Tag: কাউন্সিল

  • সলিমপুর আ.লীগের কাউন্সিলে মহিউদ্দিন সভাপতি,নিউটন সম্পাদক নির্বাচিত

    সলিমপুর আ.লীগের কাউন্সিলে মহিউদ্দিন সভাপতি,নিউটন সম্পাদক নির্বাচিত

    সীতাকুণ্ড প্রতিনিধি: সীতাকুণ্ড উপজেলার ১০ নং সলিমপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের কাউন্সিল সম্পূর্ণ হয়েছে।

    মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার কালুশাহ নগর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে উক্ত সন্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

    সম্মেলনে সচ্ছ ব্যালেটের মাধ্যমে পুনরায় সভাপতি নির্বাচিত হন কাজী গোলাম মহিউদ্দিন এবং সাধারণ সম্পাদক পদে পুুুুুনরায় এ্যাডভোকেট ফজলে করীম চৌঃ নিউটন সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। এর আগে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে কাউন্সিলের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন সংসদ সদস্য আলহাজ্ব দিদারুল আলম।

    প্রধান অতিথির বক্তব্যে সদস্য সদস্য দিদারুল আলম বলেন, ১০নং সলিমপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের কাউন্সিলের মাধ্যদিয়ে উপজেলার ৯ টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার নির্বাচন সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে সম্পুর্ণ হয়েছে। আশা করবো যারাই নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন এবং যারা বিজয়ী হতে পারেননি সবাই মিলে একসাথে কাজ করে যাবো। সঠিক ও সুন্দর নেতৃত্বের মাধ্যমে সকল ভেদাভেদ ভুলে তৃর্ণমুল আওয়ামীলীগ শক্তিশালী ভূমিকা পালন করতে হবে।

    উক্ত কাউন্সিলে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান ও উত্তর জেলা যুবলীগের সভাপতি আলহাজ্ব এস.এম আল মামুন, উপজেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ ইসহাক, সাধারণ সম্পাদক আবদুল্ললাহ আল বাকের ভুইয়া,চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের সদস্য ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়ন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ.ম.ম দিলসাদ, প্রধান সমন্বয়কারী মহানগর পিপি এডভোকেট ফখরুদ্দিন, উত্তর জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য মোহাম্মদ ইদ্রিস, এডভোকেট ভবতোষ নাথ।

    চেয়ারম্যানদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন রেহান উদ্দিন রেহান, তাজুল ইসলাম নিজামী, সালাউদ্দিন আজিজসহ বিভিন্ন ওয়ার্ডের নেতা-কর্মীরা।

  • সীতাকুণ্ড পৌরসভা আ.লীগের কাউন্সিলে সভাপতি বদিউল আলম,সম্পাদক সামাদ

    সীতাকুণ্ড পৌরসভা আ.লীগের কাউন্সিলে সভাপতি বদিউল আলম,সম্পাদক সামাদ

    “ক্লিন ইমেজের নেতা নির্বাচন করতে হবে,তৃনমূলের নেতারা এখন আর নেতা নির্বাচনে ভাল করবে না,তারই জলন্ত উদাহরণ স্বরুপ সোনাইছড়ি, সৈয়দপুর,বাঁশবাড়িয়া ও সীতাকুণ্ড পৌরসভার তৃনমূল নেতাদের প্রত্যক্ষ ভোটে নেতা নির্বাচন করা।”

    বুধবার সন্ধ্যায় সীতাকুণ্ড পৌরসভা আওয়ামীলীগের কাউন্সিল অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সীতাকুণ্ড আসনের সদস্য সদস্য দিদারুল আলম এসব কথা বলেন।

    তিনি আরো বলেন,‘ আওয়ামী লীগের কমিটিতে কোনো মাদক ব্যবসায়ী, দুর্নীতিবাজ, চাঁদাবাজের ঠাই হবে না। মানুষকে হয়রানি করে এমন কাউকে কমিটিতে রাখা হবে না। বর্তমান সরকার দেশের হতদরিদ্র মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করছে। সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ সীতাকুণ্ডের উন্নয়ন কেউ দাবিয়ে রাখতে পারবে না।”

