Tag: ট্রাফিক পুলিশ

  • সোমবার থেকে সড়কে ফিরছে ট্রাফিক পুলিশ

    সোমবার থেকে সড়কে ফিরছে ট্রাফিক পুলিশ

    শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও দেশত্যাগের পর ভেঙে পড়েছে পুলিশের চেইন অব কমান্ড। ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে সবচেয়ে বেশি তোপের মুখে পড়েছে বাংলাদেশ পুলিশ। সারা দেশে বাহিনীটির থানা ও ট্রাফিক স্থাপনায় হামলা হয়েছে, সদস্যদের মারধর ও হত্যার ঘটনা ঘটেছে।

    এর মধ্যে পুলিশসহ সব আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সরকার বা আওয়ামী ঘেঁষা কেউ আটক হন কেউবা আত্মগোপনে চলে যান। এমন পরিস্থিতিতে ভেঙে পড়েছে পুলিশের চেইন অব কমান্ড। পুলিশ বাহিনীকে পুনর্গঠন ও সংস্কারের দাবি যখন সবখানে তখন ট্রাফিক ব্যবস্থাপনাও নিয়ন্ত্রণের বাইরে। ট্রাফিক পুলিশ শূন্য ট্রাফিক সিগন্যাল ও সড়কে যান চলাচলের শৃঙ্খলার দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছে ছাত্র-জনতা।

    গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা তথা আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকেই ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করছে ছাত্র-জনতা। সরকার পতনের পর আজ রোববার (১১ আগস্ট) সবচেয়ে বেশি যানবাহন সড়কে নেমেছে। খুলেছে সব সরকারি-বেসরকারি অফিস, কলকারখানা। তাই সকাল থেকে দিনভর সড়কে ছিল তীব্র যানজট। বেসামাল পরিস্থিতিতে রাজধানীর বেশ কয়েকটি জায়গায় পোশাকে ট্রাফিক ব্যবস্থায় ফিরতে শুরু করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন ট্রাফিক বিভাগ।

    ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, আগামীকাল সোমবার (১২ আগস্ট) সকাল থেকে ট্রাফিক বিভাগের সব পর্যায়ের কর্মকর্তাকে কর্মস্থলে যোগদানের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সংকটময় মুহূর্তে ট্রাফিক পুলিশ শূন্য নগরীতে ছাত্র প্রতিনিধি, সমন্বয়ক, সেনাবাহিনী, বিজিবি, ফায়ার সার্ভিস, বিএনসিসিসহ ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় সহযোগিতা করা সব পর্যায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে দিনভর যোগাযোগ ও সাক্ষাৎ করে সোমবার থেকে পুরোদমে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা স্বাভাবিক করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে ট্রাফিক বিভাগ।

    রোববার সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে সকাল থেকে তীব্র যানজট দেখা দেয়। অফিসগামী ও অফিস ছুটির সময়ে সে চাপ সড়কে বেসামাল পরিস্থিতি তৈরি করে। বৃষ্টির কারণে সড়কে চরম জনভোগান্তি দেখা দেয়।

    মিরপুর থেকে মতিঝিলগামী মোটরসাইকেল আরোহী আবরার হোসেন কাকরাইল মোড়ে এই প্রতিবেদককে বলেন, আড়াই ঘণ্টায় মিরপুর থেকে কাকরাইল পৌঁছাতে পেরেছি। কাজের কাজ কিছু বলে মনে হচ্ছে না। কারণ মতিঝিল পৌঁছাতেই অফিস টাইম পার।

    তিনি বলেন, এমন কোনো চেকপোস্ট বা ট্রাফিক সিগন্যাল নেই যেখানে যানজট নেই। চারদিকে গাড়ির চাপ। কিন্তু কোথাও নেই ট্রাফিক পুলিশ। ছাত্র-জনতা যে যেভাবে পারছে সড়কে শৃঙ্খলা রক্ষার চেষ্টা করছেন। সত্যিকার অর্থে বাস্তব পরিস্থিতি খুবই নাজুক সড়কে। সহসাই সড়কে ট্রাফিক পুলিশের কার্যক্রম এখন সময়ের দাবি।

    বিজয় সরণি মোড়ে সিএনজি চালক রমজান আলী বলেন, কোন দিকে যাব বুঝতে পারছি না। যাত্রী উঠিয়ে বিপাকে আছি। পথ ঘুরিয়ে বিকল্প সড়কে ওঠার উপায় নাই। ব্যাপক যানজট। সব সড়কে চাপ। বৃষ্টি পথে পথে সে ভোগান্তি নিয়ে গেছে চরমে। পল্টন মনে হচ্ছে সপ্তাহের পথ।

    এই প্রতিবেদক আগারগাঁও থেকে আড়াই ঘণ্টায় মিন্টো রোডে যান। এর ঘণ্টাখানেক পর ৩টায় রওনা দিয়ে সেগুনবাগিচা এলাকায় পৌঁছেন ৪৫ মিনিটে। অথচ এই পথ মাত্র ৩-৪ মিনিটের।

    সরেজমিনে দেখা যায়, রাজধানীর মিরপুর, আগারগাঁও, উড়োজাহাজ ক্রসিং, বিজয় সরণি সিগন্যাল, তেজগাঁও, সাতরাস্তা, মিন্টো রোড, পুরো রমনার অলিগলি, কাকরাইল, মৎস্য ভবন এলাকা, প্রেস ক্লাব, পল্টন, নাইটিঙ্গেল মোড় পর্যন্ত তীব্র যানজট, কোথাও গাড়ির চাপ স্পষ্ট। ট্রাফিক সিগনালে একাধিক স্বেচ্ছাসেবী যুবকদের দেখা গেলেও সড়ক ছিল বেসামাল।

