Tag: জিসান

  • বোয়ালখালী ফ্রেন্ডস এসোসিয়েশনের সভাপতি বেলাল-সম্পাদক জিসান

    বোয়ালখালী ফ্রেন্ডস এসোসিয়েশনের সভাপতি বেলাল-সম্পাদক জিসান

    চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার সামাজিক সংগঠন বোয়ালাখালী ফ্রেন্ডস এসোসিয়েশনের (বিএফএ) দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন গতকাল রবিবার সম্পন্ন হয়েছে।

    নির্বাচনে সভাপতি পদে মো. বেলাল হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক পদে শাহরিয়ার মুনির জিসান নির্বাচিত হয়েছেন। এছাড়া ১৫ জন সদস্যের কার্যকরী পরিষদ গঠিত হয়েছে।

    এতে সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন মোহাম্মদ বখতিয়ার উদ্দিন, সহ-সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ কায়সার আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক ইলিয়াস উদ্দিন, অর্থ সম্পাদক মোহাম্মদ গিয়াস, প্রচার সম্পাদক মো. লোকমান, পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক মো. রাশেদুল কবির, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক মো. রাশেদুজ্জামান, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক জাহেদুল ইসলাম, ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম টিপু নির্বাচিত হন।

    নব-নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক শাহরিয়ার মুনির জিসান অনূভূতি প্রকাশকালে জানান, সংগঠনকে ভালোবেসে সংখ্যাগরিষ্ট সদস্যদের মতামতকে প্রাধান্য দিয়ে সকলে মিলে একটা সুন্দর সংগঠন উপহার দেবো,যা বোয়ালখালী তথা মানুষের কল্যাণে এগিয়ে এগিয়ে যাবে।

    উল্লেখ্য, নির্বাচনের সব কার্যক্রম সামাজিক সংগঠনের বিধিমালা অনুযায়ী সম্পন্ন করে ২০১৯-২০ মেয়াদে ১৫ সদস্য বিশিষ্ট কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে জানান নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান।

  • জিসানকে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে

    জিসানকে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে

    পুলিশ সদর দপ্তর জানিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে গ্রেপ্তার হওয়া বাংলাদেশ পুলিশের তালিকাভুক্ত পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান আহমেদকে দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনা হবে।

    শুক্রবার পুলিশ সদর দপ্তরের সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি-মিডিয়া) সোহেল রানা বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

    সোহেল রানা জানান, বাংলাদেশ পুলিশ সদর দপ্তরের এনসিবি শাখার উদ্যোগে ও এনসিবি (ইন্টারপোল) দুবাইয়ের সহযোগিতায় শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এনসিবি দুবাই বৃহস্পতিবার (০৩ অক্টোবর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

    যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া শেষে জিসানকে দ্রুত বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনা হবে বলেও জানান তিনি।

    পুলিশ জানায়, দুবাই কর্তৃপক্ষ জিসানকে যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তরের প্রস্তুতি নিচ্ছে। জিসান একটি ভারতীয় পাসপোর্ট বহন করছিল। সেখানে তার নাম আছে আলী আকবর চৌধুরী।

    ২০০১ সালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যে ২৩ জন ‘শীর্ষ সন্ত্রাসীর’ তালিকা করেছিল, জিসান তাদেরই একজন। এই পলাতক আসামিকে ধরিয়ে দেওয়ার জন্য পুরস্কারও ঘোষণা করা হয়েছিল।

    রাজধানীর গুলশান, বনানী, বাড্ডা, মতিঝিলসহ বেশ কিছু অঞ্চলে জিসানের একচ্ছত্র আধিপত্য ছিল। চাঁদাবাজি ও টেন্ডারবাজির একাধিক মামলাও ছিল তার নামে।

    ২০০৩ সালের ১৪ মে ঢাকার মালিবাগে একটি হোটেলে জিসানকে গ্রেপ্তারের জন্য অভিযানে গিয়ে গুলিতে নিহত হন গোয়েন্দা পুলিশের দুই কর্মকর্তা। ওই হত্যাকাণ্ডে দেশজুড়ে আলোচনার জন্ম দেয়।

    এরপর জিসান গা ঢাকা দেন এবং ভারত হয়ে দুবাইয়ে চলে যান বলে ধারণা করা হয়। তাকে ধরতে বাংলাদেশ পুলিশের অনুরোধে রেড নোটিশ জারি করে ইন্টারপোল।

    সম্প্রতি ঢাকায় ক্যাসিনোকাণ্ডে যুবলীগ নেতা খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া এবং ঠিকাদার জিকে শামীম গ্রেপ্তার হওয়ার পর জিসানের নাম নতুন করে আলোচনায় আসে।

    গত মাসের শেষে একটি সংবাদপত্রের প্রতিবেদনে বলা হয়, শামীম ও খালেদকে রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদ করে জিসানের বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পায় বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তখনই ভারতীয় পাসপোর্ট নিয়ে নতুন নামে জিসানের দুবাইয়ে অবস্থানের বিষয়ে নিশ্চিত হন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

  • দুবাইয়ে গ্রেফতার শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান

    দুবাইয়ে গ্রেফতার শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান

    দেশের তালিকাভুক্ত পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান আহমেদকে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই শহর থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

    বুধবার (২ অক্টোবর) রাতে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

    এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন পুলিশ সদর দফতরের এআইজি (ন্যাশনাল সেন্ট্রাল ব্যুরো) মহিউল ইসলাম।

    মহিউল ইসলাম বলেন, ইন্টারপোলের মাধ্যমে জিসানকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে দুবাই কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশকে জানিয়েছে।

    এছাড়া দুবাই কর্তৃপক্ষ তাকে (জিসানকে) যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তরের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলেওজানান তিনি।

    জানা গেছে, জিসান একটি ভারতীয় পাসপোর্ট বহন করছে। সেখানে তার নাম বলা হয়েছে আলী আকবর চৌধুরী।

    উল্লেখ্য, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘোষিত দেশের গত এক দশকের শীর্ষ ২৩ সন্ত্রাসীর একজন হলো জিসান। তাকে ধরিয়ে দেওয়ার জন্য পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছিল।

    রাজধানীর গুলমান, বনানী, বাড্ডা, মতিঝিলসহ বেশ কিছু অঞ্চলে তার একচ্ছত্র আধিপত্য ছিল। ব্যবসায়ীদের কাছে চাঁদাবাজি ও টেন্ডারবাজি করতো সে। ইন্টারপোল তার নামে রেড অ্যালার্ট জারি করে রেখেছে।

    সংস্থাটির ওয়েবসাইটে জিসান সম্পর্কে বলা আছে, তার বিরুদ্ধে হত্যাকাণ্ড ঘটানো এবং বিস্ফোরক বহনের অভিযোগ আছে।

    ২০০৩ সালে মালিবাগের একটি হোটেলে দুজন ডিবি পুলিশকে হত্যার পর আলোচনায় আসে জিসান। এরপরেই গা ঢাকা দেয়। ২০০৫ সালে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানের মুখে সে দেশ ছাড়ে বলে ধারণা করা হয়।

    সূত্র জানায়, সেসময় পালিয়ে ভারতে প্রবেশ করে জিসান। এরপর নিজের নাম পরিবর্তন করে আলী আকবর চৌধুরী নামে পাসপোর্ট সংগ্রহ করে।

    সাম্প্রতিক দুর্নীতি বিরোধী অভিযানে দুই যুবলীগ নেতা জিকে শামীম ও খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়াকে আটকের পর তার (জিসানের) নাম ফের নতুন করে আলোচনায় আসে। তাদের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে বলে জানা গেছে।