    সভায় প্রতিযোগিতামূলক ৫ সভাপতি ও ৭ সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী থেকে কাউন্সিলারদের প্রত্যক্ষ ভোটে দ্বিতীয় অধিবেশনে সাবেক সভাপতি ও পৌর মেয়র আলহাজ্ব মুক্তিযোদ্ধা বদিউল আলমকে সভাপতি এবং সাবেক ছাত্রলীগ নেতা এডভোকেট আবদুস সামাদকে সাধারণ সম্পাদক করে পৌরসভা আ.লীগের কমিটি গঠন করা হয়।

    এর আগে অতিথিদের সাথে নিয়ে সীতাকুণ্ডস্থ পৌরসদর এলাকায় জেলা পরিষদ অডিটোরিয়াম প্রাঙ্গনে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উড়িয়ে কাউন্সিলের উদ্বোধন করেন সীতাকুণ্ড পৌরসভার ওয়ার্ড সভাপতি ও সম্পাদকবৃন্দরা।

    কাউন্সিল অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ও সন্মেলন সমন্বয়কারী প্রধান এ্যাড. ফখরুদ্দিন চৌধুরী।

    উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল বাকের ভুঁইয়া পরিচালনায় কাউন্সিলে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুবলীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান এসএম আল মামুন, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আ.লীগের দপ্তর সম্পাদক মহিউদ্দিন বাবলু, সহ-দপ্তর সম্পাদক আলাউদ্দিন সাবেরী, আইন বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট ভবতোষ নাথ, সদস্য মোহাম্মদ ইদ্রিস, উপজেলা আ.লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোহাম্মদ ইসহাক, যুগ্ন সম্পাদক আ.ম.ম দিলশাদ, বারৈয়াঢালা ইউপি চেয়ারম্যান ও যুগ্ম সম্পাদক রেহান উদ্দিন রেহান, সৈয়দপুর ইউপি চেয়ারম্যান এইচ এম তাজুল ইসলাম নিজামী ও সাদকাত উল্ল্যাহসহ পৌরসভা আওয়ামীলীগ ও উপজেলা নেতৃবৃন্দ।

  • সীতাকুণ্ডের সোনাইছড়ি আ.লীগের কাউন্সিলে বেলাল সভাপতি, মনির সম্পাদক নির্বাচিত

    সীতাকুণ্ডের সোনাইছড়ি আ.লীগের কাউন্সিলে বেলাল সভাপতি, মনির সম্পাদক নির্বাচিত

    সীতাকুণ্ড উপজেলার ৮নং সোনাইছড়ি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের কাউন্সিল সম্পন্ন হয়েছে।

    শুক্রবার বিকালে বার আউলিয়াস্থ সোনাইছড়ি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে উক্ত কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়।

    এতে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হন মোঃ বেলাল উদ্দিন এবং সাধারন সম্পাদক নির্বাচন হয়েছেন ইউপি চেয়ারম্যান মনির আহমেদ।

    এর আগে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে কাউন্সিলের আনুষ্ঠানিকতার উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম-৪ সীতাকুণ্ড আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব দিদারুল আলম।

    কাউন্সিলে সভাপতি পদে প্রতিদন্ধীতা করেন মোঃ বেলাল উদ্দিন ও মোঃ আলাউদ্দিন। সাধারণ সম্পাদক পদে প্রতিদন্ধীতা করেন মনির আহমেদ, মোঃ ইসমাইল ও অহিদুল আলম চৌধুরী। ব্যালেটের মাধ্যমে ভোটাররা নিজ নিজ পছন্দের প্রার্থীকে ভোট প্রদান করেন।

    এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান ও উত্তর জেলা যুবলীগের সভাপতি আলহাজ্ব এস.এম আল মামুন, উপজেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ ইসহাক, সাধারণ সম্পাদক আবদুল্ললাহ আল বাকের ভুইয়া,চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের সদস্য ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়ন সহ-সভাপতি আ.ম.ম দিলসাদ, প্রধান সন্মনয়কাররীর মহানগর পিপি এডভোকেট ফখরুদ্দিন, উপ-দপ্তর সম্পাদক মোঃ মহিউদ্দিন, দপ্তর সম্পাদক ও ভাইস চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন সাবেরী, আইন সম্পাদক এড.ভবতোষ, উত্তর জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য মোঃ ইদ্রিস,নুরুল আলম কোম্পানী।

    চেয়ারম্যানদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন তাজুল ইসলাম নিজামী, রেহান উদ্দিন রেহান, নাজীম উদ্দিনসহ বিভিন্ন নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

