Tag: কাশিমপুর কারাগার

  • কাশিমপুর কারাফটকে ইয়াবাসহ প্রধান কারারক্ষী গ্রেপ্তার

    কাশিমপুর কারাফটকে ইয়াবাসহ প্রধান কারারক্ষী গ্রেপ্তার

    গাজীপুরের কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারে প্রধান কারারক্ষী সাইফুল ইসলামকে (৫৯) ৩০০ পিচ ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) দুপুরে কারাগারে প্রবেশের সময় তল্লাশি করে তার কাছ থেকে ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।

    সাইফুল ইসলাম চাঁদপুর মতলব থানার আদলবিটি গ্রামের আব্দুল জলিলের ছেলে। তিনি কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারে প্রধান কারারক্ষী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।

    কারা কর্তৃপক্ষ জানায়, সোমবার বেলা ১২টার দিকে কারাগারের প্রধান কারারক্ষী সাইফুল ইসলাম হাইসিকিউরিটি কারাগারের ভেতরে যাচ্ছিলেন। এ সময় নিয়ম অনুযায়ী অন্য রক্ষীরা তাকে তল্লাশি করে। পরে তার প্যান্টের ডান পকেটে ৩০০ পিচ ইয়াবা পাওয়া যায়। এরপর তাকে আটক করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

    কারাগার সুপার সুব্রত কুমার বালা জানান, তল্লাশি ছাড়া কাউকে কারাগারের ভেতরে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয় না। সাইফুল ইসলাম কারারক্ষীদের এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলেও কোনো লাভ হয়নি। তাকে তল্লাশি করা হয়। তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    কোনাবাড়ি থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়াউল ইসলাম জানান, এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করার প্রস্তুতি চলছে।

  • কাশিমপুর কারাগারে এক আসামির ফাঁসি কার্যকর

    কাশিমপুর কারাগারে এক আসামির ফাঁসি কার্যকর

    গাজীপুরের কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারে শুক্কুর (৩৯) নামে এক আসামিকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। সে কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর উপজেলার লালনগর গ্রামের খায়ের উদ্দিনের ছেলে। রবিবার দিবাগত রাত ১০টা ১ মিনিটে তার ফাঁসি কার্যকর করা হয়।

    কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালা সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, আসামি শুক্কুরের বিরুদ্ধে কুষ্টিয়ার দৌলতপুর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা ছিল। ওই মামলায় তাকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করেন কুষ্টিয়ার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল। পরে ২০১৮ সালের ১৬ আগস্ট তাকে কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারে আনা হয়।

    তিনি বলেন, ‘গত ১৯ ডিসেম্বর সুপ্রিম কোর্টেও তার মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল রাখে। পরে সে মহামান্য রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণ ভিক্ষার আবেদন করেন। কিন্তু প্রাণ ভিক্ষার আবেদন নামঞ্জুর হওয়ায় সকল আইনি প্রক্রিয়া শেষে জেল কোড অনুসারে রবিবার রাত ১০টা ১ মিনিটে ফাঁসি কার্যকর করা হয়। তার কয়েদি নং ৩৯৮০/এ।

    ফাঁসি কার্যকরকালে উপস্থিত ছিলেন গাজীপুরের সিভিল সার্জন ডা. খায়রুজ্জামান, গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হুমায়ূন কবির, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (জিএমপি’র) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার রেজওয়ান আহামেদ, গাজীপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুর রহমান, জেলার লুৎফর রহমানসহ অন্যান্যরা।

    ফাঁসি কার্যকর করার পর স্বজনদের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে বলেও জানান জেল সুপার সুব্রত কুমার।

     

  • কারা কর্মকর্তাদের কক্ষে বন্দীর নারীসঙ্গ, তদন্ত কমিটি গঠন

    কারা কর্মকর্তাদের কক্ষে বন্দীর নারীসঙ্গ, তদন্ত কমিটি গঠন

    গাজীপুরে কাশিমপুর কারাগারের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে এবার এক বন্দীকে নারীসঙ্গের ব্যবস্থা করিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। প্রাথমিকভাবে এ ঘটনার সত্যতা পেয়েছে জেলা প্রশাসন। বর্তমানে এ ঘটনা তদন্তনাধীন।

    জানা গেছে, কারাগারে থাকা হলমার্ক গ্রুপের মহাব্যবস্থাপক তুষার আহমদকে কারা কর্মকর্তাদের কক্ষেই নারীসঙ্গের ব্যবস্থা করা হয়।

    তুষার হলমার্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর মাহমুদের ভায়রা।

    গাজীপুর জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, ওই ঘটনায় গত ১২ জানুয়ারি গাজীপুর জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবুল কালামকে প্রধান করে গাজীপুরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উন্মে হাবিবা ফারজানা ও ওয়াসিউজ্জামান চৌধুরীকে নিয়ে তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

