Tag: চট্টগ্রাম ওয়াসা

  • চট্টগ্রাম ওয়াসায় দুদক টিম

    চট্টগ্রাম ওয়াসায় দুদক টিম

    চট্টগ্রাম ওয়াসার পাম্প অপারেটর নিয়োগ ও বিভিন্ন প্রজেক্টে আর্থিক অনিয়ম তদন্তে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এরই অংশ হিসেবে বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে চট্টগ্রাম ওয়াসায় আসেন দুদকের উপ পরিচালক ফখরুল ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি টিম।

    এসময় ওয়াসার চেয়ারম্যান এ কে এম ফজলুল্লাহ ও প্রধান প্রকৌশলী মাকুসদ আলমের সঙ্গে দেখা করেন তারা।

    দুদকের উপ পরিচালক ফখরুল ইসলাম বলেন, বেশ কিছুদিন আগে ওয়াসার পাম্প অপারেটর নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। এ নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। বিষয়টি তদন্তে এসেছি। এছাড়া বিভিন্ন প্রজেক্টের বিষয় নিয়েও আমরা প্রয়োজনীয় নথিপত্র সংগ্রহ করেছি। সবকিছু যাচাই-বাছাই করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করবো।

    নথিপত্রে কোনো অনিয়ম পাওয়া গেছে কিনা এমন প্রশ্নে তদন্তাধীন বিষয়ে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

    এ বিষয়ে চট্টগ্রাম ওয়াসার এমডি এ কে এম ফজলুল্লাহ ও প্রধান প্রকৌশলী মাকসুদ আলমকে একাধিকবার ফোন করলেও তারা ফোন ধরেননি।

    প্রসঙ্গত, প্রজেক্টের অধিন প্রকৌশলী নিয়োগ দিয়ে পরে তা ওয়াসায় স্থায়ী করা, পাম্প অপারেটর নিয়োগ ও মিটার পরিদর্শক নিয়োগ নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে চট্টগ্রাম ওয়াসার বিরুদ্ধে।

  • ঘুষ ছাড়া চেক পাস হয় না, ওয়াসার ঠিকাদাররা হয়রানির শিকার

    ঘুষ ছাড়া চেক পাস হয় না, ওয়াসার ঠিকাদাররা হয়রানির শিকার

    চট্টগ্রাম ওয়াসার ঠিকাদারেরা হয়রানির শিকার। এমন প্রশ্নের সদুত্তর মিলছে না ওয়াসা অফিসে। ৫/৬ দিন হিসাব বিভাগে ঠিকাদারদের প্রাপ্য বিল আটকে থাকার অভিযোগ তুলেন তারা। সম্প্রতি চট্টগ্রাম ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর একটি অভিযোগ জমা দিয়েছেন।

    ‘চট্টগ্রাম ওয়াসা ঠিকাদার সমিতি’র সংগঠনের প্যাডে বাণিজ্যিক ব্যবস্থাপক কর্তৃক হয়রানি প্রসঙ্গে এ লিখিত অভিযোগ দিয়েছে সংগঠনটি। অভিযোগ করে এর একটি কপি মন্ত্রণালয়েও পাঠানো হয়েছে এমন দাবি ঠিকাদার সমিতির।

    প্রত্যক্ষভাবে দেখা গেছে, চট্টগ্রাম ওয়াসা ঠিকাদার সমিতি গত ১১ এপ্রিল এ প্রতিষ্ঠানের প্যাডে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক অভিযোগ পাঠিয়েছে ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর। এতে অভিযোগ বরাতে উল্লেখ করেন, সমিতির সদস্যরা পাইপ লাইন মেরামত কেমিক্যাল সরবরাহ করে আসছে দীর্ঘ ২০ বছরেরও বেশি সময়। কিন্তু বিভিন্ন কাজের বিলের ফাইল হিসাব শাখায় যাওয়ার পর বাণিজ্যিক ব্যবস্থাপক বিভিন্নভাবে হয়রানি করেন। এ দফতরে প্রতিটি ফাইল ৫/৬ দিন আটকা পড়ে থাকে। সমিতির পক্ষ থেকে বাণিজ্যিক ব্যবস্থাপকের সঙ্গে দেখা করার পরও সমাধান করা যাচ্ছে না। তিনি ফাইলের জন্য চুক্তিমূল্য অনুসারে সুবিধা দাবি করেন। অনেক সময় বিলের ফাইলে স্বাক্ষর দিলেও চেকে স্বাক্ষর করেন না। সপ্তাহ খানেক পর চেকে স্বাক্ষর করেন। এছাড়াও পূর্বের রেটে কাজ করছে ঠিকাদাররা কারণ বর্তমান রেট অনেক বেশি। অনেক সময় লোকসান দিয়েও কাজ করতে হয়। অনেক ঠিকাদার ক্ষুব্ধ এখন কাজ করতে রাজি না তারা। তারপরও সমিতি তাদেরকে মানিয়ে কাজ করাচ্ছে ।