  • কৃষকলীগের সম্মেলন উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী

    কৃষকলীগের সম্মেলন উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী

    আজ সকালে উৎসবমুখর পরিবেশে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন বাংলাদেশ কৃষকলীগের ১০ম জাতীয় কাউন্সিল উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    সকাল ১১টায় ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে কবুতর ও বেলুন ঊড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী কাউন্সিল উদ্বোধন করেন।

    পরে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট (আইইবি) অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত কাউন্সিল অধিবেশনে কৃষকলীগ নতুন কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

    জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালের ১৯ এপ্রিল “কৃষক বাঁচাও ,দেশ বাঁচাও” এই শ্লোগান নিয়ে বাংলাদেশ কৃষকলীগ প্রতিষ্ঠা করেন।
    আবদুর রব সেরনিয়াবাদ ছিলেন কৃষকলীগের প্রথম সভাপতি। তিনি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের হত্যাযজ্ঞের অন্যতম শহীদ।

    কৃষকলীগের সর্বশেষ কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয় ২০১২ সালের ১৯ জুলাই।

    কাউন্সিলের মাধ্যমে মোতাহার হোসেন মোল্লাকে সভাপতি এবং সামসুল হক রেজাকে সাধারণ সম্পাদক করে ১১১ সদস্যের কমিটি গঠিত হয়েছে।

  • ডিএনসিসি কাউন্সিলর রাজীব আটক

    ডিএনসিসি কাউন্সিলর রাজীব আটক

    ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর তারেকুজ্জামান রাজীবকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে র‍্যাব।

    শনিবার (১৯ অক্টোবর) রাতে বসুন্ধরায় একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়।

    র‍্যাবের লিগ্যাল এন্ড মিডিয়া উইংয়ের উপ-পরিচালক মেজর রইসুল ইসলাম মনি রাজীবের আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

    অবৈধ দখল, চাঁদাবাজি, এলাকায় মাস্তানি, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, নিজস্ব লোক দিয়ে ট্রাক-লেগুনা স্ট্যান্ড ও অটোরিকশা থেকে চাঁদা নেওয়ার সঙ্গে কাউন্সিলর রাজীব জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে।

    তাছাড়া সদ্য বহিষ্কৃত কেন্দ্রীয় যুবলীগের দপ্তর সম্পাদক কাজী আনিসুর রহমানের মাধ্যমে এক কোটি টাকা দিয়ে পদটি নিয়েছেন তিনি।

    সম্প্রতি ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান শুরুর পর থেকে প্রকাশ্যে তাকে খুব একটা বেশি দেখা যায়নি। গ্রেফতারের ভয়ে তিনি আত্মগোপনে ছিলেন বলে স্থানীয় আওয়ামী লীগ-যুবলীগের নেতাকর্মীর জানিয়েছেন।

  • গোয়ালন্দে আ’লীগের দুইপক্ষের সংঘর্ষে যুবক নিহত

    গোয়ালন্দে আ’লীগের দুইপক্ষের সংঘর্ষে যুবক নিহত

    রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দেবগ্রাম ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কাউন্সিলকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে রেজাউল মোল্লা ওরফে আবু ডাক্তার (৩৫) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

    সোমবার সন্ধ্যায় এ ঘটনায় উভয় গ্রুপের অন্তত ২০ জন গুরুতর জখম হয়েছেন।

    নিহত রেজাউল মোল্লা ওরফে আবু ডাক্তার দেবগ্রাম ইউনিয়নের মুন্সিপাড়া গ্রামের মোবারক মোল্লার ছেলে।

    ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও নবনির্বাচিত ইউপি চেয়ারম্যান হাফিজুল ইসলাম ও সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান আতর আলী সরদারের সমর্থকদের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। নিহত আবু ডাক্তার হাফিজুল চেয়ারম্যানের মেয়ের দেবর।

    আহতদের মধ্যে আতর আলী সরদারের ছেলে ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম বাবলু (৪২), বাবলুর মামা আ. সালাম বেপারী (৫৫), আ. সাত্তার খান (৩০), টোকন সরদার (২৮), গাজী সরদার (৩০), হাফিজুল চেয়ারম্যানের সমর্থক নিজাম শেখ (৩৫), রহমান সরদার (৪৫), আলো মোল্লার (৩৮) নাম জানা গেছে। তাদের গোয়ালন্দ হাসপাতালে আনা হয়। বাকিদের অন্যান্য স্থানে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে এবং কয়েকজন এখনও আতঙ্কে এলাকায় রয়ে গেছে বলে জানা গেছে।

