Tag: করোনায় আক্রান্ত

  • তথ্যমন্ত্রী আবারও করোনায় আক্রান্ত

    তথ্যমন্ত্রী আবারও করোনায় আক্রান্ত

    আবারও করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।

    রোববার পঞ্চগড়ে নৌকাডুবিতে স্বজনহারা মানুষদের মাঝে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ত্রাণ ও অর্থসহায়তা বিতরণ শেষে ঢাকা ফিরে পরদিন যথারীতি দাপ্তরিক দায়িত্ব পালনকালে অসুস্থ অনুভব করেন মন্ত্রী। বিকেলে সচিবালয় ক্লিনিকের চিকিৎসকরা দেখেন তার শরীরে বেশ জ্বর। তাদের পরামর্শে আইইডিসিআরের (ইনস্টিটিউট অভ এপিডেমিওলজি, ডিজিজ কন্ট্রোল এন্ড রিসার্চ) মাধ্যমে টেস্ট করানো হয়। মঙ্গলবারের রিপোর্টে দেখা যায় তিনি কোভিড পজিটিভ।

    সপ্তাহের কর্মদিবসগুলোতে ঢাকা ও বিভিন্ন স্থানে রাষ্ট্রীয় ও দলীয় দায়িত্ব পালন শেষে প্রায় প্রতি সপ্তাহান্তে চট্টগ্রামে নিজ নির্বাচনী এলাকা সফরকারী ড. হাছান আগেও দু’বার করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। প্রথমবার বিএসএমএমইউতে ভর্তি অবস্থায়ই শেষ দিকে হাসপাতালেই নথিপত্র স্বাক্ষর করেছেন, পরেরবার বাসাতেই ছিলেন। এবারও মিন্টো রোডের সরকারি বাসভবনে রয়েছেন মন্ত্রী। ড. হাছান মাহমুদ করোনাক্রান্ত হলেও তিনি মোটামুটি সুস্থ আছেন বলে জানিয়েছেন ও সকলের দোয়া চেয়েছেন।

    ২৪ঘণ্টা/বিআর

  • আইনমন্ত্রী করোনায় আক্রান্ত

    আইনমন্ত্রী করোনায় আক্রান্ত

    করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক।

    শনিবার (১১ জুন) আইন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম এ তথ্য জানিয়েছেন।

    তিনি জানান, গত বৃহস্পতিবার (৯ জুন) মন্ত্রীর করোনা পজিটিভ আসে। তিনি বর্তমানে বাসায় অবস্থান করছেন।

    হালকা কাশি ও শারীরিক দুর্বলতা ছাড়া মন্ত্রীর অন্য কোনো জটিলতা নেই বলে জানান মো. রেজাউল করিম।

    দেশে করোনার সবশেষ চিত্র

    গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে আরও ৭১ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়েছে। এ পর্যন্ত মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৫৬ হাজার ৬ জনে। শনাক্তের হার ১ দশমিক ১৪ শতাংশ। এ সময়ের মধ্যে করোনায় কারো মৃত্যু হয়নি। ফলে মোট মারা যাওয়ার সংখ্যা ২৯ হাজার ১৩১ জন অপরিবর্তিত থাকল।

  • করোনায় আরও তিন জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৮৯২

    করোনায় আরও তিন জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৮৯২

    করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতদের তিনজনই নারী। তাদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের দুজন এবং রাজশাহী বিভাগের একজন। এ নিয়ে প্রাণঘাতি এই ভাইরাসে দেশে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ২৮ হাজার ৯০ জন।

    একই সময়ে দেশে নতুন করে করোনা আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছেন ৮৯২ জন। এ নিয়ে দেশে শনাক্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫ লাখ ৮৮ হাজার ৮০৭ জন।

    বুধবার (৫ জানুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের করোনাবিষয়ক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

