Tag: চিকিৎসকের

  • চট্টগ্রামে মৃত্যুর মিছিলে যোগ হল আরো এক চিকিৎসকের নাম/ডা. সাদেকুর এর মৃত্যুও করোনা উপসর্গে

    চট্টগ্রামে মৃত্যুর মিছিলে যোগ হল আরো এক চিকিৎসকের নাম/ডা. সাদেকুর এর মৃত্যুও করোনা উপসর্গে

    ২৪ ঘণ্টা ডট নিউজ। চট্টগ্রাম ডেস্ক : চট্টগ্রামে করোনা আক্রান্ত ও করোনার উপসর্গ নিয়ে চিকিৎসক মৃত্যুর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। আর মৃত্যুর মিছিলে এবার নতুন করে যুক্ত হয়েছে চট্টগ্রাম জেমিসন রেড ক্রিসেন্ট মাতৃসদন হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. সাদেকুর রহমানের (৬৫) নাম।

    রোববার (১৪ জুন) ভোরে চট্টগ্রামের মা ও শিশু হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। এর আগে গতকাল করোনা উপসর্গ শ্বাসকষ্ট নিয়ে ডা. সাদেককে হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি করানো হয়। আজ ভোরে তিনি মারা যান।

    বিষয়টি নিশ্চিত করে মা ও শিশু হাসপাতালের পরিচালক ডা. নুরুল হক। তিনি বলেন, ডা. সাদেকুর রহমান বেশ কিছু দিন ধরে হৃদরোগে ভুগছিলেন। গতকাল শনিবার তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রথমে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। শনিবার মা ও শিশু হাসপাতালে শিফট করা হয়। তার অবস্থা খারাপ হওয়ায় তাকে আইসিইউতে ভর্তি হয়। সকালে সেখানেই তিনি মারা যান।

    জানা যায়, ডা. সাদেকুর রহমানের গ্রামের বাড়ি সাতকানিয়া। তিনি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে পড়ার সময় ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন। তার মৃত্যুতে স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ, বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশনসহ বিভিন্ন সংগঠন শোক জানিয়েছে।

    প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার দিবাগত রাতে করোনা আক্রান্ত হয়ে চমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধিন অবস্থায় মো. আরিফ হাসান নামে এক চিকিৎসকের মৃত্যু হয়। এ নিয়ে করোনায় আক্রান্ত ও করোনা উপসর্গ নিয়ে চট্টগ্রামে ৫ জন চিকিৎসক মৃত্যু বরণ করেছেন।

    ২৪ ঘণ্টা/রাজীব প্রিন্স

  • শ্বাসকষ্ট নিয়ে মারা গেলেন আরো এক চিকিৎসক/ চট্টগ্রামে এনিয়ে ৪ চিকিৎসকের মৃত্যু

    শ্বাসকষ্ট নিয়ে মারা গেলেন আরো এক চিকিৎসক/ চট্টগ্রামে এনিয়ে ৪ চিকিৎসকের মৃত্যু

    ২৪ ঘণ্টা ডট নিউজ। চট্টগ্রাম ডেস্ক : করোনাকালে শ্বাসকষ্ট ও করোনা উপসর্গ নিয়ে চট্টগ্রামে আরো এক চিকিৎসকের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। শুক্রবার (১২জুন) রাত সাড়ে ৯টায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে তার মৃত্যু হয়।

    মারা যাওয়া চিকিৎসকের নাম ডা, আরিফ হাসান। তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজের ৪৯ ব্যাচের ছাত্র, থাকতেন চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালি থানা আবেদিন কলোনীতে আর চেম্বার খুলে রোগী দেখতেন নগরীর পাহাড়তলীত। একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তিনি কর্মরত ছিলেন বলে জানা গেছে।

    তার মৃত্যুর তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের স্বচিপের সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. আ ম ম মিনহাজুর রহমান।

