Tag: তাজুল ইসলাম

  • বিএনপি-জামায়াত জোট দেশকে সন্ত্রাসের জনপদে পরিণত করেছিল: স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

    বিএনপি-জামায়াত জোট দেশকে সন্ত্রাসের জনপদে পরিণত করেছিল: স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

    স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম ইসলাম এমপি বলেছেন, বিএনপি-জামায়াত জোট দেশকে সন্ত্রাসের জনপদে পরিণত করেছিল; ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করেছিল। আর আওয়ামী লীগ সরকার দেশকে শান্তির জনপদ, আত্মমর্যাদাশীল জনপদে পরিণত করেছে। আজকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একসাথে একশটি ব্রিজ উদ্বোধন করছেন। এ সরকার হাজার হাজার সড়ক, ব্রিজ-কালভার্ট, স্কুল-কলেজ, মসজিদ-মাদরাসা, মন্দির-মক্তবসহ অসংখ্য উন্নয়ন করেছে।

    দেশকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত করেছে।
    সোমবার কুমিল্লার লাকসাম সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে প্রধান অনুষ্ঠিত লাকসাম উপজেলা ও পৌরসভা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন তিনি এসব কথা বলেন।

    মন্ত্রী আরও বলেন, আমি এলাকায় চেয়ারম্যান-মেম্বার মনোনয়ন দিয়েছি। এখানে কোন মনোনয়ন বাণিজ্য হয় না।

    উপজেলা চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান, মেয়র-কাউন্সিলর মনোনয়ন দেয়ার আগে অন্তত একবছর তাদের কর্মকাণ্ড স্কোরিং করি। জনগণের কল্যাণে যাকে উপযুক্ত মনে হয়েছে তাকে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে। শুকরিয়া এদের কেউ আমাকে নিরাশ করেনি। ভবিষ্যতেও তারা আমাকে নিরাশ করবেনা বলে আমি বিশ্বাস করি।

    স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, বিএনপি ক্ষমতা ছিনিয়ে নিতে চায়, ছিনতাই করে ক্ষমতায় যেতে চায়। আর আওয়ামী লীগ জনগণের রায় নিয়ে ক্ষমতা থাকতে চায়। দেশের জনগণ ছিনতাইকারীদের ক্ষমতা নেবেন না। জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছেন তার অনেক প্রমাণ আছে। ১৫ আগস্ট আমাদের বুকে রক্তক্ষরণ হয়।

    আর তারা খালেদা জিয়ার কথিত জন্মদিন পালন করে।
    উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হাজী ইছহাক মিয়ার সভাপতিত্বে সম্মেলনে প্রধান বক্তা ছিলেন কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুল হক মুজিব। বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আবদুস সবুর, কুমিল্লা জেলা যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন স্বপন, কুমিল্লা জেলা পরিষদ সদস্য মেজর (অব.) হাবিবুর রহমান মুজমদার।

    সম্মেলনে অ্যাডভোকেট মো. ইউনুছ ভুঁইয়াকে সভাপতি, মহব্বত আলীকে সাধারণ সম্পাদক করে লাকসাম উপজেলা আওয়ামী লীগ এবং তাবারক উল্লাহ কায়েসকে সভাপতি ও অ্যাড. মো. রফিকুল ইসলাম হিরাকে সাধারণ সম্পাদক করে লাকসাম পৌরসভা আওয়ামী লীগের কমিটি ঘোষণা করা হয়।

    সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, কুমিল্লা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবু তাহের, লাকসাম পৌর মেয়র অধ্যাপক মো. আবুল খায়ের, ইউপি চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন শামীম, ওমর ফারুকসহ উপজেলার ১০টি সাংগঠনিক ইউনিয়ন ও পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ, অঙ্গ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মী, আমন্ত্রিত অতিথি, কাউন্সিলর, ইউপি চেয়ারম্যানসহ বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীবৃন্দ।

