Tag: কলেজ ছাত্রী

  • সীতাকুণ্ডে কলেজ ছাত্রী রিয়ার জীবন কেড়ে নিলো ঘাতক কাভার্ডভ্যান

    সীতাকুণ্ডে কলেজ ছাত্রী রিয়ার জীবন কেড়ে নিলো ঘাতক কাভার্ডভ্যান

    কামরুল ইসলাম দুলু : কলেজের সেশন ফি জমা দিয়ে বাড়ী ফেরা হলো না সীতাকুণ্ডের শারমিন সুলতানা রিয়ার(১৮)। জীবনের প্রদীপ নিভিয়ে দিলো ঘাতক কাভার্ডভ্যান।

    আজ রবিবার(৩জানুয়ারী) দুপুরে উপজেলার বারৈয়াঢালা ইউনিয়নে মহাসড়কের বড় দারোগারহাট বাজার এলাকায় এই দূর্ঘটনা ঘটে। একই ঘটনায় আহত হয়েছে আরো তিনজন।

    নিহত কলেজ ছাত্রী রিয়া বারৈয়াঢালা মহালংকা মল্লা বাড়ির জামশেদ উদ্দিনের কন্যা ও সীতাকুণ্ড বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের এইচ.এস.সি দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী।

    জানা যায়, দুপুরের দিকে কলেজের সেশন ফি জমা দিয়ে ফের সীতাকুণ্ড বাস স্ট্যান্ড থেকে সেইফ লাইন যোগে বাড়িতে যাওয়ার জন্য উঠেন। বড়দারোগার নামক বাজারে গন্তব্যস্থানে সেইফ লাইন যাত্রীবাহী মিনি বাস থেকে নামার সময় ঢাকামুখি একটি কাভার্ডভ্যান একইমুখি একটি পিকাপকে ধাক্কা দিলে পিকাপটি সেইফলাইন পরিবহনের পিছনে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলে কলেজ ছাত্রী মৃত্যুবরণ করেন এবং গাড়িতে থাকা অপর তিন যাত্রী গুরুতর আহত হন। আহতদের তাৎক্ষনিক উদ্ধার করে চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে প্রেরণ করেন।

    এ বিষয়ে জানতে চাইলে কুমিরা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো.সাইদুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন,“দূর্ঘটনার পর পর পুলিশ গিয়ে কলেজ ছাত্রীর লাশটি উদ্ধার করেন এবং আহত যাত্রীদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে প্রেরণ করেন। আমরা দূর্ঘটনা কবলিত ঘাতক গাড়িগুলো আটক করেছি।” এদিকে কলেজ ছাত্রী রিয়ার মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে।

  • ডিমলায় কলেজ ছাত্রী ও গৃহবধূর রহস্যজনক লাশ উদ্ধার।

    ডিমলায় কলেজ ছাত্রী ও গৃহবধূর রহস্যজনক লাশ উদ্ধার।

    নীলফামারী প্রতিনিধি : নীলফামারীর ডিমলায় পৃথক স্থান থেকে এক কলেজ ছাত্রী ও দুই সন্তানের এক জননী সহ দুই নারীর রহস্যজনক লাশ উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ।

    তবে এ ঘটনা গুলোর রহস্য অনেকটা স্পষ্ট হবার পরও হত্যা অথবা হত্যা প্ররোচনা মামলা না হয়ে অপমৃত্যু মামলা হওয়ায় এলাকা জুড়ে আলোচনা-সমলোচনার ঝড় বইছে।

    জানা যায়, সোমবার (৫ অক্টোবর) বিকেলে উপজেলার বালাপাড়া ইউনিয়নের রুপাহারার ডাঙ্গা পাড়া গ্রামের নিজ বাড়ির শয়ন ঘরের তীরের সাথে ওড়না পেঁচানো রিমু আক্তার (১৭) নামের এক কলেজ ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ দেখতে পায় প্রতিবেশি এক শিশু। পরে শিশুটি ছাত্রীটির পিতাকে বিষয়টি জানালে পরিবারের লোকেরা ছাত্রীটিকে উদ্ধার করে ডিমলা সরকারি হাসপাতালে নিলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক ছাত্রীটিকে মৃত ঘোষণা করেন। সেখান থেকে ছাত্রীটির লাশ পুনরায় বাড়িতে নিয়ে এসে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশের প্রাথমিক সুরতহাল শেষে সন্ধ্যায় লাশ ময়না তদন্তে প্রেরনের জন্য থানায় নেয়।

