমাধান করতে এটি অত্যন্ত উপকারি একটি উপাদান।

    শুধু ত্বক নয়, চুল এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নতিতে নারকেল তেলের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। তবে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে নারকেল তেল মাখলে কী কোনো ক্ষতি হয়?

    রাত্রিকালীন রূপরুটিনে অনেকেই ময়েশ্চারাইজার হিসাবে ত্বকে নারকেল তেল মেখে থাকেন। চোখের নীচের ফোলা ভাব, ত্বকের বলিরেখা, মেচতা দূর করতেও নারকেল তেল বেশ উপকারি। এমনকি, মেকআপ তুলতেও অনেকে নারকেল তেল ব্যবহার করে থাকেন।

    কেউ কেউ আবার নাইটক্রিম হিসাবে ব্যবহার করেন নারকেল তেল। লরিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ নারকেল তেল ত্বকের কোলাজেন বৃদ্ধি করে। এর প্রদাহ বিরোধী বৈশিষ্ট্য ত্বকের বিভিন্ন সংক্রমণ দূর করে। নারকেল তেলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট। দীর্ঘ ক্ষণ ধরে নারকেল তেলের এই ফ্যাট ত্বকের ছিদ্রমুখ বন্ধ করে দেয়। নারকেল তেল স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য ব্রণ বা অ্যালার্জির কারণ হতে পারে।

    এছাড়া, যাদের ত্বক অত্যন্ত ব্রণ প্রবণ এবং তৈলাক্ত, ত্বকের যত্ন নিতে তাদের নারকেল তেল এড়িয়ে চলাই ভাল। ত্বকের র‌্যাশ, লালচে ভাব দেখা দিতে পারে। নারকেল তেল প্রদাহ-বিরোধী হলেও তৈলাক্ত ত্বকের ক্ষেত্রে প্রদাহজনিত নানা সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে।

    এন-কে

  • বিশেষ তেলের রহস্যভরা উপকারিতা!

    বিশেষ তেলের রহস্যভরা উপকারিতা!

    রান্নার কাজে কিংবা ত্বক ও চুলের যত্নে সমানভাবে কার্যকর এই তেল। উপকারী এই তেলের অপকারিতা নেই বললেই চলে। বলছি, সরিষা তেলের কথা। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রসহ আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানও এ বিষয়ে একমত।

    বাজারে সয়াবিন তেলের দাম চওড়া হওয়ায় তা প্রায় সরিষা তেলের দামকেই স্পর্শ করে ফেলেছে। তাই রান্নায় সয়াবিন তেলের পরিবর্তে ব্যবহার করতে পারেন পুষ্টিগুণে উপকারী সরিষার তেল।

    সরিষার তেলে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর উপাদান। এই তেলে স্যাচুরেটেডের তুলনায় আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটের পরিমাণ বেশি। এই আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটই আমাদের শরীরের জন্য বিশেষ উপকারী।

    চিকিৎসকরা বলছেন, এই আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। পাশাপাশি সিএইচডির ঝুঁকি কমাতেও কার্যকরী।

    যারা ওজন কমাতে চান, তারা রান্নায় অবশ্যই এই তেল ব্যবহার করতে পারেন। কারণ, রান্নায় এই তেল নিয়মিত ব্যবহার করলে তা ওজন কমাতে দারুণ কাজ করে।

    তা ছাড়া এই তেলে মনোস্যাচুরেটেড ও পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিডের মতো গুরুত্বপূর্ণ উপাদান থাকায় তা পেটের নানা ধরনের সমস্যার সমাধান করতে সক্ষম। হজমশক্তির অনেকটাই উন্নতি হয় খাবারে সরিষা তেলকে প্রাধান্য দিলে।

    রান্নায় নিয়মিত সরিষা তেল ব্যবহার করলে হার্ট, হাড় ও স্নায়ুতন্ত্রের সুরক্ষা নিশ্চিত হয়। সেই সঙ্গে সুরক্ষিত হয় সুস্বাস্থ্য ও ত্বকের যত্নও।

    সরিষা তেলে থাকা ওমেগা ৩ ও ওমেগা ৬ ফ্যাটি অ্যাসিড লিভারের কার্যকারিতাও উন্নত করে। এই তেলের রান্নায় শুধু খাবারের স্বাদই বাড়ে না, তেলটি রক্তে চর্বির মাত্রাও হ্রাস করে।

