Tag: ধর্ষণের

  • চান্দগাঁওয়ে এক নারীকে পালাক্রমে ধর্ষণের অভিযোগ : আটক ৮

    চান্দগাঁওয়ে এক নারীকে পালাক্রমে ধর্ষণের অভিযোগ : আটক ৮

    ২৪ ঘণ্টা চট্টগ্রাম ডেস্ক : চট্টগ্রাম নগরীর চান্দগাঁও এলাকায় এক নারীকে পালাক্রমে ধর্ষণের অভিযোগে ৮ জনকে আটক করেছে চান্দগাঁও থানা পুলিশ।
    শুক্রবার (৯ অক্টোবর) দিবাগত রাতে চান্দগাঁও থানার মৌলভী পুকুর পাড় এলাকায় ধর্ষণের ঘটনাটি ঘটে। পরে ওই তরুণীকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে নেয়ার পর খবর পেয়ে অভিযানে নামে পুলিশ। পালাক্রমে ধর্ষণের সাথে জড়িত ৮ জনকে আটক করতে সক্ষম হয়।
    আটককৃতরা হলেন গনধর্ষন ঘটনার মূল আসামী জাহাঙ্গীর (৩৮), মোঃ ইউসুফ (৩২), মোঃ রিপন (২৭), মোঃ সুজন (২৪), দেবু বড়ুয়া প্রকাশ জোবায়ের হোসেন (৩১), মো. শাহেদ (২৪), রিন্টু দত্ত প্রকাশ বিপ্লব (৩০) ও মনোয়ারা বেগম প্রকাশ লেবুর মা (৫৫)।
    চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি)’র উপ-পুলিশ কমিশনার (উত্তর) বিজয় বসাক পালাক্রমে ধর্ষণের অভিযোগে ৮ জনকে আটকের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
    তিনি বলেন ভুক্তভোগী ওই নারী গতকাল রাত সাড়ে ১০টার দিকে রাঙ্গুনিয়া থেকে সিএনজি অটোরিকশায় করে শহরে চকবাজারের বাসায় ফিরছিলেন।
    পথে মৌলভী পুকুর পাড়ে অটোরিকশা থামিয়ে ৮ জনের একটি দল তাকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে যায়। রাতে নির্জন স্থানে ওই নারীকে নিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করে ৮-১০ জনের দলটি।
    খবর পেয়ে শুক্রবার ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত নগরীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ৮ জনকে আটক করা হয়েছে। বিস্তারিত আরো তথ্য বিকেল ৫টায় সংবাদ সম্মেলনে জানানো হবে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি।
    ২৪ ঘণ্টা/এন এম রানা
  • রাঙ্গুনিয়ায় কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ধর্ষককে কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত

    রাঙ্গুনিয়ায় কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ধর্ষককে কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত

    ডেস্ক নিউজ : চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় এক কিশোরীকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে হোটেলে রেখে ধর্ষণ করার অভিযোগে অভিযুক্ত ২ আসামির মধ্যে একজনকে গ্রেফতার করেছে রাঙ্গুনিয়া থানা পুলিশ।

    জানা যায়, উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড পোঁড়াবন এলাকা থেকে ১৪ বছর বয়সী ওই কিশোরীকে তুলে নিয়ে যায় ধর্ষকরা।

    শনিবার (৩ অক্টোবর) দুপুরে ধর্ষণের অভিযোগে অভিযুক্ত সাজ্জাদ হোসেন (৩৫)কে আদালতের তোলা হলে বিচারক তাকে কারাগারে প্রেরণের আদেশ দেন। অন্যদিকে একই ঘটনায় জড়িত আরো এক আসামিকে গ্রেফতারের চেষ্টা করছে পুলিশ।

    মামলার এজহার সূত্রে জানা যায়, গত মঙ্গলবার (২৯ সেপ্টেম্বর) জোরপূর্বক মেয়েটিকে গাড়িতে তুলে রাঙামাটি নিয়ে যায় গ্রেফতার সাজ্জাদ ও তার বন্ধু মো. রিপন (২০)। সেখানের একটি আবাসিক হোটেলে নিয়ে ভয় দেখিয়ে তাকে রাতভর ধর্ষণ করে দুজনই পালিয়ে যায়।

    এদিকে কিশোরী মেয়েটিকে অনেক খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করেন। পরদিন রাঙ্গামাটির স্থানীয় লোকজন ধর্ষণের স্বীকার ওই কিশোরীকে মূর্মুর্ষু অবস্থায় পরিবারের কাছে নিয়ে আসে।