    এছাড়া ২১ জানুয়ারি অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক আবরার হোসেনকে প্রধান করে উপসচিব (সুরক্ষা বিভাগ) আবু সাঈদ মোল্লাহ ও ডিআইজি (ময়মনসিংহ বিভাগ) জাহাঙ্গীর কবিরকে সদস্য করে আরও একটি তদন্ত কমিটি করা হয়েছে।

    গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (এডিএম) আবুল কালাম গণমাধ্যমকে বলেন, ঘটনাটি তদন্ত করা হচ্ছে। তবে প্রাথমিকভাবে ওই ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে।

    কারাগারের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, গত ৬ জানুয়ারি কারাগারে প্রবেশ পথে কর্মকর্তাদের কার্যালয় সংলগ্ন এলাকায় কালো রঙের জামা পরে স্বাচ্ছন্দ্যে ঘোরাফেরা করছেন ঋণ কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িত হলমার্কের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) তুষার আহমেদ। তিনি সেখানে আসার কিছু সময় পর বাইরে থেকে বেগুনি রঙের সালোয়ার কামিজ পরা এক নারী সেখানে প্রবেশ করেন।

    কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার রত্না রায় ও ডেপুটি জেলার সাকলাইনের উপস্থিতিতেই এ ঘটনা ঘটে।

    তাদের সহযোগিতার বিষয়টিও সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা গেছে। দুপুর ১২টা ৫৫ মিনিটে কারাগারের দুই যুবকের সঙ্গে ওই নারী কারা কর্মকর্তাদের কক্ষ এলাকায় প্রবেশ করেন। তাকে সেখানে অভ্যর্থনা জানান খোদ ডেপুটি জেলার সাকলায়েন। ওই নারী সেখানে প্রবেশ করার পর অফিস থেকে বেরিয়ে যান ডেপুটি জেলার সাকলায়েন।

    আনুমানিক ১০ মিনিট পর কারাগারে বন্দী তুষার আহমদকে সেখানে আনা হয়।

  • দিনদুপুরে মই দিয়ে কাশিমপুর জেল থেকে পালান আবু বকর, ক্যামেরায় সে দৃশ্য

    দিনদুপুরে মই দিয়ে কাশিমপুর জেল থেকে পালান আবু বকর, ক্যামেরায় সে দৃশ্য

    দিনের আলোয় গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগারের ১৮ ফুট উঁচু সীমানাদেয়াল টপকে পালিয়েছেন যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত বন্দি আবু বকর সিদ্দিক। কঠোর নিরাপত্তার চাদরে মোড়ানো কারাগারের দেয়াল টপকাতে তিনি মই ব্যবহার করেন বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সূত্র। অথচ কারাগারটির চার কোনায় অনেক উঁচুতে স্থাপিত পর্যবেক্ষণ টাওয়ারে সর্বক্ষণ রয়েছে নিরাপত্তা প্রহরী। ভেতরের উন্মুক্ত স্থানে কে কী করছে তা সহজেই চোখে পড়ে তাদের। কিন্তু সবার চোখ ফাঁকি দিয়ে বেরিয়ে গেছেন আবু বকর। গতকাল বুধবার পর্যন্ত তাঁকে খুঁজে পায়নি আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বা কারা কর্তৃপক্ষ।

    এদিকে বন্দি আবু বকরের পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা তদন্তে গঠিত তিন সদস্যর কমিটিতে আরো দুজন যুক্ত হয়েছেন। এ কারণে আগে বেঁধে দেওয়া তিন দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়নি কমিটি।

    আইজি (প্রিজন্স) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ কে এম মোস্তফা কামাল পাশা বলেন, ‘তদন্ত কমিটিতে আরো দুজন যুক্ত হওয়ায় তদন্ত রিপোর্ট দিতে দেরি হচ্ছে।’ আজ বৃহস্পতিবার কাঙ্ক্ষিত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা গেছে।

    সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, তদন্ত কমিটি ক্লোজড সার্কিট ক্যামেরা থেকে বকরের পালিয়ে যাওয়ার পুরো চিত্র পেয়েছে। এরই মধ্যে দায়িত্বে অবহেলার কারণে ১২ জন কারারক্ষীর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

    কারা সূত্র জানায়, কারাগারের ভেতরে বিভিন্ন কাজ করার জন্য ল্যাডার (মই) রয়েছে। আবু বকর সেই মই দিয়ে অনেকবার বিদ্যুতের কাজ করেছেন।

    ঘটনার দিন দুপুরের পর তিনি মইটি নিয়ে অনেকের চোখের সামনে দিয়েই সীমানাপ্রাচীরের দিকে যান। তখন তিনি কোনো কাজে যাচ্ছেন ভেবে কেউ কিছু বলেনি। তাঁকে পাহারাও দেননি কোনো কারারক্ষী। এই সুযোগে মই লাগিয়ে সহজেই তিনি উঠে যান দেয়ালের ওপর। পরে লাফ দিয়ে বাইরের দিকে নেমে পালিয়েও যান। সন্ধ্যায় লক-আপ করার সময় বিষয়টি কর্তৃপক্ষের নজরে আসে।

    গত ৬ আগস্ট গাজীপুরের কাশিমপুর-২ কারাগার থেকে এভাবে পালিয়ে যান বন্দি আবু বকর। এরপর অতিরিক্ত আইজি (প্রিজন্স) কর্নেল আবরার হোসেনকে প্রধান করে তিন সদস্যর তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কমিটিতে রয়েছেন ডিআইজি প্রিজন্স তৌহিদুল ইসলাম ও একজন জেলার।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • কাশিমপুর কারাগারে আসামি নিখোঁজ

    কাশিমপুর কারাগারে আসামি নিখোঁজ

    গাজীপুর মহানগরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ থেকে এক বন্দি নিখোঁজ রয়েছেন।

    গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় লকআপের পর থেকে ওই কয়েদিকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। অনেক খোঁজাখুঁজির পরও শুক্রবার সকাল ১১টা পর্যন্ত তাকে কারাগারের ভেতরে কোথাও খুঁজে পাওয়া যায়নি।

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কারাগারের এক কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করেছন। নিখোঁজ ওই কয়েদি যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত। তার নাম আবু বকর সিদ্দিক (৩৫)। বাড়ি সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার আবাদ চণ্ডীপুরে।

    কারাগারের এক কর্মকর্তা জানান, আবু বকর সিদ্দিক ২০১১ সালে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ফাঁসির আসামি হিসেবে কাশিমপুর কারাগারে আসেন। ২০১২ সালের ২৭ জুলাই তার সাজা সংশোধন করে তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদান করেন আদালত।

    কারা কর্তৃপক্ষের ধারণা কারাগারটি বড় হওয়ায় কারাগারের কোথাও আবু বকর সিদ্দিক লুকিয়ে থাকতে পারেন। এর আগে ২০১৫ সালের ১৩ মে সন্ধ্যায়ও তিনি আত্মগোপন করেছিলেন। তখন তিনি সেল এলাকায় সেপটিক ট্যাংকির ভেতরে লুকিয়ে ছিলেন।

    পরদিন তাকে একটি ট্যাংকির ভেতর থেকে উদ্ধার করা হয়েছিল। এবারও তেমনটি ঘটে থাকতে পারে। কারাগারের সর্বত্র তাকে খোঁজা হচ্ছে। শুক্রবার সকাল ১১টা পর্যন্ত তার কোনও সন্ধান পাওয়া যায়নি।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • সম্রাট-আরমানকে কাশিমপুর কারাগারে স্থানান্তর

    সম্রাট-আরমানকে কাশিমপুর কারাগারে স্থানান্তর

    ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের বহিষ্কৃত সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটকে ঢাকা কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারগার থেকে কাশিমপুর কারাগারে স্থানান্তর করা হয়েছে। এ সময় তার সহযোগী এনামুল হক আরমানকেও তার সঙ্গে পাঠানো হয়।

    মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) বিকেলে তাদের দুজনকে প্রিজন ভ্যানে করে কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে কাশিমপুরের দিকে নিয়ে যায় পুলিশ।

    জানা গেছে, সম্রাটকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নিয়ে যাওয়ার পর তার জন্য আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থার আয়োজন করা হয়। দেশের কারাগারগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কারগারে। এ কারণেই সম্রাটকে সেখানে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। তার সঙ্গে আরমানকেও পাঠানো হয়।

    সূত্র জানায়, সম্রাট বড় মাপের গডফাদার। তার রয়েছে বাহিনীও। ক’দিন আগে সম্রাটকে আদালতে নিয়ে যাওয়ার পর তার বাহিনীর লোকজন মুক্তির দাবিতে মিছিল করে।
    গত ৬ অক্টোবর ভোরে কুমিল্লা থেকে সম্রাট ও আরমানকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। এরপর সম্রাটের বিরুদ্ধে রমনা থানায় অস্ত্র ও মাদক আইনে দুটো মামলা দায়ের করা হয়। গত ১৫ অক্টোবর মাদক ও অস্ত্র মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পাঁচ দিন করে ১০ দিন তাকে রিমান্ডে নেয়া হয়।

    জিজ্ঞাসাবাদের পর গত ২৪ অক্টোবর সম্রাটকে ঢাকার আদালতে ফেরত পাঠানো হয়। পরে তাকে আদালত কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। তখন থেকেই তিনি ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ছিলেন। সম্রাটের কার্যালয়ে ক্যাঙ্গারুর চামড়া পাওয়ার কারণে সম্রাটকে তাৎক্ষণিকভাবে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইনে ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়ে কারাগারে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।