    আহতদের মধ্যে গুরুতর অবস্থায় ৫ জনকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।

    কাউন্সিলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা ও গোয়ালন্দ উপজেলা আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক ফজলুল হক জানান, সোমবার বিকালে দেবগ্রাম ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক কাউন্সিল স্থানীয় দেবগ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চলছিল। প্রথম অধিবেশন শেষে শুরু হয় কাউন্সিলরদের ভোটগ্রহণ পর্ব।

    তিনি জানান, ভোটগ্রহণ স্থলে উপস্থিত থাকা নিয়ে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান হাফিজুল ইসলামের ছেলে বকুল ও সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান আতর আলী সরদারের ছেলে ইউনিয়ন যুবলীগ সভাপতি সিরাজুল ইসলাম বাবলুর মধ্যে কথা কাটাকাটি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এর জের ধরে পরবর্তীতে দুই গ্রুপের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

    প্রত্যক্ষদর্শীদের সূত্রে জানা যায়, ভোটগ্রহণ শেষে হাফিজুল চেয়ারম্যানের সমর্থকরা আতর চেয়ারম্যানের বাজারে আসলে সেখানে উভয় গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে। একপর্যায়ে উভয়পক্ষ ধারালো অস্ত্র ও লাঠিসোটা নিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এ সময় হাফিজুলের সমর্থকরা আতর চেয়ারম্যানের বাড়িতে হামলা চালায়।

    এদিকে হামলার খবর পেয়ে গোয়ালন্দ ঘাট থানার একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসে স্থানীয়রা। গুরুতর আহত অবস্থায় রেজাউল মোল্লা ওরফে আবু ডাক্তারকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।

    এ বিষয়ে আতর চেয়ারম্যানের (সাবেক) ছেলে ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম বাবলু চিকিৎসাধীন অবস্থায় জানান, কাউন্সিলস্থলে হাফিজুল চেয়ারম্যানরা চরমপন্থী সন্ত্রাসীদের জড়ো করে কাউন্সিলকে প্রভাবিত করছিল। এর প্রতিবাদ করায় তারা আমার ওপর চড়াও হয়। পরবর্তীকালে সংগঠিত হয়ে আমাদের লোকজন ও বাড়ি-ঘরে হামলা চালিয়ে জখম ও ভাংচুর করে।

    ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হাফিজুল ইসলাম বলেন, ওরা আমার মেয়ের দেবর আবু ডাক্টারকে নির্মমভাবে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করেছে।

    তিনি আরও জানান, আওয়ামী লীগের কাউন্সিল হলেও যুবলীগ নেতা বাবলু সেখানে জোরপূর্বক অবস্থান করে কাউন্সিলে বিঘ্ন ঘটাচ্ছিল। এ নিয়ে সামান্য বাগবিতণ্ডা হলেও পরবর্তী সময়ে ওরা সঙ্গবদ্ধ হয়ে আমার লোকজনের ওপর হামলা চালায়। চরমপন্থীদের অবস্থানের অভিযোগ সঠিক নয়।

    এ ব্যাপারে গোয়ালন্দ ঘাট থানার ওসি রবিউল ইসলাম জানান, হামলার ঘটনা শুনে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করি। বর্তমানে এলাকার পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে আছে।

  • পাগলা মিজানের বাসায় সাত কোটি টাকার চেক-এফডিআর

    পাগলা মিজানের বাসায় সাত কোটি টাকার চেক-এফডিআর

    র‌্যাবের অভিযানে আটক ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর হাবিবুর রহমান মিজান ওরফে পাগলা মিজানের বাসা থেকে বিভিন্ন ব্যাংকের ছয় কোটি ৭৭ লাখ টাকা সমমূল্যের চেক উদ্ধার করা হয়েছে। এছাড়া এক কোটি টাকার এফডিআরের কাগজ পেয়েছে র‌্যাব।

    শুক্রবার বিকাল সাড়ে চারটার দিকে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের আওরঙ্গজেব রোডের বাসায় মিজানকে নিয়ে ঢুকে সংস্থাটি। তল্লাশি অভিযানে নেতৃত্ব দেন র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলম।

