Tag: অর্থ আত্মসাৎ

  • অর্থ আত্মসাৎ: ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

    অর্থ আত্মসাৎ: ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

    গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ও শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

    আজ সোমবার (২৯ জানুয়ারি) এ চার্জশিট দেওয়া হয়।

    গত বছরের ৩০ মে গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে দুদক। সংস্থার উপ-পরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।

    মামলার আসামিরা হলেন গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূস, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজমুল ইসলাম, পরিচালক ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক পারভীন মাহমুদ, নাজনীন সুলতানা, মো. শাহজাহান, নূরজাহান বেগম ও পরিচালক এস. এম হাজ্জাতুল ইসলাম লতিফী।

    এ ছাড়া অ্যাডভোকেট মো. ইউসুফ আলী, অ্যাডভোকেট জাফরুল হাসান শরীফ, গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ মাহমুদ হাসান ও প্রতিনিধি মো. মাইনুল ইসলামকে আসামি করা হয়েছে।

  • এমইবি গ্রুপের এমডি ও বিএনপি নেতা শামসুল আলম গ্রেফতার

    এমইবি গ্রুপের এমডি ও বিএনপি নেতা শামসুল আলম গ্রেফতার

    ২৪ ঘন্টা চট্টগ্রাম ডেস্ক : চট্টগ্রামের অন্যতম বৃহৎ শিল্পপ্রতিষ্ঠান মেসার্স ইলিয়াস ব্রাদার্স (এমইবি) গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য শামসুল আলমকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

    মেঘনা গ্রুপের দায়ের করা অর্থ আত্মসাতের মামলায় সোমবার (২৫ নভেম্বর) দুপুর ২ টার সময় নগরীর গোলপাহাড় মোড়ের কার্যালয় থেকে তাকে গ্রেফতার করে ইপিজেড থানা পুলিশ।

    ইপিজেড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর মোহম্মদ নুরুল হুদা তথ্যটি নিশ্চিত করে বলেন, বিএনপি নেতা শামসুল আলমের বিরুদ্ধে মেঘনা গ্রুপের পক্ষ থেকে ঢাকার আদালতে দুইটি মামলা দায়ের করা হয়। দুটি মামলায় সাজা হয় শামসুল আলমের। আদালত থেকে জারি করা সাজা পরোয়ানামূলে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানান ওসি।

  • অর্থ আত্মসাৎ : সাবেক সিভিল সার্জনসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

    অর্থ আত্মসাৎ : সাবেক সিভিল সার্জনসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

    ২৪ ঘন্টা চট্টগ্রাম ডেস্ক : অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে চট্টগ্রামের সাবেক সিভিল সার্জন ডা. সরফরাজ খানসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

    চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের যন্ত্রপাতি কেনার নামে ৯ কোটি ১৫ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সোমবার (২৫ নভেম্বর) সকাল ১১টায় দুদকের চট্টগ্রাম-১ কার্যালয়ে মামলাটি দায়ের করা হয়।

    ঢাকা দুর্নীতি দমন কমিশনের সহকারী পরিচালক সিরাজুল হক বাদী হয়ে দায়েরকৃত এ মামলায় চট্টগ্রামের সাবেক সিভিল সার্জন ডা. সরফরাজ খান চৌধুরী, তিন চিকিৎসক ও চার ঠিকাদারকে আসামি করা হয়। ডা. সরফরাজ খান ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের প্রাক্তন সিভিল সার্জন ও প্রাক্তন তত্ত্বাবধায়ক, (বর্তমানে অবসরপ্রাপ্ত)।

    অপর আসামিদের মধ্যে তিন চিকিৎসক হলেন, চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের সিনিয়র কনসালটেন্ট (মেডিসিন) ও বাজার দর কমিটির সভাপতি ডা. মো. আব্দুর রব, হাসপাতালটির সিনিয়র কনসালটেন্ট (সার্জারী) ও বাজার দর কমিটির সদস্য সচিব ডা. বিজন কুমার নাথ, ও জুনিয়র কনসালটেন্ট (অর্থো-সার্জারী) ও বাজার দর কমিটির সদস্য ড. মো. মইন উদ্দিন মজুমদার।

    ঠিকাদারদের মধ্যে ঢাকা সেগুনবাগিচা তোপখানা রোডের বেঙ্গল সাইন্টেফিক এন্ড সার্জিকেল কোং প্রোপ্রাইটর মো. জাহের উদ্দিন সরকার, ঢাকা মিরপুরের মেসার্স আহম্মদ এন্টারপ্রাইজের প্রোপ্রাইটর মুন্সী ফারুক হোসেন ও ঢাকা বনানীরপুরাতন ডিওএইচএস এলাকার এ এস এলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও আফতাব আহমেদ।

    তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন দুদকের উপ-পরিচালক লুৎফুল কবির চন্দন। তিনি বলেন, চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে যন্ত্রপাতি ক্রয়ে অনিয়ম ও দুনির্তীর মাধ্যমে ৯ কোটি ১৫ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় সাতজনকে আসামি করে (মামলা নং-৪৬ তারিখ: ২৫/১১/২০১৯ খ্রি:) মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলার বাদি দুদক প্রধান কার্যালয় সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ সিরাজুল হক।

    জানা যায়, ২০১৪-১৫ সালে তৎকালীন সিভিল সার্জন ও জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. সরফরাজ খান চৌধুরীর সময়ে চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে ১২টি ভারি যন্ত্রপাতি ক্রয়ে ৯ কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ উঠে। ক্রয়কৃত সব যন্ত্রপাতির বর্তমান বাজার মূল্যের সাথে রয়েছে ব্যপক ব্যবধান।

  • সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি: স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানী লিমিটেড

    স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানী লিমিটেড এর সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
    এতদ্বারা সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, কামরুল হোসেন, সাবেক ব্যবস্থাপক (অপারেশন), পিতা- জনাব সুলতান আহম্মেদ, ফ্ল্যাট নং # এ-১১, ইকুইটি ভিলেজ, ৭ কাতালগঞ্জ রোড, মির্জাপুল, মুরাদপুর, চট্টগ্রাম।

    মোঃ বেলায়েত হোসেন, সাবেক ব্যবস্থাপক (হিসাব), পিতা- মরহুম আবদুল কাদের, গ্রাম- লাঙ্গলমোড়া, ডাকঘর- দৌলতপুর, থানা- ছাগলনাইয়া, জেলা-ফেনী।

    মোঃ আতিকুর রহমান, সাবেক সহ: ব্যবস্থাপক(হিসাব), পিতা-মোঃ মজিবুর রহমান, গ্রাম-নাজিরপুর, ডাকঘর-এনপি স্কুল, থানা- মুলাদি, জেলা-বরিশাল।

    এবং সজিব দাশ গুপ্ত, সাবেক কর্মকর্তা(বিক্রয়), পিতা- সুধীর রঞ্জন দাশ গুপ্ত, গ্রাম-চন্দ্রঘোনা, ডাকঘর- খোন্দকার পাড়া, থানা-রাঙ্গুনিয়া, জেলা- চট্টগ্রাম।

    উপরোক্ত ব্যক্তিগন আমার মক্কেল স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানী লিমিটেড ( saocl ) এ গুরুত্বপূর্ন দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন। দায়িত্ব পালনকালীন সময়ে তাদেরকে প্রাতিষ্ঠানিক শৃংখলা ভংগ, অর্থ আত্মসাৎ, বিভিন্ন অনিয়ম ও কোম্পানীর স্বার্থবিরোধী কর্মকান্ডে যুক্ত থাকায় তাদেরকে আমার মক্কেল কোম্পানি হইতে অব্যাহতি প্রদান করেন।

    তাদের বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে আমার মক্কেল ইতিপূবে চট্টগ্রাম আদালতে এন.আই এ্যাক্ট,সি.আর এবং মানিস্যুটসহ বিভিন্ন মামলা দায়ের করিয়াছেন এবং আরো কতেক মামলা দায়ের এর প্রক্রিয়াধীন রহিয়াছে।

    বেলায়েত হোসেন এর বিরুদ্ধে মামলা সমূহঃ সি.আর মামলা নং-২২০/১৯, সি.আর মামলা নং-২২১/১৯, সি.আর মামলা নং-২২২/১৯, সি.আর মামলা নং-২৪৩/১৯, সি.আর মামলা নং-২৪৪/১৯, সি.আর মামলা নং-২৪৫/১৯, এস.টি-৬১১/১৯, এস.টি-৬১২/১৯, এস.টি-৬১৫/১৯, মানি মোকাদ্দমা নং  ১৬/১৯, মানি- ১৭/১৯, মানি- ১৮/১৯, মানি- ৮/১৯, মানি- ৯/১৯, মানি- ১০/১৯ নং মামলা বিচারাধীন আছে।

    কামরুল হোসেন এর বিরুদ্ধে মামলা সমূহঃ- সি.আর মামলা নং-২২০/১৯, সি.আর মামলা নং-২২১/১৯, সি.আর মামলা নং-২২২/১৯, সি.আর মামলা নং-১৬৯/১৮, সি.আর মামলা নং-২৪৩/১৯, সি.আর মামলা নং-২৪৪/১৯, সি.আর মামলা নং-২৪৫/১৯, মানি মোকাদ্দমা নং ১২/১৯, মানি- ১৬/১৯, মানি- ১৭/১৯, মানি- ১৮/১৯ নং মামলা বিচারাধীন আছে।

     স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানী লিমিটেড ( saocl )

    আতিকুর রহমান এর বিরুদ্ধে মামলা সমূহঃ সি.আর মামলা নং-২২০/১৯, সি.আর মামলা নং-২২১/১৯, সি.আর মামলা নং-২২২/১৯, সি.আর মামলা নং-২৪৩/১৯, সি.আর মামলা নং-২৪৪/১৯, সি.আর মামলা নং-২৪৫/১৯, এস.টি-৬১০/১৯, এস.টি-৬২৯/১৯, মানি- ১৬/১৯, মানি- ১৭/১৯, মানি- ১৮/১৯, মানি- ৬/১৯, মানি- ৭/১৯ নং মামলা বিচারাধীন আছে।

    স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানী লিমিটেড এর ব্যবসায়ী, শুভাকাংক্সক্ষী, গ্রাহক, ডিলারসহ স্বার্থসংশ্লিষ্ট সকলকে উক্ত ব্যাক্তিদ্বয়ের সাথে কোন প্রকার দাপ্তরিক যোগাযোগ বা আর্থিক লেনদেন না করার জন্য সকলকে অনুরোধ করা হইল।

    এ্যাডভোকেট শুভাগত চৌধুরী,কোম্পানী রিটেইনার,জজ কোর্ট, আদালত ভবন,কোর্ট হিল,চট্টগ্রাম।বিজ্ঞপ্তি ।