Tag: করোনামুক্ত

  • সস্ত্রীক করোনামুক্ত চসিক প্রশাসক সুজন

    সস্ত্রীক করোনামুক্ত চসিক প্রশাসক সুজন

    সস্ত্রীক করোনামুক্ত হলেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের (চসিক) প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন।

    এর আগে বুধবার (৬ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় করোনা রিপোর্ট পজেটিভ আসার পর থেকে তিনি চিকিৎসকের পরামর্শে বাসায় আইসোলেশনে ছিলেন। এ সময় তার স্ত্রীরও করোনা পজেটিভ ছিল।

    বৃহস্পতিবার (২১ জানুয়ারি) মা ও শিশু হাসপাতাল থেকে করোনা নেগেটিভ রিপোর্ট পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে সুজন বলেন, ‘আমি এবং আমার স্ত্রী দু’জনই করোনামুক্ত হয়েছি। আজ রিপোর্ট পেয়েছি। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর থেকে যারা আমার জন্য দোয়া করেছেন আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ।’

    উল্লেখ্য, চসিকের পঞ্চম নির্বাচিত পরিষদের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীনের মেয়াদ গত ৫ আগস্ট শেষ হওয়ায় ৬ আগস্ট প্রশাসকের দায়িত্ব নেন সুজন। নির্দিষ্ট সময়ে নির্বাচন না হওয়ায় খোরশেদ আলম সুজনকে চসিকের প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। আগামী বুধবার (২৭ জানুয়ারি) চসিকের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

  • করোনামুক্ত হলেন ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন

    করোনামুক্ত হলেন ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন

    চট্টগ্রাম ডেস্ক : প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের আগ্রাসন থেকে মুক্ত হয়েছেন সাবেক মন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন।

    টানা তৃতীয়বারের মত নমুনা পরীক্ষার ফলাফলে পজেটিভ রিপোর্ট এলেও বৃহস্পতিবার (৫ নভেম্বর) ৪র্থবারের মতো তার নমুনা নেয় সিএমএইচ কর্তৃপক্ষ।

    চতুর্থ দফায় রিটেস্টের ফলাফলে তার করোনা নেগেটিভ আসে। করোনার সাথে ২৮ দিন লড়াই করে আজ শুক্রবার (৬ নভেম্বর) অবশেষে করোনামুক্ত হলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রবীণ এই নেতা।

    স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন নিজেই করোনা জয়ের তথ্যটি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

    ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের এপিএস মোহাম্মদ নুর খান জানান, বর্তমানে তার শারিরীক অবস্থা ভাল আছে। আজ হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেও চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী তিনি কয়েকদিন ঢাকার বাসায় কোয়ারেন্টিনে থাকবেন।

    গত ৮ অক্টোবর স্যারের করোনা পজিটিভ আসে। ওইদিন রাতেই চট্টগ্রামের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। পরদিন প্রধানমন্ত্রীর দফতরের নির্দেশে তাকে ঢাকায় ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) ভর্তি করা হয়। ৯ অক্টোবর থেকে ওই হাসপাতালেই তিনি চিকিৎসাধীন ছিলেন।

    ২৪ ঘণ্টা/রাজীব

  • অবশেষে করোনামুক্ত রোনালদো

    অবশেষে করোনামুক্ত রোনালদো

    অবশেষে করোনামুক্ত হলেন পর্তুগিজ সুপারস্টার ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো।

    পর পর দুইবার টেস্টে পজিটিভ এসেছিল তার। শুক্রবার তৃতীয় টেস্টে নেগেটিভ শানাক্ত হয়েছেন ইতালিয়ান ক্লাব জুভেন্টাসের এই তারকা ফুটবলার।

    এক বিবৃতিতে জুভেন্টাসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘কোভিড-১৯ এর জন্য একটি ডায়াগনস্টিক টেস্ট করানো হয়েছিল রোনাল্ডোর। যেখানে ফলাফল এসেছে নেগেটিভ। যার মানে দাঁড়ায় তিনি ১৯ দিন পর এখন করোনামুক্ত এবং আর আইসোলেশনে থাকতে হবে না।’

