Tag: চেয়ারম্যান

  • লক্ষ্মীপুরে করোনা আক্রান্ত চেয়ারম্যান ৮ দিন ধরে ত্রাণ দিচ্ছেন!

    লক্ষ্মীপুরে করোনা আক্রান্ত চেয়ারম্যান ৮ দিন ধরে ত্রাণ দিচ্ছেন!

    অ আ আবীর আকাশ,লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি::::লক্ষ্মীপুরের রামগতির চরগাজী ইউনিয়নে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত প্যানেল চেয়ারম্যান ৮ দিনে ধরে ত্রাণ বিলি করেছেন। এই প্যানেল চেয়ারম্যান সংমিশ্রনে থাকা রামগতি উপজেলার নির্বাহী অফিসার আব্দুল মোমিন, সহকারী মৎস কর্মকর্তা কামাল হোসেন, উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা রিয়াদ হেসেন হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছে।

    গত (২৯ এপ্রিল) রাতে চরগাজী ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিনের করোনা শনাক্ত হয়। এর আগে (২২ এপ্রিল) পরীক্ষার জন্য তার নমুনা পাঠানো হয়। এই সময় তিনি ত্রাণ বিতরণ ও জনসমাগমে অংশ নেওয়া অব্যাহত রেখেছিলেন।

    শুক্রবার (১ মে) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রামগতি উপজেলার নির্বাহী অফিসার আব্দুল মোমিন।

    জানা যায়, ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ থেকে আসা ব্যক্তিদের নমুনা সংগ্রহের জন্য স্বাস্থ্যকর্মীরা আসলে ওই ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যানের নমুনাও সংগ্রহ করে।

    গত (২৯ এপ্রিল) রাতে তার করোনাভাইরাস পজিটিভ আসার আগে তিনি ইউনিয়নের সাড়ে ৩ হাজার জেলেদের মাঝে চাল বিতরণ করেন। ওই ইউনিয়নের ৫০০ মানুষের মাঝেও ত্রাণ বিতরণ করেন।

    এই সময় তার সংস্পর্শে আসেন ইউনিয়নের মেম্বার, গ্রাম পুলিশসহ কয়েক শত সাধারণ মানুষ। এমনকি ২৯ তারিখ দুপুরে তিনি এবং রামগতি উপজেলা নির্বাহী অফিসার আব্দুল মোমিন এক সঙ্গে ত্রাণ বিতরণ করেছেন।

    রামগতি উপজেলার নির্বাহী অফিসার আব্দুল মোমিন বলেন, প্যানেল চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত আমি জানতাম না। তার রিপোর্টে করোনা পজিটিভ আসার পর থেকে আমি হোম কোয়ারেন্টিনে আছি। ইউনিয়নের সকল মেম্বার গ্রাম পুলিশ ও সচিবের নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। আমি নিজেও নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠাবো।

    তিনি আরও বলেন, প্যানেল চেয়ারম্যান করোনা পজিটিভ আসার কারণে ওই ইউনিয়নের করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে পারে। ওই ইউনিয়নে যারাই প্যানেল চেয়ারম্যানের সংস্পর্শে এসেছেন সকলকে হোম কোয়ারেন্টিনে থাকার জন্য পরার্মশ দিয়েছি।

    রামগতি উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. আব্দুর রহিম বলেন, প্যানেল চেয়ারম্যানের সংস্পর্শে এসেছেন এমন ২৭ জনের নমুনা পরীক্ষা করার জন্য পাঠানো হচ্ছে। এরপর রামগতি উপজেলার ইউএনও, এসিল্যান্ড, থানার অফিসার ইনচার্জ ও হাসপাতালের আরএমও সহ ১০ থেকে ১২ জনের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হবে।

    এবিষয়ে জানতে লক্ষ্মীপুরের সিভিল সার্জন আব্দুল গাফ্ফারকে মোবাইল ফোনে কল করলে তিনি রিসিভ করেননি।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • করোনা/ত্রাণের জন্য ৩৩৩ এ ফোন দিয়ে চেয়ারম্যানের মাইর খেলেন কৃষক!

    করোনা/ত্রাণের জন্য ৩৩৩ এ ফোন দিয়ে চেয়ারম্যানের মাইর খেলেন কৃষক!

