Tag: চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ এর উপ-পুলিশ কমিশনার

  • সিএমপির পাঁচ থানায় ওসি পদে রদবদল

    সিএমপির পাঁচ থানায় ওসি পদে রদবদল

    চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) পাঁচ থানার ওসি পদে রদবদল করা হয়েছে।

    আজ সোমবার (১৮ জানুয়ারি) বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের স্মারকের আলোকে তাদের রদবদল করা হয়।

    বিষয়টি নিশ্চিত করে রাত পৌনে ১০টায় চট্টগ্রাম মেট্টপলিটন পুলিশ কমিশনার সালেহ্ মো. তানভীর বলেন, বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের স্মারকের আলোকে তাদের বদলি করা হয়।

    চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের মাত্র ৯ দিন আগে গুরুত্বপূর্ণ এসব থানার অফিসার ইনচার্জ পদে রদবদল নিয়ে নগর জুড়ে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে।

    এর মধ্যে বহুল আলোচিত কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ মহসিনকে ডবলমুরিং থানায়, ডবলমুরিং থানার সদীপ কুমার দাশকে সিএমপি কার্যালয়ে সংযুক্ত করা হয়েছে।

    একইসঙ্গে বাকলিয়া থানার মোহাম্মদ নেজাম উদ্দিনকে কোতোয়ালি থানায়, চকবাজার থানার রুহুল আমিনকে বাকলিয়া থানায়, চান্দগাঁও থানার আতাউর রহমান খোন্দকারকে চকবাজার থানায় এবং ডিবি উত্তরের পরিদর্শক মোস্তাফিজুর রহমানকে চান্দগাঁও থানার অফিসার ইনচার্জের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।

    গত ১২ জানুয়ারী নগরীর ২৮ নম্বর পাঠানটুলী ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের দু’কাউন্সিলর প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে গোলগুলিতে একজনের মৃত্যু হয়। সে সাথে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় একাধিক সংঘাতের ঘটনাও ঘটে।

    এরই প্রেক্ষিতে ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের প্রার্থী নজরুল ইসলাম বাহাদুর নির্বাচন কমিশনে ডবলমুরিং থানার অফিসার ইনচার্জ সদীপ কুমার দাশের বিরুদ্ধে অভিযোগ জমা দেয়। অভিযোগের প্রেক্ষিতে এই ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ কর্মকর্তারা।

  • চট্টগ্রামের ৪ থানা পেল পেট্রোল কার

    চট্টগ্রামের ৪ থানা পেল পেট্রোল কার

    চট্টগ্রাম মহানগরের জনগণকে তড়িৎ পুলিশি সেবা নিশ্চিত করতে নগর পুলিশে যুক্ত হয়েছে চারটি পেট্রোল কার।

    প্রাথমিক পর্যায়ে চারটি থানায় এগুলো দেওয়া হলেও পর্যায়ক্রমে নগরীর ১৬টি থানায় দেওয়া হবে বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

    চট্টগ্রামের পুলিশ কমিশনার সালেহ মোহাম্মদ তানভীর মঙ্গলবার এসব পেট্রোল কার উদ্বোধন করেন।

    চট্টগ্রাম নগর পুলিশের জনসংযোগ কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকা গোয়েন্দা বিভাগের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (দক্ষিণ) শাহ মোহাম্মদ আব্দুর রউফ জানান, ইনবিল্ট সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে এসব পেট্রোল কারের নিয়ন্ত্রণ করা হবে।

    এসব কারে হেলমেট, বুলেট প্রুফ জ্যাকেট ছাড়াও ওয়াকিটকি, অগ্নি নির্বাপন সরঞ্জাম, ক্রাইম সিন ম্যানেজমেন্ট বক্সও সংযুক্ত আছে। প্রতিটি কারে একজন করে এসআই ও এএসআই এবং দুই জন করে কনস্টেবল দায়িত্ব পালন করবেন।

    এডিসি রউফ জানান, এসব কারের কারণে যে কোন ঘটনায় পুলিশ সদস্যরা দ্রুত সাড়া দিতে পারবেন। প্রাথমিক পর্যায়ে কোতোয়ালি, ডবলমুরিং, পাঁচলাইশ ও খুলশী থানা পুলিশ এ চারটি গাড়ি ব্যবহার করবে, পর্যায়ক্রমে নগরীর প্রতিটি থানায় এ ধরনের গাড়ি দেওয়া হবে।

    তিনি বলেন, পুলিশের গাড়িতে সুনির্দিষ্ট চালক না থাকলেও এসব কার নিয়ে যে চারজন দায়িত্ব পালন করবেন তারাই কারগুলো চালাবেন।

    নাভানা গ্রুপের পক্ষ থেকে দুটি, স্মার্ট গ্রুপ ও চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীদের সংগঠন চেম্বার অব কমার্সের পক্ষ থেকে একটি করে কার দেওয়া হয়েছে।

    সকালে দামপাড়া পুলিশ লাইনের জনক চত্বরে সিএমপি কমিশনার সালেহ মোহাম্মদ তানভীরের হাতে এসব কারের চাবি হস্তান্তর করা হয়।

    অনুষ্ঠানে সিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (প্রশাসন) আমেনা বেগম, অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) এসএম মোস্তাক আহমেদ খান, অতিরিক্ত কমিশনার (ট্রাফিক) শ্যামল কুমার নাথ, উপ-কমিশনার (সদর) আমির জাফরসহ নাভানা গ্রুপ, স্মার্ট গ্রুপের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

  • আল মানাহিলের ৮০ শয্যার আইসোলেশন সেন্টার চালু

    আল মানাহিলের ৮০ শয্যার আইসোলেশন সেন্টার চালু

    চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ ও আল মানাহিল ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে কমিউনিটি পুলিশিং, চট্টগ্রাম এর সার্বিক সহযোগিতায় বন্দর নগরী চট্টগ্রামের হালিশহরস্থ আল মানাহিল নার্চার জেনারেল হাসপাতালে চালু করা হল কোভিড-১৯ আইসোলেশন সেন্টার।

    আজ মঙ্গলবার (৭ জুলাই) সকাল ১১ টায় বন্দর নগরী চট্টগ্রামের হালিশহরস্থ আল মানাহিল নার্চার জেনারেল হাসপাতালে স্থাপিত এই আইসোলেশন সেন্টারের উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. মাহাবুবর রহমান।

    সিএমপি ও আল মানাহিল ফাউন্ডেশনের য়ৌথ উদ্যোগে স্থাপনকৃত ৮০ শয্যা বিশিষ্ট এই আইসোলেশন সেন্টারে কোভিড-১৯ আক্রান্ত ব্যক্তিরা সার্বক্ষণিক চিকিৎসা সুবিধা পাবেন। সেন্ট্রাল অক্সিজেন সিস্টেম সংযুক্ত থাকবে প্রতিটি বেডে।

    এছাড়াও গুরতর অসুস্থ রোগীদের চিকিৎসায় রয়েছে হাইফ্লো নেসাল ক্যানুলা। রোগীদের যাতায়াতের জন্য সার্বক্ষনিক ভাবে প্রস্তুত থাকবে এম্বুলেন্স। করোনা ভাইরাসের এই প্রাদুর্ভাবকালীন সময়ে শুরু থেকে সিএমপি ও কমিউনিটি পুলিশিং এর সাথে সমন্বয় করে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করছে আল মানাহিল ফাউন্ডেশন।

    করোনা ভাইরাসে আক্রান্তদের নমুনা সংগ্রহ, যাতায়াতে এ্ম্বুলেন্স সেবা প্রদান, করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত ব্যক্তিদের দাফন ইত্যাদি ক্ষেত্রে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে।

    কমিউনিটি পুলিশিং, চট্টগ্রাম এর সার্বিক সহযোগিতায় স্থাপনকৃত এই আইসোলেশন সেন্টার বন্দর নগরীর জনসাধারনের চিকিৎসা সেবায় ও করোনা ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে সিএমপি কমিশনার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

    উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (প্রশাসন ও অর্থ) আমেনা বেগম, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) এস. এম. মোস্তাক আহমেদ খান বিপিএম, অহিদ সিরাজ চৌধুরী স্বপন, সদস্য সচিব, মহানগর কমিউনিটি পুলিশিং কমিটি, চট্টগ্রাম; হেলাল উদ্দিন বিন জমির উদ্দিন, চেয়ারম্যান, আল মানাহিল ফাউন্ডেশন; মাওলানা ফরিদ উদ্দিন, প্রধান নির্বাহী, আল মানাহিল ফাউন্ডেশন সহ পুলিশের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, আইসোলেশন সেন্টারে কর্মরত ডাক্তার, নার্স ও আল মানাহিল ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তাবৃন্দ এবং কমিউনিটি পুলিশিং, চট্টগ্রাম এর নেতৃবৃন্দ।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • করোনা : ঘরের সামনেই সিএমপির ডোর টু ডোর শপ, গৃহবন্দি মানুষের ঘরে পৌছে দিচ্ছে বাজার

    করোনা : ঘরের সামনেই সিএমপির ডোর টু ডোর শপ, গৃহবন্দি মানুষের ঘরে পৌছে দিচ্ছে বাজার

    ২৪ ঘন্টা ডট নিউজ। চট্টগ্রাম ডেস্ক : করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে ১০ দিনে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার। আর মরণঘাতী এ ভাইরাসের সংক্রমন থেকে প্রতিকারের লক্ষ্যে মানুষের ঘরে থাকা নিশ্চিত করতে চট্টগ্রাম নগর জুড়ে মাঠে আছে সিএমপির সদস্যরা।

    শুধু ঘরে থাকা নয় এসব গৃহবন্দি মানুষদের প্রাত্যহিক চাহিদার অন্যতম খাদ্য, চিকিৎসা ও জরুরি প্রয়োজনে সকল সেবা দিতেও প্রস্তুত চট্টগ্রামের পুলিশ প্রশাসন। করোনা চট্টগ্রামের ঘরে ঘরে সিএমপির সেবা

    ইতিমধ্যে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) চালু করেছে ‘হোম সার্ভিস’ সেবা। যারা সরকারি বিধিনিষেধ মেনে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকছেন সিএমপির ১৬টি থানার পক্ষ থেকে তাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রী চাল, ডাল, তেল, চিনি ও ওষুধ ইত্যাদি বাসায় পৌঁছে দিচ্ছে পুলিশ। এসব কাজের সরাসরি তদারকি করছেন প্রতিটি জোনের উপ-পুলিশ কমিশনাররা।

    নিচে দেওয়া ১৬ থানার নাম্বারে যোগাযোগ করলে সংশ্লিষ্ট থানার ডিউটি অফিসাররা ফোন রিসিভ করে গৃহবন্দি মানুষদের অর্ডার নেবেন। খুব কম সময়ের মধ্যে পুলিশ সদস্যরা নাগরিকের প্রেরিত ঠিকানায় তাদের প্রয়োজনীয় সামগ্রী পৌঁছে দিচ্ছেন।

    জরুরি প্রয়োজনে নাগরিকরা চট্টগ্রামের বায়েজিদ বোস্তামী থানা-০১৭৬৯৬৯৫৬৬৮, খুলশী থানা-০১৭৬৯৬৯৫৬৬৬, চান্দগাঁও থানা-০১৭৬৯৬৯৫৬৬৯, পাঁচলাইশ থানা-০১৭৬৯৬৯৫৬৭০, ডবলমুরিং থানা-০১৭৬৯৬৯৫৬৭১, হালিশহর থানা- ০১৭৬৯৬৯৫৬৭৩, পাহাড়তলী থানা-০১৭৬৯৬৯৫৬৭২, আকবরশাহ থানা-০১৭৬৯৬৯৫৬৭, বন্দর থানা- ০১৭৬৯০৫৮১৪৯, ইপিজেড থানা- ০১৭৬৯৬৯১১০৬, পতেঙ্গা থানা-০১৭৬৯০৫৮১৫০, কর্ণফুলী থানা-০১৭৬৯০৫৮১৫১, কোতোয়ালি থানা- ০১৭৬৯৬৯৫৬৬৫, বাকলিয়া থানা-০১৭৬৯৬৯৫৬৬৭, চকবাজার থানা-০১৭৬৯৬৯৫৬৭৯ ও সদরঘাট থানার ০১৭৬৯৬৯৫৬৮০ নাম্বার গুলোতে যোগাযোগ করে হোম সার্ভিস পাবেন।