    এই তেলের গ্লুকোসিনোলেটের উপস্থিতি কলোরেক্টাল ও গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনালের মতো ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। হাড় বা মাংসপেশির যেকোনো ব্যথায় এই তেলের ম্যাসাজে অনেকটাই আরাম মেলে। দূর হয় ক্লান্তি ও অবসাদ।

    সরিষার তেলে রয়েছে ভিটামিন এ, ই এবং বি কমপ্লেক্স। যার ফলে রোদে পোড়া ভাব, বলি রেখা, কালো দাগ দূর করতে এই তেল ম্যাজিকের মতো কাজ করে।

    এই তেলে অ্যান্টি ব্যাকটিরিয়াল ও অ্যান্টি ফাঙাল উপাদান থাকায় ত্বকের শুষ্কতা ও চুলকানি রুখতেও সরিষার তেল বিশেষ কাজে আসে।

    সরিষা তেলের পরিপূর্ণ উপকারিতা পেতে অপরিশোধিত তেল ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। চেষ্টা করুন এই তেলে ভাজা কোনো খাবার এড়িয়ে চলতে।

    এন-কে

  • শসা দিয়ে ঘরে বসেই ঝলমলে চুল!

    শসা দিয়ে ঘরে বসেই ঝলমলে চুল!

    প্রত্যেকেই চুলের প্রশংসা পেতে ভালোবাসেন। তবে সবার কিন্তু রেশমের মত চুল হয় না। চুল ছোট হোক আর বড় হোক, ঝলমলেভাব সবার নজর টানে। এই ঝলমলেভাব আপনার চুলেও চাইলেই আনতে পারেন!

    আমরা সবাই জানি, শসা স্বাস্থ্যের জন্যে খুবই উপকারী। সালাদ হিসেবে আমরা প্রত্যেকেই শসা খেয়ে থাকি। এই শসা যদি আপনার ডায়েট থাকে তাহলে তার প্রভাব আপনার চুলে ও ত্বকে অবশ্য়ই পড়বে। দূষণ ও রোদের কারণে আপনার চুলের ঝলমলেভাব যদি একদম ফিকে হয়ে থাকে তাহলে কয়েক টুকরো শসা আপনার চুলের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনবে।

    কারণ শসায় রয়েছে ভিটামিন-এ, ফলিক অ্যাসিড এবং ভিটামিন-সি। যা চুলে পুষ্টি জোগান দেয়। এটি চুলে নতুন জীবন দেয়। চুলের আর্দ্রতাও ধরে রাখে। তাই আপনার চুল নরম থাকে।

    কীভাবে ব্যবহার করবেন জানুন…

    > প্রথমে একটি শসা নিন। তা কুচি করে এর থেকে রস বের করে নিন। এতে অ্যালোভেরা জেল, লেবুর রস এবং আপেল সাইডার ভিনিগার যোগ করুন। সবকিছু ভালোভাবে মিশিয়ে চুলে লাগান। চুলের গোড়ায় লাগিয়ে হালকা হাতে মাসাজ করে এক ঘণ্টা রেখে দিন। এরপর সাধারণ পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এভাবে সপ্তাহে দুবার লাগালেই ফল পাবেন।

    > এদিকে আপনার স্ক্যাল্পের আর্দ্রতা বজায় রাখতে শসার রস খুবই কার্যকরী। সে জন্য় আপনি ব্যবহার করতে পারেন শসার রস ও কয়েক ফোঁটা নারকেল তেল। তাহলে চুল আর শুষ্ক হবে না। এছাড়া যাদের স্ক্যাল্পে কোনও সমস্যা নেই, চুলের অবস্থা ভালৌ কজরতে তারা শসা ব্যবহার করতেই পারেন।

    তবে সবাই চুলে শসা ব্যবহার করতে পারেবেন না। বিশেষ করে যাদের চুলে কোনও চিকিৎসা চলছে বা মাথায় বিশেষ ধরনের ওষুধ ব্যবহার করছেন, তারা চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনওভাবেই এই শসার রস ব্যবহার করবেন না। এছাড়াও যদি আপনি এর মধ্য়েই স্পা বা কেরাটিন ট্রিটমেন্ট করিয়ে থাকেন, তবে শসার রস ব্যবহার করবেন না।

    এন-কে

  • রূপচর্চায় আলুর রস যেভাবে ব্যবহার করে বিদেশিরা

    রূপচর্চায় আলুর রস যেভাবে ব্যবহার করে বিদেশিরা

    আলুর কথা শুনলে রান্নাঘর অথবা ডাইনিং টেবিলকেই সবার আগে মনে পড়ে। কিন্তু এটি যে ত্বকের জন্য বিশেষ উপকারী বা রূপচর্চায় একে যে বেশ সুন্দর করে কাজে লাগানো যায় তা কি আপনি জানেন?