    মিন্টো রোডের মুখে কথা হয় স্কুল পড়ুয়া আনোয়ার নামের এক কিশোর স্বেচ্ছাসেবীর সঙ্গে। সে বলে, আমাদের হাতে ওয়ারলেস সেট নেই। রাস্তায় কোথায় খারাপ কোথায় ভালো, কোথায় যানবাহন নষ্ট সেটা জানার উপায় নাই। যেখানে আছি সেখানেই লেন, সিগন্যাল চাপ সামলানোর কাজটা করছি। আপদকালীন এই চেষ্টাতেও অনেক নাগরিক সহযোগিতা করছেন না বিধায় সড়কের চাপটা বেসামাল হয়ে যাচ্ছে।

    নগরীর সড়কে এমন যখন পরিস্থিতি তখন রাজধানী তেজগাঁওয়ে চারটি ও গুলশানের তিনটি স্থানে ট্রাফিক পুলিশ কাজ শুরু করেছে।

    গুলশান ট্রাফিক বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) আব্দুল মোমেন বলেন, দেশের পরিস্থিতি সবার জানা। ট্রাফিকিং পুরোটাই ভেঙে পড়েছিল। অনেক পুলিশ সদস্য জীবনের নিরাপত্তাহীনতা থেকে পালিয়েছিলেন। তারা ফিরছেন। আমার বিভাগে শুরু থেকে ট্রাফিক সদস্যরা কাজে যোগ দিলেও নিরাপত্তার কারণে সড়কে ছিল না।

    তিনি বলেন, আইজিপি স্যারের নির্দেশে আজ গুলশানে তিনটি স্থানে পোশাকে ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা কাজ শুরু করেছেন। গুলশান-১, ২ ও কাকলী মোড়ে। এখানে ছাত্ররা আমাদের সহযোগিতা করছেন। সেনাবাহিনী ও বিজিবি সার্বক্ষণিক সহযোগিতায় টহলে রয়েছে। ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার মুনিবুর রহমান এসে এ কার্যক্রম সরেজমিনে দেখে গেছেন। কাল থেকে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব কাঁধে নিচ্ছে ট্রাফিক বিভাগ। এই কয়েকদিন ছাত্র-জনতা যেভাবে ট্রাফিকিংয়ের দায়িত্বটা সামলেছে সেজন্য সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন তিনি।

    যোগাযোগ করা হলে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ট্রাফিক) মো. মুনিবুর রহমান বলেন, অনেকে যোগ দিয়েছে। অনেক ট্রাফিক পুলিশ সদস্য কাজে যোগ দেননি। সবাইকে আসতে বলা হয়েছে। প্রত্যেকটি ট্রাফিক বিভাগকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে যাতে করে সব জনবল কর্মস্থলে যোগ দেয়। আগামীকাল থেকে পুরোদমে ট্রাফিকের কাজে অংশ নিতে বলা হয়েছে।

    তিনি বলেন, আমরা আজ থেকেই চেষ্টাটা শুরু করেছি। কাল থেকে এটা পুরোপুরি কার্যকরের চেষ্টা করা হবে। গুলশান ও তেজগাঁওয়ে আমরা শুরু করেছি। উত্তরা ও রমনায় চেষ্টা করছি আজই শুরু করার। আশা করছি আগামীকাল থেকে সড়কে পোশাকে ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা কাজে অংশ নেবেন।

    মো. মুনিবুর রহমান বলেন, আমরা ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। আজ দিনভর বিভিন্ন ট্রাফিক সিগনালে নিয়োজিত ছাত্রদের সঙ্গে আমরা সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছি।

    এর আগে রোববার (১১ আগস্ট) দুপুরে রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম বলেন, প্রায় ছয়দিন পর ঢাকায় কিছু সড়কে দায়িত্ব পালন শুরু করেছেন ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা। ধীরে ধীরে ঢাকার সব সড়কে কাজ শুরু করবেন তারা।

    আইজিপি বলেন, আমাদের ট্রাফিকে জনবলের সমস্যা নেই। এরই মধ্যে ইন্টারকন্টিনেন্টাল সিগন্যাল থেকে জাহাঙ্গীর গেট পর্যন্ত ট্রাফিক পুলিশ সদস্য কাজ শুরু করেছেন। এসব জায়গায় অনেক বেশি ট্রাফিক পুলিশ সদস্য কাজ করছে। এসব সড়কে শিক্ষার্থী, বিএনসিসি ও স্কাউটের সদস্যরাও রয়েছেন। ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে যেন শিক্ষার্থীদের কোনো ভুলভ্রান্তি না হয় সেজন্য ছাত্র সমন্বয়কদের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ আছে।

    উল্লেখ্য, চাকরিতে কোটা সংস্কার চেয়ে আন্দোলন শুরু করেছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। শুরু থেকে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা, সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের মেজাজি বক্তব্য পর ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে নজিরবিহীন দমনপীড়ন, ধরপাকড় শুরু করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। পরিস্থিতি বুঝেও শেষ সময়েও অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ এবং আরও রক্তপাতের মাধ্যমে ক্ষমতা ধরে রাখতে চেয়েছিলেন শেখ হাসিনা। পরিস্থিতি যখন একেবারেই নিয়ন্ত্রণের বাইরে তখনও মানতে চাননি হাসিনা।

    পরে পরিবারের সদস্যরা বোঝানোর পর পদত্যাগে রাজি হন। ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে পদত্যাগ করে গোপনে বোন শেখ রেহানাকে সঙ্গে নিয়ে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। কিন্তু মাঝে ঝরে যায় ছাত্র-জনতার চার শতাধিক প্রাণ। পেশিশক্তির ব্যবহার, সারা দেশে হতাহতের ঘটনায় ছাত্র-জনতার আন্দোলনের বড় ক্ষোভটা দেখা দেয় পুলিশের বিরুদ্ধে। শেখ হাসিনার পতনের পর পুলিশের অধিকাংশ কর্মকর্তা আত্মগোপনে চলে যান। ভেঙে পড়ে চেইন অব কমান্ড। মুখ থুবড়ে পড়ে পুলিশিং।