    দীর্ঘ ১৯ দিন প্রাণঘাতী এ ভাইরাসে আক্রান্ত ছিলেন তিনি।

    গত ১৩ অক্টোবর করোনায় আক্রান্ত হন রোনাল্ডো। এরপর আইসোলেনে চলে যান তিনি। যে কারণে জাতীয় দলের হয়ে উয়েফা নেশনস কাপের কয়েকটি ম্যাচে মাঠে নামা হয়নি তার। পর্তুগালের হয়ে একটি ও জুভেন্টাসের হয়ে ঘরোয়া লিগে আরও দুইটি ম্যাচ খেলতে পারেননি রোনাল্ডো।

    তবু আশা করা হচ্ছিল ২৮ অক্টোবরের আগেই করোনামুক্ত হয়ে খেলায় ফিরবেন তিনি। চির প্রতিদ্বন্দ্বী লিওনেল মেসির বিপক্ষে মাঠে লড়াই করবেন। সে আশায় রোনাল্ডোর দ্রুত রোগমুক্তির প্রার্থনাও করেছিলেন মেসি।

    কিন্তু পরে দ্বিতীয়বারের টেস্টেও নেগেটিভ হননি রোনাল্ডো। ১৯ দিন থাকতে হয়েছে আইসোলেশনে।

    তবে রোনাল্ডোর করোনামুক্তির খবরে ফুটবলপ্রেমীরা হাফ ছেড়ে বাচলই বটে। ২৮ অক্টোবর পর্তুগিত তারকারকে মিস করা ফুটবলভক্তদের আগামী ৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। সেদিন মেসির বার্সেলোনার মুখোমুখি হবে জুভেন্টাস।

    রোববার স্পেজিয়ার বিপক্ষে সেরি-এ’র ম্যাচে দেখা যেতে পারে জুভেন্টাসের এই সেরা তারকাকে।

    ২৪ ঘণ্টা/রিহাম

  • করোনামুক্ত হলেন মাশরাফির স্ত্রী

    করোনামুক্ত হলেন মাশরাফির স্ত্রী

    করোনাযুদ্ধে জয়ী হয়েছেন বাংলাদেশ ক্রিকেটের সফল অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজার স্ত্রী সুমনা হক।

    নিজের করোনামুক্তির সুখবর ফেসবুকে নিজেই জানালেন।

    শুক্রবার ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে সুমনা লেখেন, ‘রিপোর্ট নেগেটিভ, আলহামদুলিল্লাহ শান্তি। আমি সৃষ্টিকর্তার প্রতি কৃতজ্ঞ এবং যারা আমার জন্য যারা দোয়া করেছেন।’

    দ্বিতীয় দফায় পজিটিভ ফলাফল আসে স্ত্রী সুমির। এতে কিছুটা উদ্বিগ্ন হয়ে দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছিলেন মাশফারি।

    অবশেষে তৃতীয় টেস্টে ফলাফল নেগেটিভ এসেছে।

    উল্লেখ্য, দীর্ঘদিন করোনায় আক্রান্ত ছিলেন মাশরাফিসহ গোটা পরিবার। গত ২০ জুন করোনায় আক্রান্ত হন মাশরাফি। বাসায় আইসোলেশনে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন তিনি। এরইমধ্যে জানা যায়, মাশরাফির পর ছোট ভাই মোরসালিন ও স্ত্রী সুমনা হকও করোনায় আক্রান্ত হন। তিন দফা করোনা টেস্ট করে অবশেষে ১৪ জুলাই করোনা নেগেটিভ হন মাশরাফি ও ছোট ভাই মোরসালিন।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • করোনা মুক্ত হলেন মাশরাফি

    করোনা মুক্ত হলেন মাশরাফি

    করোনাভাইরাস মুক্ত হলেন নড়াইল-২ আসনের সংসদ সদস্য এবং জাতীয় দলের ক্রিকেটার মাশরাফি বিন মুর্তজা।

    মঙ্গলবার (১৪ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফাইড পেজে বিষয়টি জানান তিনি। তবে তার স্ত্রীর করোনাভাইরাস পরীক্ষার ফল এখনও পজিটিভ আছে বলেও তিনি জানান।

    নিজের করোনা নেগেটিভ নিয়ে ফেসবুকে তিনি লেখেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহর রহমতে ও আপনাদের সবার দোয়ায় আমার কনোরাভাইরাস পরীক্ষার ফল নেগেটিভ এসেছে। আজকে রাতেই ফল জানতে পেরেছি। এই পুরো সময়টায় যারা পাশে ছিলেন, দোয়া করেছেন, অনেকে উদ্বিগ্ন ছিলেন ও নানা ভাবে খোঁজ নিয়েছেন বা নেওয়ার চেষ্টা করেছেন, সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা।

