Tag: চসিক নির্বাচন

  • সমৃদ্ধ ও পরিকল্পিত চট্টগ্রাম গড়তে নৌকায় ভোট দিন:রেজাউল করিম

    সমৃদ্ধ ও পরিকল্পিত চট্টগ্রাম গড়তে নৌকায় ভোট দিন:রেজাউল করিম

    চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামীলীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামীলীগের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব এম. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেছেন, বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রামকে একটি সমৃদ্ধ পরিকল্পিত নগর হিসাবে গড়ে তুলতে চাই। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চট্টগ্রামে চলমান উন্নয়নকে আরো বেগবান করার জন্য আমাকে মনোনয়ন দিয়েছেন। আমি নগর পিতা হতে নয় নগরবাাসীর সেবক হিসাবে, এ নগরকে একটি সমৃদ্ধ ও পরিকল্পিত আধুনিক চট্টগ্রাম তুলতে চাই।

    আজ (৯ মার্চ) সোমবার চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে প্রতীক পাওয়ার পর হযরত শাহ আমানত (রহ.) মাজার জেয়ারতে করেন। এর পর চট্টগ্রামের আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে আনুষ্ঠানিক প্রচারণায় নামেন তিনি। শুরুতেই ৩৪ নং পাথরঘাটা ওয়ার্ডে প্রচারণা শুরু করেন। এরপর ৩৫ নং বক্সিরহাট ওয়ার্ড ও ২০ নং দেওয়ান বাজার ওয়ার্ডে প্রচারণা চালান। এসময় তিনি উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির প্রতীক নৌকা প্রতীকে ভোট দেওয়ার জন্য ভোটারদের প্রতি আহবান জানান।

    তিনি আরো বলেন, বন্দর নগরীর চট্টগ্রামকে সত্যিকার অর্থে একটি আধুনিক, পরিকল্পিত সমৃদ্ধশালী চট্টগ্রাম হিসাবে গড়ে তুলবো। সেই উন্নত চট্টগ্রাম গড়ার লক্ষ্যে যাত্রা শুরু করেছি। চট্টগ্রামে দীর্ঘ দিনের জলাবদ্ধতার সমস্যা রয়েছে। নির্বাচিত হলে সকলের মতামতের ভিক্তিতে অনান্য সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানে সাথে আলাপ আলোচনা করে কিভাবে জলাবদ্ধতা নিরসন করা যায় সে লক্ষ্যে কাজ করবো। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে সব সময় নিয়োজিত থাকবো।

    এসময় অনান্য মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এম. এ রশিদ, সাংগঠনিক সম্পাদক নোমান আল মাহমুদ, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান, নগর আওয়ামীলীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শফিকুল ইসলাম ফারুক, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক চন্দর ধর, আইন বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক জালাল উদ্দীন ইকবাল, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক দেবাশিষ গুহ বুলবুল, বন ও পরিবেশ সম্পাদক মশিউর রহমান চৌধুরী, কোতোয়ালী থানা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল মনসুর, পাথরঘাটা ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের আহবায়ক আফসার উদ্দীন, যুগ্ম আহবায়ক ফজলে আজিজ বাবুল, আশফাক আহমদ, আনিসুর রহমান ইমন, বক্সিরহাট ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি নুরুল আমিন শান্তি সওদাগর, সাধারণ সম্পাদক ফয়েজ উল্লাহ চৌধুরী বাহাদুর প্রমুখ।

  • মেয়র নির্বাচনে যুবদলকে জাতীয়তাবাদী ভ্যানগার্ড হিসেবে কাজ করতে হবে:শাহাদাত

    মেয়র নির্বাচনে যুবদলকে জাতীয়তাবাদী ভ্যানগার্ড হিসেবে কাজ করতে হবে:শাহাদাত

    বিএনপির মেয়র প্রার্থী ও চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, ২৯ মার্চের নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার জন্য দাঁড়িয়েছি। চট্টগ্রামের জনগণ ভোট দেয়ার জন্য উদ্রগীব হয়ে বসে আছে। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে একটি বিজয় বেশী জরুরী।

    চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের ৪৩টি সাংগঠনিক ওয়ার্ড ও ১৫ টি থানাসহ সংশ্লিষ্ট ইউনিট নেতাকর্মীদের আগামী মেয়র নির্বাচনে কেন্দ্র ভিত্তিক কমিটি করে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও হারানো গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনে জাতীয়তাবাদী ভ্যানগার্ড হিসেবে কাজ করার আহবান জানান।

    তিনি এসময় নগর যুবদলের সাংগঠনিক ও সুশৃংখল রাজনীতির ভূয়সী প্রশাংসা করে সভাপতি দিপ্তী ও সাধারণ সম্পাদক শাহেদকে ধন্যবাদ জানান। সুশৃখংল অঙ্গ সংগঠন হিসেবে নগর যুবদলকে সাথে নিয়ে আগামী ২৯ মার্চ চসিক নির্বচনে ধানের শীষ তথা গণতন্ত্র মুক্তির প্রতীক, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির প্রতীককে বিজয়ী করার লক্ষ্যে দলীয় ভেদাভেদ ভুলে সর্বত্মকভাবে কাজ করার উদাত্ত আহবান জানান।

    তিনি আজ সোমবার (৯ মার্চ) মুরাদপুরস্থ এন মোহাম্মদ কনভেনশন হলে অনুষ্ঠিত চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাথে আসন্ন মেয়র নির্বাচন নিয়ে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

    প্রধান বক্তার বক্তব্যে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর বলেন, চট্টলার মাটি শহীদ জিয়ার স্মৃতি বিজড়িত।আমাদের এই বার আউলিয়ার পূণ্য ভূমিতে ঢাকার মত নির্বাচন চট্টলার যুবসমাজকে সাথে নিয়ে রুখে দিব। ইনশাআল্লাহ।

    তিনি এ সময় নগর যুবদলের নেতাকর্মীদের স্বতস্ফূর্তভাবে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বিএনপির অঙ্গ সংগঠন হিসেবে পরিবারের বড় সন্তানের মত দায়িত্ব নিয়ে কাজ করার অনুরোধ জানান।

    বিশেষ অতিথির বক্তব্যে দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক ও চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সি: সহসভাপতি আবু সুফিয়ান বলেন, মানুষের ভোটাধিকার রক্ষার জন্য গণতন্ত্রের মুক্তির প্রতীক ধানের শীষকে বিজয়ী করার জন্য জীবন বাজি রেখে ২৯ মার্চ লড়াই করতে হবে। কেন্দ্র ভিত্তিক এজেন্টদের সবচেয়ে বেশী সাহস নিয়ে সারাদিন কেন্দ্রে থাকতে হবে। যত বাঁধা আসুক। ইনশাআল্লাহ। চট্টলার জনগণকে সাথে নিয়ে ২৯ মার্চ নির্বাচনে ডা. শাহাদাত হোসেনকে বিজয়ী করে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করার দৃঢ় শপথ নিতে হবে।

    তিনি এসময় ২৯ মার্চ নির্বাচন উপলক্ষে প্রতিটি কেন্দ্র ভিত্তিক এজেন্ট তালিকা প্রস্তুত করার জন্য নগর বিএনপি ও যুবদলকে আহবান জানান।

    যুবদল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহসভাপতি ও চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দিপ্তীর সভাপতিত্বে ও যুবদল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহসাধারণ সম্পাদক ও চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ শাহেদ’র পরিচালনায় অন্যান্যের মধে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ইসকান্দর মির্জা, বক্তব্য রাখেন, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা যুবদলের সভাপতি মোহাম্মদ শাহজাহান, উত্তর জেলা যুবদলের সভাপতি হাসান জসিম ও সাধারণ সম্পাদক এস এম মুরাদ চৌধুরী, চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি ইকবাল হোসেন, আজমুল হুদা রিংকু, নূর আহমদ গুড্ডু, এস এম শাহ আলম রব, সাহেদ আকবর, এম এ রাজ্জাক, ইকবাল হোসেন সংগ্রাম, ফজলুল হক সুমন, মো. ইলিয়াছ, মো. জাহাঙ্গির আলম, আবদুল করিম, আবদুল গফুর বাবুল, সাহাব উদ্দিন হাসান বাবু, মোহাম্মদ মুছা, মিয়া মো: হারুন, মনিরুল হাসান সিদ্দিকী, নাসির উদ্দিন চৌধুরী নাছিম, জসিমুল ইসলাম কিশোর, মুজিবুর রহমান মুজিব, আবু সুফিয়ান, অরুপ বড়ুয়া, মোহাম্মদ আলী সাকি, সি: যুগ্ম সম্পাদক মোশাররফ হোসাইন, যুগ্ম সম্পাদক হাবিবুর রহমান মাসুম, মো. হুমায়ুন কবীর, ইকবাল পারভেজ, রাশেদুল হাসান লেবু, আবদুল্লাহ আল টিটু, এরশাদ হোসেন, তাজুল ইসলাম তাজু, আবদুল হামিদ পিন্টু, দীপংকর ভট্টচার্য, সেলিম উদ্দিন রাসেল, জিয়াউল হুদা জিয়া, শাহীন পাটওয়ারী, নগর যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক বাদশা, রাজন খান, মো. ইদ্রিস আলম, ওমর ফারুক, হেলাল হোসেন, গুলজার হোসেন, সহ-সাধারণ সম্পাদক ফেরদৌস আলম, কামাল পাশা, আসাদুর রহমান টিপু, সাজ্জাদ হোসেন সাজু, ওসমান গনি, শাহজালাল পলাশ, মুজিবুর রহমান রাসেল, আহাদ আলী সায়েম, জমির উদ্দিন আহমদ মানিক,জাফর আহমেদ খোকন, রাসেল নিজাম, মো. ইয়াসিন, শওকত আলী জুয়েল, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য জিল্লুর রহমান জুয়েল, মোহাম্মদ সাগীর, এড. নাজমুল হাসান, জসিম উদ্দিন সাগর, গাজী ফারুক, এস এম বখতেয়ার উদ্দিন, ইফতেখার শাহরিয়ার আজম, নূরুল আমিন, ওমর ইমতিয়াজ টিটু, মো. নওশাদ, দিদারুল আলম, আসাদুজ্জামান রুবেল, সহ-সম্পাদক মো. কামাল উদ্দিন, মনোয়ার হোসেন মানিক, কমল জ্যৌতি, মাহবুবুর রহমান, কোরবান আলী, জিয়াউর রহমান বাবুল, শাহেদুল ইসলাম, মো. জহিরুল ইসলাম জহির, গিয়াস উদ্দিন টুনু, জিয়াউল হক মিন্টু, মনজুর আলম, হামিদুল হক, হাফেজ কামাল উদ্দিন, মেজবাহ উদ্দিন মিন্টু, মো. আনোয়ার, জাহাঙ্গির আলম বাবু, ইলিয়াছ হাসান মঞ্জু, মো. সালাহ উদ্দিন, মো. ইদ্রিস, আশরাফ উদ্দিন, সিরাজ সিকদার, ইব্রাহিম খান, দেলোয়ার আবদুল আউয়াল টিপু, সাইফুদ্দিন যুবরাজ, গুলজার হোসেন মিন্টু, জাফর সাদেক সোহেল, হোসেন জামান, মো. সাইদুল ইসলাম, আবু আহমদ মিয়া, মিজানুর রহমান দুলাল, শেখ কামাল আলম, মো. ইউসুফ, জাহাঙ্গীর আলম মানিক, ইমরান ভূঁইয়া, নগর যুবদলের সদস্য লতিফুল বারী সুমন, মো. হাবিবুল্লাহ খান, শাবাব ইয়াজদানী, আবদুর রহমান আলমগীর, সাইদুল হক সিকদার, সাব্বির ইসলাম ফারুক, আশরাফ মোমেন আশু, আবদুল করিম, আমির মোহাম্মদ সুমন, সাখাওয়াত কবীর সুমন, থানা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক মনজুর আলম মঞ্জু, শওকত খান রাজু, সাহেদ খান পারভেজ, ইউনুস মুন্না, মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী, এস এম আলী, আকতার হোসেন, আবু বক্কর বাবু, এস এম শাহবাজ, সাইফুল ইসলাম, বাদশা আলমগীর, মো. হাসান, মো. ইউনুস, জহিরুল ইসলাম প্রমুখ।