    এ সময় পুলিশ ছাত্রীটির ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ও দুটি চিঠি উদ্ধার করেছেন বলে স্থানীয় সুত্র জানায়।

    ছাত্রীটি একই এলাকার দিনমুজুর মজিবুল ইসলাম ওরফে বোগার মেয়ে ও ডিমলা সরকারি মহিলা কলেজের একাদশ শ্রেণীর ছাত্রী।

    তবে এলাকাবাসীর অনেকেই নাম প্রকাশ না করার শর্তে অভিযোগ বলেন, ওই ছাত্রীটির সাথে ডিমলা হাসপাতাল মোড়ের হোটেল ব্যববায়ী কাঁচেরের কলেজ পড়ুয়া ছেলে চাঁদের সাথে দীর্ঘদিন প্রেমের সম্পর্ক ছিল।

    প্রেমিক চাঁদ ছাত্রীটির সাথে প্রতারনা করায় সে আত্মহত্যা করতে বাধ্য হয়েছে যার একাধিক তথ্য প্রমাণ মেয়েটির মোবাইলেই রয়েছে।

    আসলে মেয়েটি প্রেমের বলি। এটা সরাসরি হত্যা মামলা না হলেও হত্যা প্ররোচনা মামলা হওয়া উচিত ছিল বলে তাদের অভিমত।

    অপরদিকে একইদিনের বিকেলে ডিমলা সরকারি হাসপাতালে দুই সন্তানের জননী মুক্তা চন্দ্র রায় (২৮) নামের এক গৃহবধূর লাশ রেখে পালিয়ে যায় তার স্বামীর পরিবারের লোকেরা।

    ওই গৃহবধূ উপজেলার ডিমলা সদর ইউনিয়নের ভাটিয়াপাড়ার প্রভাতি গ্রামের মৃত, রমেশ চন্দ্র রায়ের ছেলে মাছ ব্যবসায়ী সুমন চন্দ্র রায় ওরফে ঘুঘুর স্ত্রী ও নীলফামারী সদরের কবরস্থান মোড় সংলগ্ন সওদাগর পাড়ার নরেশ চন্দ্র রায়ের মেয়ে।

    পুলিশ হাসপাতালে ওই গৃহবধূর লাশের প্রাথমিক সুরতহাল শেষে ময়না তদন্তে প্রেরনের জন্য রাতে লাশ থানায় নেয়।

    ওই গৃহবধূর পিতার পরিবার অভিযোগ করে বলেন, প্রায় ১০ বছর আগে মুক্তার সাথে সুমনের পারিবাড়িক ভাবে বিবাহ হয়। বিয়ের কিছু বছর পর থেকেই কারনে-অকারনে তার স্বামী ও শশুর পরিবারের লোকেরা মুক্তাকে অমানবিক নির্যাতন করত। কিন্তু আমরা তার দুটি সন্তানের ভবিষ্যতের কথা ভেবে নিরবে তা মেনে নিয়ে মুক্তাকে একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে বলে বুঝিয়ে আসতাম। ঘটনার দিন মুক্তাকে তার স্বামী ও তার স্বামীর পরিবারের লোকেরা অমানবিক নির্যাতনের এক পর্যায়ে তার অবস্থা বেগতিক দেখে তাকে রশিতে ঝুলিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে। পরে দেবর সুধিরসহ কয়েকজন তাকে ডিমলা সরকারি হাসপাতালে আনলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করায় লাশ হাসপাতালে রেখে সে সহ অন্যরা পালিয়ে যায়। আমরা এ ঘটনায় হত্যা মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছি।

    এদিকে মৃত কলেজ ছাত্রীর ঘটনাস্থল ও গৃহবধূর লাশের ঘটনাস্থল (হাসপাতাল) পরিদর্শন করেছেন সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (ডোমার-ডিমলা সার্কেল)জয়ব্রত পাল ও ডিমলা থানার ওসি সিরাজুল ইসলাম।

    এ ব্যাপারে সাংবাদিকরা জানতে চাইলে ডিমলা থানার ওসি সিরাজুল ইসলাম বলেন,পৃথক দুটি লাশ উদ্ধারের ঘটনায় দুটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।

    মামলা নম্বর কত তা জানতে চাইলে তিনি বলেন, তা দেয়া যাবেনা ও রিপোর্টে তা লাগেনা! মামলা নম্বর উল্লেখ করা হলে রিপোর্ট আরো তথ্য বহুল হবে বলায় ওসি উত্তেজিত হয়ে বলেন, এত পেঁচান কেনো ধুর। ওসি এ সময় বিরক্তবোধ হয়ে অন্যান্য প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই অশোভনীয় ভাবে আবারও ধুর বলে সাংবাদিকের মোবাইল সংযোগটি কেটে দেন।

