Tag: ড. বিজন কুমার শীল

  • আজ সিঙ্গাপুর ফিরে যাচ্ছেন ড. বিজন কুমার শীল

    আজ সিঙ্গাপুর ফিরে যাচ্ছেন ড. বিজন কুমার শীল

    গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের অ্যান্টিবডি এবং অ্যান্টিজেন কিট আবিষ্কারক দলের প্রধান, বিশিষ্ট অণুজীব বিজ্ঞানী ড. বিজন কুমার শীল রোববার (২০ সেপ্টেম্বর) ভোরে সিঙ্গাপুর ফিরে যাচ্ছেন।

    শনিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) রাতে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রেস উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম মিন্টু গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

    জাহাঙ্গীর আলম মিন্টু বলেন, ভিসা সংক্রান্ত কিছু জটিলতার কারণে ড. বিজন কুমার শীল রোববার সিঙ্গাপুর ফিরে যাচ্ছেন। তবে গণস্বাস্থ্যের করোনাভাইরাসের অ্যান্টিবডি ও অ্যান্টিজেন কিটের উন্নয়ন এবং গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের বিভিন্ন গবেষণায় ড. বিজন কুমার শীলকে প্রয়োজন।

    জাহাঙ্গীর আলম মিন্টু আরও বলেন, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের পক্ষ থেকে তার ভিসা প্রাপ্তিতে যে সমস্ত কাগজপত্র প্রয়োজন সব বিষয়ে সহযোগিতা করা হবে। আশা করছি শিগগিরই তিনি আবার দেশে ফিরে আসবেন। কারণ সব সময় দেশে এসে কাজ করার ইচ্ছা পোষণ করেন তিনিও।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর

  • ভয় পাচ্ছি করোনাভাইরাস স্যুয়ারেজ হয়ে পানিতে মিশে যাচ্ছে কি না: ড. বিজন

    ভয় পাচ্ছি করোনাভাইরাস স্যুয়ারেজ হয়ে পানিতে মিশে যাচ্ছে কি না: ড. বিজন

    প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস স্যুয়ারেজ হয়ে পানিতে মিশে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের বিজ্ঞানী ড. বিজন কুমার শীল।

    করোনাভাইরাসের বিভিন্ন উপসর্গ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে দেশের আলোচিত এই বিজ্ঞানী এমন আশঙ্কা করেন। সম্প্রতি তিনি করোনাভাইরাসের অ্যান্টিবডি টেস্টের কিট উদ্ভাবনের মাধ্যমে আলোচনায় উঠে আসেন।

    করোনার উপসর্গ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, প্রথম দিকে করোনার লক্ষণ ছিল সামান্য জ্বর, সর্দি-কাশি ও গলাব্যথা থেকে শ্বাসকষ্ট।

    কিন্তু এখন ডায়রিয়া কমন হয়ে পড়েছে বলে দেখা যাচ্ছে। এখান থেকে আমি ভয় পাচ্ছি স্যুয়ারেজ হয়ে এই ভাইরাস পানিতে যাচ্ছে কি না।

    তিনি বলেন, পানিতে করোনাভাইরাস কী অবস্থায় ছড়ায়, সে সম্পর্কে কিন্তু এখনও পরিষ্কার ধারণা আসেনি। যেমনটা শুরুতে বাতাসে ছড়ায় না বলা হলেও এখন সেটা হচ্ছে।

    করোনার দ্বিতীয়বার সংক্রমণ নিয়ে ড. বিজন কুমার শীল বলেন, অনেকেই দ্বিতীয়বার সংক্রমণের কথা বলছেন। যারা বলছেন তারা কিসের ভিত্তিতে বলছেন, কোনও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছেন কি না, সেটা দেখতে হবে। এটা হতে পারে অনেকের মধ্যে ভাইরাস দীর্ঘদিন মুখে বা নাকের ভেতর থেকে যায়। হয়তো দেখা গেল তার অন্য কোনও কারণে সর্দি বা হাঁচি-কাশি হল, তখন যদি তার পরীক্ষা করা হয়?হয়তো আরটিপিসিআর টেস্টের রেজাল্ট পজিটিভ আসবে। কিন্তু সেই উপসর্গ ওই ভাইরাসের জন্য নয়।

    কারণ ওই ভাইরাস ডেড ভাইরাস, সক্রিয় নয়। তবুও বলব, এই বিষয়গুলো নিয়ে দেশে ভালো একটা সমীক্ষা হওয়া প্রয়োজন, যা থেকে মিউটেশন পরিস্থিতি যেমন বুঝতে পারা যাবে, আবার রি-ইনফেশন নিয়ে মানুষের বিভ্রান্তিও দূর হবে।

    করোনার ভ্যাকসিন নিয়ে ড. বিজন কুমার বলেন, এ ক্ষেত্রে মিউটেশনের সঙ্গে তাল মেলাতে না পারলে সুফল পাওয়া কিছুটা কঠিন হবে। কারণ এখন করোনা সংক্রমণ হচ্ছে মিউকাস অ্যাসোসিয়েটেড। ভ্যাকসিন হতে হবে সেই মোতাবেক। অ্যান্টিবডি কিভাবে কতটা হচ্ছে, না হচ্ছে তার ওপর নির্ভর করবে ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা।

    ২৪ ঘণ্টা/এম আর