Tag: ইমরুল কায়েস

  • ইমরুলের পিতা সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত

    ইমরুলের পিতা সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত

    বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের ওপেনিং ব্যাটসম্যান ইমরুল কায়েসের বাবা বানি আমিন বিশ্বাস মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে চিকিৎসাধীন থাকার পর রোববার শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স ছিল ৬০ বছর।

    বানি আমিন রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রোববার (১৯ এপ্রিল) রাত ৯টা ১৫ মিনিটে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইমরুলের মামাতো ভাই রনি। জানা যায়, আজ রাতেই তাকে নিজ বাড়ি মেহেরপুর সদর উপজেলার উজুলপুরে নিয়ে যাওয়া হবে। আর দাফন সম্পন্ন হবে সোমবার।

    উল্লেখ্য, এর আগে গত ২৩ মার্চ মেহেরপুর-কাথুলি সড়কের ছহিউদ্দীন ডিগ্রি কলেজের সামনে আলমসাধুর (ইঞ্জিনচালিত যানবাহন) ধাক্কায় বানি আমিন বিশ্বাস গুরুতর আহত হন। পরে তাকে হেলিকপ্টারে করে চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • বিপিএলের পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে চট্টগ্রাম

    বিপিএলের পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে চট্টগ্রাম

    ইমরুল কায়েস ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের লেন্ডন সিমন্সের ব্যাটিং নৈপুন্যে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) টি-২০ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে এককভাবে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে উঠলো চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স।

    মঙ্গলবার টুর্নামেন্টের ৩৬তম ও দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে রাজশাহী রয়্যালসকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স।

    প্রথমে ব্যাট করে ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৬৬ রান করে রাজশাহী রয়্যালস। ওপেনার লিটন দাস ৫৬ ও ফরহাদ রেজা ৮ বলে ২১ রান করেন। জবাবে ইমরুলের অপরাজিত ৬৭ ও সিমন্সের ৫১ রানের সুবাদে ৯ বল বাকী রেখেই জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে চট্টগ্রাম।

    এই জয়ে ১১ খেলায় ৮জয় ও ৩হারে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষে উঠলো চট্টগ্রাম। সমানসংখ্যক ম্যাচে ৭ জয় ও ৪ হারে ১৪ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের দ্বিতীয়স্থানে নেমে গেলো রাজশাহী।

    মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিং করার সিদ্বান্ত নেন চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের অধিনায়ক ইনজুরি কাটিয়ে মাঠে ফেরা মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। হ্যামস্ট্রিং ইনজুরির কারনে গেল পাঁচ ম্যাচে খেলতে পারেননি তিনি।

    রাজশাহীকে প্রথমে ব্যাট করার সুযোগটা ভালোভাবে কাজে লাগাতে দেননি পেসার রুবেল হোসেন। ইনফর্ম আফিফ হোসেনকে দ্বিতীয় ওভারেই বিদায় দেন রুবেল। বোল্ড হবার আগে ৯ রান করেন তিনি।

    এরপর ইরফান শুক্কুরের সাথে ৩৭ ও পাকিস্তানের শোয়েব মালিকের সাথে ৪১ রানের দু’টি জুটি গড়ে রাজশাহীর রানের চাকা সচল রাখেন লিটন।এবারের আসরের দ্বিতীয় হাফ-সেঞ্চুরি তুলে থামেন লিটন। ৪৫ বলে ৫টি চার ও ২টি ছক্কায় ৫৬ রান করে রাজশাহীর জিয়াউর রহমানের বলে আউট হন লিটন।

    লিটনের পর ছোট-ছোট ইনিংস খেলেন মালিক ও অধিনায়ক ওয়েস্ট ইন্ডিজের আন্দ্রে রাসেল। মালিক ২৪ বলে ২৮ ও রাসেল ১০ বলে ১টি চার ও ২টি ছক্কায় ২০ রান করেন। কিন্তু ইনিংসের ১০ বল বাকী থাকতে প্যাভিলিয়নে ফিরেন মালিক-রাসেল-কাপালি ও বোপারা। তখন দলের স্কোর ১৪৪ রান।
    এ অবস্থায় শেষদিকে ব্যাট হাতে ঝড় তুলেন ফরহাদ। মাত্র ৮ বলে ২১ রানের টর্নেডো ইনিংস খেলেন ফরহাদ। তার ইনিংসে ১টি চার ও ২টি ছক্কা ছিলো। ফলে ৮ উইকেটে ১৬৬ রানের লড়াকু পুঁিজ পায় রাজশাহী। চট্টগ্রামের রুবেল-জিয়াউর ৩টি করে উইকেট নেন।

    জয়ের জন্য ১৬৭ রানের টার্গেট তাড়া করতে নেমে প্রথম ওভারেই ১২ রান পায় চট্টগ্রাম। রাজশাহীর অধিনায়ক রাসেলের ঐ ওভারে ১টি করে চার-ছক্কা মারেন ওপেনার লেন্ডন সিমন্স। তৃতীয় ওভারে রাজশাহীর স্পিনার আফিফের উপর চড়াও হন গেইল। প্রথম, তৃতীয় ও ষষ্ঠ ডেলিভারিতে ছক্কা হাঁকান তিনি। পঞ্চম বলে চারও মারেন গেইল। ফলে ঐ ওভার থেকে ২২ রান নেন গেইল। কিন্তু পঞ্চম ওভারের প্রথম বলেই আউট হন গেইল।

    রাজশাহীর পেসার কামরুল ইসলাম রাব্বির ডেলিভারিটি ব্যাকফুটে খেলতে গিয়ে উইকেটের পেছনে লিটন দাসকে ক্যাচ দিয়ে আউট হন গেইল। ফলে এবারের বিপিএলে প্রথম খেলতে নেমে ১০ বলে ২৩ রান করেন তিনি। তার ইনিংসে ১টি চার ও ৩টি ছক্কা ছিলো।

    দলীয় ৩৫ রানে ‘ইউনিভার্স বস’ ফিরে যাবার পর চট্টগ্রামের জয়ের ভিত গড়ে দেন সিমন্স ও ইনফর্ম ইমরুল কায়েস। ৪৯ বলে ৭৭ রানের জুটি গড়েন তারা। চলমান আসরে তৃতীয়বারের মত হাফ-সেঞ্চুরি তুলে ৫১ রানে রান আউট হন সিমন্স। জয়ের জন্য এ সময় ৪৬ বলে ৫৬ রান দরকার ছিলো চট্টগ্রামের।

    এরপর ক্রিজে গিয়ে বাউন্ডারি দিয়ে রানের খাতা খুলেন মাহমুদুল্লাহ। পরের ওভারে আত্মবিশ্বাসের সাথে আরও একটি বাউন্ডারি আদায় করেন তিনি। তবে বেশিক্ষন টিকতে পারেননি। ৬ বলে ১০ রান করে ফরহাদ রেজার শিকার হয়ে অধিনায়ক বিদায় নিলেও জয় পেতে কোন সমস্যা হয়নি চট্টগ্রামের। ১৪ ওভার শেষে ম্যাচ হাতে মুঠোয় চলে আসে তাদের। কারন শেষ ৩৬ বলে ৩৭ রান দরকার পড়ে চট্টগ্রামের। দলের বাকী প্রয়োজনটুকু মিটিয়েছেন ইনফর্ম ইমরুল ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের চাঁদউইক ওয়ালটন। চতুর্থ উইকেটে ২৬ বলে ৪০ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়েন তারা।

    ৪১ বলে ৩টি চার ও ৫টি ছক্কায় অপরাজিত ৬৭ রান করেন ইমরুল। চলমান আসরে চারটি হাফ-সেঞ্চুরিতে তার রান এখন ৩৮৬। রান সংগ্রাহকের তালিকায় দ্বিতীয়স্থানে উঠে এসেছেন ইমরুল। ১১ বলে ১৪ রানে অপরাজিত থাকেন ওয়ালটন।

    সংক্ষিপ্ত স্কোর :
    রাজশাহী রয়্যালস : ১৬৬/৮, ২০ ওভার (লিটন ৫৬, মালিক ২৮, জিয়াউর ৩/১৮)।
    চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স : ১৭০/৩, ১৮.৩ ওভার (ইমরুল ৬৭*, সিমন্স ৫১, ফরহাদ ১/১৭)।

    ফল : চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ৭ উইকেটে জয়ী।
    ম্যাচ সেরা : ইমরুল কায়েস(চট্টগ্রাম)।

  • জয়ে ফিরল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স

    জয়ে ফিরল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স

    বঙ্গবন্ধু বিপিএলের ঢাকা (প্রথম) পর্বের খেলা আজ শেষ হচ্ছে। ২ দিন বিরতি দিয়ে আগামী ১৭ ডিসেম্বর শুরু চট্টগ্রাম পর্ব। নিজেদের ঘরের মাঠে নামার আগে জয়ে ফিরল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। রংপুর রেঞ্জার্সকে তারা হারিয়েছে ৬ উইকেটের ব্যবধানে। যেখানে চ্যাডউইক ওয়ালটন আর ইমরুল কায়েসে ম্লান নাঈম শেখের ব্যাটিং।

    বিপিএলের সপ্তম আসরের উদ্বোধনী ম্যাচে জয় দিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিলো চট্টগ্রাম। তবে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে ৮ উইকেটে হারে খুলনার কাছে। চট্টগ্রাম পর্ব শুরুর আগে আবার জয়ের ধারায় ফিরলো দলটি।

    আজ (শনিবার) দিনের শুরুর ম্যাচে রংপুরের দেওয়া ১৫৮ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নামে বন্দরনগরীর দলটি। ইনিংসের গোড়াপত্তন করতে এসে উড়ন্ত সূচনা এনে দেন চট্টগ্রামের দুই ব্যাটসম্যান আভিস্কা ফার্নান্দো ও ওয়ালটন।

    উদ্বোধনী জুটিতে দুজন যোগ করেন ৬৮ রান। ২৩ বলে ৩৭ রানে থাকা আভিস্কাকে ফিরিয়ে এই পার্টনারশিপ ভাঙ্গেন গ্রেগরি। তবে ইমরুলকে নিয়ে ব্যাটিং ঝড় অব্যাহত রাখেন ওয়ালট। ৩২ বলে নিজের ফিফটি তুলে নিয়ে সমান ৫০ রানে নবীর শিকারে পরিণত হন তিনি। এরপর মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ১৫ রান করে আউট হওয়ার পর জয়ের বাকি আনুষ্ঠানিকতা সারেন ইমরুল। ৬ উইকেটের বিশাল জয় পায় চট্টগ্রাম। যেখানে ইমরুল নিজে অপরাজিত থাকেন ৪৩ রানে

    এর আগে টসে হেরে শুরুতে ব্যাট করতে নামে রংপুর। তবে উদ্বোধনী জুটিতে সুবিধা করতে পারেনি তারা, ৯ রান করে সাজঘরে ফেরেন শেহজাদ। এরপর তিনে ব্যাট করতে আসেন টম অ্যাবল। তিনিও আউট হয়েছেন ১০ রান করে। এই দুই ব্যাটসম্যানকে হারানোর মাঝে নিজ ব্যাটে ঝড় তোলেন আরেক ওপেনার নাইম। ৬টা চার ও ৩টা ছয়ের মারে মাত্র ২৬ বলে তুলে নেন ব্যক্তিগত অর্ধশতকটা।

    তবে এ বাঁহাতি ব্যাটসম্যান একপ্রান্ত আগলে রাখলেও অন্যপ্রান্তে তাকে সাপোর্ট দিতে পারেননি রংপুরের ব্যাটসম্যানরা। মাঝে অধিনায়ক মোহাম্মদ নবী করেন ২১ রান। শেষদিকে রুবেল হোসেনকে স্কুপ করতে যেয়ে মেহেদী হাসানের হাতে ধরা পড়েন নাইম। আউট হওয়ার আগে খেলে যান ৫৪ বলে ৭৮ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস।