    এ ব্যপারে চট্টগ্রাম ওয়াসার বাণিজ্যিক ব্যবস্থাপক আবু সাফায়াত মোহাম্মদ শাহেদুল ইসলাম সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বলেন, চট্টগ্রাম ওয়াসা ইজিপি ছাড়া টেন্ডার করে না। অফিসিয়াল মিটিং ছাড়াও ওয়াসার ভূ-সম্পত্তি বিভাগের জটিলতাও আমাকেই সমাধান করতে হয়ে। ফলে হিসাব বিভাগের ফাইলগুলো পর্যবেক্ষণ করতে সময় লাগতে পারে। তাছাড়া অডিট বিভাগের বিষয়টিও মাথায় রাখতে হয়। না হয় অডিট আপত্তি পড়ে ঠিকাদারদের ফাইলের বিপরীতে। এছাড়া ইজিপি’র শর্তানুযায়ী বিল পেমেন্ট সিস্টেমের ৫৯ নং পৃষ্ঠায় ৬৫ নং ধারায় উল্ল্যেখ রয়েছে, হিসাব বিভাগ বিল পরিশোধে সর্বোচ্চ ২৮ দিন সময় নিতে পারবে। যদি আমি কর্মস্থলে থাকি তাহলে আমার কোন ফাইলে ২/৩ দিনের বেশি সময় ক্ষেপন হয়নি।

    এ বিষয়ে ঠিকাদার সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবছার উদ্দিন কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি জবাবে বলেন, হিসাব বিভাগে ৫/৬ দিন ফাইল আটকে থাকে। চেকের বিপরীতে কি পরিমাণ ঘুষ দাবি করেন এমন প্রসঙ্গে বলেন, শতকরা ১ ভাগ দিতে হয়। নাম প্রকাশ না করার শর্তে আরেক ঠিকাদার বলেন, এই ১ পারসেন্ট ঘুষ দেওয়ার পর‌ও বাণিজ্যিক ব্যাবস্হাপক তাদের ফাইল আটকে রাখেন বলে দাবি করেন তারা।

  • অনুমতি ছাড়া সড়ক কাটায় ওয়াসার মালামাল জব্দ করলো চসিক

    অনুমতি ছাড়া সড়ক কাটায় ওয়াসার মালামাল জব্দ করলো চসিক

    চট্টগ্রাম ডেস্ক : চট্টগ্রাম বিমান বন্দর সড়কে অনুমতি না নিয়ে সড়ক কাটায় চট্টগ্রাম ওয়াসার মালামাল জব্দসহ কাজ বন্ধ করে দিয়েছে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন।

    আজ সোমবার (৯ নভেম্বর) বিকেলে অনুমতি ছাড়া সড়ক কাটার খবর পেয়ে তাৎক্ষনিক ঝটিকা পরিদর্শনে গিয়ে সত্যতা পান। এসময় সড়ক কাটার মালামাল জব্দ করে কাজ বন্ধ করে দেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী লে.কর্ণেল সোহেল আহমেদ।

    জব্দকৃত মালামালের মধ্যে রয়েছে বোর হোল ড্রিলিং মেশিন, একটি পিকআপ ভ্যাট ও অন্যান্য যন্ত্রপাতি। সিটি কর্পোরেশনের প্রকৌশল বিভাগের টীমে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কর্পোরেশনের নির্বাহী প্রকৌশলী অসীম বড়–য়া ও সহকারী প্রকৌশলী আশিকুল ইসলাম।

    পূবানুমতি ও রোডম্যাপ ছাড়া নগরীর আর কোন সড়ক চট্টগ্রাম ওয়াসা যাতে কাটতে না পারে সে ব্যাপারে ওয়াসার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের জানিয়ে দেওয়ার জন্য মৌাখিকভাবে নির্দেশনা দেন ঢাকায় দাপ্তরিক কাজে অবস্থারত চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন।

    প্রয়োজনে তিনি ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালকে ফোনে এ ব্যাপারে জানাবে উল্লেখ করে তিনি বলেন আমরা রাস্তা মেরামত করবো ওয়াসা তাদের ইচ্ছামাফিক কাটবে এটা মানা যায় না, হতে পারেনা।

    ২৪ ঘণ্টা/রাজীব

  • টাকার বিনিময়ে পান ও ব্যবহার অনুপযোগী পানি সরবরাহ ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ: সুজন

    টাকার বিনিময়ে পান ও ব্যবহার অনুপযোগী পানি সরবরাহ ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ: সুজন

    টাকার বিনিময়ে পান ও ব্যবহার অনুপযোগী পানি সরবরাহ ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি খোরশেদ আলম সুজন।

    তিনি আজ রবিবার (২৬ জুলাই) সকাল সাড়ে ১১টায় গ্রাহক সমস্যা সমাধান এবং নগরীতে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ নিশ্চিতকরণে চট্টগ্রাম ওয়াসার প্রধান প্রকৌশলী মাকসুদ আলম এর সাথে তাঁর দপ্তরে মতবিনিময়কালে এ মন্তব্য করেন।

    এ সময় জনদুর্ভোগ লাঘবে জনতার ঐক্য চাই শীর্ষক নাগরিক উদ্যোগের প্রধান উপদেষ্টা সুজন বলেন, প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিকতা এবং প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দের ফলে চট্টগ্রামবাসীর জন্য সুপেয় পানি সরবরাহ এবং স্যুয়ারেজ ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ গ্রহণ করে চট্টগ্রাম ওয়াসা। নগরবাসীর পানির চাহিদাকে মাথায় রেখে পানির উৎস বৃদ্ধি এবং সঞ্চালন লাইনের কাজও চলছে পুরোদমে। তবে যত্রতত্র ওয়াসার রাস্তা খুড়াখুড়ি নগরবাসীর যন্ত্রণার কারণ হয়ে দাড়িয়েছে। বিভিন্ন সড়কে ওয়াসার খুড়াখুড়ি কেন্দ্রিক যানজট নগরবাসীর দুর্ভোগ আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। এতো কিছুর পরেও সুপেয় পানি সরবরাহ নিশ্চিত হলে স্বস্তিতে থাকতো নগরবাসী।

    তিনি বলেন, কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় এই যে ওয়াসার কতিপয় অসাধু-অযোগ্য কর্মকর্তা কর্মচারীর কারণে প্রধানমন্ত্রীর সে উদ্যোগ ভেস্তে যেতে চলেছে। নগরবাসীকে সুপেয় পানির পরিবর্তে এখন নোংরা, আয়রন এবং শ্যাওলাযুক্ত পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। যা পান করা তো দূরে থাকুক গৃহস্থালি কাজেও ব্যবহার করা যাচ্ছে না। দিনের পর দিন এ অবস্থা চলতে থাকলেও পরিস্থিতির উন্নয়নে ওয়াসার পক্ষ থেকে কোন প্রকার উদ্যোগ গ্রহন করা হয়নি যা অত্যন্ত অমানবিক। অথচ প্রতিনিয়তই ঐসব এলাকার গ্রাহকগণ বিল পরিশোধ করে আসছে।

    বিশেষ করে নগরীর বৃহত্তর বাকলিয়া, সুপারিওয়ালা পাড়া, ধনিয়ালা পাড়া, উত্তর কাট্টলী এবং দক্ষিণ পতেঙ্গা এলাকার গ্রাহকগণ অত্যধিক ভোগান্তিতে রয়েছে। সুপেয় পানির অভাবে নগরীর বিভিন্ন এলাকার জনগন বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে।

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চট্টগ্রামের জনগনের জন্য হাজার হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করছে তারপরও ওয়াসার পানির জন্য হাহাকার সরকারের বিরুদ্ধে কোন সুগভীর চক্রান্ত কি-না তা ভেবে দেখার এখনই সময়। সরকার এবং জনগনের মধ্যে দুরত্ব সৃষ্টি করার প্রয়াসে ওয়াসার ভিতরে লুকিয়ে থাকা বিশেষ কোন গোষ্ঠী পরিকল্পিতভাবে এ ধরনের ঘটনা ঘটাচ্ছে বলেও সন্দেহ প্রকাশ করেন তিনি।

    করোনা কিংবা অন্য কোন অজুহাতে জনগনের দোর গোড়ায় সুপেয় পানি সরবরাহ বাঁধাগ্রস্ত হলে তা কোনভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

    তিনি আগামী ১৫ দিনের মধ্যে উদ্ভুত পরিস্থিতির উন্নতি না হলে ঐসব এলাকার গ্রাহকগণ ওয়াসা অফিস ঘেরাও করতে বাধ্য হবে বলেও হুশিয়ারি উচ্চারন করেন। টাকার বিনিময়ে নগরবাসীকে পান ও ব্যবহার অনুপযোগী পানি সরবরাহ করা হলে ওয়াসার চেয়ার দখল করে কারো বসে থাকার কোন অধিকার নেই বলে মনে করেন সুজন।

    পরে বিভিন্ন এলাকা থেকে সংগ্রহ করা নোংরা, আয়রন এবং শ্যাওলাযুক্ত পানির নমুনা ওয়াসার প্রধান প্রকৌশলীকে উপহার দেন তিনি। যে সব এলাকায় ওয়াসার উন্নয়ন কাজের জন্য পানি সরবরাহ বিঘ্নিত হচ্ছে সে সব এলাকায় ভাউচারের মাধ্যমে পানি সরবরাহ নিশ্চিত করার অনুরোধ জানান তিনি।

    তিনি আরো বলেন নোংরা, দুর্গন্ধযুক্ত পানি পান করে যদি কোন নগরবাসী অসুস্থ হন সেক্ষেত্রে নাগরিক উদ্যোগ জনস্বার্থে ওয়াসার বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের করবে বলে জানান তিনি।

    ওয়াসার প্রধান প্রকৌশলী মাকসুদ আলম নাগরিক উদ্যোগের নেতৃবৃন্দকে ওয়াসা ভবনে নাগরিক সমস্যাবলী নিয়ে মতবিনিময় করতে আসায় ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

    তিনি বলেন নাগরিকগন যতই সচেতন হবেন ততই বিভিন্ন সেবাধর্মী প্রতিষ্টানে সুশাসন এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে। বর্তমানে ১০০ বছরের মহাপরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে চট্টগ্রাম ওয়াসা। প্রায় সাড়ে ৬০০ কিলোমিটার পাইপ লাইন নির্মাণের কাজ চলমান। বর্তমান সরকারের আমলেই একসাথে ওয়াসার সব উন্নয়ন কর্মকান্ডের শুরু হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর ঐকান্তিক আগ্রহে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে ইতিমধ্যে ৩টি বৃহৎ প্রকল্পের মধ্যে ২টি প্রকল্প পুরোপুরি সমাপ্ত হয়েছে। তবে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় নোংরা, আয়রন এবং শ্যাওলাযুক্ত পানি সরবরাহ করা হচ্ছে যা অত্যন্ত দুঃখজনক। উন্নয়ন কর্মকান্ড চলমান থাকায় কোথাও পাইপ লিকেজ হয়ে এ ধরণের পানি সরবরাহ হতে পারে বলে নেতৃবৃন্দকে জানান তিনি।

    তিনি নগরবাসীকে আশ্বস্ত করে বলেন খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে উক্ত সমস্যার সমাধান করা হবে। নগরবাসী যাতে সুপেয় পানি পান করতে পারে সেজন্য ওয়াসার সকল কর্মকর্তা কর্মচারী আন্তরিক। তিনি নগরবাসীকে যে কোন সমস্যা কিংবা অসুবিধায় সরাসরি ওয়াসা অফিসে এসে যোগাযোগ করার অনুরোধ জানান।

    এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র পরিচালক সৈয়দ ছগীর আহমদ, ওয়াসার নির্বাহী প্রকৌশলী রানা দাশ, হাজী মোঃ ইলিয়াছ, সংগঠনের সদস্য সচিব হাজী মোঃ হোসেন, মোরশেদ আলম, মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি ইমরান আহমেদ ইমু, ওয়াসা সিবিএ সাধারণ সম্পাদক তাজুল ইসলাম, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক খোরশেদ আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল আমিন, মোঃ শাহজাহান, সালাউদ্দিন জিকু, আশীষ সরকার নয়ন প্রমূখ।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • চট্টগ্রাম ওয়াসার এমডি করোনায় আক্রান্ত

    চট্টগ্রাম ওয়াসার এমডি করোনায় আক্রান্ত

    করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন চট্টগ্রাম ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে এম ফজলুল্লাহ।

    শুক্রবার (২৯ মে) ফৌজদারহাটের বিআইটিআইডি ল্যাবের নমুনা পরীক্ষায় তিনি করোনা পজিটিভ রোগী হিসেবে শনাক্ত হন।

    ওয়াসা সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, চট্টগ্রাম ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে এম ফজলুল্লাহর মধ্যে বেশ কয়েকদিন ধরেই করোনার নানা উপসর্গ দৃশ্যমান ছিল। এরপর গত ২৩ মে তিনি করোনার নমুনা দেন।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর