Tag: চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন

  • চট্টগ্রামে মাস্ক না পরায় ৩১ জনকে জরিমানা

    চট্টগ্রামে মাস্ক না পরায় ৩১ জনকে জরিমানা

    চট্টগ্রাম মহানগরীতে মাস্ক ব্যবহার না করায় ৩১ জনকে ৩ হাজার ৯৮০ টাকা জরিমানা করেছে জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত। জরিমানার পাশাপাশি জনসচেতনতা সৃষ্টিতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের মাঝে বিনামূল্যে মাস্কও বিতরণ করা হয়।

    বৃহস্পতিবার (২৬ নভেম্বর) সকাল থেকে নগরীর কোতোয়ালী মোড়, নিউ মার্কেট, নতুন ব্রীজ এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান পরিচালনা করেছেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।

    জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সুরাইয়া ইয়াসমিন নতুন ব্রীজ এলাকায় অভিযান চালিয়ে ১৫টি মামলায় ১৫ জনকে ১৫’শ ৫০ টাকা জরিমানা করেন। এসময় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রায় ২০০টি মাস্ক বিতরণ করা হয়।

    অন্যদিকে নগরীর কোতোয়ালী মোড় ও নিউ মার্কেট এলাকায় অভিযান চালায় জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মারজান হোসেন। অভিযানে ১৫টি মামলায় ১৬ জনকে ২ হাজার ৪৩০ টাকা জরিমানা করা হয় এবং জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিনামূল্যে ৫০টি মাস্ক বিতরণ করা হয়েছে।

  • মাস্ক না পড়ে রাস্তায়-বিপনী বিতানে ঘুরাঘুরি, ম্যাজিস্ট্রেটের হাতে ধরা পড়ে জরিমানা দিল ৪৩ ব্যাক্তি

    মাস্ক না পড়ে রাস্তায়-বিপনী বিতানে ঘুরাঘুরি, ম্যাজিস্ট্রেটের হাতে ধরা পড়ে জরিমানা দিল ৪৩ ব্যাক্তি

    চট্টগ্রাম ডেস্ক : করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের আগে চট্টগ্রাম নগরজুড়ে সাধারণ মানুষের মুখে মাস্ক পরা নিশ্চিত করতে জেলা প্রশাসনের অভিযান অব্যাহত রেখেছে।

    মাস্ক না পড়ে রাস্তায় বের হয়ে আজও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদ্বয়ের হাতে ধরা পড়েছে ৪৩ জন অসচেতন ব্যাক্তি। তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে মোট ১৪ হাজার ৭শত টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।

    আজ বুধবার (২৫ নভেম্বর) চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট ও বিপনী বিতান ঘুরে এসব অসচেতন ব্যাক্তিদের কাছ থেকে জরিমানা আদায় করেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুক, আশরাফুল আলম ও নুরজাহান আক্তার সাথী।

    এসময় চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে হকার, পথচারী, ভ্যান চালক ও রিকশাচালকদের মাঝে প্রায় ২০০টি মাস্ক বিতরণ করা হয়।

    জেলা প্রশাসন সূত্রে জানায়, জনসাধারণকে সচেতন করা এবং জনসাধারণ এর মাস্ক ব্যবহার নিশ্চিত করতে চট্টগ্রাম মহানগরীর শিল্পকলা একাডেমী, প্রবর্তকের মোড়, গোলপাহাড় মোড় এবং চকবাজার মোড় এলাকায় ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালিত হয়।

    এসব এলাকায় পরিচালিত ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানের নের্তৃত্ব দেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আশরাফুল আলম। অভিযানে ২৪ জনকে মুখে মাস্ক না পড়ে রাস্তায় ও বিপনী বিতানে ঘুরাঘুরির অেপরাধে মোট ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। তাছাড়া গরীব ও অসচ্ছল মানুষদের মধ্যে জেলা প্রশাসনের পক্ষে মাস্ক বিতরণ করা হয়।

    নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আশরাফুল আলম বলেন, মানুষকে সচেতন করার লক্ষে আমরা প্রতিনিয়ত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করছি। পাশাপাশি যারা ছিন্নমূল ও অসহায় তাদের মাঝে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাস্ক বিতরণ করছি।

