Tag: আটক

  • পটিয়ায় ইয়াবাসহ যুবক আটক

    পটিয়ায় ইয়াবাসহ যুবক আটক

    চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের পটিয়া উপজেলার মুজাফরাবাদ কলেজের সামনে থেকে ইয়াবাসহ এক যুবককে আটক করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।

    আজ বৃহস্পতিবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে এক হাজার ইয়াবাসহ তাকে আটক করা হয়। আটক যুবকের নাম মো. মামুন। মামুন কক্সবাজার জেলার টেকনাফ থানা যাদি মুড়া এলাকার মৃত সোনা মিয়ার ছেলে।

    মাদকদ্রব্যনিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর পটিয়া খ সার্কেল থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আটক মামুনের বিরুদ্ধে পটিয়া থানায় মাদকদ্রব্য আইনে একটি মামলা দায়ের করে তাকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

  • পটিয়ায় ৭ রোহিঙ্গা আটক

    পটিয়ায় ৭ রোহিঙ্গা আটক

    পটিয়া উপজেলার কচুয়াই ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডে অভিযান চালিয়ে সাত রোহিঙ্গা নাগরিককে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার ভোর রাতে উপজেলার কচুয়াই গ্রামে অভিযান চালিয়ে এসব রোহিঙ্গাদের আটক করা হয়।

    আটককৃতরা হলেন, মো. ইলিয়াছ (২২), জহির আলম (৩০), মো. রফিক (২৮), আলী হোসেন (২২), মোহাম্মদ রফিক (৩৭), মো. সাকের (২৮) ও সামশুল আলম (৪০)।

    পুলিশ জানায়, উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় রোহিঙ্গারা এতদিন বসবাস করলেও সাম্প্রতিক সময়ে পুলিশের টানা অভিযানে তারা গা-ঢাকা দিয়েছে। তবে কিছু কিছু এলাকায় এখনও রোহিঙ্গারা অবস্তান করছেন। প্রায় দুইশ রোহিঙ্গা পরিবার স্বেচ্ছায় কক্সবাজার ক্যাম্পে ফিরে গেছে।

    পটিয়া থানার ওসি (তদন্ত) জাব্বারুল ইসলাম ২৪ ঘন্টা ডট নিউজকে জানিয়েছেন, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে পটিয়া থানার এসআই মো. জাহাঙ্গীরের নেতৃত্বে একটি টিম কচুয়াই এলাকায় অভিযানে যায়। এসময ওই এলাকার বিভিন্ন বাসায় তল্লাশী চালিয়ে সাত রোহিঙ্গাকে আটক করা হয়।

    তিনি বলেন, রোহিঙ্গা নাগরিক অবৈধভাবে বসবাস করার অপরাধে বৈদেশিক নাগরিক সম্পর্কিত আইন ১৯৪৬ এর ১৪ ধারায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এই অভিযান অব্যাহত রাখবেন বলে তিনি জানান।

  • ঘুষ গ্রহণের সময় দুদকের হাতে আয়কর কর্মকর্তা আটক

    ঘুষ গ্রহণের সময় দুদকের হাতে আয়কর কর্মকর্তা আটক

    চট্টগ্রামে ঘুষ গ্রহণের সময় ঘুষের ২০ হাজার টাকাসহ দুদকের হাতে আটক হয়েছে আয়কর কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম।

    মঙ্গলবার দুপুরে নগরীর বাণিজ্যিক এলাকা আগ্রাবাদের কর অঞ্চল ২, সার্কেল ৩১ এর কার্যালয় থেকে তাকে আটক করে দুনীর্তি দমন কমিশন (দুদক)।

    দুদক সাজেকা- চট্টগ্রাম-১ এর উপ-পরিচালক লুৎফর কবির আয়কর কর্মকর্তা রেজাউলকে গ্রেফতারের তথ্যটি নিশ্চিত করেন।

    লুৎফুল কবির চন্দন বলেন আগ্রাবাদ কর অঞ্চল ২ সার্কেল ৩১ কার্যালয়ে ঘুষ লেনেদেনের গোপন তথ্য পেয়ে সরেজমিনে পরিদর্শণে যায় দুদকের একটি টিম।

    এসময় এক ব্যাক্তির ইনকাম টেক্স ফাইল বাবদ ২০ হাজার টাকার ঘুষ লেনদেনের বিষয়টি ধরা পড়ে। ঘুষের টাকাসহ আয়কর কর্মকর্তা রেজাউল করিমকে আটক করা হয়।

  • বাকলিয়ায় ইয়াবাসহ সৌদিয়া বাসচালক আটক

    বাকলিয়ায় ইয়াবাসহ সৌদিয়া বাসচালক আটক

    চট্টগ্রাম নগরীর বাকলীয়া থানা শাহ আমানত সেতু এলাকায় সৌদিয়া পরিবহনের একটি বাসে তল্লাশী চালিয়ে ১৯ হাজার ১শ ১৫ পিস ইয়াবা উদ্ধার করেছে র‌্যাপিড অ্যকশন ব্যাটেলিয়ন (র‌্যাব)। এসময় ইয়াবা পরিবহনের দায়ে সৌদিয়া বাসটির চালক মোহাম্মদ ইফনুস (৫২) কে আটক করেছে র‌্যাব।

    আজ শনিবার দুপুর পৌণে ২টার সময় গোপন সূত্রের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ইয়াবাসহ তাকে আটক করা হয়।এসময় বাসটি (চট্ট মেট্রো-ব-১১-০৭২৭) জব্দ করা হয়। আটক মো. ইফনুস কক্সবাজার জেলার চশরিয়া হারবাং কালা সিকদার পাড়ার মৃত আব্দুল হাকিমের ছেলে।

    র‌্যাবের সহকারী পুলিশ সুপার মো. মাহমুদুল হাসান মামুন ২৪ ঘন্টা ডট নিউজকে তথ্যটি নিশ্চিত করে বলেন, কতিপয় মাদক ব্যবসায়ী সৌদিয়া পরিবহণের যাত্রীবাহী একটি বাসে করে কক্সবাজার হতে বিপুল পরিমান ইয়াবা নিয়ে চট্টগ্রামে প্রবেশ করছে এমন সংবাদ পেয়ে শাহ আমানত সেতুর সংযোগ সড়কে চেকপোস্ট স্থাপন করে।

    তথ্যমতে গাড়িটি চেকপোস্টের কাছালকাছি এলে গাড়িটি থামানোর সংকেত দিলে চালক গাড়িটি থামিয়ে পালানোর চেষ্টা করে। এসময় র‌্যাবের সদস্যরা তাকে আটক করে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে গাড়িতে ইয়াবা বহণের কথা স্বীকার করে। তার দেওয়া তথ্যমতে গাড়িটিতে তল্লাশী চালিয়ে ১৯ হাজার ১শ ১৫ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। এসময় বাসটি জব্দ করা হয়।

    তার বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জব্দকৃত বাস ও উদ্ধারকৃত ইয়াবাসহ চালককে বাকলিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানান র‌্যাবের এ কর্মকর্তা।

  • সীতাকুণ্ডে অস্ত্রসহ বহিরাগত ৫ যুবক আটক, মাইক্রোবাস ভাংচুর

    সীতাকুণ্ডে অস্ত্রসহ বহিরাগত ৫ যুবক আটক, মাইক্রোবাস ভাংচুর

    সীতাকুণ্ড উপজেলার ৯নং ভাটিয়ারী ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলে আসা ৫জন বহিরাগত সন্ত্রাসীকে অস্ত্রসহ আটক করে পুলিশে দিয়েছে এলাকাবাসী।

    আজ শনিবার বিকাল সাড়ে ৪ টার সময় উপজেলার মাদামবিবির হাট এলাকায় এঘটনা ঘটে। এসময় বহিরাগত সন্ত্রাসীদের ব্যবহৃত মাইক্রোবাসটি ভাংচুর করে স্থানীয় এলাকাবাসীরা।

    খবর পেয়ে সীতাকুণ্ড মডেল থানার ওসি (তদন্ত) শামীম শেখের নেতৃত্ব পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পাঁচজনকে আটক করে। তাদের কাছ থেকে একটি পিস্তল ও একটি দা উদ্ধার করা হয়। এছাড়া তাদের ব্যবহৃত ক্ষতিগ্রস্থ মাইক্রোবাসটি জব্দ করে পুলিশ।

    আটককৃতরা হলেন, উপজেলার মাদাম বিবিরহাটের খাদেমপাড়া মো. রফিকের ছেলে আব্দুল নুর, নগরীর রাহাত্তারপুল মাজার গেইট এলাকার নুর আলমের ছেলে মো. মিজান, পটিয়ার বাসিন্দা তপনের ছেলে মো. টিপু, দোহাজারীর কাগোরিয়ার ইসমাইলের ছেলে মো. রেদোয়ান ও কক্সবাজার জেলার ঈদগাঁ এলাকার নাছিরের ছেলে মো. হেলাল।

    জানা যয়, ভাটিয়ারী ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের কাউন্সিলে সাইফুল ইসলাম রনি, মো. মুসলিম ও মো. হারুন সাধারণ সম্পাদক পদে প্রতিদন্ধীতা করেন। বিকাল ৫ টায় ভোট গ্রহণের কথা থাকলেও মাইক্রোবাসে করে সন্ত্রাসীরা ভোট কেন্দ্রের দিকে যেতে চাইলে স্থানীয় এলাকাবাসীদের সন্দেহ হয়।

    পরে গাড়িটি তল্লাশী করলে সেখানে অস্ত্রসহ কয়েকজন বহিরাগতকে দেখতে পাই। পরে তাদের আটক করে পুলিশে খবর দেন স্থানীয়রা। কিন্তু এর আগেই উত্তেজিত জনতা বহিরাগতদের বহনকৃত গাড়িটি ভাংচুর করে। এ ঘটনার পর এলাকায় উত্তেজনা দেখা দেয়। ফলে নির্বাচন পন্ড হয়ে যায়।

    এবিষয়ে জানতে চাইলে সেক্রেটারী প্রার্থী সাইফুল ইসলাম রনি ২৪ ঘন্টা ডট নিউজকে বলেন, নির্বাচনে প্রভাব খাটানোর জন্য মুসলিম স্বাধীনতা ৭১ ক্লাবের পক্ষে বাহিরাগত সন্ত্রাসীদের নিয়ে আসে।

    মো. মুসলিমের কাছে জানতে চাইলে তিনি ২৪ ঘন্টা ডট নিউজকে বলেন, সন্ত্রাসীদের বিষয়ে আমি কিছুই জানিনা, আমি স্বাধীনতা ৭১ ক্লাবের সাথে জড়িতও নয়।

    এবিষয়ে জানতে চাইলে ভাটিয়ারী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি নাজীম উদ্দিন ২৪ ঘন্টা ডট নিউজকে বলেন, আজ ২ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিল হওয়ার কথা ছিল কিন্তু এলাকায় অস্ত্র নিয়ে কিছু বহিরাগত এসে একটা বিশৃংখলা ঘটাতে চেয়েছিল তাই কাউন্সিল স্থগিত করা হয়েছে।

    সীতাকুণ্ড মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ ফিরোজ খান মোল্লা ২৪ ঘন্টা ডট নিউজকে বলেন, মাদামবিবিরহাটে একটা মাইক্রো বাসে করে কয়েকজন বহিরাগত যুবক আসলে এলাকাবাসী তাদেরকে আটক করে পুলিশের নিকট হস্তান্তর করে, তাদের কাছ থেকে একটি পিস্তল, একটি দা উদ্ধার করা হয় এবং তাদের ব্যবহৃত মাইক্রোবাসটি আটক করা হয়।

  • রাউজানে তিনশ লিটার চোলাইমদসহ মাদক বিক্রেতা আটক

    রাউজানে তিনশ লিটার চোলাইমদসহ মাদক বিক্রেতা আটক

    চট্টগ্রামের রাউজানে মো. আনোয়ার (৪২) নামের এক মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে পুলিশ। এ সময় পাচারের উদ্দেশ্যে রাখা ৩শ লিটার দেশীয় চোলাই মদ উদ্ধার করা হয়।

    আটক আনোয়ার উপজেলার বাগোয়ান ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডেও ফৌজপাড়ার ফকির আহম্মদ বাড়ির মৃত নুরুল আমিনের পুত্র।

    রাউজান থানার উপ পরিদর্শক আরফাত বিন ইউসুফ ২৪ ঘন্টা ডট নিউজকে বলেন, রাত্রিকালিন ডিউটিরত অবস্থায় রাত আনুমানিক ১০টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি বাগোয়ান ইউনিয়নের লাম্বুরহাট স্লুইচ গেইট সংলগ্ন স্থানে পাচারের উদ্দেশ্যে চোলাই মদ খালের পাড়ে রেখেছে একটি চক্র।

    আমরা সাথে সাথেই সেখানে গিয়ে ৬টি প্লাস্টিকের বস্তায় রক্ষিত মোট তিনশ লিটার চোলাই মদসহ মাদক ব্যবসায়ী মোঃ আনোয়ারকে আটক করি।