    সিএমপি উত্তরের উপ-পুলিশ কমিশনার বিজয় বসাক তথ্যটি নিশ্চিত করে বলেন, করোনায় সরকারিভাবে ১০ দিনের সাধারণ ছুটিতে গৃহবন্দি নগরবাসী। করোনার সংক্রমণ রোধে মানুষকে ঘরে রাখতে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার স্যারের নির্দেশে নানা কৌশল গ্রহণ করছি। চালু করেছি ‘স্টে হোম’ কার্যক্রম।

    নগরীর ১৬টি থানায় যারা ঘর থেকে বের হচ্ছেন না, তাদের চাহিদামতো নিত্যপ্রয়োজনীয় বাজার পৌঁছে দিচ্ছে পুলিশ সদস্যরা। এক্ষেত্রে সেবাগ্রহীতাকে পণ্যের নিয়মিত মূল্য পরিশোধ করতে হবে।

    এদিকে নগরীর বেশ কয়েকটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসিদের নিজস্ব উদ্দ্যেগে এলাকার গরীব অসহায় দুস্থ খেটে খাওয়া দিনমজুরের পরিবারে খাদ্যদ্রব্য ও ওষুধ বিতরণ করা হচ্ছে।

    ডোর টু ডোর শপ : অন্যদিকে গৃহবন্দি মানুষকে প্রয়োজনীয় সেবা প্রদানে ভিন্ন এক কৌশল অবলম্বন করে রীতিমতো আলোচনায় সিএমপি। গৃহবন্দি মানুষদের সুবিধার্থে সিএমপি শুরু করেছে ভ্রাম্যমাণ দোকান ডোর টু ডোর শপ।করোনা চট্টগ্রামের ঘরে ঘরে সিএমপির সেবা

    নগরীর কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মো. মহসীন চৌধুরী শনিবার সকাল থেকে হ্যান্ড মাইকে নিজেদের নতুন উদ্যোগের প্রচার করছিলেন।

    করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে হ্যান্ড মাইকে মানুষকে ঘর থেকে বের না হতে পরামর্শ দিয়ে ওসি মহসীন বলেন, গৃহবন্দি মানুষের কথা মাথায় নিয়ে সিএমপি কমিশনার স্যারের নির্দেশে আমরা ব্যাতিক্রমী এ উদ্দ্যেগ নিয়েছি। নগরীর ১৬ থানার বিভিন্ন পাড়া মহল্লায় আপনাদের ঘরের সামনেই যাবে পুলিশের ভ্রাম্যমান দোকান ডোর টু ডোর শপ।

    তিনি বলেন, সিএমপির ০১৪০০০৪০০৪০০ এই নাম্বারে কল করলে ডোর টু ডোর শপ এর সেবা পাওয়া যাবে। নির্দ্দিষ্ট বাজার দরেই নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী বিক্রি হবে এ শপে। তাছাড়া জরুরি চিকিৎসা সেবা পেতেও সিএমপির গাড়ি ব্যবহার করতে পারবেন সম্মানিত নাগরিকরা।

    ২৪ ঘন্টা/ রাজীব প্রিন্স..

