Tag: চুয়েট

  • অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ আর খাদ্যেদ্রব্যে ভেজাল : চুয়েট সম্মুখে চার হোটেলকে জরিমানা

    অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ আর খাদ্যেদ্রব্যে ভেজাল : চুয়েট সম্মুখে চার হোটেলকে জরিমানা

    রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি: অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ আর খাবারে ভেজাল দ্রব্য মেশানোর কারণে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়(চুয়েট) গেইট সম্মুখস্থ চারটি হোটেল-রেস্টেুরেন্টকে জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমান আদালত।

    শনিবার দুপুরে রাউজান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জুনায়েদ কবির সোহাগ।

    অভিযানের সময় উপস্থিত ছিলেন রাউজান উপজেলার সাবেক প্রকৌশলী কামাল উদ্দিন, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও)নিয়াজ মোরশেদ, পাহাড়তলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রোকন উদ্দিন।

    অভিযানের সময় খাদ্যে ব্যবহার করা ভেজাল দ্রব্য গুলো ধ্বংস করা হয়।

  • নিরাপদ সড়কের দাবিতে চুয়েটে মানববন্ধন

    নিরাপদ সড়কের দাবিতে চুয়েটে মানববন্ধন

    ২৪ ঘন্টা ডট নিউজ। রাউজান প্রতিনিধি : নিরাপদ সড়কের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) পরিবার। এতে বিপুল সংখ্যক শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী অংশ নেন।

    মানববন্ধন কর্মসূচিতে সংহতি জানিয়ে বক্তব্য রাখেন চুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম, ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মশিউল হক, শিক্ষার্থীদের পক্ষে আরেফীন সাকিব, আলী নেওয়াজ নবীন, ফরহাদ শাহী আফিন্দিী, মো: আশফাকুল আলম শাবাব প্রমুখ।

    এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন চুয়েটের যন্ত্রকৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দিন আহম্মদ, রেজিস্ট্রার (অতিঃ দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. ফারুক-উজ-জামান চৌধুরী, উপ-ছাত্রকল্যাণ পরিচালক ড. মো: আরাফাত রহমান ও হুমায়ুন কবির, কর্মকর্তা সমিতির সভাপতি প্রকৌশলী সৈয়দ মোহাম্মদ ইকরাম, স্টাফ এসোসিয়েশনের সভাপতি মো: জামাল উদ্দীন প্রমুখ।নিরাপদ সড়কের দাবী চুয়েটে মানববন্ধন

    অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেন, সড়ক দুর্ঘটনারোধে সকলকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে দায়িত্ববান হতে হবে। এ লক্ষে ব্যাপক সচেতনতা গড়ে তোলার বিকল্প নেই। কারণ প্রতিদিন সড়ক দুর্ঘটনায় আমাদের দেশে জান-মালের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে।

    আমাদের চুয়েট পরিবারও নানা সময় ক্ষয়ক্ষতির শিকার হচ্ছে। তাই আমাদের সকলকে সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে এই ভয়াবহতা রোধ করতে হবে।

  • চুয়েটের ৪ শিক্ষার্থী সড়ক দুর্ঘটনায় আহত

    চুয়েটের ৪ শিক্ষার্থী সড়ক দুর্ঘটনায় আহত

    চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) চার শিক্ষার্থী সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছে।

    আজ শনিবার সন্ধ্যায় রাঙ্গুনিয়া উপজেলার লিচুবাগান এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।

    প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, চট্টগ্রাম-কাপ্তাই মহাসড়কে বুইজ্জার দোকান এর সামনে শিক্ষার্থীদের বহন করা সিএনজিকে একটি ট্রাক ধাক্কা দেয়।

    এই ঘটনায় সিএসই ‘১৫ এর তাহমিদ চৌধুরী নামে একজন গুরুতর আহত হয়েছে। এছাড়া আরো তিন জন শিক্ষার্থীর আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। আহতদের উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

    আহত শিক্ষার্থীদের হাসপাতালে নেওয়ার খবরটি নিশ্চিত করেছেন ওই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক আরাফাত রহমান রানা।

  • উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণে তারুণ্যের সময়কে কাজে লাগাতে হবে – চুয়েট ভিসি

    উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণে তারুণ্যের সময়কে কাজে লাগাতে হবে – চুয়েট ভিসি

    রাউজান (চট্টগ্রাম) : চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেছেন, চুয়েট দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের একমাত্র প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়।

    চট্টগ্রাম দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী ও অন্যতম শিল্পপ্রধান এলাকা। মীররসরাই ও আনোয়ারা অর্থনৈতিক অঞ্চল, মাতারবাড়ি বিদ্যুৎকেন্দ্র, কর্ণফুলী টানেল এবং ঐতিহ্যবাহী চট্টগ্রাম বন্দর এ অঞ্চলে অবস্থানের কারণে প্রতিনিয়ত প্রকৌশলীদের চাহিদা রয়েছে। যেখানে চুয়েটের প্রকৌশলীরা অগ্রাধিকার পেয়ে থাকেন। এটা চুয়েটের নবীন প্রকৌশলীদের জন্য একটা চমৎকার সুযোগ ও সম্ভাবনা। তাই তোমাদের পড়াশোনার প্রতি আন্তরিক ও মনযোগী হতে হবে। তারুণ্যের সময়কে ভালোভাবে কাজে লাগাতে হবে।

    এছাড়া বর্তমান সরকার প্রদত্ত ৩২০ কোটি এবং ৯০ কোটি টাকার পৃথক দুটি ডিপিপি’র আওতায় চুয়েটে বিভিন্ন অবকাঠামোগত উন্নয়ন কর্মকা- চলমান রয়েছে। এরমধ্যে ১০০ কোটি টাকার অত্যাধুনিক ও বিশ্বমানের ল্যাবরেটরি স্থাপন ও যন্ত্রপাতি সংযোজনের কাজ চলছে। চুয়েটের বর্তমান দৃশ্যমান উন্নয়নের ধারা নবাগত শিক্ষার্থীদের অনুপ্রাণিত করবে আমি বিশ্বাস করি।

    বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি)  সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের গোল চত্ত্বর সংলগ্ন বাস্কেটবল মাঠে ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ছাত্র-ছাত্রীদের ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

    ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মশিউল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন পুরকৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মো. রবিউল আলম, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম, স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মো. মইনুল ইসলাম, তড়িৎ ও কম্পিউটার কৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ কামরুজ্জামান এবং যন্ত্রকৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দিন আহম্মদ বক্তব্য রাখেন।

    এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. ফারুক-উজ-জামান চৌধুরী।

    ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এটিএম শাহজাহান ও মানবিক বিভাগের সহকারী অধ্যাপক নাহিদা সুলতানা। অনুষ্ঠানের শুরুতে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচিতি ও চলমান অগ্রগতি তুলে ধরে ‘ইৎরবভ চৎবংবহঃধঃরড়হ ড়হ ঈটঊঞ’ শীর্ষক একটি ভিডিওচিত্র উপস্থাপন করেন সহকারী রেজিস্ট্রার (সমন্বয়) মোহাম্মদ ফজলুর রহমান।

  • চুয়েট শিক্ষক সমিতির নবনির্বাচিত কমিটির সাথে অফিসার্স এসোসিয়েশনের মতবিনিময়

    চুয়েট শিক্ষক সমিতির নবনির্বাচিত কমিটির সাথে অফিসার্স এসোসিয়েশনের মতবিনিময়

    ২৪ ঘন্টা ডট নিউজ। চট্টগ্রাম ডেস্ক : চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযু্িক্ত বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর শিক্ষক সমিতির ২০২০-২১ সালের নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটির সাথে শুভেচ্ছা ও মতবিনিময় করেছেন চুয়েট অফিসার্স এসোসিয়েশন।

    ৩ ফেব্রুয়ারি সোমবার বেলা আড়াইটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রশাসনিক ভবনের কাউন্সিল কক্ষে উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অফিসার্স এসোসিয়েশনের সভাপতি প্রকৌশলী সৈয়দ মোহাম্মদ ইকরাম।