    স্ত্রীর করোনা আক্রান্তের বিষয়ে তিনি আরো লেখেন, শনাক্ত হওয়ার পর দুই সপ্তাহের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও আমার স্ত্রীর করোনাভাইরাস পরীক্ষার ফল এখনও পজিটিভ। তবে সবার দোয়ায় সে ভালো আছে। তার জন্য দোয়া প্রার্থনা করছি। বাসায় থেকে চিকিৎসা নিয়েই আমি সেরে উঠেছি। যারা আক্রান্ত হয়েছেন, সবাই সাহস রাখবেন। আল্লাহর ওপর ভরসা রাখবেন। নিয়ম মেনে চলবেন।

    এর আগে দু’দিন ধরেই জ্বরে ভুগছিলেন সংসদ সদস্য মাশরাফি। তার উপসর্গ ছিল গা ও মাথা ব্যথা। এ জন্য ১৯ জুন পরীক্ষার জন্য নমুনা দেন তিনি। শনিবার (২০ জুন) করোনা পজিটিভ হওয়ার ফলাফল আসে তার।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • করোনামুক্ত হলেন রাউজানের সাংসদপুত্র ফারাজ করিম চৌধুরী

    করোনামুক্ত হলেন রাউজানের সাংসদপুত্র ফারাজ করিম চৌধুরী

    নেজাম উদ্দিন রানা, রাউজান (চট্টগ্রাম) : করোনামুক্ত হলেন রাউজানের সাংসদ, রেলপথ মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরীর জ্যেষ্ঠ পুত্র ফারাজ করিম চৌধুরী।

    সোমবার (১৩ জুলাই) নিজের ফেইসবুকে এক স্ট্যাটাসে করোনা রিপোর্ট নেগেটিভ আসার সংবাদটি তিনি জানান।

    তিনি লেখেন, “কিছুক্ষণ আগে জানতে পারলাম, মহান আল্লাহ্‌ রাব্বুল আলামীনের অশেষ কৃপায় আমার করোনা রেজাল্ট নেগেটিভ এসেছে। অর্থাৎ আমার শরীরে এখন আর করোনার অস্তিত্ব নেই। ইনশাআল্লাহ, কয়েকদিনের মধ্যেই স্বাস্থ্যবিধি মেনে ফিরে আসবো এবং আমাদের চলমান কার্যক্রমে আবারো পুরোপুরিভাবে মনোনিবেশ করবো।”

    এর পূর্বে জ্বর ও হালকা কাশি থাকায় করোনা পরীক্ষার জন্য রাজধানীতে ফারাজ করিম চৌধুরীর নমুনা সংগ্রহ করার পর ২৭ জুন শনিবার বিকেল চারটার দিকে ফারাজ করিম চৌধুরীর করোনা রিপোর্ট পজেটিভ আসে। জ্বর ও হালকা কাশি থাকলেও সাংসদপুত্রের অন্য কোনো উপসর্গ না থাকায় চিকিৎসকের পরামর্শে বাসায় আইসোলেশনে ছিলেন তিনি।

    সারাবিশ্বে মহামারি আকার ধারণ করার পর থেকে রাউজানসহ চট্টগ্রামে করোনার প্রাদুর্ভাব মোকাবেলায় শুরু থেকেই বেশ কিছু মানবিক উদ্যোগ গ্রহণ করেন ফারাজ করিম। শুরুতেই মাস্ক, ডেটল, হ্যান্ড গ্লাভস, হ্যান্ড স্যানিটাইজারসহ বিভিন্ন উপকরণ নানা শ্রেণী-পেশার মানুষের মাঝে বিতরণ করার পর রাউজানের প্রত্যন্ত জনপদে উদ্যোগ নিয়ে সামাজিক দুরত্ব নিশ্চিত করে এলাকার হত দরিদ্র, খেটে খাওয়া মানুষসহ নিন্ম ও মধ্যবিত্ত পরিবার সমূহের মাঝে খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়। বিগত রমজান মাসে চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্য কর্মীর জন্য প্রতিদিন দুই হাজার করে মোট ৬০ হাজার প্যাকেট সেহেরির খাবার বিতরণ কর্মসূচি সারাদেশে প্রশংসিত হয়। রাউজানে করোনার প্রাদুর্ভাব দিন দিন বাড়তে থাকায় রাউজানের প্রতিটি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দ্র ও উপজেলার ৩১ শয্যা বিশিষ্ট সুলতানপুর আইসোলেশন সেন্টারে ১০০টি অক্সিজেন সিলিন্ডার প্রদান করা হয়। বর্তমানে সাংসদপুত্রের উদ্যোগে সুলতানপুর ৩১ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে আইসোলেশন সেন্টার গঠনের কাজ পুরোদমে এগিয়ে চলেছে।

