Tag: চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি

  • নিরপেক্ষ নির্বাচন দিয়ে জনমত যাচাই করুন: ডা.শাহাদাত

    নিরপেক্ষ নির্বাচন দিয়ে জনমত যাচাই করুন: ডা.শাহাদাত

    চট্টগ্রাম মহানগর বিএন‌পির সভাপ‌তি ও চ‌সিক নির্বাচ‌নে বিএন‌পি ম‌নোনীত মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত‌ হো‌সেন বলেছেন, নিরপেক্ষ গ্রহণযোগ্য, অংশগ্রহণমূলক ও উৎসবমুখর নির্বাচন দিয়ে আপনাদের জনমত যাচাই করুন। আগামী জানুয়ারিতে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনকে গ্রহণযোগ্য করতে হলে অংশগ্রহণমূলক, নিরপেক্ষ, উৎসব মুখর পরিবেশ নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে। বহিরাগত আওয়ামী সন্ত্রাসী বাহানি বেষ্টিত, ভোটারবিহীন নির্বাচন সংস্কৃতি থেকে নির্বাচন কমিশন ও সরকারকে বেরিয়ে আসতে হবে। এই সরকার নির্বাচনী ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে।

    একটি দেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা না থাকলে, ভোটারবিহীন একদলীয় নির্বাচন হলে,মানুষ মত প্রকাশের অধিকার থেকে বঞ্চিত হলে,সেই দেশে আর গণতন্ত্র থাকে না, সন্ত্রাস ও উগ্রবাদের সৃষ্টি হয়। এই দেশের মানুষের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় দেশপ্রেমিক জনতাকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় আপনাদের ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে হবে। আগামী সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বহিরাগত সন্ত্রাসীরা যেন সেন্টারে প্রবেশ করতে না পারে প্রশাসনকে সে ব্যবস্থা করতে হবে। অন্যথায় জনগণ ঐ সকল সন্ত্রাসীদের শায়েস্তা করবে।

    তি‌নি আজ বৃহস্প‌তিবার (৩ ডিসেম্বর) বিকা‌লে ২৫ নং রামপুর ওয়ার্ড বিএন‌পি আ‌য়ো‌জিত ক‌রোনা সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ ও মত বি‌নিময় সভায় প্রধান অ‌তি‌থির বক্ত‌ব্যে উপ‌রোক্ত বক্তব্য রা‌খেন।

    ডা.শাহাদাত‌ হো‌সেন আরো বলেন, এই সরকার সবক্ষেত্রে ব্যর্থতা আর সর্বগ্রাসী দুঃশাসন, দুর্নীতি-লুটপাটে বেসামাল। এই সরকারের দুঃশাসনের দৌরাত্ম ভয়ঙ্কর রূপ নিয়েছে। জনগ‌নের বিরু‌দ্ধে দলীয় সন্ত্রাস ও প্রশাসন‌কে ব্যবহার ক‌রে ক্ষমতকে দীর্ঘা‌য়িত করছে। ফলে দিন দিন জনবিচ্ছিন্ন হচ্ছে সরকার।

    প্রধান বক্তার বক্তব্যে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বলেছেন, সামনে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন।আর সে নিবার্চনে বিএনপি নেতাকমীর্দের আতঙ্কিত করতে করোনার সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণেও বাধা দেওয়া হয়েছে প্রশাসন প্রশাসন থেকে। এবার নির্বাচনে ভোট ডাকাতি করলেই তার পরিণাম ভয়াবহ হবে। জনগণকে সাথে নিয়েই সরকার পতনের আন্দোলনের ঘোষণা দেওয়া হবে।

    ২৫নং রামপুর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি হাজী শরিফুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ ইবনুল হাসান এর সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, কাউন্সিলর প্রার্থী আবুল হাসেম , সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুল ইসলাম, সহ-সম্পাদক কাউন্সিলর প্রার্থী শহীদ মোহাম্মদ চৌধুরী, হালিশহর থানা বিএনপি সভাপতি মোশারফ হোসেন ডিপ্টি, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম,আরো বক্তব্য রাখেন রামপুর থানা বিএনপি নেতা আলহাজ্ব ওমর মিয়া, মমিনুল হক মুন্না, মোঃ শফিকুর রহমান, মোঃ মাসুদ পাটোয়ারী, হুমায়ুন কবির হেলাল, আবুল খায়ের, আব্দুর রহিম, মোঃ সেলিম কন্টাকটার, কাউন্সিলর প্রার্থী এসএম ফরিদুল আলম, মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন, ২৫ নং রামপুর ওয়ার্ড বিএনপি নেতা আলী হায়দার, সাইফুল আলম সওদাগর, আহমদ আশরাফ হোসেন, মোহাম্মদ নাসির চৌধুরি, মো মোশের্দ কোম্পানি, মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম আবুল, শামসুন্নাহার, ওয়ার্ড যুবদল নেতা রাজ খান, মোহাম্মদ বেলাল, মোহাম্মদ মামুন, ওয়ার্ড ছাএদল নেতা মোহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম, মোহাম্মদ হায়দার খান, শাহাদাত হোসেন জুয়েল, কবির প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।

  • দেশে আইনের শাসন নেই, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় আইনজীবিদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা রাখতে হবে: ডা. শাহাদাত

    দেশে আইনের শাসন নেই, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় আইনজীবিদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা রাখতে হবে: ডা. শাহাদাত

    চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ও চসিক মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, দেশে আইনের শাসন নেই,আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় আইনজীবিদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা রাখতে হবে। এই সরকারের বিরুদ্ধে কিছু বললেই তার বিরুদ্ধে মামলা হয়। এই সরকার একটি মামলাবাজ সরকার। এই সরকার কালো আইনের মাধ্যমে বিরোধী দলের মতকে দমন করছে।আওয়ামী সরকারের নির্যাতন-নিপীড়নের উপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে। যার কারণে আওয়ামীলীগ জনগণের মতামতকে উপেক্ষা করে নির্বাচন কমিশনকে ব্যবহার করে দিনের ভোট রাতে নিয়ে ক্ষমতায় এসেছে। চারদিকে দুর্নীতি, সন্ত্রাস আর দখলদারে ভরে গেছে দেশ।

    তিনি বলেন, কারো কোন কথা বলার অধিকার নেই, সভা-সমাবেশের সুযোগ নেই। ক্ষমতা কুক্ষিগত করে দেশে একনায়কতন্ত্র কায়েম করে দেশের স্বাধীনতা,গণতন্ত্র এখন হুমকির মুখে। যার কারণে জনগণ আওয়ামী লীগের কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। জনগণ এখন বিএনপির দিকে থাকিয়ে আছে, বিএনপিই আশা আকাঙ্কার প্রতীক হিসাবে দেশের এই দূর্দিনে জনগণের পাশে আছে। এই ফ্যাসিস্ট সরকারে বিরুদ্ধেও গণআন্দোলনের মাধ্যমে দেশে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠায় আইনজীবীদের ঐক্যের বিকল্প নেই।

    তি‌নি আজ বুধবার (২ ডিসেম্বর) বিকালে দলীয় কার্যালয় নাসিমন ভবনে আইনজীবিদের বিএনপিতে যোগদান ও মতবিনিময় সভায় প্রধান অ‌তি‌থির বক্ত‌ব্যে উপ‌রোক্ত বক্তব্য রা‌খেন।

    প্রধান বক্তার বক্ত‌ব্যে চট্টগ্রাম মহানগর বিএন‌পির সাধারণ সম্পাদক আবুল হা‌শেম বক্কর ব‌লে‌ছেন, আওয়ামী সরকারে শতনিপীড়ন, নির্যাতনের পরও বিএনপির নেতাকর্মীরা দল ছেড়ে যায়নি। বরং বিএনপির কর্মী সমর্থক এবং জনসমর্থন বেড়েছে। ওবায়দুল কাদের সব সময় বলে আসছে বিএনপিকে জনগণ প্রত্যাখান করেছে। তার এ কথা পাগলের প্রলাপ ছাড়া আর কিছু নয়। একমাত্র আওয়ামীলীগ ছাড়া সবাই জানে বিএনপির বিপুল জনপ্রিয়তার কথা। কিন্তু আওয়ামীলগি জানে না, কারণ তাদের সাথে জনগণের বিন্দুমাত্র সম্পর্ক নেই। যার কারণে এখনো মানুষ বিএনপিতে যোগদান করছে, অন্য দল থেকে বিএনপির আদর্শে উজ্জীবিত হচ্ছে। যদি আওয়ামী লীগ সত্যিকারের জনগণের দল হয়ে থাকে তাহলে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিয়ে দেখুক।

    আইনজীবীদের যোগদান ও মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম নগর মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদিকা জেলী চৌধুরী, আইনজীবীদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন এডভোকেট নিলুফার ইয়াছমিন লাভলী, এডভোকেট আশরাফী বিনতে মোতালেব, অ্যাডভোকেট কাজী কামরুল নেছা, এডভোকেট মাশকুরা বেগম মেরী, এডভোকেট আবিদা সুলতানা, এডভোকেট জান্নাতু ন্নেছা সুমি , এডভোকেট আয়েশা আক্তার সানজি, এডভোকেট বিলকিস আরা মিতু, এডভোকেট আসমা খানম, জিয়াউল হক সম্রাট, জহির উদ্দিন বাবার মহিলাদল নেত্রী তাসলিমা বেগম, জোহরা খাতুন প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।

  • করোনা সুরক্ষা সামগ্রী প্রদানে বাধা দিচ্ছে প্রশাসন ও সরকার দলীয় সন্ত্রাসীরা: ডা. শাহাদাত

    করোনা সুরক্ষা সামগ্রী প্রদানে বাধা দিচ্ছে প্রশাসন ও সরকার দলীয় সন্ত্রাসীরা: ডা. শাহাদাত

    চট্টগ্রাম মহানগর বিএন‌পির সভাপ‌তি ও চ‌সিক নির্বাচ‌নে বিএন‌পি ম‌নোনীত মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত‌ হো‌সেন বলেছেন, করোনা সুরক্ষা সামগ্রী প্রদানে বাধা দিচ্ছে প্রশাসন ও সরকার দলীয় সন্ত্রাসীরা। সারাদেশে করোনাকাল চলছে।গত কয়েকদিন ধরে শী‌তের আগম‌নের ফ‌লে চট্টগ্রামে করোনা সংক্রামন ফের বাড়ছে।

    জনগণের স্বাস্থ্য সুরক্ষার কথা চিন্তা করেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি গত দুই মাস ধরে ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে মাস্ক, স্যানিটাইজারসহ করোনা সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ করে আসছে। কিন্তু আজকের ১৯ নং দক্ষিণ বাকলিয়া করোনার সুরক্ষা সামগ্রী প্রদানে সরকারী দ‌লের সন্ত্রাসীরা পু‌লি‌শের চত্রছায়ায় মাস্ক, স্যানিটাইজার ও ওষুধ বিতরণ কর্মসূচি বাধা দেওয়ার মাধ্যমে তারা তাদের একদলীয় স্বৈরাচারী মনোভাব প্রকাশ করেছে। এই সরকার জনগণকে ভয় পায় বলেই একদলীয় ফ্যাসিস্ট কায়দায় দেশ চালাচ্ছে। এইভাবে একটি দেশ স্বৈরাচারী কায়দায় চলতে পারে না। দেশের প্রতিটি মানুষ এই সরকারের হাতে জিম্মি।

    তি‌নি আজ শনিবার (২৮ ন‌ভেম্বর) ১৯ নং দক্ষিণ বাকলিয়া ওয়ার্ডে করোনা সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ ও মতবিনিময় সভায় প্রধান অ‌তি‌থির বক্ত‌ব্যে উপ‌রোক্ত বক্তব্য রা‌খেন।

    ডা.শাহাদাত‌ হো‌সেন আরো বলেন,সরকার জনকল্যাণমূলক কোনো কাজের ধারে কাছেও নেই। উন্নয়নের নামে দুর্নীতি ও লুটপাট নিয়ে ব্যস্ত। বিএনপি জনকল্যাণমূলক কর্মসূচি নিলেই তাদের চুলকানি শুরু হয়। সরকারের পায়ের তলায় মাটি নেই, প্রশাসনের উপর ভর করেই দেশ চালাচ্ছে। প্রশাসননির্ভর এই ফ্যাসিস্ট সরকার দীর্ঘ এক যুগের অধিক দেশের জনগণের বাকস্বাধীনতা কেড়ে নিয়েছে।

    প্রধান বক্তার বক্ত‌ব্যে চট্টগ্রাম মহানগর বিএন‌পির সাধারণ সম্পাদক আবুল হা‌শেম বক্কর ব‌লে‌ছেন, আওয়ামী লীগ জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। লুটপাট, দু‌র্ণী‌তি, দুঃশাস‌নের কার‌নে আওয়ামী লীগ এখন জনগণের শত্রুতে পরিণত হয়েছে। তারা এখন জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। সে জন্য তারা একের পর এক গণবিরোধী কাজ করে চলেছে। ৩০ ডিসেম্বর ভোটের নামে তামাশা করেছে। মানুষের ভোটের অধিকারটুকুও কেড়ে নিয়েছে। যে ভয়াবহ দানব গণতন্ত্রকে ধ্বংস করছে, তার বিরুদ্ধে দেশপ্রেমিক শক্তিগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। যারা আজ বাংলাদেশের জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে তাদের পরাজিত করতে হবে। তাহলেই ফিরে আসবে ভোট ও গণতন্ত্রের অধিকার, ফিরে আসবেন আগামীর রাষ্ট্রনায়ক তারেক রহমান।

    ১৯ নং দক্ষিণ বাকলিয়া ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি হাজী নবাব খানের সভাপতিত্বে ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইয়াকুব চৌধুরী নাজিম এর সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি ইদ্রিস মিয়া চেয়ারম্যান, চট্টগ্রাম মহানগর সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক এস.এম সাইফুল আলম,যুগ্ম সম্পাদক ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, গাজীসিরাজ উল্লাহ,সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুল ইসলাম, সহ- সম্পাদক ইছাক চৌধুরী আলিম, বাকলিয়া থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আফতাবুর রহমান শাহীন,আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপি নেতা হাজী ইউনুস, মনজুর আলম, আসাদুর রহমান টিপু, নুরুল হক, মুজিবুর রহমান খান, জসীমউদ্দীন, মোহাম্মদ জাকির হোসেন, মহিলা দল নেত্রী রেজিয়া বেগম মুন্নি, কামরুন নাহার, রেনুকা বেগম, ছাত্রদল নেতা ইয়াকুব খান , মোঃ শফিক , মীর হোসেন, মোঃ শামীম, আব্দুল বারেক , মোহাম্মদ ফারুক, মোঃ ফরিদসহ ওয়ার্ড যুবদল, ছাত্রদল ও অঙ্গসংগঠনের প্রমূখ নেতৃবৃন্দ।

  • আলেম ও ইসলামী চিন্তাবিদদের উপর হামলা ন্যাক্কারজনক: ডা. শাহাদাত

    আলেম ও ইসলামী চিন্তাবিদদের উপর হামলা ন্যাক্কারজনক: ডা. শাহাদাত

    চট্টগ্রাম মহানগর বিএন‌পির সভাপ‌তি ও চ‌সিক নির্বাচ‌নে বিএন‌পি ম‌নোনীত মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত‌ হো‌সেন বলেছেন, আলেম ও ইসলামী চিন্তাবিদদের উপর হামলা ন্যাক্কারজনক। ঢাকাসহ সারা বাংলাদেশ আলেম সমাজের ওপর যে হামলা হয়েছে তাতে প্রমাণিত হয়েছে বাংলাদেশে সম্পূর্ণরূপে পুলিশী রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে।

    রাষ্ট্রযন্ত্র এখন আওয়ামী যন্ত্রে পরিণত হয়েছে। নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, র্যাব-পুলিশ বাহিনী, বিজিবি এখন আওয়ামীলীগের আজ্ঞাবহ সংগঠনে পরিণত হয়েছে।

    তি‌নি আজ শুক্রবার (২৭ ন‌ভেম্বর) সন্ধ্যায় ১৭ নং পশ্চিম বাকলিয়া ওয়ার্ডে করোনা সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ ও মতবিনিময় সভায় প্রধান অ‌তি‌থির বক্ত‌ব্যে উপ‌রোক্ত বক্তব্য রা‌খেন।

    ডা.শাহাদাত‌ হো‌সেন আরো বলেন, শহীদ জিয়ার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে দেশ ও জাতির কল্যাণে নেতাকর্মীদের কাজ করতে হবে। সারা‌বি‌শ্বে ক‌রোনা ভাইরা‌সের পূণরায় সংক্রাম বৃ‌দ্ধি পা‌চ্ছে। এই শীতকালে বাংলা‌দে‌শেও ক‌রোনা ভাইরা‌সের সংক্রামন বৃ‌দ্ধির আসংঙ্কা র‌য়ে‌ছে সেজন্য আমরা চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে করোনা সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ এবং এলাকার মানুষকে সচেতন করছি।বিএনপির নেতাকর্মীদেরকেও করোনাকালীন দুর্যোগ সময়ে যে ভাবে মানুষের পাশে থেকে কাজ করেছেন, ঠিক তেমনিভাবে আগামীতেও মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে। আগামী মেয়র নির্বাচনে ভোট সেন্টার পাহারা দেওয়ার প্রস্তুতি এখন থেকেই নিতে হবে। দেশের গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় ভোট সেন্টারে এগিয়ে ভোট প্রদান করতে হবে।

    প্রধান বক্তার বক্ত‌ব্যে চট্টগ্রাম মহানগর বিএন‌পির সাধারণ সম্পাদক আবুল হা‌শেম বক্কর ব‌লে‌ছেন, এই সরকার জনগণের ভোটে নির্বাচিত নয় বিধায় জনগণের প্রতি সরকারের কোন দায়বদ্ধতা নেই। করোনা মোকাবেলায় সরকারের অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতি বিশ্বের বুকে দেশের মান চরমভাবে ক্ষুণ্ণ করেছে। করোনা মোকাবেলায় সরকার চরমভাবে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে।

    বিশেষ অতিথির বক্তব্যে নগর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আবু সুফিয়ান বলেন, দে‌শ এখন ক্রা‌ন্তিকাল অ‌তিক্রম কর‌ছে। চার‌দি‌কে ধর্ষন, লুটপাট, দ্রব্যমূ‌ল্যের উর্ধগতিতে দে‌শের মানুষ দি‌শেহারা। দে‌শের মানু‌ষের ভোটা‌ধিকার, মতপ্রকা‌শের স্বাধীনতা নেই। এদেশের জনগণের অধিকার ভোটের অধিকার, স্বাধীনতার অধিকার ফিরিয়ে আনতে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন করতে হবে।

    ১৭ নং পশ্চিম বাকলিয়া ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মো: সেকান্দর আলমের সভাপতিত্বে ১৭ নং পশ্চিম বাকলিয়া ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হাজী এমরান উদ্দীনের এর সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর সহ -সভাপতি মো:আলী, অধ্যাপক নুরুল আলম রাজু, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক এস.এম সাইফুল আলম,যুগ্ম সম্পাদক ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, আনোয়ার হোসেন লিপু, গাজীসিরাজ উল্লাহ,সাংগঠনিক সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম মঞ্জু , কামরুল ইসলাম,নগর বিএনপির সম্পাদক ইব্রাহিম বাচ্চু, আমিন মাহমুদ, সহ-সম্পাদক অধ্যক্ষ খোরশেদুল আলম, ইসমাইল বাবুল, আব্দুল আজিজ, সদস্য আলী ইউসুফ, বাকলিয়া থানা বিএনপি নেতা আইয়ুব খান, এস এম পারভেজ, বিএনপি মনোনিত ১৭ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী আরিফুল ইসলাম ডিউক, ওয়ার্ড বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতি শেখ আলাউদ্দিন আহমেদ, খোরশেদ আলম, শফিকুর রহমান শফি,হাজী ইউসুফ, আবদুল হাসেম, সিনিয়র যুগ্ম-সম্পাদক জমির উদ্দিন বাবলু, যুগ্ম সম্পাদক আব্দুল কাদের, সাংগঠনিক সম্পাদক রোকন উদ দ্দৌলা, বিএনপি নেতা আবুল হোসেন, এখতিয়ার হোসেন, এস এম ফারুক, মহিউদ্দিন সিজন, জাহাঙ্গীর আলম, মহিলা দল নেত্রী মাহমুদা ঝরনা, শামিমা নাসরিন, কানিজ ফাতেমাসহ ওয়ার্ড যুবদল, ছাত্রদল ও অঙ্গসংগঠনের প্রমূখ নেতৃবৃন্দ।

  • আ’লীগ গত ১২ বছরে শত শত গোল্ডেন মুনির,সম্রাট,পাপিয়া,সাহেদ,জি কে শামীমদের জন্ম দিয়েছে: ডা. শাহাদাত

    আ’লীগ গত ১২ বছরে শত শত গোল্ডেন মুনির,সম্রাট,পাপিয়া,সাহেদ,জি কে শামীমদের জন্ম দিয়েছে: ডা. শাহাদাত

    চট্টগ্রাম মহানগর বিএন‌পির সভাপ‌তি ও চ‌সিক নির্বাচ‌নে বিএন‌পি ম‌নোনীত মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত‌ হো‌সেন বলেছেন, আওয়ামী লীগ গত ১২ বছরে শত শত গোল্ডেন মুনির, সম্রাট,পাপিয়া, সাহেদ,জি কে শামীমদের জন্ম দিয়েছে।

    বর্তমানে দেশের দুর্নীতি এমন একটা জায়গায় পৌঁছেছে সরকারদলীয় অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মী হলে হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক বনে যাওয়া যায়। করোনাকালীন দুঃসময়েও আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান,মেম্বারদের বাসায় খাটের নিচে তেলের খনি, মাটির নিচ চালের খনি আবিষ্কার হয়। স্বাস্থ্য খাতসহ অন্যান্য খাতে জনগণের বাজেট আওয়ামী মন্ত্রী, এম.পিরা লুটপাট করে সাবাড় করে দিচ্ছে। জাতীয় সংসদ এখন ইয়াবা,স্বর্ণ ব্যবসায়ী, মানব পাচারকারীর, আবাসস্থলে পরিণত হয়েছে।

    তি‌নি আজ বৃহস্প‌তিবার (২৬ ন‌ভেম্বর) বিকা‌লে দলীয় কার্যালয় না‌ছিমন ভব‌নে বাগম‌নিরাম ওয়া‌র্ড বিএন‌পি আ‌য়ো‌জিত ক‌রোনা সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ ও মত বি‌নিময় সভায় প্রধান অ‌তি‌থির বক্ত‌ব্যে উপ‌রোক্ত বক্তব্য রা‌খেন।

    ডা.শাহাদাত‌ হো‌সেন আরো বলেন, সবক্ষেত্রে ব্যর্থতা আর সর্বগ্রাসী দুঃশাসন, দুর্নীতি-লুটপাটে বেসামাল মিডনাইট সরকার। আওয়ামী লীগের প্রতি দেশের মানুষ এখন বিরক্ত। দুঃশাসনের দৌরাত্ম ভয়ঙ্কর রূপ নিয়েছে। জনগ‌নের বিরু‌দ্ধে দলীয় সন্ত্রাস ও প্রশাসন‌কে ব্যবহার ক‌রে ক্ষমতকে দীর্ঘা‌য়িত কর‌ার হা‌তিয়ার বা‌নি‌য়ে‌ছে। তা‌দের সা‌থে জনগ‌নের কোন সম্পর্ক নেই।

    প্রধান বক্তার বক্ত‌ব্যে চট্টগ্রাম মহানগর বিএন‌পির সাধারণ সম্পাদক আবুল হা‌শেম বক্কর ব‌লে‌ছেন, বাংলাদেশের মানুষ স্বাধীনচেতা ও গণতন্ত্রপ্রিয়। ব্রিটিশ ও পাকিস্তানের কর্তৃত্ব তারা মানে নাই। আওয়া‌মি লীগ গা‌যের জো‌রে ক্ষমতায় টি‌কে থাক‌তে পুলিশ দিয়ে জনগণকে দমিয়ে রাখার যে চেষ্টা কর‌ছে। রা‌ষ্ট্রের প্রশাসন, বিচার‌ বিভাগ, দুদুক, নির্বাচন ক‌মিশন সহ সব‌কিছুকে বিএন‌পি দম‌নের হা‌তিয়ার ‌হিসা‌বে ব্যবহার কর‌ছে। সরকার দে‌শের সবগুলোকে প্র‌তিষ্ঠান‌কে ধ্বংস করে ফেলেছে।