    স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশের সরকারি-বেসরকারি ল্যাবরেটরিতে ২১ হাজার ৩০২ জনের নমুনা সংগ্রহ এবং ২১ হাজার ২৫১টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৪ দশমিক ২০ শতাংশ। মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৭১ শতাংশ।

  • মহারাষ্ট্রে ১০ মন্ত্রী, ২০ বিধায়ক করোনায় আক্রান্ত

    মহারাষ্ট্রে ১০ মন্ত্রী, ২০ বিধায়ক করোনায় আক্রান্ত

    ভারতে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা। দেশটির মহারাষ্ট্র রাজ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তের সংখ্যা আট হাজার ছাড়িয়েছে। এই আক্রান্তের মধ্যে রয়েছেন ১০ মন্ত্রী এবং ২০ বিধায়ক। ওই রাজ্যের উপ-মুখ্যমন্ত্রী অজিত পাওয়ার শনিবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

    রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি যদি আরও খারাপের দিকে যায় অর্থাৎ সংক্রমণ আরও বাড়লে কঠোর বিধিনিষেধ জারি হতে পারে বলেও সতর্ক করেছেন তিনি। ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

    মাত্র একদিন আগেই মহারাষ্ট্রে নতুন করে ৮ হাজার ৬৭ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। বৃহস্পতিবারের তুলনায় শুক্রবার প্রায় ৫০ শতাংশ বেশি সংক্রমণ ঘটেছে। এর মধ্যেই সবাইকে সতর্ক করলেন অজিত পাওয়ার।

    তিনি বলেন, আমরা সম্প্রতি বিধানসভার অধিবেশন সংক্ষিপ্ত করেছি। এখন পর্যন্ত ১০ জনের বেশি মন্ত্রী এবং বিধানসভার আরও ২০ জনের বেশি সদস্য করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন।

    তিনি বলেন, প্রত্যেকেই নববর্ষ, জন্মদিন বা অন্যান্য অনুষ্ঠানের অংশ হতে চান। কিন্তু আমাদের সবারই এটা মনে রাখতে হবে যে, করোনার নতুন ধরন ওমিক্রন দ্রুত গতিতে ছড়িয়ে পড়ছে এবং এ বিষয়ে অবশ্যই সতর্ক হতে হবে।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও এ বিষয়ে লোকজনকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। এদিকে কিছু রাজ্যে রাত্রীকালীন কারফিউ জারি করা হয়েছে। মহারাষ্ট্রের মুম্বাই এবং পুনেতে সংক্রমণ বাড়তে শুরু করেছে।

    আরও বিধিনিষেধ জারির বিষয়ে অজিত পাওয়ার বলেন, সংক্রমণ বাড়ার দিকে নজর রাখছে রাজ্য সরকার। যদি আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়তেই থাকে তবে কঠোর বিধিনিষেধ জারি হবে। কঠোর বিধিনিষেধ এড়াতে চাইলে লোকজনকে অবশ্যই বিভিন্ন বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।

    গত প্রায় দুই সপ্তাহ ধরেই মহারাষ্ট্রে দৈনিক সংক্রমণ বাড়ছে। বৃহস্পতিবার রাতে নতুন করে নির্দেশিকা জারি করেছে রাজ্য সরকার। খোলা স্থানে বা আবদ্ধ কোথাও একসঙ্গে ৫০ জনের বেশি মানুষ সমবেত হতে পারবেন না বলে জানানো হয়েছে।

    শুক্রবার মুম্বাইয়ে নতুন করে সাড়ে ৫ হাজারের বেশি মানুষের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। বৃহস্পতিবারের তুলনায় এই সংখ্যা প্রায় দুই হাজার বেশি। বৃহস্পতিবার মুম্বাইয়ে সাড়ে তিন হাজারের বেশি মানুষের দেহে করোনা শনাক্ত হয়। একদিনের ব্যবধানে করোনা শনাক্তের হার ৫৩ শতাংশ বেড়েছে।

  • টিকা নেওয়ার দু’দিন পর করোনায় আক্রান্ত ইমরান খান

    টিকা নেওয়ার দু’দিন পর করোনায় আক্রান্ত ইমরান খান

    মহামারি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। শনিবার দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী ফয়সাল সুলতান এ তথ্য জানিয়েছেন।

    টুইট বার্তায় তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের কোভিড-১৯ রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। বাড়িতে আইসোলেশনে আছেন তিনি।’

    পরে পাকিস্তানের ক্ষমতাসীন দল তেহরিক-ই-ইনসাফের পক্ষ থেকে ফয়জলের টুইটটি রিটুইট করা হয়েছে। মাত্র দুদিন আগেই কোভিড-১৯ এর টিকা নিয়েছিলেন ইমরান খান। এরপরই তার করোনা শনাক্তের খবর প্রকাশ হলো।

    পাকিস্তানের প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম ডনেরজ অনলাইন জানিয়েছে, শুক্রবার ইমরান খাইবার পাখতুনখাওয়া সফর করেছিলেন। ওই সময় তিনি মালাকান্দ বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন একাডেমিক ভবন উদ্বোধন করেন এবং শিক্ষার্থীদের একটি অনুষ্ঠানে ভাষণ দেন।

  • স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক করোনায় আক্রান্ত

    স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক করোনায় আক্রান্ত

    কোভিড ১৯-এ আক্রান্ত হয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) অধ্যাপক ডা. এবিএম খুরশীদ আলম।

    এছাড়া স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএসের লাইন ডিরেক্টর মিজানুর রহমান ও ডিজির ব্যক্তিগত সহকারীরও (পিএস) করোনা শনাক্ত হয়েছে।

    স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নন-কমিউনিকেবল ডিজিজের (এনসিডিসি) পরিচালক অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ রোবেদ আমিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

    তিনি জানান, স্বাস্থ্যের ডিজি ছাড়াও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর (ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম) ডা. মিজানুর রহমানসহ চার থেকে পাঁচ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। তবে তারা সবাই ভালো আছেন।

    গত ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে অংশ নেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক।

    ওই অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা ও নাসিমা সুলতানা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

  • টিকা নিয়েও করোনায় আক্রান্ত হলেন ডিএমপি কমিশনার

    টিকা নিয়েও করোনায় আক্রান্ত হলেন ডিএমপি কমিশনার

    করোনাভাইরাস প্রতিরোধী টিকা নেওয়ার পরও কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম।

    গত ৬ মার্চ ডিএমপি কমিশনার করোনায় আক্রান্ত হয়ে রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে ভর্তি আছেন বলে তথ্য নিশ্চিত করেছেন রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালের ডা. ইমদাদুল হক।

    তবে বর্তমানে তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল আছে বলে জানিয়েছেন এই চিকিৎসক।

    তিনি বলেন, কমিশনারের অন্য কোনো জটিলতা নেই ও তার এন্টিবডি লেভেল ভালো। তিনি শারীরিকভাবে সুস্থ আছেন।

    গত ৭ ফেব্রুয়ারি ডিএমপি কমিশনার একই হাসপাতাল থেকে করোনার টিকা নেন। আর টিকা নেওয়ার ২৭ দিনের মাথায় করোনায় আক্রান্ত হলেন তিনি।

    রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে আয়োজিত ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে অনুষ্ঠানে ডিএমপি কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলামের সভাপতিত্ব করার কথা থাকলেও তিনি অনুপস্থিত ছিলেন। তার স্থলে ভারপ্রাপ্ত ডিএমপি কমিশনার হিসেবে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (ভারপ্রাপ্ত পুলিশ কমিশনার) কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট প্রধান মনিরুল ইসলাম।

