Tag: কারাদণ্ড

  • দুর্নীতির মামলা:মীর নাসির ও মীর হেলালের সাজা বহাল

    দুর্নীতির মামলা:মীর নাসির ও মীর হেলালের সাজা বহাল

    দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপার্সন এর উপদেষ্টা ও সাবেক মন্ত্রী মীর মোহাম্মদ নাসির উদ্দিনের ১৩ বছরের কারাদণ্ড ও তার ছেলে ব্যারিস্টার মীর হেলাল উদ্দিনের ৩ বছরের কারাদণ্ডের রায় বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট।

    মঙ্গলবার বিকালে হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ এ আদেশ দেন। রায়ের কপি পাওয়ার তিন মাসের মধ্যে নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

    ২০০৭ সালের ৬ মার্চ তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে মীর নাসির ও তার ছেলে মীর হেলালের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় মামলা করে দুদক।

    এ মামলায় বিশেষ জজ আদালত একই বছরের ৪ জুলাই এক রায়ে মীর নাসির উদ্দিনকে ১৩ বছর এবং তার ছেলে মীর হেলালকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন।

  • স্কুলছাত্রীকে শ্লীলতাহানির চেষ্টা, রাউজানে এক ব্যক্তির কারাদণ্ড

    স্কুলছাত্রীকে শ্লীলতাহানির চেষ্টা, রাউজানে এক ব্যক্তির কারাদণ্ড

    রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি : চট্টগ্রামের রাউজানে স্কুল ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির চেষ্টার অভিযোগে ফজল আহমদ (৫০) নামের এক ব্যক্তিকে এক মাসের কারাদণ্ড প্রদান করেছে ভ্রাম্যমান আদালত।

    আজ ১২ নভেম্বর মঙ্গলবার সন্ধ্যায় স্বাক্ষী-প্রমাণের ভিত্তিতে তাকে দণ্ড দেন রাউজান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জোনায়েদ কবির সোহাগ। দণ্ডপ্রাপ্ত ফজল আহমদ উপজেলার ১১ নং পশ্চিম গুজরা ইউনিয়নের উত্তর গুজরা গ্রামের মাইজপাড়া এলাকার মৃত সৈয়্যদ আহমেদের পুত্র। সে একই উপজেলার পূর্ব গুজরা ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের এনায়েত ফকির বাড়িতে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে শ্বশুরবাড়িতে বসবাস করতো।

    ১০ নং পূর্ব গুজরা ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান মো. দিদারুল আলম ২৪ ঘন্টা ডট নিউজকে বলেন, ১২ নভেম্বর মঙ্গলবার বিকেল পাঁচটার ফজল আহমেদের শ্বশুরবাড়ির লোকজন বেড়াতে যাওয়ার সুযোগে স্থানীয় ৬ষ্ঠ শ্রেণী পড়ুয়া এক স্কুল ছাত্রীকে ডেকে কক্ষের দরজা বন্ধ করলে মেয়েটি কৌশলে দরজা খুলে পালিয়ে যায়।

    পরে দৌঁড়ে ছুটে এসে বিষয়টি সবাইকে জানালে আমি খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় এবং বিস্তারিত জেনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবহিত করি। পরে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের সাথে কথা বলে স্বাক্ষীসহ উপজেলায় যাওয়ার প্রস্তুতিকালে সে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে।

    এ সময় আমি মোটর বাইক নিয়ে তাকে আটক করে ভ্রাম্যমান আদালতে হাজির করলে আদালত স্বাক্ষী প্রমাণের ভিত্তিতে তাকে একমাসের কারাদণ্ড প্রদান করেন।

    রাউজান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জোনায়েদ কবির সোহাগ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ২৪ ঘন্টা ডট নিউজকে বলেন, স্বাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে ইভটিজিংয়ের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ফজল আহমদ নামের এক ব্যক্তিকে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়।

  • চট্টগ্রামে ভুয়া চিকিৎসকের কারাদণ্ড, সিলগালা মেডিকেল হল

    চট্টগ্রামে ভুয়া চিকিৎসকের কারাদণ্ড, সিলগালা মেডিকেল হল

    ২৪ ঘন্টা চট্টগ্রাম ডেস্ক : এস এস সি পাস করে এমবিবিএস চিকিৎসক সেজে সাধারণ রোগীদের সাথে প্রতারণার অভিযোগে এক ভুয়া চিকিৎসককে কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমান আদালত। এসময় ম্যাজিস্ট্রেট অভিযানের খবর পেয়ে চন্দ্রিকা মেডিক্যাল হল থেকে পালিয়ে যায় অপর এক ভুয়া চিকিসক।

    মঙ্গলবার চট্টগ্রাম নগরীর পাহাড়তলী থানা কালী বাড়ি এলাকায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. উমর ফারুকের নেতৃত্বে পরিচালিত ভ্রাম্যমান আদালতের কাছে ধরা পড়ে ভুয়া চিকিৎসক সজীব দাশ রুপন (২৯)।