  • করোনা : পতেঙ্গা সী-বিচে জনসাধারণের সমাগমে নিষেধাজ্ঞা সিএমপি’র

    করোনা : পতেঙ্গা সী-বিচে জনসাধারণের সমাগমে নিষেধাজ্ঞা সিএমপি’র

    ২৪ ঘন্টা ডট নিউজ। নিজস্ব প্রতিনিধি : করোনা ভাইরাসের ব্যাপক প্রাদুর্ভাবের কারণে সতর্কতার অংশ হিসেবে নগরীর পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে সবধরনের জনসমাগম নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ সিএমপি।

    বুধবার (১৮ মাচ) দুপুরে সিএমপির জনসংযোগ শাখা থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে তথ্যটি নিশ্চিত করা হয়। তাছাড়া চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজে এ সংক্রান্ত একটি পোস্ট করা হয়।

    এতে উল্লেখ করা হয়, সারাবিশ্বে করোনা ভাইরাসের ব্যাপক প্রাদুর্ভাবের কারণে জনসমাবেশসহ বিভিন্ন জনবহুল এলাকায় করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা রয়েছে। তাই এর সংক্রমন রোধে বাংলাদেশ সরকারের সর্বোচ্চ মহল থেকে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা ও জনসচেতনতা মূলক প্রচারণা চলমান রয়েছে।

    এরূপ গণজমায়েতসহ অযাচিত ঘোরাফেরা সংক্রান্তে নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সী-বিচ এলাকায় জনসাধারণের অহেতুক উপস্থিতি পরিলক্ষিত হচ্ছে। এতে করোনা ভাইরাস খুব সহজেই এবং দ্রুত বিস্তার লাভ করতে পারে।

    বিষয়টির গুরুত্ব বিবেচনা করে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত জনস্বার্থে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সী-বিচ এলাকায় জনসাধারণকে অহেতুক জমায়েত হওয়া সংক্রান্তে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে পুলিশ কমিশনার মো. মাহাবুবর রহমান নিষেধাজ্ঞা জারি করে।

    বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিএমপি কমিশনার মো. মাহাবুবর রহমান।

    ২৪ ঘন্টা/ আর এস পি…

  • সিএনজিতে ফেলে যাওয়া ইতালির গ্রীনকার্ড ফেরত দিল পুলিশ

    সিএনজিতে ফেলে যাওয়া ইতালির গ্রীনকার্ড ফেরত দিল পুলিশ

    ভাগ্য পরিবর্তনের আশায় ইতালি গিয়েছিলেন নুর হাসিব আহমেদ চৌধুরী। চার বছর তার স্বপ্ন পূরণ হয় কাঙ্খিত গ্রীনকার্ড প্রাপ্তির মাধ্যমে। গ্রীন কার্ড পেয়ে মাতৃত্বের টানে বেড়াতে আসেন জন্মভূমিতে।

    স্বভাবতই তার মনের মধ্যে অনেক আনন্দ উঁকিঝুঁকি মারছিল। সিএনজিতে ভ্রমণকালে ভুলক্রমে তার কাঁধের ব্যাগটি ফেলে যায়! ফেলে যাওয়া ব্যাগের জন্য তার টেনশনের শেষ নেই! কারণ ঐব্যাগের ভিতর যে তার স্বপ্নের গ্রীন কার্ড ও পাসপোর্ট রেখেছিলেন!

    সোমবার রাত দুইটা এগারো মিনিটে ফেসবুকে পোস্ট করা এসআই নোমান মুন্সির স্ট্যাটাস থেকে জানা যায়-

