Tag: জলবায়ু পরিবর্তন

  • জলবায়ু পরিবর্তন : উন্নত দেশগুলোর প্রতি প্রতিশ্রুতি পূরণের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

    জলবায়ু পরিবর্তন : উন্নত দেশগুলোর প্রতি প্রতিশ্রুতি পূরণের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জলবায়ু পরিবর্তনের প্রতিকূলতা মোকাবেলায় জলবায়ু তহবিলের পাশাপাশি কাঙ্খিত এবং প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বিপর্যয় প্রশমন ব্যবস্থা নিয়ে এগিয়ে আসার জন্য উন্নত দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

    তিনি বলেন, ‘আমি সব উন্নত দেশকে জলবায়ু তহবিলসহ কাঙ্খিত এবং প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বিপর্যয় প্রশমন ব্যবস্থা গ্রহণে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাতে চাই’। প্যারিস চুক্তির পঞ্চম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত আজ এক ভার্চুয়াল সম্মেলনে তিনি একথা বলেন।

    যুক্তরাজ্য, জাতিসংঘ ও ফ্রান্স যৌথভাব চিলি ও ইতালির অংশীদার সহযোগিতায় এই শীর্ষ সম্মেলনের আয়োজন করে।

    জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন, ফরাসী প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোন, চিলির প্রেসিডেন্ট সেবাসতিয়ান পিনেরাঁ ও ইতালির প্রধানমন্ত্রী গিউসিপে কোঁত উদ্বোধনী ভাষণের মাধ্যমে সম্মেলনটি শুরু হয়।

    পূর্বে ধারণকৃত ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আজ আমরা ঐতিহাসিক প্যারিস চুক্তির পঞ্চম বর্ষ উদযাপন করছি। দুর্ভাগ্যক্রমে চুক্তি অনুযায়ী নির্ধারিত লক্ষ্যের ধারে কাছেও আমরা পৌঁছাতে পারিনি।’

    তিনি বলেন, বাস্তবতা হচ্ছে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত প্রতিকূলতা আমাদের নিস্ক্রিয়তার জন্য থেমেও থাকছে না, বিপর্যয় থেকে আমাদের রেহাইও দিচ্ছে না।

    অনেক প্রতিবন্ধকতা সত্ত্বেও, বাংলাদেশ অভিযোজন ব্যবস্থায় বিশ্বে নেতৃস্থানীয় হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এই বিষয়ে, আমি সবাইকে মনে করিয়ে দিতে চাই যে, অভিযোজন করার সীমাবদ্ধতা রয়েছে।’

    জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত ফোরামের সভাপতি হিসাবে শেখ হাসিনা বলেন, প্রত্যেক দেশকে ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর মধ্যরাতের মধ্যে বর্ধিত এনডিসি ঘোষণা দেওয়ার আহ্বানের মাধ্যমেই তারা জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত ফোরামের ‘মিডনাইট সারভাইবাল ডেডলাইন ফর দ্য ক্লাইমেট’ উদ্যোগটি চালু করেছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন যে, বাংলাদেশে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে দেশব্যাপী ১১.৫ মিলিয়ন গাছের চারা রোপণ করা হচ্ছে এবং সুরক্ষিত টেকসই ভবিষ্যতের জন্য সম্পদ জড়ো করতে ‘মুজিব জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনা’ নামে একটি কর্মসূচিও চালু করেছেন।

    তিনি বলেন, ‘আমাদের এনডিসি এবং অভিযোজন উচ্চাভিলাষকে যথেষ্ট পরিমাণে বাড়াতে আমরা বিপর্যয় প্রশমন প্রক্রিয়াতে বিদ্যমান জ্বালানি শক্তি, শিল্প ও পরিবহন খাত ছাড়াও আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ খাত অন্তর্ভুক্ত করেছি। আমরা আমাদের জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনাও চূড়ান্ত করছি।’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘প্রতি বছর আমরা জলবায়ু পরিবর্তন সংবেদনশীল প্রকল্পের জন্য ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং অভিযোজন ব্যবস্থার জন্য ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয় করছি।’

    অন্যান্যের মধ্যে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিন পিং, জাপানের প্রধানমন্ত্রী ইয়োশিহিদ সুগা, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো, ইটালির মন্ত্রী পরিষদের প্রেসিডেন্ট সেলিনা নেইরোক লীম, কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উহুরু কেনিয়াত্তা, বারবাডোসের প্রধানমন্ত্রী হোন মিয়া মোটলি এবং পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান এ উপলক্ষ্যে ভাষণ দেন।

    এছাড়া, ইউরোপীয়ান কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ফন ডের লেয়েন অনুষ্ঠানে ভাষণ দেন।