    এতে শিক্ষক সমিতির নবনির্বাচিত সভাপতি অধ্যাপক ড. সজল চন্দ্র বনিক এবং সাধারণ সম্পাদক ড. মো. সানাউল রাব্বীসহ সকল নির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়ে বরণ নেওয়া হয়।

    অফিসার্স এসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী সদস্য জনাব মোহাম্মদ ফজলুর রহমানের সঞ্চালনায় এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন অফিসার্স এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক জনাব মোহাম্মদ ইউছুপ। অনুষ্ঠানে শিক্ষক সমিতি ও অফিসার্স এসোসিয়েশনের সকল নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

    এ সময় চুয়েট শিক্ষক সমিতি এবং অফিসার্স এসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ চুয়েটের চলমান অগ্রযাত্রাকে আরো বেগবান করতে নিজেদের অবস্থান থেকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা অব্যাহত রাখার পাশাপাশি প্রত্যেক সদস্যদের অধিকার ও দাবি আদায়ে একযোগে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

  • চুয়েট শিক্ষক সমিতির সাধারণ সভা ও নতুন কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ সম্পন্ন

    চুয়েট শিক্ষক সমিতির সাধারণ সভা ও নতুন কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ সম্পন্ন

    রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি:
    চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) শিক্ষক সমিতির সাধারণ সভা ও নব নির্বাচিত কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ অনুষ্ঠান ২৯ জানুয়ারি (বুধবার) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বালুরচরা পর্যটন স্পটে অনুষ্ঠিত হয়।

    উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম। এতে সভাপতিত্ব করেন শিক্ষক সমিতির বিদায়ী সভাপতি অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সামসুল আরেফিন। বিদায়ী প্রচার ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক এটিএম শাহজাহানের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন বিদায় কমিটির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. জি.এম. সাদিকুল ইসলাম। এতে বিদায়ী কমিটির আর্থিক বিবরণী পেশ করেন অর্থ সম্পাদক হুমায়ুন কবির।

    অনুষ্ঠানের শুরুতে ২০২০-২১ সালের কার্যনির্বাহী কমিটির নবনির্বাচিত প্যানেলকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়ে বরণ করে নেন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম।

    এরপর আনুষ্ঠানিক দায়িত্ব গ্রহণ শেষে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন নতুন শিক্ষক কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. সজল চন্দ্র বনিক এবং সাধারণ সম্পাদক ড. মো. সানাউল রাব্বী। অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম নবনির্বাচিত শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দদের অভিনন্দন জানান।

    এ সময় তিনি বলেন, শিক্ষকদের কল্যাণকর অধিকার আদায়ে নতুন কমিটি কাজ করে যাবে। একইসাথে চুয়েটের চলমান অগ্রযাত্রাকে এগিয়ে নিতে প্রশাসনকে সহযোগিতা করার আহবান জানাচ্ছি।

  • চুয়েটের স্থাপত্য বিভাগের দুইদিনব্যাপী প্রাণবন্ত জুরি সম্পন্ন

    চুয়েটের স্থাপত্য বিভাগের দুইদিনব্যাপী প্রাণবন্ত জুরি সম্পন্ন

    রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি : চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (চুয়েট)-এর স্থাপত্য বিভাগের ‘১৩ ব্যাচের দুইদিনব্যাপী ৫ম সমাপনী উন্মুক্ত জুরি সম্প্রতি (২২-২৩ জানুয়ারি) সম্পন্ন হয়েছে।

    উক্ত আয়োজনে সুচনাপর্বে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম। স্থাপত্য বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. জি.এম. সাদিকুল ইসলাম এতে সভাপতিত্ব করেন।