    ইটালি ফেরৎ ছোট ভাই , ৪বছর পর গ্রীন কার্ড পেয়ে মাতৃতের টানে নিজ দেশে আসা, স্বভাবতই তার মনের মধ্যে অনেক আনন্দ উঁকিঝুঁকি মারছে! তাই ভুলক্রমে তার কাঁধের ব্যাগটি সিএনজি তে ফেলে যায়! ফেলে যাওয়া ব্যাগের জন্য তার টেনশনের শেষ নেই! কারন ঐব্যাগের ভিতর যে তার স্বপ্নের গ্রীন কার্ড ও পাসপোর্ট রেখেছিলেন! আমি সংগীয় কং/ করিম উল্লাহ, কং/ধীমান সহ অদ্য নৈশ্য স্পেশাল -৩৩ ডিউটি করাকালে আকস্মিক চেকপোস্ট শুরু করি! হঠাৎ একটি সিএনজি কে সিগন্যাল দিলে এটি দাঁড়ায়, চেক করাকালে গাড়ির সিটের পিছনে একটি ব্যাগ দেখতে পাই। যাএীকে ব্যাগ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলে বলে এই ব্যাগ আমার না স্যার! তাই ব্যাগটি নিয়ে তাদের সামনে খুলে চেক করলাম, এর মধ্যে ইটালি ফেরৎ ভাইয়ের কিছু কাপড় ও গুরুত্বপূর্ণ জিনিস দেখতে পেলাম,এবং একটি ছোট নোটবুক পাইলাম! নোটবুকে একটা মোবাইল নাম্বার লেখাছিল সেই নাম্বারে তাৎক্ষনিক কল দিলাম একজন কল রিসিভ করলে, পাসপোর্ট নাম লিখা মানুষটা কে চিনেন কিনা বললাম! উনি বললেন উনা একজন ডাক্তার এবং ঐলোকটি উনার ভাগিনা! তাৎক্ষনিক উনাদের জিইসি পুলিশ বক্সের সামনে আসতে বললাম! অতঃপর তাদের হাতে হারানো জিনিস ফিরিয়ে দিতে পেরে তাদের চোখমুখের দিকে তাকাইয়া নিজেদের মধ্যে সুখ অনুভব করিলাম! আসলে এই পোস্ট টা দেওয়ার উদ্দেশ্য হইল আমরা যে, যেখানে, যেইভাবেই থাকি না কেন?বেখেয়ালিপনা না হয়ে সতর্ক অবস্থায় থাকতে চেষ্টা করিব! সবাই ভাল থাকবেন, সিএমপি,চট্টগ্রাম!

  • নগরবাসীর আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে সিএমপি : সুজন

    নগরবাসীর আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে সিএমপি : সুজন

    নগরীর আইন শৃংখলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক এবং ট্রাফিক ব্যবস্থায় শৃংখলা ফিরিয়ে নগরবাসীর আস্থা অর্জন করতে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ(সিএমপি) সক্ষম হয়েছে বলে মত প্রকাশ করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি খোরশেদ আলম সুজন।

    তিনি আজ রবিবার (৫ জানুয়ারী) বিকেলে পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষ্যে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত পুলিশ কমিশনার এস এম মোস্তাক আহমেদ খান এর সাথে তার দপ্তরে ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময় কালে উপরোক্ত মত প্রকাশ করেন।

    এ সময় সুজন বলেন চট্টগ্রাম দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর। ভৌগলিক দিক থেকেও এ শহরের গুরুত্ব অত্যধিক। বানিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রামে জীবন ও জীবিকার তাগিদে বিপুল সংখ্যক জনগনের বসবাস। এ বিপুল সংখ্যক জনগোষ্ঠীকে নিরাপত্তা দেওয়া এক বিশাল চ্যালেঞ্জ। আর এ চ্যালেঞ্জকে মোকাবেলা করেই সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, দূর্নীতি এবং মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টরালেন্স নীতি অনুসরণের মাধ্যমে কাজ করে যাচ্ছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ।

    তিনি বলেন,ইতিমধ্যে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের প্রতিটি ইউনিট অত্যন্ত দক্ষতা, সাহসিকতা এবং পেশাদারিত্বের মনোভাব নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। পুলিশের এ অগ্রযাত্রায় সর্বাত্নকভাবে সহযোগিতা করছে চট্টগ্রামের আপামর জনসাধারন। ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বর্তমান সরকার পুলিশ বাহিনীকে একটি উন্নততর বাহিনীতে রূপান্তরের লক্ষ্যে মেধা, মনন ও প্রশিক্ষণের সংমিশ্রণ ঘটিয়েছে। জনগনের যে কোন বিপদে আপদে পুলিশ বন্ধুর হাত বাড়িয়ে দিচ্ছে। স্থানীয় থানাগুলো জনগনের আশ্রয়কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। আইন শৃংখলার পাশাপাশি নগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থায় শৃংখলা ফিরিয়ে নিয়ে আসার লক্ষ্যে নানামূখী উদ্যোগ গ্রহণ করছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ।