    বিশেষ অতিথির বক্তব্যে নগর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আবু সুফিয়ান বলেন, কোনো প্রতিষ্ঠানই আজ কাজ করছে না। দমন নি‌পিড়ন ক‌রে গনতন্ত্রকা‌মি মানুষ‌কে বে‌শি‌দিন দ‌া‌বি‌য়ে রাখ‌তে পারবেনা। দে‌শের মানুষ সময় মত সরকা‌রের সকল অপক‌র্মের বিরু‌দ্ধে এবং ভোটা‌ধিকার, গণতন্ত্র পুনঃপ্র‌তিষ্ঠার জন্য জে‌গে উঠ‌বে।

    প্রবীণ বিএনপি নেতা আবুল খায়ের মেম্বারের সভাপতিত্বে ১৫ নং বাগমনিরাম ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এস এম আবুল ফয়েজের এর সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক এস.এম সাইফুল আলম, যুগ্ম সম্পাদক ইয়াছিন চৌধুরী লিটন,আব্দুল মান্নান, গাজীসিরাজ উল্লাহ,সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুল ইসলাম,নগর বিএনপির সহ-সম্পাদক শাহ আলম, সম্পাদক ডা.সারোয়ার আলম, শহিদুল ইসলাম, শফিক আহমেদ, নগর মহিলা দলের সভানেত্রী মনোয়ারা বেগম মনি, সম্পাদিকা জেলি চৌধুরী, কোতোয়ালী থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, চকবাজার থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নূর হোসেন, আরো বক্তব্য রাখেন নগর বিএনপির সদস্য রাশেদ চৌধুরী, বিএনপি নেতা মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, শফিকুল ইসলাম খোকন, মোহাম্মদ নিজামউদ্দিন, মোঃ বেলায়েত হোসেন, মোহাম্মদ ইসহাক, মনির হোসেন মদন, মোঃ আমির, মোঃ নাসির, মোঃ সেকেন্দার, মোঃ ইলিয়াস, মোঃ জামাল, মোঃ আজাদ মিয়া, মোঃ মুসা, শাহজাহান মিন্টু, ফজর আলী, মোঃ শফিক, মো: জাহাঙ্গীর, নগর মহিলা দল নেত্রী রেজিয়া বেগম বুলু, নগর ছাত্রদল নেতা জসিম উদ্দিন চৌধুরী, নগর স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা জিয়াউর রহমান জিয়া, শওকত আকবর রিপন, যুবদল নেতা আনোয়ার হোসেন আনু , মোহাম্মদ ইদ্রিস, থানা যুবদল নেতা সরোয়ার উদ্দিন , কুতুবউদ্দিন, মিজানুর রহমান, নুরুল ইসলাম জাবেদ, মোঃ বাবু, ফোরকান, আব্দুল কাদের জিলানী, জাহাঙ্গীর, ওয়ার্ড যুবদল নেতা ইসমাইল সরকার, আবুল হোসেন, ফারুক হোসেন বাবু, রেজাউল করিম প্রমূখ নেতৃবৃন্দ।

  • সরকার জনবিচ্ছিন্ন বিধায় ভোট ডাকাতির মহোৎসব চলছে: ডা. শাহাদাত 

    সরকার জনবিচ্ছিন্ন বিধায় ভোট ডাকাতির মহোৎসব চলছে: ডা. শাহাদাত 

    চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ও চসিক মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন,সরকার জনবিচ্ছিন্ন বিদায় ভোট ডাকাতির মহোৎসব চলছে। জনমুখী কাজ না করার জন্য সরকার এখন জনবিচ্ছিন্ন দুর্নীতি, ধর্ষন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি গতিতে জনগণ দিশেহারা। সরকার এখন জনগণের প্রতিপক্ষ শক্তিতে পরিণত হয়েছে।

    সরকার শুধু জনবিচ্ছিন্নই নয়, পুরোপুরি দেউলিয়া হয়ে গেছে। জনগণের সঙ্গে সরকারের কোনো সম্পর্ক নেই। সরকার জনবিচ্ছিন্ন বলেই জনগণের প্রতি তাদের কোনো দায়বদ্ধতা নেই। বর্তমান সরকার স্বৈরাচারী সরকার, ভিন্নমত সহ্য করতে পারে না। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে দলীয় অঙ্গ সংগঠ‌নে প‌রিনত ক‌রে জনগ‌নের ভোট ডাকা‌তি ক‌রে ক্ষমত‌ায় টি‌কে আ‌ছে।

    তিনি আজ বুধবার (২৫ নভেম্বর) বিকালে নগরীর ৩২ নং আন্দরকিল্লা ওয়ার্ড বিএনপি’র উদ্যোগে সিনেমা প্যালেস ইসলামিয়া সিটি হলে করোনা সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ ও মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।

    প্রধান বক্তার বক্ত‌ব্যে চট্টগ্রাম মহানগর বিএন‌পির সাধারণ সম্পাদক আবুল হা‌শেম বক্কর ব‌লে‌ছে, আজ‌কের বাংলা‌দে‌শে মা বো‌নের নিরাপত্তা নেই, মানু‌ষের ভোটা‌ধিকার ও কথা বলার স্বাধীনতা নাই। গণত‌ন্ত্রের না‌মে চল‌ছে স্বৈরত‌ন্ত্রের শাসন। বাংলাদে‌শে নির্বাচন এখন প্রহসনে পরিণত হয়েছে। নির্বাচন কমিশন খেলাঘরের মতো। সরকা‌রের দাসত্ব করছে এই নির্বাচন কমিশন। শুধু নির্বাচন ক‌মিশন নয় সরকারের সকল অঙ্গ বিকলাঙ্গে পরিনত হয়েছে।

    ৩২নং আন্দরকিল্লা ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আলাউদ্দিন আলী নূর এর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবুল বশরের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সহ-সভাপতি হারুন জামান, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক এস.এম সাইফুল আলম,যুগ্ম সম্পাদক ইয়াছিন চৌধুরী লিটন,আব্দুল মান্নান, আহমেদুল আলম চৌধুরী রাসেল গাজীসিরাজ উল্লাহ,সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুল ইসলাম,নগর বিএনপির সম্পাদক ও সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর প্রার্থী পারভীন আক্তার চৌধুরী,কোতোয়ালী থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, আরো বক্তব্য রাখেন নগর বিএনপির সদস্য ইউসুফ শিকদার, আলি ইউসুফ, থানা বিএনপি নেতা নাজমুল হাসান ফিরোজ,ওয়ার্ড বিএনপির সহ-সভাপতি আবুল কালাম, জামাল উদ্দিন, ওসমান গনি, মোহাম্মদ জসিম, মোহাম্মদ, মোহাম্মদ আনিসুল হক, মনির হোসেন, কামাল উদ্দিন, আব্দুল গফুর, , মোহাম্মদ ওয়াকিল, নগর যুবদল নেতা মোহাম্মদ সেলিম, আসাদুর রহমান টিপু, যুবরাজ, মোঃ আলাউদ্দিন, মো: সালাউদ্দিন, ওয়ার্ড যুবদল নেতা মোহাম্মদ শফি, মোহাম্মদ বাহাদুর, মাইনুদ্দিন খান রাজিব, মোঃ আলাউদ্দিন, মোঃ সুমন, মোহাম্মদ ডালিম, মোঃ জিয়া, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা মোহাম্মদ শফি, শুকুর, মিঠুন দাস, ছাত্রদল নেতা বিপ্লব বিল্লু, মো:হানিফ, মোহাম্মদ রাকিব, মোহাম্মদ তুশান প্রমূখ নেতৃবৃন্দ।

  • নির্বাচন কমিশন নির্বাচনকে নির্বাসনে পাঠিয়েছে: ডা. শাহাদাত

    নির্বাচন কমিশন নির্বাচনকে নির্বাসনে পাঠিয়েছে: ডা. শাহাদাত

    চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ও চসিক মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন,সরকার ও নির্বাচন কমিশন নির্বাচনকে নির্বাসনে পাঠিয়েছে। দেশের মানুষ গণতন্ত্র নেই, বাক স্বাধীনতা নেই, ভোটার অধিকার নেই, এই সরকার জনগণের সব অধিকার কেড়ে নিয়েছে। এই নির্বাচন কমিশনের অধীনে যে সকল নির্বাচন হয়েছে সব নির্বাচনই তামাশার নির্বাচনে পরিণত হয়েছে। নির্বাচনকে অর্থবহ করতে হলে অবাধ-সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে হবে।

    তিনি আজ নগরীর ২০ নং দেওয়ান বাজার ওয়ার্ডে বলুয়ার দীঘির পাড়স্থ নুর মোহাম্মদ সওদাগরের মাঠে করোনা সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ ও মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

    ডা.শাহাদাত হোসেন প্রশাসনের উদ্দেশ্যে বলেন আগামী মেয়র নির্বাচনে কোন বহিরাগত যেন ভোট সেন্টার দখল করতে না পারে তার ব্যবস্থা আপনাদের করতে হবে। অন্যথায় জনগণ ঐ সকল সন্ত্রাসীদের প্রতিহত করবে।

    প্রধান বক্তার বক্ত‌ব্যে চট্টগ্রাম মহানগর বিএন‌পির সাধারণ সম্পাদক আবুল হা‌শেম বক্কর ব‌লে‌ছেন, বাংলা‌দে‌শর গণতন্ত্র পুনঃপ্র‌তিষ্ঠার প্রধান অন্তরায় মেরুদন্ডহীন নির্বাচন কমিশন। এই নির্বাচন ক‌মিশন দে‌শের নির্বাচনী ব্যবস্থা‌কে ধ্বংস ক‌রে দিয়ে সরকা‌রি দ‌লের এ‌জেন্ডা বাস্তবায়ন কর‌ছে। তা‌দের কথাবার্তায় ম‌নে হয় তারা আওয়ামি লী‌গের অঙ্গ সংগঠন। আওয়‌মি লীগ নেতারাও এত‌ গু‌ছি‌য়ে মিথ্যা কথা বল‌তে পা‌রেনা। হুদা ক‌মিশন দেশের বর্তমান এবং ভবিষ্যৎকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিয়েছেন। সর্বকালে সর্বদেশে মানুষ অন্যায়ের নিন্দা করেন কিন্তু তিনি অন্যায়কে শুধু অনুপ্রাণিত করেননি দৃষ্টান্ত হিসেবেও উপস্থাপন করেছেন।

    বিশেষ অতিথির বক্তব্যে নগর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আলহাজ্ব আবু সুফিয়ান বলেন, এই নির্বাচন কমিশন একটি মেরুদণ্ডহীন কমিশন। সরকারের নির্দেশে হুদা ক‌মিশন তো গণভব‌নের তৈ‌রি করা ফলাফল ঘোষরা ক‌রেন। তি‌নি চাই‌লে কিভা‌বে ভোট চু‌রি ও জনগ‌ণের ভোটা‌ধিকার হরন করা যার তার উপর প্র‌শিক্ষনের ব্যবস্থা করতে পা‌রেন।

    ২০নং দেওয়ানবাজার ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতির খন্দকার নুরুল ইসলামের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক সাব্বির আহমেদের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সহ-সভাপতি মোহাম্মদ আলী,সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক সাইফুল ইসলাম,যুগ্ম সম্পাদক কাজী বেলাল উদ্দিন,ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, আব্দুল মান্নান, গাজীসিরাজ উল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুল ইসলাম, কোতোয়ালী থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, নগর বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম পিয়ারু, সহ শিল্প বিষয়ক সম্পাদক নুর আহমদ পিন্টু, দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য মুজিবর রহমান, হাজী রফিকুল আলম।

    আরও উপস্থিত ছিলেন ৩২নং আন্দরকিল্লা ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবুল বাশার, ৩৩ নং ফিরিঙ্গি বাজার ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাদেকুর রহমান রিপন, বিএনপি নেতা ইলিয়াস সর্দার,আমানুল্লাহ আমান, আজিজুল হক , জামাল উদ্দিন, হাফিজুল ইসলাম মজুমদার, মনজুর আহমদ, শফিকুল ইসলাম মজুমদার, আবুল হাশেম, হারুনুর রশিদ, মোহাম্মদ মনসুর, আব্বাস , তাজ মোহাম্মদ, ২০নং দেওয়ানবাজার ওয়ার্ডে বিএনপি মনোনীত কাউন্সিলর প্রার্থী মোঃ লিয়াকত আলী, মহানগর যুবদল নেতা মোঃ মূসা, মোহাম্মদ টিপু, মোহাম্মদ আলাউদ্দিন, রুবেল চৌধুরি, মোহাম্মদ আশু,আব্দুল হামিদ, কফিল উদ্দিন, ইয়াকুব আলী জুয়েল, আশা আজিম প্রমুখ।

  • ভোট সেন্টারে বহিরাগত সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলুন: ডা. শাহাদাত

    ভোট সেন্টারে বহিরাগত সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলুন: ডা. শাহাদাত

    চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ও চসিক মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, ভোট সেন্টারে বহিরাগত সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলুন। ভোট আপনার পবিত্র আমানত। ভোটের অধিকার ও সাংবিধানিক অধিকার রক্ষার লড়াইয়ে আপনাদেরকে ভোট সেন্টারে গিয়ে ভোট প্রদান করতে হবে। বহিরাগত কোন সন্ত্রাসী দেখলেই প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।

    এই আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের সব অধিকার লুটে নিয়েছে। দুর্নীতি আর দুঃশাসনের মধ্য দিয়ে দেশ চলছে। দেশের মানুষ আজ অসহায়। দেশের সর্বক্ষেত্রে চলছে লুটপাট আর লুটপাট। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য সহ আজ সব কিছুই ঊর্ধ্বমুখী। ঘুষ বাণিজ্য ও দুর্নীতির কারণে আজ সবকিছুর দাম বৃদ্ধি পেয়েছে।

    আজ নগরীর ৬ নং পূর্ব ষোলশহর
    ওয়ার্ডে করোনা সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ ও মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

    ডা.শাহাদাত হোসেন আরো বলেন, এই আসনের উপনির্বাচনেও বিএনপি’র প্রার্থী আবু সুফিয়ানের বিজয়ী কে ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে। একদলীয় নির্বাচনের মাধ্যমে সেন্টার দখল করে সরকার দলীয় প্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণা করেছে। কিন্তু এবার তা হতে দেওয়া হবে না। গণপ্রতিরোধের মাধ্যমে ভোট ডাকাতদের প্রতিহত করা হবে।

    প্রধান বক্তার বক্ত‌ব্যে চট্টগ্রাম মহানগর বিএন‌পির সাধারণ সম্পাদক আবুল হা‌শেম বক্কর ব‌লে‌ছেন, দেশের আজ কোন মানুষ ভাল নেই কারণ দুর্নীতি দু:শাসনের রাজত্বে আমরা বসবাস করছি। মামলা-হামলা নির্যাতনে আজ সাধারণ মানুষ অতিষ্ঠ।অতীতের যে সকল নির্বাচন এই সরকারের অধীনে হয়েছে এবং বর্তমানে যে সকল উপনির্বাচন হচ্ছে সব নির্বচনই একদলীয় নির্বচনে পরিণত করেছে।

    বিশেষ অতিথির বক্তব্যে নগর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আলহাজ্ব আবু সুফিয়ান বলেন, মানুষের বাক স্বাধীনতা বলতে কিছু নেই। এই এলাকার বিএনপি’র নেতাকর্মীরা এই সরকারের মিথ্যা গায়েবি মামলায় জর্জরিত। তারপরও কোনো নেতাকর্মী সাহস হারায়নি। আন্দোলন-সংগ্রামে আছে এবং আগামী নির্বাচনে জীবন বাজি রেখে রাজপথে থাকবে।

    ৬ নং পূর্ব ষোলশহর ওয়ার্ড বিএনপি সাধারণ সম্পাদক ও কাউন্সিলর প্রার্থী মোঃ হাসান লিটনএর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সহ-সভাপতি মাহবুবুল আলম, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক এস এম সাইফুল আলম,যুগ্ম সম্পাদক ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, আনোয়ার হোসেন লিপু , সাবেক ছাত্রনেতা এম এ হাশেম রাজু, নগর বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম মঞ্জু , কামরুল ইসলাম, সহ-সাধারণ সম্পাদক এম এম জাহাঙ্গীর আলম, মৎস্য বিষয়ক সম্পাদক মহাম্মদ বকতিয়ার, সহ আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল আজিজ, সদস্য এস এম নুরুল আলম,বিএনপি নেতা হাজী ইলিয়াস সেকু, শওকত আলী, আব্দুল মতিন,হাজী আবুল বাশার, ম হামিদ,হাজী নাসির উদ্দিন, গুলজার হোসেন, সিরাজুল ইসলাম, হাজী আইয়ুব আলী প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।

  • ভোট ডাকাতদের বিরুদ্ধে গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে: ডা. শাহাদাত

    ভোট ডাকাতদের বিরুদ্ধে গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে: ডা. শাহাদাত

    চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ও চসিক মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন,নির্বাচন হচ্ছে আপনাদের একটি গণতান্ত্রিক অধিকার। আপনাদের ভোটাধিকার সাংবিধানিক অধিকার ও গণতান্ত্রিক অধিকার। এই অধিকার আপনাদের প্রতিষ্ঠা করতে হবে। যদি আপনাদের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে না পারেন, ভোট ডাকাতরা ভোট ডাকাতি করতে পারলে, কাল আপনার ঘরও ডাকাতি করবে।

    আপনি আপনার নিজের ভোটের সুরক্ষা দিতে না পারলে, আপনি আপনার ঘরও রক্ষা করতে পারবেন না। তাই আপনাদের এখন থেকে প্রস্তুতি নিতে হবে ভোটাধিকার ও গণতন্ত্র রক্ষার স্বার্থে সংগ্রামী হতে হবে। আগামী নির্বাচন হচ্ছে দেশকে বাঁচানো, দেশের মানুষকে বাঁচানো, গণতন্ত্র রক্ষার নির্বাচন। আজকে চট্টগ্রামের যে সকল সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে সরকার সেই সকল সমস্যা সমাধানে সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে।

    আজ নগরীর ৩৪ নং পাথরঘাটা ওয়ার্ডে করোনা সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ ও মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

    প্রধান বক্তার বক্ত‌ব্যে চট্টগ্রাম মহানগর বিএন‌পির সাধারণ সম্পাদক আবুল হা‌শেম বক্কর ব‌লে‌ছেন, আওয়া‌মি লীগ সরকার গণতন্ত্রকে ধ্বংস করার মাধ্য‌মে ভোট‌ধিকার ও মানুষের ন্যূনতম বেঁ‌চে থাকার অধিকারকে কে‌ড়ে নি‌য়ে‌ছে। দে‌শে আজ নারী, শিশু থে‌কে শুরু ক‌রে সাধারণ মানুষ কা‌রো নিরাপত্তা নেই। এই নিরাপত্তাহীন, অ‌ধিকারহীন সমাজ থেকে প্রতিকারের পথ আমা‌দের খু‌জে নি‌তে হ‌বে। আমাদের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে আনা এবং নিজেদের রক্ষা করতে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বিকল্প নেই।

    ৩৪ নং পাথরঘাটা ওয়ার্ড বিএনপির আহবায়ক ও কাউন্সিলর প্রার্থী হাজী ইসমাইল বালির সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুল ইসলাম, কোতোয়ালি থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব জাকির হোসেন। বক্তব্য রাখেন বিএনপি নেতা মোজাফফর আহমেদ সরদার, মোহাম্মদ ইউসুফ, মহাম্মদ শাহেদুল হক, এম এ মান্নান, এম এ তালেব, মোহাম্মদ সেলিম, এডভোকেট ইমতিয়াজ রাপু, মহানগর যুবদল নেতা মোঃ হাসান, ইমরান সিদ্দিকী জ্যাকসন, মোহাম্মদ ওয়াসিম, ওয়ার্ড ছাত্রদল নেতা শাহাদাত হোসেন নাবিল,তুহিন, আব্দুস সোবাহান , আবুল কালাম, পিন্টু, আনোয়ারুল হক শাহীন, ইফতিয়ার রুবেল, মোহাম্মদ সেলিম, আব্দুর রহিম, মোহাম্মদ জাহিদ, মোহাম্মদ মনির, প্রিন্স মারুফ, মোহাম্মদ মোস্তফা, মোহাম্মদ ইদ্রিস, জাহেদ, আব্দুল আজিজ, হায়দার আলী, মোহাম্মদ হোসেন, জাহাঙ্গীর আলম, মোহাম্মদ হাসান
    প্রমুখ।

  • তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপিতে নতুন প্রাণ সৃষ্টি হয়েছে: ডা.শাহাদাত

    তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপিতে নতুন প্রাণ সৃষ্টি হয়েছে: ডা.শাহাদাত

    মঈনউদ্দিন-ফখরুদ্দিনের অবৈধ সরকার ও আওয়ামীলীগের গভীর ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কেবল দলের নেতাকর্মীদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই, বরং তিনি দেশের আপামর মানুষের আশা-আকাঙ্খার প্রতীকে পরিণত হয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ও চসিক মেয়র প্রার্থী ডাঃ শাহাদাত হোসেন।

    তিনি বলেন, হারানো গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে এবং দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে গৃহবন্দী থেকে মুক্ত করতে হাজার হাজার মাইল দুরে অবস্থান করেও নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন তারেক রহমান। বেগম খালেদা জিয়া দেশকে স্বৈরাচারমুক্ত করতে যেমনিভাবে রাজপথে নেমেছিলেন একইভাবে তারেক রহমানও স্বৈরাচারের কবল থেকে দেশ ও জাতিকে উদ্ধার করতে কাজ করে যাচ্ছেন। তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপিতে নতুন প্রাণ সৃষ্টি হয়েছে। দেশের মানুষ তারেক রহমানের দিকে তাকিয়ে আছেন।

    তিনি শুক্রবার (২০ নভেম্বর) বাদে জুমা হযরত শাহ আমানত (রঃ) মাজার সংলগ্ন মসজিদে তারেক রহমানের ৫৬ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির দোয়া মাহফিলে উপস্থিত মুসল্লীদের উদ্দেশ্যে একথা বলেন।

    তিনি আরো বলেন, তারেক রহমান সুদুরে বসেও অত্যন্ত দক্ষতার সাথে দলকে সুসংগঠিত করতে দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। তাঁর সুযোগ্য নেতৃত্বে বিএনপির নেতাকর্মীরা বর্তমানে সুসংঘবদ্ধ। দেশ ও জাতিকে স্বৈরাচারের সকল অন্যায় অপকর্মের ছোবল থেকে রক্ষা করে বহুদলীয় গণতন্ত্র পুণ:প্রতিষ্ঠায় তার অবদান দলের নেতাকর্মীদের নিকট অনন্য প্রেরণা। দেশনায়ক তারেক রহমানের জন্মদিনে হৃদয় নিংড়ানো শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করছি।

    এতিমদের মাঝে খাবার বিতরণ

    চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাধারন সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর বলেন, বর্তমান সরকার আজকে ডিজিটাল বাংলাদেশের কথা বলছে। তারাই নাকি এটাকে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে নিয়ে গেছে। অথচ এটা শুরু করেছিলেন তারেক রহমান। ইউনিয়ন পর্যায় থেকে সব তথ্য ডাটাবেইস করে রেখেছিলেন। কিন্তু এক-এগারোতে সব নষ্ট করা হয়। তারেক রহমান ২০০১ সালে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার কাজ শুরু করেছিলেন। তারেক রহমানের নেতৃত্বে বেগম খালেদা জিয়া ও দেশকে মুক্ত করা হবে।

    চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সিঃ সহ সভাপতি আবু সুফিয়ান বলেন, তারেক রহমান জন্মসূত্রে নেতৃত্ব পেয়েছেন এবং অতি অল্প সময়ে নেতৃত্বের গুণাবলি অর্জন করেছেন। দুঃসময়ে দূর থেকে দলকে সঠিক নেতৃত্ব দিয়ে চালাচ্ছেন। তার সুদুরপ্রসারী চিন্তায় অল্পসময়ের মধ্যে বিএনপিকে গোছানোর কাজ শেষ করেছেন। তিনি তারেক রহমানের নামে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান।

