Tag: কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়

  • অব্যাহতি নিলেন যৌন নিপীড়নে অভিযুক্ত কুবির সেই শিক্ষক

    অব্যাহতি নিলেন যৌন নিপীড়নে অভিযুক্ত কুবির সেই শিক্ষক

    কুবি প্রতিনিধি: কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) ইংরেজি বিভাগের সন্ধ্যাকালীন কোর্সের এক শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নে ও বিভাগের শিক্ষকদের নিয়ে বাজে মন্তব্য করার অভিযোগে অভিযুক্ত বিভাগীয় প্রধান মো. আলী রেজওয়ান তালুকদার বিভাগীয় প্রধানের পদ থেকে অব্যাহতি নিয়েছেন।

    মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) বিষয়টি নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের।

    মো. আলী রেজওয়ান তালুকদার গত রবিবার ইংরেজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধানের পদ থেকে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করেন। তারই প্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাকে পদ থেকে অব্যাহতি দিয়ে বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. বনানী বিশ্বাসকে বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব দেয়া হয়।

    সরেজমিনে জানা যায়, গত ১৫ জানুয়ারি ইংরেজি বিভাগের সন্ধ্যাকালীন কোর্সের এক শিক্ষার্থী ইংরেজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মো. আলী রেজওয়ান তালুকদারের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ তুলে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযুক্ত শিক্ষক এ বিষয়টিকে বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রনোদীত দাবি করে ঐ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে বাজে মন্তব্য করেন এবং ইংরেজি বিভাগের দুই শিক্ষককে এর মদদ দাতার অভিযোগ তুলে কুমিল্লা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন।

    পরবর্তীতে অভিযুক্ত শিক্ষকের বক্তব্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও শাস্তির দাবি জানিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বরাবর ভিন্ন ভিন্ন আবেদন করে দুই শিক্ষক এবং ঐ শিক্ষার্থী। অভিযুক্ত শিক্ষককে বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ধ্যাকালীন কোর্স থেকে অব্যাহতি দিয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

    গত ৬ ফেব্রুয়ারি সহকর্মী শিক্ষকদের নিয়ে বাজে মন্তব্য এবং তাদের সাথে অসদাচারণসহ একাডেমিক বিভিন্ন সিদ্ধান্তে স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ এনে লিখিতভাবে তার ১০ সহকর্মী তার প্রতি অনাস্থা জ্ঞাপন করে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য রেজিস্ট্রার বরাবর একটি লিখিত আবেদন করেন বিভাগের শিক্ষকবৃন্দ।

    ইংরেজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধানের পদ থেকে অব্যাহতি নেয়ার কারন জানতে চাইলে মো. আলী রেজওয়ান তালুকদার বলেন, ‘ব্যক্তিগত সমস্যার কারনে আমি অব্যহতি নিয়েছি।

    বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) প্রফেসর ড. মো. আবু তাহের বলেন, ‘ইংরেজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান আলী রেজওয়ান তালুকদারকে বিভাগীয় প্রধানের পদ থেকে অব্যাহতি চাওয়ার আবেদন প্রেক্ষিতে তাকে পদ থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. বনানী বিশ্বাসকে বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।’

  • সহকর্মীদের অনাস্থা; বিপাকে কুবি শিক্ষক

    সহকর্মীদের অনাস্থা; বিপাকে কুবি শিক্ষক

    কুবি প্রতিনিধি : কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) যৌন হয়রানির অভিযোগ ওঠা সেই ইংরেজি বিভাগের প্রধানের বিরুদ্ধে এবার লিখিতভাবে অনাস্থা প্রকাশ করেছেন তার বিভাগের সহকর্মীরা।

    অভিযুক্ত ইংরেজি বিভাগের প্রধান মোহাম্মদ আলী রেজওয়ান তালুকদারের বিরুদ্ধে লিখিতভাবে তার ১০ সহকর্মী শিক্ষক এই অনাস্থা ও অসহযোগিতা প্রকাশ করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নিকট এ ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন জানান।

    বৃহস্পতিবার (৭ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) প্রফেসর ড. মো: আবু তাহের বরাবর দেয়া এক অনাস্থাপত্রে শিক্ষকেরা উল্লেখ করেন, ‘আমরা ইংরেজি বিভাগের নিম্ন স্বাক্ষরকারী শিক্ষকেরা জানাচ্ছি যে আমরা অত্র বিভাগের বিভাগীয় প্রধান আলী রেজওয়ান তালুকদারের বিরুদ্ধে কতিপয় সুনির্দিষ্ট অভিযোগ এনে তার বিরুদ্ধে পূর্ণ অনাস্থা জ্ঞাপন ও অসহযোগিতা প্রকাশ করছি।’

    অভিযোগসমূহের মাঝে শিক্ষকেরা উল্লেখ করেন, ‘গত ১৫ জানুয়ারি তার বিরুদ্ধে সন্ধ্যাকালীন কোর্সের শিক্ষার্থীর সাথে যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠার পর তিনি গত ১৯ জানুয়ারি কুমিল্লা প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন করেন। সেখানে তিনি বিভাগের তিনজন শিক্ষকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও অপমানজক মন্তব্য করেন এবং একজনকে ইন্ধনদাতা হিসেবে উল্লেখ করেন। তার বেশিরভাগ বক্তব্যই ছিলো বানোয়াট ও মানহানিকর। আমরা মনে করি এতে তিনি অত্র বিভাগের মান-সম্মান ও ভাবমূর্তি চরমভাবে ক্ষুণ্ণ করেছেন। তার এই আচরণে আমরা ক্ষুব্ধ। পাশাপাশি তিনি কখন কার বিরুদ্ধে কি অভিযোগ দিয়ে বসেন তা ভেবে নিজেরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।’