    সুজন নগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থাকে সয়ংক্রিয় এবং আধুনিকায়ন করার উদ্যোগ গ্রহণ করার জন্য ভারপ্রাপ্ত পুলিশ কমিশনারকে অনুরোধ জানান।

    চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত পুলিশ কমিশনার এস এম মোস্তাক আহমেদ খান নাগরিক উদ্যোগের নেতৃবৃন্দকে পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষ্যে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে আসায় ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

    তিনি বলেন, চট্টগ্রামের আইন শৃংখলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা এবং নগরবাসীর নিরাপত্তা বিধানে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের সকল সদস্য অত্যন্ত আন্তরিকতা এবং বিশ্বস্ততার সাথে তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। সরকারের উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে পুলিশের প্রতিটি সদস্য।

    সন্ত্রাস, দূর্নীতি এবং মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান সবসময়ই অব্যাহত থাকবে বলে অঙ্গীকার করে ভারপ্রাপ্ত পুলিশ কমিশনার আরো বলেন, সমাজের প্রতিটি স্তরে সুশাসন নিশ্চিত করাই পুলিশ বাহিনীর লক্ষ্য। তিনি জনগনকে নিরাপদে নির্ভয়ে পুলিশ বাহিনীকে সহযোগিতা করারও আহবান জানান। নগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থাকে সয়ংক্রিয় করার উদ্যোগ গ্রহণ করারও অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন তিনি। তাছাড়া জেব্রা ক্রসিং এবং গাড়ী পার্কিং এর জায়গা চিহ্নিত করণের জন্য সিটি কর্পোরেশনকে উদ্যোগ গ্রহণ করার অনুরোধ জানান। তিনি নগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থাকে পুরোপুরি শৃংখলায় নিয়ে আসার জন্য নগরবাসী এবং সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করেন। সম্প্রতি কার্যকর হওয়া সড়ক পরিবহন আইন সুশৃংখল ভাবে মেনে চলার জন্য চট্টগ্রামের নগরবাসী সহ পরিবহন সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান তিনি।

    এর আগে সুজন পুলিশ সপ্তাহ ২০২০ উপলক্ষ্যে ভারপ্রাপ্ত পুলিশ কমিশনার এস এম মোস্তাক আহমেদ খান কে নাগরিক উদ্যোগের পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা অর্পন করেন।

    এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন এডিসি (নগর বিশেষ শাখা) কাজেমুর রশীদ কাজল, আব্দুর রহমান মিয়া, নাগরিক উদ্যোগের সদস্য সচিব হাজী মোঃ হোসেন, নুরুল কবির, মোরশেদ আলম, অনির্বাণ দাশ বাবু, রকিবুল আলম সাজ্জী প্রমূখ।

  • চট্টগ্রামে ইভটিজিং ও যাত্রী হয়রানী বন্ধে বাসের অভ্যন্তরে নাম্বার যুক্ত স্টিকার লাগাচ্ছে পুলিশ

    চট্টগ্রামে ইভটিজিং ও যাত্রী হয়রানী বন্ধে বাসের অভ্যন্তরে নাম্বার যুক্ত স্টিকার লাগাচ্ছে পুলিশ

    ২৪ ঘন্টা ডট নিউজ। চট্টগ্রাম ডেস্ক : চট্টগ্রামে অভ্যন্তরীণ রুটগুলোতে চলাচলরত বাসের অভ্যন্তরে নম্বর যুক্ত স্টিকার লাগানো কার্যক্রম শুরু করেছে পুলিশ।

    চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ ট্রাফিক বিভাগের উদ্যোগে নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) চট্টগ্রামের সহযোগিতায় যাত্রী হয়রানি, ইভটিজিং ও যৌন নির্যাতন প্রতিরোধ কল্পে এ কার্যক্রম শুরু করা হয়।

    আজ ১ জানুয়ারি বুধবার থেকে এ কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন করেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) এস এম মোস্তাক আহমেদ খান। উদ্বোধন কার্যক্রমে উপ পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক উত্তর) মো. শহিদুল্লাহ, অতিরিক্ত উপ পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক দক্ষিণ) নাজমুল হাসান, সহকারী পুলিশ কমিশনার সুলতান মোহাম্মদ আলী খান।

    এছাড়াও অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম জেলা সড়ক মালিক গ্রুপের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব গোলাম রাসুল বাবুল, মেট্রোপলিটন মালিক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক অলি আহমেদসহ মালিক ও শ্রমিক সংঘটনের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।

    স্টুডেন্ট কমিউনিটি পুলিশের সদস্যরা উপস্থিত থেকে স্টিকার লাগানো এ কার্যক্রমে অংশগ্রহণ হিসেবে চট্টগ্রাম মহানগরের চলাচলরত বাসের অভ্যন্তরে বাসের নম্বরযুক্ত এবং পুলিশ কনট্রোল রুমের নম্বরসহ ৫টি করে স্টিকার লাগানো হয়।

    প্রধান অতিথির বক্তব্যে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) এস এম মোস্তাক আহমেদ খান বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন বাসে চালক ও হেলপার কর্তৃক যাত্রী হয়রানি ও ইভটিজিং এমনকি নারী নির্যাতনের মত অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড ঘটলেও তা সঠিকভাবে এবং সময়মতো অভিযোগ করে প্রতিকার পাচ্ছে না ভুক্তভোগীরা।নাম্বারযুক্ত স্টিকার লাগানো কার্যক্রম শুরু

    এ বিড়ম্বনা হতে যাত্রী সাধারণকে রক্ষার জন্যে এবং অপরাধমূলক কর্মকান্ড প্রতিরোধের জন্যে এই উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। নতুন বছরে যাত্রী হয়রানি বন্ধ ও নিরাপদ ভ্রমণের নিশ্চয়তা নিশ্চিতকল্পে গুচ্ছ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে এ কার্যক্রমের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।

  • উপ পুলিশ কমিশনার শ্যামলের পদোন্নতিতে শুভেচ্ছা জানালেন সিএমপি কমিশনার

    উপ পুলিশ কমিশনার শ্যামলের পদোন্নতিতে শুভেচ্ছা জানালেন সিএমপি কমিশনার

    চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ এর উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর) শ্যামল কুমার নাথ’ অতিঃ ডিআইজি পদে পদোন্নতি পাওয়ায় ফুলেল শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মোঃ মাহাবুবর রহমান।

    আজ মঙ্গলবার সকালে সিএমপি কমিশনারের কার্যালেয়ে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে তাকে এ ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়। তাঁর ভবিষ্যত জীবনের সর্বাঙ্গীন সফলতা ও সমৃদ্ধি কামনা করেছেন উপস্তিত উদ্ধতন কর্মকর্তারা।

    এসময় উপস্তিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) এস. এম. মোস্তাক আহমেদ খান, উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিবি-উত্তর) মোঃ মিজানুর রহমানসহ পুলিশের অন্যান্য উদ্ধর্তন কর্মকর্তাবৃন্দ। আরো খবর : চট্টগ্রামের মিনা ও শ্যামলসহ অতিরিক্ত ডিআইজি হলেন ৮ পুলিশ কর্মকর্তা

    উল্লেখ্য গতকাল সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের উপ-সচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে বাংলাদেশ পুলিশের পুলিশ সুপার (এসপি) পদমর্যাদার ৮ পুলিশ কর্মকর্তা অতিরিক্ত উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শক (অতিরিক্ত ডিআইজি) পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়।

    এর মধ্যে চট্টগ্রামের রয়েছে দুজন। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর) শ্যামল কুমার নাথ ছাড়াও অপরজন হলেন চট্টগ্রাম জেলার পুলিশ সুপার নুরে আলম মিনা।