Category: ধর্ম

  • বাসা থেকে সুন্নত পড়ে-ওজু করে মসজিদে আসতে হবে

    বাসা থেকে সুন্নত পড়ে-ওজু করে মসজিদে আসতে হবে

    করোনাভাইরাসের সংক্রমণ উদ্বেগজনক হারে বেড়ে যাওয়ায় বৃহস্পতিবার (১ জুলাই) থেকে সাত দিনের কঠোর লকডাউন দিয়েছে সরকার। এ সময়ে প্রত্যেক মুসল্লিকে নিজ নিজ বাসা থেকে ওজু করে, সুন্নাত নামাজ ঘরে আদায় করে মসজিদে আসতে হবে। এছাড়া মসজিদে আগত মুসল্লিদের অবশ্যই মাস্ক পরতে হবে।

    এর আগে বৃহস্পতিবার (১ জুলাই) সকাল ৬টা থেকে ৭ জুলাই মধ্যরাত পর্যন্ত কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

    এর পরিপ্রেক্ষিতে এ বিষয়ে জরুরি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবজনিত কারণে সারা দেশে করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ৩০ জুন কতিপয় বিধি-নিষেধ আরোপ করে নির্দেশনা জারি করেছে।

    সেই পরিপ্রেক্ষিতে দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে সকল ধর্মের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান এবং মসজিদে জামায়াতের নামাজের জন্য আবশ্যিকভাবে ৯টি শর্ত পালনের জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে।

    >> মসজিদের প্রবেশদ্বারে হ্যান্ড স্যানিটাইজার/হাত ধোয়ার ব্যবস্থাসহ সাবান-পানি রাখতে হবে এবং আগত মুসল্লিদেরকে অবশ্যই মাস্ক পরে মসজিদে আসতে হবে।

    >> প্রত্যেককে নিজ নিজ বাসা থেকে ওজু করে, সুন্নত নামাজ ঘরে আদায় করে মসজিদে আসতে হবে এবং ওজু করার সময় কমপক্ষে ২০ সেকেন্ড সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে।

    >> মসজিদে কারপেট বিছানো যাবে না। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের আগে সম্পূর্ণ মসজিদ জীবাণুনাশক দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে। মুসল্লিরা প্রত্যেককে নিজ নিজ দায়িত্বে জায়নামাজ নিয়ে আসতে হবে।

    >> কাতারে নামাজে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে হবে।

    >> শিশু, বৃদ্ধ, যে কোনো অসুস্থ ব্যক্তি এবং অসুস্থদের সেবায় নিয়োজিত ব্যক্তি জামায়াতে অংশগ্রহণ করা হতে বিরত থাকবে।

    >> সংক্রমণ রোধ নিশ্চিতকল্পে মসজিদের ওজুখানায় সাবান/হ্যান্ড স্যানিটাইজার রাখতে হবে। মসজিদে সংরক্ষিত জায়নামাজ ও টুপি ব্যবহার করা যাবে না।

    >> সর্বসাধারণের সুরক্ষা নিশ্চিতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ, স্থানীয় প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণকারী বাহিনীর নির্দেশনা অবশ্যই অনুসরণ করতে হবে।

    >> করোনাভাইরাস মহামারি থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য নামাজ শেষে মহান রব্বুল আ’লামিনের দরবারে খতিব, ইমাম ও মুসল্লিরা দোয়া করবেন।

    >> সম্মানিত খতিব, ইমাম এবং মসজিদ পরিচালনা কমিটি বিষয়গুলো বাস্তবায়ন নিশ্চিত করবেন।

    অন্যান্য সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান বা উপাসনালয়ে প্রবেশের ক্ষেত্রে মাস্ক পরিধান, হ্যান্ড স্যানিটাইজার/সাবান দিয়ে হাত ধোয়াসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে সামাজিক ও শারীরিক দূরত্ব যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে।

    এসব নির্দেশনা লঙ্ঘিত হলে স্থানীয় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণকারী বাহিনী সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীলদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে স্থানীয় প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণকারী বাহিনী, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং সংশ্লিষ্ট মসজিদের পরিচালনা কমিটিকে উল্লিখিত নির্দেশনা বাস্তবায়ন করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে।