    দোয়া মাহফিলে শহীদ জিয়াউর রহমান ও আরাফাত রহমান কোকোর রুহের মাগফেরাত কামনা এবং বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের দীর্ঘায়ু শারীরিক সুস্থতা ও রোগমুক্তি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। দোয়া ও মিলাদ মাহফিল পরিচালনা করেন জামে মসজিদের খতিব। পরে মাজার সংলগ্ন এতিমখানায় এতিমদের মাঝে মহানগর বিএনপির পক্ষ থেকে খাবার বিতরন করা হয়।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সহসভাপতি আলহাজ্ব এম এ আজিজ, মোহাম্মদ মিয়া ভোলা, হারুন জামান, নিয়াজ মোঃ খান, ইকবাল চৌধুরী, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক এস এম সাইফুল আলম, যুগ্ম সম্পাদক কাজী বেলাল উদ্দীন, আবদুল হালিম শাহ আলম, ইসকান্দার মির্জা, ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, আবদুল মান্নান, জাহাঙ্গীর আলম দুলাল, আনোয়ার হোসেন লিপু, গাজী সিরাজ উল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক মন্জুর আলম চৌধুরী মন্জু, মো. কামরুল ইসলাম, সম্পাদকবৃন্দ ইসহাক চৌধুরী আলিম, ডা. এস এম সরওয়ার আলম, শহিদুল ইসলাম শহিদ, আবদুল বাতেন, নুরুল্লা বাহার, সহ-সম্পাদক একেএম পেয়ারু, আবদুল হালিম স্বপন, মো. ইদ্রিস আলী, খোরশেদ আলম কুতুবী, আলমগীর নুর, আবু মুছা, ইউনুছ চৌধুরী হাকিম, মোস্তাফিজুর রহমান বুলু, আলী আজম, থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ জাকির হোসেন, আফতাবুর রহমান শাহীন, নগর সদস্য বুলবুল আহমেদ, ওয়ার্ড় বিএনপি সভাপতি নবাব খান, আলাউদ্দিন আলী নুর, এস এম মফিজ উল্লাহ, এস এম ফরিদুল আলম, মোঃ আজম, রফিক চৌধুরী, সাধারন সম্পাদক ছাদেকুর রহমান রিপন, মোঃ এমরান উদ্দীন, সৈয়দ আবুল বশর, মন্জুর কাদের, মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক, জিয়াউর রহমান জিয়া, হাসান উসমান, আবু ফয়েজ, নগর মৎস্যজীবি দলের আহবায়ক হাজী নুরুল হক, তাঁতী দলের আহবায়ক মনিরুজ্জামান টিটু, নগর যুবদলের সহসভাপতি নাসিম চৌধুরী, যুগ্ম সম্পাদক মোঃ সেলিম, তাঁতীদলের সদস্য সচিব মনিরুজ্জামান মুরাদ, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউর রহমান জিয়া প্রমুখ।

     

  • উপ নির্বাচনের ভোট কারচুপি ধামাচাপা দিতে আওয়ামী সন্ত্রাসী বাহিনী বাসে আগুন দিয়েছে: ডা. শাহাদাত

    উপ নির্বাচনের ভোট কারচুপি ধামাচাপা দিতে আওয়ামী সন্ত্রাসী বাহিনী বাসে আগুন দিয়েছে: ডা. শাহাদাত

    চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ও চসিক মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, ঢাকা ১৮ ও সিরাজগঞ্জ ১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট কারচুপি ও ভোট ডাকাতি ধামাচাপা দিতে আওয়ামী সন্ত্রাসী বাহিনী বাসে আগুন দিয়েছে। এই সরকার জনগণের সরকার নয়। তারা জনগণের ভোটে নির্বাচিত নয় বলে জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিচ্ছে। এই সরকারের অধীনে কোন ভোট সুষ্ঠু হবে না। এই সরকার একদলীয় কায়দায় ভোট কেন্দ্র দখল ও ভোটের ফলাফল আগে থেকেই তৈরি করে তা ঘোষণা করে।

    তিনি আজ নগরীর ৮ নং শুলকবহর ওয়ার্ডে করোনা সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ ও মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

    ডা. শাহাদাত হোসেন আরো বলেন,
    বর্তমান নির্বাচন কমিশন একটি নির্লজ্জ কমিশনে এ পরিণত হয়েছে।নির্বাচনে জনগণের রায় আর গণতন্ত্রের প্রতিফলন হয়, কিন্তু এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে জনগণের ভোটাধিকার ও গণতন্ত্র হরণ হয়।

    প্রধান বক্তার বক্তব্যে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুর হাশেম বক্কর বলেন, দেশের মানুষের বাক স্বাধীনতা নেই, গণতন্ত্র নেই, ভোটের অধিকার নেই, আছে শুধু স্বৈরতন্ত্র। দেশে আইনের শাসন নেই, ফ্যাসিস্ট কায়দায় এই সরকার জনগণের সব অধিকার কেড়ে নিচ্ছে। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে রাজপথে নামতে হবে।

    ৮ নং শুলকবহর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি কাজী শামসুল আলমের সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক ও কাউন্সিলর প্রার্থী হাসান ওসমান এর সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সহ-সভাপতি আশরাফ উদ্দিন চৌধুরী, যুগ্ম সম্পাদক কাজী বেলাল উদ্দিন, আব্দুল হালিম শাহ আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুল ইসলাম, থানা বিএনপির সভাপতি মামুনুল ইসলাম হুমায়ুন।

    বক্তব্য রাখেন বিএনপি নেতা তোফাজ্জল হোসেন, আব্দুল হাই, রাহালা জামান , শহিদুল আলম খসরু, আক্তার হোসেন লেদু, মোঃ জাকির হোসেন, দিদারুল আলম, মোহাম্মদ হাসান, নিজাম আহমেদ, এম এ মান্নান, জসীম উদ্দীন, জয়নাল আবেদীন, মোহাম্মদ মুসা , ইকবাল পারভেজ, জিয়াউর রহমান জিয়া, শাহি ইমরান রমজান, শহিদুল ইসলাম রানা, মোহাম্মদ হাসান, পাঁচলাইশ থানা মহিলাদলের সভানেত্রী সাইমা হক, সাধারণ সম্পাদক কাউন্সিলর প্রার্থী জিন্নাতুন্নেসা জিনিয়া প্রমুখ।

    ২৪ ঘণ্টা/রিহাম

  • ভোটের ফলাফল আগেই পকেটে তৈরি করে রাখে নির্বাচন কমিশন: ডা. শাহাদাত

    ভোটের ফলাফল আগেই পকেটে তৈরি করে রাখে নির্বাচন কমিশন: ডা. শাহাদাত

    “আমেরিকার ভোট গণনা করতে ৪/৫ দিন লাগে আর আমাদের ভোট গণণা করতে লাগে ৫ মিনিট” নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদার দেওয়া এই বক্তব্যের সমালোচনা করে তাকে ভোট ডাকাতির সর্দার উল্লেখ করে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ও চসিক মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, আমেরিকার নির্বাচনে তাদের জনগণের ব্যালটের প্রতিফলন ঘটে। তারা একবার নয় তিন বার ভোট গণণা করে তারপর চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করে। আর নুরুল হুদা কমিশন আগে থেকে গণভবন থেকে পাঠানো ভোটের ফলাফল পকেটে তৈরি করে রাখে। যার কারণে ভোটের ফলাফল ঘোষণা করতে তার ৫ মিনিট সময় লাগে। সামনে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন হবে। সেই নির্বাচনে যেন কোনভাবে ভোট ডাকাতি করতে না পারে বেহুদা কমিশন, তার জন্য প্রত্যেকটি কেন্দ্রে নেতাকর্মীদের সারাদিন ব্যালট পেপার পাহারা দিতে হবে। যদি ভোট ডাকাতি করা হয়, কোন ধরণের কারচুপি করা হয়, তাহলে এই চট্টগ্রাম থেকে আন্দোলনের চূড়ান্ত কর্মসুচি ঘোষণা করা হবে।

    আজ রোববার (১৫ নভেম্বর) বিকেলে নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয় মাঠে উপ-নির্বাচনে ভোট ডাকাতির ও নেতাকর্মীদের মিথ্যা মামলা দায়েরের প্রতিবাদে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির কেন্দ্রঘোষিত প্রতিবাদ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

    তিনি বলেন, ঢাকা ও সিরাজগঞ্জ উপ-নির্বাচনে ভোট ডাকাতিকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার জন্য সরকারী দলের লোকজন ঢাকায় বাসে অগ্নিসংযোগ করেছে। পরিকল্পিতভাবে এ অগ্নিসংযোগ করে ভোট কারচুপি থেকে জনগণকে দৃষ্টিকে অন্যদিকে নিয়ে গেছে। ঘটনার দিন চট্টগ্রামের যুবদল নেতা মোশাররফ হোসেন দিপ্তী, মো. শাহেদ, আহমেদুল আলম রাসেল চট্টগ্রামে অবস্থান করলেও তাদের নাম মামলায় অর্ন্তভুক্ত করা হয়েছে। এটা আওয়ামীলীগের পুরনো অভ্যাস, দুই নাম্বারী তাদের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া কক্সবাজার যাওয়ার পথে ফেনীতে হামলা করেছে আওয়ামীলীগের দলীয় চেয়ারম্যান শাহাদাত, সে সময় চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে থাকলেও ফেনীর ঘটনায় আমার নামে মামলা দায়ের করা হয়েছিল।

    আওয়ামীলীগের অনিয়ম, ভোট ডাকাতি ও দূর্নীতিকে আড়াল করার জন্য তারা একের পর এক ঘটনা ঘটাচ্ছে। শেয়ার বাজারের লুটপাটকে আড়াল করার জন্য সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনীকে হত্যা করা হয়েছে। কারণ শেয়ার বাজার লুটপাটে সালমান এফ রহমান ও ফারুক খান জড়িত ছিল। একইভাবে ভোট ডাকাতিকে আড়াল করতে বাসে অগ্নিসংযোগ করেছে সরকার। নির্বাচনে যে ভোট কারচুপি হয়েছে সেটা নির্বাচন কমিশনার মাহবুবুল আলম নিজেই বলেছেন। তার ভাষ্যমতে এই দুই উপনির্বাচনে অতীতের চেয়ে জঘন্যভাবে ভোট ডাকাতি হয়েছে।

    চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর বলেছেন, ভোট ডাকাতিকে সরকার এখন নিয়মে পরিণত করেছে। জনগণের আস্থা হারিয়ে সরকার এখন আবোল-তাবোল বকছেন। পতন যখন সন্নিকটে চলে আসে, তখন পায়ের নীচে মাঠি থাকে না। তখন কি বলে না বলে তার হুশ থাকে না। আওয়ামীলীগের মন্ত্রী-এমপিরা এখন বেহুশে, তাদের কথা বার্তায় সেটা প্রমাণিত হচ্ছে। যার কারণে বিরোধীদল বিএনপি যখণ মাঠ পর্যায়ে সুসংগঠিত হচ্ছে তখন, গায়েবী আজগবী মামলা দিয়ে নেতাকর্মীদের ভয় দেখিয়ে দমানোর চেষ্ঠা করছেন। বিগত এক যুগ ধরে মামলা, হামলা আর জেল জুলুমে বিএনপির নেতাকর্মীরা এখন খাটিঁ সোনায় পরিণত হয়েছে। এখন আর মামলা, হামলা দিয়ে কোন লাভ হবে না। আসন্ন চসিক নির্বাচনে যদি সারাদেশের মতো এখানেও ভোট ডাকাতির চেষ্ঠা করা হয়, তাহলে এই চট্টগ্রাম থেকে সরকার পতনের বৃহত্তর কর্মসূচির ডাক দেওয়া হবে। তিনি অনতিবিলম্বে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মীর নাছির উদ্দীন, যুগ্ম মহাসচিব আসলাম চৌধুরী ও স্বেচ্ছাসেবক দলনেতা আলী মূর্তজা খানের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানান।

    চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি আবু সুফিয়ান বলেছেন, ঢাকার গাড়ি পোড়ানোর ঘটনায় যে মামলা হয়েছে, তার মধ্যে খিলক্ষেত থানায় দায়ের হওয়া মামলায় যাকে বাদী হিসাবে দেখানো হয়েছে, সে নিজেই জানে না মামলার বিষয়ে। মামলায় কারা আসামী আছেন তাদের কাউকেও চিনেও না বলে গণমাধ্যমে জানিয়েছে। এত করে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে চট্টগ্রামের নেতাকর্মীদের মামলায় জড়ানো হয়েছে, তা ভূয়া এবং সাজাঁনো। এই ধরণের মামলায় বিএনপিকে স্তব্ধ করা যাবে না। এই মিথ্যুক ফ্যাসিবাদ সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ করার জন্য আমাদের দীপ্ত শপথ নিতে হবে।

    চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুল ইসলামের পরিচালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন নগর বিএনপির সহসভাপতি এম.এ আজিজ, মো. মিয়া ভোলা, এস.কে খোদা তোতন, মোহাম্মদ আলী, হারুন জামান, শফিকুর রহমান স্বপন, এস.এম আব্লু ফয়েজ, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক এস.এম সাইফুল আলম, যুগ্ম সম্পাদক কাজী বেলাল উদ্দীন, শাহ আলম, আবদুল মান্নান, আবুল হাসেম, আনোয়ার হোসেন লিপু, গাজী সিরাজ উল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক মনজুর আলম চৌধুরী মনজু, সহ-সাধারণ সম্পাদক জি.এম আইয়ুব খান, শামছুল আলম (ডক), সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য হামিদ হোসেন, হাজী নুরুল আক্তার, মনোয়ারা বেগম মনি, এইচ.এম রাশেদ খান, ইয়াকুব চৌধুরী, নুরুল আকবর কাজল, জিয়াউদ্দিন খালেদ চৌধুরী, ইব্রাহীম বাচ্চু, অধ্যাপক ঝন্টু বড়ুয়া, আবদুল বাতেন, থানা বিএনপির সভাপতি হাজী বাবুল হক, মো. সেকান্দর, ডা. নুরুল আফসার, আবদুল্লাহ আল হারুন, নগর বিএনপির সহ-সম্পাদক এ.কে.এম পেয়ারু, আবদুল হালিম স্বপন, মো. ইকবাল, রফিকুল ইসলাম, মো. ইদ্রিস আলী, মো. শাহজাহান, খোরশেদ আলম কুতুবী, জেলী চৌধুরী, বেলায়েত হোসেন বুলু, শফিক আহমদ, আবুল খায়ের মেম্বার, আলমগীর নূর, হাসান লিটন, আবু মুছা, মোস্তাফিজুর রহমান বুলু, আবদুল হাই, রঞ্জিত বড়ুয়া, আলী আজম, থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, আফতাবুর রহমান শাহীন, আবদুল কাদের জসিম, হাবিবুর রহমান, মাঈন উদ্দীন চৌধুরী, জাহাঙ্গীর আলম, রোকন উদ্দিন মাহামুদ, সদস্য হাজী মহসিন, ইউসুফ সিকদার, মো. ইলিয়াছ, আইয়ুব খান, সকিনা বেগম, জমির আহমদ, হাজী নুরুল হক, এড. আবদুল আজিজ, মনিরুজ্জামান টিটু, মো. ইকবাল হোসেন, তোফাজ্জল হোসেন, মোশাররফ হোসেন, ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আকতার খান, এস.এম মফিজ উল্লাহ, মো. রফিক চৌধুরী, হাজী ইলিয়াছ, আবদল্লাহ আল সগির, আলাউদ্দীন আলী নূর, মো. বেলাল , খন্দকার নুরুল ইসলাম, এস.এম ফরিদুল আলম, মো. সাইফুল আলম, ফারুক আহমদ, এম.এ.মুছা বাবলু, শরিফুল ইসলাম, মো. আজম, সাধারণ সম্পাদক সাদেকুর রহমান রিপন, আবুল কালাম আবু, এম.এ হালিম বাবলু, মামুন আলম, হাজী আবু ফয়েজ, সাব্বির আহমদ, নাছিম আহমেদ, সৈয়দ আবুল বশর, এস.এম আজাদ, হাজী এমরান উদ্দীন, ফরিদুল আলম চৌধুরী, জিয়াউর রহমান জিয়া, জসিম মিয়া, মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক, মনজু মিয়া, মনজুর কাদের, হাজী জাহেদ, অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ নুর আহমদ গুড্ডু, শাহেদ আকবর, এম.এ রাজ্জাক, ইকবাল হোসেন সংগ্রাম, ফজলুল হক সুমন, জাহাঙ্গীর আলম, আবদুর করিম, এম.এ গফুর বাবুল, মো. মুছা, নাসিম চৌধুরী, জসিমুল ইসলাম কিশোর, জাহেদুল হাসান বাবু, অরূপ বড়ুয়া, মো. আলী সাকী, শহিদুল্লাহ বাহার, সিরাজ উদ্দীন, খায়রুল আলম দিপু, সেলিম রেজা, হারুন আল রশিদ, মামুনুর রহমান, মঈন উদ্দীন রাশেদ হারুনুর রশিদ, হুমায়ুন কবির, ইকবাল পারভেজ, এরশাদ হোসেন, তাজুল ইসলাম তাজু, আবদুল হামিদ পিন্টু, তৌহিদুল ইসলাম রাসেল, সিরাজুল ইসলাম ভ’ইয়া, এমদাদুল হক বাদশা, জিয়াউর রহমান জিয়া, আবু বক্কর রাজু, গোলাম সরওয়ার, আনোয়ার হোসেন এরশাদ প্রমুখ।

    ২৪ ঘণ্টা/রিহাম