    জনস্বার্থে বাধ্যতামূলক মাস্ক ব্যবহার নিশ্চিত করতে ও সচেতনতা সৃষ্টির জন্য এই ধরনের মোবাইল কোর্ট অব্যাহত থাকবে বলে তিনি জানান।

    এদিকে একই দিন নগরীর চকবাজার এলাকার বিভিন্ন বিপণিকেন্দ্রে অভিযান চালিয়ে ১৩ ব্যাক্তিকে ৪ হাজার ১শ টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করেন
    নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুক।

    নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুক বলেন, জেলা প্রশাসনের অভিযানের ফলে বেশিরভাগ মানুষ মাস্ক পরছে যা খুবই ইতিবাচক। পাশাপাশি যারা অবহেলা করে মাস্ক পরছেনা তাদের অর্থদণ্ড করা হচ্ছে।

    অন্যদিকে নগরীর আগ্রাবাদ এলাকায় মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করণের উপর মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নূরজাহান আক্তার সাথী। মাস্ক না ব্যবহার করার দায়ে ৬ টি মামলায় ৬ জনকে ৬শ টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়। তিনিও জনস্বার্থে এ ধরনের অভিয়ান অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেন।

    ২৪ ঘণ্টা/রাজীব

  • চকবাজারে ওরাকল ও বিসিএস হেল্প লাইন নামে দুটি কোচিং সেন্টারকে জরিমানা

    চকবাজারে ওরাকল ও বিসিএস হেল্প লাইন নামে দুটি কোচিং সেন্টারকে জরিমানা

    চট্টগ্রাম ডেস্ক : চট্টগ্রাম নগরীর চকবাজার থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে ওরাকল ও বিসিএস হেল্প লাইন নামক দুটি কোচিং সেন্টারকে জরিমানা করেছে জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমান আদালত।

    করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সরকারি নির্দেশনা উপেক্ষা করে কোচিং সেন্টারে পাঠদান অব্যাহত রাখায় এ দুটি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।

    গোপন সূত্রের খবরে আজ বুধবার (২৫ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে পরিচালিত ভ্রাম্যমান আদালতের নের্তৃত্ব দেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. ওমর ফারুক।

    অভিযানের বিষয়ে তিনি জানান, চট্টগ্রামে হঠাৎ করে করোনার সংক্রমণ বাড়ছে। করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে চকবাজার কোচিং সেন্টারগুলোতে অভিযান চালানো হয়েছে।

    অভিযানে দুটি কোচিং সেন্টার খোলা পাওয়া গেছে। যারা একই ছাদের নিচে ছাত্রদের জড়ো করে বিপদজ্জনক পরিস্থিতি তৈরি করছে। এ কারণে চকবাজার গুলজার মোড়ে বিসিএস হেল্প লাইনকে ৫ হাজার টাকা ও ওরাকল কোচিংকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

    করোনা সংক্রমণ রোধে এ ধরনের অভিযান অব্যহত থাকবে বলেও তিনি জানিয়েছেন।

    রাজীব/২৪ ঘণ্টা

  • মাস্ক না পড়ায় ৬৩ জনকে অর্থদণ্ড দিল চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের ৩ ম্যাজিস্ট্রেট

    মাস্ক না পড়ায় ৬৩ জনকে অর্থদণ্ড দিল চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের ৩ ম্যাজিস্ট্রেট

    চট্টগ্রাম ডেস্ক : চট্টগ্রাম নগরে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ হঠাৎ করে বেড়ে যাওয়ায় সংক্রমণ প্রতিরোধে জনগণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে মাঠে নেমেছেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের বিভিন্ন টিম।

    আজ সোমবার (২৩ নভেম্বর) সকাল ১১টা থেকে নগরীর কর্ণফুলী নতুন ব্রিজ এলাকা, অলঙ্কার, দেওয়ানহাট, কোতোয়ালী এবং রেলওয়ে সংলগ্ন এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হয়।

