Tag: আর্থিক অনুদান

  • চলচ্চিত্র নির্মাণে সরকারি অনুদান পেলেন যারা

    চলচ্চিত্র নির্মাণে সরকারি অনুদান পেলেন যারা

    বাংলাদেশি চলচ্চিত্রের নির্মাণ ও বিকাশে সহযোগিতার জন্য প্রতিবছর সরকারের পক্ষ থেকে অনুদান প্রদান করা হয়ে থাকে। সেই ধারাবাহিকতায় ২০২২-২৩ অর্থবছরে ২২টি পূর্ণদৈর্ঘ্য ও ৬টি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র সরকারি অনুদান পাচ্ছে।

    রোববার (১৮ জুন) তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় অনুদান পাওয়া সিনেমার তালিকা, প্রযোজক-পরিচালকের নাম ও বরাদ্দকৃত অর্থের পরিমাণসহ একটি প্রজ্ঞাপনে প্রকাশ করেছে।

    ২২টি পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমার মধ্যে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক শাখায় ১টি, মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক শিশুতোষ শাখায় ১টি, সাধারণ শিশুতোষ শাখায় ২টি ও সাধারণ শাখায় ১৮টি সিনেমাকে অনুদান দেওয়া হচ্ছে।

    এ বছর পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বিভাগে সর্বোচ্চ ৬৫ লাখ টাকা করে পাচ্ছে দুটি চলচ্চিত্র। এর মধ্যে রয়েছে নূর ইমরান মিঠুর প্রযোজনা ও পরিচালনায় ‘সার্কাস’ এবং প্রযোজক হিসেবে নাট্যকার ও নির্মাতা মাতিয়া বানু শুকু পাচ্ছেন ‘লাল মিয়া’ নামের সিনেমার জন্য। এটি পরিচালনা করবেন নুরুল আলম আতিক।

    মুক্তিযুদ্ধ শাখায় অনুদান পেয়েছেন বদরুন নাহার রক্সি। ‘যুদ্ধ শিশু’ সিনেমার জন্য তিনি বরাদ্দ পেয়েছেন ৬০ লাখ টাকা। সিনেমাটি পরিচালনা করবেন মোহাম্মদ উল্লাহ। মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক শিশুতোষ শাখায় ‘ভোর’ সিনেমার জন্য একই পরিমাণ অনুদান পাচ্ছেন মাহিন মাহনুমা। এটি পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন আমিনুর রহমান খান। শিশুতোষ শাখায় ‘মাটির রাজকুমার’ সিনেমার জন্য একই অনুদান পাচ্ছেন প্রযোজক শামীমা ইসলাম তুষ্টি। সিনেমাটি পরিচালনা করবেন রুবেল শঙ্কর বিশ্বাস। একই শাখায় একই পরিমাণ অর্থ অনুদান পাচ্ছেন প্রযোজক ও পরিচালক আকা রেজা গালিব। তার সিনেমার নাম ‘মস্ত বড়লোক’।

    এছাড়া সাধারণ শাখায় ‘দেনা পাওনা’র জন্য প্রযোজক ও পরিচালক সাদেক সিদ্দিকি পাচ্ছেন ৫৫ লাখ টাকা। ‘মাস্টার’ ছবির প্রযোজক ও পরিচালক রেজওয়ান শাহরিয়ার সুমিত, ‘দ্য আগস্ট’ ছবির প্রযোজক ও পরিচালক মাসুদ পথিক, ‘রেনুর মুক্তিযুদ্ধ’ ছবির প্রযোজক ও পরিচালক রোকেয়া প্রাচী, ‘লারা’ ছবির প্রযোজক জ্যোতিকা পাল জ্যোতি ও পরিচালক শেখর দাশ; প্রতি ছবির জন্য অনুদান পাচ্ছেন ৬০ লাখ টাকা করে।

    অন্য দিকে ‘দুই পয়সার মানুষ’ ছবির প্রযোজক ও পরিচালক ঝুমুর আসমা জুঁই পাচ্ছেন ৫৮ লাখ। ‘সর্দারবাড়ির খেলা’র প্রযোজক মীর জাহিদুল হাসান (মীর জাহিদ হাসান) ও পরিচালনা মো. সজীব আহমেদ (রাখাল সবুজ), ‘ঠিকানা’র প্রযোজক ও পরিচালক আনোয়ার হোসেন (পিন্টু), ‘জীবন আমার বোন’ ছবির প্রযোজক মোহাম্মদ জাহিদুল করিম ও পরিচালক এনায়েত করিম বাবুল, ‘সূর্য সন্তান’ ছবির প্রযোজক সৈয়দ আশিক রহমান ও পরিচালক কৌশিক শংকর দাস, ‘শিরোনাম’ ছবির প্রযোজক কাজী রুবায়াৎ হায়াৎ ও পরিচালক এস এম তারেক রহমান, ‘শাপলা শালুক’ প্রযোজক ও পরিচালক রাশেদা আক্তার লাজুক এবং ‘আমার মুক্তি আলোয় আলোয়’ ছবির প্রযোজক ইয়াসির আরাফাত ও পরিচালনা জহির রায়হান; প্রতিটি ছবির জন্য পাচ্ছেন ৫৫ লাখ করে।

    আর ‘নীল আকাশে পাখি উড়ে’র প্রযোজক ও পরিচালক এস ডি রুবেল, ‘নীল জোসনার জীবন’ ছবির প্রযোজক ও পরিচালক ফাখরুল আরেফিন খান, ‘রুখসার’র প্রযোজক ও পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান মানিক পাচ্ছেন প্রতি ছবির জন্য ৬০ লাখ টাকা করে।

    এদিকে স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে অনুদান পেয়েছেন ‘নিশিবক’ (মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক শাখা) ছবির প্রযোজক ও পরিচালক সাজ্জাদ জহির, ‘নদাই’ (শিশুতোষ শাখা) ছবির প্রযোজক ও পরিচালক শহিদুল ইসলাম (পথিক শহিদুল), ‘রংগিলা নায়ের মাঝি’ (প্রামাণ্যচিত্র শাখা) প্রযোজক নূরজাহান আলীম ও পরিচালনা মীর শামছুল আলম বাবু, ‘নূর: ছয় শব্দের ইশতেহার’ (প্রামাণ্যচিত্র শাখা) প্রযোজক ও পরিচালক আ. আ. মো. মাহমুদুল হাসান, ‘সোনার নকশীকাঁথা’ (সাধারণ শাখা) প্রযোজক ও পরিচালক সুবর্ণা সেঁজুতি টুসি এবং ‘কফিন’ (সাধারণ শাখা) প্রযোজক ও পরিচালক আছমা আক্তার (লিজা)। তারা প্রতিটি ছবির জন্য পাচ্ছেন ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা।

    উল্লেখ্য, ১৯৭৬-৭৭ অর্থবছর থেকে দেশীয় চলচ্চিত্রের বিকাশে সরকারি এ অনুদান চালু হয়। মাঝে কয়েক বছর বাদে প্রতিবছরই অনুদান দেওয়া হয়েছে, বেড়েছে অনুদানের পরিমাণও।

  • মহেশখালীর ৯৬ আত্মসমর্পণকারী জলদস্যু পরিবারকে ১ লক্ষ টাকা করে অনুদান

    মহেশখালীর ৯৬ আত্মসমর্পণকারী জলদস্যু পরিবারকে ১ লক্ষ টাকা করে অনুদান

    কক্সবাজার প্রতিনিধিঃ কক্সবাজারের মহেশখালীতে আত্মসমর্পণকারী ৯৬ জন জলদস্যু ও শীর্ষ অস্ত্রের কারিগরের প্রতিটি পরিবারকে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল হতে ১ লক্ষ টাকা করে ৯৬ লক্ষ টাকা অনুদান প্রদান করা হয়েছে।

    রোববার ( ৫ এপ্রিল) সকালে কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের শহীদ এটিএম জাফর আলম সিএসপি সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসক মোঃ কামাল হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ৯৬ টি পরিবারকে এ অনুদান প্রদান করা হয়।

    ৯৬ জন জলদস্যু ও শীর্ষ অস্ত্রের কারিগর আত্মসমর্পণের আগে তাদেরকে এ অনুদান দেওয়া হবে বলে রাষ্ট্রের পক্ষ হতে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিলো।

    অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, কক্সবাজার-২ আসনের সংসদ সদস্য আশেক উল্লাহ রফিক, বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, কক্সবাজারের পুলিশ সুপার এ.বি.এম মাসুদ হোসেন বিপিএম (বার), জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এডভোকেট সিরাজুল মোস্তফা, কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র মুজিবুর রহমান।

    আমন্ত্রিত অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, ৯৬ জন জলদস্যু ও শীর্ষ অস্ত্রের কারিগর আত্মসমর্পণের সফল মধ্যস্থতাকারী আনন্দ টিভি’র চট্টগ্রাম ব্যুরো চীফ ও কক্সবাজারের পেকুয়ার সন্তান এম.এম আকরাম হোসাইন।

    অনুষ্ঠানে অতিথি ও বক্তারা ৯৬ জন জলদস্যু ও শীর্ষ অস্ত্রের কারিগরের আত্মসমর্পণের মধ্যস্থতাকারী এম.এম আকরাম হোসাইনের ভূয়সী প্রশংশা করে বলেন, এম.এম আকরাম হোসাইন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রাষ্ট্রকে যে সহায়তা করেছেন, তা একটা দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।

    জেলা প্রশাসক মোঃ কামাল হোসেন সভাপতির বক্তব্যে আত্মসমর্পণ করা জলদস্যুর মতো সেখানকার অন্যান্য অপরাধীদেরও রাষ্ট্রের কাছে আত্মসমর্পণের আহবান জানান।

    এসপি এবিএম মাসুদ হোসেন বিপিএম (বার) ৯৬ জন জলদস্যু ও অস্ত্র তৈরীর শীর্ষ কারিগরকে আত্মসমর্পণ করানো ছিলো কক্সবাজার জেলা পুলিশের জন্য বড় একটা চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জে কক্সবাজার জেলা পুলিশ সফলভাবে উত্তীর্ণ হয়েছে ইনশাআল্লাহ।

    এছাড়া গত ২ এপ্রিল এই ৯৬ জন জলদস্যু ও শীর্ষ অস্ত্রের কারিগরের পরিবারকে হোয়ানক টাইমবাজারে কক্সবাজার জেলা পুলিশের পক্ষে তাদের খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়।

    গত বছরের ২৩ এপ্রিল আত্মসমর্পণ করে এখন কারাগারে থাকা ৯৬ জন জলদস্যু ও অস্ত্রের শীর্ষ কারিগরের পরিবারকে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ হতে এক লক্ষ টাকা করে অনুদান পেয়ে মহান আল্লাহতায়লার তারা কাছে শোকরিয়া জ্ঞাপন এবং কক্সবাজারের পুলিশ সুপার এবিএম মাসুদ হোসেন বিপিএম (বার) সহ সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান।

    ৯৬ জন জলদস্যু ও অস্ত্রের শীর্ষ কারিগরের পরিবারের সদস্যরা এসময় বলেন, “আত্মসমর্পণের আগে আমাদের দায়িত্ব নেওয়ার ব্যাপারে যখন মধ্যস্থতাকারী ও আনন্দ টিভি’র চট্টগ্রাম ব্যুরো প্রধান এম.এম আকরাম হোসাইনকে আমরা বলেছিলাম, তখন তিনি কক্সবাজারের এসপি এবিএম মাসুদ হোসেন বিপিএম (বার) মহোদয়কে বললে, সেদিন এসপি মহোদয় আমাদের সংসার চালানোর দায়িত্ব নিজে নিয়েছিলেন। এক লক্ষ করে অনুদান প্রদান করা ছাড়াও এসপি মহোদয়ের উদ্যোগে চলমান করোনা ভাইরাসজনিত সংকটে আমাদের যে খাদ্য সহায়তা দেওয়া হয়েছে তা আমরা কোন দিন ভুলতে পারবো না। তারা আরো বলেন, এসপি মহোদয় আমাদেরকে দেওয়া কথা রেখে এই দুর্দিনে আমাদের খোঁজ খবর নিয়েছেন, সেটা আমাদের জন্য বিশাল প্রাপ্তি।”

    প্রসংগত, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, পুলিশের আইজিপি ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী, পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি খন্দকার গোলাম ফারুক বিপিএম (বার) পিপিএম, সাংসদ সদস্য আশেক উল্লাহ রফিক সহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে কালারমার ছরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এসপি এবিএম মাসুদ হোসেন বিপিএম (বার) এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক অনুষ্ঠানে ৯৬ জন জলদস্যু ও অস্ত্রের শীর্ষ কারিগর তাদের অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম, অস্ত্রশস্ত্র সহ আত্মসমর্পণ করেছিলো।

  • চকবাজার অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে আর্থিক অনুদান দিলেন শিক্ষা উপ-মন্ত্রী নওফেল

    চকবাজার অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে আর্থিক অনুদান দিলেন শিক্ষা উপ-মন্ত্রী নওফেল

    ২৪ ঘন্টা ডট নিউজ।চট্টগ্রাম ডেস্ক : চট্টগ্রাম নগরীর চকবাজার অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করে ক্ষতিগ্রস্তদের হাতে ব্যক্তিগত তহবিল থেকে নগদ অর্থ প্রদান করেছেন শিক্ষা উপ-মন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।

    চট্টগ্রাম নগরীর চকবাজার এলাকার চন্দনপুরা এলাকায় পোস্ট অফিস গলির ব্রাহ্মণপাড়ায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্থ ৬ পরিবারকে আর্থিক অনুদান প্রদান করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।

    গতকাল ১৬ ডিসেম্বর সোমবার বিকালে নওফেল তার সংসদীয় এলাকায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ সম্পর্ক খোঁজখবর নেন এবং সরকারি তহবিল থেকে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদানে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে আশ্বস্ত করেন৷অগ্নিকাণ্ডে আর্থিক অনুদান নওফেলের

    এসময় নওফেলের সাথে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক শহীদুল ইসলাম, চকবাজার থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ শাহাবুদ্দীন, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আনছারুল হক, ১৬ নং চকবাজার ওয়ার্ড কাউন্সিল গোলাম সরোয়ার মিন্টু, থানা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. নাজিম উদ্দিন, নগর যুবলীগের সদস্য মো. একরামুল হক, আওয়ামী লীগ নেতা মোহাম্মদ সেলিম ও মোহাম্মদ আমিন প্রমুখ৷

  • আনোয়ারায় বন্য হাতির আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্থদের আর্থিক অনুদান প্রদান

    আনোয়ারায় বন্য হাতির আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্থদের আর্থিক অনুদান প্রদান

    ২৪ ঘন্টা ডট নিউজ।চট্টগ্রাম ডেস্ক : চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে বন্য হাতির আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্থ ২০ পরিবারের জন্য ৭ লাখ ৫৬ হাজার টাকার আর্তিক অনুদান দিয়েছেন বন বিভাগ।

    শনিবার সকালে ভূমিমন্ত্রীর সার্সন রোডস্থ বাসভবনে ক্ষতিগ্রস্থ এসব পরিবারের হাতে অনুদানের চেক তুলে দেন ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ।

    গত জুলাই, আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে উপজেলার হাজীগাও বৈরাগ এলাকায় বন্য হাতির আক্রমণে নিহত ও আহত ২০ পরিবারের মাঝে আর্থিক অনুদান প্রদানের সময় উপস্থিত ছিলেন বনপ্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগীয় বন কর্মকর্তা আবু নাছের, মো. ইয়াছিন নেওয়াজ চৌধুরী, আনোয়ারা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান তৌহিদুল হক চৌধুরী, উপজেলা নির্বাহী অফিসার শেখ জোবায়ের আহমেদ।

    এছাড়াও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক এম.এ মান্নান চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক এম.এ মালেক, কর্ণফুলী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হায়দার আলী রনি, বাঁশখালী রেঞ্জ বন কর্মকর্তা আনিসুজ্জামান, জীব বৈচিত্রা কর্মকর্তা নূর জাহান মিল্কী, দীপান্ধিতা ভট্টাচার্জ্য, বনপ্রাণী পরিদর্শক রাজু আহমেদ, ভূমিমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সহকারী সচিব এড. ইমরান হোসেন বাবু এসময় উপস্থিত ছিলেন।

