Tag: চুয়েট

  • চুয়েটের ১৮তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস মঙ্গলবার

    চুয়েটের ১৮তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস মঙ্গলবার

    নেজাম উদ্দিন রানা, রাউজান (চট্টগ্রাম) : চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এ সীমিত পরিসরে আগামীকাল ১ সেপ্টেম্বর (মঙ্গলবার) ১৮তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপিত হবে।

    এ উপলক্ষ্যে আগামীকাল সকাল ১০.৩০ ঘটিকায় সরকার নির্দেশিত স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণপূর্বক জাতীয় পতাকা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের অনুষ্ঠানমালার উদ্বোধন করবেন চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম।

    চুয়েটের জাতীয় দিবস উদযাপন কমিটির সভাপতি ও পুরকৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মো. রবিউল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম, স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মো. মইনুল ইসলাম, তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ কামরুজ্জামান, যন্ত্রকৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দিন আহম্মদ, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. ফারুক-উজ-জামান চৌধুরী এবং ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মশিউল হক।

    এবার ১৮তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে গৃহীত অন্যান্য কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- আনন্দ র‌্যালি, বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি, সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা প্রভৃতি। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের অনুষ্ঠানে চুয়েটের শিক্ষকমণ্ডলী, কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ অংশগ্রহণ করবেন।

    প্রসঙ্গত, ২০০৩ সালের ১ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের প্রকৌশল ও প্রযুক্তি শিক্ষা-গবেষণার একমাত্র উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) আত্মপ্রকাশ করে। এই প্রতিষ্ঠানটি ১৯৬৮ সালের ২৮ ডিসেম্বর “চট্টগ্রাম ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ” হিসেবে যাত্রা শুরু করে পরবর্তীতে ১৯৮৬ সালের ১ জুলাই “বিআইটি, চট্টগ্রাম” হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছিল।

    এক নজরে চুয়েট :
    চট্টগ্রাম শহর থেকে মাত্র ২০ কিলোমিটার দূরে চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়ক সংলগ্ন প্রায় ১৭১ একর জমির উপর মনোমুগ্ধকর নৈসর্গিক পরিবেশে চুয়েট ক্যাম্পাস অবস্থিত। বর্তমানে চুয়েটে ৫ টি অনুষদ, ১৮ টি বিভাগ, ৩ টি ইনস্টিটিউট, ৩ টি গবেষণা সেন্টার এবং ৭ টি আবাসিক হল (৫ টি ছাত্র হল ও ২ টি ছাত্রী হল) রয়েছে। চুয়েটের বর্তমান শিক্ষার্থী সংখ্যা প্রায় ৪,৫০০ জন। এছাড়া ২৮৫ জন শিক্ষক, ১৬০ জন কর্মকর্তা ও ৩৫০ জন কর্মচারী কর্মরত রয়েছেন। এখানে প্রতিবছর চারটি অনুষদের অধীনে ১২ টি বিভাগে মোট ৮৯০ আসনের বিপরীতে স্নাতক (সম্মান) কোর্সে ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করানো হয়। বিভাগসমূহ হচ্ছে- সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেক্ট্রনিক্স অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং, পেট্রোলিয়াম অ্যান্ড মাইনিং ইঞ্জিনিয়ারিং, মেকাট্রনিক্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিং, ওয়াটার রিসোর্সেস ইঞ্জিনিয়ারিং, আর্কিটেকচার, আরবান অ্যান্ড রিজিওনাল প্ল্যানিং, বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ম্যাটেরিয়ালস সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ।

    এছাড়া নিউক্লিয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ডিজেস্টার ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট বিভাগে পৃথক পোস্ট গ্যাজুয়েট ডিগ্রি প্রদান করা হয়। অন্যদিকে নন-ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগসমূহ হচ্ছে- পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন, গণিত ও মানবিক বিভাগ।

    চুয়েটের গবেষণা ইনস্টিটিউটসমূহ হচ্ছে- ইনস্টিটিউট অফ এনার্জি টেকনোলজি, ইনস্টিটিউট অফ আর্থকোয়েক ইঞ্জিনিয়ারিং রিসার্চ, ইনস্টিটিউট অফ ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি।

    গবেষণা সেন্টারসমূহ হচ্ছে- সেন্টার ফর রিভার, হারবার, এন্ড ল্যান্ড-স্লাইড রিসার্চ, সেন্টার ফর ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রবলেম্স রিসার্চ, সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং রিসার্চ। পাশাপাশি ব্যুরো অফ রিসার্চ, টেস্টিং এন্ড কনসালটেন্সি (BRTC) নামে পৃথক একটি সেন্টারের মাধ্যমে সারাদেশে বিবিধ শিল্প এবং প্রতিষ্ঠানকে প্রযুক্তি সংক্রান্ত সেবা ও পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • শহীদ মিনার ও জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করে চুয়েট ভিসির দায়িত্ব গ্রহণ

