Tag: ডেঙ্গু

  • চট্টগ্রামে বাড়ছে ডেঙ্গু রোগী

    চট্টগ্রামে বাড়ছে ডেঙ্গু রোগী

    চট্টগ্রামে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে ডেঙ্গু। দিন দিন বাড়ছে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। চলতি বছরের গত ছয় মাস আট দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে নগর ও জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে ২৪২ জন ভর্তি হয়েছে। তাদের মধ্যে মৃত্যু হয়েছে তিনজনের। এ পর্যন্ত সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে মোট ভর্তি হওয়া রোগীর মধ্যে নগরে ১১৫ জন ও উপজেলাগুলোতে ১২৭ জন রয়েছে। নগরের চেয়ে উপজেলাগুলোতে (গ্রামাঞ্চল) ডেঙ্গু আক্রান্ত বেশি।

    চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, সোমবার (৮ জুলাই) সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় বিভিন্ন হাসপাতালে এক শিশুসহ ছয়জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে চলতি মাসের আট দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৪৪ জন। এর আগে গত জুন মাসে ভর্তি হয়েছিল ৪১ জন এবং তার আগের মাসে চিকিৎসা নেয় ১৭ জন।

    জানা গেছে, চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে ৬৯ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত তিন মাসে ডেঙ্গু রোগী কমে আসছিল। ফেব্রুয়ারিতে ২৫, মার্চে ২৮ ও এপ্রিলে ১৮ জন আক্রান্ত হয়েছিল। এরপর মে মাস থেকে রোগী আবার বাড়তে শুরু করেছে। এদিকে গত ছয় মাস আট দিনে সবচেয়ে বেশি রোগী ভর্তি হয়েছে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে।

    সরকারি এই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ১৪৪ জনের মধ্যে জানুয়ারিতে দুজন ও মার্চে একজন রোগীর মৃত্যু হয়েছে।

    চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন কার্যালয়ের জেলা স্বাস্থ্য তত্ত্বাবধায়ক সুজন বড়ুয়া বলেন, চট্টগ্রামে এ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে ১৩৩ জন পুরুষ, ৫৯ জন নারী ও ৫০টি শিশু। তাদের মধ্যে মৃত্যু হয়েছে দুজন পুরুষ ও একজন নারীর। মোট আক্রান্তের মধ্যে ১৫ উপজেলায় ১২৭ জন ও নগরে ১১৫ জন রয়েছে।

    সুজন বড়ুয়া বলেন, গত বছরের তুলনায় এখন পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা বাড়েনি। তবে ডেঙ্গু নিয়ে স্বাস্থ্য বিভাগ সতর্ক রয়েছে।

    প্রসঙ্গত, গত বছর চট্টগ্রামে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালগুলোতে মোট ভর্তি হয়েছিল ১৪ হাজার ৮৭ জন। এর মধ্যে মৃত্যু হয় ১০৭ জনের। আর ২০২২ সালে মোট আক্রান্ত পাঁচ হাজার ৪৪৫ জনের মধ্যে মৃত্যু হয়েছিল ৪১ জনের।

  • ডেঙ্গু প্রতিরোধে প্রধানমন্ত্রীর ৫ নির্দেশনা

    ডেঙ্গু প্রতিরোধে প্রধানমন্ত্রীর ৫ নির্দেশনা

    ডেঙ্গু প্রতিরোধের লক্ষ্যে আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সুনির্দিষ্ট ও সুস্পষ্টভাবে পাঁচটি নির্দেশনা দিয়েছেন। তার এসব নির্দেশনা প্রতিপালনের জন্য দলীয় নেতাকর্মীসহ সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

    মঙ্গলবার (১ আগস্ট) আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়ায় সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ডেঙ্গু সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি ও প্রতিরোধ করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া নির্দেশনাগুলো আওয়ামী লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, কৃষকলীগ, যুবলীগ, আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ, তাঁতিলীগ, যুব মহিলা লীগ, মৎস্যজীবী লীগ, ছাত্রলীগ, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ, জাতীয় শ্রমিকলীগ ও মহিলা শ্রমিক লীগের সর্বস্তরের নেতাকর্মীর পাশাপাশি দলীয় সংসদ সদস্য ও সব জনপ্রতিনিধি, ওলামা-মাশায়েখসহ সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

    নির্দেশনাগুলো হলো-

    ১. সবাইকে মশারি ব্যবহার করতে হবে।

    ২. বাসাবাড়ি, ফ্ল্যাট, অফিস-আদালত, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় উপাসনালয়, হাসপাতাল ও কমিউনিটি সেন্টারসহ সব চিকিৎসাকেন্দ্র, বাসস্ট্যান্ড, রেলস্টেশন প্রভৃতি জায়গার কোথাও যেন পানি জমে না থাকে, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।

    ৩. চারপাশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও মশামুক্ত রাখতে হবে।

    ৪. নিজে সচেতন থাকার পাশাপাশি শহর, গ্রামগঞ্জ, পাড়া-মহল্লা ও হাট-বাজারে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে প্রচার-প্রচারণা চালাতে হবে।

    ৫. সব এলাকায় মশক নিধন অভিযান চালাতে হবে।

  • ডেঙ্গুতে একদিনে ১৬ মৃত্যু, ২০০ ছাড়ালো প্রাণহানি

    ডেঙ্গুতে একদিনে ১৬ মৃত্যু, ২০০ ছাড়ালো প্রাণহানি

    ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০১ জনে। এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন দুই হাজার ৪১৮ জন, যা একদিনে এ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে সোমবার (২৪ জুলাই) একদিনে দুই হাজার ২৯৩ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

    মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ ডা. মো. জাহিদুল ইসলাম সই করা ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

    স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, সোমবার সকাল ৮টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন দুই হাজার ৪১৮ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক হাজার ১৬২ জন ও ঢাকার বাইরের এক হাজার ২৫৬ জন।

    চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২৫ জুলাই পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েন ৩৭ হাজার ৬৮৮ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ২২ হাজার ৩৪৯ জন। ঢাকার বাইরের হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হয়েছেন ১৫ হাজার ৩৩৯ জন।

    একই সময়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ২৯ হাজার ৫৬০ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ১৭ হাজার ৫৪১ জন এবং ঢাকার বাইরের ১২ হাজার ১৯ জন।

    এর আগে ২০২২ সালে ডেঙ্গুতে দেশের ইতিহাসের সর্বোচ্চ ২৮১ জন মারা যান। ওই বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে ডেঙ্গুতে ২৭ জনের মৃত্যু হয়। একই সঙ্গে আলোচ্য বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৬২ হাজার ৩৮২ জন।

    ২০২০ সালে করোনা মহামারিকালে ডেঙ্গু সংক্রমণ তেমন একটা দেখা না গেলেও ২০২১ সালে সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। একই বছর দেশব্যাপী ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১০৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল।

  • ডেঙ্গুতে অন্তঃসত্ত্বা সিনিয়র সহকারী সচিবের মৃত্যু

    ডেঙ্গুতে অন্তঃসত্ত্বা সিনিয়র সহকারী সচিবের মৃত্যু

    ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব এস এম নাজিয়া সুলতানা মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)। মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর বারডেম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। তিনি আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন ।

    মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. হায়দার আলী এ তথ্য জানিয়েছেন।

    তিনি জানান, ৩০তম বিসিএসের মেধাবী এই কর্মকর্তা আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন এবং ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত দুইদিন ধরে বারডেম হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। আজ সকালে তিনি ইন্তেকাল করেন।

    এদিকে এস এম নাজিয়া সুলতানার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি ও সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ।

    আজ এক শোকবার্তায় বাণিজ্যমন্ত্রী ও সিনিয়র সচিব মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।

    বাণিজ্যমন্ত্রী শোকবার্তায় বলেন, নাজিয়া সুলতানা অত্যন্ত মেধাবী ও চৌকস কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি তার উপজেলার উপজেলা নির্বাহী অফিসার থাকাকালীন অর্পিত দায়িত্ব সততা ও নিষ্ঠার সাথে পালন করেছিলেন। নাজিয়া সুলতানার অকাল মৃত্যুতে আমরা একজন সৎ ও যোগ্য কর্মকর্তাকে হারালাম।

    সিনিয়র সচিব তার শোকবার্তায় বলেন, নাজিয়া সুলতানা ছিলেন একজন দক্ষ ও কর্তব্যপরায়ণ কর্মকর্তা। বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে তার অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

  • ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাজ নয় : মন্ত্রী

    ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাজ নয় : মন্ত্রী

    ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ করা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাজ নয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাজ চিকিৎসা সেবা দেওয়া বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী জাহিদ মালেক।

    সোমবার (২৪ জুলাই) দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস কে-৮০ ব্যাচের ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

    স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ করা আমাদের কাজ নয়, আমাদের কাজ রোগীদের চিকিৎসা সেবা দেওয়া। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাজ জনগণকে অবহিত করা।

    মানুষের জ্বর বিভিন্ন কারণে হতে পারে, আমরা বলেছি জ্বর হলে দ্রুত পরীক্ষা করাতে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আপনারা জানেন আমরা সরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার ফি ৫০ টাকা করে দিয়েছি। আমরা দেখছি ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। ঢাকা শহরে ডেঙ্গু রোগীর সঙ্গে সঙ্গে সারাদেশে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। আমাদের মূল কথা হলো ডেঙ্গু মশা কমাতে হবে, তাহলে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা কমে যাবে। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে শুধু বর্ষা মৌসুমে নয়, ঢাকা সিটি কর্পোরেশন ও বিভিন্ন পৌরসভায় মশা নিধনের কাজটি সারা বছর করতে হবে।

    অ্যাম্বুলেন্স মালিকদের ধর্মঘট বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কেন কী কারণে তারা ধর্মঘট ডেকেছে সে বিষয়টি আমার জানা নেই, তাই আমি ভালো কিছু বলতে পারব না। দেশে একটি সমস্যা চলছে ডেঙ্গু পরিস্থিতি বাড়ছে। এখন সময় নয় ধর্মঘট করার। মানুষের সেবা, জীবন রক্ষা এবং চিকিৎসা সেবার এখন প্রয়োজন। সেটি বন্ধ করে দিয়ে আমরা ধর্মঘটে চলে গেলাম। এটি আমি সঠিকভাবে নিতে পারছি না। তারপরেও তাদের কী সমস্যা আছে, সেই সমস্যার যেন সমাধান হয় সেটি আমরা করার চেষ্টা করব এবং লক্ষ্য রাখব।

    নতুন ভর্তি হওয়া এমবিবিএস শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, এখানে যারা নতুন এমবিবিএসে ভর্তি হয়েছে আমি তাদেরকে আন্তরিকভাবে অভিনন্দন জানাই। আমি ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা দিয়েছিলাম, কিন্তু এখানে ভর্তি হতে পারিনি। এখান থেকে যারা চিকিৎসক হয়ে বেরিয়ে যাবে তাদের ঢাকা মেডিকেলের সুনাম ধরে রাখতে হবে। এই সুনাম ধরে রাখার একমাত্র পন্থা হলো এখান থেকে ভালোভাবে শিক্ষা লাভ করা এবং এখান থেকে পাস করে বেরিয়ে যাওয়া।

    এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক শফিকুল আলম চৌধুরী, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. টিটু মিয়া, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজমুল হক, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি ডা. জামাল উদ্দিন চৌধুরী ও স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের মহাসচিব ডাক্তার মো. কামরুল হাসানসহ অন্যান্য চিকিৎসক ও শিক্ষার্থীরা।

  • ডেঙ্গুতে ৯ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২২৯২

    ডেঙ্গুতে ৯ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২২৯২

    শনিবার সকাল ৮টা থেকে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত (একদিনে) ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২ হাজার ২৯২ জন। ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ৬৪ জন, আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ২২৮ জন।

    রোববার (২২ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ৭ হাজার ১৭৫ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ৪ হাজার ১৪৯ জন এবং অন্যান্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ৩ হাজার ২৬ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন।

    চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ৩২ হাজার ৯৭৭ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ১৯ হাজার ৯৪৯ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন ১৩ হাজার ২৮ জন।

    আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২৫ হাজার ৬২৬ জন। ঢাকায় ১৫ হাজার ৬৬১ এবং ঢাকার বাইরে ৯ হাজার ৯৬৫ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

    চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত ১৭৬ জনের মৃত্যু হয়েছে।

  • ডেঙ্গুতে ১১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২২৪২

    ডেঙ্গুতে ১১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২২৪২

    শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত (একদিনে) ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২ হাজার ২৪২ জন। ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ২৩৯ জন, আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ৩ জন।

    শনিবার (২২ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ৬ হাজার ৬৫৬ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ৩ হাজার ৮৩৯ জন এবং অন্যান্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ২ হাজার ৮১৭ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন।

    চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ৩০ হাজার ৬৮৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ১৮ হাজার ৮৮৫ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন ১১ হাজার ৮০০ জন।

    আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২৩ হাজার ৮৬২ জন। ঢাকায় ১৪ হাজার ৯১৫ এবং ঢাকার বাইরে ৮ হাজার ৯৪৭ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

    চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত ১৬৭ জনের মৃত্যু হয়েছে।

  • ‘ডেঙ্গু এখনো নিয়ন্ত্রণে, জরুরি স্বাস্থ্য অবস্থা ঘোষণার সময় আসেনি’

    ‘ডেঙ্গু এখনো নিয়ন্ত্রণে, জরুরি স্বাস্থ্য অবস্থা ঘোষণার সময় আসেনি’

    রাজধানীসহ সারাদেশে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গুর সংক্রমণ পরিস্থিতির অবনতি হলেও এখনো জনস্বাস্থ্যবিষয়ক হেলথ ইমারজেন্সি বা জরুরি স্বাস্থ্য অবস্থা ঘোষণার সময় আসেনি বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক।

    শনিবার (২২ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

    জাহিদ মালেক বলেন, দেশে গত কিছুদিন যাবৎ আবারও ডেঙ্গু সংক্রমণ বাড়ছে। ঢাকায় রোগীর সংখ্যা স্থিতিশীল থাকলেও এখন ঢাকার বাইরে রোগী বাড়ছে। এ বিষয়ে সবাইকে সচেতন হতে হবে। সবার সহযোগিতা পেলে আমরা দ্রুতই এই সংকট কাটিয়ে উঠতে পারবো।

    তার মতে, ডেঙ্গু থেকে বাঁচতে মশার কামড় থেকে মুক্ত থাকতে হবে। আশপাশের পরিবেশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। বাসা বাড়ির ছাদ, আঙিনায় যেন পানি জমে না থাকে, সেই খেয়াল রাখতে হবে।

  • ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় ৯ জনের মৃত্যু

    ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় ৯ জনের মৃত্যু

    সারাদেশে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এসময়ে সংক্রমিত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ৭৫৫ জন। এ নিয়ে চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১৮ জুলাই পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যু ১৫৫ জনের এবং মোট সংক্রমিত হয়েছেন ২৭ হাজার ৫৪৭ জন।

    বুধবার (১৯ জুলাই) সকাল ৮টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ১ হাজার ৭৫৫ জনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৮৪৫ জন এবং ঢাকার বাইরে বিভিন্ন অঞ্চলের রয়েছেন ৯১০ জন।

    বৃহস্পতিবার (২০ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ ডা. মো. জাহিদুল ইসলামের সই করা ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

    প্রতিবেদনে বলা হয়, ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ১ হাজার ৩৬১ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৬৮৫ জন এবং ঢাকার বাইরের ৬৭৬ জন। অন্যদিকে ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ৯ জনের মধ্যে ঢাকার ৮ জন এবং ঢাকার বাইরের অন্য কোনো অঞ্চলের বাসিন্দা একজন।

    চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১৮ জুলাই পর্যন্ত আক্রান্তদের মধ্যে মোট সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরেছেন ২১ হাজার ৪৫৫ জন। তাদের মধ্যে ঢাকায় ১৩ হাজার ৬০০ জন এবং ঢাকার বাইরে রয়েছেন ৭ হাজার ৮৫৫ জন।

    ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৫ হাজার ৯৩৭ জন। তাদের মধ্যে ঢাকায় ৩ হাজার ৫২২ জন এবং ঢাকার বাইরের ২ হাজার ৪১৫ জন।

    চলতি বছর মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত ২৭ হাজার ৫৪৭ হাজার জনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ১৭ হাজার ২৪৩ জন এবং ঢাকার বাইরের রয়েছেন ১০ হাজার ৩০৪ জন।

    ২০২২ সালে ডেঙ্গুতে দেশের ইতিহাসের সর্বোচ্চ ২৮১ জন মারা যান। ওই বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে ডেঙ্গুতে ২৭ জনের মৃত্যু হয়। একই সঙ্গে আলোচ্য বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৬২ হাজার ৩৮২ জন।

    ২০২০ সালে করোনা মহামারিকালে ডেঙ্গু সংক্রমণ তেমন একটা দেখা না গেলেও ২০২১ সালে সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। একই বছর দেশব্যাপী ডেঙ্গু প্রাণ কাড়ে ১০৫ জনের।

  • চট্টগ্রামে ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও একজনের মৃত্যু

    চট্টগ্রামে ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও একজনের মৃত্যু

    চট্টগ্রামে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে চট্টগ্রামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এ বছর ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ২১ জন।

    এছাড়া ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আরও ৬৬ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন।

    বৃহস্পতিবার (২০ জুলাই) এসব তথ্য জানিয়েছে জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়।

    এর আগে গত মঙ্গলবার ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু হয়।

    মৃত্যুবরণকারী তরুণীর নাম মুক্তা আখতার (২৫)।

    সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ডেঙ্গু উপসর্গ নিয়ে ওই তরুণী গত ১০ জুলাই চমেক হাসপাতালে ভর্তি হন। ১৯ জুলাই তিনি মারা যান।

    সিভিল সার্জন ডা. ইলিয়াছ চৌধুরী বলেন, ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে নতুন করে চট্টগ্রামে বিভিন্ন হাসপাতালে ৬৬ জন ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে চলতি জুলাই মাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে ১ হাজার ২৮৪ জন।

    ডেঙ্গু প্রতিরোধে সকলকে আরও সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন তিনি।

  • ২৪ ঘন্টায় ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ ১৯ জনের মৃত্যু

    ২৪ ঘন্টায় ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ ১৯ জনের মৃত্যু

    দেশে গত ২৪ ঘন্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। চলতি বছরে একদিনে ডেঙ্গুতে এটি সর্বোচ্চ সংখ্যক মৃত্যু।

    হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ৭৯২ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ৯২২ জন এবং ঢাকার বাইরে ৮৭০ জন ভর্তি হয়েছেন।

    আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৫ হাজার ৫২২ জন ভর্তি রয়েছেন। এদের মধ্যে ঢাকার ৫৩টি সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে মোট ভর্তি ৩ হাজার ৩৭০ জন এবং অন্যান্য বিভাগে ভর্তি রোগী ২ হাজার ১৮২ জন।

    চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১৯ জুলাই পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ভর্তি হয়েছেন ২৫ হাজার ৭৯২ জন। এ সময়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ১৪৬ জনের। এছাড়া ডেঙ্গু আক্রান্ত ২০ হাজার ৯৪ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

  • ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ১৩ জনের মৃত্যু

    ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ১৩ জনের মৃত্যু

    সারাদেশে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। যা চলতি বছর ডেঙ্গুতে একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু। এসময়ে সংক্রমিত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ৫৩৩ জন। এ নিয়ে চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১৮ জুলাই পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যু ১২৭ জনের এবং মোট সংক্রমিত হয়েছেন ২৪ হাজার জন।

    সোমবার (১৭ জুলাই) সকাল ৮টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ১ হাজার ৫৩৩ জনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৭৭৯ জন এবং ঢাকার বাইরে বিভিন্ন অঞ্চলের রয়েছেন ৭৫৪ জন।

    মঙ্গলবার (১৮ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ ডা. মো. জাহিদুল ইসলামের সই করা ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

    প্রতিবেদনে বলা হয়, ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ১ হাজার ৩৯২ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৬৭৪ জন এবং ঢাকার বাইরের ৭১৮ জন। অন্যদিকে ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ১৩ জনের মধ্যে ঢাকার ৯ জন এবং ঢাকার বাইরে বিভিন্ন অঞ্চলের ৮ জন রয়েছেন।

    চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১৮ জুলাই পর্যন্ত আক্রান্তদের মধ্যে মোট সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরেছেন ১৮ হাজার ৩০৪ জন। তাদের মধ্যে ঢাকায় ১১ হাজার ৯৩৭ জন এবং ঢাকার বাইরে রয়েছেন ৬ হাজার ৩৬৭ জন।

    ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৫ হাজার ৫৬৯ জন। তাদের মধ্যে ঢাকায় ৩ হাজার ৪৪৩ জন এবং ঢাকার বাইরের ২ হাজার ১২৬ জন।

    চলতি বছর মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত ২৪ হাজার জনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ১৫ হাজার ৪৭৬ জন এবং ঢাকার বাইরের রয়েছেন ৮ হাজার ৫২৪ জন।

    ২০২২ সালে ডেঙ্গুতে দেশের ইতিহাসের সর্বোচ্চ ২৮১ জন মারা যান। ওই বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে ডেঙ্গুতে ২৭ জনের মৃত্যু হয়। একই সঙ্গে আলোচ্য বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৬২ হাজার ৩৮২ জন।

    ২০২০ সালে করোনা মহামারিকালে ডেঙ্গু সংক্রমণ তেমন একটা দেখা না গেলেও ২০২১ সালে সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। একই বছর দেশব্যাপী ডেঙ্গু প্রাণ কাড়ে ১০৫ জনের।