Tag: গ্রেফতারি পরোয়ানা

  • প্রথম আলো সম্পাদকসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

    প্রথম আলো সম্পাদকসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

    বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণির ছাত্র নাইমুল আবরার রাহাতের মৃত্যুর ঘটনায় দায়ের করা মামলায় দৈনিক প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান, উপ-সম্পাদক আনিসুল হকসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।

    বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) ঢাকার অতিরিক্ত মহানগর হাকিম কায়সারুল ইসলাম মামলার অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে এ গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন।

    অন্য আসামিরা হলেন- কবির বকুল, শুভাশিষ প্রামাণিক শুভ, মহিতুল আলম পাভেল, শাহপরান তুষার, জসিম উদ্দিন অপু, মোশারফ হোসেন, সুজন, কামরুল হায়দার।

    এর আগে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও মোহাম্মদপুর থানার পরিদর্শক (ইন্সপেক্টর) আব্দুল আলীম আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ধারা ৩০৪(এ) অভিযোগের বিষয়ে সত্যতা প্রমাণিত হয়েছে মর্মে একটি প্রতিবেদন দাখিল করেন। প্রতিবেদনটি আমলে নিয়ে এই গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।

    বাদী পক্ষের আইনজীবী মো. ওমর ফারুক আসিফ এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

    উল্লেখ্য, গত বছরের ১ নভেম্বর প্রথম আলোর কিশোর ম্যাগাজিন ‘কিশোর আলো’র বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠান দেখতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা যায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের শিক্ষার্থী নাঈমুল আবরার (১৫)। সে নবম শ্রেণির (দিবা) ‘গ’ শাখার ছাত্র ছিল। ঘটনার পরদিন মোহাম্মদপুর থানায় একটি মামলা করেন আবরারের বাবা মজিবুর রহমান।

  • এসকে সিনহার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

    এসকে সিনহার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

    সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহাসহ (এসকে সিনহা) ১১ জনের বিরুদ্ধে ফারমার্স ব্যাংকের গুলশান শাখা থেকে ৪ কোটি টাকার ভুয়া ঋণ সৃষ্টি করে অর্থ আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে দায়ের করা দুদকের মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত। পরোয়ানা কার্যকরের বিষয়ে প্রতিবেদন জমা দিতে ২২ জানুয়ারি দিন ধার্য করেছে আদালত।

    রবিবার ঢাকার সিনিয়র স্পেশাল জজ কেএম ইমরুল কায়েশ তাদের বিরুদ্ধে দাখিল করা অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে এ আদেশ দেন।

    এর আগে, গত বছরের ১০ জুলাই ফারমার্স ব্যাংক থেকে চার কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে সাবেক প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহাসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন দুদক পরিচালক সৈয়দ ইকবাল হোসেন। এসকে সিনহা ছাড়া মামলার অপর আসামিরা হলেন, ফারমার্স ব্যাংকের (বর্তমানে পদ্মা ব্যাংক) সাবেক এমডি এ কে এম শামীম, সাবেক এসইভিপি গাজী সালাহউদ্দিন, ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট স্বপন কুমার রায়, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. জিয়াউদ্দিন আহমেদ, ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট সাফিউদ্দিন আসকারী, ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. লুৎফুল হক, ব্যাংক গ্রাহক টাঙ্গাইলের বাসিন্দা মো. শাহজাহান, একই এলাকার নিরঞ্জন চন্দ্র সাহা, রনজিৎ চন্দ্র সাহা ও তার স্ত্রী সান্ত্রী রায়।

    ফারমার্স ব্যাংকের দুইটি অ্যাকাউন্ট থেকে চার কোটি টাকা ঋণ নেয়ার ক্ষেত্রে জালিয়াতির প্রমাণ পাওয়ার কথা সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন দুদক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ।

    ব্যবসায়ী শাহজাহান ও নিরঞ্জন ফারমার্স ব্যাংকের গুলশান শাখা থেকে চার কোটি টাকা ঋণ পেয়েছিলেন। সেই টাকা রণজিৎ চন্দ্র সাহার হাত ঘুরে বিচারপতি সিনহার বাড়ি বিক্রির টাকা হিসেবে দেখিয়ে তার ব্যাংক হিসেবে ঢুকেছে বলে অভিযোগ পাওয়ার পর তদন্তে নামে দুদক। গত ৪ ডিসেম্বর এই মামলায় অভিযোগপত্র অনুমোদন দেয় দুদক।

  • ড. ইউনূসের গ্রেফতারি পরোয়ানা হাইকোর্টে স্থগিত

    ড. ইউনূসের গ্রেফতারি পরোয়ানা হাইকোর্টে স্থগিত

    প্রতিষ্ঠানে ট্রেড ইউনিয়ন গঠন করায় চাকরিচ্যুতের অভিযোগে দায়ের করা তিন মামলায় নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে জারি হওয়া গ্রেফতারি পরোয়ানা স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট।

    আজ সোমবার হাইকোর্টের একটি দ্বৈত বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

    এর আাগে বুধবার ইউনূসের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতের চেয়ারম্যান রহিবুল ইসলাম।

    নিজের প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ কমিউনিকেশন্স প্রতিষ্ঠানে ট্রেড ইউনিয়ন গঠন করায় চাকরিচ্যুতের অভিযোগে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মামলাগুলো দায়ের করা হয়।

    ওই তিন মামলায় সমনের জবাব দেয়ার জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু ড. ইউনূস আদালতে উপস্থিত না হওয়ায় তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়।

    মামলার অপর দুই আসামি হলেন প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজনীন সুলতানা ও উপ-মহাব্যবস্থাপক খন্দকার আবু আবেদীন।

  • ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

    ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

    বাংলাদেশের একমাত্র নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।

    গ্রামীণ কমিউনিকেশন্স প্রতিষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানে ট্রেড ইউনিয়ন গঠন করায় চাকরিচ্যুতের অভিযোগে দায়ের করা তিন মামলায় তার বিরুদ্ধে বুধবার এ গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতের চেয়ারম্যান রহিবুল ইসলাম।

    এদিন তিন মামলায় ড. ইউনূসের সমনের জবাব দেয়ার জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু তিনি আদালতে উপস্থিত না হওয়ায় পরোয়ানা জারি করা হয়।

    ড. ইউনূসের আইনজীবী রাজু আহম্মেদ আদালতকে বলেন, ড. ইউনূস সম্মানিত ব্যক্তি। তিনি ব্যবসার কাজে বিদেশ অবস্থান করছেন। তিনি দেশে আসলে আদালতে উপস্থিত হবেন।

    মামলার বাদী প্রস্তাবিত গ্রামীণ কমিউনিকেশন্স শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সালাম বলেন, প্রতিষ্ঠানে ইউনিয়ন গঠন করায় চাকরিচ্যুতের করায় আমরা ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মামলা করি। তিনি আজ (বুধবার) আদালতে উপস্থিত না হওয়ায় আদালত তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন।

    অপরদিকে গ্রামীণ কমিউনিকেশন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজনীন সুলতানা ও উপ-মহাব্যবস্থাপক খন্দকার আবু আবেদীন আত্মসমর্পন করে জামিন আবেদন করলে আদালত তা মঞ্জুর করেন।

    এর আগে গত ৩ জুলাই ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ তিন জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন গ্রামীণ কমিউনিকেশন্সের সদ্য চাকরিচ্যুত সাবেক তিন কর্মচারীর। আদালত ৮ অক্টোবর তাদের হাজির হওয়ার জন্য সমন জারি করেন।

    মামলার অপর দুই আসামি হলেন প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজনীন সুলতানা ও উপ-মহাব্যবস্থাপক খন্দকার আবু আবেদীন।