    কোরিয়ায় কিংবা চীন, জাপানে এই আলুকে কিন্তু রূপচর্চায় বেশ ভালোভাবেই কাজে লাগানো হয়। কিন্তু কীভাবে? চলুন জেনে নেয়া যাক ঠিক কোন উপায়ে আলুকে কাজে লাগিয়ে সুন্দর ত্বকের অধিকারী হচ্ছে কোরিয়ান কিংবা চীন জাপানের মেয়েরা।

    আলু এক প্রকার সবজি। এতে রয়েছে ত্বকের সুরক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান যেমন ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, খনিজ, ফসফরাসের মতো প্রয়োজনীয় উপাদান।

    এসব উপাদান আপনার ত্বকে যে সুরক্ষা কবচগুলো তৈরি করবে তা হলো ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে। দুশ্চিন্তা বা অনিদ্রায় আমাদের চোখের নিচে যে ডার্ক সার্কেল বা কালো দাগ তৈরি হয় তা নিমিষেই দূর করা যায় এই আলুর মাধ্যমে।

    সময়ের স্রোতে আমাদের বয়স কিন্তু বাড়ছে। কিন্তু এই বয়স বাড়াকে যদি আপনি থামিয়ে দিতে চান তাহলে আপনার স্কিন বা ত্বকে কোনোভাবেই রিঙ্কেল বা বলিরেখা পরতে দেয়া যাবে না। নিয়মিত রূপচর্চায় যদি আলুকে ব্যবহার করেন তাহলে আপনার ত্বকে কোনোভাবেই বলিরেখা পরবে না।

    অনেকে গায়ের রং ফর্সা করার জন্য ব্লিচ ব্যবহার করে থাকেন। এর কিন্তু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া অনেক মারাত্মক। তাই সরাসরি ত্বকে ব্লিচ ব্যবহার না করে আপনি কিন্তু আলুকে ব্যবহার করতে পারেন।

    এবার উপায় জানিয়ে দিচ্ছি। যে কাজেই রূপচর্চায় আলুকে ব্যবহার করেন না কেন সব কাজের জন্যই আলু থেকে প্রথমে রস বের করে নিতে হবে।

    আলু থেকে রস তৈরি করতে হলে প্রথমেই আপনাকে যে কাজটি করতে হবে তা হলো আলু কুচিয়ে তাতে চাপ দিয়ে রস বের করে নিন।

    এবার আপনার যদি ত্বকের টোন বা রোদে পোড়াভাব থাকে তবে আলুর রসের সঙ্গে মিশিয়ে নিন কাঁচা দুধ। যদি ত্বকের দাগের সমস্যা থাকে তাহলে আলুর রসের সঙ্গে মিশিয়ে নিন অলিভ ওয়েল।

    ত্বকের বলিরেখা বা বয়সের ছাপ দূর করতে চাইলে আলুর রসের সঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে গ্লিসারিন। আর যদি গায়ের রং ফর্সা বা উজ্জ্বল করতে চান তাহলে আলুর রসের সঙ্গে মিশাবেন লেবুর রস।

    রূপচর্চায় আলুর রসকে ব্যবহার করতে হলে অবশ্যই এর পরিমাণকে বিশেষ গুরুত্ব দিবেন। যদি আপনি ২ চামচ আলুর রস নেন তবে তার সঙ্গে দুধ, গ্লিসারিন, অলিভ ওয়েল কিংবা লেবুর রসও ২ চামচ পরিমাণই মিশাবেন। নিয়মিত ব্যবহারে এক মাসের মধ্যেই আপনি আপনার কাঙ্খিত পরিবর্তন আপনার চোখে পড়বে। যা দেখে শুধু আপনার নয়, নজর কাড়বে সবার।

    এন-কে

  • মদ্যপানের কতসময় পর মস্তিষ্কে প্রভাব পড়ে?

    মদ্যপানের কতসময় পর মস্তিষ্কে প্রভাব পড়ে?

    ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত অ্যালকোহল শরীরে প্রবেশ করলেই নেশা হয়। যা মস্তিষ্কের ওপর গুরুতর প্রভাব ফেলে। মস্তিষ্ক যে পথে সারা দেহে সংকেত পাঠায়, অ্যালকোহল সেই পথগুলোতে বাধা সৃষ্টি করে। আবার অ্যালকোহল মস্তিষ্কের স্থায়ী ক্ষতিও করতে পারে।

    যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ওয়েস্টার্ন হাসপাতালের তথ্য বলছে, পাকস্থলীতে পৌঁছনোর পর খুব অল্প সময়েই মস্তিষ্কের ওপর প্রভাব ফেলে অ্যালকোহল। একবার রক্তের মধ্যে অ্যালকোহল মিশে গেলে, তা ছড়িয়ে পড়ে দেহের বিভিন্ন টিস্যু বা কলার মধ্যেও।

    অ্যালকোহল মাত্র পাঁচ মিনিটের মধ্যেই মানব মস্তিষ্কে পৌঁছে যেতে পারে। আর দেহে এর প্রভাব বিস্তার শুরু করতে পারে ১০ মিনিট পর থেকেই।

    জানা গেছে, সাধারণত মদপানের ২০ মিনিট পর থেকে লিভার বিপাক প্রক্রিয়ায় শুরু হয়।

    সাধারণত রক্তে ০.০৮ মাত্রাকে অ্যালকোহল পানের নিরাপদ সীমা হিসেবে ধরা হয়। মদপানের ৮০ ঘণ্টা পর পর্যন্তও অ্যালকোহল মানব দেহে থাকতে পারে। এছাড়া, চুলের ফলিকলে অ্যালকোহল পাওয়া যেতে পারে তিন মাস পরও।

    এন-কে

  • গলায় মাছের কাঁটা ফুটলে কি করবেন ?

    গলায় মাছের কাঁটা ফুটলে কি করবেন ?

    সবারই মাছ খেতে গিয়ে কমবেশি গলায় কাঁটা ফোটার অভিজ্ঞতা আছে। বিশেষ করে ইলিশ, চিতল কিংবা কই মাছে কাঁটা বেশি থাকায় সেগুলো খাওয়ার সময় হঠাৎ গলায় কাঁটা আটকে যেতেই পারে। অনেকেই কাঁটার ভয়ে মাছ খাওয়া এড়িয়ে চলেন।

    অন্যদিকে যারা হাল ছাড়েন না তারা মাছ খেতে ও কাঁটা বাছতে অভ্যস্ত হয়ে পড়েন। তবুও বেকায়দায় গলায় মাছের কাঁটা ফুটে যাওয়া খুব বিরল ঘটনা নয়। সেক্ষেত্রে দ্রæত স্বস্তি পেতে কী করবেন জেনে নিন-

    ৥ মাছের কাটা গলা থেকে নামানোর জন্য শুকনো ভাতের ব্যবহার সম্পর্কে কমবেশি সবারই জানা আছে। এক্ষেত্রে শুকনো ভাত সামান্য চটকে নিয়ে দলা পাকিয়ে মুখে নিয়ে না চিবিয়ে গিলে ফেলতে হবে।

    একবার না হলে বেশ কয়েকবার চেষ্টা করুন। তবে বেশ বড় দলা মুখে নিবেন না এতে গলায় আটকে শ্বাস বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

    ৥পাকা কলার সাহায্যেও গলার কাঁটা সরানো যায়। সেক্ষেত্রে একটি পাকা কলা মুখে বেশি করে নিয়ে হালকা চিবিয়ে একবারে গিলতে হবে। এতেও উপকার মিলতে পারে।

    ৥ আরও এক উপায়ে মাছের কাঁটা নামানো যায়। আর তা হলো পাউরুটি সামান্য পানিতে ভিজিয়ে গিলে নিন। পাউরুটির সঙ্গে কাঁটাও চলে যাবে।

    ৥ মার্শমেলো খেয়েছেন নিশ্চয়ই! একটি বড় মার্শমেলো মুখে নিয়ে কিছুক্ষণ রেখে লালা দিয়ে সামান্য নরম করে তারপর একবারে গিলে ফেলুন। মার্শমেলোর চটচটে চিনি কাঁটাকে সরিয়ে নেবে।

    ৥ আপেল সিডার ভিনেগার পানিতে মিশিয়ে কয়েকবার করে পান করুন। ভিনেগারের অ¤øতা কাঁটা নরম করে দিতে পারে।

    জে-আর

  • মাছ-মাংস না খেয়েও যেভাবে প্রোটিন পাবেন খাবারে!