    এরমধ্যে নগরীর নতুন ব্রীজ এলাকায় পরিচালিত ভ্রাম্যমান আদালত টিমের নের্তৃত্ব দেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এস.এম.আলমগীর। অভিযানে মুখে মাস্ক পরিধান না করায় ১০ টি মামলায় ১১ জনকে মোট ২ হাজার ২শ টাকা অর্থদণ্ড দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।

    তাছাড়া প্রায় ২ ঘণ্টার অভিযানে গরীব ও অসচ্ছল মানুষদের মাঝে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ১১০ টি মাস্ক বিতরণ করা হয়।

    এদিকে নগরীর অলঙ্কার, দেওয়ানহাট ও কোতোয়ালী এলাকায় পৃথক ভ্রাম্যমান আদালতের পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আশরাফুল আলম।

    তিনি মাস্ক পরিধান না করে বাইরে বের হওয়ায় ৩১টি মামলায় ৩৪ জনকে মোট ১৫ হাজার ২শ টাকা অর্থদণ্ড দেন। এসময় গরীব ও অস্বচ্ছল মানুষদের মধ্যে জেলা প্রশাসনের পক্ষে ১৭০ টি মাস্ক বিতরণ করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আশরাফুল আলম।

    এছাড়াও সকাল বেলার পৃথক অপর অভিযানটির নের্তৃত্ব দিয়েছেন জেলা প্রশাসনের আরেক নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সুরাইয়া ইয়াসমিন। তিনি নগরীর কোতোয়ালি থানার রেলওয়ে সংলগ্ন এলাকায় ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন।

    তার অভিযানের সময় মুখে মাস্ক না থাকায় ১০টি মামলায় ১৮ জনকে মোট ১ হাজার ৬শ টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করেন। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে জানিয়ে আজকের অভিযানে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সাধারণ মানুষের মাঝে বিনামূল্যে প্রায় ৩শ মাস্ক বিতরণ করা হয়েছে বলে তিনি জানান।

    ২৪ ঘণ্টা/রাজীব

  • রিক্সাওয়ালা ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে জেলা প্রশাসনের মাস্ক বিতরণ : মাস্ক না পরায় ৬৮ জনকে অর্থদণ্ড

    রিক্সাওয়ালা ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে জেলা প্রশাসনের মাস্ক বিতরণ : মাস্ক না পরায় ৬৮ জনকে অর্থদণ্ড

    করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউঢের প্রকোপ থেকে চট্টগ্রাম মহানগরের জনসাধারণকে সচেতন করতে জেলা প্রশাসনের অভিযান এবং মাস্ক বিতরণ অব্যাহত রয়েছে।

    এর অংশ হিসেবে আজ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এস এম আলমগীর, উমর ফারুক, আশরাফুল আলম ও গালিব চৌধুরীর নেতৃত্বে মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হয়।

    জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ছিন্নমূল মানুষ ও রিক্সাওয়ালাদের মাঝে প্রায় ৫০০ মাস্ক বিতরণ করা হয়। পাশাপাশি অবহেলা করে যারা মাস্ক পরেনি এমন ৬৮ জনকে ব্যাক্তিকে ২০৪৭০ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়।

    নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আশরাফুল আলম নগরীর আন্দরকিল্লাহ ও চকবাজার এলাকায় অভিযানে ২৮ জন ব্যাক্তিকে ১৭১০০ টাকা অর্থদণ্ড করেন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুক কাজির দেউড়ী ও লালখান বাজারে ছিন্নমূল মানুষ ও রিক্সাওয়ালাদের মাঝে মাস্ক বিতরণ করেন ও ২০ ব্যক্তিকে ১৫০০ টাকা অর্থদণ্ড করেন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গালিব চৌধুরী জিইসি মোড় এলাকায় গণ পরিবহনে অভিযান চালিয়ে ১৪ ব্যাক্তিকে ১৪০০ টাকা অর্থদণ্ড করেন ও এস এম আলমগীর পরিচালিত মোবাইল কোর্ট বায়েজিদ এলাকায় ৬ জনকে ৪৩০ টাকা অর্থদণ্ড দেন।

    নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুক বলেন, অনেক মানুষ আছেন যারা সচেতন নয় এবং মাস্কও কিনতে পারেনা তাদের মাঝে মাস্ক বিতরণ করা হয় এবং শপথ পড়ানো হয় যাতে তারা বাইরে বের হলে মাস্ক পরিধান করে।