  • বিজয় দিবস উপলক্ষে সিএমপি’র ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগের নিদের্শনা

    বিজয় দিবস উপলক্ষে সিএমপি’র ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগের নিদের্শনা

    আগামী ১৬ ডিসেম্বর শনিবার মহান বিজয় দিবস যথাযথ মর্যাদা ও ভাব-গাম্ভীর্যের সাথে উদযাপনের জন্য সরকারীভাবে নগরীর চট্টগ্রাম মিউনিসিপ্যাল মডেল স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে স্থাপিত স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মত্যাগকারী বীর শহীদদের স্মরণে পুষ্পস্তবক অর্পণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। উক্ত অনুষ্ঠান সুশৃঙ্খল ও সুন্দরভাবে উদযাপনের লক্ষ্যেচট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগ কর্তৃক বিশেষ ট্রাফিক পুলিশী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় প্রণীত কতিপয় দেয়া হয়েছে।

    আজ ১৪ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার এন.এম নাসিরুদ্দিন কর্তৃক গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নির্দেশনাসমূহ জারী করা হয়।

    নির্দেশনাগুলোঅনুসরণের জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হয়েছে।

    নির্দেশনাগুলো হচ্ছে-আগামী ১৬ ডিসেম্বর শনিবার ভোর ৫টা থেকে নগরীর তিনপুল থেকে আমতল, আমতল থেকে নিউ মার্কেট ও নিউ মার্কেট থেকে আমতল রোডে সকল প্রকার যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। তিনপুল মোড় থেকে শিক্ষা অফিস (রাইফেল ক্লাব) হয়ে আমতল পর্যন্ত একমুখী চলাচল বজায় থাকবে। নিউমার্কেট, আমতল ও তিনপুল মোড়ে রোড ব্লক স্থাপন করে যানবাহনসমূহ ডাইভারশন দেয়া হবে। স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে আসা সকল গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ ও সরকারী উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাগণ ডিসি হিল-বোস ব্রাদার্স (পুলিশ প্লাজা) হয়ে এসে রাইফেল ক্লাব ও আমতল মোড় ড্রপিং জোন হিসেবে ব্যবহার করবেন এবং পরবর্তীতে প্রধান পার্কিং স্থান হিসেবে রাইফেল ক্লাব মাঠে গাড়ি পার্কিং করবেন। এছাড়াও অন্যদিক থেকে আগত গাড়িসমূহ নিজ নিজ সুবিধা অনুযায়ী নিউমার্কেট ও তিনপুল মোড়ড্রপিং জোন হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন এবং সংযুক্ত রুট ম্যাপে প্রদর্শিত পার্কিং স্থানে গাড়ি পার্ক করবেন। অনুষ্ঠানস্থলে আসা সকল গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ ও সরকারী কর্মকর্তাগণ আমতল থেকে পায়ে হেঁটে স্মৃতিসৌধে (চট্টগ্রাম মিউনিসিপ্যাল মডেল স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে) এসে পুষ্পস্তবক অর্পণপূর্বক পুনঃরায় আমতল মোড়ে গিয়ে গাড়িতে উঠে জুবলী রোড হয়ে প্রত্যাবর্তন করবেন।

    অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ প্রত্যাবর্তনকালে স্ব-স্ব গাড়ির পার্কিংস্থলে গিয়ে যানবাহন চলাচলের জন্য উম্মুক্ত সুবিধাজনক সড়ক ব্যবহার করবেন।

    মহান বিজয় দিবসের অনুষ্ঠান সুষ্ঠু, সুন্দর ও সুশৃঙ্খলভাবে উদযাপনের জন্য সিএমপি’র ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগ নগরবাসীসহ সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করেছেন।

  • পুলিশ খুনে সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে ৯ বছর পর ধরলো র‍্যাব

    পুলিশ খুনে সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে ৯ বছর পর ধরলো র‍্যাব

    চট্টগ্রাম নগর পুলিশের (সিএমপি) ট্রাফিক বিভাগের সদস্য ফরিদ উদ্দিন হত্যা মামলায় দণ্ডাদেশ প্রাপ্ত আসামি মো. মনিরকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। মনির কুমিল্লার দেবিদ্বারের ফইয়াবাড়ীর মৃত আব্দুর রশিদের ছেলে। পুলিশ সদস্য ফরিদকে ছুরিকাঘাত করে ছিনতাইকারীরা পালিয়ে যাওয়াতে মনির সহযোগিতা করেছিল।

    মঙ্গলবার (১৬ মে) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন র‌্যাব-৭এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক মো. নূরুল আবছার। তিনি বলেন, পলাতক মনিরকে সোমবার রাতে চট্টগ্রাম নগরীর হালিশহর নয়াবাজার এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।

    র‌্যাবের কোম্পানী কমান্ডার ও সিনিয়র এএসপি মো. জুনায়েদ জাহেদী বলেন, মো. মনির সিএনজি অটোরিক্সা চালকের পেশা বদলে ট্রাক চালাতো। হত্যাকাণ্ডের পর ভাসমান অবস্থা কখনো কুমিল্লা, কখনো ঢাকা ছিলো। পেশা পরিবর্তন হওয়া এবং স্থায়ীভাবে কোথাও না থাকায় এতদিন তাকে ধরা যায়নি। মামলার রায় হওয়ার পর র‌্যাব-০৭ অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. মাহবুব আলম স্যারের নির্দেশে আমরা কাজ শুরু করি। সপ্তাহখানেকের মাথায় তাকে আমরা ধরতে সক্ষম হই।

    মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, কনস্টেবল ফরিদ ২০১৪ সালের ১৩ জানুয়ারি রাতে নগরীর অক্সিজেন এলাকায় দায়িত্ব পালন শেষে আগ্রাবাদ সিএন্ডবি কলোনি এলাকার বাসায় ফিরছিলেন। ছিনতাইকারীরা তাকে ছুরিকাঘাত করে মালামাল কেড়ে নেয়। তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

    কনস্টেবল ফরিদ হত্যায় ডবলমুরিং থানার তৎকালীন উপ-পরিদর্শক (এসআই) আমিরুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। পুলিশ অভিযান চালিয়ে মোট ছয়জনকে গ্রেপ্তার করে। তাদের মধ্যে নাছির ও রাজিব নামে দুই আসামি মামলা চলাকালেই মারা যায়।

    গত ৭ মে চট্টগ্রাম ৪র্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ শরীফুল আলম ভূঞার আদালত জসিম উদ্দিন রাজু, মো. মাবুদ দুলাল ও অর্জুন দে নামের তিন ছিনতাইকারীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন। অটোরিকশা চালক মনিরকে ১০ বছরের কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

  • সিএমপি’র ট্রাফিক দক্ষিণের অভিযানে ৩৪টি গ্রাম সিএনজি ও ব্যাটারী রিক্সা আটক

    সিএমপি’র ট্রাফিক দক্ষিণের অভিযানে ৩৪টি গ্রাম সিএনজি ও ব্যাটারী রিক্সা আটক

    সড়কে নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা আনায়নের লক্ষ্যে চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগের উদ্যোগে আজ ৭ মে রোববার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত নগরীর বাকলিয়া থানাধীন নতুন ব্রীজ এলাকা, আন্দরকিল্লা, চকবাজার, টাইগারপাস ও আশপাশের মূল সড়কে অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। এসময় সড়কে অবৈধভাবে চলাচলরত মোট ৩৪টি গ্রাম সিএনজি অটোরিক্সা ও ব্যাপারী রিক্সা আটক করা হয়েছে। তন্মধ্যে অবেধ গ্রাম সিএনজি অটোরিক্সা ২১টি ও ব্যাটারী চালিত রিক্সা ১৩টি।

    আটককৃত অবৈধ থ্রি-হুইলারগুলোর বিরুদ্ধে সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ মোতাবেক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সিএমপি’র ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগ পরিচালিত অভিযানে অংশ নেন টিআই (বাকলিয়া) মোঃ মনিরুজ্জামান, টিআই (আন্দরকিল্লা) মোঃ আবদুল মুকিত, টিআই (চকবাজার) বিপ্লব পাল, টিআই (টাইগারপাস) অপূর্ব পাল ও কর্তব্যরত সার্জেন্ট-কনস্টেবলগণ।

    সিএমপি’র ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগের টিআই (প্রশাসন) অনিল বিকাশ চাকমা জানান, সড়কে চলাচলকারী ফিটনেসবিহীন গাড়ি, অবৈধ ব্যাটারী রিক্সা ও গ্রাম সিএনজি অটোরিক্সার বিরুদ্ধে সিএমপি’র ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

  • কর্ণফুলী ব্রীজ চত্ত্বরে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন ও ট্রাফিকের অভিযান

    কর্ণফুলী ব্রীজ চত্ত্বরে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন ও ট্রাফিকের অভিযান

    আসন্ন পবিত্র ঈদ-উল ফিতরকে সামনে রেখে দুর্ঘটনা রোধে সড়কে চলাচলকারী ফিটনেস ও রুট পারমিটবিহীন অবৈধ গাড়ির বিরুদ্ধে যৌথ অভিযানে নেমেছে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন ও সিএমপি’র ট্রাফিক দক্ষিণ বিভাগ।

    এরই অংশ হিসেবে আজ ১১ এপ্রিল মঙ্গলবার সকালে নগরীর বাকলিয়া থানাধীন শাহ আমানত সেতু প্রকাশ কর্ণফুলী ব্রীজ চত্ত্বরে মোবাইল কোর্ট অভিযান পরিচালনা করেন জেলা প্রশাসনের পক্ষে সিনিয়র সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শিরিন আক্তার। অভিযানে সড়কে চলাচলকারী লাইসেন্স ও ফিটনেসবিহীন গাড়ি চালানোর অপরাধে সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ মোতাবেক ৪টি বাস ও ১টি সিএনজি অটোরিক্সাসহ মোট ৫টি মামলায় ১৭ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

    মেট্টোপলিটন পুলিশ ও বিআরটিএ’র প্রতিনিধি অভিযানে সহযোগিতা করেন। এছাড়া একই এলাকায় চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগ কর্তৃক পরিচালিত অভিযানে ৭টি ম্যাক্সিমা ও ২টি ব্যাটারী রিক্সা আটকসহ ৬টি গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা রুজু করা হয়।

    জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শিরিন আক্তার জানান, প্রতি বছর পবিত্র ঈদের আগে ফিটনেস ও লাইসেন্সবিহীন বেশ কিছু গাড়ি রাস্তায় নামার কারণে মারাত্বক দুর্ঘটনার ঝুঁকি থাকে। সড়ক দুর্ঘটনা রোধে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান স্যারের নির্দেশে ফিটনেস ও লাইসেন্সবিহীন সকল প্রকার যানবাহনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। অভিযান অব্যাহত থাকবে।

    এদিকে সড়কে নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা আনায়নের লক্ষ্যে চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগের উদ্যোগে উপ-পুলিশ কমিশনার এন.এম নাসিরুদ্দিনের নেতৃত্বে আজ ১১ এপ্রিল মঙ্গলবার কর্ণফুলী ব্রীজ এলাকা, তুলাতলী মোড় ও আশপাশের মূল সড়কে অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। এসময় সড়কে অবৈধভাবে চলাচলরত ৭টি ম্যাক্সিমা ও ২টি ব্যাটারী রিক্সা আটক করে সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ মোতাবেক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। একইসাথে বিভিন্ন অপরাধে ৬টি গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা রুজু করা হয়।