    ২৪ঘণ্টা/এনআর

  • চাক্তাই খালের সংকীর্ণ প্রবেশ মুখ দেখে মন্ত্রী তাজুল ইসলামের ক্ষোভ

    চাক্তাই খালের সংকীর্ণ প্রবেশ মুখ দেখে মন্ত্রী তাজুল ইসলামের ক্ষোভ

    স্থানীয় সরকার, সমবায় ও পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম এমপি আজ শনিবার বিকেলে নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসণে বাস্তবায়নাধীন মেগা প্রকল্পের চাক্তাইখালের পুরোন ব্রীজ ও খালের মুখের স্যুইচ গেইট অংশবিশেষ পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে তিনি খালের মুখের প্রশস্ততার সংকীর্ণতা দেখে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এই প্রশস্ততা যতটুকু বড় হওয়া উচিত তা হয়নি। এতে জলাবদ্ধাতা নিরসনে মেগা প্রকল্পের কার্যকারিতা ক্ষুন্ন হওয়ার আশংকা আছে। তাই প্রকল্প বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষকে খালের মুখের প্রশস্ততা বাড়াতে হবে।

    তিনি সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে বলেন, মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নে গতিশীলতা ও কার্যক্রম নিয়ে প্রশ্ন থাকতে পারে। কিন্তু কাউকে দোষ দিয়ে লাভ নেই। যে-কোন মেগা প্রকল্প বাস্তাবয়নে উপকার ভোগীদের সাময়িক ভোগান্তি হবেই। বড় কিছু প্রাপ্তির আশায় সাময়িক দুর্ভোগ মেনে নিতে হয় এবং এটাই বাস্তবতা। তবে সবচেয়ে বড় কথা হলো প্রকল্পের গুণগত মান রক্ষা করা এবং এজন্য প্রকল্প বাস্তবায়নকারীদের বড় ভূমিকা রাখা প্রয়োজন।

    সাংবাদিদের অপর এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, কোন ভরাট খাল পুনরুদ্ধার বা নতুন কোন খাল খনন করার প্রয়োজন হলে সক্ষমতা সাপেক্ষে সিটি কর্পোরেশন করতে পারে।

    এই সময় স্থানীয় সরকার মন্ত্রীর সাথে সিটি মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এম.এ সালাম, ওয়াসার এমডি এ.কে এম ফজলুল্লাহ, জলাবদ্ধতা প্রকল্পের পরিচালক লে. কর্নেল শাহ্ আলী, চসিক পানি ও বিদ্যুৎ স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতি মো. মোরশেদ আলম, কাউন্সিলর হাসান মুরাদ বিপ্লব, পুলক খাস্তগীর, চসিক প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম মানিক, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সাব্বির ইকবাল, মেয়রের একান্ত সচিব মুহাম্মদ আবুল হাশেম, এলজিইডি’র নির্বাহী প্রকৌশলী তোফাজ্জল হোসেন প্রমুখ।

  • চট্টগ্রামের উন্নয়নে সমন্বিতভাবে কাজ করুন: এলজিআরডি মন্ত্রী

    চট্টগ্রামের উন্নয়নে সমন্বিতভাবে কাজ করুন: এলজিআরডি মন্ত্রী

    সমন্বয়হীনতার কারণে চট্টগ্রামের উন্নয়ন যেন বাধাগ্রস্ত না হয় সেদিকে সজাগ থাকার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম।

    তিনি আজ চট্টগ্রামে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে আয়োজিত ‘চট্টগ্রামের উন্নয়ন, শিল্পায়ন ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ আহ্বান জানান।

    স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, চট্টগ্রামের উন্নয়নকে ত্বরান্বিত ও অপার সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হলে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন, ওয়াসা, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ এবং চট্টগ্রাম চেম্বার এন্ড কমার্সসহ সর্বস্তরের মানুষকে সম্পৃক্ত করার কোনো বিকল্প নেই। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে সমন্বয় করে উন্নয়ন কর্মকান্ড করে যেতে হবে।