    এর আগে গ্রেপ্তার এড়াতে আত্মগোপনে থাকা হাবিবুর রহমান মিজান ওরফে পাগলা মিজানকে শুক্রবার ভোরে মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল থেকে আটক করা হয়।

    এসময় তার কাছ থেকে নগদ দুই লাখ টাকা, একটি অবৈধ বিদেশি পিস্তল, চার রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়।

    সারওয়ার আলম বলেন, ‘আমরা তার বাসা তল্লাশি করেছি। মিজান খুব চালাক প্রকৃতির লোক, তাই কোনো তথ্য তিনি সহজে দিচ্ছেন না। আমরা তার অবৈধভাবে উপার্জিত আরও অর্থের সন্ধান চালাচ্ছি।’

    মিজানকে ধরতে বুধবার রাতে মোহাম্মদপুরের আওরঙ্গজেব রোডের বাড়িতে অভিযান চালায় র‌্যাব। তবে তখন তাকে পাওয়া যায়নি। মিজানের বিরুদ্ধে টেন্ডারবাজি-চাঁদাবাজি, ভূমি দখল, মোহাম্মদপুর বিহারি ক্যাম্পে মাদক ও চোরাই গ্যাস-বিদ্যুতের ব্যবসার সুনির্দিষ্ট অভিযোগ রয়েছে।

  • আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআ’ত ফটিকছড়ি দক্ষিণের সভাপতি জসিম,সম্পাদক মুহিউদ্দিন

    আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআ’ত ফটিকছড়ি দক্ষিণের সভাপতি জসিম,সম্পাদক মুহিউদ্দিন

    ফটিকছড়ি উপজেলার আজাদী বাজারস্থ কমিনিউটি সেন্টারে আল্লামা মুফতী জসিম উদ্দিন আলকাদেরীর সভাপতিত্বে ও আল্লামা হাফেজ মুহিউদ্দিন আলক্বাদেরীর সঞ্চালনায় ফটিকছড়ি দক্ষিণ উপজেলা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআ’ত শাখার কাউন্সিল অধিবেশন সম্পন্ন হয়েছে।

    উপস্থিত সকলের সর্বসম্মতিক্রমে আল্লামা মুহাম্মদ জসিম উদ্দিন আবিদীকে সভাপতি,আল্লামা হাফেজ মুহিউদ্দিন আনক্বাদেরীকে সাধারণ সম্পাদক ও আল্লামা নঈমুল হক নঈমীকে সাংগঠনিক সম্পাদক করে করে ৫৫ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠণ করা হয়।

    এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআ’তের মহাসচিব পীরে ত্বরিক্বত আল্লামা সৈয়্যদ মছিহুদ্দৌলাহ(মঃজিঃআঃ)।

    প্রধান কাউন্সিলর হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আল্লামা আলী শাহ নেছারী সাহেব। প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আল্লামা গোলামুর রহমান আশরাফ শাহ।

    অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য পেশ করেন আল্লামা আবুল কালাম বয়ানী,অধ্যক্ষ আল্লামা আবুল বশর সিদ্দিকী,আল্লামা ইয়াছিন রজভী,আল্লামা ইয়াছিন হায়দরী, আল্লামা সরওয়ার আলম ক্বাদেরী,আল্লামা সালাহউদ্দিন শাহ,আল্লামা ফিরুজুল আলম রজভী ও আল্লামা ফজলুল বারী ক্বাদেরী।

    অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আল্লামা ইলিয়াস খাঁন,আল্লামা ইসমাঈল ক্বাদেরী,আল্লামা শামসুল আলম নঈমী,আল্লামা মনছুর নেজামী,আল্লমা জাফর কামালী,আল্লামা রফিক রজভী,আলহাজ্ব আইয়ূব আলী ম্যানেজার,আলহাজ্ব আলমগীর শেঠ,এস এম জাহাঙ্গীর সহ অসংখ্য ওলামায়ে কেরাম ও মান্যগণ্য ব্যক্তিবর্গ।

    বক্তারা ইসলামের মূলধারা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআ’তের প্রচার-প্রসারের মাধ্যমে ইসলামের আলো সর্বত্র ছড়িয়ে দেয়ার সকলের প্রতি আহবান জানান।

    পরিশেষে মীলাদ-ক্বিয়াম ও আখেরী মোনাজাতের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।