  • সেবক হিসেবে সেবা করার সুযোগ দিন:রেজাউল করিম

    সেবক হিসেবে সেবা করার সুযোগ দিন:রেজাউল করিম

    চট্টগ্রামবাসীর সেবক হিসেবে সেবা করতে সুযোগ চেয়েছেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র পদপ্রার্থী এম. রেজাউল করিম চৌধুরী।

    তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমার উপর যে আস্থা রেখেছেন সেটাকে কাজে লাগিয়ে চট্টগ্রামে চলমান উন্নয়নকে আরো বেগবান করবো। আল্লাহ আমাকে একটা সুযোগ এনে দিয়েছেন, আপনাদের সহযোগিতা পেলে আমি কামিয়াব হবো বলে আশা করি।

    আজ (৭ মার্চ) শনিবার সকালে নগরীর চান্দগাঁও থানার ওয়াছিয়া আহমাদিয়া সুন্নীয়া এতিমখানা ও মাদ্রাসার অভিভাবক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী এম. রেজাউল করিম চৌধুরী এসব কথা বলেন।

    তিনি আরো বলেন, এক সময় চান্দগাঁও থানাসহ সব বৃহত্তর বাকলিয়া ছিল। এখন বিভক্ত হলেও আমরা সবাই বৃহত্তর বাকলিয়ার সন্তান। একটি ঘরে পাঁচজন ভাই থাকলে যেমন পাঁচ মতাদর্শে থাকতে পারে, আমাদের বাকলিয়াতেও অনেক ভাই ভিন্ন মতাদর্শে থাকতে পারে। কিন্তু পাঁচ ভাই যেমন ঘরে এসে এক সাথে বসে, তেমনিভাবে আমি আপনাদের ভাই, বন্ধু হিসাবে আমাকে একবার সেবক হিসেবে আপনাদের সেবা করার সুযোগ দিন। তাহলে সকলের মতামতের ভিত্তিতে একটি পরিকল্পিত আধুনিক চট্টগ্রাম গড়ে তুলবো।

    তিনি বলেন, মৃত্যুর পর কেউ কিছু নিয়ে যেতে পারব না, আমাদের সাথে যাবে আমাদের ভালো কাজ। এ মাদ্রাসায় এতিম যেসব শিক্ষার্থী আছে, তাদের এলাকাবাসীকে দেখতে হবে। এদের কারো মা নেই, কারো বাবা নাই। এদের পাশে দাঁড়ালে সেটা হবে ছদকায়ে জারিয়া। এ কাজগুলো মৃত্যুর পর আমাদের সাথে যাবে।

    মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ছৈয়দ মুহাম্মদ আবু ছালেহের সভাপতিত্বে উপাধ্যক্ষ কাজী মফিজুর রহমানের সঞ্চালনায় অতিথি ছিলেন ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি এম শামসুল আলম, ৬ নং পূর্ব ষোলশহর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর লায়ন এম আশরাফুল আলম।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির আবদুর রশিদ ডিলার, মুসা সওদাগর, আবুল বশর সওদাগর, বদরুল আলম, আবু তাহের, শিক্ষক আবু তৈয়ব, রেজাউল করিম, আমিরুল ইসলাম, মুনিরুল হাসান, ইফফাৎ জাহান, চেমন আরা বেগম,আবদুল করিম, আবুল হোসাইন, নজরুল ইসলাম, হাসান ইমাম, আবদুল বারী, হাফেজ নুরুল আলম, মুহাম্মদ আবদুল্লাহ প্রমুখ।

    অসুস্থ প্রবীণ আ’লীগ নেতাকে দেখতে গেলেন মেয়র প্রার্থী রেজাউল করিম

    অসুস্থ প্রবীণ আওয়ামীলীগ নেতা, বঙ্গবন্ধুর স্লেহভাজন ফকির মোহাম্মদ চৌধুরী (ফকির সওদাগর) কে দেখতে যান রেজাউল করিম চৌধুরী। শনিবার (৭ মার্চ ) নগরীর ১৯নং দক্ষিণ বাকলিয়ার বলিরহাটস্থ ফকির সওদাগরের নিজ বাসভবনে যান।

    অসুস্থ প্রবীণ আ’লীগ নেতাকে দেখতে গেলেন মেয়রপ্রার্থী রেজাউল করিম।

    এসময় রেজাউল করিম চৌধুরীকে কাছে পেয়ে আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েন প্রবীণ এ আওয়ামীলীগ নেতা। রেজাউল করিম চৌধুরী দ্রুত তার আরোগ্য কামনা করে দোয়া করেছেন।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন বাকলিয়া থানা আওয়ামীলীগের সদস্য মো. মুসা, পূর্ব ষোলশহর ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি মো. সামশুল আলম, সাধারণ সম্পাদক কাউন্সিলর এম আশরাফুল আলম, দক্ষিণ বাকলিয়া ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক জসিম উদ্দীন, মো, তছকির, ইউনিট আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক সরওয়ার উদ্দীন, মো. মাসুদ, চান্দঁগাও থানা ছাত্রলীগের সহসভাপতি আবদুল্লাহ আল হাসান হিমেল , ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সভাপতি মো. ফারুক, শাহজাহান, কামাল উদ্দীন, মো. হাশেম ও মো. কাশেম প্রমুখ।

    সুখে দুখে পাশে থাকার অঙ্গীকার রেজাউল করিমের

    আজ শনিবার (৭ মার্চ) নগরীর খুলশী কলোনীস্থ নগরে বসবাসরত অবাঙালী বিহারদের প্রতিনিধি দলের সাথে মতবিনিময়কালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মেয়র প্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, সুখে দুঃখে আগে যেভাবে আপনাদের পাশে ছিলাম, আগামীতে আরো বেশি পাশে পাবেন। সকল ধর্মের, সকল মতের মানুষের বসবাস এ চট্টগ্রামে। এ নগরীর সকল মানুষকে সাথে নিয়ে পরিকল্পিত বাসযোগ্য চট্টগ্রাম গড়ে তোলা আমার লক্ষ্য। তাই সকল ভেদাভেদ ভুলে উন্নয়নের স্বার্থে চট্টগ্রামের স্বার্থে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীকে বিজয়ী করার আহবান জানিয়েছেন তিনি।

    অবাঙালী বিহারদের প্রতিনিধি দলের সাথে মতবিনিময় করছেন রেজাউল করিম চৌধুরী।

    এসময় তিনি আরো বলেন, চট্টগ্রামে প্রায় ৬০ হাজার ভোটার রয়েছে। যারা স্বাধীনতার পর থেকে চট্টগ্রামে বসবাস করে আসছে। আমাদেও বাঙালীদের মতো তারাও আমাদের দেশ ও সমাজের উন্নয়নে কাজ করছে। অনেকে উচ্চ শিক্ষা গ্রহন করে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় শিক্ষিত এখন। আমরা সবাই এ চট্টগ্রামের মানুষ। এ নগরকে কিভাবে নিরাপদ, বাসযোগ্য ও একটি আধুনিক নগর হিসাবে গড়ে তোলা যায়, সেটা সমাজের প্রতিটি স্তরের মানুষের মতামত ও অংশগ্রহনের মাধ্যমে নিশ্চিত করা হবে। চট্টগ্রামে যে উন্নয়নযজ্ঞ চলছে এটা ধারাবাহিকতার জন্য সকলকে এগিয়ে আসার জন্য আহবান জানান তিনি।

    অবাঙালীদের সংগঠন এসপিজিআরসি’র জোনাল সাধারণ সম্পাদক সোহেল খাঁনের সভাপতিত্বে মতবিনিময়কালে উপস্থিত ছিলেন ৮নং শুলকবহর ওয়ার্ডেও কাউন্সিলর প্রার্থী মো. মোরশেদ আলম, এসপিজিআরসির জোনালের যুগ্ম সম্পাদক সোহেল আশরাফী, এসবি নগর শাখার যুগ্ম সম্পাদক আজগর আলী, রৌফাবাদ শাখার সাধারণ সম্পাদক আজিজ রায়হান, এসবি নগর শাখার সভাপতি কাইয়ুম সাহেব, ফিরোজশাহ কলোনীর সভাপতি মো. ইকবাল, সাব্বির হান্নান, মোতালেব সরকার প্রমুখ।

    ইসকন বিভাগীয় মন্দির পরিদর্শন :

    নগরীর নন্দনকাননস্থ আন্তর্জাতিক কৃষ্ণ ভাবনামৃত সংঘ (ইসকন) চট্টগ্রাম বিভাগীয় প্রধান কার্য্যলয় ও শ্রী শ্রী রাধা মধাব মন্দিও এবং শ্রী শ্রী গৌর নিতাই আশ্রম পরিদর্মন করেছেন রেজাউল করিম চৌধুরী।

    শনিবার (৭ মার্চ ) সন্ধ্যায় মন্দির পরিদর্শনে গেলে জোউল করিম চৌধুরীকে স্বাগত জানান মন্দির অধ্যক্ষ পণ্ডিত গদাধর দাস ব্রক্ষচারী, যুগ্ম সম্পাদক মুকুন্দ ভক্তি দাস।

    এসময় রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, ধর্ম মানুষকে পবিত্র করে। কোন ধর্ম হানাহানি, মারামারি করার জন্য নির্দেশ দেয়নি। ধর্ম যার যার , রাষ্ট্র সবার। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধর্মীয় গুরুদের আন্তরিকভাবে কাজ করার জন্য আহবান জানান।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ড. মাসুম চৌধুরী, সুবল সখা দাস ব্রক্ষচারী, সুমন চৌধুরী, অপূর্ব মনোহর দাস ব্রক্ষচারী, তারা নিত্যনান্দ দাস ব্রক্ষচারী উপস্থিত ছিলেন।

  • আ.লীগের বিদ্রোহীদের বিষয়ে ৮ মার্চ চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

    আ.লীগের বিদ্রোহীদের বিষয়ে ৮ মার্চ চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

    চট্টগ্রামের সিটি করপোরেশন (চসিক) নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী নিয়ে নির্ভার আওয়ামী লীগ কোন বিদ্রোহী প্রার্থী নেই । তবে প্রায় সবগুলো ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে বিদ্রোহীদের নিয়ে দুশ্চিন্তা কমেনি ক্ষমতাসীন দলের। এদিকে বিদ্রোহীদের সরে দাঁড়াতে হবে বলে পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও চসিক নির্বাচনে দলের প্রধান সমন্বয়কারি ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন।

    বৃহস্পতিবার (৫ মার্চ) নগরের থিয়েটার ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে চসিক নির্বাচনে দলের সমর্থন পাওয়া এবং সমর্থনবঞ্চিত কাউন্সিলর প্রার্থীদের নিয়ে আয়োজিত বৈঠকে এ হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।

    ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের সভাপতিত্বে বৈঠকে নগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীনসহ আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