    এবারের জুরিতে বিচারক ছিলেন বাংলাদেশের স্বনামধন্য স্থপতি অধ্যাপক শামসুল ওয়ারেস, বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউটের সভাপতি স্থপতি জালাল আহমেদ, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্য বিভাগের অধ্যাপক স্থপতি ড. কাজী আজিজুল মাওলা ও সহযোগী অধ্যাপক স্থপতি মাহমুদুল আনোয়ার রিয়াদ, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্য বিভাগের অধ্যাপক স্থপতি ড. শেখ সিরাজুল হাকিম, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের প্রধান পরিকল্পনাবিদ স্থপতি শাহিনুল ইসলাম খান।

    বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কানু কুমার দাশের সঞ্চলনায় জুরিতে বিভিন্ন সমসাময়িক বিষয়সহ স্থাপত্যের বিভিন্ন প্রকল্প উপস্থাপন করেন শেষ বর্ষের শিক্ষার্থীবৃন্দ।

    প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেন, বাংলদেশের মত স্বল্পোন্নত দেশে পরিকল্পিতভাবে সুষম উন্নয়নে স্থপতিদের ভুমিকা অপরিসীম ও অপরিহার্য। চুয়েট স্থাপত্য বিভাগ মানসম্মত স্থপতি তৈরীর লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে নবনির্মিত শামসেন নাহার খান হল এবং টিএসসি’র অত্যাধুনিক ও পরিবেশবান্ধব স্থাপত্যশৈলী প্রমাণ করে দিয়েছে চুয়েটের স্থাপত্য বিভাগের সক্ষমতা।

    সুচনাপর্বে স্থপতি অধ্যাপক শামসুল ওয়ারেস শিক্ষার্থীদের স্থাপত্য পেশায় প্রবেশের জন্য প্রস্তুত হতে বলেন পাশাপাশি এ ব্যাপারে দিকনির্দেশনাও দেন। স্থাপত্যের শাস্ত্রীয় রূপ কি হওয়া উচিৎ তার ব্যাখ্যা করেন বক্তব্য ও অংকনের মাধ্যমে। স্থাপত্য মৌলিক উপাদানের সমন্বয় সাধন করে কাজ করার পাশাপাশি ভালো স্থাপত্য উদাহরণ দিয়ে স্থাপত্যের আধুুনিকতা বিষয়ে পরার্মশ দেন।

    শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্য বলেন, ভবনে আলো-বাতাসের ব্যবহার, প্রকৃতির প্রতি সংবেদনশীল হওয়া, নগরীর সকল জনগণের জন্য সমসুযোগে চিন্তা করতে হবে। মনে করিয়ে দেন মানুষের পঞ্চেন্দ্রিয় যেন স্থাপত্যের মাধ্যমে সঠিক সংবেদনশীল হয়।

    উক্ত জুরিতে বিভাগীয় প্রকল্প সুপারভাইজর ও সহকারী অধ্যাপক মো. মুস্তাফিজ আল মামুন, সজীব পাল, মো. নাজমুল লতিফ, বিপ্লব কান্তি বিশ্বাস, শায়লা শারমিন ও প্রভাষক অমিত ইমতিয়াজ জুরিতে অংশ নেন। এছাড়া সাবেক বিভাগীয় প্রধান সুলতান মোহাম্মদ ফারুক, সহকারী অধ্যাপক দেবশ্রী মন্ডল এবং বিভাগের প্রভাষক শুভ্র দাশ, সৈয়দা তাহমিনা তাসমিন, মুর্ছনা মাধুরী, রাহানাত আরা জাফরসহ চট্টগ্রামের প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্য বিভাগের শিক্ষক, স্থপতি ও শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

    জুরিতে বিশেষজ্ঞরা ভবনে আলো-বাতাসের ব্যবহার ও প্রকৃতির প্রতি সংবেদনশীল হওয়ার ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করেন।