    তিনি আরও বলেন, টানা অভিযানের ফলে মাস্ক পরার প্রবনতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে তবুও কিছু মানুষ অবেহেলা করে মাস্ক পরেনা তাদের অনেককেই হাজার টাকা করেও অর্থদণ্ড করা হয়েছে।

  • বন্ধের দিন বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে মাস্ক না পরায় দর্শনার্থীদের জরিমানা

    বন্ধের দিন বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে মাস্ক না পরায় দর্শনার্থীদের জরিমানা

    করোনাভাইরাসের সংক্রামন প্রতিরোধে মাস্ক পরাকে বাধ্যতামূলক করার লক্ষ্যে আজ সাপ্তাহিক বন্ধের দিন চট্টগ্রামের বিভিন্ন বিনোদন কেন্দ্রে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেছে জেলা প্রশাসনের নির্বাহি ম্যাজিষ্ট্রেটগণ। এসময় মাস্ক পরিধান না করে পর্যটন কেন্দ্র ও পার্কে ঘুরাঘুরি করায় বিভিন্ন ব্যাক্তি অর্থদণ্ড করা হয়েছে।

    আজ শুক্রবার (২০ নভেম্বর) নগরীর ফয়’স লেক, চিড়িয়াখানা, পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত, কাজীর দেউড়ি শিশুপার্ক, ডিসি হিল, শিল্পকলা এলাকায় পৃথক আদালত পরিচালনা করে এসব অর্থদণ্ড করা হয়েছে।

    জেলা প্রশাসন সূত্রে জানাযায়, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আলী হাসানের নেতৃত্বে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা এলাকায় পরিচালিত অভিযানে ১৯ টি মামলায় ২৭ জনকে ২৮০০ টাকা জরিমানা করা হয়।

    নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মারজান হোসেন নেতৃত্বে কাজীর দেউড়ি শিশুপার্ক, ডিসি হিল, শিল্পকলা এলাকায় ১৩টি মামলায় ২১৫০ টাকা জরিমানা করা হয়।

    এছাড়া পতেঙ্গায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ জিল্লুর রহমানের নেতৃত্বে পরিচালিত অভিযানে ১০টি মামলায় ৮৫০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

    জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ আলী হাসান জানান, মাস্ক পড়ার জন্য সরকারি নির্দেশনা থাকা সত্ত্বেও উক্ত বিনোদন কেন্দ্রের দর্শনার্থীরা অনেকেই মাস্ক পড়ছেন না। আবার মাস্ক মুখে থাকলেও মুখ খোলা বা বের করা অবস্থায় রয়েছেন অনেকেই। অভিযানে সর্বমোট ১৯ টি মামলায় ২৭ জনকে ২৮০০ টাকা জরিমানা করা হয়৷

    চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের সদস্যরা এ মোবাইল কোর্টে অংশ নেন৷ জনস্বার্থে মোবাইল কোর্ট অব্যাহত থাকবে বলে জানান নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসান।

  • চট্টগ্রামে মাস্ক পরিধান না করায় ৬৫ জনকে অর্থদন্ড

    চট্টগ্রামে মাস্ক পরিধান না করায় ৬৫ জনকে অর্থদন্ড

    চট্টগ্রাম মহানগরীতে করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) প্রকোপ থেকে সাধারণ মানুষকে সচেতন করার অংশ হিসেবে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন মাস্ক বিতরণ করেছে এবং মাস্ক পরিধান না করায় ৬৫ জনকে অর্থদন্ড করা হয় ৬৭০০ টাকা।

    বৃহস্পতিবার (১৯ নভেম্বর) সকাল ১১টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত পর্যন্ত জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এস এম আলমগীর হোসেন, উমর ফারুক ও আলী হাসানের নেতৃত্বে মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হয়।

    এতে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এস এম আলমগীর হোসেন ইপিজেড এলাকায়, উমর ফারুক নগরীর মুরাদপুর ও বদ্দারহাট এলাকা ও আলী হাসান বায়েজিদ এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন।

    মোবাইল কোর্ট পরিচালনাকালে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুক মাস্ক পরিধান না করার কারণে ৪০ জন ব্যাক্তিকে ৩৩০০ টাকা অর্থদণ্ড করেন, আলী হাসান ১৮ জন ব্যাক্তিকে ২৬০০ টকা অর্থদণ্ড করেন ও এস এম আলমগীর হোসেন ৭ জনকে ৮০০ টাকা অর্থদণ্ড করেন। পাশাপাশি মাস্কহীনদের মাঝে মাস্ক বিতরণ করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটগণ।

    জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
    মোঃ উমর ফারুক বলেন, করোনার সম্ভাব্য সেকেন্ড ওয়েভকে সামনে রেখে মানুষকে সচেতন করার লক্ষে প্রতিদিন ৮ জন ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে নগরীর গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট, বিপনি বিতান, শপিংমল, বাস স্ট্যন্ডে অভিযান পরিচালনা করছি। আশার কথা হলো গত কয়েকদিনের অভিযানে একটা ইতিবাচক প্রভাব দেখা যাচ্ছে বেশিরভাগ মানুষ মাস্ক পরে বাইরে আসছে।

    তিনি আরও বলেন, মাস্ক নিয়ে জেলা প্রশাসনের ব্যাপক কর্মসূচি নেয়া হয়েছে। মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে মাস্ক পরতে সচেতন করা। যারা মাস্ক পরতে অবহেলা করছে তাদের অর্থদণ্ড দেয়া হচ্ছে।পাশাপাশি নিম্ন আয়ের মানুষকে মাস্ক দেয়া হচ্ছে।করোনাকালীন সময়ে বাধ্যতামূলক মাস্ক পরিধান নিশ্চতকরণে আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

    নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আলী হাসান বলেন,অভিযানে দেখা যায় কিছু মানুষ অবহেলা করে মাস্ক পরেনা যার ফলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেয়া হচ্ছে।পাশাপাশি জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাস্ক বিতরণ করছি।

    ২৪ ঘণ্টা/রিহাম

  • চট্টগ্রামে মাস্ক পরিধান না করায় ৮০ জনকে অর্থদন্ড ও জেলা প্রশাসনের মাস্ক বিতরণ

    চট্টগ্রামে মাস্ক পরিধান না করায় ৮০ জনকে অর্থদন্ড ও জেলা প্রশাসনের মাস্ক বিতরণ

    চট্টগ্রাম মহানগরীতে পথচারী, দোকানদার, চাকুরিজীবী, ড্রাইভার, যাত্রী সাধারণ, এমনকি শিক্ষিত ও সচেতন মানুষসহ বিভিন্ন পেশার লোকজন মাস্ক পরিধানে অবহেলা ও অবজ্ঞা করছেন। মাস্ক না পড়ে ঘুরাফেরা করায় নগরের বিভিন্ন স্থানে ৮০ জনকে ১১ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

    আজ বুধবার (১৮ নভেম্বর) সকাল ১১ ঘটিকা থেকে বিকাল ৩ ঘটিকা পর্যন্ত থেকে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ উমর ফারুক, রেজওয়ানা আফরিন ও নুরজাহান আক্তারের নেতৃত্বে মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হয়।

    এতে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুক নগরীর নিউ মার্কেট ও কোতয়ালী এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনাকালে মাস্ক না পরিধান করার কারণে ৫৩ ব্যাক্তিকে ৯৩৩০ টাকা অর্থদণ্ড করেন, রেজওয়ানা আফরিন জামাল খান ও জিইসি মোড় এলাকায় ২০ জন ব্যাক্তিকে ১৫০০ টকা অর্থদণ্ড করেন ও নুরজাহান আক্তার সাথী দামপাড়া এলাকায় ৭ জনকে ৪৭০ টাকা অর্থদণ্ড করেন এসময় মাস্কহীনদের মাঝে মাস্ক বিতরণ করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটগণ।

    জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
    মোঃ উমর ফারুক বলেন, করোনার সম্ভাব্য সেকেন্ড ওয়েভকে সামনে রেখে মানুষকে সচেতন করার লক্ষ্যে প্রতিনিয়ত আমরা মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করছি। কিন্তু অনেকেই অবহেলা করে মাস্ক পরিধান না করে জনাকীর্ণ এলাকায় ঘোরাঘুরি করছে যা স্বাস্থ্য বিধির সম্পূর্ণ লঙ্ঘন যার ফলে নিজেকে ও অন্যদেরকে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে ফেলছে। অভিযানে দেখা যায় বিভিন্ন পেশার মানুষ দোকানদার, চাকুরিজীবী, ড্রাইভার, যাত্রী, পথচারী এমনকি শিক্ষিত ও সচেতন মানুষ মাস্ক পরিধানে অবহেলা, অবজ্ঞা করছে।

    তিনি আরও বলেন, সরেজমিনে দেখা যায় অনেকেই অবহেলা করে মাস্ক পরেননা। ম্যাজিস্ট্রেট দেখলে মাস্ক পকেট থেকে দ্রুত মুখে লাগায় এমনকি কয়েকজনকে দেখা যায় শার্ট, গামছা, হাত দিয়ে মুখ ঢাকছে বা গলিতে, দোকানের ভিতর ঢুকে পড়ছে। তবে আগে থেকে মানুষের মাঝে সচেতনতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। দিন দিন মাস্ক পরিধানে মানুষের আগ্রহ বাড়ছে ও মাস্ক না পরলে সচেতন মহল থেকে শাস্তি আরো জোরদার করার বিষয়েও দাবী জানাচ্ছে।

    বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বদিউল আলম বলেন, মাস্ক পরার জন্যে প্রথম থেকেই আমরা সচেতনতা সৃষ্টির জন্যে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রচার প্রচারণা সহ মাইকিং, লিফলেট ও মাস্ক বিতরণ করে আসছি।তথাপি ইদানিং লক্ষ্য করা যাচ্ছে অনেকেই অবহেলা করে মাস্ক পরছেন না যার ফলে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে তাদেরকে অর্থদন্ড দেওয়া হচ্ছে ।মাস্ক পরতে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে আমাদের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।

    জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ ইলিয়াস হোসেন বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কঠোর নির্দেশনা রয়েছে যাতে সবাই বাধ্যতামূলক মাস্ক পরে। মাস্ক পরতে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষে প্রতিদিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটগণ দুই শিফটে নগরীর গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করছে এছাড়া মাস্কবিহীনদের মাঝে আমরা মাস্ক বিতরণ করছি।

    ২৪ ঘণ্টা/রিহাম

  • রাক্ষুসে পিরানহা মাছ বিক্রির দায়ে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা,এক মেট্রিক টন মাছ জব্দ

    রাক্ষুসে পিরানহা মাছ বিক্রির দায়ে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা,এক মেট্রিক টন মাছ জব্দ

    চট্টগ্রাম মহানগরীর ফিসারিঘাটের মাছের আড়তে নিষিদ্ধ রাক্ষুসে পিরানহা মাছ বিক্রির দায়ে এক ব্যবসায়ীকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এসময় এক মেট্রিক টন পিরানহাসহ একটি ট্রাক জব্দ করা হয়।

    শনিবার (১৮ জুলাই) সকালে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ওমর ফারুকের নেতৃত্বে ফিশারীঘাটে অভিযান চালানো হয়। এসময় কয়েকটি ট্রাকে তল্লাশি করে একটিতে এক মেট্রিক টন এবং ব্যবসায়ী মুমিন সওদাগরের দোকান থেকে ২শ কেজি পিরানহা মাছ পাওয়া যায়।

    নিষিদ্ধ এ মাছ বিক্রি করার অপরাধে মুমিনকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা এবং মালিক না পাওয়ায় ট্রাক জব্দ করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

    নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুক বলেন, পিরানহা মাছটি অনেকটা রুপচাঁদা মাছের মতো দেখতে কিন্তু এটি রাক্ষুসে স্বভাবের। এদের ছোট চোয়াল হলেও ত্রিভুজাকৃতির ক্ষুরের মতো ধারালো দুইপাটি দাঁত আছে। দেশিয় প্রজাতির মাছের প্রজনন ও মৎস্য জীববৈচিত্রের জন্য ভয়ানক হুমকি এই পিরানহা ও আফ্রিকান মাগুর মাছের পোনা।

