Tag: করোনা ভাইরাস

  • চীনে করোনাভাইরাসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৩২

    চীনে করোনাভাইরাসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৩২

    চীনে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৩২ জনে দাঁড়িয়েছে। এতে আক্রান্তের সংখ্যাও বেড়ে প্রায় ৬ হাজার। চীনের ন্যাশনাল হেল্থ কমিশন এ তথ্য জানিয়েছে।

    বুধবার (২৯ জানুয়ারি) চীনা গণমাধ্যম সিনহুয়ায় এক বিশেষজ্ঞের বরাতে বলা হয়েছে, আতঙ্ক ছড়ানো নতুন ভাইরাসে আক্রান্ত সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে।

    মঙ্গলবার পর্যন্ত গুরুতর মোট রোগীর সংখ্যা ছিল ৯৭৬। এ পর্যন্ত হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছে ৬০ জন। অবশ্য এরই মধ্যে নতুন করে ৬ হাজার ৯৭৩ জন মানুষ ভাইরাসে আক্রান্ত হতে যাচ্ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাদের পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।

    আরও জানায়, করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা সর্বোচ্চ আকার ধারণ করতে পারে আগামী ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যে। চীন ছাড়াও ১৭টি দেশের ৭১ জন এ করোনাভাইরাসে আক্রান্তের খবর পাওয়া গেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল মঙ্গলবার চীন নাগরিকদের বিদেশভ্রমণ স্থগিত করার আহ্বান জানিয়েছে। স্থগিত করা হয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একাডেমিক সকল কার্যক্রম।

    অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে প্রথমবারের মতো গবেষণাগারে করোনাভাইরাস তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এতে করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক আবিষ্কারের পথে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হিসেবে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।

    গত ৩১ ডিসেম্বর চীনের হুবেই প্রদেশের উহানে প্রাণঘাতী এ ভাইরাসে আক্রান্ত প্রথম রোগীর সন্ধান পাওয়া যায়। এরপর থেকে দেশটিতে আক্রান্ত এবং মৃতের সংখ্যা বাড়তেই আছে।

    কমপক্ষে দুই হাজার শয্যাবিশিষ্ট দু’টি নতুন অস্থায়ী হাসপাতাল নির্মাণ করা হচ্ছে। মাস্ক এবং সুরক্ষিত পোশাক উৎপাদনে রীতিমত হিমশিম খাচ্ছে বিভিন্ন কোম্পানি।

    অপরদিকে, করোনাভাইরাস সংক্রমণের ক্ষমতা আরও প্রবল হচ্ছে এবং সংক্রমণ আরও বাড়তে পারে বলে সতর্ক করে দিয়েছে চীনের জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশন।

    চীনের হুবেই প্রদেশে ৫০ হাজারের বেশি মেডিকেল স্টাফ এই ভাইরাস প্রতিরোধ, নিয়ন্ত্রণ এবং চিকিৎসায় অংশ নিয়েছেন।

    চীন ছাড়াও থাইল্যান্ড, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, ভিয়েতনাম, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, নেপাল, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, জার্মানি, কম্বোডিয়া, শ্রীলঙ্কা এবং তাইওয়ানে এই ভাইরাসে আক্রান্তের খবর পাওয়া গেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নতুন এ ভাইরাসের নাম দিয়েছে ২০১৯ নভেল করোনাভাইরাস।

  • চীনে করোনা ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১০৬

    চীনে করোনা ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১০৬

    প্রাণঘাতি করোনা ভাইরাস মারাত্মক রূপ নিয়েছে। যা মোকাবেলায় হিমহিম খেতে হচ্ছে চীনকে। এ ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০৬ জনে। আক্রান্ত সাড়ে চর হাজারের বেশি।

    এক কোটি ১০ লাখ মানুষের চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। চীনা বর্ষবরণেও আছে কড়াকড়ি। বেইজিং, সাংহাই, সিয়ান এবং তিয়ানজিয়ানে দূরপাল্লার বাস বন্ধ রয়েছে। চীন ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, থাইল্যান্ডসহ ১৩ দেশে এরই মধ্যে ৪৪ জন করোনা আক্রান্ত চিহ্নিত করা হয়েছে।

    গত ডিসেম্বর চীনের উহান শহরে করোনা ভাইরাসের আবির্ভাব ঘটে। প্রতিনিয়ত এই ভাইরাসে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের শরীরে প্রাথমিক লক্ষণ হিসেবে শ্বাসকষ্ট, জ্বর, সর্দি, কাশির মত সমস্যা দেখা দেয়।

    এদিকে, ড্যানি শোহাম নামে এক ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থার সাবেক কর্মকর্তা দাবি করেছেন, চীনের জৈব রাসায়নিক অস্ত্র গবেষণাগার থেকে বিশ্বজুড়ে ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়েছে।

  • সচেতনতাই প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের অন্যতম প্রতিরোধ-মেয়র

    সচেতনতাই প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের অন্যতম প্রতিরোধ-মেয়র

    ২৪ ঘন্টা ডট নিউজ। চট্টগ্রাম ডেস্ক : চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আ.জ.ম.নাছির উদ্দীন বলেন, বিশ্বজুড়ে আতংক ছড়াচ্ছে চীনের করোনা ভাইরাস। চীনের উহান শহরে,যা এখনো বিশ্বের সর্বোচ্চ জনসংখ্যার দেশটি ছাড়াও অনেক দেশে ছড়িয়ে পড়েছে।

    তবে বাংলাদেশে এখনো পর্যন্ত এই ভাইরাসের আক্রান্ত হয়েছে মর্মে কোনো তথ্য এ পাওয়া যায়নি। এরপরেও মানুষের মধ্যে আতংক ছড়িয়ে পড়ছে, তবে আমাদের সরকার এই বিষয়ে সর্তক রয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

    এই প্রসঙ্গে নগরবাসির উদ্দেশ্যে সিটি মেয়র বলেন আতংকিত হওয়ার কিছু নেই। সচেতনতাই এর অন্যতম প্রতিরোধ ব্যবস্থা।

    আজ সোমবার দুপুরে টাইগারপাসস্থ সিটি মেয়র কার্যালয়ে প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস সংক্রান্ত বিষয়ে এক জরুরী সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।

    মেয়র আরো বলেন, যে কোনো উপায়ে দেশে এই ভাইরাস প্রবেশ করতে না পারে, সেইজন্য প্রত্যেকেই সর্তকতার অংশ হিসেবে মুখে মাস্ক ব্যবহার, গণপরিবহন ও ময়লা পোষাক এড়িয়ে, প্রচুর রস এবং পর্যাপ্ত পানি পান, ঘরে ফিরে হ্যান্ডওয়াশ দিয়ে ভালো করে হাত ধোঁয়া, ডিম কিংবা মাংস রান্নার সময় ভালো করে সেদ্ধ করা, নিয়মিত থাকার ঘর এবং কাজের জায়গা পরিস্কার রাখার অনুরোধ সিটি মেয়রের।

    এই ব্যাপারে সিটি মেয়র জরুরী প্রয়োজনে নগরবাসিকে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন পরিচালিত জেনারেল হাসপাতাল, মেমন মাতৃসদন হাসপাতাল সহ ওয়ার্ডস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্র সমূহে দায়িত্বরত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়ার আহবান জানান।

    সভায় চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিচালক ডাক্তার হাসান শাহরিয়া কবীর, চসিক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সামসুদ্দোহা, সচিব মোহাম্মদ আবু শাহেদ চৌধুরী, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাক্তার সেলিম আকতার চৌধুরী, স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাক্তার মোহাম্মদ আলী, মেমন মাতৃসদন হাসপাতালের সিনিয়র কনসালটেন্ট ডাক্তার প্রীতি বড়ুয়া, মেমন মাতৃসদন হাসপাতালের ইনচাজ ডাক্তার আশীষ মুর্খারজী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

  • চীনে আটকে পড়াদের ফিরিয়ে আনতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ

    চীনে আটকে পড়াদের ফিরিয়ে আনতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চীনে মারাত্মক করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার কারণে আটকে পড়া যে সব বাংলাদেশী ‘দেশে ফিরতে চান’ তাদের ফিরিয়ে আনতে পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিয়েছেন।

    পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম আজ এ কথা জানিয়েছেন।

    ফেসবুক পোষ্টে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী ‘এ ব্যাপারে আমরা চীন সরকারের সাথে আলোচনা শুরু করেছি।’

    তিনি আরো বলেন, তাদের ফিরিয়ে আনার উপায় বের করার জন্য পররাষ্ট্র দফতর করোনা ভাইরাস আক্রান্ত অঞ্চলে চীনা কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনার পরিকল্পনা করেছে। কারণ, সেখানে লোকজনের প্রবেশ এবং বেরিয়ে আসা বন্ধ করে ভ্রমন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।

    শাহরিয়ার আলম বলেন, যারা দেশে ফিরতে চান আজকের মধ্যেই তাদের তালিকা তৈরির প্রাথমিক নির্দেশনা দেয়া হবে।

    প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, ‘আমাদের নাগরিকদের নিরাপত্তাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য।’

    ভাইরাসের কারণে উদ্ভুত পরিস্থিতিতে জরুরি সহায়তা প্রদানের প্রয়োজনে বেইজিংয়ের বাংলাদেশী দূতাবাস প্রবাসী বাংলাদেশীদের যোগাযোগের জন্য ইতোমধ্যে ২৪ ঘন্টা হটলাইন চালু করেছে।

    হটলাইন নম্বর হচ্ছে + ৮৬ ১৭৮-০১১১-৬০০৫ এবং এই নম্বরটি চীনে অবস্থানরত প্রবাসী বাংলাদেশীদের বিশেষত শিক্ষার্থী ও গবেষকদের কাছে পৌঁছে দেয়া হয়েছে।

    ভাইরাস আক্রান্ত অঞ্চল উহানে বর্তমানে প্রায় ৩শ’ থেকে ৪শ’ বাংলাদেশী শিক্ষার্থী অবস্থান করছে।
    বাংলাদেশী দূতাবাস এর আগে জানিয়েছিল যে, বেইজিংয়ে বাংলাদেশী মিশন তাদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে চলছে।

    চীনে প্রাণঘাতী ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সোমবার মৃতের সংখ্যা ৮০ জনে দাঁড়িয়েছে এবং আরো কয়েকশ’ জন নতুন করে এই রোগে আক্রান্ত হওয়ায় তাদের আলাদা করে এবং ভ্রমণ বন্ধ রাখা হয়েছে। বিদেশী সরকারগুলো চীনে আটকে পরা তাদের নাগরিকদের সহায়তা প্রদানের চেষ্টা চালাচ্ছে।

  • করোনা ভাইরাসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৫৬

    করোনা ভাইরাসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৫৬

    চীনের উহান শহর থেকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৬ জনে। এছাড়া আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দুই সহস্রাধিক হয়েছে। দেশটির কর্তৃপক্ষ রবিবার এই তথ্য জানিয়েছে।

    এই ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে ইতিমধ্যে উহানসহ দেশটির ১৪টি শহরে মোট ৪৭ মিলিয়ন (চার কোটি ৭০ লাখ) লোক আবদ্ধ অবস্থায় রয়েছেন। নতুন দেশ হিসেবে কানাডায় করোনা ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এর আগে দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান, থাইল্যান্ড, ফ্রান্স, যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতে এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।

    চীনের স্বাস্থ্য কমিশন জানিয়েছে, এই ভাইরাসে আরও ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং নতুন করে ৬৮৮ জন আক্রান্ত হয়েছে। মৃত ১৫ জনের মধ্যে হুবেই প্রদেশের ১৩ জন। এছাড়া দেশটির সাংহাইয়ে এই ভাইরাসে প্রথম কারো মৃত্যু হয়েছে। শুধু হুবেই প্রদেশেই ৫২ জন এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে।

    দেশটির প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং শনিবার ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির পলিটব্যুরোর বৈঠকে বলেছেন, দেশ ‘গুরুতর পরিস্থিতির’ মোকাবিলা করছে।

    সম্প্রতি চীনের উহান শহরে করোনা ভাইরাসের আবির্ভাব ঘটে। প্রতিনিয়ত এই ভাইরাসে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের শরীরে প্রাথমিক লক্ষণ হিসেবে শ্বাসকষ্ট, জ্বর, সর্দি, কাশির মত সমস্যা দেখা দেয়।

    বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া রুখতে বিভিন্ন দেশ সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করেছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বন্দরে বন্দরে সতর্কতা জারি রয়েছে। এছাড়া চীনও এই ভাইরাস মোকাবেলায় সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করছে।

  • চীনে করোনা ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪১

    চীনে করোনা ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪১

    চীনের প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস নতুন নতুন এলাকায় ছড়িয়ে পড়ছে। এতে মৃত বেড়ে ৪১ জনে দাঁড়িয়েছে। আক্রান্ত হয়েছে ১ হাজার ২৮৭ জন।

    বিবিসি জানায়, সর্বশেষ নিহতদের ১৫ জনই হুবেই প্রদেশের। এই প্রদেশেই ভাইরাসটি প্রথমে ছড়িয়ে পড়েছিল।

    এদিকে এমন সময় প্রাণঘাতী এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে, যখন দেশটির পঞ্জিকার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চান্দ্রবর্ষ উদ্‌যাপন শুরু করেছে চীনারা।

    ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ায় অনেক অনুষ্ঠান বাতিল করা হয়েছে। উহান প্রদেশে একটি নতুন হাসপাতাল নির্মাণ করা হয়েছে।

    প্রাণঘাতী এই ভাইরাস এখন ইউরোপেও ছড়িয়ে পড়েছে। ফ্রান্সে এই ভাইরাসে আক্রান্ত তিনজনকে শনাক্ত করা হয়েছে বলে শুক্রবার রাতে জানিয়েছেন দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

    চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে রুশ গণমাধ্যম আরটি জানিয়েছে, হুবেই প্রদেশে ছড়িয়ে পড়া এই করোনাভাইরাস ঠেকাতে সামনে থেকে লড়াই চালিয়ে যাওয়া ডাক্তার লিয়াং উদং (৬২) অসুস্থ হয়ে মারা গেছেন। তিনি উহান শহরে দায়িত্ব পালন করছিলেন।

    সম্প্রতি ছড়িয়ে পড়া এই রোগের লক্ষণ হলো- শুকনো কাশির পর জ্বর আসে। সপ্তাহখানেক পর শ্বাস-প্রশ্বাস কমে যায়। এরপর আক্রান্তদের মধ্যে কিছু লোককে হাসপাতালে ভর্তির প্রয়োজন দেখা দেয়। প্রতি চারজনের একজনের অবস্থা খুবই খারাপ হয়।