    অভিযানে অন্যান্যের মধ্যে অংশ নেন টিআই (প্রশাসন) অনিল বিকাশ চাকমা, টিআই (বাকলিয়া) মোঃ মনিরুজ্জামান, সার্জেন্ট কৌশিক চাকমা জয়, সার্জেন্ট জসিম উদ্দিন ও দায়িত্বরত কনস্টেবলগণ।

    সিএমপি’র ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার এন.এম নাসিরুদ্দিন জানান, সড়কে চলাচলকারী ফিটনেসবিহীন গাড়ি, অবৈধ ব্যাটারী রিক্সা ও গ্রাম সিএনজি’র বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে।

  • সিএমপি’র ট্রাফিক দক্ষিণের অভিযানে ১৫টি গাড়ি আটক

    সিএমপি’র ট্রাফিক দক্ষিণের অভিযানে ১৫টি গাড়ি আটক

    সড়কে নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা আনায়নের লক্ষ্যে চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগের উদ্যোগে আজ ১ এপ্রিল শনিবার নগরীর বাকলিয়া থানাধীন তুলাতলী মোড় ও আশপাশের মূল সড়কে অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।

    এসময় সড়কে অবৈধভাবে চলাচলরত ৯টি ব্যাটারী রিক্সা, ফিটনেসবিহীন ১টি ট্রাক, ১টি বাস, ১টি হিউম্যান হলার ও টমটমসহ সহ মোট ১৫টি গাড়ি আটক করে সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ মোতাবেক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।

    সিএমপি’র ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার এন.এম নাসিরুদ্দিনের নির্দেশনায় পরিচালিত অভিযানে অংশ নেন টিআই (বাকলিয়া) মোঃ মনিরুজ্জামান, সার্জেন্ট সিরাজুল ইসলাম, সার্জেন্ট ওয়াসিম আরাফাত, সার্জেন্ট নবীর হোসেন, সার্জেন্ট কিংকর দেবনাথ ও দায়িত্বরত কনস্টেবলগণ।

    টিআই (বাকলিয়া) মোঃ মনিরুজ্জামান জানান, সড়কে চলাচলকারী ফিটনেসবিহীন গাড়ি, অবৈধ ব্যাটারী রিক্সা ও গ্রাম সিএনজি’র বিরুদ্ধে সিএমপি’র ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

  • মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে সিএমপি’র ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগের নির্দেশনা

    মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে সিএমপি’র ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগের নির্দেশনা

    আগামী ২৬ মার্চ রোববার মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস-২০২৩ যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের সাথে উদযাপনের লক্ষ্যে চট্টগ্রাম নগরীর মিউনিসিপ্যাল মডেল স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে স্থাপিত শহীদ মিনারে মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মত্যাগকারী বীর শহীদদের স্মরণে পুস্পস্তবক অর্পণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

    উক্ত অনুষ্ঠান সুন্দর ও সুশৃঙ্খলভাবে উদযাপনের লক্ষ্যে সিএমপি’র ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগ কর্তৃক বিশেষ ট্রাফিক পুলিশী ব্যবস্থা গ্রহণের লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

    আজ ২৪ মার্চ শুক্রবার রাতে গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার এনএম নাসিরুদ্দিন।

    নির্দেশনাগুলো হচ্ছে– আগামী ২৬ মার্চ রোববার ভোর ৫টা থেকে নগরীর তিনপুলের মাথা হয়ে আমতল, আমতল থেকে নিউ মার্কেট ও নিউ মার্কেট থেকে আমতল রোডে সকল প্রকার যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। তিনপুলের মোড় থেকে শিক্ষা অফিস (রাইফেল ক্লাব) হয়ে আমতল পর্যন্ত একমুখী চলাচল বজায় থাকবে। নিউমার্কেট, আমতল ও তিনপুলের মোড়ে রোড ব্লক স্থাপন করে যানবাহনসমূহ ডাইভারশন দেওয়া হবে। স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে আসা সকল গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ ও সরকারী উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাগণ ডিসি হিল-বোস ব্রাদার্স (পুলিশ প্লাজা) হয়ে এসে রাইফেল ক্লাব ও আমতল মোড় ড্রপিং জোন হিসেবে ব্যবহার করবেন এবং পরবর্তীতে প্রধান পার্কিং স্থান হিসেবে রাইফেল ক্লাব মাঠে গাড়ি পার্কিং করবেন।

    এছাড়াও অন্যদিক থেকে আগত গাড়িসমূহ নিজ নিজ সুবিধা অনুযায়ী নিউমার্কেট ও তিনপুলের মোড় ড্রপিং জোন হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন ও সংযুক্ত রুট ম্যাপে প্রদর্শিত পার্কিং স্থানে গাড়ি পার্ক করবেন।

    অনুষ্ঠানস্থলে আসা সকল গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ ও সরকারী কর্মকর্তাগণ আমতল থেকে পায়ে হেঁটে স্মৃতিসৌধে (চট্টগ্রাম মিউনিসিপ্যাল মডেল স্কুল এন্ড কলেজ) এসে পুষ্পস্তবক অর্পণপূর্বক পুন:রায় আমতল মোড়ে গিয়ে গাড়িতে উঠে জুবলী রোড হয়ে প্রত্যাবর্তন করবেন।

    অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ প্রত্যাবর্তনকালে স্ব-স্ব গাড়ির পার্কিংস্থলে গিয়ে যানবাহন চলাচলের জন্য উম্মুক্ত সুবিধাজনক সড়ক ব্যবহার করবেন।

    মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসেরর শ্রদ্ধাঞ্জলি অনুষ্ঠান সুষ্ঠু, সুন্দর ও সুশৃঙ্খলভাবে উদযাপনের লক্ষ্যে নগরবাসীসহ সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা প্রত্যাশা করেছেন ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগ।