    একজন সাংসদপুত্র হয়ে শুধু রাউজান নয় দেশের বিভিন্ন দাবী-দাওয়া নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে স্বোচ্চার থাকেন তিনি।

    এছাড়া উপজেলায় মাদক, ইভটিজিং ও বাল্যবিয়ে প্রতিরোধে হেল্পডেস্ক গঠন করে কার্যকর ভূমিকা রাখেন তিনি। দেশে চলমান করোনার প্রাদুর্ভাবে মৃত্যুবরণকারী সকল ধর্মের মানুষের দাফন-কাফন ও সৎকার কাজের জন্য নিজ উদ্যোগে গঠন করেছেন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন আশার আলো।

    মানবিক কাজে বরাবরের মতো প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করা উদীয়মান এই রাজনীতিবিদ ও সমাজসেবকের করোনা পজেটিভ আসার পর সাংসদপুত্রের দ্রুত আরোগ্য কামনা করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে স্ট্যাটাস দিয়েছেন অগুণিত মানুষ। রাউজান উপজেলা আওয়ামীলীগ ও অঙ্গসংগঠন, রাউজানের প্রতিটি ধর্মীয় উপাসনালয়, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ সামাজিক সংগঠনগুলোর উদ্যোগে চলে দোয়া মাহফিল ও বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • স্ত্রী-২ কন্যাসহ করোনামুক্ত হলেন আফ্রিদি

    স্ত্রী-২ কন্যাসহ করোনামুক্ত হলেন আফ্রিদি

    সাবেক বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার শহিদ আফ্রিদি গত ১৩ জুন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারে দিয়েছিলেন দুঃসংবাদটা। পাকিস্তানের সাবেক অলরাউন্ডার জানিয়েছিলেন, করোনা পজিটিভ হয়েছেন তিনি। তার সঙ্গে করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন স্ত্রী ও দুই কন্যাও।

    এমন খবর শোনার পর থেকেই উদ্বেগ উৎকণ্ঠায় দিন কাটছিল আফ্রিদির ভক্ত-সমর্থকদের। অবশেষে ওই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেই সুখবর দিলেন বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় এই ক্রিকেটার। জানালেন, স্ত্রী ও দুই কন্যাসহ করোনা টেস্টে নেগেটিভ হয়েছেন।

    টুইটারে আফ্রিদি তার ছোট মেয়েকে আদরের চুমু এঁকে দেয়া এক ছবি দিয়ে লিখেছেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, আমার স্ত্রী এবং কন্যারা, আকসা ও আনশা পজিটিভ হওয়ার পর এখন পুণরায় টেস্ট করিয়েছি। আর কোনো সমস্যা নেই। এই সময়টায় অবিরাম শুভকামনা জানানো সবাইকে ধন্যবাদ দিতে চাই। আপনাদের যেন আল্লাহ ভালো রাখেন। এখন পরিবারের কাছে ফেরার সময়, আমি তাকে আঁকড়ে ধরা মিস করেছি।

    Alhamdulillah, my wife & daughters, Aqsa & Ansha have re-tested after our previously positive results for #COVIDー19, & are now clear. Thanking u all for your continuous well wishes, & may the Almighty bless you and yours. Now back to family time; I’ve missed holding this one pic.twitter.com/J5mDv7DnBD

    — Shahid Afridi (@SAfridiOfficial) July 2, 2020
    পাকিস্তানে করোনা পরিস্থিতি এখনও নিয়ন্ত্রণে আসেনি। খেলোয়াড়রাও আক্রান্ত হচ্ছেন। দুজন ক্রিকেটার করোনা পজিটিভ হয়ে মারাও গেছেন। সাবেক ওপেনার তৌফিক ওমর অবশ্য সুস্থ হয়ে হয়েছেন।