    ২৪ ঘণ্টা ডট নিউজ। জেলা ডেস্ক || করোনা মহামারীতে রুপ নেওয়ায় সারা বিশ্বের অধিকাংশ দেশ এখন লকডাইনে। তেমনি আমাদের দেশে অনেক জেলা-উপজেলাকেও লকডাউন ঘোষণা করেছে প্রশাসন। তাছাড়া পুরো দেশ লম্বা সাধারণ ছুটিতে।

    এ অবস্থায় জরুরি প্রয়োজনীয় ছাড়া প্রায় সকল কর্মসংস্থান ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় দেশের অধিকাংশ মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়ে। এ কদিন গৃহবন্দি থেকে অনেকের খাদ্য ভান্ডারও ফুরিয়ে এসেছে।

    তেমনি একজন নাটোর জেলার লালপুর উপজেলার আঙ্গারিপাড়া গ্রামের কৃষক শহিদুল ইসলাম। তিনি তার অবস্থার দিক বিবেচনা করে গত ১০ এপ্রিল ৩৩৩ নাম্বারে ফোন করে তার গ্রামের ৩০০ কৃষকের জন্য খাবার চান।

    তবে ৩৩৩ এ ফোন করে খাদ্য সহায়তা চাওয়ায় ওই কৃষককে মারপিট করেছেন অর্জুনপুর-বরমহাটি (এবি) ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুস সাত্তার।

    বোববার রাতে ঘটনাটি ঘটলেও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ওই চেযারম্যানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিলে মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘটনাটি ছড়িয়ে পড়ে।

    স্থানীয়রা জানায়, করোনা কারণে আঙ্গারিপাড়া গ্রামের অনেকে কর্মহীন হয়ে পড়ে। গত ১০ এপ্রিল ৩৩৩ তে কল করে কৃষক শহিদুল ইসলাম তার সহ ওই গ্রামের ৩শ’ জনের খাদ্য চান।

    এর পরিপ্রেক্ষিতে লালপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মুল বানীন দ্যুতি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে অর্জুনপুর-বরমহাটি (এবি) ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুস সাত্তারকে নির্দেশ দেন। ১২ এপ্রিল রাতে এবি ইউনিয়ন পরিষদে ওই কৃষককে ডেকে নিয়ে মারপিট করেন।

    স্থানীয়রা সোমবার বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানান।

    কৃষক শহিদুল ইসলাম স্থানীয় সাংবাদিকদের জানান, ত্রাণ চেয়ে মার খেয়েছি। এ ঘটনার তিনি বিচার চান। তবে মারপিটের বিষয়টি অস্বিকার করে এবি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুস সাত্তার বলেন, ত্রাণ চাওয়ার বিষয়টি তিনি উত্তেজিত হয়েছিলেন। মারপিট করেননি।

    লালপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মুল বানীন দ্যুতি জানান, কৃষককে মারপিটের ঘটনার সত্যতা পেয়েছেন। গতকাল সোমবার অভিযুক্ত চেযারম্যানকে ৩ কর্মদিবসের মধ্যে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছেন। নোটিশের জবাব পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।

    ২৪ ঘণ্টা/রাজীব প্রিন্স

  • ঠাকুরগাঁওয়ে খাদ্য বান্ধব কর্মসূচীর কার্ড বাতিল : চেয়ারম্যানের কক্ষে তালা

    ঠাকুরগাঁওয়ে খাদ্য বান্ধব কর্মসূচীর কার্ড বাতিল : চেয়ারম্যানের কক্ষে তালা

    ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি : ঠাকুরগাঁওয়ে খাদ্য বান্ধব কর্মসূচীর তালিকা থেকে সহশ্রাধ্রিক ব্যক্তির নাম বাতিলের অভিযোগে চেয়ারম্যানের কক্ষে তালা লাগিয়েছে বঞ্চিতরা।

    রবিবার (২৯ মার্চ) জগন্নাথপুর ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে তারা বিক্ষোভ প্রদর্শণ করে। পরে আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা গিয়ে পরিস্থতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

    সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, ওই ইউনিয়নের কয়েকটি ওয়ার্ডের সহশ্রাধ্রিক খাদ্য বান্ধব কর্মসূচীর কার্ড নিয়ম না মেনে বাতিল করে দেয় চেয়ারম্যান। বঞ্চিতরা গতকাল রোববার ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে চাল আনতে গেলে ইউপি চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন আলাল মাস্টার তাদেরকে কার্ড বাতিলের কথা বলে তাড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। পরে বঞ্চিতরা একত্রিত হয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে চেয়ারম্যানের কক্ষে তালা লাগিয়ে দেয়।