    জিজ্ঞাসাবাদে সে দীর্ঘদিন যাবৎ মাদক বিক্রির সাথে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে। তার বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ৩৬ (১) এর ২৪ (গ) ধারায় নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে।

  • কর্ণফুলিতে দেশীয় তৈরি চোলাইমদসহ আটক ২

    কর্ণফুলিতে দেশীয় তৈরি চোলাইমদসহ আটক ২

    চট্টগ্রাম নগরীর কর্ণফুলি উপজেলায় দেশীয় তৈরি ১০ লিটার চোলাই মদসহ দুজনকে আটক করেছে কর্ণফুলি থানা পুলিশ ফাঁড়ির একটি টিম।

    বুধবার রাত সোয়া ৯টার সময় উপজেলার বৈরাগ ইউনিয়নের দক্ষিণ বন্দর কান্তিরহাট আসাব উদ্দীন (র) মাজারের সামনে থেকে দুজনকে আটক করে পুলিশ।

    আটককৃতরা হলেন, উত্তর বন্দর ২নং ওয়ার্ডের নুর মেম্বার বাড়ির মৃত মো মিয়ার ছেলে মঞ্জুু মিয়া ও একই এলাকার নুর মোহাম্মদের ছেলে দিল মোহাম্মদ।

    চোলাইমদসহ দুজনকে আটকের তথ্য নিশ্চিত করে কর্ণফুলী থানার ওসি ইসমাইল হোসেন ২৪ ঘন্টা ডট নিউজকে বলেন, বিক্রির উদ্দ্যেশে দেশীয় তৈরি চোলাই মদের একটি চালান নিয়ে বর্ণিত স্থানে অবস্থান করছে এমন সংবাদ পেয়ে সংশ্লিষ্ট ফাঁড়ির একটি টিম ঘটনাস্থলে অভিযানে যায়।

    এসময় পুলিশের অবস্থান টের পেয়ে মদ ব্যবসায়িরা পালানোর চেষ্টা করে। ধাওয়া দিয়ে দুজনকে আটক করা হয়। পরবর্তীতে দুজনের দেহ তল্লাশী করে ১০ লিটার চোলাই মদ উদ্ধার করা হয়। দুজনের বিরুদ্ধে মাদক আইনে থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানান ওসি।

  • ট্রাকে ৩৯ মরদেহ, চালক আটক

    ট্রাকে ৩৯ মরদেহ, চালক আটক

    যুক্তরাজ্যের দক্ষিণপূর্ব ইংল্যান্ডের এসেক্সে একটি ট্রাক কন্টেইনার থেকে ৩৯টি মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। স্থানীয় পুলিশের বরাত দিয়ে দেশটির গণমাধ্যম জানায়, একটি কারখানার পার্কে থাকা ট্রাক থেকে মরদেহগুলো উদ্ধার করা হয়েছে।

    দেশটির পুলিশের বরাতে বার্তা সংস্থা এএফপি ও হাফিংটন পোস্ট তাদের খবরে উল্লেখ করেন, বুধবার সকালে ট্রাকটি পাওয়া গেছে ওয়াটারগ্লাড শিল্প পার্কে। পুলিশ জায়গাটি ঘিরে রেখেছে। সেখানে কাউকে ঢুকতে দেয়া হচ্ছে না।

    যে লাশগুলো উদ্ধার করা হয়েছে এর মধ্যে ৩৮ জন প্রাপ্তবয়স্ক ও একটি কিশোর ছিল। হত্যার সন্দেহে উত্তর আয়ারল্যান্ড থেকে ২৫ বছর বয়সী লরি চালককে গ্রেফতার করা হয়েছে।

    স্থানীয় পুলিশের চিফ সুপারিনটেনডেন্ট অ্যান্ড্রু মেরিনার বলেন, এটি একটি মর্মান্তিক ঘটনা, যেখানে বিপুল সংখ্যক মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। কী ঘটেছে তা জানতে আমাদের অনুসন্ধান চলছে। তিনি আরও বলেন, ক্ষতিগ্রস্তদের চিহ্নিত করার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন, তবে আমি অনুমান করি যে এটি দীর্ঘতর প্রক্রিয়া হতে পারে।

    এই পুলিশ কর্মকর্তা আরও বলেন, ট্রাকটি বুলগেরিয়া থেকে ১৯ অক্টোবর শনিবার হলিহেড থেকে সেটি ব্রিটেনে ঢোকে। এ ঘটনায় তদন্ত করতে আমাদের অংশীদারদের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করছি। এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে লরি চালককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে যিনি পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন।

  • বাকলিয়ায় মেসে অভিযান, একাধিক ছাত্রশিবির কর্মী আটক

    বাকলিয়ায় মেসে অভিযান, একাধিক ছাত্রশিবির কর্মী আটক

    চট্টগ্রাম নগরীর বাকলিয়া থানা এলাকার কয়েকটি মেসে অভিযান চালিয়ে ইসলামী ছাত্র শিবিরের একাধিক কর্মীকে আটক করেছে বাকলিয়া থানা পুলিশ।

    সোমবার গভীর রাতে বাকলিয়ার বগারবিল এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়েছে। তবে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত থানা এলাকার বিভিন্ন স্থানে অভিযান এখানো চলমান রয়েছে বলে জানান পুলিশ।

    এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাকলিয়া থানার ওসি নেজাম উদ্দিন অভিযানের বিষয়টা নিশ্চিত করলেও কতজন আটক হয়েছেন তা নিশ্চিত করে জানায়নি। তিনি বলেন এখনো বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চলমান রয়েছে। অভিযান শেষে বিস্তারিত জানানো হবে।

    তবে নাম প্রকাশ না করা স্বর্তে ছাত্রশিবির চট্টগ্রাম নগর উত্তর শাখার এক নেতা জানিয়েছেন, বাকলিয়া থানা পুলিশ বগারবিল এলাকার বিভিন্ন ছাত্রাবাসে অভিযান চালিয়ে তাদের ১৫-২০ জন নেতাকর্মীকে আটক করেছে।

  • বোরহানউদ্দিনে পুলিশ-জনতার সংঘর্ষের ঘটনায় মামলা, আসামি ৫ হাজার-আটক ১৫

    বোরহানউদ্দিনে পুলিশ-জনতার সংঘর্ষের ঘটনায় মামলা, আসামি ৫ হাজার-আটক ১৫

    ভোলার বোরহানউদ্দিনে পুলিশ-জনতার সংঘর্ষের ঘটনায় মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মামলায় ১৫ জনকে আটক করার তথ্য নিশ্চিত করেছে পুলিশ।

    রোববার দিনগত রাতে বোরহানউদ্দিন থানার এসআই আজিজুল হক বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। মামলা নং ১৮, তারিখ ২০-১০-২০১৯। এতে অজ্ঞাতনামা পাঁচ হাজার জনকে আসামি করা হয়েছে।

    বোরহানউদ্দিন থানার ওসি এনামুল হক গণমাধ্যমকে জানান, পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় এ মামলা করা হয়েছে। তবে এখন পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।

    ভোলার সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) শেখ সাব্বির হোসেন জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পুরো উপজেলায় পুলিশের পাশাপাশি, বিজিবি, কোস্টগার্ডসহ কয়েক স্তরের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এ ঘটনায় তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

    ফেসবুকে একটি আপত্তিকর পোস্ট দেয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে রোববার সকাল ১০টায় বোরহানউদ্দিন পৌরসভার ঈদগাহ মাঠে এক সমাবেশে পুলিশ ও জনতার মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনাটি ঘটে।এক পর্যায়ে ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলা সদর রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের এক যুবকের হ্যাক করা ফেসবুক আইডি থেকে উদ্দেশ্যমূলকভাবে ‘ধর্ম নিয়ে আপত্তিকর পোস্ট’ দেয়া কেন্দ্র করে দিনভর এ সংঘর্ষ হয়।

    এতে অন্তত দুজন ছাত্রসহ চারজন নিহত এবং ৩০ পুলিশ সদস্যসহ শতাধিক লোক আহত হয়েছেন। সংঘর্ষে আহত ৪৫ জনকে ভোলা সদর ও ৩০ জনকে বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং বাকিদের বোরহানউদ্দিন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। আহতদের বেশিরভাগই গুলিবিদ্ধ। পুলিশ এখন পর্যন্ত ১৫ জনকে আটক করেছে।

    এদিকে ভোলা পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কাউসার জানান, ফেসবুকে এ কটূক্তির ঘটনায় হিন্দু বিপ্লব চন্দ্র শুভ, মো. শাকিব ও লিমনসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা (নং ১৭) দেয়া হয়। এ মামলায় তাদের ভোলা কোর্টে পাঠানো হয়েছে।

    নিহতরা হলেন- বোরহানউদ্দিন উপজেলার মহিউদ্দিন পাটওয়ারীর মাদ্রাসাছাত্র মাহবুব (১৪), উপজেলার কাচিয়া ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের দেলোয়ার হোসেনের কলেজপড়ুয়া ছেলে শাহিন (২৩), বোরহানউদ্দিন পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মাহফুজ (৪৫) এবং মনপুরা হাজিরহাট এলাকার বাসিন্দা মিজান (৪০)।

  • পরকিয়ার বলি স্বামী ও শিশু সন্তান! স্ত্রী ও শ্রমিকনেতাসহ আটক ৫

    পরকিয়ার বলি স্বামী ও শিশু সন্তান! স্ত্রী ও শ্রমিকনেতাসহ আটক ৫

    চট্টগ্রাম নগরীর নিমতলায় ৩ তলা ভবনের নিচ তলার একটি কক্ষ থেকে বাবা ও মেয়ের গলাকাটা লাশ উদ্ধারের একদিন না পেরুতেই খুনের রহস্য উন্মোচন করেছে পুলিশ। স্ত্রী হাছিনা আক্তারের পরকিয়ার বলি হলেন দিনমজুর স্বামী মো. আবু তাহের ও চার বছরের শিশু কণ্যা বিবি ফাতেমা।

    পুলিশ জানিয়েছে, নিহত আবু তাহেরের স্ত্রী হাছিনা আক্তারের সাথে অনৈতিক কর্মকান্ডের সময় তাহেরের মেয়ে বিবি ফাতেমা সব দেখে ফেলে। এসময় ঘটনাটি তার বাবা বাড়ি ফিরলে তাকে জানিয়ে দেওয়ার কথা বললে কথিত প্রেমিক মাইনুদ্দিন ও হাছিনা মিলে শিশুটিকে গলায় ছুরি বসিয়ে হত্যা করে।

    কিছুক্ষন পর আবু তাহের বাড়িতে ফিরলে তাকেও দুজনে জোরপূর্বক আটকে গলায় রশি পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে এবং ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে প্রেমিক মাইনুদ্দিন ও স্ত্রী হাছিনা বেগম।

    শনিবার স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে নগরীর বন্দর থানার নিমতলা এলাকায় স্থানীয় বুচুইক্যা কলোনীর ওই বাসা থেকে বাবা মেয়ের লাশ উদ্ধারের পর স্ত্রী হাছিনা, শ্যালিকা ও ভায়রাসহ ৪ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ।

    পুলিশের অভিযানে নাছিমার পরকিয়া প্রেমিক ও শ্রমিক নেতা মাইনুদ্দিন নোয়াখালি থেকে গ্রেফতার

    হাছিনার দেওয়া তথ্যে তার কথিত প্রেমিক মাহিন উদ্দিনের অবস্থান শনাক্ত করে নোয়াখালীতে অভিযান চালিয়ে শনিবার রাতেই তাকে গ্রেফতার করে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

    এর আগে এ হত্যাকান্ডের ঘটনায় নিহত আবু তাহেরের ভাই নুরুল আলম বাদি হয়ে তাহেরের স্ত্রী হাছিনা আক্তার ও প্রতিবেশী মাইনুদ্দীনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরো কয়েকজনকে আসামি করে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।

    প্রেমিকাকে নিয়ে স্বামী সন্তানকে নিজ হাতে হত্যার পর শোকের আহাজারি নাটক স্ত্রী হাছিনা আত্কারের।

    জানা যায়, এলাকাবাসীর কাছ থেকে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করে পরকিয়ার বিষয়টি মাথায় নিয়ে পুলিশ তদন্ত শুরু করে। প্রথম থেকেই তাদের ধারণা ছিলো পরকিয়ার কারণে পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রী হাছিনা আক্তার পরিকল্পিতভাবে স্বামী ও শিশু সন্তানকে হত্যা করেছে।

    শনিবার বিকালে একাধিক প্রতিবেশীর সাথে কথা বলে জানা গেছে, হত্যাকান্ডটির মাত্র ৩দিন আগেও স্বামী স্ত্রীর মধ্যে তুলুম ঝগড়া হয়েছে। স্ত্রী হাছিনা আক্তারের পরনে একটি লাল শাড়িকে গিরে স্বামী মো. আবু তাহেরের মনে সন্দেহ জাগে। এই লাল শাড়ি কে দিয়েছে, কেন দিয়েছে? এসব নানা প্রশ্নের সম্মুখিন হলে স্ত্রী হাছিনার সাথে স্বামী তাহেরের তুমুল ঝগড়া শুরু হয়।

    প্রতিবেশিরা জানিয়েছে, হাছিনা মানুষের বাসায় বুয়ার কাজ করতেন। আর স্বামী আবু তাহের গুদাম শ্রমিকের কাজ করতেন। যে গুদামে তাহের শ্রমিকের কাজ করতেন সেই গুদামের শ্রমিকনেতা ছিলেন নোয়াখালির সুবর্ণচর এলাকার বাসিন্দা মাইনুদ্দিন। তার বাসাও তাহেরের পাশাপাশি হওয়ার সুবাধে মাইনুদ্দিনের সাথে হাছিনার পরকীয়ার সম্পর্ক গড়ে উঠেছিলো।

    গত ১৭ আগস্ট হাছিনাকে একটি লাল রঙের শাড়ি উপহার দেন মাইনুদ্দিন। এ শাড়ির ঘটনাকে কেন্দ্র করে কয়দিন ধরে আবু তাহেরের সাথে তার স্ত্রীর ঝগড়া ও পারিবারিক অশান্তি শুরু হয়।

    প্রতিবেশী বিলকিস বেগম জানিয়েছে, গত ১৭ অক্টোবর ওই লাল শাড়িটি পড়ে হাছিনা বাইরে বের হতে চাইলে স্ত্রীর পড়নে নতুন লাল শাড়ি দেখে মাথা খারাপ হয়ে যায় আবু তাহেরের।

    তাহেরের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরে হাছিনা এক পর্যায়ে বলেন সে যে বাসায় বুয়ার কাজ করে ওই বাসার মালিকের বউ তাকে ভালবেসে কাপড়টি উপহার দিয়েছে। কিন্তু আরিফ কথাটি বিশ্বস করতে নারাজ, সে হাছিনাকে বলে তার কোন ঘনিষ্ঠ বন্ধু শাড়িটি দিয়েছে। এধরনের কথাবার্তায় দুজনের তুমুল ঝগড়া হয়। হাছিনাকে মারধরও করে তাহের।

    অপর প্রতিবেশীরা জানিয়েছে, গুদাম শ্রমিক নেতা মাইনুদ্দিন মাঝে মাঝে হাছিনার ঘরে আসতো। মাইনুদ্দিনের সাথে অনৈতিক কিছু দেখে ফেলার কারণে তাহের ও তার শিশু কন্যা খুনের শিকার হয়েছে বলে তাদের ধারণা।

    এদিকে ঘটনার পর থেকে গুদাম শ্রমিক নেতা মাইনুদ্দিন এলাকা ছেড়ে পালিয়ে গেলেও থানায় নিয়ে স্ত্রী হাছিনাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে পুলিশ মাহিনউদ্দিনের অবস্থান নিশ্চিত হয়। নোয়াখালীতে অভিযান চালিয়ে শনিবার রাতেই তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

    সিএমপির বন্দর জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) মো. কামরুল ইসলাম শনিবার রাতে জানিয়েছেন, লাশ উদ্ধারের পর গলায় ছুরিকাঘাতের দাগ ও রক্তমাখা ছুরি উদ্ধারে প্রথম থেকেই এটি পরিকল্পিত হত্যাকান্ড ধরে নিয়েই পুলিশ এ হত্যাকান্ডের তদন্ত শুরু করে। তাই স্ত্রী হাছিনা আক্তারসহ চারজনকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়।

    আটকের পর পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে স্ত্রী হাছিনা আক্তার একেক সময় একেরকম তথ্য দিয়ে পুলিশকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে। এতে পুলিশের আরো সন্দেহ হলে এলাকাবাসীর কাছ থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী পরকিয়াকে কেন্দ্র করে অনুসন্ধানে নামে পুলিশ। এছাড়া স্ত্রী হাছিনা আক্তারের মোবাইল ফোনে খুনের দিন এবং এর দুইদিন আগে পর্যন্ত কাদের সাথে বেশি কথা হয়েছে তা চিহ্ণিত করে খুনের কারণ এবং খুনের অবস্থান অনেকটা নিশ্চিত হয় পুলিশ।

