Tag: এসডিজি

  • ‘সকলে মিলে উৎপাদন ও পুষ্টি নিশ্চিত করে টেকসই খাদ্য ব্যবস্থা গড়ে তোলার তাগিদ’

    ‘সকলে মিলে উৎপাদন ও পুষ্টি নিশ্চিত করে টেকসই খাদ্য ব্যবস্থা গড়ে তোলার তাগিদ’

    বাংলাদেশ ব্যুরো অব স্ট্যাটিসটিক্স বিবিএস এর প্রক্ষেপণ অনুযায়ী ২০১৮ সালে দারিদ্রের হার ২১.৮ শতাংশ অর্থাৎ ৩ কোটি ৮৫ লক্ষ যার মধ্যে ১ কোটি ৫৭ লাখ মানুষ অতি দরিদ্র ১১.১৩।

    ২০১৯ সালে ডিসেম্বমে প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী বাংলাদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠি, যাদের দারিদ্রসীমায় অবনমনের ঝুঁকি আছে তাদের সংখ্যা ৫৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।

    বিবিএস এর ২০২০ সালের সর্বশেষ মতামত অনুযায়ী বাংলাদেশের দারিদ্রের হার ২০ দশমিক ৫ শতাংশ অর্থাৎ ৩ কোটি ৫০ লক্ষ। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য ২০৩০(এসডিজি)র উন্নয়ন কাঠামোর অন্যতম লক্ষ্য হলো ২০৩০ সালের মধ্যে সব ধরনের দারিদ্রের অবসান এবং আগামী ১৫ বছরের মধ্যে ক্ষুদামুক্তির অঙ্গিকার।

    বিশ্ব নেতৃবৃন্দ খাদ্য অধিকার ও পুষ্ঠি নিরাপত্তার বিষয়ে সমর্থন দিয়ে ক্ষুদ্র মুক্ত বিশ্ব গড়ার প্রত্যয় ঘোষনা করে এসডিজি অনুমোদন করেছেন। আর এসডিজি বাস্তবায়নে প্রয়োজন রাজনৈতিক অঙ্গীকার ও সহযোগিতামুলক আইন ও নীতি। নীতি ও আইন যথাযথ বাস্তবায়নের মাধ্যমে কাঙ্খিত লক্ষ্য অর্জন সম্ভব। তাই এসডিজির মুল লক্ষ্য অনুযায়ী দেশে সবার খাদ্য নিশ্চিত করতে দ্রুত খাদ্য অধিকার আইন প্রণয়ন দরকার। সকলে মিলে উৎপাদন ও পুষ্ঠি নিশ্চিত করে টেকসই খাদ্য ব্যবস্থা গড়ে তোলার তাগিদ জানিয়ে চট্টগ্রামে বিশ্ব খাদ্য দিবস উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    খাদ্য অধিকার বাংলাদেশ-চট্টগ্রাম এর আয়োজনে সোমবার (১৯ অক্টোবর) নগরীর চান্দগাঁও আইএসডিই বাংলাদেশ মিলনায়তনে আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন ক্যাব কেন্দ্রিয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট ও খাদ্য অধিকার বাংলাদেশ চট্টগ্রামের সভাপতি এস এম নাজের হোসাইন।

    ইশিকা ফাউন্ডেশনের জহুরুল ইসলামের সঞ্চালনায় আলোচনায় অংশনেন ক্যাব চট্টগ্রাম দক্ষিন জেলা সভাপতি আলহাজ্ব আবদুল মান্নান, চন্দনাইশ পিপিএস’র নির্বাহী পরিচালক নুরুল হক চৌধুরী, উত্তর জেলা কৃষক লীগের দপ্তর সম্পাদক সেলিম সাজ্জাদ, জেলা সামাজিক উদ্যোক্তা পরিষদের যুগ্ন সম্পাদক মুহাম্মদ জানে আলম, প্রাইম ক্যাডেট স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ মোঃ আবু ইউনুচ, প্রজন্ম চট্টগ্রামের সমন্বয়ক চৌধুরী জসিমুল হক, সিএসডিএফ’র মাহবুবুল আলম, ইলমার মোঃ ফোরকান ও আইএসডিই’র আরিফুল ইসলাম প্রমুখ।

    সভায় বক্তাগন সকল পক্ষের মতামতের ভিত্তিতে খাদ্য অধিকার আইন প্রণয়ন, নিরাপদ খাদ্য আইনের যথাযথ প্রয়োগের মাধ্যমে ভেজালমুক্ত ও নিরাপদ খাদ্যের যোগান নিশ্চিতকরণ, নির্ভরযোগ্য স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করার মাধ্যমে প্রয়োজনীয় সংখ্যক পরীক্ষা ও চিকিৎসার পাশাপাশি পৃথিবীর বিভিন দেশ থেকে নব-আবিস্কৃত ভ্যাকসিন প্রাপ্তি নিশ্চিত ও অর্থের বরাদ্দ নিশ্চিত করা, নগর ও গ্রামে দরিদ্র জনগোষ্ঠির খাদ্য ও পুষ্ঠি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে উপকারভোগীদের সুনির্দিষ্ঠ তালিকা প্রস্তুত করে আগামি ১ বছরের জন্য সংস্লিষ্ঠদের রেশনিং এর মাধ্যমে স্বল্পমূল্যে জরুরী খাদ্য নিশ্চিত করা, কৃষকদের জন্য বরাদ্দ প্রণোদনা বাবত ৩ হাজার কোটি টাকা বিতরণ নিশ্চিত করা, খাদ্য উৎপাদন নিশ্চি করার জন্য যত দ্রুত সম্ভব বরাদ্দের টাকা বিতরণের পাশাপাশি নতুন অর্থ বরাদ্দ করা, প্র্রাণিসম্পদ ও মৎস খাতে ছোট ও মাজারী উদ্যোক্তাদের সরকারের পূর্বঘোষনা অনুযায়ী আর্থিক প্রণোদনা নিশ্চিত করা এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে নতুন করে বিনিয়োগ করা, সরকারে এবং ব্যক্তিগত মালিকানায় অব্যবহৃত জমিতে খাদ্য উৎপাদনে রাস্ট্রের পক্ষ থেকে বিশেষ উদ্যোগ গ্রহন করার দাবি জানানো হয়।

    ২৪ ঘণ্টা/রিহাম

  • এসডিজি অর্জনে বাংলাদেশ সঠিক পথে রয়েছে : প্রধানমন্ত্রী

    এসডিজি অর্জনে বাংলাদেশ সঠিক পথে রয়েছে : প্রধানমন্ত্রী

    সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এমডিজি) অর্জনে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য সাফল্যের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তাঁর সরকারের সময়োচিত পদক্ষেপের ফলে বাংলাদেশ এখন সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল্ডস (এসডিজি) অর্জনের পথে রয়েছে।

    ‘ফিউচার সাসটেইনেবলিটি সামিট’-এ ইন্টারভিউ সেশনে বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এমডিজি অর্জনে আমরা চমৎকার সাফল্য অর্জন করেছি এবং ইতোমধ্যে আমরা এসডিজি অর্জনের পথে রয়েছি।’ আজ আবু ধাবি ন্যাশনাল এক্সিবিশন সেন্টারে এই ইন্টারভিউ সেশন অনুষ্ঠিত হয়।

    অনুষ্ঠান শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম এ ব্যাপারে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।

    এসডিজি উন্নয়নে জাতিসংঘে বাংলাদেশ ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত রয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিশ্বের মানুষের জন্য সকল দেশের গৃহীত এটি একটি ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত বলে আমরা বিবেচনা করি।’

    তিনি বলেন, দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন যদি দৃশ্যমান না হয় তাহলে বৈষম্য সৃষ্টি হবে এবং অসমতা দেখা দেবে। এতে প্রবৃদ্ধি ব্যাহত হবে।