    এ ব্যাপারে ওয়ার্ড কাউন্সিলর বাবুল জানান, নিয়ম নীতি না মেনে গোপনে চেয়ারম্যান ও কয়েকজন মেম্বার যোগসাজস করে প্রায় ৭/৮শ কার্ড বাতিল করেছেন। তারা নতুন ব্যক্তিদের কাছে ১ থেকে দেড় হাজার করে টাকা নিয়ে এ কার্ড প্রদান করেছেন।

    জগন্নাথপুর সিংগিয়া গ্রামের কার্ড বঞ্চিত জয়ন্ত ঘোষ জানান, গতকাল কার্ড নিয়ে চাল আনতে আসার পর চেয়ারম্যান জানায় আমাদের কার্ড বাতিল করা হয়েছে। তিনি বলেন, এ কার্ডটি যখন করে দেয় তখন স্থানীয় মহিলা মেম্বার মালেকা বেগমকে ৫শ টাকা দিয়ে কার্ডটি গ্রহন করতে হয়েছিল।

    বিক্ষোভকারী মনোয়ারা বেগম, রিনি বালা, মরিয়ম বেগম, ফাতেমা বেগম, তহুরা খাতুন একই সূরে বলেন, আমরা গরীব ও অসহায় মানুষ। ১০ কেজি করে চাল নিয়ে আমাদের সংসার চলতো। কিন্তু অনিয়মতান্ত্রিকভাবে এভাবে কার্ড বাতিলের কারনে আমরা খুবই সমস্যায় ভুগবো। প্রতিবন্ধী সাইদুল ইসলাম কার্ড বাতিলের কথা শুনে কান্নায় ভেঙ্গে পরেন।

    এ ব্যাপারে জগন্নাথপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন আলাল মাস্টার বলেন, নিয়ম মেনেই কিছু মানুষের নাম বাতিল করা হয়েছে। একই বাড়িতে যারা প্রতিবন্ধী, বয়স্ক, বিধবা ভাতা পান এ জাতীয় পরিবারের একজন লোকের নামের কার্ড বাতিল করা হয়েছি।

    এ ব্যাপারে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, আমরা পরিষদে গিয়ে বাতিলের কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করেছি। নিয়ম-নীতি মানা হয়নি। রেজুলেশনেও ভুল পাওয়া গেছে। এ কারনে পূর্বের তালিকাভুক্ত ব্যক্তিদেরকেই চাল প্রদান করা হবে।

  • রওশন প্রধান পৃষ্ঠপোষক, জিএম কাদের চেয়ারম্যান ও রাঙ্গা মহাসচিব নির্বাচিত

    রওশন প্রধান পৃষ্ঠপোষক, জিএম কাদের চেয়ারম্যান ও রাঙ্গা মহাসচিব নির্বাচিত

    জাতীয় পার্টির নবম কেন্দ্রীয় কাউন্সিলে পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান ও সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদ পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক, সংসদে বিরোধীদলীয় উপনেতা জিএম কাদের চেয়ারম্যান এবং মসিউর রহমান রাঙ্গা মহাসচিব নির্বাচিত হয়েছেন।

    আজ শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশন মিলনায়তনে পার্টির কাউন্সিলে তারা এসব পদে আগামী তিন বছরের জন্য নির্বাচিত হন।

    কাউন্সিলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট শেখ সিরাজুল ইসলাম তাদের নাম প্রস্তাব করলে উপস্থিত কাউন্সিলর ও ডেলিগেটরা এতে অনুমোদন দেন।
    এর আগে সকালে কাউন্সিলের উদ্বোধন করেন পার্টির চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা জিএম কাদের।

    জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মৃত্যুর পর এবারই প্রথম দলটির কাউন্সিল হয়েছে। এর আগে ৮টি কাউন্সিলই হয়েছে এরশাদের জীবদ্দশায় এবং তার উপস্থিতিতে।

    জাতীয় পার্টির গঠনতন্ত্রে তিন বছর পরপর কাউন্সিল করার বিধান থাকলেও পার্টির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মৃত্যুর কারণে ২৮ ডিসেম্বর নবম কাউন্সিলের তারিখ নির্ধারণ করা হয়।

    সর্বশেষ ২০১৬ সালের ১৪ মে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতীয় পার্টির সর্বশেষ কাউন্সিল হয়। কাউন্সিলে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ কো- চেয়ারম্যানের পদ তৈরি করে তাতে ভাই জিএম কাদেরকে আসীন করেন। পরে স্ত্রী রওশন এরশাদকে সিনিয়র কো-চেয়ারম্যানের পদে বসান। এরশাদ জীবিত অবস্থায় চলতি বছরের ৫ মে তার ভাই জিএম কাদেরকে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ঘোষণা করেন।

    ১৪ জুলাই ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় এরশাদ মারা যান । এর চার দিনের মাথায় বনানীতে পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে দলের মহাসচিব মসিউর রহমান রাঙ্গা চেয়ারম্যান হিসেবে জিএম কাদেরের নাম ঘোষণা করেন।

  • ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান এম.এ সালামের শোকসভা অনুষ্ঠিত

    ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান এম.এ সালামের শোকসভা অনুষ্ঠিত

    ফটিকছড়ি (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি: সালাম চেয়ারম্যান একজন সৎ, নীতিনিষ্ঠ, বুদ্দিমান এবং ন্যায়বিচারক ছিলেন। তিনি আজীবন জনগনের কল্যাণে কাজ করে গেছেন। চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি রাঙ্গামাটিয়া ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান ও রাঙ্গামাটিয়া উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদের সাবেক সভাপতি এম.এ সালামের শোকসভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।

    এসময় তারা আরো বলেন, সালাম চেয়ারম্যান তার কাজের মাঝেই মানুষের কাছে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন।

    বুধবার (২০ নভেম্বর) সকালে ফটিকছড়ি পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডের রাঙ্গামাটিয়া উচ্চ বিদ্যালয় কতৃক আয়োজিত বিদ্যালয় মাঠে সভাপতি মুহাম্মদ সরোয়ার উদ্দীনের সভাপতিত্বে এ শোকসভা অনুষ্ঠিত হয়।

    মুহাম্মদ রফিকুল ইসলামের সঞ্চালনায় এতে প্রধান অতিথি ছিলেন, মহিলা সংরক্ষিত সংসদ সদস্য খাদিজাতুল আনোয়ার সনি। প্রধান আলোচক ছিলেন ফটিকছড়ি পৌরসভার মেয়র আলহাজ্ব ইসমাইল হোসেন।

    এতে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্হিত ছিলেন, এ্যডভোকেট উত্তম কুমার মহাজন, মুক্তিযোদ্ধা খায়রুল বশর, মাষ্টার মুহাম্মদ হারুন, এড: খায়রুল হক, নুরুল ইসলাম,জহুরুল হক চৌধুরী, জসিম উদ্দিন, এ কে আজাদ বাবুল,নাজিম উদ্দীন ছিদ্দীকি, কাশেম মেম্বার, মুহাম্মদ রাকিব, প্রদীপ, হোসেন চৌধুরী রাজু, একরামুল হক চৌধুরী, জহুরুল ইসলাম, হাবিবুল ইসলাম, ফখরুল আলম, এম আহমদুল হক, রফিকুল ইসলাম চৌধুরী, সাহেদুল আলম সাহেদ, মাঈনুল করিম সাউকি, জামাল উদ্দীন ,রায়হান রুপু, সাজ্জাদ, ববি, জিকু, সাইফু,বেলাল, মাসুদ,আফাজ প্রমুখ।

  • সেরা করদাতার সম্মাননা পেলেন সীতাকুণ্ডের এসএল গ্রু‌পের চেয়ারম্যান লোকমান হোসেন

    সেরা করদাতার সম্মাননা পেলেন সীতাকুণ্ডের এসএল গ্রু‌পের চেয়ারম্যান লোকমান হোসেন

    চট্টগ্রাম জেলা পর্যায়ে সেরা করদাতার সম্মাননা পেলেন সীতাকুণ্ডের এস এল গ্রু‌পের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ লোকমান হোসেন।

    ১৩ নভেম্বর বুধবার নগরীর জিইসি কনভেনশন সেন্টারে ২০১৮-১৯ করবর্ষে চট্টগ্রাম বিভাগের সর্বোচ্চ ও দীর্ঘ সময় আয়কর প্রদানকারী করদাতাদের সম্মাননা ও সনদ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছি‌লেন তথ্যমন্ত্রী ড.হাছান মাহমুদ এমপি।