    ফলে নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৫৭ রানে থামে রংপুরের ইনিংস। চট্টগ্রামের হয়ে কেসরিক উইলিয়ামস ও রায়ান বার্ল নেন ২টি করে উইকেট। এছাড়া মাহমুদউল্লাহ এবং রুবেল নেন একটা করে।

    সংক্ষিপ্ত স্কোর:

    রংপুর রেঞ্জার্স: ১৫৭/৮ (২০ ওভার)
    নাইম ৭৮, নবী ২১, তাসকিন ১১*; উইলিয়ামস ২/৩৫, বার্ল ২/৩০, মাহমুদউল্লাহ ১/১৭।

    চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স: ১৫৮/৪ (১৮.২ ওভার) ওয়ালটন ৫০, আভিস্কা ৩৭, ইমরুল ৪৩*; গ্রেগরি ২/২৭, অ্যাবল ১/১১।

    ফলাফল: চট্টগ্রাম ৬ উইকেটে জয়ী।

  • জয় দিয়ে বিপিএলে চট্টগ্রামের শুভ সূচনা

    জয় দিয়ে বিপিএলে চট্টগ্রামের শুভ সূচনা

    মোহাম্মদ মিঠুনের ঝড়ো ইনিংসও দলের জয়ের জন্য যথেষ্ট হতে পারেনি। জাতীয় দলের আরেক তারকা ইমরুল কায়েসের দুর্দান্ত অর্ধ-শতকে সিলেট থান্ডারকে ৫ উইকেটে হারিয়ে বঙ্গবন্ধু বিপিএলে শুভসূচনা করেছে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স।

    মিরপুরে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ১৬২ রান জড়ো করে সিলেট থান্ডার। দলের পক্ষে দারুণ এক ইনিংস খেলেন মিঠুন। ৪৮ বলের মোকাবেলায় ৮৪ রান করে অপরাজিত থাকেন ৪টি চার ও ৫টি ছক্কা হাঁকিয়ে।

    এছাড়া অন্যান্যদের মধ্যে জনসন চার্লস ২৩ বলে ৩৫ ও অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত ৩৫ বলে ২৯ রান করেন।

    চট্টগ্রামের পক্ষে রুবেল হোসেন শিকার করেন দুটি উইকেট।

    জয়ের লক্ষ্যে খেলতে নামা চট্টগ্রাম দলীয় ৪২ রানের মধ্যে ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে গেলেও সেই চাপ সামাল দেন চারে নামা ইমরুল কায়েস ও ওপেনার অভিষকা ফার্নান্দো। ফার্নান্দো ২৬ বলে ৩৩ রান করে বিদায় নিলেও ইমরুল দেখেশুনে খেলে যান।

    ২টি চার ও ৫টি ছক্কায় ৩৮ বলে ৬১ রানের ইনিংস খেলে ইমরুল যখন বিদায় নিচ্ছেন দল তখন জয়ের দোরগোড়ায়। শেষদিকে চ্যাডউইক ওয়ালটনের ৩০ বলে ৪৯ রানের ইনিংস দলকে ৫ উইকেট ও ৬ বল হাতে রেখেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেয়। ওয়ালটন হাঁকান ৩টি চার ও ২টি ছক্কা। ৫ রানে অপরাজিত থাকেন নুরুল হাসান সোহান।

    সিলেটের পক্ষে নাজমুল ইসলাম অপু শিকার করেন দুটি উইকেট।

    সংক্ষিপ্ত স্কোর

    টস: চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স

    সিলেট থান্ডার ১৬২/৪ (২০ ওভার)
    মিঠুন ৮৪*, চার্লস ৩৫, মোসাদ্দেক ২৯
    রুবেল ২৭/২, নাসুম ৩৪/১, এমরিট ৩৮/১

    চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ১৬৩/৫ (১৯ ওভার)
    ইমরুল ৬১, ওয়ালটন ৪৯*, ফার্নান্দো ৩৩
    অপু ২৩/২, মোসাদ্দেক ৯/১, এবাদত ৩৩/১

    ফল: চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ৫ উইকেটে জয়ী।