  • চুয়েট অত্যন্ত সুন্দর ক্যাম্পাস, সাজানো-গোছানো-পরিকল্পনা মন্ত্রী

    চুয়েট অত্যন্ত সুন্দর ক্যাম্পাস, সাজানো-গোছানো-পরিকল্পনা মন্ত্রী

    ২৪ ঘন্টা ডট নিউজ। রাউজান প্রতিনিধি : চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এ চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী শিল্প পরিবার এ.কে. খান ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে এবং চুয়েটের গবেষণা ও সম্প্রসারণ দপ্তরের সহযোগিতায় নবনির্মিত আবাসিক ছাত্রী হল ‘শামসেন নাহার খান হল’-এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন পরিকল্পনা মন্ত্রী জনাব এম.এ. মান্নান।

    ২৩ জানুয়ারি (বৃহস্পতিবার) বিকেলে হল উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এম.এ. মান্নান,বলেছেন, “জাতির ইতিহাসে প্রথমবারের মত আমরা আমাদের কর্তৃত্ব আমাদের হাতে পেয়েছি। দেশটাকে আমাদের মত করেই গড়ে তোলার সুযোগ পেয়েছি। অবকাঠামোগত উন্নয়ন আমরা যদি এখন না করি তবে পরবর্তী প্রজন্ম ঠিকই করবে। কিন্তু দাস জাতি কোন মহৎ কাজ করতে পারবে না। আমাদের এখন উন্নত জাতি তৈরি করতে হবে।

    মন্ত্রী বলেন, গত ১৫ বছরে দেশের মানুষের জীবনমানে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে। অবকাঠামোগত, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবাসহ সবক্ষেত্রেই আমাদের দৃশ্যমান উন্নয়ন হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদেরকে একটি আত্মমর্যাদাসম্পন্ন জাতি হিসেবে তৈরি করার মিশনে নেমেছেন।

    তিনি আরো বলেন আমাদের শিক্ষার্থীরা দেশের অগ্রগামী সৈনিক। তাদের হাতেই আধুনিক, বিজ্ঞানমনস্ক ও মানবিক বাংলাদেশ গড়ে উঠবে। এক্ষেত্রে প্রকৌশলীদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।”

    তিনি বলেন, “চুয়েট অত্যন্ত সুন্দর ক্যাম্পাস। দারুণ সাজানো-গোছানো। শিক্ষার চমৎকার পরিবেশ। একে খান পারিবার যেভাবে আধুনিক স্থাপত্যশৈলীর মাধ্যমে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভবন তৈরি করে দিচ্ছে সেটা অভূতপূর্ব। তাদের এসব উদ্যোগ প্রশংসনীয় ও অনুকরণীয়।”

    চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলমের সভাপতিত্বে শামসেন নাহার খান হল প্রাঙ্গণে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন রেলপথ মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ.বি.এম. ফজলে করিম চৌধুরী।

    বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, ২০২২ সালের মধ্যে চট্টগ্রাম শহর থেকে রেললাইন চুয়েট হয়ে কাপ্তাই চলে যাবে। এছাড়া চুয়েট ক্যাম্পাসকে ঘিরে সিলিকন ভ্যালির আদলে একটা আইটি ভিলেজ গড়ে তোলার প্রচেষ্টা চলছে। আমার পক্ষ থেকে সব ধরণের সহযোগিতা থাকবে। পরে চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর প্রধান অতিথির হাতে সম্মাননা স্মারক প্রদান করেন।

    এছাড়াও চুয়েটের বর্ণাঢ্য এ অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক ওয়াসিকা আয়েশা খান, এমপি, কম্পট্রোলার এন্ড অডিটর জেনারেল অফ বাংলাদেশ মোহাম্মদ মুসলিম উদ্দিন চৌধুরী, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ)-এর চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মো. জহিরুল আলম দোভাষ এবং এ.কে. ফাউন্ডেশনের সম্মানিত ট্রাস্টি সেক্রেটারি সালাহউদ্দিন কাসেম খান।

    এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন পরিকল্পনা ও উন্নয়ন দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. সুদীপ কুমার পাল।

    নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এটিএম শাহজাহান এবং মানবিক বিভাগের সহকারী অধ্যাপক নাহিদা সুলতানার যৌথ সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন এ.কে. খান ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি এম. জিয়াউদ্দিন খান, ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মশিউল হক, শামসেন নাহার খান হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সামসুল আরেফিন ও সুফিয়া কামাল হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. ফারজানা রহমান জুথী।

    অনুষ্ঠানের শুরুতেই এ.কে. খান ও শামসেন নাহার খানের জীবনী তুলে ধরেন শামসেন নাহার খান হলের আবাসিক শিক্ষার্থী আশরাফুল জান্নাত ও ফাহমিদা হামিদ।চুয়েট

    উল্লেখ্য, প্রায় ১৮ কোটি ব্যয়ে এক লক্ষ বর্গফুট আয়তনের ৬ তলা বিশিষ্ট (বেইসমেন্টসহ) চারদিকে সবুজ ঘাসে ঘেরা হলটি যেন স্থাপত্যশৈলীর এক অপূর্ব নিদর্শন। সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও দৃষ্টিনন্দন স্থাপত্যশৈলীর প্রয়োগে নির্মিত হলটিতে প্রায় ৫০০ জন ছাত্রীর আবাসনের সুবিধা রয়েছে।

    অত্যাধুনিক ও পরিবেশবান্ধব স্থাপত্যশৈলী ও প্রযুক্তিতে নির্মিত এই আবাসিক ছাত্রী হলটির নকশা করেছেন চুয়েটের স্থাপত্য বিভাগের সহকারী অধ্যাপক স্থপতি বিপ্লব কান্তি বিশ্বাস এবং স্থপতি সজীব পাল।

  • উদ্বোধনের অপেক্ষায় চুয়েটের নবনির্মিত দৃষ্টিনন্দন শামসেন নাহার খান হল

    উদ্বোধনের অপেক্ষায় চুয়েটের নবনির্মিত দৃষ্টিনন্দন শামসেন নাহার খান হল

    রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি : চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী শিল্প পরিবার এ.কে. খান ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে চুয়েটের গবেষণা ও সম্প্রসারণ দপ্তরের সহযোগিতায় চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এ নবনির্মিত আবাসিক ছাত্রী হল ‘শামসেন নাহার খান হল’ উদ্বোধনের অপেক্ষায় রয়েছে।

    দৃষ্টিনন্দন এই হলটি নির্মাণে ব্যয় হয়েছে প্রায় ১৮ কোটি টাকা। প্রায় এক লক্ষ বর্গফুট আয়তনের ৬ তলা বিশিষ্ট (বেইসমেন্টসহ) চারদিকে সবুজ ঘাসে ঘেরা হলটি যেন স্থাপত্যশৈলীর এক অপূর্ব নিদর্শন। সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও দৃষ্টিনন্দন স্থাপত্যশৈলীর প্রয়োগে নির্মিত হলটিতে প্রায় ৫০০ জন ছাত্রীর আবাসনের সুবিধা রয়েছে।

    অত্যাধুনিক ও পরিবেশবান্ধব স্থাপত্যশৈলী ও প্রযুক্তিতে নির্মিত এই আবাসিক ছাত্রী হলটির নকশা করেছেন চুয়েটের স্থাপত্য বিভাগের সহকারী অধ্যাপক স্থপতি বিপ্লব কান্তি বিশ্বাস এবং স্থাপত্য বিভাগের সহকারী অধ্যাপক স্থপতি সজীব পাল। হলের বেইসমেন্টে থাকছে ছাত্রীদের রান্নাঘর, ডাইনিং রুম, ক্যান্টিন, বাথরুম, কমন রুম ও টিভি রুম। গ্রাউন্ড ফ্লোরে ওয়েটিং রুম, প্রভোস্ট অফিস, এ.কে. খান গ্যালারি ও আবাসিক কক্ষ রয়েছে। দ্বিতীয় তলায় লাইব্রেরী, দুটি অফিস কক্ষ ও আবাসিক কক্ষ রয়েছে। তৃতীয় তলায় দুটি নামাজের কক্ষ ও আবাসিক কক্ষ এবং চতুর্থ ও পঞ্চম তলায় আবাসিক কক্ষ রয়েছে। এছাড়া রুফটপে দুটি সিঁড়ি রুম, হলের বাইরে দুটি খেলাধুলার ইনার কোর্ট এবং একটি নিরাপত্তা কক্ষ স্থাপন করা হয়েছে।

    এ সম্পর্কে চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেন, ‘শিক্ষাবান্ধব বর্তমান সরকারের গতিশীল ও বিচক্ষণ নেতৃত্বের ফলে দেশে নারীদের উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় ব্যাপক আগ্রহের সঞ্চার হয়েছে। সরকারের নির্দেশনা অনুসরণে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) কর্তৃপক্ষ নারীদের উচ্চশিক্ষা-গবেষণায় সুযোগ-সুবিধা বাড়াতে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন সংস্থা/প্রতিষ্ঠানের কর্পোরেট সোশ্যাল রেসপন্সিবিলিটি ফান্ডের আওতায় চুয়েটেও আমরা বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মাণসহ নানা সুযোগ-সুবিধা গড়ে তোলার প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছি। চুয়েটের আহ্বানে সাড়া দিয়ে এরইমধ্যে চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী শিল্প পরিবার এ.কে. খান গ্রুপের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত এ.কে. খান ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে দৃষ্টিনন্দন একটি ছাত্রী হল নির্মিত হয়েছে। এই মহতী উদ্যোগের জন্য এ.কে.খান ফাউন্ডেশনের সম্মানিত সকল ট্রাস্টিসহ সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি চুয়েট পরিবারের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

    আগামী ২৩ জানুয়ারি (বৃহস্পতিবার) প্রধান অতিথি হিসেবে হলটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম.এ. মান্নান, এমপি।

  • চুয়েটে স্নাতক (সম্মান) লেভেল-১ এর সেন্ট্রাল ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম ৫ ফেব্রুয়ারি

    চুয়েটে স্নাতক (সম্মান) লেভেল-১ এর সেন্ট্রাল ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম ৫ ফেব্রুয়ারি

    রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি : চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) লেভেল-১ এর ছাত্র-ছাত্রীদের সেন্ট্রাল ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম ৫ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০ টায় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। একইসঙ্গে ৬ ফেব্রুয়ারি স্ব-স্ব বিভাগের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া ৯ ফেব্রুয়ারি থেকে লেভেল-১ এর প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু হবে।

    সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. ফারুক-উজ-জামান চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এসব তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ছাত্র-ছাত্রীদের ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামের দিন ৫ ফেব্রুয়ারি আবাসিক হলের আসন বরাদ্ধ দেয়া হবে।

    প্রসঙ্গত, গত ১২ অক্টোবর ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) লেভেল-১ কোর্সের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ১২টি বিভাগে ভর্তির জন্য নিয়মিত ৮৯০ আসন ও ১১ টি উপজাতি কোটাসহ সর্বমোট ৯০১ আসন বিপরীতে প্রাথমিকভাবে বাছাইকৃত ১০ হাজার ৯৭২ জন প্রার্থীর মধ্যে থেকে মোট ৮ হাজার ৪৮১ জন চূড়ান্ত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। গত ২২ অক্টোবর প্রকাশিত ফলাফলে মেধা তালিকায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মধ্যে থেকে প্রথম পর্যায়ে মোট ৪ হাজার জনের তালিকা প্রকাশ করা হয়।

  • প্রযুক্তিনির্ভর দেশ গড়ার কাজে মনযোগী হতে হবে : পলক

    প্রযুক্তিনির্ভর দেশ গড়ার কাজে মনযোগী হতে হবে : পলক

    রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি : চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর কাউন্সিল কক্ষে আইসিটি বিভাগের আইডিয়া প্রকল্প আয়োজিত চলমান “সোশ্যাল মিডিয়া প্যারেড” শীর্ষক এক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

    অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এমপি। বিশেষ অতিথি ছিলেন রেলপথ মন্ত্রনালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী এমপি, চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম এবং ইনকিউবেটর প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক (যুগ্ন-সচিব) সৈয়দ জহুরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।

    সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন ছাত্রকল্যাণ পরিচালক ও ইনকিউবেটরের নির্বাহী প্রকৌশলী (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মশিউল হক।

    সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী বলেন, তথ্য-প্রযুক্তির মাধ্যমে নতুন-নতুন সমস্যার সমাধান করতে হবে। আমাদেরকে প্রযুক্তিনির্ভর দেশ গড়ার কাজে মনযোগী হতে হবে। মাত্র ১১ বছরের ব্যবধানে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৭০ লক্ষ থেকে বর্তমানে প্রায় ১০ কোটি উন্নীত হয়েছে। এরমধ্যে প্রায় ২০ শতাংশ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারী। আমরা ২০২৪ সালের মধ্যে ৫জি নেটওয়ার্ক চালু করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি।

    পলক বলেন, সত্য-মিথ্যা যাচাই না করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটা পোস্ট শেয়ার অনেক বড় দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। সেজন্য ডিজিটাল স্পেসকে নিরাপদ রাখতে হবে। এক্ষেত্রে শুধু নিজে জেনে চুপ থাকলে হবে না। আশেপাশের সবাইকে সচেতন করতে হবে। কেননা একটা ফেইক নিউজের কারণে কোন দুর্ঘটনা ঘটে গেলে তার ক্ষয়ক্ষতি থেকে আমি-আপনিও নিরাপদ থাকতে পারবো না। এ সময় তিনি চুয়েটকে দেশের প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে সেরা বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তোলার জন্য বর্তমান ভিসি অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন বলেও মন্তব্য করেন।

    বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ফজলে করিম চৌধুরী বলেন, চুয়েট হচ্ছে মানুষের ভবিষ্যৎ তৈরির কারিগর। চুয়েটে নির্মিতব্য আইটি ইনকিউবেটর তরুণদের জন্য একটা বড় প্ল্যাটফর্ম। এই ইনকিউবেটরের জন্য আমি মাটি কাটতেও রাজী। এ সময় তিনি ফেসবুকে মানহানি ও অবমাননাকর ঘটনা বন্ধে আইসিটি মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতা কামনা করেন।

    অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এটিএম শাহজাহান। পরে সেমিনারে অংশগ্রহণকারী সকলকে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী শপথ বাক্য পাঠ করান।

  • চুয়েটে আইটি বিজনেস ইনকিউবেটর নির্মাণকাজের উদ্বোধন করলেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী

    চুয়েটে আইটি বিজনেস ইনকিউবেটর নির্মাণকাজের উদ্বোধন করলেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী

    নেজাম উদ্দিন রানা, রাউজান : চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এ বহুল প্রতীক্ষিত দেশের বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে সর্বপ্রথম “শেখ কামাল আইটি বিজনেস ইনকিউবেটর” স্থাপন প্রকল্পের নির্মাণকাজের শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে।

    রবিবার (৮ ডিসেম্বর) তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এমপি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে চুয়েট ক্যাম্পাসে উক্ত নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেন।

    এ সময় রেলপথ মন্ত্রনালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী এমপি এবং চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম উপস্থিত ছিলেন।

    এর আগে সকাল ১০.৩০ ঘটিকায় চুয়েট রোবটিকস ল্যাব এবং মোবাইল গেইমস এন্ড অ্যাপ্স ডেভেলেপমেন্ট সেন্টারের উদ্বোধন করেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী।

    এ সময় প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, তথ্য-প্রযুক্তির মাধ্যমে নতুন-নতুন সমস্যার সমাধান করতে হবে। আমাদেরকে প্রযুক্তিনির্ভর দেশ গড়ার কাজে মনযোগী হতে হবে। সেক্ষেত্রে চুয়েটের এই মেগা-প্রজেক্ট শেখ কামাল আইটি বিজসেন ইনকিবেশন সেন্টার ইন্ডাস্ট্রি-একাডেমিয়া কোলাবোরেশনকে আরো সমৃদ্ধ করবে।