    দেশের বিভিন্ন জেলা সাতক্ষীরা, কক্সবাজার, কুমিল্লা, চাঁদপুর ও ভারত থেকে চট্টগ্রামের ফিসারীঘাটের আড়তে পিরানহা মাছ ও আফ্রিকান মাগুর মাছগুলো আসতো বলে জানান তিনি।

    অভিযানে জেলা মৎস্য দপ্তরের সহকারী পরিচালক মো আনোয়ারুল আমীন, আবুল কালাম আজাদ, কামাল উদ্দিন, কোস্টগার্ডের পতেঙ্গা পুর্ব জোনের সিপিও শফিউল্লাহ ও সিএমপি পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • কুটুমবাড়ি,কুপারস ও ডুলছকে জরিমানা

    কুটুমবাড়ি,কুপারস ও ডুলছকে জরিমানা

    চট্টগ্রাম মহানগরীর ওয়াসা মোড়ে স্বাস্থ্যবিধি লংঘন, লাইসেন্সবিহীন খাদ্য সামগ্রী উৎপাদন ও সংরক্ষণের জেরে তিনটি প্রতিষ্ঠানকে ৯০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

    বৃহস্পতিবার (৯ জুলাই) দুপুরে পৃথক একটি রেস্তোরাঁ ও দুটি বেকারিতে একযোগে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান চলে। জেলা প্রশাসনের পক্ষে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলী হাসান অভিযানের নেতৃত্ব দেন।

    ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলী হাসান বলেন, কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁয় ব্যবস্থপনা থেকে শুরু করে কোনো কর্মচারী কোনো প্রকার মাস্ক, হ্যান্ডগ্লাভস সুরক্ষাসামগ্রী ছাড়াই কাজ করছেন। প্রতিষ্ঠানটির ফ্রিজে অপরিছন্ন উপায়ে মাছ, মাংসের সাথে আটার খামির ও অন্যান্য মশলা জাতীয় দ্রব্যাদি সংরক্ষণ করা হচ্ছে।

    এছাড়াও নিজস্ব উৎপাদিত ফিরনিতেও নেই উৎপাদনের ও মেয়াদত্তোর্ণ তারিখ। প্রতিষ্ঠানকে ৪০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডের পাশাপাশি সতর্ক করে দেওয়া হয়।

    একই এলাকায় কুপার’স বেকারিতে বিএসটিআই এর মিল্ক ব্রেড এর লাইসেন্স না থাকা সত্ত্বেও মিল্ক ব্রেড উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ করছে। এমনকি বিএসটিআই এর লোগো-৩৮৩ যা বিস্কুটের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য সেটিকে কাজে লাগিয়ে কেক বিক্রি করছে। এমন অভিযোগে প্রতিষ্ঠানকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

    এছাড়া পাশ্ববর্তী ডুলছে বেকারিতে একটি মাত্র বিস্কুটের বিএসটিআই লাইসেন্স কাজে লাগিয়ে কয়েক প্রকার বিস্কুট উৎপাদন ও বাজারজাত করছে। এক্ষেত্রে প্রতিটি বিস্কুটের জন্য বিএসটিআইয়ের আলাদা আলাদা লাইসেন্সের প্রয়োজন হয়। এমন অভিযোগে প্রতিষ্ঠানকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

    অভিযানে বিএসটিআইয়ের ফিল্ড অফিসার (ইন্সপেকটর) মো. শহিদুল ইসলামসহ পুলিশ উপস্থিত ছিল।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে সমুদ্রে মাছ ধরায় ৫ জেলেকে জরিমানা, ৬ হাজার মিটার জাল ধ্বংস

    নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে সমুদ্রে মাছ ধরায় ৫ জেলেকে জরিমানা, ৬ হাজার মিটার জাল ধ্বংস

    চট্টগ্রামে সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে সমুদ্রে মাছ ধরায় মেরিন একাডেমি এলাকায় ৫ জেলেকে জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

    আজ মঙ্গলবার (৭ জুলাই) সকাল ৮টা থেকে দুপুর দুইটা পর্যন্ত জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শিরীন আক্তার ও মো. ওমর ফারুক এই আদালত পরিচালনা করেন৷ এ সময় ৬ হাজার মিটার জাল ধ্বংস করা হয়।

    অভিযানে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শিরীন আক্তার ও মো. ওমর ফারুক ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন জেলা মৎস্য অফিসার ফারহানা লাভলী এবং কোস্ট গার্ডের সদস্যরা।

    সমুদ্রে মাছ নিধন ঠেকাতে ম্যাজিস্ট্রেটরা অভিযানে যাওয়ার খবর পেয়ে জেলেরা পালিয়ে যায়। এ সময় ৫ জন জেলেকে ৫ হাজার টাকা করে মোট ২৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেন ভ্রাম্যমান আদালত।

    নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুক বলেন, সরকারের নিষেধাজ্ঞা অনুযায়ী ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত ৬৫ দিন সব ধরনের মাছ আহরন করা নিষেধ হলেও সরেজমিনে দেখা যায় অনেক অসাধু নৌকার মালিক ও জেলে সরকারের নিষেধাজ্ঞা না মেনে চিংড়ি পোনামাছ ধরতে গিয়ে অন্যান্য সামুদ্রিক মাছের পোনাও সাথে নষ্ট করে দিচ্ছে। যার ফলে মাছের প্রজনন বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে। অভিযোগ আছে একটি সিন্ডিকেট এ ধরনের কর্মকান্ডের যোগসাজশ রয়েছে যারা টাকার বিনিময়ে মাঝিদের মাছ ধরতে সহায়তা করে। তাদের বিষয়ে খোঁজ খবর নেয়া হচ্ছে এবং বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আজ আমরা মেরিন ড্রাইভ এলাকায় গেলে খবর পেয়ে অনেক জেলে তাদের সমুদ্র তীরবর্তী পাঁতানো জাল রেখে পালিয়ে যায় আমরা তা জব্দ করি। পরে সেখানেই জালগুলো ধ্বংস করি।

    নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শিরিন আক্তার বলেন, অভিযোগের ভিত্তিতে আমরা সমুদ্রে মৎস নিধন রোধ করতে আজকের অভিযান পরিচালনা করি যেহেতু সরকারের বেঁধে দেয়া ৬৫ দিন শেষ হতে এখনো বাকী প্রায় ১৫ দিন।

    এ ধরনের অনিয়মের বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান দুজনই।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • বিএসটিআই’র অনুমোদন ও লাইসেন্স না থাকায় গাউসিয়া সুইটসকে জরিমানা

    বিএসটিআই’র অনুমোদন ও লাইসেন্স না থাকায় গাউসিয়া সুইটসকে জরিমানা

    বিএসটিআই এর অনুমোদন ও লাইসেন্স ছাড়া ব্যবসা পরিচালনা করায় চট্টগ্রাম মহানগরীর হালিশহর এলাকায় অবস্থিত গাউসিয়া সুইটস এন্ড বেকারীকে জরিমানা করেছে জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমান আদালত।

    আজ বৃহস্পতিবার (২ জুলাই) সকালে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

    এসময় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মিজানুর রহমান ভ্রাম্যমান আদালতে নেতৃত্ব দেন।

    তিনি জানান, হালিশহরের গাউছিয়া সুইটস দীর্ঘ দিন ব্যবসা পরিচালনা করলেও তাদের বিএসটিআই এর অনুমোদন নেই। তাই তাদের ১৫০০ টাকা অর্থদন্ড করা হয়।

    এছাড়া একই এলাকার জনতা ফার্মেসিতে অনুমোদনহীন ও নকল হ্যান্ড স্যানিটাইজার রাখার সত্যতা পেলে ২০০০ টাকা অর্থদন্ড দেন।

    অন্যদিকে আকবর শাহ এলাকায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ জিল্লুর রহমান পরিচালিত ভ্রাম্যমান আদালত একটি খাবার হোটেলের মালিক, ওয়েটার কেউ স্বাস্থ্যবিধি না মানায় হোটেল মালিককে ২০০০ টাকা অর্থদন্ড দেন। এসময় হোটেল মালিককে স্বাস্থ্যবিধি মেনে কাজ করার জন্য সতর্ক করেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর