Tag: চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

  • চট্টগ্রাম মেডিকেলকে আধুনিক হাসপাতাল রুপান্তর করতে কাজ করছেন প্রধানমন্ত্রী- শিক্ষা উপমন্ত্রী নওফেল

    চট্টগ্রাম মেডিকেলকে আধুনিক হাসপাতাল রুপান্তর করতে কাজ করছেন প্রধানমন্ত্রী- শিক্ষা উপমন্ত্রী নওফেল

    নগরীর চশমা হিলের বাসভবনে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি, চট্টগ্রাম-৯ সংসদীয় আসনের সংসদ সদস্য ও শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল এর সাথে মতবিনিময় করেছেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নার্সিং এসোসিয়েশন, বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তা, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী সমিতির নেতৃবৃন্দ।

    মতবিনিময়কালে ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা চমেকহা কে আধুনিক হাসপাতাল হিসেবে গড়ে তুলতে চেষ্টা চালাচ্ছেন। যার অংশ হিসেবে এই হাসপাতালে বিশেষায়িত পূর্ণাঙ্গ ক্যান্সার ইউনিট নির্মাণ প্রক্রিয়াধীন এবং বিশেষায়িত বার্ন ইউনিট সম্ভাব্যতা যাচাই চলছে। ক্যান্সার ইউনিট চালু হলে বৃহত্তর চট্টগ্রামের মানুষের ক্যান্সারের চিকিৎসায় পাওয়া অনেক সহজ হবে এবং বার্ন ইউনিট চালু হলে আগুনে পোড়া রোগীদের ঢাকায় না নিয়ে চট্টগ্রামেই উন্নত চিকিৎসা প্রদান করা সম্ভব হবে।

    শিক্ষা উপমন্ত্রী করোনা সংকটের শুরু থেকে চমেকহা চিকিৎসা সেবার সাথে জড়িত সকলের সমন্বিত প্রচেষ্টায় সর্বোচ্চ গুরুত্ব সহকারে আক্রান্তদের সেবা প্রদান করাই সকল-কে ধন্যবাদ জানান।

    তিনি নেতৃবৃন্দের কাছে বিভিন্ন সমস্যার কথা শুনেন এবং সমস্যা সমূহ দ্রুত সমাধানের আশ্বাস প্রদান করেন।

    চমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এস.এম হুমায়ুন কবির এর সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ সেলিম আকতার চৌধুরী, চমেকহা এর উপ-পরিচালক ডাঃ আফতাবুল ইসলাম, সহকারী পরিচালক ডাঃ রাজীব পালিত , চমেকহা ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য এডভোকেট এইচ.এম জিয়া উদ্দিন, বাংলাদেশ নার্সিং এসোসিয়েশন(বিএনএ) চমেকহা শাখার সভাপতি আশু চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন আখন্দ, নার্সিং সুপারিন্টেন্ডেন্ট ইনসাফী হান্না, চমেকহা তৃতীয় শ্রেণীর কর্মচারী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মঈন উদ্দিন আহমেদ, চমেকহা চতুর্থ শ্রেনীর কর্মচারী সমিতির সভাপতি আব্দুল মতিন মানিক, সাধারণ সম্পাদক রুপন কান্তি দাশ, একাউন্টস অফিসার মোঃ শাহজাহান,
    এই সময় উপস্থিত ছিলেন, বিএনএ চমেকহা শাখার সহ-সভাপতি নাজনীন আকতার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক নাছির আহম্মদ, দপ্তর সম্পাদক খোকন কান্তি বিশ্বাস, অর্থ সম্পাদক সত্যজিৎ সরকার, কার্যকরী সদস্য মুন্নি বড়ুয়া, তাহমিনা আকতার, শাহীনুর মুরাদ, চতুর্থ শ্রেনীর সিবিএ নেতা রফিকুল ইসলাম প্রমুখ।

  • চট্টগ্রাম মেডিকেল গেইটে ২ প্রতারক আটক

    চট্টগ্রাম মেডিকেল গেইটে ২ প্রতারক আটক

    নিজস্ব প্রতিনিধি : চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রোগী দেখতে আসা স্বজনদের বোকা বানিয়ে প্রতারণার মাধ্যমে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের ২ প্রতারককে আটক করেছে চমেক পুলিশ ফাঁড়ি।

    আজ বৃহস্পতিবার (৫ নভেম্বর) মেডিকেল কলেজের মেইন গেইট থেকে দুজনকে আটক করা হয়।

    আটককৃতরা হলেন, নগরীর বাকলিয়া থানা মিয়া খান নগর বাদামতলী আমবিয়ার বাপের বাড়ি এলাকার মৃত সিরাজুল ইসলামের ছেলে মো. শফিউল আজিম (৩৮) ও রাঙ্গুনিয়া উপজেলার মলারহাট ৯ নং ওয়ার্ড পেয়ার আহমদ পাড়ার হাবিবুর রহমানের ছেলে মো. ইউনুস (৫৮)।

    আটকের তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন চমেক পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ জহিরুল হক ভুঁইয়া। তিনি বলেন, আটককৃতরা সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে রোগীর স্বজনদের সরলমনার সুযোগ নিয়ে নানা কৌশলে প্রতারণার মাধ্যমে টাকা হাতিয়ে নেয়।

    তারা স্বর্ণ বিক্রির কথা বলে প্রথমে রোগীর স্বজনদের সাথে পরিচিত হয়। কিছুক্ষণ পরে বিচিত্র ধরনের পাথর দিয়ে তাদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে এলাকা ত্যাগ করে।

    বৃহস্পতিবার এরকম এক ভুক্তভোগীর অভিযোগ পেয়ে এ চক্রের দুই সদস্যকে আটক করতে সক্ষম হই। দুই প্রতারকের বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নগরীর পাঁচলাইশ থানায় সোপর্দ করা হয়েছে বলে তিনি জানান।

    ২৪ ঘণ্টা/রাজীব

  • চমেক হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি নওফেল

    চমেক হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি নওফেল

    চট্টগ্রাম-৯ (কোতোয়ালী) আসনের সংসদ সদস্য এবং শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান নওফেল চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (চমেক) ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি মনোনীত হয়েছেন।

    সরকারি স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা-১ শাখার উপসচিব ড. বিলকিস বেগম স্বাক্ষরিত এক আদেশে এ বিষয়ে জানানো হয়। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে গত ১৩ আগস্ট জারি করা এক আদেশে তাকে এ মনোনয়ন দেয়া হয়।

    স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ওই আদেশে বলা হয়, শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান নওফেলকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (চমেক) ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি মনোনীত করা হলো।

    এর আগে প্রায় চার বছর ধরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ছিলেন সিটি করপোরেশনের সদ্য সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন।

    সচরাচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি পদে স্থানীয় সংসদ সদস্য দায়িত্ব পালন করেন।

    তবে চট্টগ্রাম-৯ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য জাতীয় পার্টির জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলুর সম্মতিতে সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীনকে এই দায়িত্ব দেয়া হয় ২০১৬ সালে। পরে ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে তার মেয়াদ বাড়ানো হয়।

    হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এস এম হুমায়ুন কবীর বলেন, “নতুন সভাপতি মনোনয়নের বিষয়টি শুনেছি। আগামীকাল অফিসে গেলে জানতে পারব। আমার মেয়াদে ব্যবস্থাপনা কমিটির কোনো সভা হয়নি এখনও।
    “সাধারণত সংশ্লিষ্ট আসনের এমপি সভাপতি পদে থাকেন। যেহেতু সাবেক মেয়র মহোদয় এখন পদে নেই তাই স্বাভাবিক নিয়মে স্থানীয় সংসদ সদস্যকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।”

    স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আ ন ম মিনহাজুর রহমান বলেন, ব্যবস্থাপনা কমিটি চার বছরে তেমন কার্যকর কোনো উদ্যোগ নেয়নি। পুরো চট্টগ্রামের সবচেয়ে বড় এই সরকারি হাসপাতালে আইসিইউ শয্যা মাত্র ১২টি।

    “কোভিড পরিস্থিতির শুরুতে এগুলোই ছিল পুরো চট্টগ্রামে সরকারি হাসপাতালের মোট আইসিইউ। এ সংখ্যা অন্তত ৫০টিতে উন্নীত করা যেত। ক্যান্সার ওয়ার্ডে কেমোথেরাপি মেশিনসহ বিভিন্ন যন্ত্রপাতি অব্যবহৃত পড়ে আছে। উদ্বোধনের দুই মাস পর থেকে এমআরআই মেশিন অকেজো।”

    চিকিৎসক নেতা মিনহাজুর রহমান বলেন, “চমেক হাসপাতালে প্রতিদিন শত শত রোগী দালালদের খপ্পরে পড়ে পূর্ব গেটের নির্ধারিত দোকানগুলো থেকে বেশি দামে ওষুধ কিনতে বাধ্য হয়। রোগীদের খাবারের মান নিয়ে বিস্তর অভিযোগ আছে।

    “আগের ব্যবস্থাপনা কমিটি লাশবাহী গাড়ির ভাড়া বিষয়ে নীতিমালা করলেও কয়েক মাস পর থেকে তার চেয়ে দ্বিগুণ-তিনগুণ বেশি ভাড়া নেয়া হচ্ছে, রোগীর স্বজনরা জিম্মি। এছাড়া হাসপাতালের অনেক জমি বেদখল হয়ে গেছে। এসব জমিতে বাড়ি, গাড়ি পার্কিং এর মত অবৈধ স্থাপনাও আছে। আগের ব্যবস্থপানা কমিটি কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।”

    নতুন ব্যবস্থাপনা কমিটি এসব বিষয়ে কার্যকর ব্যবস্থা নিলে সেবা প্রত্যাশীরা সুফল পাবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

    চমেক কেন্দ্রিক ছাত্রলীগের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীনের অনুসারীদের আধিপত্য আছে।

    সম্প্রতি মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের অনুসারীরা ক্যাম্পাসে সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করছে।

    এতে দুই পক্ষের মধ্যে কয়েক দফায় বিরোধ ও মারামারি হয়েছে। পাল্টাপাল্টি মামলা ও গ্রেপ্তারের ঘটনাও ঘটেছে।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • চমেকে ছাত্রলীগের দুপক্ষের সংঘর্ষ,পুলিশ সহ আহত ১৬

    চমেকে ছাত্রলীগের দুপক্ষের সংঘর্ষ,পুলিশ সহ আহত ১৬

    চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষে চার পুলিশ সদস্যসহ ১৬ জন আহত হয়েছেন।

    আধিপত্য বিস্তার আর স্লোগান দেওয়াকে কেন্দ্র করে আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

    ঘটনা সূত্রে জানা যায়, আজ সকালে চমেক হাসপাতালের সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে যান শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। তাঁর ক্যাম্পাসে যাওয়াকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা বিরাজ করছিল সকাল থেকেই। ক্যাম্পাসে অবস্থান নেয় বর্তমান মেয়র আ জ ম নাছির ও মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের অনুসারীরা।

    শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল চমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. হুমায়ুন কবিরের সঙ্গে দেখা করে বের হলে ছাত্রলীগের এ দুই গ্রুপ পাল্টাপাল্টি স্লোগান দেয়। একপর্যায়ে সংঘর্ষ শুরু হয়। সংঘর্ষে ছাত্রলীগের ১০ জনসহ চার পুলিশ সদস্য আহত হন।

    চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ জহিরুল হক ভূঁইয়া বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘শিক্ষা উপমন্ত্রীর ক্যাম্পাসে আসাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা বিরাজ করছিল সকাল থেকেই। তাই আমরা আগে থেকে প্রস্তুতি নিয়েছি। অতিরিক্ত পুলিশ রেখেছি। যার কারণে সংঘর্ষে শুরুর সঙ্গে সঙ্গেই দুই গ্রুপকে ছত্রভঙ্গ করে দিই।’

    জহিরুল হক ভূঁইয়া আরো জানান, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করেই ছাত্রলীগের এ সংঘর্ষ হয়েছে। এখন মেডিকেল কলেজের চারপাশে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা রয়েছে।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

     

  • বৃদ্ধা মা’কে করোনা সন্দেহে হাসপাতালে রেখে সন্তানেরা উধাও

    বৃদ্ধা মা’কে করোনা সন্দেহে হাসপাতালে রেখে সন্তানেরা উধাও

    করোনা সন্দেহে বৃদ্ধ মা’কে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটের হলুদ জোনে রেখে পালিয়ে গেছে সন্তানেরা।

    গত বৃহস্পতিবার (১১জুন) এ ঘটনা ঘটে। ইমরান হাসান নামে এক ব্যক্তির ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

    তাঁর ওই স্ট্যাটাস সূত্রে জানা যায়, তার বাড়ি খোন্দকার পাড়া, চইলতাতলির পূর্ব পাশে হাজী রশিদ আহম্মদের বাড়ি। মহিলাটির বড় ছেলের নাম আব্বাস, এবং ছোট ছেলের নাম মহিউদ্দিন এবং খালেদা নামে তার একটি মেয়েও আছে।

    ইমরান হাসান তার ফেসবুক ওয়ালে লিখেন, বৃদ্ধ মহিলাটি দুদিন ধরে কিছুই খায়নি, কোনো চিকিৎসাও পায়নি, পায়খানা প্রস্রাব করে সারা শরীর ভিজে গিয়েছিল। তাই নার্সরা নিজ দায়িত্বে টাকা দিয়ে কলা এবং পাউরুটি কিনে দেন। তাঁর করোনা টেস্ট করানো হয়েছে তবে এখনো রিপোর্ট আসেনি।

    ইমরান আরো লিখেন, কেউ কেউ হঠাৎ এলাকায় জনপ্রিয়তা পাবার আশায়, পুরো বাড়িকে লকডাউনের চেষ্টা করেছে। করোনার রেজাল্ট না জেনে কিছুবলার অধিকার কারো নেই, সব কিছু অনুমানের উপর ভিত্তি করে। সচেতনতা কখনো নির্মমতা নয়। সাবধানে থেকে কেউ অসুস্থ হলে তাকে চিকিৎসা করানো দরকার। সমাজের সবাইকে সহযোগিতাও করা প্রয়োজন। কারণ বিপদ যে কারো পরিবারে আসতে পারে।

    ইমরানের মতে, করোনার টেস্ট মানে করোনা নয়, অভার স্মার্ট লোকেরা করোনা না হওয়ার সত্তেও মা থেকে ছেলে কে আালাদা করেছে, ওরা আসলে পালিয়ে যায় নি, সমাজের কিছু মানুষ তাদের কে বাধ্য করেছে পালাতে।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • চমেকে নতুন ১শ শয্যার আইসোলেশন ওয়ার্ড উদ্বোধন

    চমেকে নতুন ১শ শয্যার আইসোলেশন ওয়ার্ড উদ্বোধন

    চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় কোভিড রেড জোন ও নতুন ১০০ শয্যার আইসোলেশন ওয়ার্ড স্থাপন করা হয়েছে।

    চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন আজ বৃহষ্পতিবার সকালে এই আইসোলেশন ওয়ার্ডের উদ্বোধন করেন।

    এসময় চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার এ বি এম আজাদ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর চট্টগ্রাম বিভাগের পরিচালক ডা. হাসান শাহরিয়ার কবির, মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পরিচালক ব্রি.জেনারেল ডা. এস এম হুমায়ুন কবির, চট্টগ্রাম জেলার সিভিল সার্জন ডা.ফজলে রাব্বি, বিএমএ সভাপতি প্রফেসর ডা. মুজিবুল হক খান, সাধারণ সম্পাদক ডা. ফয়সল ইকবাল চৌধুরী, ডা. শাহীন হাসান, ডা. সাহানারা, অনুরুদ্ধ কর, রঞ্জন কান্তি নাথ, নাসির উদ্দীন মাহমুদ, সাজ্জাদ হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

    নতুন আইসোলেশন শয্যা উদ্বোধনকালে মেয়র বলেন, ক্রমাগত করোনা রোগী সনাক্ত বৃদ্ধি পাওয়ায় হাসপাতালগুলোতে শয্যা সংকট দেখা দিয়েছে। আর বিশেষ করে মহামারি করোনা ভাইরাসের আক্রান্ত রোগীদের জন্য পৃথক হাসপাতাল,পৃথক ওয়ার্ড ও পৃথক শয্যা থাকা একান্ত জরুরী। কিন্তু আমাদের চিকিৎসা ব্যবস্থায় সংকট রয়েছে। তারপরও সরকার সহ আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করছি করোনা আক্রান্ত রোগীদের জন্য আইসোলেশন ওয়ার্ড ও শয্যার ব্যবস্থা করতে।

    চট্টগ্রামের হলিক্রিসেন্ট হাসপাতালকেও জেনারেল হাসপাতালের আওতায় দ্বিতীয় ইউনিট হিসেবে চালু হচ্ছে। ফলে এখানে আরো ১০০ রোগীকে চিকিৎসা দেয়া সম্ভব হবে।

    তিনি সংক্রমণ এড়াতে সব সাধারণ হাসপাতালে করোনা রোগীদের জন্য আলাদা ওয়ার্ড ও শয্যার ব্যবস্থা থাকা জরুরী বলে উল্লেখ করেন।

    মেয়র এই সংকটকালীন সময়ে সচেতনতা,ধৈর্য্য ও সাবধানতা অবলম্বন করে জীবনযাপন করার আহবান জানান।

    উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন চমেক হাসপাতাল জামে মসজিদের খতিব ও পেশ ঈমাম মাওলানা কামাল হোসেন জাফরী।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • চমেকে ১০০ শয্যার করোনা ইউনিট হচ্ছে

    চমেকে ১০০ শয্যার করোনা ইউনিট হচ্ছে

    করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) আক্রান্ত রোগীদের সেবা দেওয়ার অনুমতি পেয়েছে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল।

    শনিবার (১৬ মে) চমেক হাসপাতালের পরিচালককে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো চিঠিতে অনুমতির বিষয়টি জানানো হয়েছে।

    এর আগে থেকেই চমেক হাসপাতালের ১০০ শয্যা করোনায় আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছিল।

    বিষয়টি নিশ্চিত করে চমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এসএম হুমায়ুন কবির বলেন, এতদিন আমাদের ফ্লু কর্ণারে ৩০ শয্যায় করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছিল। আজ (১৬ মে) ১০০ শয্যার ইউনিট করার অনুমতি সংক্রান্ত নির্দেশনা আমরা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে পেয়েছি। আমরা চিকিৎসকসহ আনুষঙ্গিক প্রস্তুতির জন্য এক সপ্তাহ সময় চেয়েছি। আশা করছি আগামী সপ্তাহের শুরু থেকে আমরা চমেক হাসপাতালে কোভিড-১৯ চিকিৎসায় একটি ডেডিকেটেড ইউনিট চট্টগ্রামবাসীর সেবায় চালু করতে পারবো।

    স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও করোনা মোকাবিলায় চট্টগ্রাম বিভাগের সমন্বয়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত ডা. আ ম ম মিনহাজুর রহমান বলেন, গত বৃহস্পতিবার মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী বিপ্লব বড়ুয়া চমেক হাসপাতালের আবেদনের বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টিগোচর করেন। প্রধানমন্ত্রী তাৎক্ষণিকভাবে মূখ্য সচিবকে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন। এরপর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে অনুমোদন পাওয়া গেছে।

    উল্লেখ্য, প্রস্তাবনার পরপরই চমেকে ১০০ শয্যার ইউনিট চালুর নির্দেশনা এলো। চমেক হাসপতালে ১০০ শয্যা চালু হলে চট্টগ্রামে করোনা চিকিৎসায় মোট শয্যা সংখ্যা দাঁড়াবে ২৯০টি।

    শুরু থেকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনপ্রাপ্ত চট্টগ্রামের দুটি হাসপাতালে কোভিড-১৯ রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল। এর মধ্যে চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে আছে ১০০ শয্যা এবং ফৌজদারহাটে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজেজ- বিআইটিআইডিতে আছে ৫০ শয্যা।

    এছাড়া চমেক হাসপাতালে ৩০ শয্যার একটি করোনা পর্যবেক্ষণ ইউনিট আছে। এখানে কেবল সন্দেহজনক রোগীদের রাখা হয়। কোভিডি-১৯ পজিটিভ হলে তাদের জেনারেল হাসপাতাল বা বিআইটিআইডিতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। তবে অনুমতি পাওয়ায় চমেক হাসপাতাল থেকে এখন কোভিড-১৯ রোগীদের অন্য কোনো হাসপাতালে পাঠাতে হবে না বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • চমেক-এ ডিস ইনফেকশন অটো চেম্বার হস্তান্তর করলেন সিটি মেয়র

    চমেক-এ ডিস ইনফেকশন অটো চেম্বার হস্তান্তর করলেন সিটি মেয়র

    ২৪ ঘণ্টা ডট নিউজ। চট্টগ্রাম ডেস্ক : চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপ পরিচালক ডা.আফতাবুল ইসলামের নিকট চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আ.জ.ম. নাছির উদ্দীন একটি ডিস ইনফেকশন স্প্রে অটো চেম্বার হস্তান্তর করেছেন।

    আজ রবিবার (১০ মে) অপরাহ্নে চমেক হাসপাতালের করোনা রোগীদের সেবাদানকারী ডাক্তার, নার্স ও স্বাস্থ্য কর্মীদের পিপিই পড়ে প্রবেশ ও বাহির হওয়ার সময় জীবাণুমুক্ত করণের লক্ষ্যে এই চেম্বার হস্তান্তর করা হয়।

    এই চেম্বারটি বিদ্যুৎ চালিত। একটি সেন্সরের মাধ্যমে এটি কাজ করবে। চেম্বারে প্রবেশের ৪ সেকেন্ডের মধ্যই ক্লোরিন মিশ্রিত দ্রবণের স্প্রে কাজ সম্পন্ন হবে। স্প্রে কাজ সম্পন্ন করে পিপিই পরিহিত ব্যক্তি জীবানুমুক্ত হয়ে প্রবেশ ও বাহির হবেন।

    এটি হস্তান্তর কালে মেয়র বলেন, এই মহামারী চলাকালীন সময়ে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোধে, বিশেষ করে সংক্রমিত রোগীদের সংস্পর্শে আসা ডাক্তার, নার্স ও স্বাস্থ্য কর্মীদের সুরক্ষায় এই সেনিটাইজিং পদ্ধত্বি অত্যন্ত কার্য্যকর।

    চেম্বার হস্তান্তরকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের সহকারি পরিচালক ফ্লু কর্ণার অবজারভেশন ইউনিট প্রধান ডা. মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, চসিকের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ঝুলন কুমার দাশ, চুয়েটের প্রধান কারিকারক আবু আদনান চৌধুরী, মো. রাকিব উদ্দিন চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।

    এই সময় মেয়র আরো বলেন, করোনা যুদ্ধে এযাবতকালে ডাক্তার,নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীরা অত্যন্ত আন্তরিকতা, দক্ষতা ও সাহসের সাথে নগরবাসীকে সেবা প্রদান করে যাচ্ছেন।

    রোগীদের সেবা প্রদানে প্রথম ও প্রধান আস্থাস্থল হচ্ছে ডাক্তার। তাই তাঁদের সুরক্ষাই সব্রাগ্রে। চিকিৎসাকেন্দ্রে কিভাবে আরো বেশি নিরাপত্তা দেয়া যায় সেব্যাপারে আমরা সজাগ রয়েছি। যখনই নতুন কিছুর সন্ধান পাচ্ছি আমরা সাথে সাথে তা গ্রহণ করে চিকিৎসা সেবায় যুক্ত করছি।

    তিনি হাসপাতালে কর্মরত ডাক্তার,নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের করোনা যুদ্ধে নির্ভয়ে সেবা প্রদান করে যাওয়ার আহবান জানান।
    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • চমেকে উদ্বোধন হলো করোনা পরীক্ষার ৩য় ল্যাব, কাল থেকে শুরু নমুনা পরীক্ষা

    চমেকে উদ্বোধন হলো করোনা পরীক্ষার ৩য় ল্যাব, কাল থেকে শুরু নমুনা পরীক্ষা

    ২৪ ঘণ্টা ডট নিউজ। নিজস্ব প্রতিনিধি : চট্টগ্রামে উদ্বোধন হয়েছে প্রাণঘাতী করোনা পরীক্ষার তৃতীয় ল্যাব। চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজে (চমেক) মাইক্রোবায়োলজি বিভাগে স্থাপিত ল্যাবে আগামীকাল রবিবার সকাল থেকেই করোনা পরীক্ষা করা যাবে।

    চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষার ল্যাবটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন।

    চমেকের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সহযোগী অধ্যাপক প্রধান ডা. এহসানুল হক কাজল তথ্যটি নিশ্চিত করে বলেন, করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) শনাক্তে নমুনা পরীক্ষার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে রিয়েল টাইম পলিমারেজ চেইন রি-অ্যাকশন (আরটি-পিসিআর) ল্যাবটি উদ্বোধন করা হয়। আগামীকাল রবিবার থেকে করোনার নমুনা পরীক্ষা শুরু হবে।

    উদ্বোধনকালে চট্টগ্রাম বিভাগের পরিচালক(স্বাস্থ্য) ডা. হাসান শাহরিয়ার কবির, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রি.জেনারেল ডা. এস এম হুমায়ুন কবির, চট্টগ্রাম সিভিল সার্জন ডা. শেখ ফজলে রাব্বি, বিএমএ চট্টগ্রামের সভাপতি ডা. মোহাম্মদ মুজিবুল হক খান, সাধারণ সম্পাদক ডা. ফয়সল ইকবাল চৌধুরী, ডা. মনোয়ারুল হক শামীম উপস্থিত ছিলেন।

    ল্যাব উদ্বোধনকালে মেয়র বলেন, ল্যাবে দায়িত্বপ্রাপ্ত সবাই নিষ্ঠার সঙ্গে অর্পিত দায়িত্ব পালন করবেন। চমেকের এই ল্যাব স্থাপনের জন্য যারা সহযোগিতা করেছেন আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ।

    অনেক প্রচেষ্টার পর এই পিসিআর ল্যাব স্থাপিত হয়েছে। পিসিআর ল্যাবে প্রতিদিন নমুনা টেস্ট করা হবে। জনবল ও অভিজ্ঞতা বাড়লে টেস্টের সংখ্যাও বৃদ্ধি করানো হবে।

    নগরবাসীর উদ্দেশ্যে মেয়র বলেন, শুধুমাত্র চিকিৎসকের পরামর্শ থাকলেই করোনা পরীক্ষা করতে আসবেন। সাধারণ অসুস্থতা নিয়ে অহেতুক ভিড় করবেন না।

    যতবেশি টেস্ট করা হবে, ততবেশি রোগী সনাক্ত ও চিকিৎসা সেবা দেয়া সম্ভব। প্রয়োজন ছাড়া হাসপাতালে ভিড় করে অন্য রোগীদের ও চিকিৎসকদের অসুবিধার সৃষ্টি করবেন না।

    তিনি বলেন, শুরু থেকে আমাদের চিকিৎসা সরঞ্জামাদি কিট,পিপিই,মাক্স,গ্লাভস্ সংকট ছিল এখন আর তেমন সংকট নাই নমুনা পরীক্ষাও কিছুদিনের মধ্যে সহজলভ্য হবে এজন্য আমাদের ধৈর্য্য ধরে সংশ্লিষ্টদের পরামর্শ অনুসরণ করা জরুরী।

    মনে রাখবেন এখানে ডাক্তার ও চিকিৎসাসেবায় নিয়োজিতরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছেন। তাঁদেরও জীবন আছে,পরিবার আছে।

    তিনি বলেন, এখন রাজনীতির সময় না এখন সবাই মিলে সমন্বয় করে কাজ করতে হবে। গুঞ্জন ও অপপ্রচার রোধে সংবাদ মাধ্যমকে সক্রিয় থাকতে অনুরোধ করেন তিনি।

    আজ থেকে এই ল্যাবে করোনা সহ সংশ্লিষ্ট অধিকাংশ টেস্টগুলো করা হবে বলে নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ডা. শামীম হাসান।

    তিনি জানান এটি এখন চট্টগ্রামবাসীর সেবা দিতে পুরোদমে প্রস্তুত। আগামীকাল থেকেই করোনা পরীক্ষা করতে সক্ষম এই ল্যাব।

    এর আগে গত ২০ এপ্রিল করোনা ল্যাবের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ সরবারাহ করে পিসিআর ল্যাবের জন্য ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান ওএমসি। গত ৩ মে মেশিনটি চমেকের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগে স্থাপন করা হয় কিন্তু পরীক্ষা শুরু করতে গেলে পিসিআর মেশিনে ত্রুটি ধরা পড়লে ল্যাবটিতে করোনা পরীক্ষা অনিশ্চিত হয়ে পড়ে।

    পরে ত্রুটি সারাতে ওই দিনই মেশিনটি ঢাকায় পাঠানো হয়। তবে প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী বিপ্লব বড়ুয়ার অনুরোধে গত মঙ্গলবার (৫ মে) সকালে সিভাসু উপাচার্য প্রফেসর ড. গৌতম বুদ্ধ দাশ পিসিআর ল্যাবের মূল যন্ত্রপাতি চমেকের অধ্যক্ষ প্রফেসর ডা. এম. শামীম হাসান-এর কাছে হস্তান্তর করেন।

    জানা যায়, গত ২৫ মার্চ ফৌজদারহাট বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজেস (বিআইটিআইডি) হাসপাতালে করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষার শুরু হয়।

    গত ২৫ এপ্রিল থেকে দ্বিতীয় ল্যাব হিসেবে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ নভেল করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) শনাক্তকরণ কার্যক্রমও শুরু হয়।

    সিভাসুর পিসিআর মেশিন দিয়ে ক্যালিব্রেশন করার পর আজ শনিবার থেকে চমেকে করোনা ভাইরাসের নমুনা পরীক্ষা শুরু হয়। ফলে চট্টগ্রাম মহা নগরের বাসিন্দারা করোনার পরীক্ষার জন্য আর দুরে যেতে হবে না।

    ২৪ ঘন্টা/মোর্শেদ রনী