Tag: আবাসিক হোটেল

  • চট্টগ্রামে ১৮ আবাসিক হোটেলের লাইসেন্স বাতিল চেয়ে পুলিশের আবেদন

    চট্টগ্রামে ১৮ আবাসিক হোটেলের লাইসেন্স বাতিল চেয়ে পুলিশের আবেদন

    চট্টগ্রাম নগরীর ১৮টি হোটেলে অসামাজিক কার্যকলাপ বন্ধে তাদের লাইসেন্স বাতিল চেয়ে জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন করেছেন কোতোয়ালী থানার ওসি মো. জাহিদুল কবীর।

    আবেদনপত্রে তিনি উল্লেখ করেন,‘আলোচ্য হোটেলসমূহে প্রায় সময় আবাসিক রুম ভাড়া দেওয়ার আড়ালে অসামাজিক কার্যকলাপ পরিচালিত হয়। এসব হোটেল থেকে বেশ কয়েকবার নারী-পুরুষদের গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। হোটেলের মালিক ও ম্যানেজারদের বারবার অসামাজিক কার্যকলাপ থেকে বিরত থেকে লাইসেন্সের শর্ত অনুযায়ী আবাসিক হোটেলে সাধারণ বোর্ডারদের কাছে রুম ভাড়া দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হলেও তারা লাইসেন্সের শর্ত ভঙ্গ করে অসামাজিক কার্যক্রম চালিয়ে আসছে। এজন্য হোটেলগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানাচ্ছি।’

    যেসব হোটেলের লাইসেন্স বাতিলের আবেদন করা হয়েছে, সেগুলো হলো- পুরাতন গির্জা সড়কের হোটেল লুসাই ইন, কে সি দে সড়কের হোটেল সাউদিয়া, লালদিঘির পাড় এলাকার হোটেল এস নাইট (সুপার হেস্ট হাউস), রঙ্গম কনভেনশন হল এলাকার হোটেল ক্যামেলিয়া (হোটেল সম্রাট), ফিরিঙ্গিবাজার ব্রিজঘাট এলাকার হোটেল নেভাল আবাসিক ও হোটেল কর্ণফুলী আবাসিক, নন্দনকানন শিক্ষা অফিসের পাশে হোটেল মুসলিম আবাসিক ও হোটেল বিরাজ, বিআরটিসি এলাকায় হোটেল সিলভার ইন ও হোটেল হিলটাউন আবাসিক, স্টেশন রোডের হোটেল গেইটওয়ে আবাসিক, হোটেল মেট্রো ইন, হোটেল গেস্ট ইন, ইকবাল বোর্ডিং, হোটেল গণি আবাসিক ও হোটেল ঢাকা আবাসিক, জহুর হকার্স মার্কেটের পাশে লয়েল রোডে হোটেল দরবার আবাসিক ও হোটেল আদর আবাসিক।

    কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাহিদুল কবীর বলেন, অসামাজিক কার্যকলাপ বন্ধে বারবার এসব হোটেলে অভিযান চালিয়েও তা রোধ করা যাচ্ছে না। তাই কোতোয়ালী থানা এলাকার এসব হোটেলের লাইসেন্স বাতিল করার জন্য জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন জানিয়েছি।

  • কক্সবাজারে হোটেল থেকে মা-মেয়ের মরদেহ উদ্ধার

    কক্সবাজারে হোটেল থেকে মা-মেয়ের মরদেহ উদ্ধার

    কক্সবাজারের কলাতলীতে একটি আবাসিক হোটেল থেকে মা-মেয়ের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে সি আলিফ নামে হোটেলের ৪১১ নম্বর হোটেল থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়েছে।

    বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম।

    তাৎক্ষণিকভাবে তাদের পরিচয় না মিললেও নিহত নারীর বাড়ি চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলায় বলে জানা গেছে।

    হোটেল কর্তৃপক্ষের বরাতে কক্সবাজার সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম বলেন, গত ১৪ ফেব্রুয়ারি স্বামী-স্ত্রী পরিচয় দিয়ে তিন ছেলেসহ হোটেলে রুম নেন। কয়েকদিন কক্সবাজার শহরে ঘুরেও বেড়ান। আজ সকালেও হোটেলের লোকজন হাসি মুখে দেখেছে। দুপুরে হঠাৎ রুম খোলা দেখে হোটেল কর্তৃপক্ষ ৯৯৯ এ কল দিয়ে জানালে আমরা ঘটনাস্থলে আসি। ঘটনার পর থেকে দুই ছেলেকে নিয়ে স্বামী’ লাপাত্তা হয়ে যায়। কেন কিভাবে এ ঘটনা ঘটলো তার রহস্য উদঘাটনে চেষ্টা করছে পুলিশ।