    ওই শিক্ষকেরা আরও উল্লেখ করেন, গত ২১ জানুয়ারি অত্র বিভাগের একাডেমিং কাউন্সিলের মিটিংয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, অভিযুক্ত শিক্ষকের নতুন আরেকটি সংবাদ সম্মেলন করে ওই দুই শিক্ষকের কাছে জনসম্মুখে ক্ষমা চাওয়ার কথা। পাশাপাশি সংবাদ সম্মেলনে তার দেয়া বক্তব্য প্রত্যাহার করে নেয়ার কথা। কিন্তু তিনি তা করেননি। বিভাগীয় প্রধান হিসেবে একাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন না করার প্রতিবাদ জানান তারা। এছাড়াও আরো কয়েকটি সুনির্দিষ্ট অভিযোগ এনে তারা অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানান।

    এদিকে গত ২০ ও ২১ জানুয়ারি ইংরেজি বিভাগের প্রধানের বিরুদ্ধে মানহানির অভিযোগ এনে পৃথকভাবে লিখিত অভিযোগ করেন একই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহা: হাবিবুর রহমান এবং সহকারী অধ্যাপক মোহাম্মদ আকবর হোসেন। তবে অভিযোগ দেওয়ার দুই সপ্তাহ পার হলেও এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কোনো ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি বলে অভিযোগ ভুক্তভোগী শিক্ষকদের।

    এ বিষয়ে ভুক্তভোগী শিক্ষক মোহাম্মদ আকবর হোসেন জানান, ‘আমরা দুজন শিক্ষক যে মানহানির অভিযোগ করেছিলাম সে ব্যাপারেও এখন পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে কোনো ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি, এমনকি তদন্ত কমিটিও হয়নি। দুজন শিক্ষকের মান-মর্যাদার বিষয় যেখানে সম্পৃক্ত সেখানে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ব্যবস্থা কেন নিচ্ছে না তা নিয়ে আমরা চিন্তিত।’

    জানতে চাইলে ভুক্তভোগী অপর শিক্ষক ড. মোহা: হাবিবুর রহমান জানান, ‘আমরা অভিযোগ দেওয়ার সময় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ব্যবস্থা নিবেন জানিয়েছিলেন। গতকাল বৃহস্পতিবার (৭ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রার জানিয়েছেন যে সমাবর্তনের ব্যস্ততায় এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়নি। এখন দেখবেন।’

    বিভাগীয় প্রধানের প্রতি অনাস্থা প্রসঙ্গে বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোহাম্মদ আকবর হোসেন জানান, ‘বিভাগীয় প্রধানের প্রতি অনাস্থা জ্ঞাপন করে এবং এ ব্যাপারে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্তে বিভাগের ১০ জন শিক্ষকের স্বাক্ষরিত অভিযোগ বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে দেওয়া হয়েছে। আমরা এর সুষ্ঠু বিচার ও প্রতিকার চাই।’

    বক্তব্য জানতে জানতে চাইলে অভিযুক্ত শিক্ষক ইংরেজি বিভাগের প্রধান মোহাম্মদ আলী রেজওয়ান তালুকদার বলেন, ‘আমি এই অনাস্থা জ্ঞাপনের ব্যাপারে অফিসিয়ালি কিছু জানি না। কেউ আমাকে ইনফর্ম করেনি।’

    এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) প্রফেসর ড. মো: আবু তাহের বলেন, ‘ইংরেজি বিভাগের শিক্ষকদের থেকে বিভাগীয় প্রধানের প্রতি অনাস্থা জ্ঞাপন এবং ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন পেয়েছি। বিভাগীয় প্রধানের বিরুদ্ধে যদি বিভাগের সকল শিক্ষক অনাস্থা দেখান তাহলে তো এটা উদ্বেগের বিষয়। পাশাপাশি তার বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ প্রসঙ্গটিও তদন্তাধীন রয়েছে। বিভাগের শিক্ষকরা এ নিয়ে উপাচার্যের সাথেও দেখা করেছেন। রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হতে পারে।’

    দুই শিক্ষকের করা মানহানির অভিযোগের প্রেক্ষিতে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রসঙ্গে তিনি জানান, ‘সমাবর্তনের ব্যস্ততায় ব্যাপারটি নিয়ে কথা বলা যায়নি। এটিও রবিবার কার্যবিধিতে থাকবে।’

  • নানা আয়োজনে কুবিতে জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস পালিত

    নানা আয়োজনে কুবিতে জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস পালিত

    তাসফিক আব্দুল্লাহ, কুবি প্রতিনিধি: “পড়ব বই গড়ব দেশ বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বর্ণাঢ্য আয়োজনে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস- ২০২০ উদযাপিত/ পালিত হয়েছে।

    বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) বর্ণাঢ্য এক র‍্যালি প্রশাসনিক ভবনের সামনে থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।

    ডেপুটি লাইব্রেরিয়ান মহি উদ্দিন মোহাম্মদ তারিক ভূঁঞার সঞ্চালনায় দিবসটির র‍্যালিতে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমরান কবির চৌধুরী, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের, শিক্ষক সমিতির সভাপতি মো. রশিদুল ইসলাম শেখ, প্রক্টর ড. কাজী মোহাম্মদ কামাল উদ্দিন, শাখা ছাত্রলীগ সভাপতি ইলিয়াস হোসেন সবুজ সহ বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক কর্মকর্তা কর্মচারী ও বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীবৃন্দ।

    উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমরান কবির চৌধুরী বলেন, একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন সুন্দরভাবে জ্ঞানচর্চা হবে তখন বাকি সবকিছুর সমাধান হয়ে যাবে। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনার জন্য পরিবেশ খুবই সুন্দর। আর লাইব্রেরি হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ।”

    তিনি আরও বলেন- আগে লাইব্রেরি নিয়ে অনেক সমস্যা ছিল। এখন সেগুলো কিছুটা হলেও সমাধান করেছি।

    শিক্ষার্থী যেন লাইব্রেরি মুখি হয় তাই আমরা নানাভাবে লাইব্রেরি কে সাজিয়েছি, আগে প্রচণ্ড গরম ছিল তাই এসির ব্যবস্থা করেছি। লাইব্রেরির কোনো বিকল্প নেই, বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে জ্ঞানচর্চার জায়গা।

  • খুলনা বিভাগীয় ছাত্রকল্যাণ পরিষদের সভাপতি আশিক ও সাধারণ সম্পাদক জাফর

    খুলনা বিভাগীয় ছাত্রকল্যাণ পরিষদের সভাপতি আশিক ও সাধারণ সম্পাদক জাফর

    কুবি প্রতিনিধি: কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত খুলনা বিভাগের শিক্ষার্থীদের সংগঠন ‘খুলনা বিভাগীয় ছাত্রকল্যাণ পরিষদ’র কার্যনির্বাহী পরিষদ-২০২০ গঠন করা হয়েছে৷

    মঙ্গলবার (৪ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় খুলনা বিভাগীয় ছাত্রকল্যাণ পরিষদের কার্যনির্বাহী সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় গত কমিটির সভাপতি মোঃ আলাউদ্দিন বিশ্বাস এবং সাধারণ সম্পাদক মোঃ সোয়াইব হোসেন নতুন এ কমিটির অনুমোদন দেন৷

    এসময় উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির উপদেষ্টা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ও মানবিক অনুষদের ডিন ড. জি এম মনিরুজ্জামান৷

    ড. জি এম মনিরুজ্জামান তাঁর বক্তব্যে বলেন, বিদায় কমিটির সকল সদস্যকে আমার পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা, স্নেহ ও ভালবাসা জানায়।আর আগত কমিটির সবাইকে অভিনন্দন জানায়। পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধের মাধ্যমে সকলকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান।

    এতে মার্কেটিং বিভাগের ৯ম ব্যচের ছাত্র আশিক রেজাকে সভাপতি এবং লোকপ্রশাসন বিভাগের ১০ম ব্যচের ছাত্র আবু জাফর কে সাধারণ সম্পাদক করে ১৭ সদস্য বিশিষ্ট এ কমিটি গঠন করা হয়৷

    নতুন কমিটিতে সহ-সভাপতি হয়েছেন অতীশ বিশ্বাস, রুবেল ইসলাম; যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন আলমাস হোসেন, মিঠুন খান; সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন সানজিদা ইসলাম, অর্থ সম্পাদক রাকিব মাহামুদ, দপ্তর সম্পাদক, বায়েজিদ আহমেদ বাপ্পী, প্রচার সম্পাদক নুর আলম, নারী বিষয়ক সম্পাদক রওনক জাহান লোরা, ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মাহামুদুল মাশুক, সাংস্কৃতিক বিষয়ক ও সাহিত্য সম্পাদক প্রসেনজিত বিশ্বাস৷ এছাড়া কার্যকরী সদস্য হিসেবে আছেন আইভি রহমান, মোঃ কামরুজ্জামান সজীব, কিশালয় মল্লিক, মির মাহামুদ৷

  • কুবিতে এক্স-ক্যাডেট এসোসিয়েশনের যাত্রা; নেতৃত্বে শান্ত- কাইয়ুম

    কুবিতে এক্স-ক্যাডেট এসোসিয়েশনের যাত্রা; নেতৃত্বে শান্ত- কাইয়ুম

    কুবি প্রতিনিধিঃ কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) বিএনসিসির প্রাক্তন ক্যাডেটদের নিয়ে এক্স-ক্যাডেট এসোসিয়েশনের যাত্রা শুরু হয়েছে। গত ২৬ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি প্লাটুনে ১২ সদস্য বিশিষ্ট প্রথম কার্যনির্বাহী কমিটি প্রণয়ন করা হয়।

    এসোসিয়েশন প্রণয়নকালে এসোসিয়েশনের লক্ষ্য, উদ্দেশ্য, কাঠামো এবং কার্যক্রম নির্ধারন করা হয়।

    ১২ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন: সহ সভাপতি- জসিম রেজা জয়, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক- মোঃ মিনহাজুল আবেদীন, সাংগঠনিক সম্পাদক- নিজাম উদ্দিীন, অর্থ সম্পাদক ফেরদৌস, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক- মোঃ সোহান শেখ, দপ্তর সম্পাদক- তন্ময় কুমার সরকার, সদস্য- সাইফুল ইসলাম, মিথিলা সরকার, সৈয়দা আসমা জান্নাত রুহি।

    এসোসিয়েশনের উপদেষ্টা মন্ডলীর দায়িত্বে থাকবেন: বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এমরান কবির চৌধুরী, বিশ্ববিদ্যালয় বিএনসিসি প্লাটুনের প্লাটুন কমান্ডার ড. মো.শামিমুল ইসলাম, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সভাপতি- সাধারণ সম্পাদক, রেজিমেন্ট কমান্ডার এবং রেজিমেন্ট এডজুট্যান্ট।

    উল্লেখ্য, কমিটির মেয়াদ আগামী দুই বছর কার্যকর থাকবে। প্রতিবছর জানুয়ারী, মে ও সেপ্টেম্বরের প্রথম তারিখে কমিটির পাক্ষিক মিটিং অনুষ্ঠিত হবে এবং কমিটির কার্যবিবরণী প্রকাশ করতে হবে।

  • আন্দোলন, আশ্বাস ও মিটিং এই নিয়ে কুবির পরিবহন পুল!

    আন্দোলন, আশ্বাস ও মিটিং এই নিয়ে কুবির পরিবহন পুল!

    কুবি প্রতিনিধি: কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) প্রতিষ্ঠার প্রায় ১৪ বছরেও পরিবহন সমস্যার সমাধান করতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

    প্রশাসন বিভিন্ন সময় শিক্ষার্থীদের আশ্বাস দিয়েও বাস সংকটের কোনো সমাধান করতে পারেনি।

    প্রতিনিয়ত শিক্ষার্থীদের পোহাতে হয় চরম দুর্ভোগ। এই দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পেতে আজ সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস গেট থেকে গোল চত্বর পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা মানববন্ধন করে।

    মানব বন্ধনে আসা শিক্ষার্থীরা বলেন,কুবি প্রশাসনকে বার বার বলার পরও তারা আমাদের এই পরিবহন ব্যবস্থা নিয়ে কোন দৃষ্টিপাত করছে না। ধারণ ক্ষমতার অতিরিক্ত যাত্রী বহন করার কারণে বিভিন্ন সময় দূর্ঘটনা ঘটছে এবং তা আরও বাড়ার আশংকা করছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

    ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল ইসলাম মাজেদ বলেন, পরিবহন সংকট মহামারি আকার ধারণ করেছ। ছাত্রলীগের ১৩ দফা দাবির এটা ছিল ১ম দফা। শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলনের সাথে ছাত্রলীগ এক মত পোষন করছে বলেও জানা তিনি।

    পরিবহণ পুলের প্রধান উপদেষ্টা মো. এমদাদুল হকের কাছে বাস সংকটের সমাধান জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা চেষ্টা করছি বাস সমস্যা সমাধান করার। তিনটা নতুন বাস ক্রয়ের প্রক্রিয়া চলমান আছে, যা তিন মাসের মধ্যে শেষ হবে। আপদকালীন সমস্যা সমাধানের বিষয়ে জানতে চাইলে বলেন: আমরা মিটিংয়ে বসার সিদ্ধান্ত নিয়েছি এই বিষয়ের ।

    প্রায় ৪/৫ মাস ধরে নষ্ট বাস ঠিক করা নিয়ে মেরামত কমিটি বলেন, সমাবর্তনের কাজের কারণে এটা নিয়ে কাজ করা যায় নি। আমরা অতি তাড়াতাড়ি এটার কাজ শেষ করবো। এটা নিয়ে আমরা মিটিংয়ে বসবো। কথা বলে জানা গেছে, মেরামত কমিটিতে দক্ষ জনবল নেই। গাড়ি সম্পর্কে ধারনা আছে এমন কোন টেকনিক্যাল লোক না থাকার কারণে বাস প্রায়ই নষ্ট হচ্ছে।

    উল্লেখ্য, পরিবহন ব্যবহার নীতিমালা নিয়ে কুবি প্রশাসন সুনিদির্ষ্ট নীতিমালা প্রণয়ন না করে নিজেদের ইচ্ছে মতো যানবাহন ব্যবহার করছে এবং পরিবহন সেক্টরের কোন বার্ষিক পরিকল্পনাও নেই।

  • কুবিতে সাংবাদিকতা বিভাগ ও ডয়েচে ভেলে একাডেমির উদ্যোগে নেটওয়ার্কিং কনফারেন্স

    কুবিতে সাংবাদিকতা বিভাগ ও ডয়েচে ভেলে একাডেমির উদ্যোগে নেটওয়ার্কিং কনফারেন্স

    কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ এবং জার্মানী ভিত্তিক ডয়েচে ভেলে একাডেমি এর উদ্যোগে একটি আন্তর্জাতিক ‘নেটওয়ার্কিং সম্মেলন আয়োজিত হতে যাচ্ছে।

    আগামী ২ ফেব্রুয়ারি ‘নেটওয়ার্কিং কনফারেন্স অন জার্নালিজম এডুকেশন কানেক্টিং টু দ্য প্রফেশনালস’ শীর্ষক এই আন্তর্জাতিক সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হবে। বিভাগটির পক্ষ থেকে প্রেরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানা যায়।

    সম্মেলনটি বাংলাদেশ একাডেমি ফর রুরাল ডেভেলপমেন্ট (বার্ড) এ সকাল ৯ টা থেকে শুরু হবে। দিনব্যাপী এই সম্মেলনে বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যমসংশ্লিষ্ট বিভাগসমূহ থেকে শিক্ষকবৃন্দ ও বাংলাদেশের গণমাধ্যমসমূহের শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিবর্গ অংশগ্রহণ করবেন।

    এই আয়োজনে একটি ‘প্লেনারি সেশন’ ও দুইটি টেকনিক্যাল সেশনে আলোচকবৃন্দ বাংলাদেশের গণমাধ্যমের বর্তমান অবস্থা ও ভবিষ্যৎ করণীয় নিয়ে আলোচনা করবেন। পাশাপাশি মোবাইল সাংবাদিকতা, সাংবাদিকতায় প্রযুক্তির ব্যবহার প্রভৃতি নিয়ে আলোচনা করা হবে।

    গণমাধ্যমের শিক্ষক ও পেশাদার ব্যক্তিবর্গের মধ্যে একটি সুসম্পর্ক গড়ে তোলা এই সম্মেলনটির মূল লক্ষ্য।

    সম্মেলনের শেষ অধিবেশনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড.এমরান কবির চৌধুরী। সবশেষে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে।

    সম্মেলনটিতে মিডিয়া পার্টনার হিসেবে থাকছে এমসিজে নিউজ এবং এমসিজে টিভি।

  • কুবি’র মূল সনদপত্রে বানান ভুলের হিড়িক,ক্ষুদ্ধ শিক্ষার্থীরা!