    শহীদ মিনার ও জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করে চুয়েট ভিসির দায়িত্ব গ্রহণ

    চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম মহোদয়।

    আজ ২৬ আগস্ট (বুধবার) অপরাহ্নে তিনি দ্বিতীয় মেয়াদে চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে আগামী ৪ (চার) বছরের জন্য দায়িত্বভার গ্রহণ করেন।

    এ উপলক্ষ্যে বুধবার সকালে চুয়েট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ও স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পরে সরকার নির্দেশিত স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে তিনি চুয়েট পরিবারের সকলের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

    এ সময় চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বিশ্ববিদ্যালয়ের সবার প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

    চুয়েটের চলমান অগ্রযাত্রাকে এগিয়ে নিতে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারী সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।

    তিনি চুয়েটকে সত্যিকার অর্থেই ‘সেন্টার অফ অ্যাক্সিলেন্স’ হিসেবে গড়ে তুলতে সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহবান জানান।

    উল্লেখ্য, তিনি গত ২৫ আগস্ট, ২০২০ খ্রি. মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও চুয়েটের চ্যান্সেলরের এক নির্বাহী আদেশে (স্মারক নং-৩৭.০০.০০০০.০৮০.১১.০২.১৬-১৩৯) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের যুগ্ম সচিব জনাব সৈয়দ আলী রেজা স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এই নিয়োগপ্রাপ্ত হন।

    এর আগে তিনি ২০১৬ সালের ২৭ এপ্রিল চুয়েটের পঞ্চম ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে ৪ (চার) বছরের জন্য নিয়োগ পেয়েছিলেন। এছাড়া ২০১৩ সালের ৬ মার্চ তিনি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে নিয়োগ পান। গত ১৫ এপ্রিল, ২০১৬ খ্রি. ভাইস চ্যান্সেলর পদে মেয়াদ পূর্ণ হওয়ায় উক্ত পদ থেকে পূর্বের ভাইস চ্যান্সেলর বিদায় নিলে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম উক্ত দিন থেকে ভারপ্রাপ্ত ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করেন।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • চুয়েটের ভিসি হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদে নিয়োগ পেলেন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম

    চুয়েটের ভিসি হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদে নিয়োগ পেলেন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম

    নেজাম উদ্দিন রানা, রাউজান (চট্টগ্রাম) : চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে পুনরায় ৪ বছরের জন্য নিয়োগ পেলেন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম।

    মঙ্গলবার (২৫ আগস্ট) মহামান্য রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে (স্মারক নং-৩৭.০০.০০০০.০৮০.১১.০২.১৬ – ১৩৯) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের যুগ্ম সচিব সৈয়দ আলী রেজা স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এই নিয়োগাদেশ জারি করা হয়।

    অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম ১৯৫৮ সালের ১ জানুয়ারি চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার মরিয়মনগরে এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। তাঁর পিতার নাম মরহুম আবদুল হোসেন, মাতা মরহুমা খায়রুন্নেসা।

    অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম চট্টগ্রামের তৎকালীন ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের (বর্তমানে চুয়েট) ছাত্র হিসেবে ১৯৭৯ সালে ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ থেকে প্রথম শ্রেণীতে বি.এসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি সম্পন্ন করেন। পরবর্তীতে তিনি কৃতিত্বের সাথে এম.এসসি ইঞ্জিনিয়ারিং এবং পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি বিভিন্ন জাতীয় ও আর্ন্তজাতিক কনফারেন্সে ৫টি মূল্যবান প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। ১১টি জার্নালে তাঁর গুরুত্বপূর্ণ প্রবন্ধ প্রকাশ হয়। তাঁর প্রধান গবেষণা ক্ষেত্র হলো- Plasma Physics, Feedback System & Control Engineering, Modern Electronics প্রভৃতি।

    অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম ১৯৮২ সালের ১৯ আগস্ট প্রভাষক হিসেবে চট্টগ্রামের তৎকালীন ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে যোগ দিয়ে কর্মজীবন শুরু করেন। পরে ১৯৮৬ সালের ২ মার্চ সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পান। ২০০৭ সালের ২৩ এপ্রিল সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতির পর ২০০৯ সালের ১৯ জুলাই থেকে একই বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করেন। ২০১৩ সালের ৬ মার্চ তিনি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে নিয়োগ পান। গত ১৫ এপ্রিল, ২০১৬ খ্রি: ভাইস চ্যান্সেলর পদে মেয়াদ পূর্ণ হওয়ায় উক্ত পদ থেকে পূর্বের ভাইস চ্যান্সেলর বিদায় নিলে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম উক্ত দিন থেকে ভারপ্রাপ্ত ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করেন। ২৭ এপ্রিল চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর পঞ্চম ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে নিয়োগ পান অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম। মহামান্য রাষ্ট্রপতি তাঁকে ভাইস চ্যান্সেলর পদে ৪ (চার) বছর মেয়াদের জন্য নিয়োগ প্রদান করেছিলেন।

    অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বিভিন্ন সময় তড়িৎ ও কম্পিউটার কৌশল অনুষদের ডীন, ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান, কোর্স-অর্ডিনেটর, মাস্টার্স সুপারভাইজার, বিআইটি-এর বোর্ড অব গভর্ণরস মেম্বার, এডভাইজরি কমিটি মেম্বার, একাডেমিক কাউন্সিল মেম্বার, চুয়েটের ইনস্টিটিউট অব এনার্জি টেকনোলজির ডিরেক্টর, ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি (আইআইসিটি)-এর ডিরেক্টর, চুয়েটের সিন্ডিকেট মেম্বার, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকসহ নানা গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন।

    তিনি বর্তমানে ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স-এর চট্টগ্রাম কেন্দ্রের নির্বাচিত চেয়ারম্যান। এছাড়া তিনি ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ-এর ফেলো এবং লোকাল কাউন্সিল মেম্বার হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।

    অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী রাঙ্গুনিয়া কলেজের গর্ভনিং বডির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বর্ণাঢ্য কর্মজীবনে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম যুক্তরাজ্য, দক্ষিণ কোরিয়া, ভারত সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, সৌদিআরবসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ভ্রমন করেন।

    তিনি বিগত প্রায় ৪১ বছর শিক্ষকতার পাশাপাশি দেশে-বিদেশে অনেক মর্যাদার সভা, সেমিনার, কনফারেন্সসহ নানা ইভেন্টে অংশগ্রহন করেন।

    এছাড়া দেশ-বিদেশের বিভিন্ন জার্নাল ও প্রকাশনায় তাঁর লেখা প্রকাশ হয়।

    বর্তমান ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলমের গতিশীল নেতৃত্বে একটি সুন্দর সুখী পরিবার হিসেবে চুয়েট এগিয়ে যাচ্ছে। চুয়েট এলামনাইসহ অন্যান্য শুভাকাঙ্খী ব্যক্তি/ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বন্ধন আরো দৃঢ় হয়েছে। তাঁর দায়িত্ব গ্রহনের পরপরই নিরন্তর প্রচেষ্টা ফলে ৩২০ কোটি টাকার একটি ডেভলপমেন্ট প্রজেক্ট প্ল্যান (ডিপিপি) বাস্তবায়িত হচ্ছে। এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা-গবেষণার উন্নয়নকল্পে সেরা সাফল্য হিসেবে দেখছেন সংশ্লিষ্টগণ।

    অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলমের ঐকান্তিক প্রয়াসে বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীনে আইটি সেক্টরে উদ্যোক্তা সৃষ্টির লক্ষ্যে প্রায় ৯০ কোটি ব্যয়ে দেশের বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে প্রথম ইনকিউবেটর ‘ শেখ কামাল আইটি বিজনেস ইনকিউবেটর স্থাপন’ প্রকল্প স্থাপনের কাজ এগিয়ে যাচ্ছে।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • চুয়েটে ‘গেটওয়ে টু ক্যারিয়ার নেভিগেশন ইন গ্লোবাল ইনফো-টেক’ শীর্ষক ওয়েবইনার অনুষ্ঠিত

    চুয়েটে ‘গেটওয়ে টু ক্যারিয়ার নেভিগেশন ইন গ্লোবাল ইনফো-টেক’ শীর্ষক ওয়েবইনার অনুষ্ঠিত

    রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি : চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর ইলেকট্রনিক্স অ্যন্ড টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (ইটিই) বিভাগের আয়োজনে ‘গেটওয়ে টু ক্যারিয়ার নেভিগেশন ইন গ্লোবাল ইনফো-টেক’ শীর্ষক এক ওয়েবইনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    ২২ আগস্ট (শনিবার) সন্ধ্যা ৭.৩০ ঘটিকায় উক্ত ওয়েবইনারে প্রধান অতিথি ছিলেন চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম। ইটিই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান ড. মো. আজাদ হোসেনের সভাপতিত্বে ওয়েবইনার সেশনটি পরিচালনা করেন ইটিই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক নুর্শেদুল মামুন।