    ডিমলা থানার ওসির বিরুদ্ধে ওই থানায় যোগদানের পর থেকেই স্বেচ্ছাচারিতা ও সাংবাদিকদের সাথে অশোনীয় আচরণ বিদ্যমান।

    ২৪ ঘণ্টা/রিহাম/সুজন

  • ছাত্রজীবনে পরিবারের হাল ধরা কলেজ পড়ুয়া কন্যাটির প্রাণ কেড়ে নিল ঘাতক ট্রাক

    ছাত্রজীবনে পরিবারের হাল ধরা কলেজ পড়ুয়া কন্যাটির প্রাণ কেড়ে নিল ঘাতক ট্রাক

    ২৪ ঘণ্টা ডট নিউজ। চট্টগ্রাম ডেস্ক : কলেজে পড়ার পাশাপাশি পরিবারকে সহায়তা করতে চাকরি করতেন সামাইরা স্নেহা শারমিন। যাচ্ছিলেন মায়ের জন্য ঔষধ কিনতে। ঘাতক ট্রাক কেড়ে নিল তার প্রাণ। পাশাপাশি ভেঙ্গে গেল একটি পরিবারের স্বপ্ন।

    মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে ফ্লাইওভার থেকে জিইসি মোড়ের দিকে নামার লুপে ট্রাকের চাপায় ঘটনাস্থলে মারা যান সামাইরা স্নেহা শারমিন। একই ঘটনায় আহত হয়েছেন সহকর্মী এক যুবকও। তিনি এখনও সংকটাপন্ন।

    স্নেহার আত্মীয় আকিবুল জানান, মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে আখতারুজ্জামান ফ্লাইওভারের ওই লুপ দিয়ে জিইসি মোড়ের দিকে নামার সময় স্যানমার ওশান সিটির সামনে ট্রাকের সঙ্গে একটি মোটরসাইকেল সংঘর্ষ হয়। এতে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই নিহত হন স্নেহা।

    তিনি বলেন,রবি কল সেন্টারে কাজ করে শারমিন। রাতে অফিস শেষ করে স্নেহা তার এক সহকর্মীর মোটরসাইকেলে চড়ে বাড়ি ফিরছিলেন। পথে নেমে মায়ের জন্য ওষুধ কিনতে যাওয়ার কথা ছিল। কথা ছিলো মায়ের জন্য ওষুধ কিনে ঘরে ফিরবেন স্নেহা।

    কিন্তু সেই ওষুধ কেনা হলো না তার। অফিস থেকে সহকর্মীর সঙ্গে মোটরসাইকেলে করে ওষুধ কিনতে যাওয়ার পথে ট্রাকচাপায় নিহত হন ‘রবি’র কল সেন্টারে চাকরি করা ইসলামীয়া কলেজের চতুর্থ বর্ষের এই ছাত্রী। আরো পড়ুন : ফ্লাইওভারে সড়ক দুর্ঘটনা/মারা গেছে কলেজ ছাত্রী স্নেহা

    চার ভাইবোনের মধ্যে দ্বিতীয় শারমিন আকবরশাহ এলাকার বানিয়ারটিলায় পরিবারের সঙ্গে থাকতেন।

    বিষয়টি নিশ্চিত করে পাচলাইশ থানার ওসি আবুল কাশেম বলেন, ফ্লাইওভারে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় এক নারী নিহত হয়েছেন। একইসঙ্গে আহত মোটরসাইকেল চালককে চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। তার অবস্থা সংকটাপন্ন।

    ২৪ ঘণ্টা/আলীউর রহমান

  • ফ্লাইওভারে সড়ক দুর্ঘটনা/মারা গেছে কলেজ ছাত্রী স্নেহা,মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে মোটরসাইকেল চালক বন্ধু

    ফ্লাইওভারে সড়ক দুর্ঘটনা/মারা গেছে কলেজ ছাত্রী স্নেহা,মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে মোটরসাইকেল চালক বন্ধু

    ২৪ ঘণ্টা ডট নিউজ। চট্টগ্রাম ডেস্ক : চট্টগ্রামের আখতারুজ্জামান ফ্লাইওভারে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছে সামায়ারা স্নেহা সুমি নামে ১৯ বছর বয়সী এক কলেজ ছাত্রী।

