Tag: করোনার টিকা

  • করোনার তৃতীয়-চতুর্থ ডোজের বিশেষ টিকা ক্যাম্পেইন শুরু

    করোনার তৃতীয়-চতুর্থ ডোজের বিশেষ টিকা ক্যাম্পেইন শুরু

    করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে সারাদেশে একযোগে ভ্যাকসিনের ৩য় ও ৪র্থ ডোজ টিকাদানের বিশেষ ক্যাম্পেইন শুরু হলো আজ বুধবার (৫ জুলাই) থেকে। সাত দিনব্যাপী আয়োজিত এই ক্যাম্পেইন চলবে আগামী ১১ জুলাই পর্যন্ত।

    এর আগে মঙ্গলবার (৪ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচি (ইপিআই) থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।

    এতে বলা হয়, কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রমের মাধ্যমে নিজেদের অধিক সুরক্ষিত করার লক্ষ্যে ১৮ বছর বা তদূর্ধ্ব বয়সী সব নাগরিককে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের ৩য় এবং ৪র্থ ডোজ দেওয়া হবে। এরই মধ্যে যারা কমপক্ষে ৪ (চার) মাস আগে ২য় বা ৩য় ডোজ গ্রহণ করেছেন তাদেরকে প্রাপ্যতা অনুযায়ী ৩য় বা ৪র্থ ডোজ ভ্যাকসিন দেওয়া হবে।

    বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, এই ক্যাম্পেইনে বিশেষ করে সম্মুখসারীর যোদ্ধা, ৬০ বছরের ঊর্ধ্ব, দীর্ঘমেয়াদি রোগে আক্রান্ত, স্বল্পরোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন জনগোষ্ঠী ও গর্ভবতী নারীদের অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। এ ছাড়াও চলমান কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রম হিসেবে যেসব ১৮ বছর বা তদূর্ধ্ব বয়সী নাগরিক এখনও কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের ১ম ও ২য় ডোজ গ্রহণ করেননি তারা কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন গ্রহণ করতে পারবেন।

    এতে আরও বলা হয়, ক্যাম্পেইনের পাশাপাশি ৫-১১ বছর বয়সী যেসব শিশু এখনও ১ম বা ২য় ডোজ ভ্যাকসিন গ্রহণ করেনি তাদের নির্ধারিত কেন্দ্রে প্রাপ্যতা অনুসারে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন বিষয়ে সঠিক তথ্যের জন্য ১৬২৬৩ হেল্পলাইন এ যোগাযোগ করুন। ভ্যাকসিন নিন, সুরক্ষিত থাকুন। অন্যকেও সুরক্ষিত রাখুন।

  • চট্টগ্রামে করোনাভাইরাসের চতুর্থ ডোজের টিকা কার্যক্রম শুরু

    চট্টগ্রামে করোনাভাইরাসের চতুর্থ ডোজের টিকা কার্যক্রম শুরু

    চট্টগ্রামে করোনা টিকার চতুর্থ ডোজের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আজ থেকে প্রায় ১৫ উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও নগরের স্থায়ী টিকা কেন্দ্রগুলোতে এ কার্যক্রম চলবে।

    মঙ্গলবার (২০ ডিসেম্বর) সিভিল সার্জন ডা. ইলিয়াছ চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

    জানা গেছ, করোনার তৃতীয় ডোজ প্রাপ্তির পর ৪ মাস অতিবাহিত হয়েছে এমন ব্যক্তিদের চতুর্থ ডোজ প্রদান দেওয়া হবে। চতুর্থ ডোজে ফাইজারের টিকা দেওয়া হবে। যেখানে ফাইজার থাকবে না, সেখানে সিনোব্যাকের টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    ডা. ইলিয়াছ চৌধুরী জানান, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে করোনার চতুর্থ ডোজ দেওয়ার প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। কোনো লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়নি। উপজেলা ছাড়াও নগরের জেনারেল হাসপাতাল, চমেক হাসপাতাল ও সিটি করপোরেশন জেনারেল হাসপাতালসহ নগরের স্থায়ী টিকা দান কেন্দ্রগুলোতে এ কার্যক্রম চালানো হবে।

    চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. সেখ ফজলে রাব্বি জানান, হাসপাতালে সাধারণত প্রতিদিন করোনা টিকা কার্যক্রম চলছে। যেহেতু চতুর্থ ডোজ চালু হচ্ছে, তাই আমরা একটি কক্ষ নির্ধারণ করে রেখেছি। যে কেউ আসলে আমরা টিকা দিয়ে দেবো। তবে অবশ্যই তৃতীয় ডোজ নেওয়ার চার মাস অতিবাহিত হতে হবে।

    উল্লেখ্য, গত বছরের ২৮ ডিসেম্বর থেকে চট্টগ্রামে করোনাভাইরাসের বুস্টার ডোজের কার্যক্রম শুরু হয়।

  • ২০ ডিসেম্বর করোনা টিকার চতুর্থ ডোজ দেওয়া হবে

    ২০ ডিসেম্বর করোনা টিকার চতুর্থ ডোজ দেওয়া হবে

    আগামী ২০ ডিসেম্বর পরীক্ষামূলকভাবে করোনা টিকার চতুর্থ ডোজ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। মঙ্গলবার (৬ ডিসেম্বর) দুপুরে মহাখালীতে স্বাস্থ্য অধিদফতরের কনফারেন্স রুমে অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান।

    তিনি জানান, আগামী ২০ ডিসেম্বর রাজধানীর সাতটি হাসপাতালে পরীক্ষামূলকভাবে করোনা টিকার চতুর্থ ডোজ দেওয়া হবে। অন্তঃসত্ত্বা নারী, বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি এবং ফ্রন্ট লাইনারদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। প্রতি কেন্দ্রে ন্যূনতম একশ’ জনকে টিকা দেওয়া হবে। এর পর দুই সপ্তাহ তাদের পর্যবেক্ষণে রাখা হবে। এসএমএসের মাধ্যমে আগের দিন নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে জানিয়ে দেওয়া হবে।

    এ কার্যক্রম চলবে ২ সপ্তাহ পর্যন্ত। এরপর ১ জানুয়ারি থেকে সারা দেশে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে থাকা ষাটোর্ধ্ব নাগরিকদের টিকা দেওয়া হবে বলে জানান স্বাস্থ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক।

    চতুর্থ ডোজ যেসব কেন্দ্রে দেওয়া হবে সেগুলো হচ্ছে– বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজে হাসপাতাল, মুগদা মেডিক্যাল কলেজ ও জেনারেল হাসপাতাল, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল, সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল, শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতাল ও সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল।

  • বোয়ালখালীতে করোনা টিকা পেল ৪ হাজার শিক্ষার্থী

    বোয়ালখালীতে করোনা টিকা পেল ৪ হাজার শিক্ষার্থী

    বোয়ালখালী প্রতিনিধিঃ বোয়ালখালীতে করোনা ভাইরাসের টিকা পেয়েছেন ৪ হাজার ২৮৮ জন শিক্ষার্থী।

    সোমবার (১০ জানুয়ারি) উপজেলা পরিষদ চত্বর ও গোমদন্ডী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এ টিকা প্রদান কার্যক্রম পরিচালনা করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স।

    উপজেলা স্বাস্থ্য ও প.প. কর্মকর্তা ডা.মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান বলেন, সোমবার ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী ৪ হাজার ২৮৮ জন শিক্ষার্থীকে ফাইজারের করোনা টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার আরো সাড়ে ৪হাজার শিক্ষার্থী এ টিকা পাবে।

    আগামী ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত চলমান এ কার্যক্রমে উপজেলার ২৩ হাজার শিক্ষার্থী টিকার আওতায় আসবে বলে জানান তিনি।