    তিন পর্বে সাজানো উক্ত ওয়েবইনারের প্রথমদিন কী-নোট স্পীকার ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের লোয়া স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. মারুফ আহমেদ এবং পোল্যান্ডের ওয়ারসো আই-এস ওয়্যারলেসের সিনিয়র প্রকৌশলী (আরঅ্যান্ডডি) ড. মো. আরিফুর রহমান।

    এছাড়া আগামী ২৯ আগস্ট যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা পলিটেকনিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সানা উল্লাহ এবং আগামী ৫ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের ডালাসের টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের এরিক জনসন স্কুল অফ ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কম্পিউটার সায়েন্সের অ্যাসোসিয়েট ডীন প্রফেসর ড. জন এইচ.এল. হ্যানসেন পৃথক ওয়েবইনারে প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • ভারতের ‘সুন্দর বাড়ি’ আন্তর্জাতিক ডিজাইন প্রতিযোগিতায় চুয়েটের স্থাপত্য বিভাগের সাফল্য

    ভারতের ‘সুন্দর বাড়ি’ আন্তর্জাতিক ডিজাইন প্রতিযোগিতায় চুয়েটের স্থাপত্য বিভাগের সাফল্য

    নেজাম উদ্দিন রানা, রাউজান (চট্টগ্রাম) : চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর স্থাপত্য বিভাগের একটি দল ভারতে অনুষ্ঠিত ‘সুন্দর বাড়ি’ শীর্ষক একটি আন্তর্জাতিক ডিজাইন প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় রানার-আপ হয়েছে।

    প্রতিযোগিতায় চুয়েট শিক্ষার্থীদের উপস্থাপিত প্রজেক্টের নাম ‘শেল-টার’। বিজয়ী দলের সদস্যরা হলেন- অনিরুদ্ধ দে নিলয়, মাহজেরীন সুলতানা ঐশী ও আবুল হাসান সিকদার রাহাত।

    গতকাল ১৫ আগস্ট (শনিবার) প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত ফলাফল অনলাইনে ঘোষণা করা হয়।

    ভারতের বিশ্বব্যাপি স্থাপত্য, পরিকল্পনা, ডিজাইন ও নগর অধ্যয়ন বিষয়ক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান ‘সার্চ ফর ট্রাস্ট’ উক্ত প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। এতে ২৯৩ টি দলের সমন্বয়ে প্রায় সাড়ে আটশ প্রতিযোগী অংশগ্রহণ করেন।

    চুয়েটের স্থাপত্য বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. জি.এম. সাদিকুল ইসলাম বিজয়ী দলের সদস্যদের অভিনন্দন জানিয়েছেন।

    আন্তর্জাতিক অঙ্গনে চুয়েটের স্থাপত্য বিভাগের এই সফলতা অব্যাহত রাখার জন্য তিনি শিক্ষার্থীদের আহবান জানান।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • চুয়েটে মুজিববর্ষ উপলক্ষ্যে দিনব্যাপি বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিত

    চুয়েটে মুজিববর্ষ উপলক্ষ্যে দিনব্যাপি বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিত

    ​রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি : চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এ স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর জন্মশতবার্ষিকী ‘মুজিব বর্ষ’ উপলক্ষ্যে বছরব্যাপি গৃহীত কর্মসূচির অংশ হিসেবে দিনব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিত হয়েছে।

    ২৬ জুলাই (রবিবার) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন-০২ সংলগ্ন এলাকায় সকাল ১১ ঘটিকায় একটি ফলজ চারাগাছ রোপণের মধ্য দিয়ে উক্ত কর্মসূচির উদ্বোধন করেন চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম।

    করোনা পরিস্থিতিতে বিদ্যমান স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণপূর্বক এ সময় উক্ত কর্মসূচিতে মুজিববর্ষ উদযাপন উপলক্ষ্যে গঠিত স্টিয়ারিং কমিটির সভাপতি ও পুরকৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মো. রবিউল আলম, সদস্য সচিব ও রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. ফারুক-উজ-জামান চৌধুরী, স্টিয়ারিং কমিটির সদস্যগণের মধ্যে প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম, তড়িৎ ও কম্পিউটার কৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুজ্জামান, যন্ত্রকৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দিন আহম্মদ, মুজিববর্ষ বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. রনজিৎ কুমার সূত্রধর ও সদস্য সচিব অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মশিউল হকসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানিত বিভিন্ন ইনস্টিটিউটের পরিচালক, বিভাগীয় প্রধান, সেন্টার চেয়ারম্যান, প্রভোস্ট, অফিস প্রধান, শাখা প্রধানগণ উপস্থিত ছিলেন।