  • চুয়েটে দুইদিনব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তন,প্রভাব ও অভিযোজন শীর্ষক কর্মশালা শুরু

    চুয়েটে দুইদিনব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তন,প্রভাব ও অভিযোজন শীর্ষক কর্মশালা শুরু

    রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি: বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি)-এর সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলমগীর বলেন, “জলবায়ু পরিবর্তন বর্তমান বিশ্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। এর ফলে সর্বত্র বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেটা শীতপ্রধান অঞ্চলের জন্য আশীর্বাদ অন্যদিকে আমাদের জন্য আতঙ্কের বিষয়। তবে আমরা চাই তাপমাত্রা একটি সহনীয় পর্যায়ে থাকুক। গত ৪০ বছর আগের সাথে তুলনা করলে দেখা যাবে বিশ্বব্যাপী অনেকক্ষেত্রেই বৈপ্লবিক পরিবর্তন হয়েছে। এবং আমরা সেই পরিবর্তনের সাথে মানিয়ে নিয়েছি। তেমনি জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে আতঙ্কিত না হয়ে আমাদের উচিত সেই পরিবর্তন মোকাবেলায় খাপ খাইয়ে নেওয়ার চেষ্টা করা। কেননা জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব সবসময় খারাপ হয় না। অনেক সময় সেটা ভালো কিছুও বয়ে আনতে পারে। সেজন্য আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর এ বিষয়ে গবেষণার প্রতি গুরুত্ব বাড়াতে হবে।

    তিনি আরো বলেন, আমাদের দেশের ইন্ডাস্টিগুলোতে এখনো বিদেশি নির্ভরতা কমছে না। এসব ইন্ডাস্টিতে কেন আমাদের গ্র্যাজুয়েটরা গুরুত্ব পাচ্ছেন না- সেটা খুঁজে বের করতে হবে। প্রয়োজনে আমাদের সেভাবেই কারিকুলাম সাজানো হবে। তবেই আমাদের গ্র্যাজুয়েটরা মানবসম্পদে পরিণত হবে।

    তিনি অদ্য ২৫ ফেব্রুয়ারি (মঙ্গলবার) সকালে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর পুরকৌশল বিভাগ এবং সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং রিসার্চ (CESER)-এর উদ্যোগে দুইদিনব্যাপী “জলবায়ু পরিবর্তন : প্রভাব ও অভিযোজন” Climate Change : Effects and Adaptation) শীর্ষক এক প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

    বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরকৌশল ভবনের সেমিনার কক্ষে আয়োজিত উক্ত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম।

    অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন পুরকৌশল বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. সুদীপ কুমার পাল।

    এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন CESER-এর চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোছাঃ ফারজানা রহমান জুথী।

    অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সেন্টারের গবেষণা প্রভাষক মো. আরিফ হোসেন। অনুষ্ঠানের শুরুতে জলবায়ু পরিবর্তনে বাংলাদেশের বর্তমান চিত্র নিয়ে একটি ভিডিওচিত্র উপস্থাপন করা হয়।

    বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ে সমগ্র বিশ্ব এখন উদ্বিগ্ন। বাংলাদেশও ভয়াবহ ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে এবং দেশের উপকূলীয় অঞ্চলের এক-তৃতীয়াংশ তলিয়ে যেতে পারে- এমন পূর্বাভাসও দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু এ বিষয়ে প্যানিক তৈরি করা উচিত হবে না।

    আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব বিষয়ে বিভিন্ন মৌলিক গবেষণাকাজ চালিয়ে যাচ্ছে। আশা করছি চুয়েটের এই প্রশিক্ষণ কর্মশালা থেকে তেমনি ফলপ্রসু কিছু বেরিয়ে আসবে।

    প্রশিক্ষণ কর্মশালার প্রথমদিন ÔClimate Change: Contextual Facts & Figures’ শিরোনামে চুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. সুদীপ কুমার পাল, ÔClimate Change Adaptation: Bangladesh Contexts’ শিরোনামে বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. মো. হাবিবুর রহমান, ÔClimate Change : Social & Gender Perspectiv’শিরোনামে আইটিএন-বুয়েট এর নলেজ ম্যানেজমেন্ট স্পেশালিস্ট জনাব ম্যাকফি ফারাহ, ÔClimate Change, Water Supply, Sanitation & HealthÕ শিরোনামে চুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফুল হক এবং সহকারী অধ্যাপক ড. মারুফুল হাসান মজুমদার ÔLinkage Between Climate Change & Disaster ClimateÕ শিরোনামে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।