    কুবি’র মূল সনদপত্রে বানান ভুলের হিড়িক,ক্ষুদ্ধ শিক্ষার্থীরা!

    কুবি প্রতিনিধি: কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দেওয়া মূল সনদপত্রে বিভাগ, হলের নাম ও নিজের নামের বানান ভুল করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

    বুধবার (২৯ জানুয়ারি) ভুল বানানের বেশ কয়েকটি সনদের ছবি গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীরা ফেসবুকে শেয়ার করে। সমাবর্তনের মাধ্যমে পাওয়া মূল সনদপত্রে এ ধরনের ভুলে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে তারা।

    শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলে ও তাদের মূল সনদ দেখে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ অন্তর্ভুক্ত লোক প্রশাসন বিভাগের ইংরেজি নামের বানানে ‘public’ এর জায়গায় ‘pablic’ লেখা হয়েছে। এছাড়াও ছেলেদের আবাসিক হল শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হলের নামের বানানেও ভিন্নতা পাওয়া গেছে। কোনো কোনো সার্টিফিকেটে শহীদ বানান লেখা হয়েছে (shahid) আবার কোথাও লেখা হয়েছে (Shaheed)। এছাড়া ‘দত্ত’ শব্দটির নামের বানানেও কোথাও লেখা হয়েছে ‘এ’ (Datta) দিয়ে আবার কোথাও (Dutta) ‘ইউ’ দিয়ে।

    এছাড়া ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের অন্তর্ভুক্ত একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন বিভাগের নামের বানানেও ভুল পাওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিভাগটির একাধিক শিক্ষার্থীর সাথে কথা বলে জানা যায়, তাদের বিভাগের নামের বানানে একাউন্টিং ও এন্ড শব্দ দুটির মাঝে কোনো স্পেস না রেখে একসাথে (Accountingand) লেখা হয়েছে।

    সনদপত্রে ভুলের বিষয়ে জানতে চাইলে ভুক্তভোগী লোক প্রশাসন বিভাগের অষ্টম ব্যাচের শিক্ষার্থী মোস্তফা কামাল বলেন, ‘একটা প্রশাসন কতটা অজ্ঞ, নির্বুদ্ধি, আর মূর্খ হলে কারো মুল সনদে এরকম ভুল করতে পারে সেটা বুঝানোর ভাষা নেই! এরা কিভাবে চাকরী পায় এরকম একটা গুরুত্বপূর্ণ জায়গায়? যোগ্যতা নিয়েও প্রশ্ন জাগে।’

    এছাড়া ভুল করা হয়েছে মেয়েদের আবাসিক হল নবাব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী হলের নামের ইংরেজি বানানেও। হলটির নামের বানানে (Nawab Faizunnesa Chowdhurani) এর পরিবর্তে (Nawab faizunnissa Choudhurani) লেখা হয়েছে।

    হলের নামের বানান ভুল নিয়ে রসায়ন বিভাগের ২০১২-১৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী লিমা আক্তার বলেন, ‘আমরা মেয়েরা সবসময়ই সকল অফিসিয়াল কাজে-কর্মে আমাদের হলের নাম ইংরেজিতে ‘Nawab Faizunnesa Chowdhurani Hall’ এভাবেই লিখে এসেছি। এমনকি গুগল ম্যাপেও একইরকম বানান। কিন্তু আমাদের সার্টিফিকেটে দেখি অন্যরকম বানান! নামের বানান ভুল অবশ্যই বড় একটা ভুল! মানুষের নামের বানান ভুল হলে যদি পরবর্তীতে অনেক ভোগান্তি পোহাতে হয় তাহলে এখানেও একই হওয়ার কথা! আমরা প্রশাসনের কাছে এতটা অসতর্কতামূলক কর্মকান্ড আশা করিনি।’

    এ বিষয়ে সমাবর্তন উপলক্ষে গঠিত সনদ তৈরি ও বিতরণ উপ-কমিটির আহবায়ক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আমজাদ হোসেন সরকার জানান, ‘এটা গুরুতর কোনো সমস্যা না। আমরা পূর্ববর্তী সাময়িক সনদপত্র (প্রবিশনাল সার্টিফিকেট) জমা রেখে শিক্ষার্থীদের মূল সনদপত্র দিয়েছি। আগের সনদপত্রে কোথাও ভুল থাকলে সেটি শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে আমরা জানতে চেয়েছি। অনেকেই হয়তো বলে নাই বা পরীক্ষা দপ্তরের টাইপিং মিসটেক হয়ে ভুল হতে পারে।’

    এর সমাধান জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘যাদের সমস্যা হয়েছে তারা আমাদের জানালে আমরা তা সমাধান করে দিবো। সেক্ষেত্রে মূল সনদ যেটা দিয়েছি সেটা জমা রেখে তথ্য ঠিক করে একই সিরিয়ালে আবার মূল সনদ দেওয়া যাবে।’

    বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো: আবু তাহের জানান, ‘মূল সনদপত্র তৈরির আগে বারবার চেক করা হয়েছে। কোনো ভুল থাকার কথা না। তবে তারপরও যদি অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল থাকে তবে তা সংশোধন করে আগেরটিকে বাতিল করে নতুন সনদপত্র দেওয়া হবে। এ ব্যাপারে উপাচার্যের সাথেও কথা হয়েছে। শীঘ্রই এ বিষয়ে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হবে।’

    উল্লেখ্য, গত ২৭ জানুয়ারি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য মো: আবদুল হামিদ সমাবর্তনের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ব্যাচ থেকে অষ্টম ব্যাচ পর্যন্ত মোট ৫৬৪৮ জন শিক্ষার্থীকে গ্র্যাজুয়েট ও পোস্ট গ্র্যাজুয়েট হিসেবে স্বীকৃতি দেন।

  • অনুপ্রাসের নতুন সভাপতি সানজিদা, সম্পাদক তানভীর

    অনুপ্রাসের নতুন সভাপতি সানজিদা, সম্পাদক তানভীর

    কুবি প্রতিনিধি : কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) ‘অনুপ্রাস- কন্ঠ চর্চা কেন্দ্র’র ৪র্থ কার্যনির্বাহী পরিষদের ২১ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে।

    মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারী) এ কমিটি ঘোষনা করা হয়েছে।

    কমিটিতে সভাপতি হিসাবে নির্বাচিত হন সানজিদা ইসলাম মিম। এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন তানভীর আহমেদ খান।

    এছাড়া সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন তানজিনা আক্তার তমা ও মুশফিকুর রহমান তানিম। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বায়েজিদ হোসেন বাপ্পী ও হাবিবুর রহমান হাবিব। সাংগঠনিক সম্পাদক মো. লিটন ও শাহ আলম। পাঠচক্র বিষয়ক সম্পাদক তানজুমা সিকদার তানিয়া। অর্থ সম্পাদক আবু হাসনাত অনিক। দপ্তর সম্পাদক আমেনা আক্তার সুমি। গ্রন্থ ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক রওনক জাহান লোরা। যোগাযোগ সম্পাদক তাসনিম জাহান। প্রচার সম্পাদক ফাহিমা আক্তার। প্রশিক্ষণ ও অনুষ্ঠান বিষয়ক সম্পাদক রফিক উদ্দিন। তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক নিশাত তাসনিম। আপ্যায়ন সম্পাদক বিল্লাল হোসেন স্বাধীন এবং কার্যনির্বাহী সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন মামুন খান, সাদিয়া সোলতানা, মারিয়া বিনতে জহির ও আরিফুল ইসলাম অনিক।

    এ কার্যনির্বাহী কমিটি গঠনকালে উপস্থিত ছিলেন অনুপ্রাসের উপদেষ্টা ও ইংরেজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক হাবিবুর রহমান ও ফার্মেসি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এনামুল হক এবং প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ বিগত কার্যনির্বাহী পরিষদের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকবৃন্দ।

  • মাদকের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে: কুবিতে রাষ্ট্রপতি

    মাদকের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে: কুবিতে রাষ্ট্রপতি

    তাসফিক আব্দুল্লাহ, কুবি প্রতিনিধি : কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) প্রথম সমাবর্তনে শিক্ষার্থীদের মাদক থেকে দূরে থাকার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো: আবদুল হামিদ৷ পুরো বাংলাদেশ আজ মাদক-ইয়াবায় সয়লাব হয়ে যাচ্ছে এবং এতে দেশের তরুণেরা ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে উল্লেখ করে মাদকের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে তিনি গ্র্যাজুয়েট ও শিক্ষার্থীদের প্রতি আহ্বান জানান।

    সোমবার (২৭ জানুয়ারি) বিকাল ৩ টা থেকে শুরু হয় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিষেক সমাবর্তনের আনুষ্ঠানিকতা। রাষ্ট্রপতির আগমনের সাথে সাথে উচ্ছ্বসিত হয়ে উঠে গ্র্যাজুয়েটরা।

    রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘দেশে মাদক ঢোকার একটি অন্যতম রুট হচ্ছে কুমিল্লা। আমি অত্যন্ত ব্যথিত যে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মতো জায়গায় এই মাদকের বিস্তার সবচাইতে বেশি। মাদকের বিরুদ্ধে কঠিন পদক্ষেপ নিতে হবে। শিক্ষার্থীদের মাদকের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।’

    বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সমাবর্তনে বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশ্ব সেরা অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। সমাবর্তন বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘আমাদের যেসব প্রতিকূলতা আছে আসন্ন চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের তালে সেগুলো মানিয়ে নিতে হবে। ব্রিটেনের অনেক গ্রামে ব্রডব্যান্ড নাই। সেই তুলনায় আমাদের গ্রামগঞ্জে ইন্টারনেট পৌঁছে গেছে। আমরা আশাবাদী ২০২৪ সালের মধ্যে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, হংকংকে পিছিয়ে অর্থনীতিতে এগিয়ে যাবো।’

    এছাড়াও সমাবর্তনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. কাজী শহীদুল্লাহ।

    শিক্ষা উপমন্ত্রী তার বক্তব্যে বলেন, ‘কর্মক্ষেত্রে সফল হতে হলে হাতেকলমে প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই। শুধু পুঁথিগত বিদ্যায় আবদ্ধ থাকলেই চলবেনা নিতে হবে ব্যবহারিক শিক্ষাও। কেউ ব্যবসা প্রশাসন পড়লে তাকে পাশাপাশি প্রযুক্তির জ্ঞানটাও অর্জন করতে হবে।’

    বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যান তার বক্তব্যে বলেন, ‘আমি বিশেষভাবে আপ্লুত এখানে এসে যে এটি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সমাবর্তন। সকল গ্র্যাজুয়েটদের তাদের কর্মক্ষেত্রে অর্জিত শিক্ষা কাজে লাগাতে হবে। আধুনিক বাংলাদেশ গড়তে আপনারাই এগিয়ে আসবেন প্রত্যাশা করি। আপনাদেরকে সঠিক কাজটি করতে হবে।’