    এ সময় স্মারক বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে আরো অংশগ্রহণ করেন চুয়েট বঙ্গবন্ধু পরিষদের পক্ষে আহবায়ক অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দিন আহম্মদ, শিক্ষক সমিতির পক্ষে সভাপতি অধ্যাপক ড. সজল চন্দ্র বনিক, কর্মকর্তা সমিতির পক্ষে সহ-সভাপতি আমিন মোহাম্মদ মুসা ও কর্মচারী সমিতিরর পক্ষে সভাপতি মো. জামাল উদ্দিন।

    এদিন চুয়েট ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে প্রায় কয়েক হাজার ফলজ গাছের চারা রোপণ করা হয়। উক্ত কার্যক্রম মুজিববর্ষজুড়ে বিভিন্ন সময় চলবে।

    এর আগে চুয়েট প্রশাসনিক ভবনের সামনে এক সংক্ষিপ্ত বক্তৃতায় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেন, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী তথা মুজিববর্ষ উপলক্ষ্যে চুয়েট প্রশাসন বছরব্যাপি নানা কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। এরই অংশ হিসেবে আমরা বছরজুড়ে প্রায় ৫ হাজার চারাগাছ রোপণ করবো।

    এ সময় তিনি করোনাভাইরাস প্রতিরোধে চুয়েট পরিবারের সকলকে সচেতন থাকার পরামর্শ দেন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ভিসি অফিসের সহকারী রেজিস্ট্রার (সমন্বয়) মোহাম্মদ ফজলুর রহমান।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর/নেজাম

  • চুয়েটের স্থাপত্য বিভাগে “ডিজাইন উইথ কমিউনিটি” শীর্ষক ভার্চুয়াল সেমিনার অনুষ্ঠিত

    চুয়েটের স্থাপত্য বিভাগে “ডিজাইন উইথ কমিউনিটি” শীর্ষক ভার্চুয়াল সেমিনার অনুষ্ঠিত

    রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি : চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর স্থাপত্য বিভাগের আরবান ডিজাইন অ্যান্ড রিসার্চ ল্যাবের উদ্যোগে “ডিজাইন উইথ কমিউনিটি” (Design with Community) র্শীষক একটি মুক্ত আলোচনা ও শিক্ষানির্ভর অনলাইন অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়েছে।

    ১৮ জুলাই (শনিবার) রাত ৯ ঘটিকায় উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা ছিলেন প্রখ্যাত কমিউনিটি স্থপতি কো-ক্রিয়েশন আর্কিটেক্টস এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক স্থপতি খন্দকার হাসিবুল কবির।

    এতে সভাপতিত্ব করেন চুয়েট স্থাপত্য বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. জি.এম. সাদিকুল ইসলাম। উক্ত ভার্চুয়াল সভার সার্বিক পরিচালনা ও সঞ্চালনা করেন চুয়েটের স্থাপত্য বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মুস্তাফিজ আল মামুন।

    প্রায় সাড়ে ৩ ঘন্টা ব্যাপি উক্ত ভার্চুয়াল সেশনে স্থাপত্য বিভাগের শিক্ষক ও বিভিন্ন বর্ষের ছাত্র-ছাত্রীসহ দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রীরাও অংশগ্রহণ করেন।

    উল্লেখ্য, আয়োজনের উদ্যোগ এবং ভিজ্যুয়ালাইজশেন করেছেন স্থাপত্য বিভাগের প্রভাষক রাহানাত আরা জাফর।

    এ সময় স্থাপত্য বিভাগের সহকারী অধ্যাপক দেবশ্রী মণ্ডল, তাজিয়া রহমান, শায়লা শারমিন এবং প্রভাষক অমতি ইমতিয়াজ ও শুভ্র দাশ ভার্চুয়াল আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে চুয়েট ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অতনু মুখার্জীর উদ্যোগে বৃক্ষরোপন কর্মসূচি

    মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে চুয়েট ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অতনু মুখার্জীর উদ্যোগে বৃক্ষরোপন কর্মসূচি

    রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি : গাছ লাগান,পরিবেশ বাঁচান। মুজিব বর্ষের অঙ্গীকার-দেশ হবে সবুজের সমাহার। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে সারা দেশে তিন মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।

    “মুজিব শতবর্ষের আহবান, ৩টি করে গাছ লাগান।” এই স্লোগানকে সামনে রেখে, মুজিব শতবর্ষ এবং বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহ্বানে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের নির্দেশনা অনুযায়ী বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি আল-নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য্যের পক্ষ থেকে ছাত্রলীগের প্রতিটি ইউনিটকে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালনের নির্দেশ প্রদান করা হয়৷

