Tag: জাটকা জব্দ

  • এ কে খান কোল্ড স্টোরেজ থেকে ৪০ লাখ টাকার জাটকা জব্দ

    এ কে খান কোল্ড স্টোরেজ থেকে ৪০ লাখ টাকার জাটকা জব্দ

    চট্টগ্রাম নগরীর মাঝিরঘাট এলাকায় অবস্থিত এ কে খান কোল্ড স্টোরেজে ২০ মে (শনিবার) অভিযান চালিয়েছে জেলা প্রশাসন। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে সদরঘাট থানা পুলিশকে সাথে নিয়ে এ কে খান কোল্ড স্টোরেজে যান জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট প্রতীক দত্ত। সেখানে ম্যানেজার চন্দন দে কে হাতে নাতে আটক করা হয়। কোল্ড স্টোরেজ থেকে আনুমানিক ২৫ টন জাটকা (যার বাজার মূল্য আনুমানিক ৪০ লক্ষ টাকা) জব্দ করা হয়।

    জব্দকৃত মাছ সমাজসেবা অধিদপ্তরের নিয়ন্ত্রণাধীন ১১ টি প্রতিষ্ঠান, ৯ টি মাদ্রাসা ও এতিমখানা, ৩টি মন্দির এবং স্থানীয় গরিব শ্রমিকদের মধ্যে বিলি করে দয়া হয়েছে।

    এ বিষয়ে জানতে চাইলে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান বলেন, নভেম্বর থেকে জুন মাস পর্যন্ত জাটকা ধরা, সংরক্ষণ ও বিক্রয় করা নিষেধ। ২৫ সে মি এর ছোট দৈর্ঘ্যের এ সকল ইলিশ আমাদের সম্পদ। এই মাছগুলো বড় হলে দেশের ইলিশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও বিক্রি করা সম্ভব। জাটকা সংরক্ষণে আমাদের এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।

  • কর্ণফুলিতে ম্যাজিস্ট্রেটের অভিযান : ২ মেট্রিকটন জাটকা জব্দ, ২ জনের অর্থদণ্ড

    কর্ণফুলিতে ম্যাজিস্ট্রেটের অভিযান : ২ মেট্রিকটন জাটকা জব্দ, ২ জনের অর্থদণ্ড

    নিজস্ব প্রতিনিধি : চট্টগ্রাম নগরীর সদরঘাট এলাকার কর্ণফুলি নদীর পারে বিশেষ অভিযান চালিয়েছে জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমান আদালত।

    বৃহস্পতিবার (২৬ নভেম্বর) সকাল ১১ টা থেকে বেলা ৩ টা পর্যন্ত চলে এ অভিযান। অভিযানের নের্তৃত্ব দেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুক।

    অভিযানে দেখা যায় টি আর ডিজনী নামক জাহাজে প্রচুর পরিমাণে জাটকা আহরিত অবস্থায় রাখা হয়। যা আহরণ, বিপনন, বাজারজাতকরণ ও সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী নিষিদ্ধ।

    পরে জাহাজটিতে তল্লাশী চালিয়ে প্রায় ২ মেট্রিক টন জাটকা জব্দ করা হয়। এসময় মেহেদী হাসান সবুজ (২৫) ও কামাল হোসেন (৪২) নামে দুজন ব্যবসায়িকে ৫ হাজার টাকা করে মোট ১০ হাজার টাকা অর্থদ- দেন ভ্রাম্যমান আদালত।

    নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুক বলেন, সরকারী নির্দেশনা অনুযায়ী নভেম্বর থেকে জুন পর্যন্ত জাটকা আহরন, বিপনন ও বাজারজাতকরণ নিষিদ্ধ। যার ফলে যারা জাটকা আহরণ করে ইলিশের স্বাভাবিক সাইজে পরিণত হতে বাধাগ্রস্থ করছে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যাবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

    তিনি আরও বলেন, যেখানে ইলিশ মাছ ধরার এখন সুযোগ রয়েছে সেক্ষেত্রে কেন অসাধুরা ইলিশ ধ্বংসে জাটকা নিধন করবে। ক্ষুদ্রতর স্বার্থ হাসিল করার জন্যে বৃহত্তর স্বার্থ নষ্ট করছে তারা। যার ফলে এ ধরনের কাজে যারা জড়িত থাকবে তাদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে।

    অভিযানে জেলা মৎস্য অফিস, কোস্ট গার্ড ও এন এস আই কর্মকর্তারা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে সহায়তা করেন।

    ২৪ ঘণ্টা/রাজীব