Tag: উচ্ছেদ

  • সীতাকুণ্ডে রেলের পরিত্যক্ত জায়গায় উচ্ছেদ ঠেকাতে মানববন্ধন

    সীতাকুণ্ডে রেলের পরিত্যক্ত জায়গায় উচ্ছেদ ঠেকাতে মানববন্ধন

    চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে কুমিরা রেলওয়ে কলোনিতে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের উচ্ছেদ অভিযানের বিরুদ্ধে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    আজ রবিবার সকাল ১০ টায় কুমিরা মাজার গেইটস্থ মহাসড়কের বাইপাস রোডে দেড় ঘন্টার মানববন্ধনে শত শত নারী-পুরুষ অংশ গ্রহন করে। এর আগে একটি মিছিল কলোনী থেকে বের হয়ে মহাসড়ক পদক্ষিণ করে।

    মানববন্ধনে একাত্মতা জানান কুমিরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোরশেদ হোসেন চৌধুরী ও স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. আলাউদ্দিন।

    জানা যায়, ১৯৯১ সালে প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় জলোচ্ছ্বাসের পর ভিটে বাড়ি হারা তিনশ পরিবার কুমিরা রেলওয়ে স্টেশনের উত্তরে রেলের পরিত্যক্ত জায়গায় বসবাস শুরু করে।

    তিনশ পরিবারের প্রায় ১ হাজার মানুষ দীর্ঘ ৩১ বছর ওই পরিত্যক্ত জায়গা বাস্তহারা ও দখলদার হিসেবে বসবাস করছেন।

    এখানকার বসবাসরত নুর ইসলাম বলেন, ১৯৯১ সালে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত আমরা তিনশ পরিবার রেলের পরিত্যক্ত জায়গাতে কাঁচা ঘর তৈরী করে আছি। রেলওয়ে ভূমি সংরক্ষণ নীতিমালায় রেলওয়ে কলোনি ও স্টেশন ইয়ার্ড এলাকায় কোন প্রকার লিজ প্রদান করা যায় না। তাই আমরা উক্ত ভূমি লিজের জন্যে রেলওয়ে প্রশাসনের নিকট আবেদন করি নাই।

    কিন্তু আমরা জানতে পেরেছি টি.কে গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রি এর অনুকুলে আলহাজ্ব আবুল কালাম নামে একজনকে আমাদের ৩১ বছর ধরে দখলীয় ভূমির মধ্যে ১.৩৩ একর ভূমি রেলওয়ে প্রশাসন কৃষি লিজ প্রদান করেছে। এরপর থেকে ওই কোম্পানিকে জায়গা বুঝিয়ে দেওয়া জন্যে আমাদের উচ্ছেদ করার পরিকল্পনা নিচ্ছে রেলওয়ে।

    এব্যাপারে কুমিরা ইউপি চেয়ারম্যান মোরশেদ হোসেন চৌধুরী বলেন, রেলের পরিত্যক্ত জায়গাতে তিনশ পরিবারের প্রায় ৩১ বছর ধরে বসবাস করে আসছে।

    বর্তমানে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ অন্যায়ভাবে ওই জায়গা একটি কোম্পানিকে লিজ দিয়ে ওই ভূমিহীন মানুষগুলোকে উচ্ছেদের পাঁয়তারা করছে। ওই পরিবারগুলোকে আগে পুর্ণবাসনের ব্যবস্থা করে তারপর উচ্ছেদ করতে হবে।

    ২৪ ঘন্টা/এন রানা

  • বেপারী পাড়া ও এক্সেস রোডের নালা ও রাস্তার উপর থেকে উচ্ছেদ হল কাঁচাবাজার

    বেপারী পাড়া ও এক্সেস রোডের নালা ও রাস্তার উপর থেকে উচ্ছেদ হল কাঁচাবাজার

    নিজস্ব প্রতিনিধি : চট্টগ্রাম নগরীর বেপারী পাড়া মোড়ে জনসাধারণের চলাচলের রাস্তা ও নালার উপর অবৈধভাবে বসানো কাঁচাবাজার উচ্ছেদ করেছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ভ্রাম্যমান আদালত।

    একই অভিযানে এক্সেস রোডের টিএন্ডটি কলোনী সংলগ্ন অবৈধভাবে ফুটপাত দখল করে গড়ে উঠা কাচাঁবাজার উচ্ছেদ করে সর্বসাধারণের চলাচলের জন্য রাস্তা ও ফুটপাতের জায়গা উম্মুক্ত করে দেওয়া হয়।

