Tag: ইউপি নির্বাচন

  • চট্টগ্রামে ১৮ ইউপির ৯টিতে নৌকা জয়ী, স্বতন্ত্র ৯

    চট্টগ্রামে ১৮ ইউপির ৯টিতে নৌকা জয়ী, স্বতন্ত্র ৯

    চট্টগ্রামের ৬ উপজেলার ১৮ ইউপি নির্বাচনে ৯টিতে নৌকার প্রার্থী ও ৯টিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী বেসরকারি ভাবে জয় পেয়েছেন।

    বুধবার (১৫ জুন) সন্ধ্যায় ভোট গণনা শেষে ফলাফল ঘোষণা করেন স্ব স্ব ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দায়িত্বরত রিটার্নিং কর্মকর্তারা।

    নির্বাচনী ফলাফলে দেখা যায়, বাঁশখালী উপজেলার ১৩ ইউনিয়নের ৭টিতে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও ৬টিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী জয় পেয়েছেন।

    এ উপজেলার নৌকা প্রতীকে বিজয়ীরা হলেন- খানখানাবাদ ইউনিয়নে জসিম উদ্দিন হায়দার, কালীপুর ইউনিয়নে আ.ন.ম শাহাদাত আলম, বাহারছড়া ইউনিয়নে তাজুল ইসলাম, বৈলছড়ি ইউনিয়নে মো. কপিল উদ্দিন, কাথরিয়া ইউনিয়নে ইবনে আমিন, সরল ইউনিয়নে রশিদ আহমদ চৌধুরী ও শীলকূপ ইউনিয়নে কায়েশ সরোয়ার সুমন।

    স্বতন্ত্র পদে বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন- পুকুরিয়া ইউনিয়নে আনরস প্রতীক নিয়ে আসহাব উদ্দিন, সাধনপুর ইউনিয়নে অটোরিক্স প্রতীক নিয়ে সালাহ উদ্দিন কামাল, গণ্ডামারা ইউনিয়নে আনরস প্রতীক নিয়ে লিয়াকত আলী, ছনুয়া ইউনিয়নে মোটর সাইকেল প্রতীক নিয়ে হারুণ অর রশিদ, পুঁইছড়ি ইউনিয়নে অটোরিক্স প্রতীক নিয়ে তারেক রহমান ও শেখেরখীল ইউনিয়নে চশমা প্রতীক নিয়ে মাওলানা মোরশেদ ফারুকী।

    পটিয়া উপজেলার ছনহরা ইউনিয়নে মোটরসাইকেল প্রার্থী আবদুর রশিদ দৌলদি, কর্ণফুলী উপজেলার চরপাথরঘাটা ইউনিয়নে আনারস প্রতীকের প্রার্থী হাজী ছাবের আহমদ,আনোয়ারা উপজেলার পরৈকোড়া ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আজিজুল হক চৌধুরী বাবুল, ফটিকছড়ি উপজেলা ভুঁজপুর ইউনিয়নে আনসার প্রতীকের প্রার্থী এস এম এইচ শাহজাহান চৌধুরী, হাটহাজারী উপজেলার ফরহাদাবাদ ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শওকত আলম শওকত বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন।

    এর আগে বুধবার সকাল ৮ টায় ভোট গ্রহণ শুরু হয় শেষ হয় বিকেল ৪টায়। নির্বাচনে পটিয়ার ছনহরা ও আনোয়ার পরৈকোড়া ইউনিয়নে ব্যালট পেপারে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হলেও বাকি ১৬ টি ইউপিতে ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।

    নির্বাচনের বিষয়ে চট্টগ্রাম সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, নির্বাচনে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। সম্পূর্ণ সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতিও বেশ লক্ষণীয় ছিল। সকলের সহযোগিতায় এ সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দেওয়া সম্ভব হয়েছে।

  • বোয়ালখালীতে ৬ নৌকা ও ১ স্বতন্ত্র প্রার্থী বিজয়ী

    বোয়ালখালীতে ৬ নৌকা ও ১ স্বতন্ত্র প্রার্থী বিজয়ী

    বোয়ালখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধিঃ চট্টগ্রামের বোয়ালখালীতে সাত ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন ৬টিতে ও স্বতন্ত্র প্রার্থী ১টিতে।