    শিপ ব্রে‌কিং ইয়ার্ড ব্যবসায়ী আলহাজ্ব মোঃ লোকমানের হা‌তে সম্মাননা ক্রেস্ট তু‌লে দেন কর কমিশনার জিএম আবুল কালাম কায়কোবাদ।

    অনুষ্ঠানে বৃহত্তর চট্টগ্রাম জেলার প্রায় ৮০ জন সেরা করদাতাদের সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়।

    ব্যবসায়ী মো: লোকমান হোসেন সীতাকুণ্ড উপজেলার ভাটিয়ারী ইউনিয়নের মাদামবিবিরহাট এলাকার আলহাজ্ব মোঃ সিরাজুল হক এর পুত্র। এস এল গ্রুপের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ লোকমান দীর্ঘ ৩০ বছর যাবৎ সততার সাথে ব্যবসা বাণিজ্য পরিচালনার পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত।

  • আলেচিত পুলিশ সুপার হারুনকে বদলি

    আলেচিত পুলিশ সুপার হারুনকে বদলি

    নারায়ণগঞ্জের পুলিশ সুপার (এসপি) হারুন অর রশীদকে ঢাকায় পুলিশ অধিদপ্তরে পুলিশ সুপার (টিআর) পদে বদলি করা হয়েছে।

    রোববার (৩ নভেম্বর) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস স্বাক্ষরিত এক আদেশে এ বদলি করা হয়।

    এর আগে গত ১ নভেম্বর দিবাগত রাত ১টার দিকে পারটেক্স গ্রুপের কর্ণধার আবুল হাসেমের ছেলে আম্বার গ্রুপের চেয়ারম্যান শওকত আজিজ রাসেলের গুলশানের বাসভবন থেকে তার স্ত্রী ফারহা রাসেল এবং পুত্র আহনাফ রাসেলকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয় বলে এসপি হারুনের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছিলেন আম্বার চেয়ারম্যান রাসেল।

    আম্বার চেয়ারম্যান অভিযোগ করেছিলেন, আম্বার ডেনিম থেকে ৮ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করেছিলেন হারুন অর রশীদ। এই চাঁদার টাকা না পেয়ে গত বুধবার তার ব্যক্তিগত গাড়ি জব্দ করা হয়। পরে ১ নভেম্বর গভীর রাতে তার গুলশানের বাড়িতে ৫০-৬০ জন ডিবি পুলিশ, থানা পুলিশ ও সাদা পোশাকের পুলিশ সদস্যদের নিয়ে হানা দেন এসপি হারুন।

    রাসেল আরও অভিযোগ করেন, তার বাড়িতে গিয়ে প্রতিটি রুম তছনছ করা হয়। এক পর্যায়ে তার স্ত্রী ফারাহ রাসেল এবং আনাফ রাসেলকে ঘুম থেকে ডেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয় নারায়ণগঞ্জে। তার গাড়ি চালক সুমনকে মাদক ও গুলি দিয়ে আটক করা হয়। এ ঘটনায় দুটি মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলায় আম্বার চেয়ারম্যান শওকত আজিজ রাসেলকেও আসামি করা হয়।

    এদিকে রাসেলের বাড়িতে মধ্যরাতে অভিযান চালানো এবং সেখান থেকে তার স্ত্রী-পুত্রকে আটক করার ঘটনার একটি সিসিটিভি ফুটেজ সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে। এরপর থেকে এ নিয়ে ব্যাপক তোলপাড় শুরু হয়।

    এর আগে ২ নভেম্বর পারটেক্স গ্রুপের কর্ণধার আবুল হাসেম ও তার স্ত্রীকে এসপি অফিসে বসিয়ে রাখা হয়েছিল। পরে বিকেলের দিকে শওকত আজিজ রাসেলের ছেলে ও স্ত্রীকে তাদের হেফাজতে ছেড়ে দিয়ে গাড়ি চালক সুমনকে গ্রেফতার দেখানো হয়।

    এ ঘটনায় সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় শওকত আজিজ রাসেল ও চালক সুমনকে আসামি করে মাদক ও অস্ত্র আইনে পৃথক দুটি মামলা করা হয়েছিল।