    ২০১৭ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর পদোন্নতি পেয়ে অ্যাডিশনাল আইজিপি হিসেবে ঢাকায় এন্টি টেররিজম ইউনিটে যোগ দিয়েছিলেন মোহা. শফিকুল ইসলাম । এরপর ২০১৮ সালের ২০ নভেম্বর অ্যাডিশনাল আইজিপি হিসেবে পুলিশ হেডকোয়ার্টাসে আসেন। পরের বছরের ১৬ মে অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) প্রধান হিসেবে যোগ দেন। একই বছরের (২০১৯) সেপ্টেম্বরে ডিএমপি কমিশনারের দায়িত্ব নেন শফিকুল ইসলাম।

  • টিকা নেয়ার ১২ দিন পর ত্রাণ সচিব করোনায় আক্রান্ত

    টিকা নেয়ার ১২ দিন পর ত্রাণ সচিব করোনায় আক্রান্ত

    করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোহসীন। বর্তমানে তিনি রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। টিকা নেয়ার ১২ দিন পর তার শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হলো। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার মো. সেলিম হোসেন।

    তিনি জানান, সচিব স্যার অসুস্থবোধ করলে ১৮ই ফেব্রুয়ারি করোনার পরীক্ষার নমুনা দেন। এরপর ১৯শে ফেব্রুয়ারি করোনা পজেটিভ হওয়ার খবর আসে। এর আগে, গত ৭ই ফেব্রুয়ারি রাজধানীর জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে তিনি করোনার টিকা নিয়েছিলেন। বর্তমানে তার সামান্য কাশি আছে। জ্বর নেই। শরীর দুর্বল।

    গত ৭ ফেব্রুয়ারি সারাদেশে করোনার গণ টিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়। এরপর দেশে এখন পর্যন্ত টিকা নিয়েছেন ২৬ লাখের বেশি মানুষ।

    কিছুসংখ্যক মানুষের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার খবরও পাওয়া গেছে। কিন্তু টিকা নেয়ার পর প্রথমবারের মতো কারও করোনায় আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেল। এই ঘটনায় রীতিমতো চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। শুরু হয়েছে নানা আলোচনা।
    এ বিষয়ে দেশের বিশিষ্ট ভাইরোলজিস্ট, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম বলেন, ভাইরাসটির শক্তিকালীন সময় ১৫ দিন। এর আগেই তিনি সংক্রমিত হয়ে থাকতে পারেন। তিনি হয়তো টের পাননি। তার লক্ষণ প্রকাশ পায়নি। কিন্তু তিনি সংক্রমিত হয়েছেন।

  • সীতাকুণ্ডে ইউএনও মিল্টন রায়সহ করোনায় আক্রান্ত ৫

    সীতাকুণ্ডে ইউএনও মিল্টন রায়সহ করোনায় আক্রান্ত ৫

    সীতাকুণ্ড প্রতিনিধি : করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন সীতাকুণ্ড উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা মিল্টন রায়।

    মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ মো.নুর উদ্দিন রাশেদ।

    কয়েকদিন ধরে হালকা কাশি ও জ্বর থাকায় মঙ্গলবার সকালে চিকিৎসা নিতে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে করোনা টেস্ট করালে সন্ধ্যার দিকে উনার করোনা পজেটিভ আসে। তবে উনি শারীরিকভাবে হালকা গায়ে জ্বর ও কাশি থাকলেও সুস্থ রয়েছেন।

    বিষয়টি নিশ্চিত করে উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা মিল্টন রায় বলেন, “সম্প্রতি সমাপ্তি হওয়া পৌরসভা নির্বাচন ও কর্তব্য কাজে বিভিন্ন মিটিংয়ে অংশগ্রহণ করতে হয়। আর এসব মিটিংয়ে সদ্য সুস্থ হওয়া করোনা পজেটিভ লোকজন অতিথি ও দর্শক থাকেন। গত ২/৩ দিন ধরে হালকা কাশি অনুভব হলে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যায় এবং দায়িত্বরত স্বাস্থ্য কর্মকর্তা করোনা টেস্ট করান। সন্ধ্যায় জানতে পারি করোনা পজেটিভ।”

    এদিকে সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মিল্টন রায় ছাড়াও করোনা পজেটিভ হয়েছে চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ সদস্য আ.ম. ম দিলসাদ, সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সফিকুল ইসলাম বাচ্চু,বাড়বকুণ্ড ইউপি চেয়ারম্যান ছাদাকাত উল্লাহ মিয়াজী, সাবেক এমপি মরহুম এ বি এম আবুল কাশেম মাস্টারের ছোট পুত্র ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এস এম আল মামুন এর ছোট ভাই এস এম আল নোমান। করোনায় আক্রান্ত সকলেই সীতাকুণ্ডবাসীর কাছে দোয়া কামনা করেছেন।

    ২৪ ঘণ্টা/দুলু

  • জেলা পরিষদ সদস্য দিলসাদ ও ইউপি চেয়ারম্যান ছাদাকাত করোনা আক্রান্ত, দোয়া কামনা

    জেলা পরিষদ সদস্য দিলসাদ ও ইউপি চেয়ারম্যান ছাদাকাত করোনা আক্রান্ত, দোয়া কামনা

    সীতাকুণ্ড প্রতিনিধি : করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের সদস্য, সীতাকুণ্ড উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতা আ.ম.ম দিলসাদ এবং উপজেলার ৫নং বাড়বকুণ্ড ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছাদাকাত উল্লাহ মিয়াজী। দুইজনেরই টেষ্টে করোনা পজেটিভ রির্পোট আসে।

    আ.ম.ম দিলসাদ বর্তমানে নিজের বাসায় এবং ছাদাকাত উল্লাহ চট্টগ্রামের আগ্রাবাদ মা ও শিশু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

    দুইজনই করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন বলে মোবাইল ফোনে নিশ্চিত করেছেন। তারা দ্রুত সুস্থ্য হতে সীতাকুণ্ডবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন।

    ২৪ ঘণ্টা/দুলু

  • করোনায় আক্রান্ত ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ

    করোনায় আক্রান্ত ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ

    করোনাভাইরাসে (কোভিড-১৯) আক্রান্ত হয়েছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। তার সরকারি অফিস থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

    এলিসি প্যালেসের এক বিবৃতিতে আজ বৃহস্পতিবার (১৭ ডিসেম্বর) তার করোনা আক্রান্তের কথা জানানো হয়। এখন তিনি আইসোলেশনে আছেন।

    রাষ্ট্রীয় ওই বিবৃতিতে বলা হয়, প্রাথমিকভাবে ম্যাক্রোঁর করোনায় আক্রান্তের প্রমাণ মিলেছে। এখন তিনি ৭ দিনের আইসোলেশনে আছেন। আপাতত দূর থেকেই তিনি তার জরুরি কাজ করবেন।

  • প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ বি এম আব্দুল্লাহ করোনায় আক্রান্ত

    প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ বি এম আব্দুল্লাহ করোনায় আক্রান্ত

    প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে (কোভিড-১৯) আক্রান্ত হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ।

    রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন তিনি। গণমাধ্যমকে বিষয়টি তিনি নিজেই নিশ্চিত করেছেন।

    মঙ্গলবার রাতে অধ্যাপক ডা. আব্দুল্লাহ বলেন, করোনা উপসর্গ দেখা দিয়েছিল। শরীর দুর্বল লাগছিল। টেস্ট করালে কোভিড-১৯ পজিটিভ শনাক্ত হয়েছি। বাসায় থেকে ঝুঁকি না নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছি। আইসোলেশনে থাকাই ভালো হবে। তবে আমার অবস্থা এখনও স্থিতিশীল আছে। কেবল একটু দুর্বল অনুভব করছি।

    ডা. এবিএম আবদুল্লাহর মেয়ে ডা. সাদিয়া সাবাহ বলেন, ‘সর্দি-কাশির পাশাপাশি বাবার কিছুটা শারীরিক দূর্বলতাও রয়েছে । পুরোপুরি সুস্থতার জন্য পরিবারের পক্ষে দেশবাসীর দোয়া চাইছি।’