    একই ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জীবন মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন তার মোটর সাইকেল চালক বন্ধু।

    গতকাল সোমবার (১৬ জুন) রাত ১১টার দিকে মোটরসাইকেলে চড়ে আখতারুজ্জামান ফ্লাইওভারের ওঠার সময় জিইসি সানমান এলাকায় একটি ট্রাক চাপা দিলে দুর্ঘটনাটি ঘটে।

    সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত সামায়ারা স্নেহা সুমি ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে পড়াশুনার পাশাপাশি জিইসি মোড় এলাকায় মোবাইল অপারেটর কোম্পানি ‘রবি’র কাস্টমার কেয়ার সার্ভিসে কর্মরত ছিলেন বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।

    প্রতক্ষ্যদশীরা জানায়, চার ভাইবোনের মধ্যে দ্বিতীয় স্নেহা আকবরশাহ এলাকার বানিয়ারটিলায় পরিবারের সঙ্গে থাকতেন। মঙ্গলবার রাতে তার মায়ের জন্য ঔষধ কিনতে মোটরসাইকেলে করে জিইসির মোড় গিয়েছিলেন।

    বেপরোয়া গতির ট্রাকটি (ঢাকা মেট্রো-ট-১৪-৮২১৬) আক্তারুজ্জামান ফ্লাইওভারের উপরের দিকে উঠার সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পিছনের দিকে চলতে থাকে। এসময় পেছনে চলন্ত মোটরসাইকেলকে চাপা দেয়।ফ্লাইওভারে তরুণীর মৃত্যু

    এতে ট্রাকের পেছনের চাকায় পিস্ট হয় তরুণীসহ তার মোটরসাইকেল চালক বন্ধু। ঘটনাস্থলেই চাকার নিচে থেতলে প্রাণ হারান মোটর সাইকেলে থাকা কলেজ ছাত্রী স্নেহা। গুরুতর আহতাবস্থায় মোটর সাইকেল চালক বন্ধুটিকে উদ্ধার করে স্থানীয়দের সহায়তায় চমেক হাসপাতালে নেওয়া হয়।

    ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে চমেক পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ জহিরুল হক জানান, রাতে ট্রাক চাপায় মোটর সাইকেলে থাকা এক মেয়ে মারা গেছে। অপর এক যুবককে গুরুতর আহত অবস্থায় রাতেই চমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তার অবস্থা আশংকাজনক বলে তিনি জানান।

    এদিকে ঘটনার পর পর ট্রাক চালক পালিয়ে যাওয়ায় তাকে আটক করা সম্ভব না হলেও ঘাতক ট্রাকটি জব্দ করা হয়েছে জানালেন পাঁচলাইশ থানার কনস্টেবল সালাউদ্দিন।

    ২৪ ঘণ্টা/রাজীব প্রিন্স

  • পটিয়া বৈদ্যুতিক তারে জড়িয়ে গুরুতর আহত কলেজ ছাত্রী

    পটিয়া বৈদ্যুতিক তারে জড়িয়ে গুরুতর আহত কলেজ ছাত্রী

    চট্টগ্রামের পটিয়াতে বৈদ্যুতিক তারে জড়িয়ে গুরুতর আহত হয়েছেন মেরিনা আক্তার (১৭) নামে এক কলেজ শিক্ষার্থী। বুধবার সকালে উপজেলার হাইদগাঁও ইউনিয়নের পশ্চিম হাইদগাঁও মো. আলির বাড়িতে এ দুর্ঘটাটি ঘটে।

    আহত মেরিনা আকতার ওই বাড়ির মো. আলির মেয়ে। সে পটিয়া খলিলুর রহমান ডিগ্রি কলেজের এইচ এস সি দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী বলে জানা গেছে।

    পরিবার সূত্রে জানা যায়, কলেজ পড়ুয়া মেয়ে মেরিনা (১৭) বুধবার সকালে নির্মানাধীন পাকা ঘরের কাজ করার সময় এলোমেলা ভাবে রাখা বৈদ্যুতিক তারে জড়িয়ে পড়লে তাকে জোড়ে ধাক্কা দিলে সে মাটিতে পড়ে যায়। পরে পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে যায়।

    সেখানে জরুরী বিভাগের কর্ত্যব্যরত চিকিৎসক তার অবস্থা গুরুতর দেখে তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন।

    বিষয়টি ২৪ ঘন্টা ডট নিউজকে নিশ্চিত করেন পটিয়া হাসপাতালের জরুরী বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক পাপিয়া চক্রবর্তী।