Tag: ডব্লিউএফপি

  • শান্তিতে নোবেল পেল বিশ্ব খাদ্য সংস্থা

    শান্তিতে নোবেল পেল বিশ্ব খাদ্য সংস্থা

    চলতি বছর শান্তিতে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হয়েছে জাতিসংঘের খাদ্য বিষয়ক সংস্থা ‘ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রাম’ (ডব্লিউএফপি)।

    চলমান করোনা মহামারির কারণে শুক্রবার (৯ অক্টোবর) নরওয়ের অসলো থেকে নরওয়ের নোবেল কমিটি ভার্চুয়ালি এ পুরস্কারের জন্য ডব্লিউএফপির নাম ঘোষণা করে।

    ক্ষুধা মোকাবিলা, সংঘাত কবলিত এলাকায় শান্তি প্রতিষ্ঠা, সংঘাত এবং যুদ্ধে ক্ষুধাকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা থেকে বিরত রাখতে অসামান্য অবদান রাখায় সংস্থাটিকে ২০২০ সালের শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দেয়া হলো।

    নোবেল কমিটি জানায়, ক্ষুধা মোকাবিলায় এবং খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে বৈশ্বিক সবচেয়ে বৃহৎ মানবিক প্রতিষ্ঠান ডব্লিউএফপি। ২০১৯ সালে ৮৮টি দেশে এ সংস্থা ১০ কোটি মানুষকে খাদ্য সহায়তা দিয়েছে।

    করোনা ভাইরাসের কারণে বৈশ্বিক ক্ষুধা পরিস্থিতি আরো তীব্র হয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী বিশ্ব খাদ্য সংস্থা অভূতপূর্ব সক্ষমতা দেখিয়েছে বলেও জানায় নোবেল কমিটি।

    ২৪ ঘণ্টা/রিহাম

  • অনাহারে মারা যেতে পারে তিন কোটি মানুষ:বিশ্ব খাদ্য সংস্থা

    অনাহারে মারা যেতে পারে তিন কোটি মানুষ:বিশ্ব খাদ্য সংস্থা

    করোনাভাইরাসের কারণে থমকে যাওয়া বিশ্বব্যবস্থায় গরিব মানুষদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন বিশ্ব খাদ্য সংস্থার (ডব্লিউএফপি) প্রধান ডেভিড বেসলে।

    বুধবার কানাডাভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গ্লোব অ্যান্ড মেইলকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, জাতিসংঘ তহবিল গঠন না করলে ভয়াবহ পরিণতি হতে পারে। তার আশঙ্কা, দরিদ্রদের মুখে খাবার তুলে দেওয়ার ব্যবস্থা করা না গেলে অন্তত তিন কোটি মানুষ অনাহারে মারা যেতে পারে।

    বেসলে জানান, বিভিন্ন দেশের সরকারের আর্থিক সহায়তায় বিশ্বে অন্তত একশ মিলিয়ন মানুষের মুখে খাবার তুলে দেয় ডব্লিউএফপি। তার মধ্যে অন্তত ৩০ মিলিয়ন (৩ কোটি) মানুষ খাবার না পেলে অনাহারে মারা যাওয়ার ঝুঁকিতে আছে। জীবন বাঁচাতে হলে তাদের মুখে খাবার তুলে দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।

    করোনাভাইরাসের কারণে সারা বিশ্বের অর্থনীতি থমকে গেছে। ডেভিড বেসলে মনে করেন, এ ধরনের পরিস্থিতিতে বিভিন্ন দেশ ডব্লিউএফপি’কে অর্থ সহায়তা বন্ধ করে দিতে পারে। আর এতে বিপর্যয় আরও বেড়ে যাবে।

    তিনি শঙ্কা প্রকাশ করে বলেছেন, যদি ‘আমরা অর্থায়ন বন্ধের কবলে পড়ি … সর্বনিম্ন ৩০ মিলিয়ন মানুষ মারা যাবে। তিন মাসের বেশি সময় ধরে দিনে তিন লাখ মানুষের মৃত্যু হবে। সে কারণেই করোনাভাইরাস মোকাবিলায় গৃহীত পরিকল্পনার সঙ্গে অর্থনীতির বিষয়টি বিবেচনা করার কথাও বলেছেন তিনি।