    এর মধ্যে ইংল্যান্ড সফরের স্কোয়াডে ১০ জন পাকিস্তানি ক্রিকেটার করোনা পজিটিভ হিসেবে ধরা পড়েন। তবে তাদের মধ্যে ছয়জন দ্বিতীয়বার পরীক্ষায় নেগেটিভ হয়েছেন। দলের সঙ্গে যোগও দিচ্ছেন।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • করোনামুক্ত হলেন চিকিৎসক দম্পতি স্বপ্নীল-নুজহাত

    করোনামুক্ত হলেন চিকিৎসক দম্পতি স্বপ্নীল-নুজহাত

    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) চিকিৎসক দম্পতি অধ্যাপক মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল ও নুজহাত চৌধুরী করোনামুক্ত হয়েছেন।

    শনিবার (২৭ জুন) বিএসএমএমইউ লিভার বিভাগের প্রধান অধ্যাপক মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

    অধ্যাপক মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল তার ফেসবুকে লেখেন, ‘বাংলাদেশ একটি সুন্দর ও অসাম্প্রদায়িক দেশ। একজন চিকিৎসক হিসেবে এ দেশের প্রতি আমার দায়িত্ববোধ আরও বেড়ে গেল।’

    অধ্যাপক মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল গত ১৩ জুন ও তার স্ত্রী সহকারী অধ্যাপক নুজহাত চৌধুরী এবং অষ্টম শ্রেণিপড়ুয়া ছেলে গত ১৪ জুন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন। এরপর থেকে তারা বাসায়ই চিকিৎসা নিয়েছেন।

    করোনার প্রকোপ শুরু হওয়ার পর থেকে হাসপাতালে রোগী দেখার পাশাপাশি টেলিভিশনে টকশো এবং গণমাধ্যমে লেখালেখির মাধ্যমে করোনাভাইরাস সংক্রমণের বিরুদ্ধে স্বাস্থ্যসচেতনতা সৃষ্টির কার্যক্রমে যুক্ত রয়েছেন এ চিকিৎসক দম্পতি।

    এছাড়া রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক উত্তম কুমার বড়ুয়া ও ডা. স্বপ্নীলের নেতৃত্বে ২০১৮ সালে গঠিত ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির চিকিৎসা সহায়ক কমিটি করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে কাজ করছে।

    কোভিড-১৯ সংক্রমণের দুর্যোগময় মুহূর্তে সাধারণ রোগীদের চিকিৎসা সংক্রান্ত পরামর্শ দেয়ার সুবিধার্থে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির পক্ষ থেকে ১০৮ জন চিকিৎসকের সমন্বয়ে একটি প্যানেল সেবা দিয়ে যাচ্ছে।

    চক্ষুবিশেষজ্ঞ শহীদ বুদ্ধিজীবী ডা. আলীম চৌধুরীর মেয়ে ডা. নুজহাত চৌধুরী নিজেও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের চক্ষুবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক। তার মা শিক্ষাবিদ ও ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী। নুজহাত নিজেও ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এবং প্রজন্ম একাত্তরের প্রতিষ্ঠাতা সাংস্কৃতিক সম্পাদক।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • মদিনাকে করোনামুক্ত ঘোষণা

    মদিনাকে করোনামুক্ত ঘোষণা

    সৌদি আরবের পবিত্র নগরী মদিনা মুনাওয়ারা শহরকে করোনামুক্ত বলে ঘোষণা দিয়েছে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। গালফ নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

    প্রতিবেদনে বলা হয়, বুধবার করোনামুক্ত ঘোষণা করার আগে মদিনা মুনাওয়ারার আল-আইস শহরে ১৩ জন কভিড-১৯ রোগী ছিলেন। তারা সবাই এখন সুস্থ হয়েছেন। নবীর শহর মদিনায় প্রায় ৩০ হাজার মানুষ বসবাস করেন।

    সৌদি সরকার হারামাইন ওয়াশ শরিফাইন খ্যাত পবিত্র দুই নগরী মক্কার মসজিদে হারাম তথা কাবা শরিফ এবং মদিনার মসজিদে নববির নিরাপত্তায় শুরু থেকেই ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করে। নিরাপত্তার লক্ষ্যে এ দুই পবিত্র শহরে ওমরাহ ও জেয়ারত পুরোপুরি নিষিদ্ধ করে দেয়া হয়।

    তবে এখনো ব্যতিক্রম পবিত্র নগরী মক্কা ও মক্কার মসজিদে হারাম তথা কাবা শরিফ। এ নগরীতে এখনো চলছে কারফিউ। মহামারি করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ঝুকি কমাতে এখনো সেখানে কারফিউ বলবৎ রয়েছে।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • করোনামুক্ত হওয়ার পর হাসপাতাল বিল সাড়ে ৯ কোটি টাকা!

    করোনামুক্ত হওয়ার পর হাসপাতাল বিল সাড়ে ৯ কোটি টাকা!

    করোনা ভাইরাসে (কোভিড-১৯) মরতে বসেছিলেন, শেষ পর্যন্ত বেঁচে গেলেও হাসপাতালের বিল দেখে চোখ কপালে ওঠার উপক্রম।

    সিয়াটল টাইমস শনিবার এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এমন অবিশ্বাস্য ঘটনাটি ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিয়াটলে। করোনা যুদ্ধে বেঁচে যাওয়ার পর ৭০ বছর বয়সী এক আমেরিকানকে খরচ করতে হয়েছে ১১ লাখ মার্কিন ডলার, বাংলাদেশি মুদ্রায় যার মূল্য ৯ কোটি ৩৪ লাখ ৪৮ হাজার ২০০ টাকা।

    ৪ মার্চ শহরের একটি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন মাইকেল ফ্লোর। তাকে থাকতে হয়েছে ৬২ দিন। একসময় তো মৃত্যুর দুয়ারে পৌঁছে গিয়েছিলেন, স্ত্রী-সন্তানরা যেন তাকে বিদায় জানাতে পারে সেজন্য ফোন করার প্রস্তুতি নিয়েছিলেন নার্সরা।

    কিন্তু এই যাত্রায় বেঁচে গেলেন এবং নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের উল্লাসে ভাসিয়ে ৫ মে ছাড়া পেলেন হাসপাতাল থেকে। তবে বাঁচার আনন্দে একটু হলেও ছাই পড়েছিল হাসপাতাল বিল দেখে।

    সংবাদপত্রটিকে ফ্লোর বলেছেন, তার হাতে আসে ১৮১ পাতার বিল। মোট খরচ ১১ লাখ ২২ হাজার ৫০১ ডলার।

    প্রত্যেক দিন ইনটেনসিভ কেয়ার রুমের বিল ৯ হাজার ৭৩৬ ডলার, স্টেরাইল রুমে ৪২ দিন নিয়ে যাওয়া-আসার জন্য ৪ লাখ ৯ হাজার ডলার, ২৯ দিন ধরে ভেন্টিলেটরের জন্য খরচ ৮২ হাজার ডলার এবং মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়েছেন দুই দিন, ওই সময়ের চিকিৎসা বিল প্রায় ১ লাখ ডলার।

    বয়স্কদের জন্য সরকারি বীমা কর্মসূচি মেডিকেয়ারের অন্তর্ভুক্ত থাকায় ফ্লোরকে পুরোটা খরচ করতে হয়নি বলে জানিয়েছে সিয়াটল টাইমস। কিন্তু দেশের ব্যয়বহুল স্বাস্থ্যসেবা নিজ চোখে দেখতে পেয়ে হতাশ তিনি।

    তার বক্তব্য দিয়ে টাইমস লিখেছে, ‘আমার জীবন বাঁচাতে লাখ লাখ ডলার খরচ হল এবং অবশ্যই আমি বলব যে ভালোভাবে খরচ হয়েছে। কিন্তু আমি এটাও জানি হয়তো এ কথা শুধু আমিই বলছি।’

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী করোনামুক্ত

    ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী করোনামুক্ত

    গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী করোনামুক্ত হয়েছেন। তিনি সুস্থ হয়ে উঠছেন। তার শরীরে যথেষ্ট অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে।

    আজ শনিবার রাতে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের উপাচার্য ও কিট প্রকল্পের সমন্বয়কারী ডা. মুহিবুল্লাহ খন্দকার গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

    তিনি বলেন, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র উদ্ভাবিত কিট দিয়ে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর করোনা ভাইরাস পরীক্ষা করা হয়।