    বৈঠকে উপস্থিত দলের বিদ্রোহী কাউন্সিলর প্রার্থীরা সবাইকে নির্বাচনের সুযোগ করে দেওয়ার অনুরোধ জানালে তা নাকচ করে দিয়ে ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন উপস্থিত কাউন্সিলর প্রার্থীদের উদ্দেশ্য করে বলেন, এই নির্বাচনে যারা দলের সমর্থন পেয়েছেন, তাদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। দলের হাই কমান্ডের দেওয়া এ সিদ্ধান্তের বাইরে যাওয়ার সুযোগ কারও নেই।

    বিদ্রোহী প্রার্থীদের মনোনয়ন প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা সবাই একই পরিবারের সন্তান, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সন্তান। দলে আপনাদের অবদান রয়েছে। দলের জন্য অনেক ত্যাগ স্বীকার করেছেন আপনারা। তবে সবার উপরে দল। তাই দলের সিদ্ধান্ত সবাইকে মানতে হবে।

    দুই পর্বের এ বৈঠকের শেষ পর্যায়ে বিদ্রোহী কাউন্সিলর প্রার্থীরা নিজেদের বক্তব্য উপস্থাপনের সুযোগ চান। তবে তাদের সুযোগ না দিয়ে আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতারা বলেন, ৮ মার্চ আইসিসি কনভেনশন সেন্টারে তৃণমূল নেতাকর্মীদের নিয়ে আয়োজিত সমাবেশে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের আসবেন। আপনাদের কোনো বক্তব্য থাকলে তার কাছেই বলতে পারবেন। বক্তব্য দিতে না দেওয়ায় এ সময় ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিদ্রোহী প্রার্থীরা। তারা চিৎকার করে তাদের কথা বলার চেষ্টা করেন। তাদের ক্ষোভের মধ্যেই মঞ্চ ছাড়েন আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতারা। ভিতরে কথা বলতে না দেওয়ায় বাইরে এসেও বিক্ষোভ করেন বিদ্রোহী কাউন্সিলর প্রার্থীরা।

    জানা গেছে, এক ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের সর্বোচ্চ ১০ জনও বিদ্রোহী প্রার্থী আছেন। দলের আহ্বান-অনুরোধও তারা আমলে নেননি। তাই এবার বিদ্রোহীদের বাগে আনতে হার্ডলাইনে দলটির নীতিনির্ধারকরা। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বিদ্রোহীদের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ নির্দেশ দিয়েছে আওয়ামী লীগ। অন্যথায় সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি দেয়া হয়েছে।

    চসিক নির্বাচনে ৫৫টি সাধারণ ও সংরক্ষিত ওয়ার্ডের মধ্যে ৫১টিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আছে। নগরীর একটি ওয়ার্ডে (চান্দগাঁও) সর্বোচ্চ ১০ জন বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছে আওয়ামী লীগের। ৫১টি ওয়ার্ডে প্রায় ১২৫ জন বিদ্রোহী প্রার্থী নির্বাচনের মাঠ না ছাড়ায় এখন গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

  • দেওয়ান বাজার ওয়ার্ডে বিএনপির কাউন্সিলর প্রার্থী পরিবর্তন

    দেওয়ান বাজার ওয়ার্ডে বিএনপির কাউন্সিলর প্রার্থী পরিবর্তন

    চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বিএনপি ঘোষিত কাউন্সিলর প্রার্থীদের মধ্যে দেওয়ান বাজার ওয়ার্ডের প্রার্থী পরিবর্তন করে লিয়াকত আলীকে দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে।

     

     

    সোমবার (২ মার্চ) সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সহ দপ্তর সম্পাদক ইদ্রিস আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

    দেওয়ান বাজার ২০ নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর প্রার্থী মনোনয়ন দেওয়া হয়েছিল কোতোয়ালি থানা বিএনপির যুগ্ম-সম্পাদক হাফিজুল ইসলাম মিলনকে। গতকাল নির্বাচন কমিশনের যাচাই-বাছাই পর্বে প্রার্থীতা বাতিল হওয়ায় তার পরিবর্তে দেওয়ান বাজার ওয়ার্ড বিএনপির যুগ্ন-সম্পাদক লিয়াকত আলীকে মহানগর বিএনপির সর্ব সম্মত সিদ্ধান্তে দলীয়ভাবে সমর্থন দেওয়া হয়েছে।

     

  • নির্বাচন গ্রহণযোগ্য করতে ইসিকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে:শাহাদাত

    নির্বাচন গ্রহণযোগ্য করতে ইসিকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে:শাহাদাত

    বিএনপি’র মেয়র প্রার্থী ও চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ডাক্তার শাহাদাত হোসেন বলেছেন, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন অবাধ নিরপেক্ষ ও সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য করার জন্য নির্বাচন কমিশনকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে।

    নির্বাচনের তারিখ ২৯ মার্চের পরিবর্তে ২ দিন পিচিয়ে ৩১ মার্চ করার সিদ্ধান্ত নিতে হবে। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে ভোটারের এনআইডি দেখে ঢুকাতে হবে। ভোটকেন্দ্রের ব্যালট প্যানেলে সেনাবাহিনীর অফিসার নিয়োগ দিতে হবে। প্রিসাইডিং অফিসারের ৫% ভোট দেওয়ার ক্ষমতা কমিয়ে ১% নিয়ে আসতে হবে।

    নির্বাচন কমিশনকে আমাদের এই দাবিগুলো বাস্তবায়ন করে নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা গ্রহন করার আহ্বান জানাচ্ছি।

    আজ সোমবার (২ মার্চ) দুপুরে ট্রিটমেন্ট হাসপাতালস্থ চেম্বারে মহানগর যুবদলের নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশারফ হোসেন দীপ্তি, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহেদ, সিঃ সহ সভাপতি ইকবাল হোসেন, সিঃ যুগ্ম সম্পাদক মোশারফদাঁড়িয়ে মুখোপাধ্যায় সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক বাদশা প্রমুখ।