    মাছ-মাংস না খেয়েও যেভাবে প্রোটিন পাবেন খাবারে!

    আজকাল অনেকেই চাষের মাছ খেতে অনীহা প্রকাশ করেন। মাছে যেভাবে রাসায়নিক পদার্থ ফরমালিন ব্যবহার হচ্ছে তা খাওয়াও শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। অন্যদিকে ফার্মের মুরগির মাংস স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণে অনেকেই খান না। খাসি বা গরুর মাংস বেশি চর্বিযুক্ত হওয়ায় অনেকেই এসব মাংস এড়িয়ে চলেন। এমন পরিস্থিতিতে মাছ, মাংস না খেয়ে কীভাবে প্রয়োজনীয় প্রোটিন পাবেন তাই নিয়ে বিস্তারিত থাকছে আজকের আয়োজনে।

    শরীরকে সুস্থ রাখতে তাই ডায়েটে আনতে পারেন নতুন বৈচিত্র্য। আজ আপনাদের এমন কিছু খাবারের কথা বলব যেগুলো থেকে আপনি মাছ, মাংসের মতোই সমান প্রোটিন পেতে পারবেন।

    প্রতিদিনের ডায়েটে রাখতে পারেন পালংশাক, ব্রোকলি, অঙ্কুরিত ছোলা, মাশরুম, মটরশুঁটি, কাঁঠালের বিচি, ভুট্টা, বিভিন্ন ধরনের বীজজাতীয় খাবার। এ ছাড়া খাবারে প্রাধান্য দিতে পারেন ডাল, সয়া প্রোটিন, দই, ডিম, দুধ, ছানা, পনির, মাখন, লাচ্ছির মতো খাবারগুলোকে। এসব খাবারই উচ্চমাত্রার প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার।

    খাবার রান্নায় ভেজিটেবল ওয়েলকে প্রাধান্য দিতে পারেন। ঠাণ্ডা আবহাওয়ায় রান্নায় ব্যবহার করতে পারেন ঘিকে। নিয়মিত বাদাম, ড্রাই ফুড, মিষ্টি কুমড়ার বিচি, ওটস, খেজুর, বিভিন্ন ধরনের ফল খেলেও আপনি এ থেকে প্রয়োজনীয় প্রোটিন পেয়ে যাবেন।

    পুষ্টিবিদদের মতে, একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের প্রতি কেজি ওজনের বিপরীতে দৈনিক কমপক্ষে ১ গ্রাম প্রোটিন গ্রহণের প্রয়োজন হয়। তাই স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মাছ, মাংস না খেতে চাইলে প্রতিদিনের খাবারে এসবকে সঙ্গী করতে পারেন। আর ফিট থাকুন অন্যদের থেকে একটু বেশিই।

    এন-কে

  • পেঁপের সঙ্গে যে তিন খাবার খেলে হবে বিপদ

    পেঁপের সঙ্গে যে তিন খাবার খেলে হবে বিপদ

    পেঁপে খুব জনপ্রিয় ও কার্যকরি ফল। এই ফল সহজলভ্য হওয়াতে চাহিদাও বেশি রয়েছে। তবে কিছু খাবার আছে যা পেঁপের সঙ্গে খেতে নিষেধ করেন চিকিৎসকরা। এতে ভালোর চেয়ে খারাপ হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। সেই খাবারগুলো কী কী?

    শরীরের যত্ন নিতে পেঁপের জুড়ি মেলা ভার। বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন, প্রোটিন, ফাইবার, কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ এই ফল অনেক রোগের মহৌষধ বলা চলে। পুষ্টিবিদরা রোজের খাবারে পেঁপে রাখার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। শরীরের অন্দরে নানা রকম রোগের প্রকোপ কমাতে পেঁপে হতে পারে অন্যতম অস্ত্র। পেঁপে স্বাস্থ্যকর হলেও খাওয়ার সময় বেশি কিছু নিয়ম মেনে চলা জরুরি।