    বন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুকান্ত চক্রবর্তী রবিবার সকালে এ হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত হাছিনা আক্তারের কথিত প্রেমিক মাহিনুদ্দিনকে নোয়াখালি থেকে আটক করার তথ্যটি নিশ্চিত করেন। তিনি প্রাথমিকভাকে পরকিয়ার জেরে হত্যাকান্ডটি ঘটেছে বললেও দামপাড়া পুলিশ লাইন্সে সংবাদ সম্মেলনে সিএমপির পক্ষ থেকে বিস্তারিত জানানো হবে বলে জানায়।

    জানা যায়, চট্টগ্রাম নগরীর বন্দর থানা নিমতলা এলাকায় বুচুইক্যা কলোনির জনৈক শাহআলমের মালিকানাধীন ৩ তলা ভবনের নিচতলার একটি ঘরে স্ত্রী হাছিনা আক্তার ও মেয়ে বিবি ফাতেমাকে নিয়ে ভাড়ায় থাকতেন আবু তাহের। তিনি দিন মজুরের কাজ করতেন। নোয়াখালী জেলার চরপার্বতী এলাকার মো মোস্তফার ছেলে তাহেরের স্ত্রী হাছিনা আক্তার বুয়ার কাজ করতেন।

    শনিবার (১৯ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে বন্দর থানাা পুলিশ ওই ভাড়া বাসা থেকে দিনমজুর আবু তাহের ও মেয়ে বিবি ফাতেমার গলাকাটা লাশ উদ্ধার করে। দুজনের গলায় ছুরিকাঘাতের চিহ্ন পায় পুলিশ। এছাড়া ঘটনাস্থল থেকে ধারালো রক্তমাখা একটি ছুরিও উদ্ধার করে।

    এসময় স্ত্রী হাছিনা আক্তার দাবি করেন, ঘটনার দিন সকাল ৮ টার দিকে কাজে গিয়ে ৯টার দিকে এসে মেয়ে ফাতেমার লাশ খাটের উপর এবং স্বামী আবু তাহেরের লাশ মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়দের মাধ্যমে সে পুলিশকে খবর দেন। ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধারের পরপর হত্যার রহস্য উদঘাটনে পুলিশের সাথে সিআইডির ফরেনসিক টিম, ডিবি ও পিবিআই যৌথভাবে ঘটনার তদন্ত শুরু করে।

  • রাউজানে মাদক বিরোধী অভিযান, আটক-৬

    রাউজানে মাদক বিরোধী অভিযান, আটক-৬

    চট্টগ্রামের রাউজানে মাদক বিরোধী অভিযানে পৃথক দুটি স্থান থেকে ৬ জনকে আটক করেছে পুলিশ।

    আজ শনিবার সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, গত শুক্রবার রাতে চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়কের পথের হাট ভরতশ্বরী মার্কেটের সামনে থেকে ৫ কিশোরকে ৫৬ পিস ইয়াবাসহ এবং চট্টগ্রাম-রাঙ্গামাটি সড়কের ঢালারমুখ তালুকদার মার্কেটের সামনে থেকে ১৫ লিটার চোলাইমদ নিয়ে একজনসহ মোট ৬ জনকে আটক করা হয়।

    আটককৃতরা হলেন, নোয়াপাড়া ইউনিয়নের মো. মতিনের ছেলে ইমরান (২০), মো. রুহুল আমিনের ছেলেন মো. জুয়েল (২১), মো. ইদ্রিসের ছেলেন মো. ফারুক (১৯), মো. ফজল কাদেরের ছেলে মো. মুরাদ (২০), মো. শাহ আলমের ছেলে মো. রাশেদ (১৯)। আটককৃতরা সকলে নোয়াপাড়া ইউনিয়নের বাসিন্দা। অপরদিকে ১৫ লিটার মদসহ আটক মো. জামাল (৪২) সন্দ্বীপ থানার পশ্চিম মুছাপুর গ্রামের মৃত এমরান মোল্লার ছেলে।

    এই প্রসঙ্গে রাউজান থানার সেকেন্ড অফিসার নুর নবী ২৪ ঘন্টা ডট নিউজকে বলেন, গত ১৫ অক্টোবর থেকে বিশেষ অভিযান চলছে। শুক্রবার রাতে পৃথক দুটি অভিযানে ৬ জনকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতদের বিরুদ্ধে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা রুজু শেষে আজ শনিবার দুপুরে চট্টগ্রাম আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।