    এর আগে সকাল থেকে তিনি ব্যস্ত দিন পার করেন। সকাল ১১ টায় বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে বিএনপির মানববন্ধন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন। দুপুরে ১৭ নং পশ্চিম বাকলিয় ওয়ার্ড বিএনপির ঐক্যবদ্ধ নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় যোগ দেন।

    বিকেল চারটায় চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে সময়ের আলো পত্রিকার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। বাদে মাগরিব নগরীর ডিসি রোড়স্থ ফালাহ গাজী মসজিদে মেয়র এবং কাউন্সিলর প্রার্থীর জন্য আয়োজিত দোয়া মাহফিলে শরিক হন।

    এছাড়া বিকেলে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়ন হলে পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদের নেতৃবৃন্দের সাথে এক মতবিনিময় সভায় মিলিত হন। পরে তিনি বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে যোগ দেন।

  • চসিক নির্বাচন উপলক্ষে সম্মিলিত নাগরিক সমাজের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

    চসিক নির্বাচন উপলক্ষে সম্মিলিত নাগরিক সমাজের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

    আসন্ন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন উপলক্ষে এক মতবিনিময় সভা করেছে সম্মিলিত নাগরিক সমাজ।

    সোমবার (২ মার্চ) দুপুরে ৭ নং পশ্চিম ষোলশহর ওয়ার্ডস্থ আমিন জুুট মিল সংলগ্ন স্থানে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন আসন্ন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব এম. রেজাউল করিম চৌধুরী।

    তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে বিশ্বাস করে আমার উপর যে আস্থা রেখেছেন সে জন্য আমি তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। চট্টগ্রামে যে উন্নয়ন প্রকল্পগুলো চলমান আছে সেগুলো শেষ হলে নগরবাসীর অনেক সমস্যা সমাধান হবে। তিনি উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তিকে আসন্ন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করার জন্য আহবান জানান।

    যুবলীগ নেতা মোস্তাফিজুর রহমান লিটনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান আতা, আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক কাউন্সিলর জাবেদ নজরুল, পাঁচলাইশ থানা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক মোঃ ইয়াকুব, ৬ নং পূর্ব ষোলশহর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ শামসুল আলম, ৭ নং পশ্চিম ষোলশহর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি রাশেদ আলী জাহাঙ্গীর, ২ নং জালালাবাদ ওয়ার্ড কাউন্সিলর সাহেদ ইকবাল বাবু, ২ নং জালালাবাদ ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগ মনোনীত কাউন্সিলর প্রার্থী মোঃ ইব্রাহিম, মহিলা কাউন্সিলর জেসমিন পারভীন জেসি, আওয়ামী লীগ নেতা অধ্যাপক ড. মাসুম চৌধুরী, যুবলীগ নেতা আব্দুল্লাহ আল মামুন চৌধুরী, সংরক্ষিত মহিলা আসনের কাউন্সিলর প্রার্থী জহুুরা বেগম।

    অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা শওকত ওসমান জাহাঙ্গীর, যুবলীগ নেতা ওমর ফারুক, দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগ নেতা পিকু সেন।

  • রেজাউল-শাহাদাত-শেঠসহ ৭ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ

    রেজাউল-শাহাদাত-শেঠসহ ৭ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ

    আসন্ন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন(চসিক) নির্বাচনে আওয়ামী লীগ,  বিএনপি ও জাতীয়পার্টির প্রার্থীসহ মেয়র পদে সাতজনের মেয়রপ্রার্থী মনোনয়ন বৈধ এবং দুইজনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে।

    রোববার (১ মার্চ) সকালে নগরীর চট্টগ্রাম জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে চসিক নির্বাচনের মনোনয়নপত্র বাছাই কার্যক্রম শুরু হয়। যাচাই বাছাই শেষে চসিক নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান সাতজনের মনোনয়নপত্র বৈধ ও দুইজনের বাতিল ঘোষণা করেন।

    আওয়ামী লীগের এম রেজাউল করিম চৌধুরী, বিএনপির ডা. শাহাদাত হোসেন, জাতীয় পার্টির সোলায়মান আলম শেঠ, ইসলামী ফ্রন্টের প্রার্থী আল্লামা এমএ মতিন, ইসলামিক ফ্রন্টের অহেদ মুরাদ এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জান্নাতুল ইসলামের মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে।

    খোকন চৌধুরী ও মো. তানজির আবেদীন নামে দুই স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে।

    নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান বলেন, স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ভোটারদের স্বাক্ষরসহ মনোনয়নপত্র জমা দিতে হয়। কিন্তু স্বতন্ত্র প্রার্থীরা এ বিষয়ে মিথ্যা তথ্য দেয়ায় তাদের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে।

    এদিকে নিজের জয়ের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেন আওয়ামী লীগেরে প্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরী । আর বিএনপি প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, এখন পর্যন্ত নির্বাচনের পরিবেশ ঠিক আছে। শেষ পর্যন্ত নির্বাচনের মাঠে থাকবে বিএনপি। এছাড়া নির্বাচন দুই দিন পিছিয়ে দেয়ার দাবি জানান তিনি।

    অন্যদিকে জাতীয় পার্টি প্রার্থী নির্বাচনের দিন গাড়ি চলাচলের অনুমতি দাবি করেছেন।

    ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী ৮ মার্চ প্রার্থিতা প্রত্যাহার, পরদিন ৯ মার্চ প্রতীক বরাদ্দ এবং ২৯ মার্চ ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণের দিন নির্ধারণ করা হয়েছে।

  • চসিক নির্বাচনে নিরস্ত্র সেনাবাহিনী থাকবে

    চসিক নির্বাচনে নিরস্ত্র সেনাবাহিনী থাকবে

    চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) নির্বাচনে সেনাবাহিনী উপস্থিতি থাকবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) রফিকুল ইসলাম।

    শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাই সংক্রান্ত দিকনির্দেশনামূলক সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