    এই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) শাখা ছাত্রলীগের পূর্বঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসাবে চুয়েট শাখা ছাত্রলীগের ১নং সাংগঠনিক সম্পাদক অতনু মুখার্জী নিজ এলাকায় ১৪ জুলাই (মঙ্গলবার) ৩ টি বনজ-মেহগনি,ঔষধি-নিম,ফলজ-সফেদা বৃক্ষরোপনের মাধ্যমে বৃক্ষরোপন কর্মসূচী পালন করে।

    ছাত্রলীগ নেতা অতনু মুখার্জী বলেন, ‘মুজিববর্ষের এমন ক্ষণে বৃক্ষরোপনের উদ্যোগ নিতে পেরে সত্যিই নিজেকে গর্বিত মনে করছি। পরিবেশ সুন্দর করার জন্য,পরিবেশবান্ধব করার জন্য এমন উদ্যোগে সবাইকে এগিয়ে আসার আহবান জানাই।মুজিববর্ষে মুজিবের আদর্শকে ধারণ করতে হবে। এই প্রত্যয় থাকবে আমাদের। বৃক্ষরোপণ কার্যক্রম সেই আদর্শেরই একটি।’

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর/নেজাম

  • চুয়েটের অর্থ কমিটির ৫৬তম সভা অনলাইনে অনুষ্ঠিত

    চুয়েটের অর্থ কমিটির ৫৬তম সভা অনলাইনে অনুষ্ঠিত

    রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি : চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর অর্থ কমিটির ৫৬তম সভা অনলাইনে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    রবিবার (২৮ জুন) সকাল ১০ ঘটিকায় উক্ত অনলাইন সভায় সভাপতিত্ব করেন চুয়েট অর্থ কমিটির সভাপতি ও ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম।

    এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. ফারুক-উজ-জামান চৌধুরী, ইলেকট্রনিক অ্যান্ড ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহমুদ আব্দুল মতিন ভুঁইয়া, ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আজাদ হোসেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের যুগ্ম-সচিব (নিরীক্ষা) আহমদ শামীম আর রাজী, চট্টগ্রাম মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক প্রদীপ চক্রবর্তী এবং অর্থ কমিটির সদস্য সচিব ও কম্পট্রোলার মো. সফিকুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।

    সভায় চুয়েটের জন্য ২০১৯-২০ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেট এবং ২০২০-২১ অর্থবছরের মূল রাজস্ব ও উন্নয়ন বাজেট (প্রাক্কলিত) বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা ও বিবিধ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর/নেজাম

  • চুয়েটে টাওয়ার ডিজাইন প্রতিযোগিতার ওরিয়েন্টেশন সেশন অনুষ্ঠিত

    চুয়েটে টাওয়ার ডিজাইন প্রতিযোগিতার ওরিয়েন্টেশন সেশন অনুষ্ঠিত

    রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি:  চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (চুয়েট) অ্যামেরিকান কনক্রিট সেন্টার (এসিআই), চুয়েট স্টুডেন্ট চ্যাপ্টার এবং টেলিকমিউনিকেশন অবকাঠামো সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ইডটকো (বফড়ঃপড়)-এর যৌথ আয়োজনে “টাওয়ার ফর টুমোরো : ডিজাইনিং দ্যা ফিউচার” শীর্ষক টাওয়ার ডিজাইন প্রতিযোগিতার ওরিয়েন্টেশন সেশন ৮ মার্চ রবিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের কাউন্সিল কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়।

    পুরকৌশল বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. সুদীপ কুমার পালের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উক্ত অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন চুয়েটের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রবিউল আলম। অনুষ্ঠানের সমন্বয়ক ছিলেন অ্যামেরিকান কনক্রিট সেন্টার (এসিআই), চুয়েট স্টুডেন্ট চ্যাপ্টার-এর ফ্যাকাল্টি এডভাইজার ও স্থাপত্য বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. জি.এম. সাদিকুল ইসলাম। ইডটকো’র স্ট্রাকচারাল ডিজাইন ম্যানেজার প্রকৌশলী মো. শরিফুল হক এবং ইডটকো’র প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ প্রকৌশলী ফারহানা ইসলামের উপস্থাপনায় সেশনের প্রশ্নোত্তর পর্ব পরিচালনা করেন ইডটকো’র ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপ্লয়মেন্ট ম্যানেজার প্রকৌশলী মো. জাহাঙ্গীর আলম।

    প্রসঙ্গত, দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪র্থ ও মাস্টার্সের শিক্ষার্থীদের নিয়ে টাওয়ার ও ফাউন্ডেশন বিষয়ক সৃজনশীল ডিজাইন দক্ষতা বাড়াতে উক্ত প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। অভিনব, সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির ব্যবহার ঘটিয়ে এসব ডিজাইন তৈরি করা হবে। প্রত্যেকটি দল একজন পুরকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থীসহ ২-৪ জনের সমন্বয়ে গঠিত হবে। প্রতিযোগিতায় পুরস্কার হিসেবে থাকছে মোট ৪ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা। যার মধ্যে প্রথম পুরস্কার ২ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা, দ্বিতীয় পুরস্কার ১ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা এবং তৃতীয় পুরস্কার ৭৫ হাজার টাকা। প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব অনুষ্ঠিত হবে ১২ মার্চ থেকে ২৬ এপ্রিল, ২০২০ খ্রি. পর্যন্ত। এছাড়া প্রতিযোগিরা উক্ত প্রতিষ্ঠানে ইন্টার্নশিপের সুযোপ পাবেন।

  • ‘প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণপদক’ পেলেন চুয়েটের চার শিক্ষার্থী

    ‘প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণপদক’ পেলেন চুয়েটের চার শিক্ষার্থী

    রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি : বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি) কর্তৃক প্রদত্ত ২০১৮ সালের ‘প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণপদক’ পেয়েছেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) চার কৃতি শিক্ষার্থী। তাদের মধ্যে তিনজনই বর্তমানে চুয়েটে শিক্ষকতা পেশায় নিয়োজিত আছেন।

    বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের (পিএমও) শাপলা হলে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি) আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বর্ণপদকপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মাঝে পদক প্রদান করেন। এ সময় শিক্ষামন্ত্রী ড. দীপু মনি ও শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান নওফেল উপস্থিত ছিলেন।

    প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণপদকপ্রাপ্ত চুয়েটের শিক্ষার্থীরা হলেন পুরকৌশল বিভাগের মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সঞ্চয় বড়ুয়া, নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের মো. নাজমুল হুদা নাঈম, পেট্রেলিয়াম এন্ড মাইনিং ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের কাকন সুলতানা।

    তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় পুরকৌশল বিভাগের মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম তাঁর এ কৃতিত্বপূর্ণ অর্জনের জন্য রাব্বুল আলামীনের দরবারে শুকরিয়া জ্ঞাপন করেন এবং তাঁর এই প্রাপ্তি প্রয়াত বড় বোন সামিহা সুলতানা নাজমার জান্নাতির প্রতি উৎসর্গ করেন।

    তিনি বলেন, আমার এ সম্মানজনক অর্জনের পেছনে অনুঘটক হিসেবে কাজ করেছে আমার পরম শ্রদ্ধেয় মা-বাবা, বাল্যকাল থেকে আজ অবধি আমার সকল শিক্ষাগুরু, পরিবার ও আত্মীয় স্বজন, সকল বড় ভাই সর্বোপরি সকল শুভাকাঙ্ক্ষীর দোয়া, দিকনির্দেশনা এবং ভালোবাসা।

    আমি মনে করি, এ অর্জনের মাধ্যমে দেশমাতৃকার প্রতি আগাম দায়িত্ব ও কর্তব্য বহুলাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। একজন সুনাগরিক হিসেবে অর্পিত দায়িত্ব ও কর্তব্য যথাযথ পালনের মধ্য দিয়ে জাতির জনকের স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ বিনির্মাণে নিজেকে নিয়োজিত করাই আমার অভীষ্ট লক্ষ্য। আপনাদের সকলের দোয়া, স্নেহ ও একান্ত সহযোগিতাই আমার সামনের বিশাল চলার পথে এগিয়ে যাওয়ার একমাত্র পাথেয়।

    উল্লেখ্য ২০০৬ সাল থেকে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি) দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর স্নাতক পর্যায়ে অনুষদভিত্তিক সর্বোচ্চ নম্বর/সিজিপি এ প্রাপ্ত কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে ‘প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণপদক’ প্রদান করে আসছে।

  • চুয়েটে দুইদিনব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তন,প্রভাব ও অভিযোজন শীর্ষক কর্মশালা শুরু

    চুয়েটে দুইদিনব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তন,প্রভাব ও অভিযোজন শীর্ষক কর্মশালা শুরু

    রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি: বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি)-এর সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলমগীর বলেন, “জলবায়ু পরিবর্তন বর্তমান বিশ্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। এর ফলে সর্বত্র বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেটা শীতপ্রধান অঞ্চলের জন্য আশীর্বাদ অন্যদিকে আমাদের জন্য আতঙ্কের বিষয়। তবে আমরা চাই তাপমাত্রা একটি সহনীয় পর্যায়ে থাকুক। গত ৪০ বছর আগের সাথে তুলনা করলে দেখা যাবে বিশ্বব্যাপী অনেকক্ষেত্রেই বৈপ্লবিক পরিবর্তন হয়েছে। এবং আমরা সেই পরিবর্তনের সাথে মানিয়ে নিয়েছি। তেমনি জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে আতঙ্কিত না হয়ে আমাদের উচিত সেই পরিবর্তন মোকাবেলায় খাপ খাইয়ে নেওয়ার চেষ্টা করা। কেননা জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব সবসময় খারাপ হয় না। অনেক সময় সেটা ভালো কিছুও বয়ে আনতে পারে। সেজন্য আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর এ বিষয়ে গবেষণার প্রতি গুরুত্ব বাড়াতে হবে।

