Tag: কোচিং সেন্টার

  • ২৬ এপ্রিল থেকে ২৩ মে সব কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে: শিক্ষামন্ত্রী

    ২৬ এপ্রিল থেকে ২৩ মে সব কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে: শিক্ষামন্ত্রী

    আগামী ৩০ এপ্রিল থেকে শুরু হচ্ছে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। এরই প্রেক্ষিতে ২৬ এপ্রিল (বুধবার) থেকে ২৩ মে পর্যন্ত দেশের সব কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে। মঙ্গলবার (২৫ এপ্রিল) রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটের সম্মেলনকক্ষে এ কথা জানান শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।

    শুরু হতে যাওয়া এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা সুষ্ঠু ও সুশৃঙ্খল পরিবেশে সম্পন্ন করতে জাতীয় মনিটরিং ও আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা শেষে ওই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

    সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা উপলক্ষে আগামী ২৬ এপ্রিল থেকে ২৩ মে পর্যন্ত কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে। সেই সঙ্গে কেন্দ্র সচিব ছাড়া কেউ মুঠোফোন ব্যবহার করতে পারবেন না।

    মন্ত্রী বলেন, এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা উপলক্ষে আগামী ২৬ এপ্রিল থেকে ২৩ মে পর্যন্ত কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে। সেই সঙ্গে কেন্দ্র সচিব ছাড়া কেউ মুঠোফোন ব্যবহার করতে পারবেন না। কেন্দ্র সচিব ছবি তোলা ও ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধাবিহীন একটি সাধারণ (ফিচার) ফোন ব্যবহার করতে পারবেন। অননুমোদিত ফোন বা ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহারকারীদের বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

    ট্রেজারি-থানা থেকে প্রশ্নপত্র গ্রহণ ও পরিবহন কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা, শিক্ষক, কর্মচারীরা কোনো ফোন ব্যবহার করতে পারবেন না এবং প্রশ্নপত্র বহন কাজে কালো কাঁচযুক্ত মাইক্রোবাস বা এমন কোনো যানবাহন ব্যবহার করা যাবে না।

    আগামী ৩০ এপ্রিল শুরু হচ্ছে চলতি বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। পরীক্ষা শুরু হবে সকাল ১০টায় এবং শেষ হবে দুপুর ১টায়। পরীক্ষা শুরুর কমপক্ষে ৩০ মিনিট আগে পরীক্ষার্থীদের অবশ্যই পরীক্ষার হলে প্রবেশ করতে হবে। অনিবার্য কারণে কোনো পরীক্ষার্থী দেরিতে কেন্দ্রে উপস্থিত হলে, তার নাম, রোল নম্বর, প্রবেশের সময়, বিলম্ব হওয়ার কারণ ইত্যাদি একটি রেজিস্টারে লিপিবদ্ধ করে ওইদিনই সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বোর্ডে প্রতিবেদন দিতে হবে।

     

  • চকবাজারে ওরাকল ও বিসিএস হেল্প লাইন নামে দুটি কোচিং সেন্টারকে জরিমানা

    চকবাজারে ওরাকল ও বিসিএস হেল্প লাইন নামে দুটি কোচিং সেন্টারকে জরিমানা

    চট্টগ্রাম ডেস্ক : চট্টগ্রাম নগরীর চকবাজার থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে ওরাকল ও বিসিএস হেল্প লাইন নামক দুটি কোচিং সেন্টারকে জরিমানা করেছে জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমান আদালত।

    করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সরকারি নির্দেশনা উপেক্ষা করে কোচিং সেন্টারে পাঠদান অব্যাহত রাখায় এ দুটি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।

    গোপন সূত্রের খবরে আজ বুধবার (২৫ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে পরিচালিত ভ্রাম্যমান আদালতের নের্তৃত্ব দেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. ওমর ফারুক।

    অভিযানের বিষয়ে তিনি জানান, চট্টগ্রামে হঠাৎ করে করোনার সংক্রমণ বাড়ছে। করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে চকবাজার কোচিং সেন্টারগুলোতে অভিযান চালানো হয়েছে।

    অভিযানে দুটি কোচিং সেন্টার খোলা পাওয়া গেছে। যারা একই ছাদের নিচে ছাত্রদের জড়ো করে বিপদজ্জনক পরিস্থিতি তৈরি করছে। এ কারণে চকবাজার গুলজার মোড়ে বিসিএস হেল্প লাইনকে ৫ হাজার টাকা ও ওরাকল কোচিংকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

    করোনা সংক্রমণ রোধে এ ধরনের অভিযান অব্যহত থাকবে বলেও তিনি জানিয়েছেন।

    রাজীব/২৪ ঘণ্টা

  • রাউজানে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কোচিং সেন্টার চালু, অর্থদন্ড

    রাউজানে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কোচিং সেন্টার চালু, অর্থদন্ড

    ২৪ ঘন্টা ডট নিউজ। রাউজান প্রতিনিধি : শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কোচিং সেন্টার চালু রাখায় রাউজানের কদলপুর ইউনিয়নে অভিযানে গিয়ে অর্থদন্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমান আদালত।

    আজ ১৯ মার্চ বৃহস্পতিবার সকালে রাউজান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জোনায়েদ কবির সোহাগ এ অভিযানের নের্তৃত্ব দেন।

    অভিযানে উপজেলার কদলপুরের ঈষান ভট্টের হাটে এম্বিশন কেয়ার কোচিং সেন্টারকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেন এ নির্বাহী কর্মকর্তা। এ সময় মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা তৌহিদ তালুকদার উপস্থিত ছিলেন।

    ২৪ ঘন্টা/নেজাম রানা/আরএসপি

  • কোচিং এর বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসনের অভিযান অব্যাহত : ২ কোচিংকে জরিমানা

    কোচিং এর বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসনের অভিযান অব্যাহত : ২ কোচিংকে জরিমানা

    চট্টগ্রাম নগরীর কোচিং সেন্টার বন্ধে অভিযান অব্যাহত রেখেছে জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমান আদালত। আজ রবিবার নগরীর লালখান বাজারের হাই লেভেল রোডে অভিযান চালিয়ে দুটি কোচিং সেন্টারকে জরিমানা করে সতর্ক করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।

    এছাড়াও নগরীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে দেখা যায় প্রায় সকল ধরনের কোচিং বন্ধ রয়েছে। বিভিন্ন কোচিং এবং প্রাইভেট হোম প্রতিষ্ঠান গেইটে সরকারী নিষেধাজ্ঞার কথা উল্লেখ করে সাইনবোর্ড টানিয়ে রাখা হয়েছে।

    জেলা প্রশাসনের জনসংযোগ শাখা থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।

    প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নগরীর লালখান বাজারের হাই লেভেল রোডে দুটি কোচিং খোলা রাখার দায়ে প্রাইভেট হোমের মালিক মো মোস্তাফিজুর রহমান ও লিডিং কোচিং সেন্টারের মালিক তানজীনুল করিম নামের দুই ব্যক্তিকে জরিমানা করা হয়। তাছাড়া ভবিষ্যতে সরকারী আদেশ অমান্য করবেনা মর্মে ভূল স্বীকার করায় সতর্ক করে দেওয়া হয়।

    জেলা প্রশাসনের চলমান অভিযানের কারনে অনেক কোচিং সেন্টার তাদের সকল কার্যক্রম সরকারী নির্দেশনা অনুযায়ী বন্ধ রাখছে। এমনকি তারা সাইনবোর্ডের মাধ্যমে নিজেদের অবস্থান জানাচ্ছে। সাইনবোর্ড থাকলেও ম্যজিস্ট্রেট কোচিং সেন্টারগুলো বাইরে থেকে তালাবদ্ধ পাওয়া যায়।

    এর আগের অভিযানে তিনটি প্রতিষ্ঠানকে সিলগালা করা হয় এবংং তিনজনকে মুচলেকার মাধ্যমে ছেড়ে দেয়া হয়।

  • ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত সব কোচিং বন্ধ রাখার নির্দেশ

    ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত সব কোচিং বন্ধ রাখার নির্দেশ

    শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি জানিয়েছেন, ২ নভেম্বর থেকে শুরু হতে যাওয়া জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষা চলাকালীন ২৫ অক্টোবর থেকে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত দেশের সব কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে। এছাড়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে গুজব ছড়ালে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    মঙ্গলবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষা-২০১৯ সংক্রান্ত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন।

    ২ নভেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) এবং জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষা। এ বছর মোট ২৬ লাখ ৬১ হাজার ৬৮২ জন শিক্ষার্থী এই দুই পরীক্ষায় অংশ নেবে। গত বছর এ সংখা ছিল ২৬ লাখ ৭০ হাজার ৩৩৩ জন। এবার জেএসসিতে ২২ লাখ ৬০ হাজার ৭১৬ জন ও জেডিসিতে ৪ লাখ ৯৬৬ জন শিক্ষার্থী অংশ নেবে।

    সংবাদ সম্মেলনে দীপু মনি জানান, এবার সারাদেশে মোট ২৯ হাজার ২৬২টি পরীক্ষা কেন্দ্রে জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। গত বছর ২৯ হাজার ৬৭৭টি কেন্দ্রে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এবার সারাদেশে মোট ২৬ লাখ ৬১ হাজার ৬৮২ জন শিক্ষার্থী জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষায় অংশ নেবে। এর মধ্যে ১২ লাখ ২১ হাজার ৬৯৫ জন ছাত্র ও ১৪ লাখ ৩৯ হাজার ৯৮৭ জন ছাত্রী রয়েছে। ২০১৯ সালের জেএসডি পরীক্ষীয় অনিয়মিত ২ লাখ ৩৩ হাজার ৩১০ জন ও জেডিসি পরীক্ষীয় ৩০ হাজার ২৯১ জন পরীক্ষার্থী রয়েছে।

    পরীক্ষায় ৭টি বিষয়ে ৬৫০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হবে। ইংরেজি ছাড়া সব বিষয়ে সৃজনশীল প্রশ্নে পরীক্ষা আয়োজন করা হবে। পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে হবে। যদি কেউ এ সময়ের পরে আসে তবে তার কারণ ও যাবতীয় তথ্য লিখে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে দিতে হবে। সেই তথ্য পরীক্ষা শেষে সংশ্লিষ্ট বোর্ডে পাঠাতে হবে।