    এছাড়া দ্বিতীয়দিন ÔClimate Change & Costal Vulnerabilities : Bangladesh Perspective’ শিরোনামে চুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রিয়াজ আকতার মল্লিক, ÔClimate Change & Environment : Bangladesh Perspective Climate’ শিরোনামে পরিবেশ অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম ল্যাবের পরিচালক (উপ-সচিব) জনাব মোহাম্মদ নুরুল্লাহ নূরী, ÔChange Impacts & Adaptation in Bangladesh : Facing the Challenges’ শিরোনামে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের পরিকল্পনা দপ্তর-১ এর পরিচালক (তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী) ড. শ্যামল চন্দ্র দাশ, ÔClimate Modeling to Assess Climate Change ImpactÕ শিরোনামে সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্টাল এন্ড জিওগ্রাফিক ইনফরমেশন সার্ভিসেস’র জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক বিশেষজ্ঞ জনাব আহমেদ জুলফিকার এবং ÔNational Climate Change Strategy & Action Plan’ শিরোনামে চুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হযরত আলী গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন।

  • বিএফআরআই এ জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় নির্মাণকৃত রাস্তার উদ্বোধন

    বিএফআরআই এ জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় নির্মাণকৃত রাস্তার উদ্বোধন

    ২৪ ঘন্টা ডট নিউজ। চট্টগ্রাম ডেস্ক : বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএফআরআই) এ“জলবায়ু পরিবর্তন জনিত প্রভাব মোকাবেলার জন্য বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউট, চট্টগ্রাম এলাকায় অবকাঠামোসমূহ উন্নয়ন” শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ভূমি উন্নয়নের মাধ্যমে পুনঃ নির্মাণকৃত ২৫০ মি. রাস্তার শুভ উদ্বোধন হয়।

    ২৬ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার সকাল ৯ টায় নির্মাণকৃত রাস্তাটির উদ্বোধন করেন পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আলমগীর মোহাম্মদ মনসুরুল আলম।

    এ সময় বিএফআরআই এর পরিচালক ড. মো: মাসুদুর রহমান, প্রকল্প পরিচালক মো: জাহাঙ্গীর আলম, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো: আলমগীর এবং বিএফআরআই এর বিভাগীয় কর্মকর্তাসহ অন্যান্য গবেষকগণ উপস্থিত ছিলেন।

    এ সময় অতিরিক্ত সচিব বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলায় টেকসই উন্নয়নের বিকল্প নেই।’ প্রকল্প পরিচালক বলেন, ‘বর্ষা মৌসুমে এ রাস্তাটি যাতায়াতের অযোগ্য হয়ে পড়তো। কোমড় সমান পানিতে বিএফআরআই এর কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ এ এলাকায় স্থানীয়গণ মহা দুর্ভোগ স্বীকার করে বাস করতো।

    রাস্তাটির পুনঃনির্মাণ ও আধুনিকায়নের মাধ্যমে এষানকার জলাবদ্ধতার যেমন টেকসই সমাধান হবে তেমনি রাস্তার দুপার্শ্বে বৃক্ষ রোপণের ফলে এর সৌন্দর্য পথচারীদের আকর্ষণ করবে বলে আশা করি।’

    উদ্বোধন শেষে বিএফআরআই এর কর্মপরিকল্পনা ও অগ্রগতি বিষয়ে ইনস্টিটিউটের সম্মেলন কক্ষে একটি মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    সভায় অতিরিক্তি সচিব প্রকল্পের আওতায় গৃহীত ভূমি উন্নয়নের মাধ্যমে ২৫০মি. রাস্তা নির্মাণের পাশাপাশি অত্র প্রতিষ্ঠানের অফিস ও আবাসিক এলাকায় জলাবদ্ধতা হতে মুক্তি পেতে ৮১০মি. আরসসিসি ও ব্রিকসের ড্রেন নির্মাণ, পাহাড়ের খালি ভূমি ব্যবস্থাপনা ও বনায়নের নিমিত্তে ৩০ হাজার চারা রোপণের মাধ্যমে ভূমির ক্ষয় রোধ, পরিবেশের ভারসাম্য ও জীব-বৈটিত্র্য রক্ষা করা, পাহাড় ধস প্রতিরোধে ২৮৬মি. আরসিসি রিটেইনিং দেয়াল নির্মাণসহ সামগ্রিক বিষয়ের অগ্রগতিতে সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং জুন ২০২০ সালের মধ্যে প্রকল্পের অসমাপ্ত কাজ সম্পন্ন করার ব্যাপারে প্রকল্প পরিচালকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।

    এছাড়াও তিনি বিএফআরআই এর গবেষণা কার্যক্রমসহ সার্বিক বিষয়ে প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা প্রদান করেন।