    তিনি আরো বলেন, আমাদের দেশের ইন্ডাস্টিগুলোতে এখনো বিদেশি নির্ভরতা কমছে না। এসব ইন্ডাস্টিতে কেন আমাদের গ্র্যাজুয়েটরা গুরুত্ব পাচ্ছেন না- সেটা খুঁজে বের করতে হবে। প্রয়োজনে আমাদের সেভাবেই কারিকুলাম সাজানো হবে। তবেই আমাদের গ্র্যাজুয়েটরা মানবসম্পদে পরিণত হবে।

    তিনি অদ্য ২৫ ফেব্রুয়ারি (মঙ্গলবার) সকালে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর পুরকৌশল বিভাগ এবং সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং রিসার্চ (CESER)-এর উদ্যোগে দুইদিনব্যাপী “জলবায়ু পরিবর্তন : প্রভাব ও অভিযোজন” Climate Change : Effects and Adaptation) শীর্ষক এক প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

    বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরকৌশল ভবনের সেমিনার কক্ষে আয়োজিত উক্ত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম।

    অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন পুরকৌশল বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. সুদীপ কুমার পাল।

    এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন CESER-এর চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোছাঃ ফারজানা রহমান জুথী।

    অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সেন্টারের গবেষণা প্রভাষক মো. আরিফ হোসেন। অনুষ্ঠানের শুরুতে জলবায়ু পরিবর্তনে বাংলাদেশের বর্তমান চিত্র নিয়ে একটি ভিডিওচিত্র উপস্থাপন করা হয়।

    বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ে সমগ্র বিশ্ব এখন উদ্বিগ্ন। বাংলাদেশও ভয়াবহ ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে এবং দেশের উপকূলীয় অঞ্চলের এক-তৃতীয়াংশ তলিয়ে যেতে পারে- এমন পূর্বাভাসও দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু এ বিষয়ে প্যানিক তৈরি করা উচিত হবে না।

    আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব বিষয়ে বিভিন্ন মৌলিক গবেষণাকাজ চালিয়ে যাচ্ছে। আশা করছি চুয়েটের এই প্রশিক্ষণ কর্মশালা থেকে তেমনি ফলপ্রসু কিছু বেরিয়ে আসবে।

    প্রশিক্ষণ কর্মশালার প্রথমদিন ÔClimate Change: Contextual Facts & Figures’ শিরোনামে চুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. সুদীপ কুমার পাল, ÔClimate Change Adaptation: Bangladesh Contexts’ শিরোনামে বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. মো. হাবিবুর রহমান, ÔClimate Change : Social & Gender Perspectiv’শিরোনামে আইটিএন-বুয়েট এর নলেজ ম্যানেজমেন্ট স্পেশালিস্ট জনাব ম্যাকফি ফারাহ, ÔClimate Change, Water Supply, Sanitation & HealthÕ শিরোনামে চুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফুল হক এবং সহকারী অধ্যাপক ড. মারুফুল হাসান মজুমদার ÔLinkage Between Climate Change & Disaster ClimateÕ শিরোনামে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।

    এছাড়া দ্বিতীয়দিন ÔClimate Change & Costal Vulnerabilities : Bangladesh Perspective’ শিরোনামে চুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রিয়াজ আকতার মল্লিক, ÔClimate Change & Environment : Bangladesh Perspective Climate’ শিরোনামে পরিবেশ অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম ল্যাবের পরিচালক (উপ-সচিব) জনাব মোহাম্মদ নুরুল্লাহ নূরী, ÔChange Impacts & Adaptation in Bangladesh : Facing the Challenges’ শিরোনামে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের পরিকল্পনা দপ্তর-১ এর পরিচালক (তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী) ড. শ্যামল চন্দ্র দাশ, ÔClimate Modeling to Assess Climate Change ImpactÕ শিরোনামে সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্টাল এন্ড জিওগ্রাফিক ইনফরমেশন সার্ভিসেস’র জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক বিশেষজ্ঞ জনাব আহমেদ জুলফিকার এবং ÔNational Climate Change Strategy & Action Plan’ শিরোনামে চুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হযরত আলী গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন।