Tag: উপকূল

  • কক্সবাজার উপকূল থেকে সাড়ে চার লাখ ইয়াবাসহ আটক ৫

    কক্সবাজার উপকূল থেকে সাড়ে চার লাখ ইয়াবাসহ আটক ৫

    বঙ্গোপসাগরের কক্সবাজার উপকূল থেকে সাড়ে চার লাখ ইয়াবাসহ পাঁচ জনকে আটক করা হয়েছে বলে দাবি করছে র‍্যাব। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে গভীর সমুদ্র এলাকা থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
    আটক করা ব্যক্তিরা হলেন—রশিদ উল্লাহ, আমানত করিম, নাছির উদ্দিন ও ছৈয়দুর রহমান।

    কক্সবাজার র‍্যাব-১৫ থেকে আজ শুক্রবার সকালে বলা হয়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে গভীর সমুদ্র এলাকায় কক্সবাজার র‍্যাব-১৫-এর উপ-অধিনায়ক স্কোয়াড্রন লিডার তানভীর হাসান ও মেজর শেখ মোহাম্মদ ইউসূফের নেতৃত্বে মাছ ধরার একটি ট্রলারকে চিহ্নিত করেন র‍্যাবের সদস্যেরা। এরপর ধাওয়া করে ওই ট্রলার থেকে সাড়ে চার লাখ ইয়াবা পাওয়া যায়।

    কক্সবাজার র‍্যাব-১৫-এর উপ-অধিনায়ক স্কোয়াড্রন লিডার তানভীর হাসান দাবি করেন, এক সপ্তাহ ধরে ইয়াবা পাচারকারী চক্রের ওপর নজর রাখছিল র‍্যাব। সেই চক্রের একটি চালান আসার খবরে গভীর সমুদ্রে অভিযান চালানো হয়। অভিযানে সাড়ে চার লাখ ইয়াবাসহ পাঁচ জনকে আটক করা হয়। আটক করা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলে জানান র‍্যাবের এই কর্মকর্তা।

    এন-কে

  • ঘূর্ণিঝড় আম্পানের তাণ্ডবে লণ্ডভণ্ড খুলনা উপকূল/দেশের বিভিন্ন জেলায় নিহত ১০

    ঘূর্ণিঝড় আম্পানের তাণ্ডবে লণ্ডভণ্ড খুলনা উপকূল/দেশের বিভিন্ন জেলায় নিহত ১০

    ২৪ ঘণ্টা সারাদেশ ডেস্ক : সুপার সাইক্লোন আম্পানের তাণ্ডবে লণ্ডভণ্ড খুলনা উপকূল। ঘূর্ণিঝড় আম্পান বুধবার সন্ধ্যার দিকে প্রথম সুন্দরবনে আঘাত হানে। এ সময় ঝড়ের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১৬০ থেকে ১৮০ কিলোমিটার। প্রবল বেগের এই ঝড় সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাটসহ উপকূলীয় এলাকা লণ্ডভণ্ড করে দেয়।

    রাত দুইটায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত বঙ্গোপসাগরের সৃষ্ট সুপার সাইক্লোন আম্পানের তাণ্ডবে এখন পর্যন্ত ১০ জনের মারা যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। গাছ ও দেয়ালচাপায় এবং নৌকাডুবিসহ দেশের বিভিন্ন উপকুলীয় অঞ্চলে নানা দুর্ঘটনায় তাদের মৃত্যু হয়।

    বুধবার বিকেল থেকে আম্পান উঠে আসতে শুরু করে স্থলভাগের দিকে। ঘণ্টায় ১৬০ থেকে ১৮০ কিলোমিটার বেগের এই ঝড়ে উপকূলীয় এলাকায় বিধ্বস্ত হয় ঘরবাড়ি, ভেঙে পড়ে গাছপালা ও বিদ্যুতের খুঁটি। ফলে উপকূলের ১৯ জেলায় অন্তত ৫১ লাখ গ্রাহক বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন আছে।

    আবহাওয়া অফিস সূত্রে রাত ১২টা ১৫ মিনিটে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ঘূর্ণিঝড় আম্পান ১৩৫ কিলোমিটার বেগে যশোর অতিক্রম করছিল। রাত পৌনে ৩টায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ঘূর্ণিঝড় আম্পান ঝিনাইদহে অবস্থান করছে। তবে এটি ঝড়ো হাওয়া সৃষ্টি করে বৃষ্টিপাত ঝড়িয়ে দুর্বল হয়ে পড়বে বলে আশা প্রকাশ করেছে আবহাওয়া অফিস।

    জানা যায়, আম্পানের মূল কেন্দ্র দিঘা, উড়িশার পর পশ্চিমবঙ্গ হয়ে অতিক্রম করতে শুরু করে। এ সময় সাতক্ষীরা, খুলনাসহ পশ্চিম উপকূলে ৫ থেকে ৭ ফুট উঁচু জলোচ্ছ্বাস বয়ে যায়। রাত ১০টার দিকে জোয়ার শুরু হলে ১৫ ফুট পর্যন্ত উঁচু জলোচ্ছ্বাস হয়। এতে প্লাবিত হয়ে বিস্তীর্ণ এলাকা।

    প্রবল ঝড়ে গাছচাপায় সাতক্ষীরা শহরে গৃহবধূ, যশোরে ঘুমন্ত অবস্থায় মা-মেয়ে, পটুয়াখালীতে শিশুসহ দু’জন, কলাপাড়ায় নৌকাডুবিতে একজন, পিরোজপুরে দেয়ালচাপায় একজন, ভোলার চরফ্যাসনে গাছচাপায় একজন, বরগুনায় একজন এবং লক্ষ্মীপুরে একজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।

    এবারও সুন্দরবন ঢাল হয়ে দাঁড়ানোয় উপকূলীয় জনপদে জীবন ও সম্পদের বড় ধরনের ক্ষতি হয়নি। তবে দেশের বিভিন্ন স্থানে গাছপালা ভেঙে পড়েছে, বাড়িঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। ভেঙে পড়েছে অনেক বাঁধ। গাছপালা উপড়ে সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়েছে। বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে। বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে এক ঘণ্টার মধ্যেই উপকূলীয় এলাকার ৫১ লাখের মতো গ্রাহক বিদ্যুৎ সংযোগ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। এর আগেও সিডর-বুলবুলের আঘাত আসে সুন্দরবনে। এই সুন্দরবনই বাঁচিয়ে দেয় হাজার হাজার মানুষের প্রাণ। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি।

    এদিকে, আম্পানের সার্বিক পরিস্থিতি গণভবনে বসে পর্যবেক্ষণ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে মঙ্গলবার থেকে উপকূলীয় এলাকার লোকজনকে আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া হয়। গতকাল দুপুরের মধ্যে প্রায় ২৪ লাখ লোককে আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া হয় বলে জানান দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান।

    ২৪ ঘণ্টা/রাজীব প্রিন্স

  • আম্পানের প্রভাব: লক্ষ্মীপুরে উপকূলজুড়ে ভাঙন আতঙ্ক!

    আম্পানের প্রভাব: লক্ষ্মীপুরে উপকূলজুড়ে ভাঙন আতঙ্ক!

    অ আ আবীর আকাশ,লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি:বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় আম্পান উপকূলের দিকে ধেয়ে আসছে। এর প্রভাবে উত্তাল হয়ে উঠেছে মেঘনা নদী। ঝুঁকিতে রয়েছেন লক্ষ্মীপুরের উপকূলের বাসিন্দারা। প্রতিমুহুর্তে মুহুর্তে আসে দমকা হাওয়া। সাথে আছে পসলা বৃষ্টি। একদিকে যেমন পাকা ধান, সয়াবিন,ডাল তোলার এখনো বাকি তেমনি আম,জাম, কাঁঠাল, জামরুলসহ বিভিন্ন ফলের ব্যাপক ক্ষতির আশংকা রয়েছে।

    বুধবার (২০ মে) সকাল থেকে লক্ষ্মীপুরের মেঘনা নদীতে তীব্র স্রোত ও প্রবল ঢেউ উঠছে। বাতাসের গতিবেগ বৃদ্ধি পাওয়ায় উপকূলজুড়ে আতঙ্ক বিরাজ করছে। একই সঙ্গে রয়েছে ভাঙন আতঙ্ক।

    সূত্র জানায়, আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে লক্ষ্মীপুরকে ১০ নম্বর বিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

    আম্পানের প্রভাবে উত্তাল হয়ে উঠেছে মেঘনা নদী। গত দুই-তিন দিনের চেয়ে বুধবার নদীতে পানির উচ্চতা প্রায় ৩ ফুট বেড়েছে। উপকূলে প্রবল বাতাস বইছে। একইসঙ্গে মেঘনা উত্তাল হয়ে পড়ায় উপকূলে ভাঙন আতঙ্ক বিরাজ করছে।

    জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে উপকূলের বাসিন্দাদের নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যেতে বলা হয়েছে। কিন্তু খাবার না দেওয়ার অভিযোগে আশ্রয়কেন্দ্রে আসা মানুষগুলো আবার বাড়িতে ফিরে যাচ্ছেন।

    মেঘনা উপকূলীয় এলাকা কমলনগরের মতিরহাট, বাত্তিরখাল ও রামগতি উপজেলায় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মঙ্গলবার মেঘনার পানি স্বাভাবিকের চেয়ে ১ ফুট বেড়েছিল। এছাড়া রাতভর বিভিন্ন স্থানে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হয়েছে।

    বুধবার সকালে মেঘনা আরও উত্তাল হয়ে ওঠে। পানির উচ্চতা বেড়েছে প্রায় ৩ ফুট। স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি উচ্চতার ঢেউ আছড়ে পড়ছে উপকূলে। এতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে উপকূলজুড়ে।

    দুপুর ১২টার দিকে প্রবল বাতাস ও নদীর পানির ঢেউয়ের আঘাতে রামগতিঘাটে একটি মাছ ধরার নৌকা ভেঙে গেছে।

    অন্যদিকে সারা বছরই কমলনগর উপজেলায় মেঘনার তীরবর্তী অঞ্চলে ভাঙন অব্যাহত থাকে। এই উপজেলার লুধুয়া, ফলকন, চরকালকিনিসহ মেঘনার বিভিন্ন এলাকায় ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। বিলীন হয়ে গেছে অনেক বাড়িঘর, সরকারি-বেসরকারি বহু স্থাপনা। প্রতিদিনই ভাঙন আতঙ্কে দিনকাটে এই উপকূলের বাসিন্দাদের।

    আম্পানের প্রভাবে মেঘনা ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। এতে ভাঙন আতঙ্ক বিরাজ করছে উপকূলজুড়ে। এ কারণে নিজের ভিটেমাটি ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে রাজি হচ্ছেন না উপকূলের বাসিন্দারা।

    খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ৪০ বছরেও লক্ষ্মীপুরের মেঘনা উপকূলে ভাঙন আতঙ্ক কাটেনি। জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচনে জনপ্রতিনিধিরা নদী শাসনের কাজ করবেন বলে বরাবর ভোটারদের আশ্বাস দিয়ে আসছেন। কিন্তু ভোট শেষ হয়ে গেলে তারা ভুলে যান নদী শাসনের কথা। উপকূলের অসহায় মানুষগুলোর পাশেও দাঁড়ান না প্রতিশ্রুতিবদ্ধ জনপ্রতিনিধিরা।

    কমলনগর উপজেলার লুধুয়া এলাকার বাসিন্দা আরিফ হোসেন জানান, মেঘনায় প্রবল স্রোত বইছে। এতে উপকূলের বিস্তীর্ণ এলাকা তলিয়ে যেতে পারে। বুধবার সকাল থেকে থেমে থেমে প্রবল বেগে বাতাস বইছে। কিছুক্ষণ সূর্যের আলো দেখা যাচ্ছে, আবার কিছুক্ষণ পুরো এলাকা অন্ধকার হয়ে যাচ্ছে। সবমিলিয়ে চাপা আতঙ্ক কাজ করছে উপকূলের মানুষের মাঝে।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

     

  • উপকূলের আরো কাছে আম্ফান, ১৫ ফুট জলোচ্ছ্বাসের আশঙ্কা

    উপকূলের আরো কাছে আম্ফান, ১৫ ফুট জলোচ্ছ্বাসের আশঙ্কা

    দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘আম্ফান’ বাংলাদেশ উপকূলের আরো কাছে এসেছে। উপকূল ৩৪৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে ঘূর্ণিঝড়টি।

    খুলনা ও চট্টগ্রামের মধ্যবর্তী অঞ্চল দিয়ে বুধবার (২০ মে) বিকেল অথবা সন্ধ্যার মধ্যে বাংলাদেশের উপকূল অতিক্রম করতে পারে। এ সময় দ্বীপ ও চরগুলোর নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ১০ থেকে ১৫ ফুট অধিক উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে।

    ঘূর্ণিঝড়টির কেন্দ্রের ৮৫ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ২০০ থেকে ২২০ কিলোমিটার পর্যন্ত হচ্ছে। সুপার ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের কাছে সাগর খুবই বিক্ষুব্ধ রয়েছে।

    বুধবার (২০ মে) আবহাওয়া অধিদপ্তরের ৩২ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

    এতে আরো বলা হয়, পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত সুপার সাইক্লোন আম্পান উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি বুধবার সকাল ৯টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৫২৫ কিমি দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৫১৫ কিমি দক্ষিণ-পশ্চিমে, মংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৪৫ কিমি দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্র বন্দর থেকে ৩৭০ কিমি দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল।

    এ অবস্থায় মংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরগুলোকে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

    উপকূলীয় জেলা সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরগুলো ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে।

    অন্যদিকে, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্র বন্দরকে ৬ নম্বর বিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলা নোয়াখালী, ফেনী, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরগুলো ৬ নম্বর বিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে।

    ঘূর্ণিঝড় এবং অমাবস্যার প্রভাবে উপকূলীয় জেলা সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, নোয়াখালী, ফেনী, চট্টগ্রাম এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরগুলোর নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ১০ থেকে ১৫ ফুট অধিক উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে।

    ঘূর্ণিঝড় অতিক্রমকালে সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, নোয়াখালী, ফেনী, চট্টগ্রাম জেলা সমূহ এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরগুলোতে ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণসহ ঘণ্টায় ১৪০ থেকে ১৬০ কিমি বেগে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।

    ঘূর্ণিঝড়ের কারণে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে অতিসত্ত্বর নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে বলা হয়েছে এবং পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর