Tag: চক্ষু সেবা

  • লায়ন্স ক্লাব অব চিটাগাং প্রগ্রেসিভ ওয়েষ্টের সহায়তায় হলদিয়াতে এক হাজার মানুষকে চিকিৎসা সেবা

    লায়ন্স ক্লাব অব চিটাগাং প্রগ্রেসিভ ওয়েষ্টের সহায়তায় হলদিয়াতে এক হাজার মানুষকে চিকিৎসা সেবা

    ফটিকছড়ি প্রতিনিধিঃ লায়ন্স ক্লাব অব চিটাগাং প্রগ্রেসিভ ওয়েষ্টের উদ্দ্যোগে আজ রাউজান উপজেলার ১নং হলদিয়া ইউনিয়নের সিন্ধুরাজ-মল্লিকা রাণী ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা এবং লায়ন্স ক্লাব অব চিটাগং প্রোগ্রেসিভ ওয়েস্ট এর “এলসিআইএফ”কো-অর্ডিনেটর লায়ন অনুত্তর বড়ুয়ার আহ্বানে হলদিয়া কুঞ্জবন বৌদ্ধ বিহারে গ্রামীন জনপদের ১ হাজারের বেশি মানুষের চোখের পরীক্ষা-নিরীক্ষাসহ ঔষুধ বিতরণ করা হয়, রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ও ডায়াবেটিস পরীক্ষা করা হয়।

    উক্ত সেবাকার্য আয়োজন থেকে বেশি সমস্যায় রয়েছে এরকম ৪২ জন নিয়ে লায়ন্স চক্ষু হাসপাতালে চোখের ছানি এবং অপারেশন করার জন্য নির্ধারিত হয়।

    ক্লাব জোন চেয়ারপারসন অধ্যাপক লায়ন ববি বড়ুয়ার সঞ্চালনায় ক্লাব প্রেসিডেন্ট লায়ন ধনঞ্জয় বড়ুয়া রুবেল এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন ১ম ডিস্ট্রিক্ট গবভর্নর লায়ন শেখ শামসুদ্দিন সিদ্দিকী পিএমজেএফ, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিখ্যাত “সিদ্ধার্থ-বুদ্ধ” ফিল্মে বুদ্ধের ভূমিকায় অভিনয়কারী ড.গগন মালিক, সম্মানিত অতিথি ছিলেন ২য় ডিস্ট্রিক্ট গবভর্নর লায়ন মোঃ এম মহিউদ্দিন চৌধুরী পিএমজেএফ, এডভাইজার লায়ন আদর্শ কুমার বড়ুয়া পিএমজেএফ।

    আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন লায়ন নিপু কান্তি বড়ুয়া, লায়ন স্বরুপ বিকাশ বড়ুয়া বিতান, লায়ন রনজিত বড়ুয়া রক্তিম, লায়ন সুকান্ত বড়ুয়া, বাংলাদেশ বৌদ্ধ সমিতি যুব এর সাধারণ সম্পাদক বাবু স্বপন কুমার বড়ুয়া, প্রকৌশলী বাবু সবুজ বড়ুয়া, নারী নেত্রী সঞ্চিত বড়ুয়া, শিল্পী বড়ুয়া এবং লিও ক্লাব অব চিটাগং প্রোগ্রেসিভ ওয়েস্ট এর প্রেসিডেন্ট- লিও মুহাম্মাদ হাছবী, সেক্রেটারি -লিও মোঃ তানভীর রহামান,ভাইস প্রেসিডেন্ট – লিও মুহাম্মাদ মিজান ভাইস প্রেসিডেন্ট- ফকরুদ্দিন মুহাম্মাদ রাইহান, জয়েন্ট ট্রেজারার- লিও মুরাদুল ইসলাম, প্রোগ্রাম চেয়ারম্যান -লিও আরিয়ান, সিস্টার কো-অর্ডিনেটর লিও সুস্মিতা বড়ুয়া পূর্ণা, জয়েন্ট সিস্টার কো-অর্ডিনেটর লিও নাবিহা ওয়াসিমাত, লিও নিজাম।

    এন-কে

  • আনোয়ারার শেভরণে যুক্ত হলো আধুনিক প্রযুক্তির ‘চক্ষু সেবা’

    আনোয়ারার শেভরণে যুক্ত হলো আধুনিক প্রযুক্তির ‘চক্ষু সেবা’

    নিজস্ব প্রতিনিধি : চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় শেভরণ ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরিতে যুক্ত হলো আধুনিক মানের চক্ষু রিসার্চ সেন্টার।

    শনিবার (২৮ নভেম্বর) দুপুরে উপজেলার চাতরী চৌমহনীর সেভরণ শাখায় এর কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়।

    এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানের উদ্বোধক ছিলেন রিসার্চ সেন্টারের সমন্বয়ক ডা. এম এ করিম। শেভরণ ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরি আনোয়ারা শাখার চেয়ারম্যান ডা. খন্দকার আবদুল্লাহ আল মাহমুদ সোহেলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তৃতা করেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক মীর মোশাররফ হোসেন।

    ব্যবস্থাপক মিজানুর রহমান ও সুমন বিশ্বাসের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন, ডা. শামীম আল মামুন, ডা. মোহাম্মদ এহসান, ডা. আবদুল মান্নান সিকদার, ডা. গিয়াস উদ্দিন, ডা. এম মুজিবুর রহমান, ফিন্যান্স ডিরেক্টর মীর নাজের আহমদ, পরিচালক শাহাদাত হোসেন প্রমূখ।

    চট্টগ্রামের বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডা. এম এ করিমের তত্ত্বাবধানে এই চক্ষু রিসার্চ সেন্টারে একদল বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নিয়মিত চোখের চিকিৎসা সেবা দেবেন।এছাড়াও দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে চক্ষু রিসার্চ সেন্টারে চালু করা হয়েছে ডায়াবেটিস সেন্টার, ফিজিওথেরাপি সেন্টার, খৎনা সেন্টার।

    বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, আধুনিক প্রযুক্তি, সেরা চিকিৎসা সরঞ্জামের সমন্বয়ে পরিচালিত এই সমন্বিত চিকিৎসা কেন্দ্র যেখানে সাধারণ মানুষ সীমিত খরচে কাংখিত সেবা পাবেন বলে জানান উদ্যোক্তারা।

    ব্যবস্থাপনা পরিচালক মীর মোশাররফ হোসেন জানান, শেভরণ সেবা ও মানে কখনো ছাড় দেয় না। আমরা সব সময় মানুষের সেবায় এগিয়ে থাকতে চাই। আনোয়ারায় এই নতুন চক্ষু রিসার্চ সেন্টারে আনোয়ারাবাসী সীমিত খরচে রাজধানী ঢাকা ও চট্টগ্রামের সেবা পাবেন। শহরের সেরা চক্ষু বিশেষজ্ঞগণ এখানে চেম্বার করবেন। ডায়বেটিস, ফিজিওথেরাপি, খৎনা সেন্টারেও নতুনত্বের ছোঁয়া পাবেন।

    চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডা. এম এ করিম বলেন, সুস্থ চোখ মানেই সুন্দর জীবন। আমরা এই সত্যটাকে ধারণ করে বিশ্বমানের চোখের চিকিৎসা আনোয়ারাবাসী তথা এই অঞ্চলের মানুষের কাছে পৌঁছে দেবো। কম খরচে আনোয়ারার সেভরণে রোগীরা চক্ষু সেবা পাবেন।

    চক্ষু রিসার্চ সেন্টারে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের তত্ত্বাবধানে চোখের সমস্যা নির্ণয়, ব্যবস্থাপত্রসহ সকল অপারেশনের সুযোগ থাকছে। এছাড়ে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী নির্ভুল পাওয়ারের চশমা নির্বাচনে থাকছে শেভরণ অপটিকসে আলাদা ইউনিট। যেখানে বিশেষ ছাড়ে সব ধরনের চশমা বিক্রি করা হবে।

    উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ৫ শতাধিক এতিম ও দুস্থ শিক্ষার্থীদের মধ্যে খাবার ও শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়।