    রফিকুল ইসলাম বলেছেন, আমরা নির্বাচনের সব ধরনের পরিবেশ নিশ্চিত করার চেষ্টা করছি। আপনার ভোট আপনি কেন্দ্রে গেলেই দিতে পারবেন। কোনো ঝামেলা হবে না, এটুকু আশ্বস্ত আমরা করতে পারি। কেন্দ্রে সেনাবাহিনীর উপস্থিতি থাকবে, তবে তারা টেকনিক্যাল বিষয়গুলো দেখবেন।

    তিনি আরও বলেন, নির্বাচন পেছানোর কোনো সুযোগ নেই। কারণ ১ এপ্রিল থেকে এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হচ্ছে। যা চলবে পুরো মাসব্যাপি। এরপর রোজা এবং ঈদ-উল-ফিতর রয়েছে। তাছাড়া বর্ষাকালে চট্টগ্রাম শহরে নির্বাচন কল্পনাও করা যায় না।

    এক প্রশ্নের জবাবে ইসি বলেন, সিটি করপোরেশন নির্বাচন কিংবা স্থানীয় সরকার নির্বাচনে কখনও আমরা সেনা মোতায়েন করিনি। এবারও করবো না। কিন্তু কেন্দ্রে সেনাবাহিনীর উপস্থিতি থাকবে এবং সেটা পোশাকে। তবে অস্ত্র থাকবে না। তারা শুধুমাত্র ইভিএম এর টেকনিক্যাল বিষয়গুলো দেখবেন।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ হাসানুজ্জামান, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মনির হোসেন খান, অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আতাউর রহমান, বশির আহমদ, রাঙামাটি সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা শফিকুর রহমান, কক্সবাজার জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এস এম শাহাদাত হোসাইন, খাগড়াছড়ি জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা রাজু আহমেদ, কুমিল্লা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর হোসেন।

  • বর্তমান মেয়রকে নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন রেজাউল করিম

    বর্তমান মেয়রকে নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন রেজাউল করিম

    চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) নির্বাচনে মহানগর আওয়ামী লীগের মনোনীত মেয়র প্রার্থী চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সম্পাদক রেজাউল করিম চৌধুরী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

    আজ (বৃহস্পতিবার) দুপুর ১২টায় নগরীর জুবলি রোডস্থ চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে চসিক নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার মোহাম্মদ হাসানুজ্জামানের কাছে মনোনয়ন ফরম জমা দেন রেজাউল করিম।

    এ সময় তিনি বলেন, নির্বাচিত হতে পারলে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে পরিকল্পিত পরিবেশবান্ধব, সন্ত্রাসমুক্ত ও মাদকমুক্ত পর্যটন নগরী হিসেবে চট্টগ্রামকে গড়ে তোলা হবে।

    রেজাউল করিম বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে মনোনয়ন দিয়েছেন। চট্টগ্রামের মানুষের সেবা করার জন্য তিনি আমাকে সুযোগ করে দিয়েছেন। এর জন্য আমি তার কাছে কৃতজ্ঞ। আজকের এই দিনে আমি বঙ্গবন্ধুকে স্মরণ করছি, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ১৫ আগস্টে শহীদদের স্মরণ করছি।’

    বিএনপির প্রার্থী লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নেই বলে যে অভিযোগ করেছেন এ বিষয়ে রেজাউল করিম বলেন, বিএনপির কাজই হচ্ছে অভিযোগ ও সমালোচনা করা। তাদের কাছ থেকেতো কোনোদিন উন্নয়নের প্রশংসা শুনিনি ।

    বাকি মেয়র প্রার্থীদের সমান চোখে দেখছেন বলেও মন্তব্য করেন রেজাউল করিম । তিনি বলেন, খেলার মাঠে যদি উভয়পক্ষ ভালো খেলোয়াড় না হয় দর্শক জমে না।

    এ সময় উপস্থিত ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী, বর্তমান মেয়র ও দলের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির, সহ-সভাপতি খোরশেদ আলম সুজন, ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী বাবুল, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এমএ সালাম, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান, মহানগর আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ আবদুচ ছালামসহ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা।

    প্রসঙ্গত, গত ১৬ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন ভবনে চসিক নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন নির্বাচন কমিশন সচিব আলমগীর। তফসিল অনুযায়ী প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দাখিলের শেষ সময় ২৭ ফেব্রুয়ারি, মনোনয়নপত্র বাছাই ১ মার্চ, আপিল ২ থেকে ৪ মার্চ, প্রার্থিতা প্রত্যাহার ৮ মার্চ, প্রতীক বরাদ্দ হবে ৯ মার্চ। আর ভোট হবে ২৯ মার্চ।

  • চসিক নির্বাচনে ডা. শাহাদাতের মনোনয়নপত্র জমা

    চসিক নির্বাচনে ডা. শাহাদাতের মনোনয়নপত্র জমা

    চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব, নির্বাচন কমিশনকে এ অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। ইভিএমের ভোটের পদ্ধতিতে ব্যালট প্যানেল এবং অপারেটিং প্যানেলের সুরক্ষা দিতে হবে। সেখানে যাতে কোন ধরনের দলীয় সন্ত্রাসীরা বসে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করতে না পারে। সেইজন্য প্রতিটা ভোট কেন্দ্র একজন সেনাবাহিনীর এপ্রোণ অফিসার নিয়োগ দিলে পুলিং এজেন্টদের নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে বলে আমরা বিশ্বাস করি। তাহলেই জনগণ ভোট কেন্দ্রমূখী হবে।

    জনগণকে ভোট কেন্দ্রমূখি করতে হলে পেশাজীবি, সুশিল সমাজসহ সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে ভূমিকা রাখতে হবে। সুষ্ঠু ভোটের জন্য ইসি ও প্রশাসনের নিরপেক্ষতার জন্য সবাইকে সোচ্চার হতে হবে।

    আওয়ামীলীগের জন্য এক আইন, বিএনপির জন্য এক আইন এটা চলতে পারে না। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে এনআইডি কার্ড দেখে দেখে ভোটারদের ঢুকাতে হবে। যাতে ব্যালট প্যানেলে বহিরাগত সন্ত্রাসীরা বসে জোর করে ভোট দিতে না পারে। পুুলিং এজেন্টদের ভোট কেন্দ্র থেকে বের করে দিতে না পারে।

    আজ বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারী) চসিক নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী হিসেবে চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন অফিসে মনোনয়ন পত্র জমা দেয়ার পর সাংবাদিকেদের উদ্দেশ্যে এ সব কথা বলেন।

    এ সময় তিনি বলেন, ২৯ মার্চ ভোটের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে। ২৬ মার্চ থেকে ৪ দিন সরকারীভাবে বন্ধের দিন। টানা ৪ দিন বন্ধের ছুটি পেয়ে ভোটারেরা শহর ছেড়ে গ্রামের বাড়ীতে চলে যেতে পারে। তাহলে ভোটের দিন ভোটার উপস্থিতি কম হবে। তাই আমি বলতে চাই, ২৯ মার্চের বদলে ২ দিন পিছিয়ে ৩১ মার্চ ভোটের তারিখ নির্ধারণ করলে সাধারণ ভোটারেরা ভোট দিতে পারবে।

    তিনি বলেন, নির্বাচনী প্রচারণার সময় পলিথিনমূক্ত পরিবেশ বান্ধব পোষ্টার লাগানোর ইসির সিদ্ধান্তকে আমরা স্বাগত জানাই। তবে ভোটারদের কেন্দ্রমূখি করতে সাদা কালো পোষ্টারের সাথে কিছু রঙিন পোস্টার লাগানোর অনুমতি দেয়ার জন্য ইসির প্রতি আহবান জানাই।

    তিনি বলেন, আমি চট্টগ্রামকে সুন্দর, নান্দনিক, স্মার্ট, গ্রীণ, হেলদি সিটি এবং পর্যটন নগরী করার জন্য দীর্ঘদিনের আশা নিয়ে মেয়র নির্বাচনে অংশ নিয়েছি। ইনশাআল্লাহ চট্টগ্রামবাসী আমাকে বিপুল ভোটে জয়ী করবে।

    মনোনয়ন পত্র জমাদানকালে ডা. শাহাদাত হোসেনের সাথে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক এ এম নাজিম উদ্দিন, সাবেক মন্ত্রী জাফরুল ইসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর, সিনিয়র সহ-সভাপতি আবু সুফিয়ান, জেলা আইনজীবি সমিতির সাবেক সভাপতি এডভোকেট এস এম বদরুল আনোয়ার, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সহ-সভাপতি আলহাজ্ব এম এ আজিজ, মোহাম্মদ মিয়া ভোলা, জয়নাল আবেদীন জিয়া, ইকবাল চৌধুরী, জাহিদুল করিম কচি, সি: যুগ্ম সম্পাদক এস এম সাইফুল আলম, উত্তর জেলা বিএনপির ইঞ্জিনিয়ার বেলায়েত হোসেন, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক কাজী বেলাল, ইসকান্দর মীর্জা, আর ইউ চৌধুরী শাহীন, ইয়াসিন চৌধুরী লিটন, আবদুল মান্নান, আনোয়ার হোসেন লিপু, সামশুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক মনজুর আলম চৌধুরী মঞ্জু, কামরুল ইসলাম প্রমুখ।

  • চসিক নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী ডাঃ শাহাদাত

    চসিক নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী ডাঃ শাহাদাত

    আসন্ন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক) নির্বাচনে মেয়র পদে বিএনপির ধানের শীষ প্রতীক পেলেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেন।

    সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) রাতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাথে দলটির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে দলের এ সিদ্ধান্তের কথা জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

    বিএনপির হয়ে নির্বাচনে লড়তে ডা. শাহাদাত হোসেন ছাড়াও নগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর, সহ-সভাপতি নেয়াজ মোহাম্মদ খান, সৈয়দ আজম উদ্দিন, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক এরশাদ উল্লাহ ও নগর বিএনপির মহিলা বিষয়ক সম্পাদক ডা. লুসি খান দলীয় মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন। সৈয়দ আজম উদ্দিন ছাড়া বাকীরা সবাই কেন্দ্রীয় দপ্তরে তা জমা দিয়েছিলেন।

    সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে দলের চেয়ারপার্সনের গুলশান কার্যালয়ে স্থায়ী কমিটির সাথে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের স্বাক্ষাৎকার অনুষ্ঠিত হয়।

    সাক্ষাৎকার শেষে মেয়র পদে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সঙ্গে একান্তে কথা বলেন তারেক রহমান। সবাইকে একযোগে দলের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার নির্দেশনাও দেন তিনি।

    জানা গেছে, ডা. শাহাদাতকে দলীয় মনোনয়ন পাইয়ে দিতে নগর বিএনপির সবাই একযোগে প্রচেষ্টা চালায়। দলের মনোনয়ন পেয়ে শাহাদাত বলেন, ‘দল আমার উপর আস্থা রেখেছে। আমি আমার সর্বোচ্চ দিয়ে দলের নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে বিজয়ের জন্য কাজ করবো।’

    গত ২৮ এপ্রিল ২০১৫ অনুষ্ঠিত চসিক নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন মঞ্জুর আলম। নির্বাচনের দিন সকাল ১১টায় কারচুপির অভিযোগ এনে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেয় বিএনপি। এবার মঞ্জুর আলম ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থী হতে চেয়েছিলেন।

    এর আগে রোববার রাতে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে অংশ নিতে ৪১টি ওয়ার্ড ও ১৪টি সংরক্ষিত মহিলা ওয়ার্ডে নিজেদের দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করে বিএনপি।

    ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ গত ১৫ ফেব্রুয়ারি চসিকের মেয়র পদে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক রেজাউল করিম চৌধুরী নৌকার প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করে।