    আজ মঙ্গলবার (৩ নভেম্বর) সকালে পরিচালিত ভ্রাম্যমান আদালতের নেতৃত্ব দেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মারুফা বেগম নেলী ও স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট (যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ) জাহানারা ফেরদৌস।

    অভিযানকালে সিটি কর্পোরেশনের সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তা, কর্মচারী, ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেটদ্বয়কে সহায়তা প্রদান করেন।

    ২৪ ঘণ্টা/রাজীব

  • আনোয়ারায় সরকারি জায়গায় নির্মিত অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

    আনোয়ারায় সরকারি জায়গায় নির্মিত অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

    ২৪ ঘন্টা ডট নিউজ। আনোয়ারা প্রতিনিধি : আনোয়ারা উপজেলার পিএবি সড়ক সংলগ্ন চাতরী চৌমুহনী বাজারে সড়কের দু’পাশে সরকারি জায়গায় নির্মিত অবৈধ স্থাপনায় উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন সড়ক ও জনপদ বিভাগ।

    রবিবার (২ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১১ টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত সড়ক ও জনপদ বিভাগের উপসচিব মনোয়ারা বেগমের নেতৃত্বে এ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

    প্রায় চার ঘন্টার এ উচ্ছেদ অভিযানের ফলে দখলে থাকা সরকারি জায়গা দখল মুক্ত করা হয়। এতে প্রায় শতাধিক দোকান পাট ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেয়া হয়।

    উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনাকালে উপসচিব মনোয়ারা বেগম বলেন, বঙ্গবন্ধু টানেলের সংযোগ সড়ক বৃদ্ধি করার লক্ষে পিএবি সড়কের চাতরী চৌমুহনী বাজারে সরকারি জায়গায় সড়কের আশেপাশে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়।

  • পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে ৩শ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

    পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে ৩শ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

    ২৪ ঘন্টা ডট নিউজ।চট্টগ্রাম ডেস্ক : চট্টগ্রাম নগরীর পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত এলাকায় অভিযান চালিয়ে অন্তত ৩শ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছদ করেছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ সিডিএ।

    বুধবার ১৫ জানুয়ারি সকাল ১১টা থেকে শুরু হওয়া উচ্ছেদ অভিযানের নেতৃত্ব দেন সিডিএ’র স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল আলম চৌধুরী।

    তিনি জানান, বুধবার সকাল ১১ টা থেকে পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতের পাড়ে গড়ে ওঠা অবৈধ দোকান ও বিভিন্ন স্থাপনা উচ্ছেদে অভিযান চালানো হয়। এ অভিযানে প্রায় ৩শ’র বেশি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে আধা কিলোমিটার জায়গা উদ্ধার করা হয়েছে।

  • সৈয়দপুরে ৫ মাসেও উচ্ছেদ হয়নি রেল লাইনের পাড়ের অবৈধ স্থাপনা

    সৈয়দপুরে ৫ মাসেও উচ্ছেদ হয়নি রেল লাইনের পাড়ের অবৈধ স্থাপনা

    শাহজাহান আলী মনন, নীলফামারী জেলা প্রতিনিধি ॥ নীলফামারীর সৈয়দপুরে রেললাইনের দুই পাশ হতে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করতে আবেদন করার প্রায় পাঁচ মাস অতিবাহিত হয়েছে। কিন্তু এখনো এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। উপরন্তু রেললাইনের দুই পাশে গড়ে উঠেছে শীতবস্ত্রের দোকান। ফলে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে ট্রেন। এতে বেড়েছে দুর্ঘটনার আশঙ্কা।

    এ ব্যাপারে বাংলাদেশ রেলওয়ের সৈয়দপুরের ঊর্ধ্বতন উপ-সহকারী প্রকৌশলী (পথ) মোঃ সুলতার মৃধা জানান, সুষ্ঠুভাবে ট্রেন চলাচলের লক্ষ্যে সৈয়দপুর কিলোমিটার ৩৯৩/০ হতে ৩৯৫/৬ পর্যন্ত রেললাইনের দুই পাশে অবৈধ দোকানপাট ও বসতবাড়ি উচ্ছেদ করতে গত ৩০ জুন ডিইএন/২/পাকশী বরাবরে আবেদন করা হয়। কিন্তু অদ্যাবধি এ ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। এদিকে এসব দোকানপাট ও বসতবাড়ির মালিকরা রেললাইনের ওপর ময়লা আবর্জনা ফেলার কারণে রেললাইন রক্ষণাবেক্ষণ কাজে বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে। সঠিকভাবে রেললাইন রক্ষণাবেক্ষণ ও সুষ্ঠুভাবে ট্রেন চলাচলে এসব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ জরুরি হয়ে পড়েছে।

    বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সৈয়দপুর উপজেলা সভাপতি রুহুল আলম মাস্টার বলেন, সৈয়দপুরে রেললাইনের পাশে দোকান বসিয়ে ব্যবসা করার প্রচলন দীর্ঘদিনের। কারণ বাইরে একটি দোকান ভাড়া নিতে গেলে ১০ থেকে ২৫ লাখ অগ্রিম দেওয়াসহ প্রতি মাসে ভাড়া বাবদ ২০-৩০ হাজার টাকা ব্যায়। আর রেললাইনের পাশে দোকান করলে অগ্রিম দিতে হচ্ছে না। শুধু প্রতিদিন বখরার টাকা দিলেই নিশ্চিন্তে ব্যবসা করা যাচ্ছে। তবে শীত মৌসুম এলেই দোকানির সংখ্যা কয়েকগুণ বেড়ে যায়। কারণ সৈয়দপুরই হচ্ছে বৃহত্তর রংপুর-দিনাজপুর অঞ্চলের একমাত্র শীতবস্ত্রের মোকাম। এখান থেকেই শীতবস্ত্র যায় এ অঞ্চলের বিভিন্ন জেলা-উপজেলায়। ফলে বখরা দিয়ে দোকান বসাতে ব্যস্ত থাকেন ব্যবসায়ীরা। আর এদের সহায়তা করেন রেলওয়ে কর্মকর্তা, স্থানীয় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দসহ ব্যবসায়ী নেতারা। সে সাথে কিছু সংগঠন এদেরকে অবৈধভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে হাতিয়ে নিচ্ছেন বিপুল পরিমান টাকা।

    রেললাইনের দুই পাশে দোকান বসানো খুবই ঝুঁকিপুর্ণ বলে মন্তব্য করে সৈয়দপুর রেলওয়ে স্টেশনের স্টেশনমাস্টার মোঃ শওকত আলী বলেন, রেলওয়ের আইন অনুযায়ী রেলপথের দুই পাশে ২০ ফুট করে এলাকা সংরক্ষিত। এ ছাড়া রেলপথে সব সময় ১৪৪ ধারা জারি থাকে। দোকান বসানো তো দূরের কথা, রেলপথে মানুষসহ সকল প্রকার জীবজন্তু চলাচল করাও একেবারেই নিষিদ্ধ। এদিকে রেললাইনের পাশে দোকান বসায় প্রতিনিয়ত ঝুঁকি নিয়ে ট্রেন চলাচল করছে।

    একমাস পূর্বে রেললাইনের পাশের অবৈধ দোকান উচ্ছেদের নামে সৈয়দপুর রেলওয়ে থানা পুলিশ অভিযান পরিচালনা করে। কিন্তু সকালে অভিযান শেষে বিকালে আবার সেসব দোকান নতুন করে বসেছে। এছাড়া রেল লাইনের পাশে ঝুঁকিপূর্ণভাবে নিয়মিত একটি বাঁশের হাট বসলেও তা এ অভিযানের সময় বহাল তবিয়তেই রয়ে যায়।

    অভিযোগ রয়েছে যে, রেলওয়ে পুলিশ, ষ্টেশন মাস্টার ও রেলওয়ের বিভিন্ন কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করেই এসব অবৈধ দোকান দেদারছে চলছে।

  • সীতাকুণ্ডে নিজ ভূমি থেকে বৃদ্ধ মহিলাকে উচ্ছেদ করার অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন

    সীতাকুণ্ডে নিজ ভূমি থেকে বৃদ্ধ মহিলাকে উচ্ছেদ করার অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন

    সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি : সীতাকুণ্ডে ভাটিয়ারী ইউনিযনের ১নং ওয়ার্ড জাহানাবাদ এলাকার বাসিন্দা বৃদ্ধা এক নিরীহ মহিলাকে উচ্ছেদ করার অভিযোগ উঠেছে।

    মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে সীতাকুণ্ড প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এর প্রতিকার চেয়ে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, মৃত নুরুল আলমের স্ত্রী ভুক্তভোগি বৃদ্ধা খতিজা বেগম।

    লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, চট্টগ্রাম জেলা প্রসাশক আওতাধীন এল এ শাখার মামলা নং ০৭/২০১৭-১৮ইং মুলে গ্যাস পাইপ লাইন আমার ভিটার উপর দিয়ে পড়লেও আমাকে তারা কোনো নোটিশ দেয়নি।

    কিন্তু সিটিজি এল গ্যাস কোম্পানীর কর্মকর্তা কার্তিক, হাসেম, সফিক এবং এনজিও ডর্প সীতাকুণ্ড শাখার রুবেল ও ফরহাদের নেতৃত্বে ১০/১২ জন লোক এসে জোর পূর্বক আমার দীর্ঘ দিনের লাগানো গাছপালা কেটে ফেলাসহ বসত ঘরের পেছনের সেমিপাকা গোসলখানা ও রান্না ঘর ভেঙে ফেলে।

    এখন আমার মুল বসত ঘরও ভাঙার পায়তারা করছে এবং আমার ছেলেদেরকে বিভিন্ন মামলায় জড়ানোর হুমকি দেয়। তারা এল এ শাখার সার্ভেয়ার সেলিম, মঞ্জু ও ইব্রাহীম এর যোগসাজসে মোটা অংকের বিনিময়ে আমার বসত ঘর ও গাছপালার ক্ষতি পুরোনের কোনো নোটিশ না দিয়ে আমার উত্তর পাশ্বের ঘরের মালিক মানিক চৌধুরী ও পূর্ব পাশের্ব নাছির চৌধুরীকে ৬ লাখ ৯০ হাজার ২৯৩ টাকা করে নোটিশ প্রদান করে।

    সুতারাং আমি ক্ষতিগ্রস্ত বৃদ্ধা মহিলা হিসেবে ন্যায্য পাওনা পাওয়ার জন্য প্রধান মন্ত্রী এবং গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, ভূমি মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীদের কাছে হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

    সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, ভুক্তভোগি বৃদ্ধার ছেলে কামাল হোসেন বাবলু,শওকত হোসেন, পুত্রবধু ফারজানা আক্তার, স্থানীয় মোঃ সালাউদ্দিন, জানে আলম, মামুন চৌধুরী, তাহের ও জয়নাল আবেদীন প্রমুখ।

  • সুন্দরী ছরার অবৈধ দখল উচ্ছেদ : দখলকারীকে অর্থদন্ড

    সুন্দরী ছরার অবৈধ দখল উচ্ছেদ : দখলকারীকে অর্থদন্ড

    হাটহাজারী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি : চট্টগ্রামের হাটহাজারী পৌরসভার মিরেরহাট সংলগ্ন সুন্দরী ছরায় অভিযান পরিচালনা করে অবৈধ দখল উচ্ছেদ করা হয়েছে।

    আজ শনিবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রুহুল আমীন এ উচ্ছেদ অভিযানের নেতৃত্ব দেন। এসময় অবৈধ দখলদার জনৈক তৈয়বকে জনস্বার্থের ক্ষতি সাধিত করায় ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

    ইউএনও জানান, কথিত ব্যক্তি বেশ কিছুদিন ধরে এলাকার বর্ষা মৌসুমের পাহাড়ী ঢলের পানি নিস্কাশনের সুন্দরী ছরায় বালু বস্তা দিয়ে ভরাট করে অবৈধ দখল করে আসছিল।

    সংবাদ অবহিত হয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে একাধিকবার ভরাটকারীকে নোটিশ প্রদান করা হয়। সকলের সামনে তার জায়গা পরিমাপ করে বুঝিয়ে দিয়ে লাল গোলাকার চিহ্নিত করে দেয়া হয়।

    তবুও তিনি প্রশাসনের আদেশ অমান্য করে ১৬৪ ফুট দীর্ঘ এবং ১০ফুট প্রস্থ খাল অবৈধ ভাবে বালুর বস্তা দিয়ে দখল করে ছরার পানি নিস্কাশন বাধাগ্রস্থ করে রাখে। ১৬৪০ বর্গফুট খাল দখলমুক্ত করে অভিযুক্ত তৈয়বকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করে তার কাছ থেকে মুছলেকা নেয়া হয়।

    ২৪ ঘন্টা/