  • কাজির দেউরী পুলিশ বক্সে ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের সাথে ডিসি’র ইফতার

    কাজির দেউরী পুলিশ বক্সে ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের সাথে ডিসি’র ইফতার

    পবিত্র মাহে রমজানের প্রথম দিন আজ শুক্রবার (২৪ মার্চ) সন্ধ্যায় নগরীর কাজির দেউরী ট্রাফিক পুলিশ বক্সে বসে সেখানে দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশ সার্জেন্ট ও সদস্যদের সাথে ইফতার করেছেন চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার এন.এম নাসিরুদ্দিন।

    এসময় ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগের টিআই (প্রশাসন) অনিল বিকাশ চাকমা ও টিআই আবদুল মুকিতসহ ট্রাফিক পুলিশের সদস্যরা এসময় উপস্থিত ছিলেন।

  • সিএমপির ট্রাফিক দক্ষিণের মাসিক সভায় টিআই-সার্জেন্টরা পুরস্কৃত

    সিএমপির ট্রাফিক দক্ষিণের মাসিক সভায় টিআই-সার্জেন্টরা পুরস্কৃত

    চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) ট্রাফিক দক্ষিণ বিভাগে মাসিক ট্রাফিক পর্যালোচনা সভা আজ ১৯ মার্চ রোববার সন্ধ্যায় নগরীর আইস ফ্যাক্টরী রোডস্থ কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়।

    ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) এন.এম নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও টিআই (প্রশাসন) অনিল বিকাশ চাকমার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় বিগতস ডিসেম্বর/২২, জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি/২৩ মাসের বেস্ট টিআই ও সার্জেন্টগণদের কর্মদক্ষতার ভিত্তিতে বেস্ট এ্যাওয়ার্ড হিসেবে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।

    একইসাথে সদ্য যোগদানকৃত টিআই (আন্দরকিল্লা) আব্দুল মুকিতকে ফুলের শুভেচ্ছা ও বদলিকৃত টিআই (বাকলিয়া) মাবিয়ান মিঞাকে ফুলের শুভেচ্ছা সম্মাননা স্মারক প্রদান করেন উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক- দক্ষিণ)।

    ডিসেম্বর মাসে বেস্ট টিআই-সার্জেন্ট হিসাবে পুরস্কৃত হন টিআই (বাকলিয়া) আবদুল মুকিত, সার্জেন্ট সুখেন চন্দ্র দে, সার্জেন্ট মোস্তাফিজুর রহমান, সার্জেন্ট মোঃ নাজমুল হোসেন ও সার্জেন্ট মোজাম্মেল হোসেন।

    জানুয়ারি মাসে বেস্ট টিআই-সার্জেন্ট হিসাবে পুরস্কৃত হন টিআই (টাইগারপাস) অপূর্ব কুমার পাল, সার্জেন্ট মোঃ নাজমুল হোসেন, সার্জেন্ট সুমন উদ্দিন, সার্জেন্ট এসএম শরফুদ্দিন আহমেদ ও সার্জেন্ট জাবেদ মিয়া এবং ফেব্রুয়ারি মাসে বেস্ট টিআই-সার্জেন্ট হিসাবে পুরস্কৃত হন টিআই (চকবাজার) মোঃ মনিরুজ্জামান, সার্জেন্ট শাহেদুল হক শাহেদ, সার্জেন্ট মোস্তাফিজুর রহমান, সার্জেন্ট মোঃ নাজমুল হোসেন ও সার্জেন্ট ওয়াসিম আরাফাত।

    সভায় বাংলাদেশ পুলিশের মহাপুলিশ পরিদর্শকের (আইজিপি) চট্টগ্রাম আগমন ও আসন্ন পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে যানজট নিরসন ও ট্রাফিক শৃঙ্খলা রক্ষার্থে কর্মপরিকল্পনাসহ ট্রাফিক দক্ষিণ বিভাগে কর্মরত সকল টিআই, সার্জেন্ট, টিএসআইদের গুরুত্বপূর্ণ দিক নির্দেশনা প্রদান করেন ডিসি (ট্রাফিক-দক্ষিণ) এন.এম নাসিরুদ্দিন।তিনি পবিত্র মাহে রমজানে সকলকে সর্বোচ্চ ধৈর্য্য ও পেশাদারিত্ব বজায় রেখে আন্তরিকতার সাথে নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের উপর গুরুত্বারোপ।

    এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক-দক্ষিণ) মোঃ রইছ উদ্দিনসহ অন্যান্য টিআই ও পুরস্কারপ্রাপ্ত সার্জেন্টগন।

  • রমজান উপলক্ষে ট্রাফিক দক্ষিণের গুরুত্বপূর্ণ নিদের্শনা

    রমজান উপলক্ষে ট্রাফিক দক্ষিণের গুরুত্বপূর্ণ নিদের্শনা

    আসন্ন পবিত্র মাহে রমজান ও পবিত্র ঈদ-উল ফিতর উপলক্ষে যানজট নিরসন সংক্রান্ত বিষয়ে মার্কেট-শপিংমল ব্যবসায়ী সমিতির নেতৃবৃন্দ, পরিবহণ মালিক-শ্রমিক সমিতি ও হকার্স নেতৃবৃন্দের সাথে চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগের এক মতবিনিময় সভা আজ ১৮ মার্চ শনিবার ট্রাফিক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে উপ-পুলিশ কমিশনার এন.এম নাসিরুদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।

    সভার সভাপতি ও উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক-দক্ষিণ) সকল নেতৃবৃন্দের বক্তব্য শুনে আসন্ন রমজান মাসে শপিং মল ও মার্কেট কেন্দ্রিক যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রাখা ও যানজট নিরসনসহ ক্রেতা সাধারণ যাতে নির্বিঘেœ ঈদের কেনাকাটা করতে পারে সে বিষয়ে সময়োপযোগী দিক নির্দেশনা প্রদান করেন। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।

    মতবিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার মোঃ রইছ উদ্দিন, টিআই (প্রশাসন) অনিল বিকাশ চাকমা, টিআই (বাকলিয়া) মোঃ মাবিয়ান মিয়া, টিআই (নিউমার্কেট) মোঃ জিয়াউল হাসান, টিআই (সদরঘাট) মোঃ জহুরুল ইসলাম সরকার, টিআই (চকবাজার) মোঃ মনিরুজ্জামান, টিআই (আন্দরকিল্লা) বিপ্লব পাল, টিআই (টাইগারপাস) অপূর্ব পাল ও নগরীর ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগের অধীন বিভিন্ন মার্কেট, শপিংমল ব্যবসায়ী সমিতির নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন পরিবহন মালিক-শ্রমিক নেতৃবৃন্দ, হকার্স ও হোটেল মালিক-শ্রমিক সমিতির নেতৃবৃন্দ।

    আসন্ন পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে যানজট নিরসন ও সুষ্ঠু ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে সিএমপি’র ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার এন.এম নাসিরুদ্দিন গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা প্রদান করেন।

    নির্দেশনাগুলো হচ্ছে- নিউ মার্কেট, টেরীবাজার, বক্সির হাট, রেয়াজউদ্দির বাজারসহ বড়-ছোট সকল মার্কেট ও শপিংমল কেন্দ্রিক যানজট নিরসনের লক্ষ্যে রাস্তা ও মার্কেটের সামনে পার্কিং করা যাবেনা। মেইন রোড কেন্দ্রিক মার্কেট সমূহের সম্মুখ রাস্তার প্রবেশ পথ নিজস্ব জনবল দিয়ে পরিস্কার রাখা ও আগত যানবাহনে শৃঙ্খলা রক্ষা করতে হবে। রিক্সা-সিএনজি অটোরিক্সা ও হকার মুক্ত রাখার ব্যবস্থা করতে হবে। রাস্তা দখল করে দাঁড়ানো কিংবা ডাবল লাইনে পার্ককৃত যানবাহন অপসারণ করা হবে। সকল গুরুত্বপূর্ণ ফুটপাতে পথচারীদের চলাচল স্বাভাবিক রাখতে ভাসমান দোকান-পাট অপসারণ করা হবে। দিনের বেলায় ভারী যানবাহন রাস্তার পাশে রেখে দোকান বা মার্কেটের মালামাল লোড-আনলোড থেকে বিরত থাকতে হবে। জনগুরুত্বপূর্ণ সড়কের পাশে গড়ে উঠা অবৈধ দোকান-পাট অপসার করতে হবে। সড়কের মূল পয়েন্টে যত্রতত্র গাড়ি থামিয়ে যাত্রী উঠা-নামা থেকে বিরত থাকতে হবে। আমতল ও নিউমার্কেট থেকে চলাচলকারী অটো টেম্পু, বাস ও মিনিবাস সমূহের সুশৃঙ্খল চলাচল নিশ্চিত করতে হবে এবং এ এলাকা ভাসমান হকারমুক্ত রাখা হবে।

    শাহ আমানত মার্কেট সংলগ্ন আমতল মোড় ও আশপাশের এলাকা সমূহে যান চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টিকারী রিক্সা, সিএনজি অটো রিক্সা, ভ্যান, ঠেলাগাড়ি ও মোটর সাইকেল দাঁড়ানো যাবে না। স্টেশন রোডে রেয়াজউদ্দিন বাজার ও গোলাম রসুল মার্কেটের প্রবেশ মুখে সব্জি, ফলমূল ও অন্যান্য পণ্যদ্রব্য সকাল ৮টার মধ্যে লোড-আনলোড করতে হবে।

    ব্যবসায়ী সমিতি কর্তৃক রাস্তার পাশে অবৈধ দোকান-পাট উচ্ছেদপূর্বক ফুটপাত ও সড়কে নিরবচ্ছিন্ন চলাচল নিশ্চিত করতে হবে। যানবাহন চলাচলের সকল রাস্তায় সংশ্লিষ্ট সমিতির নিজস্ব লোকবল দিয়ে হকারমুক্ত রাখতে হবে। স্টেশন রোডস্থ ফুটওভার ব্রীজের পাশের রেলওয়ের খািল জায়গায় গাড়ি পাকিংয়ের জন্য রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারে।

    উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) এন.এম নাসিরুদ্দিন বলেন, মার্কেট কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অবশ্যই বিকল্প পার্কিং এর ব্যবস্থা রাখা ও নিজস্ব পার্কিং প্লেস পূর্ণ হলে তা ডিসপ্লে করতে হবে। রাস্তার উপর কোন গাড়ি পার্কিং করা যাবে না। পবিত্র রমজান মাসে ট্রাফিক পুলিশকে যানজট নিরসনে সহায়তা করার জন্য মার্কেট কমিটি কর্তৃক পর্যাপ্ত নিরাপত্তা কর্মী ও ভলান্টিয়ারদের জ্যাকেটসহ নির্দিষ্ট পোশাককের ব্যবস্থা করতে হবে। ট্রাফিক বিভাগের সাথে সমন্বয় ও যোগাযোগ করার জন্য মার্কেট কর্তৃপক্ষের ফোকাল প্রতিনিধি নির্ধারণ করতে হবে। যেসব মার্কেটের পার্কিং স্থান ব্যবহৃত হয় না সে সকল পার্কিং স্থান খুলে দেওয়া নিশ্চিত করতে হবে এবং মার্কেটের সম্মুখ রাস্তা বা প্রবেশপথ নিজস্ব জনবল ধারা পরিষ্কার রাখাসহ আগত যানবাহনের শৃঙ্খলা বজায় রাখতে হবে।