  • করোনা টিকা নিয়েছেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

    করোনা টিকা নিয়েছেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

    করোনাভাইরাসের টিকা নিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। বুধবার বিকালে তিনি টিকার প্রথম ডোজ নেন।রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

    এর আগে গত ৪ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা করোনাভাইরাসের টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট মেয়ে ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানা করোনাভাইরাসের টিকা নেন।

    গত ২৮ জানুয়ারি রাজধানীর পাঁচটি হাসপাতালে প্রথমবারের মতো করোনার টিকা দেওয়া শুরু হয়। পরে গত ৭ ফেব্রুয়ারি দেশব্যাপী গণটিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়।

    ইতোমধ্যেই অনেক বিশেষ ব্যক্তি ও মন্ত্রীরাও কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ নিয়েছেন।

    দেশব্যাপী এক হাজার পাঁচটি কেন্দ্রে করোনার টিকা দেওয়া হচ্ছে।

  • জানুয়ারি মাসেই করোনার টিকা পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি: কাদের

    জানুয়ারি মাসেই করোনার টিকা পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি: কাদের

    আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘২০২১ সালের প্রথম মাসেই করোনার টিকা পাওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি। তবে এ নিয়ে আত্মতুষ্টির কোনো সুযোগ নেই, ভ্যাকসিন আসার আগ পর্যন্ত সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে এবং বাধ্যতামূলক মাস্ক পরতে হবে।’

    আজ শুক্রবার সকালে ধানমণ্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপকমিটি আয়োজিত সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের মাঝে মাস্ক বিতরণ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি। রাজধানীর সরকারি বাসভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনুষ্ঠানে যুক্ত হন।

    ‘আওয়ামী লীগ কখনো গায়ে পড়ে ঝগড়া করে না, তবে কেউ আক্রমণ করলে পাল্টা জবাব দিতে প্রস্তুত’ বলে মন্তব্য করেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

    ‘দেশে বিভিন্নমূখী ষড়যন্ত্র চলছে’ উল্লেখ করে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সারা দেশে আজ যে ঈর্ষণীয় উন্নয়ন হয়েছে, তাতে প্রতিপক্ষ কোনো ধরনের ধন্যবাদ তো জানায়ইনি উল্টো তারা শুধু সমালোচনাই করেই যাচ্ছে, যা জাতি কখনো আশা করেনি।’

    সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়ন ও সততা দিয়েই দেশের জনগণের মন জয় করে নিয়েছেন, এতেই বিএনপির সহ্য হয় না।’

    আজ শুক্রবার সকালে পদ্মাসেতুর ৪০তম স্প্যান বসা নিয়েও কথা বলেন। ১০ ডিসেম্বরের মধ্যে সর্বশেষ অর্থাৎ ৪১তম স্প্যানটি বসবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী।

    রোহিঙ্গা ইস্যুতে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘মানবিক কারণে প্রায় ১১ লাখের অধিক রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে, যেখানে প্রায় পাঁচ লাখ দেশের নাগরিকের বসবাস। এসব রোহিঙ্গাদের জন্য দেশের অর্থনৈতিক, সামাজিক, পর্যটন ও পরিবেশের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে, তাই সরকার তাদের ভাসানচরে স্থানান্তর করার প্রক্রিয়া শুরু করছে।’

    ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কেউ কেউ এ নিয়ে সমালোচনা করে যাচ্ছেন। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে প্রশংসা ও লিপ সার্ভিস ছাড়া কোনো ধরনের সহযোগিতা কি পেয়েছি?’

    আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের স্থানীয় পর্যায়ে বিভিন্ন নির্বাচন প্রসঙ্গে বলেন, ‘দল করলে দলের সিদ্ধান্ত মানতে হবে। দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে জয়ী বা পরাজিত হলে পরবর্তী সময়ে তাদের আর কোনো সুযোগ দেওয়া হবে না।

    ধানমণ্ডিতে এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা. রোকেয়া সুলতানা এবং উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খানসহ আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।