    বুধবার (৫ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় প্রাপ্ত ফলাফলে জানা গেছে, শাকপুরা ইউপিতে আবদুল মান্নান মোনাফ (নৌকা), সারোয়াতলীতে বেলাল হোসেন (নৌকা), পোপাদিয়া ইউপিতে এসএম জসিম উদ্দিন (নৌকা), চরণদ্বীপে মো.শামসুল আলম (নৌকা), শ্রীপুর-খরণদ্বীপে মোহাম্মদ মোকারম (নৌকা), আমুচিয়া ইউপিতে কাজল দে (নৌকা) ও আহলা করলডেঙ্গা ইউপিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী হামিদুল হক মান্নান (আনারস) বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা নুরুল ইসলাম।

    সাত ইউপিতে ২৫জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। বুধবার দিনভর আহলা করলডেঙ্গা, শাকপুরা এবং চরণদ্বীপ ইউনিয়নে নির্বাচনী সহিংসতা ও কেন্দ্র দখলের ঘটনা ঘটে।

  • বোয়ালখালীতে সংঘাত-সংঘর্ষের মধ্যে দিয়ে শুরু ভোটগ্রহণ

    বোয়ালখালীতে সংঘাত-সংঘর্ষের মধ্যে দিয়ে শুরু ভোটগ্রহণ

    বোয়ালখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধিঃ পঞ্চম ধাপের ইনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনের চট্টগ্রামের বোয়লখালী উপজেলার ৭ ইউপিতে শুরু হয়েছে ভোট গ্রহণ।

    আজ বুধবার (৫ জানুয়ারি) সকাল ৮টা থেকে ৭ ইউপির ৬৪টি কেন্দ্রে একযোগে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. নুরুল ইসলাম।

    তিনি জানান, সুষ্ঠু ও অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সকল প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। তবে আহলা করলডেঙ্গা ও শ্রীপুর-খরণদ্বীপ ইউনিয়নে কয়েক বিচ্ছিন্ন ঘটনার খবর পেয়ে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।

    এ দিকে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলা আহলা করলডেঙ্গা ইউনিয়নে লুদি শিকদার পাড়া এলাকা সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল হারুণ রিপন (৩২) প্রতিপক্ষের হামলায় গুরুতর আহত হন। তার অবস্থা আশংকাজনক হওয়ায় চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন উপসহকারী কমিউনিটি মেডিক্যাল অফিসার, মো. জাহেদ।

    সাথে থাকা দক্ষিণ জেলা ছাত্র লীগ সভাপতি মো. বোরহান উদ্দিন বলেন, আহলা করলডেঙ্গা ইউনিয়নের লুধি শিকদার পাড়া এলাকায় এ হামলার ঘটনা ঘটেছে। এসময় রিপনের মাথায় মারাত্মকভাবে আঘাত করা হয়েছে। তার অবস্থা সংকটাপন্ন। এ ঘটনায় আরো বেশ কয়েকজন আহত হয়ে বলে জানান তিনি।

    এর আগে মঙ্গলবার রাতে শ্রীপুর-খরণদ্বী ইউপিতে টাকা বিলির সময় ৬জনকে আটক করে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেছেন জনতা। তাদের কাছ থেকে ১লাখ ২০হাজার টাকা ও আনারস প্রতীকের বিভিন্ন স্টিকার, কার্ড উদ্ধার করা হয়। তাদের মধ্যে একজনের পা ভেঙ্গে যাওয়ায় চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে বলে জানা গেছে। বাকিদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমেপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে উপসহকারী কমিউনিটি মেডিক্যাল অফিসার, মো. জাহেদ।

    তিনি বলেন, এছাড়া রাতে নির্বাচনী সহিংসতায় আহত শাকপুরা ইউনিয়নের মো. ইদু ও বাহাদুল আলম নামের দুইজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।

    বোয়ালখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল করিম বলেন, টাকা বিলির সময় জনতার হাতে আটক ৪জনকে পুলিশ গ্রেফতার করেছেন। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
    উপজেলা ৭ ইউনিয়নের আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করছেন পুলিশ, বিজিবি, র‌্যাব ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।

  • ইউপি নির্বাচনে যোগ্য প্রার্থীকে নির্বাচিত করতে হবে- এমপি ভান্ডারী

    ইউপি নির্বাচনে যোগ্য প্রার্থীকে নির্বাচিত করতে হবে- এমপি ভান্ডারী

    ফটিকছড়ি প্রতিনিধি : চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির কাঞ্চননগর বাইন্যাছালা- মানিকপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে ফটিকছড়ির সাংসদ সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারীর আগমন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    রবিবার বিকেলে কাঞ্চননগর ইউপি চেয়ারম্যান রশিদ উদ্দীন চৌধুরী কাতেবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ফটিকছড়ির সংসদ সদস্য সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী।

    এসময় তিনি জনগনকে আগামী ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে যোগ্য প্রার্থীদের নির্বাচিত করার আহবান জানান। তিনি আরো বলেন এ জন্য আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট এলাকার জনপ্রিয় ও যোগ্য প্রার্থীদের মনোনয়ন দেওয়ার জন্য অনুরোধ করব। বর্তমান চেয়ারম্যান কাতেবের মাধ্যমে কাঞ্চননগরের উন্নয়নের জন্য আমি কোটি কোটি টাকা বরাদ্ধ দিয়েছি। সে জন্য কাঞ্চননগরের উন্নয়ন হয়েছে।

    আগামীতে যোগ্য প্রার্থী নির্বাচিত করলে উন্নয়ন অব্যাহত থাকবে।

    নাজমুল হুদা নিবিড় এর সঞ্চালনায় সভায় উপস্থিত ছিলেন, ফটিকছড়ি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হুসাইন আবু তৈয়ব, ফটিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার সায়েদুল আরেফিন, ভাইস চেয়ারম্যান ছালামত উল্লাহ চৌধুরী শাহীন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান জেবুননাহার মুক্তা, সহকারী কমিশনার (ভুমি) জিসান বিন মাজেদ, ফটিকছড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ রবিউল ইসলাম প্রমুখ।

    ২৪ ঘণ্টা/জুনায়েদ

  • সীতাকুণ্ডের ৮নং সোনাইছড়িতে ইউপি চেয়ারম্যান পদ প্রত্যাশী জসিম উদ্দিন

    সীতাকুণ্ডের ৮নং সোনাইছড়িতে ইউপি চেয়ারম্যান পদ প্রত্যাশী জসিম উদ্দিন

    সীতাকুণ্ড প্রতিনিধি : আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ এর মনোনয়ন প্রত্যাশী সীতাকুণ্ড উপজেলার ৮নং সোনাইছড়ি ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ড কেশবপুর গ্রামের মরহুম হাজি রাজা মিয়ার ৫ম পুত্র বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সোনাইছড়ি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ এর সাবেক অর্থ সম্পাদক মোঃ জসীম উদ্দীন। তিনি আগামী ইউপি নির্বাচনে দলীয় মনোনয়নের ব্যাপারে আশাবাদী।

    জসিম বলেন, রাজনৈতিক প্রধান আদর্শ হলেন হাজার বছরের শ্রেষ্ট বাঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান আর রাজনৈতিকভাবে পথ প্রদর্শক হলেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ এর সভানেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা। ২০১৩ সালে আমি সোনাইছড়ি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের অর্থ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করি। ব্যাক্তিগত জীবনে সর্ব প্রথম আমি ১৯৯০ থেকে ১৯৯৪ পর্যন্ত ছাত্রলীগের সাধারণ কর্মী হিসেবে রাজনীতির সাথে জড়িত থেকে আওয়ামী লীগের আন্দোলন সংগ্রামে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেছি। ১৯৯৬ সরকারের সকল আন্দোলন সংগ্রামে, রাজপথে থেকে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সাথে সাধারণ কর্মী হিসেবে দায়ীত্ব পালন করি। ২০০৩ সালে আওয়ামী লীগের দুঃ সময়ে সোনাইছড়ি ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ড কেশবপুর থেকে আওয়ামীলীগের সাথে সক্রিয় অবস্থায় বিপুল ভোটের ব্যাবধানে ইউপি সদস্য নির্বাচিত হই। সেই থেকে একটানা ১০ বছর মেম্বার থেকে অত্যন্ত সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করার কারনে নিজ নির্বাচনী এলাকায় ব্যাপক সামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন করি। আগামী ইউপি নির্বাচনে যদি আমাকে দলীয়ভাবে মনোনয়ন দিয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হই তাহলে সোনাইছড়িকে একটি আধুনিক ইউনিয়ন হিসেবে গড়ে তুলবো।

    ২৪ ঘণ্টা/দুলু

  • ৭ এপ্রিল থেকে ইউনিয়ন পরিষদের ভোট

    ৭ এপ্রিল থেকে ইউনিয়ন পরিষদের ভোট

    ইউনিয়ন পরিষদে প্রথম ধাপের ভোট আগামী ৭ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদা। তিনি বলেন, চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশের কারণে মার্চ মাসে নির্বাচন হবে না।

    সিইসি বলেন, ৭ এপ্রিল কিছু ইউনিয়ন পরিষদ ও বাদ পড়া পৌরসভায় ভোটগ্রহণ হবে। রোজার ঈদের পর বাকি ইউনিয়ন পরিষদগুলোতে ভোট হবে। এর আগে ইউনিয়ন পরিষদ আইন সংশোধনের সময় ও সুযোগ নেই।

    বৃহস্পতিবার নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক অনুষ্ঠানে সিইসি এ কথা জানান।

    সিইসি বলেন, মে মাসে বাকি ইউনিয়ন পরিষদগুলোতে ভোট করব। তখন বর্ষা থাকবে, কষ্ট হবে তবুও ভোট করতে হবে। আগামী ১৭ ফেব্রুয়ারি কমিশন সভার পর পুরো বিষয়টি জানাতে পারব।

    ইউনিয়ন পরিষদের দলীয় প্রতীকে ভোটের বিষয়ে আইনে কোনো সংশোধন আসবে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আইন সংশোধন করার সুযোগ নেই। সংশোধন করার দরকারও নেই। আমাদের নির্বাচনে যেসব আইন-বিধি আছে তা যথেষ্ট। এ সময় নির্বাচন আইনের সংশোধনের সুযোগ নেই, সময়ও নেই।

    নির্বাচন কমিশনে সংবাদ সংগ্রহে কর্মরত বিভিন্ন গণমাধ্যমকর্মীদের সংগঠন ‘রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসি-আরএফইডি’ এর নতুন কমিটির অভিষেক ও বিদায়ী কমিটির সংবর্ধনা উপলক্ষে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

    এ সময় নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার, মো. রফিকুল ইসলাম, কবিতা খানম ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) শাহাদাত হোসেন চৌধুরী, নির্বাচন কমিশন সচিব মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

    অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আরএফইডির সভাপতি সোমা ইসলাম ও পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক কাজী জেবেল।

    কমিশনার রফিকুল ইসলাম বলেন, যে আইনে নির্বাচন করি, সেটা স্থানীয় সরকার বিভাগের প্রণীত আইন। স্থানীয় সরকার বিভাগ যতক্ষণ পর্যন্ত আইন সংশোধন না করে, ততক্ষণ পর্যন্ত আইনে যা আছে সে অনুযায়ী ভোট করতে হবে।

    কমিশনার শাহাদাত হোসেন চৌধুরী বলেন, পৌরসভা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ও সবদলের প্রার্থী রয়েছে। এটা অত্যন্ত অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন। যত ছোট নির্বাচন হয়, তত প্রার্থীদের পারস্পরিক সংঘাতের বিষয় থাকে। আমরা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কথা বলি, পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বলি। তিনি বলেন, সামনের নির্বাচনগুলো আরও ভালো হবে।

  • লোহাগাড়ায় তিন ইউপি নির্বাচনে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে একাট্টা আ’লীগ

    লোহাগাড়ায় তিন ইউপি নির্বাচনে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে একাট্টা আ’লীগ

    লোহাগাড়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি : চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় মেয়াদোত্তীর্ণ লোহাগাড়া সদর, আধুনগর ও আমিরাবাদ ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতিকের প্রার্থীদের বিজয় নিশ্চিত করতে একাট্টা হয়েছে আওয়ামী লীগ। যে কোন মুল্যে নৌকাকে বিজয় করতে দু’হাত তুলে শপথ নিয়েছেন লোহাগাড়ার সর্বস্তরের আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা।

    আজ শুক্রবার (২ অক্টোবর) দুপুর ১২ টায় স্থানীয় মডার্ণ কমিউনিটি সেন্টারে লোহাগাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক বিশেষ বর্ধিত সভায় নেতাকর্মীরা এ শপথ নেন।

    লোহাগাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি খোরশেদ আলম চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সালাহ উদ্দিন হিরু’র সঞ্চালনায় বিশেষ বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও চট্টগ্রাম-৮ আসনের সংসদ সদস্য মোছলেম উদ্দিন আহমদ।

    প্রধান বক্তা ছিলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক গোলাম ফারুক ডলার, কার্যনির্বাহী সদস্য আলহাজ্ব ওমর ফারুক, আলহাজ্ব আনোয়ার কামাল ও উপ-দপ্তর সম্পাদক বিজয় কুমার বড়ুয়া।

    এতে বক্তব্য রাখেন লোহাগাড়া সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আলহাজ্ব নুরুচ্ছাফা চৌধুরী, আধুনগর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নুরুল কবির, আমিরাবাদ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এস.এম ইউনুচ ও আওয়ামী লীগ নেতা আলহাজ্ব সিরাজুল ইসলাম।

    প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোছলেম উদ্দিন আহমদ বলেন, আগামী ২০ অক্টোবর লোহাগাড়ার তিন ইউপি নির্বাচনে যে কোন মুল্যে নৌকাকে বিজয়ী করতে হবে। প্রার্থী পছন্দ না হলেও শেখ হাসিনার মনোনীত নৌকা মার্কাকে বিজয়ী করতে দলের সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহবান জানান তিনি।

    অনুষ্ঠানের প্রধান বক্তা চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান বলেন, প্রার্থী মনোনয়ন দিয়েছেন দলের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাই শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে নৌকার বিজয়ের কোন বিকল্প নেই। সকল ভেদাভেদ ভূলে আগামী ২০ অক্টোবর নৌকার বিজয় নিশ্চিত করার আহবান জানান তিনি। এছাড়াও আগামী ৪ অক্টোবরের মধ্যেই দলের বিদ্রোহী প্রার্থীদের নৌকাকে সমর্থন জানিয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর আহবান জানানো হয়। অন্যথায় দলের সকল পদ-পদবী থেকে বহিষ্কারের হুশিয়ারিও দেন তিনি।

    বিশেষ বর্ধিত সভায় দলের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি জান মো: সিকদার, এরশাদুল হক ভেট্টু, মুক্তিযোদ্ধা সাংবাদিক নুরুল ইসলাম, নিবাস দাশ সাগর, মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হামিদ বেঙ্গল, হাজ্বী মাহমুদুল হক, কাশেম মিয়া, ফরিদ আহমদ, আনিস উল্লাহ, নাজমুল হাসান মিন্টু, মুজিবুর রহমান, মো: মিয়া ফারুক, তৈয়বুল হক বেদার, আবুল কালাম আজাদ, শহিদুল হক হোসাইনী, মোজাহিদ বিন কাইছার, আবু ইউসুফ, সুভাষ চন্দ্র নাথ, নুরুল কবির সলিল, এস.এম আব্দুল জব্বার, মামুন-উর রশিদ চৌধুরী, আবছার উদ্দিন, সলিল কান্তি বড়ুয়া, মো: এমরান, রফিকুল ইসলাম, জয়নাল আবেদীন জনু চেয়ারম্যান, মাষ্টার শফিকুর রহমান চেয়ারম্যান, জহির উদ্দিন চেয়ারম্যান, হারুনুর রশিদ রাসু, জসিম উদ্দিন, হেফাজ উল্লাহ, আলী আহমদ, কামাল উদ্দিন, দিদারুল আলম বাবুল, সাজেদুর রহমান দুলাল, রিটন বড়ুয়া রোনা, আসহাব উদ্দিন, শাহ আলম পল্টু, গাজী ইছহাক ও শামসুল আলম প্রমুখ।

    ২৪ ঘণ্টা/আজাদ

  • ১৭ ইউপি নির্বাচনে আ’লীগের মনোনয়ন চূড়ান্ত

    ১৭ ইউপি নির্বাচনে আ’লীগের মনোনয়ন চূড়ান্ত

    আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের সভায় ৬টি বিভাগের ১৩ জেলার বিভিন্ন উপজেলার ১৭টি ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মনোনয়ন চূড়ান্ত করা হয়েছে।

    আজ বিকেলে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ড. আব্দুস সোবহান গোলাপ এমপি স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি একথা জানানো হয়।

    মনোনয়ন প্রাপ্ত দলীয় প্রার্থীরা হচ্ছেন- রংপুর বিভাগের রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলায় কাফ্রিখাল ইউনিয়নে মো.মাহমুদুল হাসান এবং কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর উপজেলার বুড়াবুড়ী ইউনিয়নে মো. আসাদুজ্জামান খন্দকার।

    রাজশাহী বিভাগের চাপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর উপজেলার রাহানপুর ইউনিয়নে শাহ আল শফি আনসারী এবং সিরাজগঞ্জ জেলার সদর উপজেলার রতনকান্দি ইউনিয়নে মো. আনোয়ার হোসেন।

    খুলনা বিভাগের যশোর জেলার মনরামপুর উপজেলার ঢাকুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদে মো.এরশাদ আলী সরদার।

    বরিশাল বিভাগের ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার নুরাবাদ ইউনিয়ন পরিষদে মোস্তাফিজুর রহমান এবং আহামেদপুর ইউনিয়ন পরিষদে মো. ফখরুল ইসলাম এবং ঝালকাঠি জেলা সদর উপজেলার কেওড়া ইউনিয়ন পরিষদে এ.কে.এম.জাকির হোসেন মনোনয়ন লাভ করেন।

    ঢাকা বিভাগের কিশোরগঞ্জ জেলার কটিয়াদী উপজেলার মসুয়া ইউনিয়ন পরিষদে মো.রুহুল আমিন এবং মুন্সীগঞ্জ জেলার গজারিয়া উপজেলার হোসেন্দী ইউনিয়ন পরিষদে মো. মনিরুল হক মিঠু মনোনয়ন লাভ করেন।

    একইসঙ্গে শরিয়তপুর জেলার নড়িয়া উপজেলার চামটা ইউনিয়ন পরিষদে মো. নিজাম উদ্দিন এবং গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানী উপজেলার ফুকরা ইউনিয়ন পরিষদে নাসরিন সুলতানা মনোনয়ন পান।

    চট্টগ্রাম বিভাগের চট্টগ্রাম জেলার রাঙ্গুনিয়া উপজেলার মরিয়ম নগর ইউনিয়ন পরিষদে মুজিবুল হক এবং স্বনির্ভর রাঙ্গুনিয়া ইউনিয়ন পরিষদে নূর উল্লাহ মনোনয়ন লাভ করেন।

    একইসঙ্গে কুমিলা জেলার সদর দক্ষিণ উপজেলার গলিয়ারা (উত্তর) ইউনিয়ন পরিষদে মো.ওবায়েদুর রহমান এবং একই উপজেলার গলিয়ারা (দক্ষিণ) ইউনিয়ন পরিষদে মো.জালাল উদ্দিন প্রধান মনোনয়ন লাভ করেন। কুমিল্লা জেলার দেবিদ্বার উপজেলার ধামতী ইউনিয়ন পরিষদে মো. মহিউদ্দীন (মিঠু) মনোনয়ন লাভ করেছেন।

  • বোয়ালখালীর কধুরখীল ইউপি নির্বাচন কাল, সব কেন্দ্রই ঝুঁকিপূর্ণ

    বোয়ালখালীর কধুরখীল ইউপি নির্বাচন কাল, সব কেন্দ্রই ঝুঁকিপূর্ণ

    চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার কধুরখীল ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন আগামীকাল সোমবার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। ইউনিয়নের ৯টি কেন্দ্রে সোমবার সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত এক টানা ভোট গ্রহণের সার্বিক প্রস্তুতি নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

    আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় বিজিবি, র‌্যাব, পুলিশ ও আনসার ইতিমধ্যে মাঠে নেমেছে। নির্বাচনী এলাকায় মোটর সাইকেল ও বহিরাগতদের চলাফেরায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রাতে প্রার্থী প্রচার প্রচারণা শেষ হয়েছে।

    ভোট গ্রহণের জন্য ব্যালেট পেপার, বাক্স ও নির্বাচনী সরঞ্জাম আজ রবিবার সন্ধ্যার মধ্যে কেন্দ্রে পৌঁছানো হবে বলে জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. নুরুল ইসলাম। তিনি জানান, চেয়ারম্যান পদে ৩জন, সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ১১জন ও সদস্য পদে ৫৩জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

    দীর্ঘদিন পর এ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাওয়ায় এলাকার ভোটারদের মাঝে বিরাজ করছে উৎসাহ উদ্দীপনা। তবে সংঘাত সংঘর্ষের আশংকা করছেন ভোটাররা।

    নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নৌকা প্রতীকে অংশ নিয়েছেন শফিউল আজম শেফু ও স্বতন্ত্রপ্রার্থী হিসেবে আনারস প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন রেজাউল করিম খোকন এবং মোটর সাইকেল প্রতীকে আবু জাফর মোহাম্মদ মুছা।

    দলীয় প্রার্থী শফিউল আজম শেফুকে বিজয়ী করতে নৌকা প্রতীকে ভোট চেয়ে গণ সংযোগ করেছেন জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ। নির্বাচনী প্রচার প্রচারণায় উন্নয়নের বিভিন্ন প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন তারা।

    দীর্ঘদিন এ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন বিএনপি সর্মথিত মো. ইদ্রিচ। ফলে এলাকার তেমন কোনো দৃশ্যমান উন্নয়ন হয়নি বরং অবহেলিত ছিল এ এলাকা- অভিযোগ আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দের। নৌকা বিজয়ী হলে এ এলাকার দৃশ্যপট পরিবর্তন করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভোটারদের কাছে ভোট প্রার্থনা করেছেন আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ।

    দক্ষিণজেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক বোরহান উদ্দীন মোহাম্মদ এমরান ২৪ ঘন্টা ডট নিউজকে  বলেন, আওয়ামী লীগ এক জন পরিশ্রমি সৎ প্রার্থীকে মনোনয়ন দিয়েছে। আশাকরি নির্বাচিত হলে এলাকার উন্নয়নে ব্যাপকভাবে কাজ করবে। সুষ্ঠ ও সুন্দর পরিবেশ বজায় রেখে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, এতে শঙ্কার অবকাশ নেই। এলাকার ভোটররা দীর্ঘদিনের বঞ্চনাকে মাথায় রেখে নৌকা প্রতীকে ভোট দেবেন।

    এদিকে গত শুক্রবার বিকেলে চেয়ারম্যান পদে আনারস প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রতীকের প্রার্থী রেজাউল করিম খোকন সাংবাদিক সম্মেলনে অবাধ সুষ্ঠু শান্তিপূর্ণ ভোটগ্রহণ নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। তিনি এ সময় বলেন, নির্বাচনী এলাকায় বহিরাগত লোকজন নির্বাচনে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা চালাচ্ছে। এলাকার সাধারণ ভোটারদের ভয়ভীতি প্রদর্শন করছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

    উপজেলা নির্বাহী অফিসার আছিয়া খাতুন ২৪ ঘন্টা ডট নিউজকে বলেন, কধুরখীল ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনী ৯টি কেন্দ্রেকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নির্বাচনের পরিবেশ সুন্দর ও সুষ্ঠু রাখতে কাজ করছে। ১ জন জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট ও ৫ জন নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট নির্বাচনের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করবেন।

    উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে এ ইউনিয়নে ভোটার রয়েছেন ১০,৮৪৩ জন। এরমধ্যে ৫,৫৯০ জন পুরুষ ও ৫,২৫৩ জন মহিলা ভোটার। ৯টি কেন্দ্রে ও ৩৫টি বুথে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।