    চলুন দেখে নেওয়া যাক পেঁপের সঙ্গে যে তিন খাবার খেলে হতে পারে বিপদ-

    পেঁপে এবং দই একসঙ্গে খেলে বদহজম, পেটের গন্ডগোল, বমি বমি ভাব এমন বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই পেঁপে খাওয়ার অন্তত ঘণ্টা চারেক পর দই খেতে পারেন।

    পেঁপের সঙ্গে ভুলেও লেবু খাবেন না। এই দু’টি ফল একসঙ্গে খেলে শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে যেতে পারে। পেটের নানা সমস্যা হয়। অনেকেই পাকা পেঁপের উপর লেবুর রস ছড়িয়ে নেন। এতে খেতে সুস্বাদু লাগলেও শরীরের জন্য একেবারেই ভাল নয় এই ধরনের খাদ্যাভ্যাস।

    এই দুটি খাবার আলাদা আলাদা ভাবে স্বাস্থ্যকর হলেও একসঙ্গে জোট বাঁধলেই বাঁধতে পারে বিপত্তি।

    স্যালাডের থালায় কাঁচা পেপে এবং টমেটো অনেক সময় একসঙ্গে শোভা পায়। তবে শারীরিক কোনও অসুস্থতা এড়াতে এই দুটি জিনিস কখনওই একসঙ্গে খাবেন না।

    এন-কে

  • মাছ বা মাংস খাওয়ার পর এক গ্লাস দুধ কতটা স্বাস্থ্যকর

    মাছ বা মাংস খাওয়ার পর এক গ্লাস দুধ কতটা স্বাস্থ্যকর

    খাদ্যের সব উপাদানই রয়েছে এমন একটি খাবারের নাম হলো দুধ। এর পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা মানব স্বাস্থ্যের জন্য বিশেষভাবে উপকারী। তবে প্রতিদিনের ডায়েটে মাছ, মাংস রাখার পরও কি আপনি এক গ্লাস দুধকে প্রাধান্য দিচ্ছেন? এতে আপনার কি স্বাস্থ্য ঝুঁকি রয়েছে, না নেই; সে সম্পর্কে আপনি কতটুকুই জানেন।

    দুধ একটি প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার। পাশাপাশি মাছ বা মাংস যাই বলুন না কেন এই দুটি খাবারও প্রোটিনসমৃদ্ধ। তাই আর্য়ুবেদশাস্ত্রে একই সঙ্গে এই প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবারগুলো খেতে সতর্ক করেছে।

    তা ছাড়া আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে আরও যে বিষয়টিকে গুরুত্ব দেয়া হয় তা হলো মাছ বা মাংসকে নিরামিষ খাবারের অন্তর্ভুক্ত করা হয় না। কারণ এসব খাবার খাওয়ার পর শরীরে তাপ উৎপাদন বেড়ে যায়। অন্যদিকে দুধকে ধরা হয় নিরামিষ খাবার হিসেবে। কেননা শরীরে এর প্রভাব তাপ নয় বরং ঠাণ্ডা।

    এই শাস্ত্রে একই সঙ্গে এসব খাবার খেলে লিউডার্মা রোগ হতে পারে বলে সতর্ক করা হয়েছে। অ্যালার্জির সমস্যায় ভুগছেন কিংবা সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের ক্ষেত্রেও পাচন প্রক্রিয়ায় এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ায় এই খাবারগুলো একসঙ্গে না খাওয়ার পরামর্শও দেয়া হয়েছে।

    তবে আধুনিক বিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণায় এর কোনো সুস্পষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবে শরীরে পাচন প্রক্রিয়ায় বিরূপ প্রভাবের সম্পৃক্ততা খুঁজে পাওয়া গেছে।

    বিজ্ঞান বলছে, মাছ বা মাংস হজমের জন্য পাকস্থলী যে রস সরবরাহ করে দুধ হজমে তার দরকার নেই। বরং এর জন্য প্রয়োজন রয়েছে ভিন্ন পাচন রসের। এ ধরনের খাবার একসঙ্গে খেলে হজম প্রক্রিয়ায় যেমন চাপ পড়ে তেমনি পেটেও হতে পারে নানা গোলযোগ।

    তাই যখনই আপনি মাছ বা মাংস খাচ্ছেন আবার ডায়েটে এক গ্লাস দুধও রাখছেন তখন একটু বাড়তি সতর্ক আপনাকে হতেই হবে। গরমের এই সময়টাতে এমন খাবার খাওয়ার মাঝে অন্তত ২ থেকে ৪ ঘণ্টার বিরতি নিয়ে খেলে এর সব জটিলতাই আপনি এড়াতে সক্ষম বলেন মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

    এন-কে

  • সেদ্ধ করার পর কত সময়ের মধ্যে ডিম খাওয়া উচিৎ?

    সেদ্ধ করার পর কত সময়ের মধ্যে ডিম খাওয়া উচিৎ?

    সেদ্ধ ডিম আমাদের জীবনে খুবই প্রসিদ্ধ একটি খাবার। ছোট থেকে বৃদ্ধ প্রায় সবাই নিয়মিত সেদ্ধ ডিম খেয়ে থাকেন। তবে অনেকেরই হয়তো জানা নেই সেদ্ধ করার কতক্ষণ পর্যন্ত খাওয়া যেতে পারে ডিম।

    সকালের নাস্তায় বা অফিসের টিফিনে অনেকেই সেদ্ধ ডিম রাখেন। অনেক খাবারের সঙ্গে স্বাস্থ্যকর খাবার হিসাবে ডিম খাওয়া যেতে পারে।
    অফিসে বেরোনোর আগে সেদ্ধ করে রাখা ডিম দুপুর পেরিয়ে খাচ্ছেন। কোনও ক্ষতি হচ্ছে না তো? আদৌ কতটা স্বাস্থ্যকর এই অভ্যাস?

    চলুন দেকেহে নেওয়া যাক সেদ্ধ ডিম কত সময় পর্যন্ত ঠিক থাকে-

    সেদ্ধ করে রাখা ডিম ফ্রিজে রাখলে সপ্তাহখানেক ভাল থাকে। তবে তা না হলে সেদ্ধ করার প্রায় ঘণ্টা তিনেকের মধ্যে সেদ্ধ ডিম খাওয়াই ভাল। কারণ সেদ্ধ ডিম বেশি ক্ষণ ভাল থাকে না।

    সেদ্ধ করা ডিম ভাল রাখতে তাপমাত্রার দিকে খেয়াল করা জরুরি। ডিম সংরক্ষণ করতে ৪.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কম তাপমাত্রা প্রয়োজন। ফ্রিজের এই তাপমাত্রায় সেদ্ধ ডিম খোসাসহ রেখে দিলে কিছু দিন ভাল থাকবে। খোসা ছাড়িয়ে রাখলে ডিম নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।

    এন-কে

  • রক্তচাপ কমে গেলে যা করবেন

    রক্তচাপ কমে গেলে যা করবেন

    উচ্চ রক্তচাপের চেয়ে নিম্ন রক্তচাপ কম ভয়ের౼এ ধারণা একেবারেই ঠিক নয়। উচ্চ রক্তচাপের ক্ষেত্রে রোগী সহজেই কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের শিকার হতে পারেন। তাই বলে নিম্ন রক্তচাপের বেলায় তাকে অবহেলা করার কোনো কারণ নেই। কারণ, হৃদ্‌যন্ত্রের ওপর প্রভাব ফেলে নিম্ন রক্তচাপও। তাই এমন হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

    প্রেশার অতিরিক্ত নেমে গেলে মস্তিষ্ক, কিডনি ও হৃদ্‌পিণ্ডে সঠিকভাবে রক্ত প্রবাহিত হতে পারে না, ফলে ব্যক্তি অসুস্থ হয়ে পড়ে। প্রেশার লো হলে মাথা ঘোরানো, ক্লান্তি, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া, বমি বমি ভাব, বুক ধড়ফড় করা, অবসাদ, দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসা ও স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে অসুবিধা দেখা দেয়।

    দীর্ঘদিন ধরে রক্তচাপ কম থাকলে তা অন্য কোনো অসুখের উপসর্গও হতে পারে। তাই এমন হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

    কোন লক্ষণ দেখে বুঝবেন রক্তচাপ কমেছে

    হঠাৎ রক্তচাপ কমে গেলে মাথা ঘোরা, গা গোলানো, মাথা ঝিমঝিম করা, ক্লান্তি, বমি বমি ভাব, বুক ধড়ফড় করা, অবসাদ, দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসা ও স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে অসুবিধা দেখা যায়। এমনকি, অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার আশঙ্কাও থাকে।

    রক্তচাপ হঠাৎ কমে গেলে যা করবেন

    ১. চিকিৎসকদের মতে, যদি মনে হয় রক্তচাপ কমে গিয়েছে, ঘাম হচ্ছে, মাথা ঘুরছে, তাহলে প্রচুর পরিমাণে পানি খাওয়া উচিত।

    ২. কিছুটা লবণ-পানি খেতে পারেন। এমনিতে বলা হয় সোডিয়াম কম খেতে। কিন্তু যাদের রক্তচাপ নেমে যাওয়ার প্রবণতা থাকে, তাদের ক্ষেত্রে বিষয়টি হতে হবে একেবারেই উল্টো। লবণ খেলে উঠবে রক্তচাপ।

    ৩. এ অবস্থায় চেয়ারে বসার পরিবর্তে শুয়ে থাকাই ভালো। হঠাৎ রক্তচাপ বেড়ে গেলে মাটিতে শুয়ে পড়ে পা দুটি ওপরের দিকে তুলে ফেললে হৃদ্‌যন্ত্রের দিকে রক্তসঞ্চালন বাড়ে।

    ৪. রোগীর ঘাড়ে, কানের লতির দু-পাশে ও চোখে-মুখে ঠান্ডা পানির ঝাপটা দিতে হবে। এতে তিনি অনেকটাই সুস্থবোধ করবেন। স্নায়ুগুলো আরাম পাবে।

    ৫. কফি প্রেশার বাড়াতে খুব কার্যকর। ক্যাফিন আছে এমন পানীয় তাড়াতাড়ি রক্তচাপ বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই তা কমে গেলে কড়া করে কফি খেতে দিন রোগীকে।

    ৬. বাড়িতে যষ্টিমধু থাকলে এ অবস্থায় তা খুব কাজে আসবে। এক কাপ পানিতে ১০০ গ্রাম যষ্টিমধু মিশিয়ে রেখে দিন। ২-৩ ঘণ্টা পর রোগীকে সে পানি খেতে দিন। যষ্টিমধু রক্তকে শুধু পরিশুদ্ধই করে না; বরং রক্তচাপের ভারসাম্যও বজায় রাখে।

    এন-কে

  • গ্যাসের সমস্যায় তিন টোটকা

    গ্যাসের সমস্যায় তিন টোটকা

    গ্যাসের বা অম্বলের সমস্যা নেই এমন মানুষ খুব কমই আছে। ভাজাপোড়া খাবারের কথা বাদই দিলাম, সাধারণ খাবারেও দেখা দেয় গ্যাসের সমস্যা। আর এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে কিছু টোটকার সাহায্য নিতে পারেন। এগুলো মেনে চললে উপকার পাবেন।

    গলা জ্বলা, বুকে অস্বস্তি? ভয়ে কিছুই খাচ্ছেন না? হঠাৎ এমন গ্যাস বা অম্বলের সমস্যা হলে ঘরের কয়েকটি জিনিস কাজে লাগাতে পারেন।

    চলুন দেখেনি সেসব টোটকা-
    গ্যাস বা অম্বল হয়ে পেট-বুক জ্বালা করলে সঙ্গে সঙ্গে আরাম দিতে পারে আধ কাপ ঠান্ডা দুধ। দুধে এমন কিছু জিনিস থাকে যা অ্যাসিডের সঙ্গে লড়তে সক্ষম। শরীরে অ্যাসিডের মাত্রা কমায়। ফলে অল্প সময়ে শরীরের ভিতরের জ্বালা ভাব কমে।

    আদা নিয়ে বিশেষ মাথা ঘামান না কেউ। মনে হয় ওইটুকু জিনিস আর কতই বা কাজে লাবে। কিন্তু এ ধারণা একেবারে ভুল। আদায় রয়েছে নানা ধরনের উপাদান। এ সবই হজমশক্তি বাড়ায়। গ্যাস হলে মুখে কয়েক কুচি আদা রাখলে সঙ্গে সঙ্গে তা গা গোলানো বা বমি ভাব দূর করতে পারে।

    অ্যাসিডের সঙ্গে লড়তে সক্ষম চুইং গাম। কারণ মুখে চুইং গাম রাখলে বেশি লালা তৈরি হয়। যা অ্যাসিডের সঙ্গে লড়াই করে ধীরে ধীরে গ্যাসের সমস্যার তীব্রতা কমায়। বুক জ্বালা, গলা জ্বালা থেকে রেহাই পেতে পকেটে রাখতে পারেন এটি।

    এন-কে