Tag: ডিজি

  • রেলের নতুন ডিজি ধীরেন্দ্র নাথ

    রেলের নতুন ডিজি ধীরেন্দ্র নাথ

    বাংলাদেশ রেলওয়ের নতুন মহাপরিচালক (ডিজি) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ধীরেন্দ্র নাথ মজুমদার।

    সোমবার (১ ফেব্রুয়ারি) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে রেলপথ মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত এক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

    এর আগে ধীরেন্দ্র নাথ মজুমদার বাংলাদেশ রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অবকাঠামো) পদে নিয়োজিত ছিলেন। আজ থেকেই তিনি বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক হিসেবে যোগদান করেছেন বলে জানা গেছে।

    উল্লেখ্য, এর আগে রেলের মহাপরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন মো. শামসুজ্জামান। তিনি অবসরে যান ৩১ জানুয়ারি রবিবার।

  • অনেকেই টাকার জোরে রাতারাতি সম্পাদক হয়েছেন-পিআইবি ডিজি জাফর ওয়াজেদ

    অনেকেই টাকার জোরে রাতারাতি সম্পাদক হয়েছেন-পিআইবি ডিজি জাফর ওয়াজেদ

    ২৪ ঘণ্টা, গণমাধ্যম ডেস্ক : প্রেস ইন্সটিটিউট বাংলাদেশ-পিআইবির মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ বলেছেন, টাকা থাকলেই সম্পাদক হওয়া যায় না। সম্পাদক হতে যোগ্যতা লাগে।

    অনেকেই টাকার জোরে রাতারাতি সম্পাদক হয়েছেন, যারা সম্পাদক হয়েছেন তাদের বেশির ভাগই যোগ্যতা নেই। উনারা নিজেদের সুবিধার জন্য সংবাদপত্রকে ব্যবহার করছেন।

    আজ রবিবার (১৮ অক্টোবর) সকালে রংপুর প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে প্রেস ইন্সটিটিউট বাংলাদেশ-পিআইবির তিন দিনব্যাপী অনুসন্ধানমূলক রিপোর্টিং বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

    রংপুরে বিভিন্ন প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক ও অনলাইন মিডিয়াতে কর্মরত সাংবাদিকদের নিয়ে এ প্রশিক্ষণের আয়োজন করেছে প্রেস ইন্সটিটিউট বাংলাদেশ-পিআইবি।

    প্রথম দিনে অনুসন্ধানী রিপোর্টিংয়ের সমস্যা, সম্ভাবনা, করণীয়, অনুসরণীয় বিষয়সহ বিভিন্ন দিক নিয়ে তথ্যমূলক আলোচনা করেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক প্রদীপ কুমার পান্ডে।

    প্রশিক্ষণের আনুষ্ঠানিকতা পর্বে স্বাগত বক্তব্য রাখেন রংপুর প্রেস ক্লাবের সভাপতি রশীদ বাবু, সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রফিক সরকার।

    প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠানে সভা প্রধান হিসেবে পিআইবি মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ বলেন, বাংলাদেশ ছাড়া পৃথিবীর কোনো দেশে সরকারিভাবে সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণ দেয়া হয় না। পিআইবি দেশের সবখানে প্রশিক্ষিত ও দক্ষ সাংবাদিক গড়ার ক্ষেত্রে সহায়ক হিসেবে কাজ করছে।

    তিনি বলেন, পত্রিকা বা মিডিয়া যত বেশি অনুসন্ধানী রিপোর্টিং করতে পারবে, তাদের ততবেশি পাঠক সৃষ্টি হবে। অজানা তথ্য যা কেউ প্রকাশ করতে চায় না, সেই রহস্যের গভীরে ঢুকে অনুসন্ধান করে তথ্য উন্মোচন করা যায়- এমন অনুসন্ধানমূলক রিপোর্ট করতে হবে।

    সরকার সাংবাদিকদের জীবনমানের উন্নয়নের সঙ্গে পেশাগত উন্নয়ন ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে বলেও মন্তব্য করে তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে প্রয়াত সাংবাদিক খন্দকার গোলাম মোস্তফা বাটুল সম্পাদিত রংপুর অঞ্চল থেকে প্রকাশিত সাপ্তাহিক রণাঙ্গন পত্রিকার অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের ভূয়সী প্রশংসা করেন।

    তিনি বলেন, ডিসেম্বরে বাঙলা মুক্ত এ শিরোনামে প্রকাশিত রণাঙ্গনের ওই সংবাদ ছিল অনুসন্ধানী; যা অন্য কেউ করতে পারেনি। এ সংবাদ মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়া বাঙালিদের মনে সাহস ও অনুপ্রেরণা জুগিয়েছিল।

    ২৪ ঘণ্টা/রাজীব

  • স্বাস্থ্য অধিদফতরের ডিজি আবুল কালাম আজাদের পদত্যাগ

    স্বাস্থ্য অধিদফতরের ডিজি আবুল কালাম আজাদের পদত্যাগ

    পদত্যাগ করলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ।

    মঙ্গলবার (২১ জুলাই) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে গিয়ে জনপ্রশাসন সচিবের কাছে নিজের পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি।

    অধ্যাপক ডা. দ্বীন মোহাম্মদ নুরুল হক অবসরে যাওয়ার পর স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছিলেন অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ।

    স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালকের দায়িত্ব পাওয়ার পর তার মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে তাকে আবার দুই বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়া হয়।

    বর্তমান স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক নিজে উদ্যোগী হয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে এ নিয়োগ দেন। কিন্তু চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়ার পরই তার বিরুদ্ধে চরম দায়িত্ব ও কর্তব্যে অবহেলা শৈথিল্য, পক্ষপাত এবং নানা রকম দুর্নীতির অভিযোগ উত্থাপিত হয়।

    বিশেষ করে করোনা সংক্রমণের শুরুর পর থেকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের সীমাহীন দায়িত্বহীনতা স্পষ্ট হতে থাকে। এর মধ্যেই স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক পরিবর্তনের প্রক্রিয়া গ্রহণ করেছিল। কিন্তু একের পর এক ব্যর্থতা দুর্নীতির অভিযোগ এবং নানা রকম অপকর্মের দায়ভার মাথায় নিয়ে শেষ পর্যন্ত পদত্যাগ করলেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক।

    গত বুধবার (১৫ জুলাই) রিজেন্ট হাসপাতালের সঙ্গে চুক্তি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ নিজ বক্তব্যের ব্যাখ্যা দেন। সচিবালয়ে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব আবদুল মান্নানের কাছে লিখিত ব্যাখ্যা জমা দিন তিনি।

    লিখিত ব্যাখ্যায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, রিজেন্ট হাসপাতালের সঙ্গে চুক্তি করা হয়েছিল সাবেক স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব আসাদুল ইসলামের মৌখিক নির্দেশে।

    স্বাস্থ্য সচিব বলেন, মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল রিজেন্টের সঙ্গে চুক্তির লিখিত আদেশ এ ব্যাখ্যার সঙ্গে সংযুক্ত রয়েছে কিনা। তিনি জানান, সেই চুক্তি করা হয়েছিল সাবেক স্বাস্থ্য সচিব আসাদুল ইসলামের মৌখিক নির্দেশে। যিনি বর্তমানে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

    আবদুল মান্নান আরও উল্লেখ করেন, সব বিস্তারিত জানার জন্যই আমরা তার কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছিলাম।

    রিজেন্ট হাসপাতালের প্রতারণার বিভন্ন বিষয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানান, মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষে নির্দেশেই অধিদফতর রিজেন্টের সঙ্গে চুক্তি করে। যা বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলে মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়।

    এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ১২ জুলাই স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদের কাছে ব্যাখ্যা দাবি করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব শারমিন আকতার জাহান স্বাক্ষরিত অফিস আদেশে ‘স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ’ বলতে স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক কী বোঝাতে চেয়েছেন, সে বিষয়ে তার কাছ থেকে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • রিজেন্ট হাসপাতালকাণ্ড: স্বাস্থ্যের মহাপরিচালককে শোকজ

    রিজেন্ট হাসপাতালকাণ্ড: স্বাস্থ্যের মহাপরিচালককে শোকজ

    করোনা পরীক্ষায় জালিয়াতিতে অভিযুক্ত রিজেন্ট হাসপাতালের সঙ্গে চুক্তি মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে সই হয়েছে-স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এই চিঠির বিষয়ে ব্যাখ্যা জানতে চেয়ে অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল কালাম আজাদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দেয়া হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতর কর্মকর্তা বলতে কী বোঝানো হয়েছে এবং রিজেন্টের সঙ্গে চুক্তি সইয়ের আগে কী কী বিষয় বিবেচনায় নেয়া হয়েছে তা জানাতে বলা হয়েছে।

    রবিবার স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ থেকে অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল কালাম আজাদের কাছে ব্যাখ্যা চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়। স্বাস্থ্য সচিব মো. আব্দুল মান্নান গণমাধ্যমকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

    মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে বলা হয়, কোনো হাসপাতালের সঙ্গে চুক্তির পূর্বে তা সরেজমিনে পরিদর্শন, হাসপাতাল পরিচালনার অনুমতি, পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি, জনবল ও ল্যাব ফ্যাসিলিটিজ ইত্যাদি বিশ্লেষণ করে উপযুক্ততা বিবেচিত হলেই কোভিড পরীক্ষা/চিকিৎসা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য চুক্তি সম্পন্ন করার সুযোগ রয়েছে। রিজেন্ট হাসপাতালের সঙ্গে চুক্তির পূর্বে কী কী বিষয় বিবেচনা করা হয়েছিল, চুক্তি করার পর উদ্ধৃত শর্তসমূহ প্রতিপালনে কী কী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছিল এবং মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা বলতে কী বোঝানো হয়েছে তার সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা আগামী তিন কার্যাদিবসের মধ্যে প্রদান করার জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

    গতকাল শনিবার (১১ জুলাই) সন্ধ্যায় সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর দাবি করেছে, কোভিড-১৯ চিকিৎসায় রিজেন্ট হাসপাতাল ও জেকেজি গ্রুপের প্রতারণার শিকার হয়েছে।

    অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক ডা. মো জাহাঙ্গীর কবিরের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, রিজেন্ট হাসপাতালকে লাইসেন্স নবায়নের শর্ত দিয়েই কোভিড চিকিৎসার সুযোগ দেয়া হয়। প্রতিষ্ঠান মালিক শাহেদ করিমের সাথে অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা আবুল কালাম আজাদের পূর্ব পরিচয় ছিল না। একই রকম ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে জেকেজি নামে আরেক প্রতিষ্ঠান সম্পর্কেও।

    অধিদপ্তরের দাবি, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে প্রতিষ্ঠান দুটির সাথে চুক্তি করা হয়। বলা হয়, গণমাধ্যমে মিথ্যা তথ্য দিয়ে অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের চরিত্র হননের চেষ্টা হচ্ছে।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • ঈদে ঘরে থাকুন : র‌্যাব ডিজি

    ঈদে ঘরে থাকুন : র‌্যাব ডিজি

    এবার ঈদুল ফিতরে ঘরের বাইরে না যেয়ে ঘরে থাকার আহ্বান জানিয়েছেন পুলিশের এলিট ফোর্স র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) মহাপরিচালক (ডিজি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন।

    তিনি বলেছেন, এবার একেবারেই ভিন্ন এক প্রেক্ষাপটে আমরা দেশবাসী পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করতে যাচ্ছি যখন প্রায় প্রতিটা জেলা করোনা আক্রান্ত। তার মধ্যে ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের আঘাত। দেশবাসীকে অনুরোধ করব, ঈদের দিনে কেউ ঘোরাফেরার জন্য বাইরে বের হবেন না। আপনারা ঘরে থাকুন, আপনাদের জন্য আমরা আছি বাইরে।

    আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতর ও চলমান করোনা পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে র‌্যাবের গৃহীত আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে অনলাইনে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব বলেন র‌্যাব ডিজি। শুক্রবার (২২ মে) বেলা সোয়া ১১টায় শুরু হয় মতবিনিময়।

    মতবিনিময়কালে র‌্যাব মহাপরিচালক বলেন, ‘আমরা প্রত্যেক বছর খোলা আকাশের নিচে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করে থাকি। কিন্তু এবার করোনাভাইরাসের সংক্রমণরোধে সরকারি নির্দেশনা মতে মসজিদগুলোতে একটা নির্দিষ্ট সময় বিরতিতে একাধিক ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এই ঈদের নামাজকে ঘিরে অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ন্যায় র‌্যাপিড একশন ব্যাটালিয়ন নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।’

    তিনি বলেন, ‘অন্যান্যবার ঈদের নামাজকে ঘিরে অল্প সময়ে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা প্রয়োজন হতো। কিন্তু এবার মসজিদে ঈদের নামাজ হওয়ার কারণে দীর্ঘসময় ধরে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আমাদের করতে হবে। সেজন্য মসজিদ কমিটি ও সম্মানিত মুসল্লিদের প্রতি অনুরোধ, আপনারা সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে মসজিদে আসবেন, লাইন ধরে আসবেন, নামাজ শেষে একটা নির্ধারিত সময় গ্যাপ দিয়ে পরের ঈদের দ্বিতীয় বা তৃতীয় নামাজে জামাতের আয়োজন বা ব্যবস্থা করবেন।’

    এক প্রশ্নের জবাবে র‌্যাব মহাপরিচালক মামুন বলেন, ‘এবার ঈদের দিনে বিনোদনের নামে ঘোরাঘুরির বা কোনো বিনোদন কেন্দ্রে, দর্শনীয় স্থানে জমায়েত করা যাবে না। অনুরোধ করব, আপনারা ঘরেই থাকবেন। বিনোদন কেন্দ্র বা দর্শনীয় স্থানগুলোতে র‌্যাবের নজরদারি থাকবে। জমজমাট ঈদ উদযাপন না হয় অন্য কোনো ঈদে করা যাবে।’

    ঈদুল ফিতরের নামাজকে ঘিরে এবং এই করোনার মধ্যে উগ্রবাদী, সন্ত্রাসী কিংবা জঙ্গিবাদী কোনো হুমকি বা হামলার ব্যাপারে শঙ্কা আছে কি-না জানতে চাইলে র‌্যাব মহাপরিচালক বলেন, ‘এই সংকটময় মুহূর্তে র‌্যাব তাদের দায়িত্ব পালনে পিছুপা হয়নি বরং চলমান যে প্রক্রিয়া সেটা আরও গতিশীল ও ত্বরান্বিত রেখেছে। করোনা সংকট র‌্যাবকে দমিয়ে রাখতে পারবে না। দেশ ও জনগণের পাশে থাকবে।’

    ‘তাই আমি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলতে চাই, কোনো সন্ত্রাসী, উগ্রবাদী কিংবা জঙ্গিগোষ্ঠীর অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির অপতৎপরতা কঠোরভাবে দমন করা হবে। সেজন্য র‌্যাবের গোয়েন্দা টিম কাজ করছে। নজরদারি অব্যাহত রয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়া মনিটরিং করছে র‌্যাবের সাইবার টিম।’

    ‘উস্কানি, নাশকতামূলক এবং জঙ্গি অপতৎপরতা বন্ধে নজরদারি বৃদ্ধি, চেকপোস্ট বৃদ্ধি করা হয়েছে। রিজার্ভ ফোর্স প্রস্তুত রাখা হয়েছে। বম্ব ডিসপোজাল ইউনিট, ডগ স্কোয়াড প্রস্তুত রাখা হয়েছে’-যোগ করেন র‌্যাব ডিজি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • ইফার নতুন ডিজি আনিস মাহমুদ

    ইফার নতুন ডিজি আনিস মাহমুদ

    ইসলামিক ফাউন্ডেশনের (ইফা) নতুন মহাপরিচালক (ডিজি) হিসেবে প্রেষণে নিয়োগ পেয়েছেন ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আনিস মাহমুদ।

    বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

    ইফার সাবেক ডিজি সামীম মোহাম্মদ আফজালের চুক্তিভিত্তিক মেয়াদ শেষ হওয়ার পর গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর এই পদটিতে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দারকে ভারপ্রাপ্ত ডিজি (অতিরিক্ত দায়িত্ব) হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। আনিস মাহমুদের নিয়োগের ফলে ইসলামিক ফাউন্ডেশন একজন পূর্ণকালীন ডিজি পেল।

    বিসিএস নবম ব্যাচের কর্মকর্তা আনিস মাহমুদের গ্রামের বাড়ি ফেনী জেলার ফুলগাজীতে। এর আগে তিনি নেত্রকোনা ও খুলনার জেলা প্রশাসক (ডিসি) ছিলেন।

    উল্লেখ্য, ইসলামিক ফাউন্ডেশন ধর্ম মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন একটি প্রতিষ্ঠান।