    এতে তার শরীরে অ্যান্টিজেন নেগেটিভ পাওয়া যায়। অ্যান্টিবডি পজিটিভ আসে। অর্থাৎ তিনি এখন করোনামুক্ত।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • শিল্প প্রতিষ্ঠান এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান পরিবারের সাত সদস্য করোনামুক্ত

    শিল্প প্রতিষ্ঠান এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান পরিবারের সাত সদস্য করোনামুক্ত

    ২৪ ঘণ্টা ডট নিউজ। ডেস্ক নিউজ : দেশের শীর্ষ শিল্প প্রতিষ্ঠান এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম মাসুদের পরিবারের সাত সদস্য সম্পূর্ণভাবে করোনামুক্ত হয়েছেন।

    গতকাল বুধবার আনোয়ার খান মডার্ন মেডিক্যাল কলেজের পক্ষ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

    পরিবারের আক্রান্ত ৮ সদস্যের মধ্যে ৭ সদস্য করোনাকে জয় করে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলেও প্রাণঘাতী এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন পরিবারের জ্যৈষ্ঠ সদস্য এস আলম গ্রুপের পরিচালক মোরশেদুল আলম।

    গত ২২ মে চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যায়। তার মৃত্যুর পর একই পরিবারের করোনায় আক্রান্ত সাত সদস্যই উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় চলে যায়। গত ২৩ মে শনিবার ও ২৪ মে রবিবার তারা সবাই চট্টগ্রাম ছেড়ে ঢাকায় চলে যান।

    এর মধ্যে ঢাকার ধানমণ্ডিতে আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৬ জন এবং এক সদস্য ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে করোনামুক্ত হয়েছেন।

    বুধবার আনোয়ার খান মডার্ন মেডিক্যাল কলেজের পক্ষ থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত মাসের ২৪ তারিখে করোনা আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন সাইফুল আলমের পরিবারের সাতজন সদস্য।

    পরে বুধবার করোনার পরীক্ষা করা হলে তাদের সবারই করোনা নেগেটিভ আসে। আজ বৃহস্পতিবার তারা সকলেই হাসপাতাল ছেড়ে বাসায় যেতে পারেন বলে জানা গেছে।

    করোনা আক্রান্ত সাত সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম মাসুদের মা ৮৫ বছর বয়সী চেমন আরা বেগম, ২৬ বছর বয়সী ছেলে আহসানুল আলম মারুফ, এস আলম গ্রুপের পরিচালক ৬০ বছর বয়সী রাশেদুল আলম, এস আলম গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান ৫৩ বছর বয়সী আবদুস সামাদ লাবু, এস আলম গ্রুপের পরিচালক মোহাম্মদ শহীদুল আলম এবং এস আলম গ্রুপের পরিচালক ৪৫ বছর বয়সী ওসমান গণি ও তার ৩৬ বয়সী স্ত্রী।

    জানা যায়, গত ১৭ মে সাইফুল আলম মাসুদের পরিবারের ৬ সদস্য করোনা পজিটিভ রোগী হিসেবে শনাক্ত হন। এর মধ্যে শুক্রবার (২২ মে) রাত ১০টা ৫০ মিনিটে এস আলম পরিবারের জ্যেষ্ঠ সদস্য এবং শিল্পপতি সাইফুল আলম মাসুদের বড় ভাই মোরশেদুল আলম করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের আইসিইউ ওয়ার্ডে মারা গেছেন।

    একই দিন রাতে এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম মাসুদের মা ও বড় ছেলের শরীরে করোনার সংক্রমণ ধরা পড়ে। পরদিন শনিবার (২৩ মে) দুপুরে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত মা ও বড় ছেলেকে সুগন্ধার বাসা থেকে সরিয়ে ঢাকায় নেওয়া হয়।

    এর পরদিন রোববার (২৪ মে) সকাল আটটায় চেয়ারম্যান সাইফুল আলম মাসুদের করোনায় শয্যাশায়ী অপর চার ভাই ও এক ভাইয়ের স্ত্রীকে আইসিইউযুক্ত অ্যাম্বুলেন্সযোগে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়।

    ঢাকার ধানমণ্ডিতে আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৬ জনকে ভর্তি করা হলেও আইসিইউ সিটের সংকটের কারণে অপর এক সদস্য আবদুস সামাদ লাবুকে ভর্তি করা হয়েছিল ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে।

    ২৪ ঘণ্টা/রাজীব সেন প্রিন্স