    সমাবর্তনে স্বাগত বক্তব্য রাখেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এমরান কবির চৌধুরী। তাঁর বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘প্রথমবারের মতো কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাবর্তন আয়োজিত হচ্ছে। উপাচার্য হিসেবে আজ আমি অত্যন্ত আনন্দিত। আজ যারা চূড়ান্ত সনদ পাচ্ছো তারা ভবিষ্যতে সফল হলেই কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সফলতা।’

    বিকাল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ মহামান্য রাষ্টপতির ঘোষণার মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি হয় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সমাবর্তন।

    শিক্ষার্থীদের সনদ প্রাপ্তি উদযাপনে সন্ধ্যার পর আয়োজিত হবে কনসার্ট। যেখানে উপস্থিত থাকবেন নগর বাউল জেমস।

  • সমাবর্তনকে ঘিরে কুবি ক্যাম্পাসে খুশির আমেজ

    সমাবর্তনকে ঘিরে কুবি ক্যাম্পাসে খুশির আমেজ

    তাসফিক আব্দুল্লাহ, কুবি প্রতিনিধি: “কেমন আছো? অনেক দিন পরে দেখা তোমার সাথে”
    “জ্বি ভাই,ভাল আছি, আপনি কেমন আছেন?”
    “আমিও ভাল আছি। চল, তোমার সাথে এক কাপ চা খেতে খেতে গল্প করা যাক” এভাবেই সিনিয়র- জুনিয়র,বন্ধু-বান্ধবের মিলন মেলায় পরিণত হয়েছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়।

    প্রতিষ্ঠার প্রায় ১৪ বছর পর আগামী সোমবার(২৭ জানুয়ারি) অভিষেক সমাবর্তন আয়োজন করতে যাচ্ছে লাল মাটির বিশ্ববিদ্যালয়টি। পুরো ক্যাম্পাস জুড়ে বিরাজ করছে সাজ সাজ বর। চারিদিকে গ্র্যাজুয়েটদের আনাগোনা।জোরকদমে চলছে সমাবর্তনের প্রস্তুতি। অনুষ্ঠান সফল করতে উপাচার্য,শিক্ষক সকলে বদ্ধপরিকর।

    পুরো ক্যাম্পাস জুড়ে এখন একটায় কথা সমাবর্তন! সমাবর্তন!!সমাবর্তন!!!লাল মাটির প্রতিটি ধূলিকণায় এখন উৎসবের আমেজ। সাবেক শিক্ষার্থীদের পদচারনায় মুখরিত হয়ে উঠেছে লাল মাটির কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়। তাঁদের কেউ কেউ সাথে এনেছে পিতা মাতা, কেউবা স্বামী- সন্তান নিয়ে হারিয়ে গেছে স্মৃতির পাতায়। কেমন ছিল সেই দিনগুলো!

    সমাবর্তনের ছুঁয়া লেগেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের আঙিনায়ও।ফুলে ফুলে ভরে উঠেছে চারপাশটা । রাতের বেলা দেখা যায় বাহারি রঙের বাতি। গান,গল্প আড্ডায় জমজমাট হয়ে আছে পুরো ক্যাম্পাস।সমাবর্তনের পোশাক, গাউন, টুপি, পড়ে বিভিন্ন ভঙ্গিতে ছবি তুলে স্মৃতির পাতায় ধরে রাখতে চায় প্রতিটি মুহূর্ত। ক্যাম্পাসের প্রতি ইটে জড়িয়ে আছে কতো স্মৃতি! কত না বলা কথা! প্রতিটি বিভাগে চলছে সাবেক শিক্ষার্থী আর শিক্ষকদের কুশল বিনিময়।

    সমাবর্তন অনুষ্ঠানের সভাপতি হিসেবে থাকছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য ও মহামান্য রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। সমাবর্তন বক্তা হিসেবে থাকছেন আইসিসির সাবেক সভাপতি ও গণপ্রজাতন্ত্রি বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামাল।

    সমাবর্তনে আগত গ্র্যাজুয়েটদের এবং আমন্ত্রিত অতিথিদের নিরাপত্তার ব্যাপারে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সর্তক দৃষ্টি রাখছে। আমন্ত্রণ পত্র ব্যতীত কাউকে অনুষ্ঠানে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না বলে প্রশাসন থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।

    লোক প্রশাসন,সপ্তম ব্যাচের সাবেক শিক্ষার্থী এ কে আযাদ বলেন, “সমাবর্তনের দিন প্রত্যেকটা শিক্ষার্থীর জীবনে অত্যন্ত আনন্দের একটা দিন। বিশেষ করে রাষ্ট্রপতির নিকট থেকে সনদগ্রহন এটি প্রত্যেকটি শিক্ষার্থীর জন্য অনুপ্রেরনা। আর এই দিনটিতে বাবা-মা,শিক্ষক,বড় ভাই ও বন্ধুদের সাথে মিলনমেলায় উৎসবের পরিপূর্নতা পায়। মনে হয় যেনো সেই প্রাণের ক্যাম্পাসে আগের মতই হাঁসি আনন্দে মেতে উঠে নিজেদের মধ্যে সকল ব্যর্থতা,গ্লানি ভুলে নিজেকে নতুনভাবে ফিরে পাওয়া কাজ করে।”

    ইংরেজি বিভাগের ৮ম ব্যাচের সাবেক শিক্ষার্থী সুজানা শিলান্তি জানান,” সমাবর্তন সকল ছাত্রছাত্রীর জন্য একটি স্বপ্নের ব্যাপার।আর সেটা যদি হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সমাবর্তন তখন আনন্দের মাত্রাটার সীমা ছাড়িয়ে যাওয়াটা স্বাভাবিক। এই ইতিহাসের অংশ হতে পেরে নিজেকে অনেকটা ভাগ্যবতী মনে হচ্ছে। সকল অনিয়ম, অভিযোগ ছাপিয়ে প্রাণের কুবির ১ম সমাবর্তন সফল হোক।”

