Tag: আসামী গ্রেফতার

  • সীতাকুণ্ড মডেল থানা পুলিশের অভিযানে বিভিন্ন মামলার ১২ আসামী গ্রেফতার

    সীতাকুণ্ড মডেল থানা পুলিশের অভিযানে বিভিন্ন মামলার ১২ আসামী গ্রেফতার

    সীতাকুণ্ড প্রতিনিধি: সীতাকুণ্ডে বিভিন্ন মামলায় পরোয়ানা ভূক্ত ১২ আসামীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার গ্রেফতারকৃত আসামীদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করে সীতাকুণ্ড মডেল থানা পুলিশ।

    উপজেলার কুমিরাস্থ মছজিদ্দা এলাকা থেকে পেনাল কোড এর পরোয়ানা ভূক্ত আসামী জয়শী আচার্য্য, পুষ্পিতা আচার্য্য, মধু মিতা আচার্য্য, কম্পিতা আচার্য্য, দীপক আচার্য্য দোলনকে পুলিশ গ্রেফতার করে। জাফরাবাদ থেকে রাজিয়া বেগম, স্বামী- মোঃ মনির, মোঃ একরাম, পিতা- মোঃ মনির, মোঃ আয়াত উদ্দিন, পিতা- মোঃ মনিরকে গ্রেফতার করা হয়। কুমিরার আলেকদিয়া এলাকা থেকে পরোয়ানা ভূক্ত আসামী মোঃ আব্দুল মান্নান (২৮) কে গ্রেফতার করা হয়।
    ৪ নং মুরাদপুর ইউনিয়নের পশ্চিম ভাটেলখিল থেকে আবুল কাসেমকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ৮নং সোনাইছড়ি ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের মধ্যম ঘোড়ামারা, (ইয়াছিন চৌকিদারের বাড়ী) থেকে মুঃ মুজাহিদ ইসলাম প্রকাশ রকি (৩০) কে গ্রেফতার করে।

    মডেল থানার ওসি তোফায়েল আহমেদ বলেন, গ্রেফতারকৃত আসামীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধারায় মামলা রয়েছে। আসামীদের বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

  • ডোমারে হত্যা মামলার ২ আসামী গ্রেফতার

    ডোমারে হত্যা মামলার ২ আসামী গ্রেফতার

    নীলফামারী প্রতিনিধি:নীলফামারীর ডোমার উপজেলায় যুবক জাকিরুল হত্যা মামলায় দুইজন আসামীকে গ্রেফতার করেছে ডোমার থানা পুলিশ।

    মঙ্গলবার(২ জুন) দুপুরে তাদের আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

    এর আগে সোমবার গভীর রাতে তাদের নিজ নিজ বাড়ি হতে গ্রেফতার করা হয়।

    গ্রেফতাকৃতরা হলেন-ডোমার সদর ইউনিয়নের ছোটরাউতা আন্ধারুর মোড় এলাকার আন্ধারু কর্মকারের ছেলে কমল কর্মকার (৩০) ও ছোটরাউতা ফকির পাড়ার ওবায়দুলের ছেলে রাশেদ (২০) ।

    ডোমার থানার ওসি মোস্তাফিজার রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, নীলফামারী পুলিশ সুপার মোখলেছুর রহমান (পিপিএম বিপিএম) স্যারের নির্দেশে জাকিরুল হত্যা মামলায় সন্দেহমূলক ভাবে অটোচালক রাশেদকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এতে সে হত্যার কথা স্বীকার করে বিভিন্ন তথ্য দেয়। তার তথ্যের ভিত্তিতে সোমবার রাতে কমলের বাড়ি হতে কমলকেও গ্রেফতার করা হয়। মঙ্গলবার দুপুরে তাদের আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

    মামলার সঙ্গে জড়িত অন্যান্য আসামিদের গ্রেফতারে চেষ্টা চলছে। জাকিরুলকে হত্যা করে ডোবায় লাশ ফেলার কাজে ব্যবহৃত একটি অটো-রিকশা উদ্ধার করা হয়েছে।

    উল্লেখ্য:- গত ১০ মে উপজেলার পূর্ব বোড়াগাড়ী এলাকায় একটি পরিত্যাক্ত ডোবা হতে জাকিরুল ইসলাম বাচ্চাবাউ (২৫) নামের অর্ধ গলিত এক যুবকের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। লাশ উদ্ধারের এক সপ্তাহ আগে হতে জাকিরুল নিখোঁজ ছিল। এতে জাকিরুলের বাবা আব্দুল গনি লাশ উদ্ধারের দিনেই একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর/সুজন

     

  • রাউজানে বিতান বড়ুয়া হত্যা মামলার আসামী গ্রেফতার, অস্ত্র উদ্ধার

    রাউজানে বিতান বড়ুয়া হত্যা মামলার আসামী গ্রেফতার, অস্ত্র উদ্ধার

    রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি:::চট্টগ্রামের রাউজানে হালদা নদীর ডিম সংগ্রহকারী বিতান বড়ুয়া (৩৭) হত্যা মামলার আসামী রাহুল বড়ুয়াকে গ্রেপ্তার করেছে রাউজান থানা পুলিশ। এ সময় রাহুল বড়ুয়ার স্বীকারোক্তি মোতাবেক হাটহাজারীর মেখল ইউনিয়ন থেকে হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত একটি বিদেশী অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।

    মঙ্গলবার (৫ ম) দুপুরে রাউজান থানায় সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কেপায়েত উল্লাহ পিপিএম।

    তিনি জানান, ৪মে সোমবার খাগড়াছড়ি সদরের কুমিল্লা টিলা নামকস্থান থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। রাহুল বড়ুয়া রাউজান পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের অংকুরী ঘোনা এলাকার অনাদি বড়ুয়ার ছেলে। সে স্বীকার করেছে বালুর কন্ট্রাক্টরী ও জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে বিতান বড়ুয়াকে নিজেই গুলি করে হত্যা করে।

    মঙ্গলবার বিকেলে তাকে চট্টগ্রাম আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

    উল্লেখ্য গত ২৬ এপ্রিল রবিবার বিকেল ৪টায় রাউজান পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের অংকুরিঘোনা এলাকার সুমিনু কমপ্লেক্স নামে একটা বৃদ্ধাশ্রমের সামনে তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়। পরদিন তার স্ত্রী জয়শ্রী বড়ুয়া বাদি হয়ে হত্যা মামলা দায়ের করেন।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর/রানা

  • ফটিকছড়িতে ইউনুস হত্যা মামলায় এক আসামী গ্রেফতার

    ফটিকছড়িতে ইউনুস হত্যা মামলায় এক আসামী গ্রেফতার

    ২৪ ঘন্টা ডট নিউজ। ফটিকছড়ি প্রতিনিধি : ফটিকছড়িতে ইউনুস হত্যা মামলার এক আসামীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতারকৃতের নাম মুহাম্মদ তৌহিদ। সোমবার (৯মার্চ) দিন গত রাতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। আরো খবর : ফটিকছড়িতে নিখোঁজের ৭দিন পর যুবকের বিকৃত লাশ উদ্ধার

    জানা যায়, গত ১ মার্চ সুন্দরপুর ইউনিয়নের আবুল বশরের পুত্র ইউনুস (৩৫) নিখোঁজ হয়। তার স্ত্রী থানায় নিখোঁজ ডায়েরীও করেন। নিখোঁজের ৬ দিন পর লেলাং লালপুলের পাশে লেলাং খালের পাড়ে মাটি চাপা দেওয়া অবস্হায় একটি অর্ধ গলিত মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। ইউনুসের ভাই বাহাদুর মৃতদেহের পরিধেয় জামা ও মাফলার দেখে মৃতদেহটি ইউনুসের বলে সনাক্ত করেন।

    এদিকে মামলা রুজুর ২৪ ঘন্টার মধ্যেই তৌহিদ নামের এক আসামীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

    ফটিকছড়ি অফিসার্স ইনচার্জ বাবুল আকতার বলেন, পরিকল্পিতভাবে ইউনুসকে হত্যার ঘটনা স্বীকার করে তৌহিদ এবং তার দেখানো মতে ইউনুসের ভগ্নিপতি সেলিমের বাড়ি থেকে হত্যার সময় ব্যবহৃত দা এবং মৃতদেহ মাটিচাপা দিতে ব্যবহৃত কোদাল উদ্ধার করা হয়।

  • ফটিকছড়িতে হোসেন হত্যার ৬ আসামী গ্রেফতার : জায়গা-জমির বিরোধে হত্যা

    ফটিকছড়িতে হোসেন হত্যার ৬ আসামী গ্রেফতার : জায়গা-জমির বিরোধে হত্যা

    ২৪ ঘন্টা ডট নিউজ। ফটিকছড়ি প্রতিনিধি : চট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে হোসেন (৩৫) হত্যার রহস্য উদঘাটন করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় জড়িত থাকায় ৬ আসামীকে গ্রেফতার করা হয়।

    গ্রেফতারকৃতরা হলেন উত্তর পাইন্দং আনকির বাড়ী মৃত মীর আহমদের ছেলে মোঃ ফারুখ (৩৭), মোঃ ইউসুফ (৫৪), মালেকশাহ মসজিদ সংলগ্ন ইলিয়াছের স্ত্রী মিনু আকতার (২৮), মৃত মোফাজ্জল আহমদের ছেলে মোর্শেদ আলম (২৮), মৃত আব্দুস সালামের ছেলে মোঃ রাশেল (২৮) ও উত্তর হাইদছকিয়া মোঃ সেকান্দরের ছেলে এমরান হোসেন (২৮)।

    ৬ ফেব্রুয়ারী (বৃহস্পতিবার) দুপুরে ফটিকছড়ি থানায় সংবাদ সম্মেলন করে তথ্যটি জানান চট্টগ্রামের সহকারী পুলিশ সুপার হাটহাজারী সার্কেল আব্দুল্লাহ আল মাসুম। তিনি বলেন, গ্রেফতারকৃতদের সাথে জায়গা-জমির বিরোধের জেরে এই হত্যাকান্ড সংগঠিত হয়েছে।

    সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি জানান, সম্পত্তির বিরোধের জের ধরে পরিকল্পনা মোতাবেক গত ২৭ জানুয়ারী রাত পৌন ১০ টায় ভিকটিম মোঃ হোসেনকে গলাটিপে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়। এই হত্যাকান্ডের ঘটনায় তার বাবা ছালে আহমদ বাদী হয়ে থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। যার মামলা নং-৫, তারিখ ৫/০২/২০২০ ইংরেজি।

    পুলিশ জানায়, ২৭ জানুয়ারী (সোমবার) রাত ১০ টার দিকে নিহত হোসেন তার কর্মস্থল বিবিরহাট বাজার থেকে বাড়ী ফেরার পথে পাইন্দং খাল এলাকায় পৌঁছলে পূর্ব থেকে উৎপেতে থাকা আসামীরা তার পথরোধ করে। এরপর পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে।

    মৃত্যু নিশ্চিত হলে ঘটনাকে ভিন্নখাতে প্রভাবিত করতে তার মুখে মদ ঢেলে দিয়ে লাশের পাশে দু’টি মদের বোতল রেখে দেয়। পরদিন মঙ্গলবার সকালে স্থানীয়রা তার লাশ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ এসে ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে।

    এ ঘটনায় নিহতের বাবা ছালে আহমদ বাদী হয়ে ফটিকছড়ি থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগের ভিত্তিতে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সঞ্জয় কুমার ঘোষ ৫ ফেব্রুয়ারী মো. ফারুখ ও মো. ইউছুপকে আটক করে থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে।

    পুলিশ আরো জানায়, মূলত নিহত হোসেনকে পারিবারিক জায়গা-জমির বিরোধের জের ধরে তার চাচা এবং চাচাতো ভাইয়েরা মিলে হত্যা করে। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ফটিকছড়ি থানার ওসি বাবুল আকতার।

    উল্লেখ্য, গত ২৮ জানুয়ারী ফটিকছড়ির পাইন্দং ইউনিয়নের পাইন্দং খালের পাশ থেকে দোকান কর্মচারী হোসেনের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।