    তিনি জানান, করোনাকালেও তিনি পাহাড়তলীতে নিয়মিত চেম্বারে যেতেন এবং রোগীর সেবায় নিয়োজিত ছিলেন। গত এক সপ্তাহ ধরে ডা. আরিফ জ্বরে ভুগছিলেন। ১২ জুন শুক্রবার রাতে তার শ্বাসকষ্ট বেড়ে গেলে প্রথমে তাকে পাঁচলাইশ এলাকার ট্রিটমেন্ট হাসপাতালে নেয়া হয়।

    অবস্থার আরও অবনতি হলে সেখান থেকে চমেক হাসপাতালের আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত সাড়ে ৯টায় তার মৃত্যু হয়।

    ইন্টানী চিকিৎসক হোসাইন আহমেদ জানান, মৃত্যুর আগে ডা. আরিফের শরীরে করোনার সবগুলো উপসর্গ দেখা দিয়েছিল। রাতে যখন অক্সিজেন লেভেল ৬০ এ নেমে আসছিল তখন তাকে প্রথমে ট্রিটমেন্ট হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তার অবস্থা আরো খারাপ হলে চমেকে নিয়ে ভর্তির পর আইসিইউ সাপোর্ট দেয়ার আগেই তিনি মারা যায়।

    ডা. আরিফ কোভিড-১৯ পজেটিভ ছিলেন কিনা তা সঠিকভাবে বলতে না পারলেও এ ইন্টানী চিকিৎসক জানিয়েছেন আরিফ ভাই চট্টগ্রামের লাভলেইন আবেদীন কলোনিতে পরিবার নিয়ে থাকতেন। তার পরিবারের আরও কয়েকজন করোনায় আক্রান্ত বলে তিনি শুনেছেন।

    প্রসঙ্গত, চমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালের শিশু বিভাগের চিকিৎসক এ এম জাফর হোসাইন রুমির মৃত্যু হয়েছে ২৫ মে ঈদুল ফিতরের দিন। এটি ছিল চট্টগ্রামে চিকিৎসকদের মধ্যে সর্বপ্রথম মৃত্যু।

    এরপর গত ১ জুন করোনা আক্রান্ত হয়ে একই হাসপাতালে চিকিৎসাধিন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছেন ডা. এহসানুল করিম এবং গত ৪ জুন করোনা আক্রান্ত হয়ে চমেক হাসপাতালের আইসিইউ’তে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন ডা. মুহিদ হাসান।

    ২৪ ঘণ্টা/রাজীব প্রিন্স

  • চট্টগ্রামে করোনাযুদ্ধে হেরে গেলেন আরো এক চিকিৎসক/৭ ঘণ্টায় ৩ মৃত্যু

    চট্টগ্রামে করোনাযুদ্ধে হেরে গেলেন আরো এক চিকিৎসক/৭ ঘণ্টায় ৩ মৃত্যু

    ২৪ ঘণ্টা ডট নিউজ। চট্টগ্রাম ডেস্ক : চট্টগ্রামে প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দিনের মাত্র ৭ ঘণ্টার ব্যবধানেই ৩ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। করোনা যুদ্ধে হেরে গেছেন চট্টগ্রামের আরো এক চিকিৎসক।

    আজ ৪ জুন বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ৫টা থেকে সকাল ১২টার মধ্যে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে এবং জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাদের মৃত্যু হয়।

    জানা যায়, আজ ৪ জুন বৃহস্পতিবার সকাল ১২টার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন একই হাসপাতালের ইমার্জেন্সি মেডিকেল অফিসার ডা.মুহিদ হাসান।

    তার মৃত্যুর তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম বিএমএ চট্টগ্রামের সাধারণ সম্পাদক ডা. ফয়সাল ইকবাল চৌধুরী।

    তিনি বলেন,মাত্র একদিনের ব্যবধানে আমাদের আরেক সহকর্মীকে হারালাম। কয়েকদিন আগে নমুনা পরীক্ষার ফলাফলে তার শরীরে করোনার অস্তিত্ব পাওয়া যায়। মুহিত মৃত্যুর আগ পর্যন্ত চমেক হাসপাতালের চিকিৎসক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

    এর আগে একই হাসপাতালে চট্টগ্রামে প্রথম করোনা আক্রান্ত চিকিৎসকের মৃত্যু হয়েছিলো। গতকাল ৩ জুন বুধবার দুপুরে হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন চট্টগ্রাম মেরিন সিটি মেডিকেলের মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. এহসানুল করিম।

    চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে ২ নারীর মৃত্যু :

    আজ একদিনে চিকিৎসক মুহিদ হাসানের মৃত্যুর মাত্র ৭ ঘণ্টার ব্যবধানে করোনা আক্রান্ত আরো ২ নারীর মৃত্যুর খবর জানিয়েছেন চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে দায়িত্বরত চিকিৎসক।

    চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের সিনিয়র কনসালটেন্ট ডা. আব্দুর রব জানান, মাত্র দুই ঘন্টার ব্যবধানে হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুই নারীর মৃত্যু হয়েছে। দুজননেরই করোনা পজেটিভ ছিলো।

    তিনি বলেন, এদের একজন হলেন নগরীর জামালখান এলাকার বাসিন্দা সেলিনা আফরোজ (৫৬)। তিনি করোনা আক্রান্ত হয়ে গত ২৯ মে তিনি চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি হন।

    আজ ভোরে তার শারিরীক অবস্থা খারাপ হলে তাকে হাসপাতালের আইসিইউতে নিলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকাল ৭টার দিকে তার মৃত্যু হয়। তিনি করোনা আক্রান্ত হওয়ার আগে থেকে উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস রোগেও ভোগছিলেন।

    তিনি আরো বলেন, এ নারীর মৃত্যুর মাত্র ২ ঘণ্টা আগেই চট্টগ্রাম নগরীর পাঁচলাইশ এলাকার বাসিন্দা ৫০ বছর বয়সী অপর এক নারী করোনায় মারা গেছেন।

    আজ ভোর ৫টার সময় হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধিন অবস্থায় হাফসা বেগমের মৃত্যু হয়। এর আগে গত মঙ্গলবার করোনা আক্রান্ত এ নারী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন।

    করোনার পাশাপাশি তিনিও রক্ত চাপ ও ডায়াবেটিস রোগে ভোগছিলেন বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের সিনিয়র কনসালটেন্ট ডা. আব্দুর রব।

    প্রসঙ্গত : জেলা সিভিল সার্জন সুত্রে গতকাল ৩ জুন রাতে সর্বশেষ প্রকাশিত ফলাফলে জানা গেছে চট্টগ্রামের মোট করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৩৫৩৭ জন। এর মধ্যে নগরে ২৬৬৬ জন এবং উপজেলায় ৮৭১ জন। আক্রান্তদের মধ্যে ইতিমধ্যে ৮৫ জন মারা গেছেন। এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২৪৮ জন।

    ২৪ ঘণ্টা/রাজীব প্রিন্স

  • চট্টগ্রামে প্রথম এক চিকিৎসকের প্রাণ কেড়ে নিল করোনা/মারা গেলেন মেডিসিন বিশেষজ্ঞ এহসানুল করিম

    চট্টগ্রামে প্রথম এক চিকিৎসকের প্রাণ কেড়ে নিল করোনা/মারা গেলেন মেডিসিন বিশেষজ্ঞ এহসানুল করিম

    ২৪ ঘণ্টা ডট নিউজ। চট্টগ্রাম ডেস্ক : চট্টগ্রামে এবার এক মেডিসিন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস। আজ ৩ জুন বুধবার দুপুর দেড়টার সময় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

    করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে চট্টগ্রামে এ প্রথম কোন চিকিৎসক মারা গেছেন। মৃত্যুবরণকারী চিকিৎসকের নাম ডা. এহসানুল করিম। তিনি চট্টগ্রাম নগরীর বায়েজিদ এলাকার বেসরকারি মেরিন সিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ছিলেন। 

    এর আগে তিনি চট্টগ্রাম নগরীর ফয়েজলেক সংলগ্ন ইউএসটিসি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলার খুটাখালী এলাকার বাসিন্দা বলে জানা গেছে।

    তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. আ ম ম মিনহাজুর রহমান। তিনি বলেন, কিছুদিন আগে মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. এহসানুল করিমের শরীরে করোনা উপসর্গ দেখা দিলে তিনি করোনা পরীক্ষার জন্য নমুনা টেস্ট করান।

    মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা: এহসানুল করিম

    গত চারদিন আগে তার করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) শনাক্ত হয়। এরপর তিনি চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়।

    আজ বুধবার দুপুরে তার শারিরীক অবস্থায় অবনতি হলে তাকে হাসপাতালের আইসিইউতে নেওয়ার পথেই তিনি মারা যান। করোনা শনাক্তের আগে থেকে ব্লাড ক্যান্সারেও ভুগছিলেন মৃত্যুবরণকারী এ মেডিসিন বিশেষজ্ঞ।

    ২৪ ঘণ্টা/আর এস পি

  • চট্টগ্রামে ভুয়া চিকিৎসকের কারাদণ্ড, সিলগালা মেডিকেল হল

    চট্টগ্রামে ভুয়া চিকিৎসকের কারাদণ্ড, সিলগালা মেডিকেল হল

    ২৪ ঘন্টা চট্টগ্রাম ডেস্ক : এস এস সি পাস করে এমবিবিএস চিকিৎসক সেজে সাধারণ রোগীদের সাথে প্রতারণার অভিযোগে এক ভুয়া চিকিৎসককে কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমান আদালত। এসময় ম্যাজিস্ট্রেট অভিযানের খবর পেয়ে চন্দ্রিকা মেডিক্যাল হল থেকে পালিয়ে যায় অপর এক ভুয়া চিকিসক।

    মঙ্গলবার চট্টগ্রাম নগরীর পাহাড়তলী থানা কালী বাড়ি এলাকায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. উমর ফারুকের নেতৃত্বে পরিচালিত ভ্রাম্যমান আদালতের কাছে ধরা পড়ে ভুয়া চিকিৎসক সজীব দাশ রুপন (২৯)।

    রুপন মাত্র এসএসসি পাস করে নিজেকে এমবিবিএস ডাক্তার পরিচয় দিয়ে ওই এলাকায় নিয়মিত রোগী দেখতেন। চিকিৎসক সেজে প্রতারণার অভিযোগে তাকে ৭ দিনের কারাদণ্ড দিয়েছেন বলে নিশ্চিত করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. উমর ফারুক।

    তিনি বলেন, মঙ্গলবার ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনার সময় রুপন নিজেকে এমবিবিএস ডাক্তার পরিচয় দিলেও তার চিকিৎসক হিসেবে কোন কাগজপত্র দেখাতে পারেনি। ফলে প্রতারণার অভিযোগে তাকে দণ্ড দেয়া হয়।

    একই অভিযানে ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতি টের পেয়ে ওই এলাকার চন্দ্রিকা মেডিক্যাল হল থেকে অপর এক ভুয়া চিকিৎসক পালিয়ে যায়। পরে ভুয়া চিকিৎসকের চেম্বার চন্দ্রিকা মেডিক্যাল হলটি সিলগালা করে দেওয়া হয়। পালিয়ে যাওয়া চিকিৎসকের নাম বিমল দাস বলে নিশ্চিত করেন ম্যাজিস্ট্রেট।

    এছাড়া একই অভিযানে মেয়াদোর্ত্তীণ ওষুধ বিক্রি এবং ড্রাগ লাইসেন্স না থাকায় অপর দুই ফার্মেসীকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এরমধ্যে কালী বাড়ি এলাকার মেডিক্যাল প্লাস ফার্মেসিকে ৩ হাজার এবং স্বাগত ফার্মেসিকে ২ হাজার টাকা জরিমানা করার কথা জানিয়েছে ম্যাজিস্ট্রেট।

    অভিযানে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের সহকারী পরিচালক মো. আকিব হোসেন, তত্ত্বাবধায়ক হোসাইন মোহাম্মদ ইমরান, কামরুল হাসান, পাহাড়তলী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) তৌফিকুল ইসলাম নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে সহযোগিতা করেন।