    সমাবর্তনে ৬টি অনুষদের মোট ৫ হাজার ৬৪৮ জন শিক্ষার্থীকে মূল সনদ প্রদান করা হলেও ২ হাজার ৮৮৮ জন গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থী সমাবর্তনে নিবন্ধন করেছেন। এর মধ্যে স্নাতক ডিগ্রিধারী ১ হাজার ২২৩ জন এবং স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী ১ হাজার ৬৬৫ জনের অংশগ্রহণে ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে।

  • কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিষেক সমাবর্তন সোমবার

    কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিষেক সমাবর্তন সোমবার

    কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি: কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) প্রথম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হবে সোমবার (২৭ জানুয়ারি)।

    বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে ২৮৮৮ শিক্ষার্থী এ সমাবর্তনে অংশগ্রহণ করবেন। এতে রাষ্ট্রপতি ও কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় চ্যান্সেলর মো. আবদুল হামিদ উপস্থিত থাকার সদয় সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন।

    এছাড়া অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান ড. কাজী শহীদুল্লাহ। সমাবর্তন বক্তা হিসেবে বাংলাদেশ সরকারের অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ডিগ্রিধারীদের উদ্দেশে বক্তব্য প্রদান করবেন।

    বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র থেকে জানা গেছে, সমাবর্তনে ৬টি অনুষদের মোট ৫ হাজার ৬৪৮জন শিক্ষার্থীকে মূল সনদ প্রদান করা হবে। এরমধ্যে স্নাতক পর্যায়ের ৩ হাজার ৫৬১জন ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ২ হাজার ৮৭ জন। বিজ্ঞান অনুষদে মোট ১ হাজার ২জন (স্নাতক: ৬৬১ জন, স্নাতকোত্তর: ৩৪১ জন); কলা ও মানবিক অনুষদে মোট ৮৬৩ জন (স্নাতক: ৫২৮ জন, স্নাতকোত্তর: ৩৩৫ জন); সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদে মোট ১ হাজার ৪০৫ জন (স্নাতক: ৮৭৬ জন, স্নাতকোত্তর: ৫২৯ জন); বিজনেস স্টাডিজ অনুষদে মোট ১ হাজার ৯৩৮ জন (স্নাতক: ১ হাজার ১৬৭ জন, স্নাতকোত্তর: ৭৭১ জন); প্রকৌশল অনুষদে মোট ৪৪০ জন (স্নাতক: ৩২৯ জন, স্নাতকোত্তর: ১১১ জন)। আইন অনুষদভুক্ত আইন বিভাগ থেকে এখনো কোন শিক্ষার্থী ডিগ্রি অর্জন করেনি। সমাবর্তনে অংশগ্রহনে মোট ২ হাজার ৮৮৮ জন শিক্ষার্থী নিবন্ধন করেছেন।

    সমাবর্তনস্থলে আগতদের আমন্ত্রণপত্রটি অব্যশই সঙ্গে আনতে হবে। ডিগ্রিধারীদের সাথে জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা পাসপোর্ট সঙ্গে রাখতে বলা হয়েছে। এছাড়া মোবাইল ফোন, হ্যান্ডব্যাগ, ক্যামেরা, পানির বোতল বা অন্যকোন ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস সঙ্গে নিয়ে অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ করা যাবেনা। সমাবর্তনস্থলে শুধুমাত্র নিবন্ধিত ডিগ্রিধারী ও আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ প্রবেশ করতে পারবেন। ডিগ্রিধারীদের সাথে আগত অভিভাবক ও সন্তানেরা ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে প্রশাসনিক ভবন ও অ্যাকাডেমিক ভবনসমূহে অবস্থান করতে পারবেন।

    সূচী অনুযায়ী সমাবর্তনে অংশগ্রহণকারী ডিগ্রিধারীদের সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে দুপুর ২টার মধ্যে অনুষ্ঠানস্থলে আসন গ্রহণ করতে হবে। আমন্ত্রিত অতিথিদেরকে বিকেল আড়াইটার মধ্যে সমাবর্তনস্থলে আসন গ্রহণ করতে হবে। দুপুর ২টা ৫৫ মিনিটে শোভাযাত্রার মাধ্যমে সমাবর্তনের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হবে। বিকেল ৩টায় রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয় চ্যান্সেলরের আগমনের পর জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হবে। ৩টা ৯মিনিটে রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর সমাবর্তন উদ্বোধনের কথা রয়েছে। এরপর পর্যায়ক্রমে কুবি উপাচার্য, ইউজিসি চেয়ারম্যান, শিক্ষা উপমন্ত্রী, সমাবর্তন বক্তা ও সবশেষে সভাপতির ভাষণ প্রদান করবেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। এরমধ্যে রাষ্ট্রপতি ডিগ্রি এবং স্বর্ণপদক প্রদান করবেন। বিকেল ৪টা ৩মিনিটে সমাবর্তনের আনুষ্ঠানিকতা শেষ হবে।

    উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমরান কবির চৌধুরী গণমাধ্যমকে বলেন, সমাবর্তনের আয়োজন সফলভাবে সম্পন্ন করার জন্য আমরা উপকমিটি গঠন করেছি। প্রতিটি কমিটি সমাবর্তনের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে দিনভর কাজ করে যাচ্ছেন। আশা করছি একটি সফল সমাবর্তন উপহার দিতে পারব।