    প্রধানমন্ত্রী এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘এসডিজির অনেক আগেই আমরা রূপকল্প-২০২১ ও রূপকল্প-২০৪১ ঘোষণা করেছি। এতে সাসটেইনেবলিটির বিষয়টি আমরা অন্তর্ভুক্ত করেছি।’

    তিনি বলেন, ‘আমরা জানি উন্নয়নের পথে সবসময় সম্পদের স্বল্পতাই মূল কারণ নয়, সম্পদের সমবন্টনের সমস্যাও আরেকটি কারণ।’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার প্রান্তিক জনগণকে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে চিহ্নিত করেছে। নারী ও শিশু, সাধারণ দরিদ্র মানুষ, প্রতিবন্ধী এবং ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সম্প্রদায়ের প্রতি বিশেষ নজর দেয়ার জন্য এ ক্যাটাগরি করা হয়েছে। প্রান্তিক জনগণের উন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমি শিক্ষা দিয়ে শুরু করেছি এবং সরকার ২৬ হাজার ১৯৩টি বেসরকারি প্রাথমিক স্কুল ও ৬৮৫টি মাধ্যমিক স্কুলকে জাতীয়করণ করেছে।’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত মেয়েদের লেখাপড়া অবৈতনিক করা হয়েছে এবং অটিস্টিক সহ বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদেরকে মূল ধারায় সম্পৃক্ত করার জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

    এ প্রসঙ্গে তিনি বলে এখন সারাদেশে‘আমার বাড়ি, আমার খামার’ প্রকল্পের আওতায় এক লাখ ৪২ হাজার সমবায় সমিতির মাধ্যমে ৬০ লাখ দরিদ্র পরিবারকে সংগঠিত করা হচ্ছে।

    শেখ হাসিনা বলেন, দেশের প্রায় এক চতুর্থাংশ পরিবার সামাজিক নিরাপত্তাবলয়ের কর্মসূচির আওতায় এসেছে।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার মুক্তিযোদ্ধা, বিধবা এবং সামাজিক নির্যাতনের শিকার, ব্যক্তি এবং শিক্ষার্থী, প্রতিবন্ধি, ভবঘুরে এবং সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী, চা বাগানের শ্রমিক, দরিদ্র ও স্তন্যদানকারী মা এবং তৃতীয় লিঙ্গের ব্যক্তিবর্গকে বিভিন্ন পর্যায়ে নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করে আসছে।

    রোহিঙ্গাদের প্রসংগে তিনি বলেন, বাংলাদেশ জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিকদের খাদ্য, আবাসন, স্বাস্থ্য ও অন্যান্য জরুরী সেবা সহ প্রয়োজনীয় সকল ধরনের পরিসেবা প্রদান করে আসছে।

    জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যু সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ যদিও কার্বন নি:সরণের জন্য দায়ী নয়, কিন্তু কার্বন নি:সরণের ফলে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত একটি দেশ।

    তিনি বলেন, ‘আমরা শুধু বসে না থেকে এটি মোকাবেলায় নিজস্ব সম্পদ দিয়ে জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ড গঠন করেছি।’

  • এসডিজি নিয়ে প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে বিশ্বনেতাদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান

    এসডিজি নিয়ে প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে বিশ্বনেতাদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান

    টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে সহায়তার যে প্রতিশ্রুতি বিশ্বনেতারা দিয়েছেন, তা বাস্তবায়নে অটল থাকতে তাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে স্থানীয় ও বৈশ্বিক পর্যায়ে অর্থবহ অংশীদারিত্ব এবং সহযোগিতার ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি। নিউ ইয়র্কের স্থানীয় সময় বুধবার দুপুরে জাতিসংঘ সদরদপ্তরে টেকসই উন্নয়ন বিষয়ক উচ্চ পর্যায়ের রাজনৈতিক ফোরামে ‘লিডারস ডায়ালগ অন লোকালাইজিং এসডিজিস’ শীর্ষক সংলাপে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কো-মডারেটরের দায়িত্ব পালনকালে এ আহ্বান জানান তিনি।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এসডিজি বাস্তবায়নে কার্যকর অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতা স্থানীয় এবং বৈশ্বিক উভয় পর্যায়ে সমভাবেই প্রয়োজনীয়। কাজেই আমি সকল বিশ্ব নেতৃবৃন্দের প্রতি আমাদের অঙ্গীকারে অটুট থাকার অনুরোধ জানাব, যা আমরা এই গ্রহ এবং মানুষের জন্য করেছি।’

    তিনি বলেন, ‘আমি নিশ্চিত আমরা একত্রে এসডিজির সুবিধাগুলোকে সবচেয়ে প্রান্তিক জনগণের কাছে পৌঁছাতে পারবো, যাদের অবস্থান প্রায়শই সমাজের একেবারে তলানিতে থাকে।’
    শেখ হাসিনা বলেন, ২০০০ সালে সহস্রাব্দের ঘোষণাপত্র এবং ২০১৫ সালে এসডিজি গ্রহণের অনুষ্ঠানের সময় তিনি ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিত থাকার সুযোগ পেয়েছিলেন। এসডিজি হল মানুষের প্রয়োজন, আকাঙ্খা এবং অধিকারের বহিঃপ্রকাশ। তিনি বলেন, ‘এসডিজি স্থানীয়করণ হল স্থানীয় স্তরে কৌশলগুলো বাস্তবায়ন ও পর্যবেক্ষণের প্রক্রিয়া যা বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ এবং সুযোগগুলো প্রতিফলিত করে। স্থানীয়করণ লক্ষ্যকে স্থানীয় বাস্তবতা ও আকাঙ্খায় রূপান্তরিত করে। এটি ব্যক্তি হিসেবে উদ্বুদ্ধকরণ এবং বাস্তবায়নের জন্য একটি সংহত, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং টেকসই পদ্ধতির প্রচার করে।’

    বৈশ্বিক এজেন্ডার সুবিধা গ্রহণের চ্যালেঞ্জ হল স্থানীয় পর্যায়ে শেষ ব্যক্তির কাছে সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং স্থানীয়করণের বিষয়টি। এসডিজি’র জন্য স্থানীয়করণ কৌশলের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে আমরা ৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় এসডিজির লক্ষ্যসমূহকে সম্পৃক্ত করেছি এবং আবার আমাদের ২০২১ সাল থেকে ২০২৫ পর্যন্ত অনুষ্ঠেয় ৮ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনাতেও জুড়ে দিয়েছি।’

    এসডিজি বাস্তবায়নে সমন্বিত অ্যাকশন প্ল্যান বিষয়ে উদ্ভাবনী পর্যবেক্ষণ কাঠামো এবং অনলাইন এসডিজি ট্র্যাকার চালু করার কথা উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা। নির্ভুল ডেটা সংগ্রহ প্রক্রিয়া এবং তা ব্যবহারের জন্য বাংলাদেশ সরকারের জাতীয় ডেটা সমন্বয় কমিটি গঠনের কথাও উল্লেখ করেন তিনি। শেখ হাসিনা বলেন, ‘বেসরকারি খাত ও দায়িত্বশীল সিভিল সোসাইটিকে অন্তর্ভুক্ত করে আমরা সম্পদ প্রবাহ এবং উদ্ভাবনী অর্থায়নের চেষ্টা করছি।’

    পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, ‘টেকসই উন্নয়ন বাস্তবায়নে আমাদের দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক সহায়তা বাড়ানো প্রয়োজন।’ কার্যকরভাবে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে স্থানীয়করণে বাংলাদেশ সরকার ৪০টি সূচক নির্ধারণ করেছে বলে জানান তিনি।

    অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল কালাম আজাদ। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন, পররাষ্ট্র সচিব শহীদুল হক প্রমুখ।