  • রমজান উপলক্ষে ব্যবসায়ীদের সাথে সিএমপি’র ট্রাফিক-উত্তরের মতবিনিময়

    রমজান উপলক্ষে ব্যবসায়ীদের সাথে সিএমপি’র ট্রাফিক-উত্তরের মতবিনিময়

    আসন্ন পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে মার্কেট-শপিংমল মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দের সাথে চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) ট্রাফিক-উত্তর বিভাগের এক মতবিনিময় সভা আজ ১৬ মার্চ বৃহস্পতিবার বিকেলে ট্রাফিক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে উপ-পুলিশ কমিশনার মোঃ জয়নুল আবেদীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।

    উক্ত সভায়সভাপতির বক্তব্যে পবিত্র রমজান মাসে শপিং মল ও মার্কেট কেন্দ্রিক যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রাখার স্বার্থে নেতৃবৃন্দের সাথে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনাসহ সময়োপযোগী দিক নির্দেশনা প্রদান করেন উপ-পুলিশ কমিশনার।

    মতবিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ট্রাফিক-উত্তর বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ কাজী হুমায়ন রশীদ, সহকারী পুলিশ কমিশনার আসিফ মাহমুদ গালিব, টিআই (খুলশী) সালাউদ্দিন মামুন, টিআই (প্রবর্তক) বিপুল পাল ও নগরীর ট্রাফিক-উত্তর বিভাগের অধীন বিভিন্ন শপিংমল মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ ও প্রতিনিধিগণ।

    আসন্ন পবিত্র রমজানে সুষ্ঠু ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে সিএমপি’র ট্রাফিক-উত্তর বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মোঃ জয়নুল আবেদীন গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা প্রদান করেন। নির্দেশনাগুলো হচ্ছে-মার্কেট কেন্দ্রিক যানজট নিরসনের জন্য রাস্তা ও মার্কেটের সামনে পার্কিং করা যাবেনা। মার্কেট কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অবশ্যই বিকল্প পার্কিং এর ব্যবস্থা রাখা ও নিজস্ব পার্কিং প্লেস পূর্ণ হলে তা ডিসপ্লে করতে হবে। রাস্তার উপর কোন গাড়ি পার্কিং করা যাবে না। পবিত্র রমজান মাসে ট্রাফিক পুলিশকে যানজট নিরসনে সহায়তা করার জন্য মার্কেট কমিটি কর্তৃক পর্যাপ্ত নিরাপত্তা কর্মী ও ভলান্টিয়ারদের জ্যাকেটসহ নির্দিষ্ট পোশাককের ব্যবস্থা করতে হবে। ট্রাাফিক বিভাগ কর্তৃক নির্দেশিত রোড ডাইভারসন ব্যবস্থাপনায় মার্কেট সমিতি কর্তৃক প্রয়োজনীয় সহায়তা করতে হবে। ট্রাফিক বিভাগের সাথে সমন্বয় ও যোগাযোগ করার জন্য মার্কেট কর্তৃপক্ষের ফোকাল প্রতিনিধি নির্ধারণ করতে হবে। যেসব মার্কেটের পার্কিং স্থান ব্যবহৃত হয় না সে সকল পার্কিং স্থান খুলে দেওয়া নিশ্চিত করতে হবে এবং মার্কেটের সম্মুখ রাস্তা বা প্রবেশপথ নিজস্ব জনবল ধারা পরিষ্কার রাখাসহ আগত যানবাহনের শৃঙ্খলা বজায় রাখতে হবে।

  • নিউমার্কেট মোড়ে রুটপারমিটবিহীন গাড়ির বিরুদ্ধে সিএমপি’র অভিযান

    নিউমার্কেট মোড়ে রুটপারমিটবিহীন গাড়ির বিরুদ্ধে সিএমপি’র অভিযান

    সড়ক নিরাপত্তা, সড়কে শৃঙ্খলা ও ট্রাফিক নিয়মাবলী বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গত ২ মার্চ বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়েছে ট্রাফিক পক্ষ-২০২৩। এরই অংশ হিসেবে চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগের উদ্যোগে টানা কর্মসূচীর ১০ম দিন আজ রোববার (১২ মার্চ) বিকেলে নগরীর নিউমার্কেট মোড়ে রুট পারমিটিবিহীন বিভিন্ন গাড়ির বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।

    সিএমপি’র ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার এন.এম নাসিরুদ্দিনের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। একইসাথে ট্রাফিক সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনাসহ এই কার্যক্রম সফল করার লক্ষ্যে যাত্রী, চালক ও পথচারীদের মাঝে লিফলেট বিতরণ ও মাইকিংয়ের মাধ্যমে ট্রাফিক সচেতনতা বিষয়ে প্রচার-প্রচারণা চালানো হয়।

    ডিসি-ট্রাফিক (দক্ষিণ) এন.এম নাসিরুদ্দিন বলেন, অভিযান চলাকালে সড়কে অবৈধভাবে চলাচলরত রুট পারমিটিবিহীন বিভিন্ন গাড়ির রুট পারমিট চেক করা হয়। যেসব গাড়ির রুট পারমিটের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে কিংবা এক রুটের গাড়ি অন্য রুটে চলাচল করছে সে গাড়িগুলোর বিরুদ্ধে সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ মোতাবেক আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।

    অভিযানে অন্যান্যের মধ্যে অংশ নেন ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার) রইছ উদ্দিন, টিআই (প্রশাসন) অনিল বিকাশ চাকমা, টিআই (কোতোয়ালী) জিয়াউল হাসান, সার্জেন্ট নাঈমুল ইসলাম, সার্জেন্ট মেহেদী মিরন, এটিএসআই আবদুল আহাদসহ বিএনসিসি ও স্কাউটস্ দল।