  • পটিয়ায় ১৪টি পূজা মন্ডপে আর্থিক অনুদান

    পটিয়ায় ১৪টি পূজা মন্ডপে আর্থিক অনুদান

    প্র্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ত্রান ও কল্যাণ তহবিল থেকে পটিয়া উপজেলার ১৪টি পূজা মন্ডপের জন্য ৫৬ হাজার টাকা অনুদান প্রদান করা হয়েছে।

    বৃহস্পতিবার সকালে তহবিলের চেক পটিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাবিবুল হাসান আনুষ্ঠনিকভাবে প্রদান করেন।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের পটিয়া উপজেলার সদস্য পুলক চৌধূরী, পটিয়া পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাজিব দাশগুপ্ত ছোটন, অধ্যাপক অজিত কুমার মিত্র, দেবাশীষ ধর বাপন, জুয়েল চৌধুরী, তপন ধর, বিকাশ ধর, সুবল চৌধুরী, অধীর দে, কিশোর দে, নির্মল সূত্রধর, প্রিয়তোষ সরকার রাসু, সনজয় রক্ষিত, তনময় বৈদ্য, রূপন মিত্র।

    সম্প্রতি শান্তিপূর্ণভাবে পটিয়া উপজেলার ১৭ ইউনিয়ন ও পৌর এলাকায় শান্তিপূর্ণভাবে হিন্দু সম্প্রদায়ের শারদীয়া দূর্গা পূজা সম্পন্ন হয়েছে।

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ত্রান ও কল্যাণ তহবিল থেকে উপজেলার ১৪টি পূজামন্ডপের জন্য ৪ হাজার টাকা করে ৫৬ হাজার টাকা প্রদান করা হয়েছে।

    পটিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাবিবুল হাসান চেক বিতরণকালে ২৪ ঘন্টা ডট নিউজকে বলেন, সম্প্রতি একটি গোষ্ঠী বিভিন্ন জনের ফেইসবুক আইডি হ্যাক করে আপত্তিজনক বিভিন্ন ধরনের পোস্ট দিয়ে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি যাতে নষ্ট না হয় সেজন্য সকল ধর্মের মানুষকে সজাগ থাকার আহবান জানান।

  • ফটিকছড়িতে ওমান প্রবাসী একতা সংঘ”র হুইল চেয়ার বিতরণ

    ফটিকছড়িতে ওমান প্রবাসী একতা সংঘ”র হুইল চেয়ার বিতরণ

    ফটিকছড়িতে ওমান প্রবাসী মানব কল্যাণ একতা সংঘ”র আয়োজনে অসচ্ছল প্রতিবন্ধীদের মাঝে হুইল চেয়ার বিতরণ ও আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়েছে।

    এ উপলক্ষে ১৭ অক্টোবর বৃহস্পতিবার সকালে ফটিকছড়ি পৌরসভাধীন লেলাং রাঙ্গামাটিয়া আনোয়ারুল উলুম দাখিল মাদরাসার হলরুমে গরিব দুঃস্হতের মাঝে আর্থিক অনুদান প্রধান অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

    অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি স্থানীয় কমিশনার নাজিম উদ্দীন ছিদ্দীকি অসহায়দের মাঝে এই হুইল চেয়ার ও আর্থিক অনুদান তুলে দেন।

    এসময় উপস্হিত ছিলেন, পাট্টিলাকুল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মুহাম্মদ তৈয়ব, লেলাং রাঙ্গামাটিয়া আনোয়ারুল উলুম দাখিল মাদরাসা পরিচালনা কমিটির সেক্রেটারী মাওলানা জানে আলম, সুপার মাওলানা মুহাম্মদ আলী, সাংবাদিক এম জুনায়েদ, মুহাম্মদ সোয়েব প্রমুখ।

    এসময় বক্তারা বলেন, ওমান প্রবাসী মানব কল্যাণ সংঘ যেভাবে গরিব অসহায় মানুষদের পাশে থেকে সেবা করছে তা প্রসংশার দাবিদার। আমরা আশা করি আগামীতেও তারা সব সময় গরিব ও অবহেলিত মানুষের কল্যানে কাজ করে যাবে।