    রুপন মাত্র এসএসসি পাস করে নিজেকে এমবিবিএস ডাক্তার পরিচয় দিয়ে ওই এলাকায় নিয়মিত রোগী দেখতেন। চিকিৎসক সেজে প্রতারণার অভিযোগে তাকে ৭ দিনের কারাদণ্ড দিয়েছেন বলে নিশ্চিত করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. উমর ফারুক।

    তিনি বলেন, মঙ্গলবার ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনার সময় রুপন নিজেকে এমবিবিএস ডাক্তার পরিচয় দিলেও তার চিকিৎসক হিসেবে কোন কাগজপত্র দেখাতে পারেনি। ফলে প্রতারণার অভিযোগে তাকে দণ্ড দেয়া হয়।

    একই অভিযানে ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতি টের পেয়ে ওই এলাকার চন্দ্রিকা মেডিক্যাল হল থেকে অপর এক ভুয়া চিকিৎসক পালিয়ে যায়। পরে ভুয়া চিকিৎসকের চেম্বার চন্দ্রিকা মেডিক্যাল হলটি সিলগালা করে দেওয়া হয়। পালিয়ে যাওয়া চিকিৎসকের নাম বিমল দাস বলে নিশ্চিত করেন ম্যাজিস্ট্রেট।

    এছাড়া একই অভিযানে মেয়াদোর্ত্তীণ ওষুধ বিক্রি এবং ড্রাগ লাইসেন্স না থাকায় অপর দুই ফার্মেসীকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এরমধ্যে কালী বাড়ি এলাকার মেডিক্যাল প্লাস ফার্মেসিকে ৩ হাজার এবং স্বাগত ফার্মেসিকে ২ হাজার টাকা জরিমানা করার কথা জানিয়েছে ম্যাজিস্ট্রেট।

    অভিযানে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের সহকারী পরিচালক মো. আকিব হোসেন, তত্ত্বাবধায়ক হোসাইন মোহাম্মদ ইমরান, কামরুল হাসান, পাহাড়তলী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) তৌফিকুল ইসলাম নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে সহযোগিতা করেন।

  • প্রধানমন্ত্রীকে হুমকি: গিয়াস কাদেরের ৩ বছরের কারাদণ্ড

    প্রধানমন্ত্রীকে হুমকি: গিয়াস কাদেরের ৩ বছরের কারাদণ্ড

    বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীকে ৩ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন চট্টগ্রামের একটি আদালত। অনাদায়ে আরো ৩ মাসের জেলের আদেশ দেয়া হয় রায়ে। আজ বুধবার দুপুর ১২টায় চট্টগ্রামের সিনিয়র জুডিশিয়ার ম্যাজিস্ট্রেট শহীদুল্লাহ কায়সারের আদালত এ রায় দেন।

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকির অভিযোগে ফটিকছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নাজিম উদ্দিন মহুরীর দায়ের করা মামলায় এ রায় দেন আদালত।

    মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবি জেলার অতিরিক্ত পিপি সমির দাশগুপ্ত তথ্যটি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, গত ২৮ অক্টোবর চট্টগ্রামের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শহীদুল্লাহ কায়সারের আদালতে মামলাটিতে (সিআর মামলা-১৪৪/১৮, ফটিকছড়ি) সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল।

    পরে ছয়জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে রায় ঘোষণার জন্য আজকের দিন ধার্য করে বিচারক। আজ রায় ঘোষণায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীকে ৩ বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন বিচারক। রায়ে বাদী পক্ষ সন্তুষ্ট বলে জানান তিনি।

    এর আগে গত ৩০ মে প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকির অভিযোগ এনে ফটিকছড়ি থানায় মামলাটি দায়ের করা হয়। নাজিম উদ্দিন মহুরীর দায়ের করা এ মামলায় বিএনপি তো গিয়াস কাদের ছাড়াও অজ্ঞাত আরো ৬০-৭০ জনকে আসামি করা হয়।

    উল্লেখ্য- ২০১৮ সালে ২৯ মে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলায় এক আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী। বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ্যে করে তিনি বলেন, ‘আপনার বাবার চেয়েও আপনার অবস্থা খারাপ হবে।

    আপনার বাবার মৃত্যুর পর যেমন ইন্নালিল্লাহ্ পড়ার লোক ছিল না, আপনার পরিণতি তার চেয়েও খারাপ হবে। আপনাকে বাবার চেয়েও নির্মমভাবে মৃত্যুবরণ করতে হবে।

  • স্বর্ণ চোরচালান মামলায় যুবকের ১৪ বছরের কারাদণ্ড

    স্বর্ণ চোরচালান মামলায় যুবকের ১৪ বছরের কারাদণ্ড

    ২০১৭ সালে শাহ আমানত বিমান বন্দরে ১৫ পিস স্বর্ণের বারসহ গ্রেফতার হওয়া মো. শাহাদাত হোসেন (৩৩) নামে এক যুবককে ১৪ বছর কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই রায়ে তাকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করেছেন আদালত এবং তা অনাদায়ে ৬ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

    দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মো. শাহাদাত হোসেন আনোয়ারা উপজেলার বটতলী নূরপাড়া এলাকার মো. আবদুস সবুরের ছেলে। তিনি বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন।

    সোমবার (২৮ অক্টোবর) চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক শেখ আশফাকুর রহমান এ রায় দেন। মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট মো. ফখরুদ্দীন চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

    আদালত সূত্রে জানা যায় ২০১৭ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ১৫ পিস স্বর্ণের বারসহ গ্রেফতার হন মো. শাহাদাত হোসেন। এঘটনায় ২০১৭ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি পতেঙ্গা থানায় শাহাদাত হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়।

    একই বছরের ২৫ মার্চ আসামি শাহাদাত হোসেনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেয় পুলিশ। ১১ জ্লুাই আদালত আসামি শাহাদাত হোসেনের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করে। ছয়জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত এ রায় দেন।

  • এমপি হারুনের ৫ বছরের কারাদণ্ড

    এমপি হারুনের ৫ বছরের কারাদণ্ড

    শুল্কমুক্ত গাড়ি আমদানি সুবিধা নিয়ে পরবর্তী সময় তা বিক্রি করে শুল্ক ফাঁকির অভিযোগে দুদকের মামলায় সংসদ সদস্য হারুন অর রশীদকে ৫ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

    একই সঙ্গে, তাকে ৫০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে। অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

    আজ সোমবার (২১ অক্টোবর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪-এর বিচারক শেখ নাজমুল আলম এ রায় দেন।

    এমপি হারুন ছাড়াও পলাতক আসামি এনায়েতুর রহমান বাপ্পীকে (এমডি, চ্যানেল ৯) ৪০৯ ও ১০৯ ধারায় দুই বছর সশ্রম কারাদণ্ড ও এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও দুই মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং ইশতিয়াক সাদেককে তিন বছর সশ্রম কারাদণ্ড ও ৪০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়েছে।

    হারুন অর রশীদ বিগত ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসন থেকে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচিত হন।

  • সম্রাটের ৬ মাসের কারাদণ্ড

    সম্রাটের ৬ মাসের কারাদণ্ড

    ক্যাসিনো ব্যবসায়ী বিতর্কিত ঢাকা দক্ষিণ মহানগর যুবলীগের বহিষ্কৃত সভাপতি ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাটকে বন্য প্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইনে ৬ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন র‌্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত।

    সম্রাটকে আটকের পর রোববার দুপুর থেকে তার কার্যালয়ে অভিযান চালায় র‌্যাব। এ সময় সেখান থেকে দুটি ক্যাঙ্গারুর চামড়া, অবৈধ অস্ত্র, বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য ও টর্চার করার ইলেকট্রিক যন্ত্রপাতী উদ্ধার করা হয়।

    পরে র‌্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালতে তাকে অবৈধভাবে বন্য প্রাণীর চামড়া সংরক্ষণের অপরাধে ৬ মাসের কারাদণ্ড দেয়া হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম।

    র‌্যাবের পক্ষ থেকে জানানো হয়, বিভিন্ন অপরাধে তার বিরুদ্ধে কয়েকটি মামলা হবে। এসব মামলায় আদালতে উপস্থিত করে রিমান্ডের আবেদন করা হবে। রিমান্ডে আনলে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে।

    এর আগে ভোর ৫টার দিকে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের আলকরা ইউনিয়নের কুঞ্জুশ্রীপুর গ্রাম থেকে সম্রাটকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তার সহযোগী আরমানকেও গ্রেফতার করে র‌্যাব। পরে তাদেরকে যুবলীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়।

    আলোচিত যুবলীগ নেতা ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট ঢাকার জুয়াড়িদের কাছে ‘ক্যাসিনো সম্রাট’ হিসেবে পরিচিত। জুয়া খেলাই তার পেশা ও নেশা। প্রতি মাসে ঢাকার বাইরেও যেতেন জুয়া খেলতে।

    সম্প্রতি রাজধানীতে ক্লাব ব্যবসার আড়ালে অবৈধ ক্যাসিনো পরিচালনার অভিযোগে র‌্যাবের হাতে ধরা পড়েন সম্রাটের ডান হাত হিসেবে পরিচিত যুবলীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া।

    এর পর ধরা পড়েন রাজধানীর টেন্ডার কিং আরেক যুবলীগ নেতা জিকে শামীম। এ দুজনই অবৈধ আয়ের ভাগ দিতেন সম্রাটকে। তারা গ্রেফতার হওয়ার পর জিজ্ঞাসাবাদে সম্রাটের অবৈধ ক্যাসিনো সাম্রাজ্য নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য দেন। প্রকাশ্যে চলে আসে সুন্দর অবয়বের আড়ালে সম্রাটের কুৎসিত জগৎ। এতে করে বেকায়দায় পড়েন সম্রাট।