    চট্টগ্রামকে দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের মূল কেন্দ্র হিসেবে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন মিরসরাই থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত মেরিন ড্রাইভ নির্মিত হলে এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বহুলাংশে বৃদ্ধি পাবে। মিরসরাই ইকোনমিক জোনের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ জোন হবে এশিয়ার সেরা একটি জোন। অনেক দেশ এখানে বিনিয়োগের আগ্রহ দেখিয়েছে। এ জোনে পানি সরবরাহ যাতে বিঘ্নিত না হয় তার জন্য পানির সকল উৎসগুলো যাচাই করা হবে।

    মোঃ তাজুল ইসলাম বলেন, চট্টগ্রামের উন্নয়নে যে সকল প্রকল্প নেওয়া হয়েছে এবং নতুন যেসব প্রকল্প নেওয়া হবে সেগুলো অবশ্যই সমন্বয় করে নিতে হবে। সমন্বয়হীনতার কারণে যেন একই কাজ বিভিন্ন প্রকল্পের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত না হয় সেদিকে দৃষ্টি রাখতে হবে। জননেত্রি শেখ হাসিনা চট্টগ্রামের প্রতি অত্যন্ত আন্তরিক বলেই এখানে অনেকগুলো প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। প্রয়োজনে জনগুরুত্ব সম্পন্ন আরো প্রকল্প নেয়া যাবে। তবে স্বচ্ছতার সাথে সব প্রকল্পের কাজ শেষ করতে হবে।

    হালদা নদী থেকে পানি উত্তোলন করলে মৎস্য প্রজনন এবং জীববৈচিত্র্য হুমকির মুখে পড়ার প্রসঙ্গে মোঃ তাজুল ইসলাম বলেন, প্রস্তাবিত মোহরা ফেজ-২ প্রকল্পের জন্য যে সীমিত পরিমাণ পানি উত্তোলন করা হবে তাতে জীববৈচিত্র্যের উপর প্রভাব পড়বে বলে চালানো সমীক্ষায় প্রতীয়মান হয়নি। তিনি বলেন, হালদা নদীতে মৎস্য প্রজনন এবং জীববৈচিত্র্যের পরিবেশ অক্ষুণ্ন রেখেই পানি উত্তোলন করা হবে। জীববৈচিত্র্য হুমকির মুখে ঔ এমন কাজ করা হবে না।

    তিনি বলেন, শিল্প উন্নয়নের জন্য প্রযুক্তিগতভাবে শ্রমিকদের দক্ষতার উন্নয়ন করতে হবে। দক্ষতার উন্নয়ন ব্যতীত শিল্প উন্নয়ন সম্ভব নয়। মন্ত্রী বলেন, চট্টগ্রাম নগরীতে যেসব রাস্তাঘাট নির্মাণ করা হচ্ছে সেগুলো অবশ্যই টেকসই হতে হবে।অপরিকল্পিতভাবে আর কোন কিছুই নগরীতে হতে দেওয়া যাবে না।

    চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির প্রেসিডেন্ট মাহবুবুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দিন আহমদ, বাংলাদেশ ইকোনমিক জোন অথরিটির (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী।

    চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক আলহাজ্ব খোরশেদ আলম সুজন, চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এম এ সালাম, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান জহিরুল আলম, চট্টগ্রাম ওয়াসা বোর্ড চেয়ারম্যান ড. জাহাঙ্গীর আলম, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য জাফর আলম বক্তব্য রাখেন। আলোচনা সভায় চেম্বারের বিভিন্ন পরিচালক, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, বিভিন্ন পেশাজীবীরা উপস্থিত ছিলেন।

  • প্রধানমন্ত্রী দেশকে ঠিক যেভাবে দেখতে চান তারই বাস্তব চিত্র দৃশ্যমান রাউজানে : তাজুল ইসলাম

    প্রধানমন্ত্রী দেশকে ঠিক যেভাবে দেখতে চান তারই বাস্তব চিত্র দৃশ্যমান রাউজানে : তাজুল ইসলাম

    নেজাম উদ্দিন রানা, রাউজান: চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার নোয়াজিষপুর ইউনিয়নে প্রায় সোয়া কোটি টাকা ব্যয়ে ঈসাখাঁ দিঘীর পাড়ে দৃষ্টিনন্দন নবনির্মিত ইউপি ভবন উদ্বোধন করেছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।

    শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সকাল ১১টায় তিনি প্রথমে নোয়াজিষপুর নতুন হাট বাজারে প্রায় ছয় কোটি টাকা ব্যয়ে আধুনিক মার্কেট নির্মাণের ভিত্তি প্রস্তর উদ্বোধন করে নোয়াজিষপুরে নবনির্মিত ইউপি ভবন উদ্বোধন করা করেন।

    সেখান থেকে তিনি অদুদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে আয়োজিত শুভ উদ্বোধন মিলনমেলা ও সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে যোগ দেন।

    প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, অনুষ্ঠানে আসার পথে রাউজানের সৌন্দর্য দেখে আমি মুগ্ধ হয়েছি। দেশকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঠিক যেভাবে দেখতে চান তারই বাস্তব চিত্র দৃশ্যমান রাউজানে। এজন্য রাউজানের সাংসদ এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরীকে আমি ধন্যবাদ জানাই।
    মন্ত্রী জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর মাধ্যমে এ দেশের হত দরিদ্র মানুষ স্বপ্ন দেখেছিল এশটি উন্নত বাংলাদেশের। বঙ্গবন্ধু নেতৃত্ব দিয়ে গোটা বাংলাদেশকে ঐক্যবদ্ধ করেছেন। তার নেতৃত্বে এই দেশের স্বাধীনতা এসেছে। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নের আন্তরিকভাবে কাজ করে দেশকে যখন এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন সে সময় বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে জাতি দিশেহারা হয়ে পড়েছিল। সেই দিশেহারা জাতিকে একটি অভিষ্ট্য লক্ষ্যে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য বঙ্গবন্ধু কন্যা হাল ধরেছিলেন। বঙ্গবন্ধু দেশকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেছিলেন সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে এ দেশের সব শ্রেণী-পেশার মানুষকে নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একটি উন্নয়নের মহা পরিকল্পনা গ্রহণ করেন।

    ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ যখন ক্ষমতায় আসেন তখন দেশের দারিদ্র্যের হার ছিল ৬২ পার্সেন্ট। দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন হতো এগারশ মেগাওয়াট, আমাদের খাদ্যে ঘাটতি ছিল এগার লক্ষ টন, আমাদের যোগাযোগ ব্যবস্থা ছিল অত্যন্ত নিন্ম, আমাদের কর্মসংস্থানের সুযোগ ছিল অত্যন্ত সীমিত, শিক্ষা ব্যবস্থা ছিল অত্যন্ত দূর্বল, স্বাস্থ্য সেবা থেকে মানুষ বঞ্চিত ছিল।

    বর্তমানে বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ, কর্মসংস্থান, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি শিল্পায়ন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বয়স্কভাতা, বিধবা ভাতাসহ গ্রামীণ অবকাটামোগত উন্নয়নের জন্য অভূতপূর্ব পদক্ষেপ গ্রহণ করার কারণে দেশ আজ উন্নয়নের মডেল হিসেবে বিশ্বে পরিচিতি লাভ করেছে।

    প্রধান বক্তা ছিলেন রেলপথ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবি এম ফজলে করিম চৌধুরী এমপি।

    নোয়াজিষপুর ইউপি ভবন

    নোয়াজিষপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম সরোয়ার্দী সিকদারের সভাপতিত্বে ও আওয়ামীলীগ নেতা মোসলেম উদ্দিন ও মোহাম্মাদ মোক্তার হোসেনের যৌথ সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী সুশংকর চন্দ্র আচার্য্য,স্থানীয় সরকার বিভাগের চট্টগ্রামের উপরিচালক ইয়াছমিন পারভিন তিরবীজি, রাউজান উপজেলা চেয়ারম্যান এহেছানুল হায়দর চৌধুরী বাবুল,নির্বাহী অফিসার জোনায়েদ কবির সোহাগ,বিশিষ্ট ব্যাংকার জাহাঙ্গীর আলম খাঁন,এ এস এম হোসাইন, আলহাজ্ব ফরিদ আলম চৌধুরী প্রমুখ।