    বুধবার (৩০ জুন) ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

  • চাঁদ দেখা গেছে, কাল থেকে রোজা

    চাঁদ দেখা গেছে, কাল থেকে রোজা

    বাংলাদেশের আকাশে পবিত্র রমজান মাসের চাঁদ দেখা গেছে। ফলে আগামীকাল বুধবার (১৪ এপ্রিল) থেকে সিয়াম সাধনার মাস পবিত্র রমজান (রোজা) শুরু হচ্ছে।

    মঙ্গলবার (১৩ এপ্রিল) বায়তুল মোকাররমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভাপতি ও ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

    রমজানের চাঁদ দেখা যাওয়ায় মঙ্গলবার রাতে সেহরি খেয়ে বুধবার রোজা রাখবেন ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা। বুধবার হবে প্রথম রোজা।

    এদিকে মঙ্গলবার রাতের এশার নামাজের পর তারাবির নামাজ শুরু হবে। এ উপলক্ষে মসজিদে মসজিদে তারাবি নামাজ আদায়ে বিভিন্ন প্রস্তুতিমূলক কাজ এরই মধ্যে সম্পন্ন হয়েছে।

    করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় পবিত্র রমজানে তারাবির নামাজে ইমাম, মুয়াজ্জিন, খাদেমসহ ২০ জন মুসল্লি অংশ নিতে পারবেন।

  • সীতাকুণ্ডের দুই গ্রামে তারাবির নামাজের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে পবিত্র রমজানের আনুষ্ঠানিকতা

    সীতাকুণ্ডের দুই গ্রামে তারাবির নামাজের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে পবিত্র রমজানের আনুষ্ঠানিকতা

    কামরুল ইসলাম দুলু : সীতাকুণ্ডের দুইটি গ্রামে তারাবির নামাজের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে পবিত্র রমজানের আনুষ্ঠানিকতা। সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে সোমবার অন্যান্য বছরের মতো এবারও মির্জাখীল দরবার শরীফের অনুসারি উপজেলার বাশঁবাড়িয়া ও বাড়বকুণ্ড এলাকার চারিয়াকান্দি গ্রামের মানুষ তারাবির নামাজ আদায় করেছেন।

    নির্দিষ্ট মতবাদের অনুসারী এই দুুই গ্রামের বাসিন্দারা নিজ নিজ মসজিদে তারাবির নামাজ আদায় করেন। প্রচলিত নিয়মের আগে রোজা ও ঈদ উদযাপনকারীদের অধিকাংশই দক্ষিণ চট্টগ্রামের সাতকানিয়া ও চন্দনাইশ উপজেলার হলেও তাদের সাথে মিলে সীতাকুণ্ডের বাশঁবাড়িয়া ও বাড়বকুণ্ড দুই গ্রামের মানুষ একদিন আগে ঈদুল ফিতর উদযাপন করে থাকে। প্রায় দুশ বছর আগে তৎকালীন পীর মাওলানা মুখলেছুর রহমান (রহঃ) একদিন আগে অর্থাৎ পৃথিবীর অন্য যেকোন দেশে চাঁদ দেখা গেলেই রোজা, ঈদ এবং কোরবানী পালনের নিয়ম প্রবর্তন করেন। এরপর থেকে সারাদেশে মির্জাখীল দরবারের অনুসারীরা এ নিয়ন পালন করে আসছেন।

    ঠিক তেমনীভাবে সীতাকুণ্ড উপজেলার বাশঁবাড়িয়া ও বাড়বকুণ্ড এলাকায় দুটি গ্রামের মানুষ বহু বছর ধরে একদিন আগে৷ রোজা পালন, ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজাহা পালন করে আসছে।

  • ২৯ মার্চ পবিত্র শবেবরাত

    ২৯ মার্চ পবিত্র শবেবরাত

    দেশের আকাশে কোথাও পবিত্র শাবান মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। তাই আগামীকাল ১৫ মার্চ রজব মাসের ৩০ দিন পূর্ণ হচ্ছে এবং ১৬ মার্চ থেকে শাবান মাস শুরু হবে। ফলে ২৯ মার্চ সোমবার রাতে শবেবরাত পালন হবে।

    রোববার (১৪ মার্চ) সন্ধ্যায় বায়তুল মোকাররমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. নূরুল ইসলামের সভাপতিত্বে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

    শাবান মাসের ১৫তম রাতে (১৪ শাবান দিবাগত রাত) শবেবরাত পালিত হয়। সে হিসেবে আগামী ২৯ মার্চ (সোমবার) দিবাগত রাতই শবেবরাতের রাত। শবেবরাতের পরদিন বাংলাদেশে নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি। এবার এ ছুটি পড়েছে ৩০ মার্চ (মঙ্গলবার)।

    শাবান মাস শেষেই মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতরের আনন্দ বারতা নিয়ে শুরু হয় রমজান মাস। ‘ভাগ্য রজনী’ খ্যাত লাইলাতুল বরাতের পুণ্যময় রাতটি মুসলমানরা নফল নামাজ, কোরআন তিলাওয়াতসহ ইবাদত বন্দেগির মাধ্যমে কাটান।

  • ১১ মার্চ পবিত্র শবে মেরাজ

    ১১ মার্চ পবিত্র শবে মেরাজ

    ১৪৪২ হিজরি সনের পবিত্র রজব মাসের নতুন চাঁদ দেখা যায়নি। ফলে শনিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) জমাদিউস সানি মাসের ৩০ দিন পূর্ণ হবে। রোববার থেকে পবিত্র রজব মাস গণনা শুরু হবে। এ হিসাব অনুযায়ী, আগামী ১১ মার্চ (বৃহস্পতিবার) দিবাগত রাতে পবিত্র শবে মেরাজ পালিত হবে।

    শুক্রবার (১২ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় (বাদ মাগরিব) বায়তুল মোকাররমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়েছে। সভার সভাপতি ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আলতাফ হোসেন চৌধুরী এ তথ‌্য জানিয়েছেন।

    সভায় তথ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. মিজান-উল-আলম, ওয়াকফ প্রশাসক আব্দুল্লাহ সাজ্জাদ, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ফারুক আহম্মেদ, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপ-সচিব মো. শাফায়াত মাহবুব চৌধুরী, ধর্ম মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব মো. মাহবুব আলম, অতিরিক্ত প্রধান তথ্য কর্মকর্তা মো. শাহেনুর মিয়া, বাংলাদেশ টেলিভিশনের উপ-পরিচালক মো. আবদুর রহমান, বাংলাদেশ মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠানের পিএসও আবু মোহাম্মদ, মাদ্রাসা-ই-আলিয়ার অধ্যক্ষ মো. আলমগীর রহমান, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুহাম্মদ মিজানুর রহমান, রাজধানীর লালবাগ শাহী জামে মসজিদের খতিব মুফতি মুহাম্মদ নেয়ামতুল্লাহ ও চকবাজার শাহী জামে মসজিদের খতিব মুফতি শেখ নাঈম রেজওয়ান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

    ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জানিয়েছেন, দেশের সব জেলা প্রশাসন, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের প্রধান কার্যালয়, বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয়সমূহ, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর এবং মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠান থেকে পাওয়া তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা যায় যে, শুক্রবার বাংলাদেশের কোথাও রজব মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ফলে শনিবার ১৪৪২ হিজরি সালের পবিত্র জমাদিউস সানি মাস ৩০ দিন পূর্ণ হবে। ১১ মার্চ বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে পবিত্র শবে মেরাজ পালিত হবে।

  • পবিত্র কাবা ঘরের দরজার নকশাকারকের ইন্তেকাল

    পবিত্র কাবা ঘরের দরজার নকশাকারকের ইন্তেকাল

    পবিত্র কাবা ঘরে স্থাপিত দরজার নকশাকার প্রকৌশলি মুনির আল জুনদি মারা গিয়েছেন। গতকাল শনিবার (১৯ ডিসেম্বর) জার্মানের একটি হাসাপতালে তিনি মারা যান। খবর আল আরাবিয়ার।

    ১৩৯৭ হিজরি/১৯৭০ সালে সৌদির তৎকালীন বাদশাহ খালেদ বিন আবদুল আজিজ পবিত্র কাবা ঘরে নামাজ আদায়ের পর কাবা ঘরের জন্য খাঁটি স্বর্ণ দিয়ে একটি দরজা নির্মাণ করতে বলেন। দরজা নকশার জন্য প্রকৌশলি মুনির আল জুনদিকে নির্বাচন করা হয়।

    প্রকৌশলি মুনির আল জুনদি সিরিয়ার হেমস শহরে জন্মগ্রহণ করেন। নকশাকার হিসেব পবিত্র কাবার দরজার ওপর তাঁর নাম লেখা আছে। সিদ্ধান্ত মতে দরজার নকশাটি জার্মানে প্রস্তুত করা হয়। তবে সৌদি সরকারের নির্দেশনা মতে নকশার কাজ অবশ্যই কোনো মুসলিম প্রকৌশলিকে করতে হবে, যেন তার নাম দরজা লিখে রাখা যায়। অবশেষে প্রকৌশলি মুনির কাবার দরজা নকশা করার মহান দায়িত্ব পান। অতঃপর দরজা নকশার কাজে মক্কার ঐতিহ্যবাহী স্বর্ণাকার মাহমুদ বদরের কারখানায় কাজ শুরু হয়।

    সৌদির ইতিহাস বিশেষজ্ঞ মানসুর আল আসসাফ এক টুইট বার্তায় বলেন, ‘সৌদি রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতা বাদশাহ আবদুল আজিজ পবিত্র কাবার দরজা নির্মাণের দায়িত্ব মক্কার আলে বদর পরিবারের ওপর অর্পণ করেন। প্রায় দেড় বছরের মধ্যে দরজার নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়।’

    তিনি আরো লিখেন, ‘অতঃপর ১৩৯৮ হিজরিতে বাদশাহ খালেদ বিন আবদুল আজিজ আহমদ বিন বদরকে খাঁটি স্বর্ণ দিয়ে পুনরায় দরজা নির্মাণ করতে বলেন। ওই সময় তা প্রকৌশলি মুনির নকশা করেন। দরজার দৈর্ঘ তিন মিটার ও প্রস্থ দুই মিটার। এবং পুরত্ব প্রায় অর্ধ মিটার। থাইল্যান্ডে উৎপাদিত ম্যাকা কাঠ দিয়ে দরজাটি তৈরি করা হয়। তা বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে মূল্যবান কাঠ বলে স্বীকৃত।’

  • আমিরাতে ৪ ডিসেম্বর থেকে পুনরায় জুমার নামাজ চালু

    আমিরাতে ৪ ডিসেম্বর থেকে পুনরায় জুমার নামাজ চালু

    ওবায়দুল হক মানিক, আরব আমিরাত প্রতিনিধি : সংযুক্ত আরব আমিরাতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে আগামী ৪ ডিসেম্বর থেকে মসজিদে জুমার নামাজের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

    গত মঙ্গলবার (২৪ নভেম্বর) স্থানীয় গণমাধ্যমে এই তথ্য জানানাে। ১ জুলাই থেকে মসজিদ চালু হয় আর আগামী ৪ ডিসেম্বর থেকে জুমার জন্য অনুমতি দিলেও মানতে হবে আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্যবিধির নিয়ম।

    করােনাভাইরাসের কারণে ১৬ মার্চ ‘ দ্য জেনারেল অথরিট অব ইসলামিক অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড এনডাওমেন্টসের ঘােষণা মােতাবেক বন্ধ রাখা হয় দেশটির সব মসজিদ।

    এদিকে দেশটির আইন অনুযায়ী প্রতি দুই সারির মধ্যে একটি ফাঁকা সারি রাখতে হবে। প্রতি দুই ব্যক্তির মধ্যে ১.৫ মিটার ফাক রাখতে হবে। মাস্ক ও গ্লাভস বাধ্যতামূলক। নামাজের জন্য মুসল্লা বা নামাজের চাদর বাসা থেকে নিয়ে আসতে হবে।

  • মাওলানা গোলাম সরোয়ার সাঈদী আর নেই

    মাওলানা গোলাম সরোয়ার সাঈদী আর নেই

    উপমহাদেশের প্রখ্যাত আলেমে দীন, আড়াইবাড়ী কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ ও আড়াইবাড়ী দরবার শরীফের পীর আল্লামা গোলাম সারোয়ার সাঈদী (৫২) আর নেই (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

    মরহুমের ভাতিজা আড়াইবাড়ি দরবার কুমিল্লার পীর গোলাম পরোয়ার সাঈদী তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন।

    তিনি বলেন, ভোররাত ৪টা ২০ মিনিটে তিনি ইন্তেকাল করেছেন। আজ (শনিবার) বাদ আসর কসবার আড়াইবাড়ি মূল দরবার শরিফে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।

    পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, বেশকিছু দিন ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে (অ্যাপোলো) লাইফ সাপোর্টে ছিলেন তিনি।

    উল্লেখ্য গোলাম সারোয়ার সাঈদী আড়াইবাড়ীর মরহুম পীর আল্লামা গোলাম হাক্কানীর (রহ.) সাহেবজাদা, আল্লামা কামালুদ্দিন জাফরীর পৌত্রা ও ড. মিজানুর রহমান আজহারীর নানা। তিনি ছিলেন আরো অনেক আলেমের আত্মীয়।

    তিনি ছিলেন সুবক্তা ও ওয়ায়েজ। বিগত কয়েক বছরে ইউটিউবে দীনের বিভিন্ন বিষয়ের উপর তার বয়ান ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। তার ইন্তেকালে কসবা আড়াইবাড়ীসহ এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

  • আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)

    আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)

    আজ (শুক্রবার) ১২ রবিউল আউয়াল, পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)। বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এই দিনে আরবের মরুপ্রান্তরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। প্রায় এক হাজার ৪০০ বছর আগে মা আমিনার কোল আলো করে জন্ম নেন তিনি। আবার এই দিনে তিনি পৃথিবী ছেড়ে চলে যান। এ জন্য এটি ওফাত দিবসও। বিভ্রান্ত মানুষদের পথ দেখিয়ে ৬৩ বছর বয়সে তিনি ইন্তেকাল করেন।

    হজরত মুহাম্মদ (সা.) পৃথিবীতে এসেছিলেন তওহিদের মহান বাণী নিয়ে। তাই পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে বিশ্ববাসীসহ মুসলিম উম্মাহর আনন্দের দিন। আবার এদিনই তিনি মারা যাওয়ায় একইসঙ্গে এটি মুসলিম বিশ্বের জন্য কষ্টের দিনও।

    এই দিনটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিরোধীদলীয় রওশন এরশাদ বাণী দিয়েছেন। এ উপলক্ষে রাজধানীসহ দেশের সরকারি স্থাপনাগুলো আলোকসজ্জায় সজ্জিত করা হয়েছে।

    দিনটি উপলক্ষে মিলাদ মাহফিল, আলোচনা ও কোরআন খতমসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজন করবে ইসলামিক ফাউন্ডেশনসহ বিভিন্ন ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠান, রাজনৈতিক দল, মসজিদ ও মাদরাসা। তবে সবকিছু হবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে। আর কারোনার কারণে কিছুটা সীমিত পরিসরে।

    ইসলাম ধর্মমতে, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব হজরত মুহাম্মদ (সা.) নবুয়তের সিলসিলায় শেষ নবী। তিনি পৃথিবীতে এসেছিলেন তওহিদের মহান বাণী নিয়ে। সারা আরব বিশ্ব যখন পৌত্তলিকতায় বিশ্বাস করত, তখন মহান আল্লাহ-তায়ালা তার প্রিয় হাবিব হজরত মুহাম্মদকে (সা.) রহমতস্বরূপ বিশ্বজগতে পাঠিয়েছিলেন।

    সবধরনের কুসংস্কার, গোঁড়ামি, অন্যায়, অবিচার ও দাসত্বের শৃঙ্খলা ভেঙে মানবসত্তার চিরমুক্তির বার্তা বহন করে এনেছেন তিনি। নিজ যোগ্যতা, মহানুভবতা, সহনশীলতা, কঠোর পরিশ্রম, নিষ্ঠা ও সীমাহীন দুঃখ-কষ্টের বিনিময়ে প্রিয় নবী জীবনাদর্শ রেখে গেছেন।

    মহানবীর জন্মদিন উপলক্ষে আজ সরকারি ছুটির দিন। তাই দৈনিক পত্রিকা অফিসগুলোও বন্ধ থাকবে। শনিবার কোনো পত্রিকা প্রকাশিত হবে না। তবে বিশেষ ব্যবস্থায় পত্রিকা বের করা যাবে। চলবে অনলাইন নিউজ পোর্টালগুলোও।

    ২৪ ঘণ্টা/রিহাম

  • সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টের পেছনে জড়িতদের চিহ্নিত করার আহবান হিন্দু মহাজোটের

    সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টের পেছনে জড়িতদের চিহ্নিত করার আহবান হিন্দু মহাজোটের

    চট্টগ্রাম ডেস্ক : বাংলাদেশ সরকারের নিঃস্বার্থ আন্তরিকতা ও কঠোর হুঁশিয়ারির পরেও দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এখনো সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের খবর আসছে। নির্যাতন, হত্যা, ভাংচুর এবং নারীদের শ্লীতাহানি ও জবর দখলের ধখল সহ্য করতে না পেরে দেশের অনেক হিন্দু পরিবার অন্যদেশে পালিয়ে যেতে বাধ্য হচ্ছে।

    তাই হিন্দু সম্প্রদায়ের অস্তিত্ব রক্ষা ও গণতন্ত্রের স্বার্থে মন্দির, ঘর বাড়িতে হামলা করে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার পেছনে কারা জড়িত রয়েছে তা খুঁজে বের করতে হবে এবং এসব ঘৃণ্য সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য সরকারের কাছে আহবান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট নের্তৃবৃন্দ।

    মঙ্গলবার (২৭ অক্টোবর) বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট ও ছাত্র মহাজোট পটিয়া উপজেলা শাখার উদ্দ্যেগে আয়োজিত দিনব্যাপী সম্মেলন অনুষ্টানে বক্তারা এ আহবান জানান।হিন্দু মহাজোট পটিয়া

    পটিয়া কর্ণফুলি কমিউনিটি সেন্টারে মঙ্গল প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মধ্য দিয়ে সম্মেলনের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। ইসকন প্রবর্তক নিত্য সেবক কমিটির হরিলীলাময় দাস ব্রহ্মচারী মঙ্গল প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করেন। সম্মেলন ২০২০ উদ্বোধক ছিলেন অ্যডভোকেট যীশুকৃষ্ণ রক্ষিত।

    বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট চট্টগ্রাম জেলার সহ সাংগঠনিক সম্পাদক বিজন দে মুন্নার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পটিয়া উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা. তিমির বরণ চৌধুরী।হিন্দু মহাজোট পটিয়া

    তিনি বলেন, দেশের সর্বস্তরের জনতার নিকট অহিংস শান্তির বাণি পৌঁছে দিতে বাংলাদেশ হিন্দু মহাজোট এ সম্মেলনের আয়োজন করেছে। পটিয়া উপজেলা শাখায় পেশাগত মানে দক্ষ নের্তৃবৃন্দের সমন্বয়ে বলিষ্ঠ একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। আগামীতে এ কমিটির নের্তৃত্বে উপজেলার সকল হিন্দু সম্প্রদায়কে ঐক্যবদ্ধ করে ধর্ম অবমাননাকারীদের কঠিন শাস্তির আওতায় আনতে সক্ষম হবে বলে তিনি মত প্রকাশ করেন।হিন্দু মহাজোট পটিয়া

    সম্মেলনে প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী মহাসচিব ও মূখপাত্র পলাশ কান্তি দে। তাছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন, সংগঠনের চট্টগ্রাম জেলা শাখার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক কৃষ্ণপদ আচার্য্য, সাংগঠনিক সম্পাদক সজল মজুমদার, কক্সবাজার জেলার সভাপতি অসীম চক্রবর্ত্তী, নির্বাহী সভাপতি পলাশ সুশীল, দক্ষিণ জেলা যুব মহাজোটের সভাপতি শিবু আচার্য্য রুবেল, দি কেলিশহর আর্বান কো-অপারেটিভ সো. লি. সহ-সভাপতি সাংবাদিক তাপস দে আকাশ, পটিয়া উপজেলা যুব মহাজোটের সভাপতি লিটন মজকুরি, সম্পাদক রতন দত্ত প্রমুখ।হিন্দু মহাজোট পটিয়া

    আয়োজকদের মধ্য থেকে সংগঠনের ভবিষ্যত পরিকল্পনা ও সাংগঠনিক নানা বিষয় তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট পটিয়া উপজেলা সভাপতি দুলাল কান্তি দেব, সা. সম্পাদক শিক্ষক সুমন দাশ, সাংগঠনিক সম্পাদক উদয়রাজ চৌধুরী, অর্থ সম্পাদক রাজীব ধর ও প্রচার সম্পাদক সাংবাদিক রাজীব সেন প্রিন্স।

    বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট যুব ও ছাত্র মহাজোট পটিয়া উপজেলা শাখার বিভিন্ন নের্তৃবৃন্দরা দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে অনুষ্ঠান আয়োজনে সহযোগীতা করেন। পুরো অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনায় ছিলেন রনী চৌধুরী।

    ২৪ ঘণ্টা/রাজীব

  • পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) ৩০ অক্টোবর

    পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) ৩০ অক্টোবর

    বাংলাদেশের আকাশে শনিবার ১৪৪২ হিজরি সনের পবিত্র রবিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ফলে সোমবার (১৯ অক্টোবর) থেকে পবিত্র রবিউল আওয়াল মাস গণনা শুরু হবে।

    সে হিসাবে আগামী ৩০ অক্টোবর (শুক্রবার) সারা দেশে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) পালিত হবে।

    ইসলামিক ফাউন্ডেশন (ইফা) বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে শনিবার সন্ধ্যায় জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আলতাফ হোসেন চৌধুরী।

    ইসলামের শেষনবী, মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জন্ম ও ওফাত দিবস ১২ রবিউল আউয়াল। সারা বিশ্বে মুসলমান সম্প্রদায় দিনটি পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) হিসেবে উদযাপন করে থাকেন। বাংলাদেশেও দিনটি যথাযোগ্য মর্যাদা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যে উদযাপন করা হয়।

    ২৪ ঘণ্টা/রিহাম

  • স্বাস্থ্যবিধি মেনে উদযাপন করা হবে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)

    স্বাস্থ্যবিধি মেনে উদযাপন করা হবে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)

    করোনাভাইরাস মহামারি পরিস্থিতিতে এ বছর স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে যথাযোগ্য মর্যাদায় আসন্ন পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদযাপন করা হবে।

    মঙ্গলবার (১৩ অক্টোবর) দুপুরে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে ভার্চুয়াল মাধ্যমে হওয়া আন্ত:মন্ত্রণালয় সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ধর্ম সচিব মো. নূরুল ইসলাম। সভায় জাতীয় পর্যায়ে কর্মসূচি প্রণয়ন এবং সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের জন্য বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

    আগামী ১২ রবিউল আউয়াল ১৪৪২ হিজরি (চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ৩০ অক্টোবর ) সারা দেশে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদযাপিত হবে।

    সভায় ধর্ম সচিব জানান, কভিড-১৯ করোনা ভাইরাস মহামারি পরিস্থিতি বিবেচনায় এ বছর স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে যথাযোগ্য মর্যাদায় আসন্ন পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদযাপন করা হবে। এক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত সুবিধা ব্যবহার করা হবে।

    সভায় পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক বাণী প্রদানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এ উপলক্ষে সরকারি, আধা-সরকারি ভবন, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, বেসরকারি ভবন ও সশস্ত্র বাহিনীর সকল স্থাপনাসমূহে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে।

    এতে জাতীয় পতাকা ও ‘কালিমা তায়্যিবা’লিখিত ব্যানার ঢাকা মহানগরীর গুরুত্বপূর্ণ ট্রাফিক আইল্যান্ড ও লাইট পোষ্টে প্রদর্শনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এছাড়া পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) এর রাতে সরকারি ভবনসমূহ ও সামরিক গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাসমূহ আলোক সজ্জা করা হবে।

    সভায় আরও সিদ্ধান্ত হয়, ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সা.) উদযাপন উপলক্ষে হাসপাতাল, কারাগার, সরকারি শিশু সদন, বৃদ্ধ নিবাস, মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে উন্নতমানের খাবার পরিবেশনের ব্যবস্থা করা হবে। বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস ও মিশনসমূহে যথাযথভাবে ঈদ-ই- মিলাদুন্নবী (সা.) পালন করবে। এ উপলক্ষে সারাদেশে আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রক্ষার্থে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    ২৪ ঘণ্টা/রানা