    কিশোরীটি তার পরিবারের কাছে পুরো ঘটনাটি খুলে বললে ইসলামপুর ইউপি সদস্য মো. বেলালের সহযোগীতা নিয়ে তার নানী ২ যুবককে আসামি করে রাঙ্গুনিয়া থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করে।

    রাঙ্গুনিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মাহবুব হোসেন মামলার তথ্যটি নিশ্চিত করে বলেন, ১৪ বছর বয়সী এক কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে ২ যুবককে আসামি করে রাঙ্গুনিয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেন কিশোরীর নানী।

    মামলার সূত্র ধরে ঘটনার স্বীকার কিশোরী মেয়েটির ডাক্তারি পরীক্ষা করার পর প্রাথমিক তদন্তে ধর্ষণের বিষয়টির প্রমাণ পাওয়া যায়। পরে অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত একজনকে গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে তাকে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।

    তিনি বলেন, এই ঘটনায় জড়িত মো. রিপন নামে আরো এক যুবককে গ্রেফতারপূর্বক প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

    ২৪ ঘণ্টা/রাজীব

  • ফেনী থেকে চট্টগ্রামে বেড়াতে এসে ধর্ষণের শিকার কিশোরী, আটক ৩

    ফেনী থেকে চট্টগ্রামে বেড়াতে এসে ধর্ষণের শিকার কিশোরী, আটক ৩

    নিজস্ব প্রতিনিধি : চট্টগ্রামে ১৪ বছর বয়সী এক কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল রবিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রাতে চট্টগ্রাম নগরীর ডবলমুরিং থানা এলাকা আগ্রাবাদ সুপারিওয়ালা পাড়ার একটি বাসায় ধর্ষণের শিকার হয় কিশোরী।

    এ ঘটনায় সহযোগীতা করার অপরাধে সোমবার ভোরে একই এলাকায় অভিযান চালিয়ে পুলিশ এক দম্পতি ও ধর্ষক চান্দুর দেহরক্ষী মো. রাজিবসহ মোট তিনজনকে আটক করলেও এখনো ধরা পড়েনি ধর্ষক চান্দু মিয়া। তাকে গ্রেফতারে চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে বলে জানালেন ডবলমুরিং থানার ওসি সদীপ কুমার দাশ।

    থানা সূত্রে জানা যায়, ধর্ষিতা কিশোরীর বাড়ি ফেনী। কিছুদিন আগে তিনি চট্টগ্রামের আগ্রাবাদ এলাকায় চাচার বাসায় বেড়াতে আসেন। রবিবার রাত আটটার সময় ওই কিশোরীর চাচাতো বোনের এক বান্ধবী ও ভিকটিমের পূর্বপরিচিত নুরী আক্তারের সাথে সুপারিওয়ালা পাড়ার বাসায় বেড়াতে যান।

    একইদিন রাতে ওই বাসার পাশ্ববর্তী চান্দু মিয়া নামে এক ব্যাক্তি জোরপূর্বক কিশোরীকে ধর্ষণ করে পালিয়ে যায়। পরে বাসায় এসে ভিকটিম তার পরিবারকে ঘটনাটি খুলে বললে ঘটনাটি জানাজানি হয়।

    ধর্ষণের ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ ধর্ষিতা কিশোরীর পূর্ব পরিচিত নুরী আক্তার ও তার স্বামী মোহাম্মদ অন্তরকে আটক করে। পরে ১ নম্বর সুপারিওয়ালা পাড়ায় অভিযান চালিয়ে ধর্ষক চান্দুর দেহরক্ষী মো. রাজিবকে গ্রেফতার করা হয়।

    ডবলমুরিং থানার ওসি সদীপ কুমার দাশ জানান, কিশোরীকে ধর্ষনে সহযোগীতা করায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিনজনকে আটক করা হয়েছে। এর আগে অসুস্থ অবস্থায় ঘটনার শিকার কিশোরীকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) ভর্তি করা হয়।

    এ ঘটনায় ধর্ষিতা কিশোরীর পরিবারের লোকজন থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছে জানিয়ে মূল ধর্ষক চান্দু মিয়াকে গ্রেফতার করার চেষ্টা চলছে বললেন ওসি।

    ২৪ ঘণ্টা/রাজীব

  • বিচারহীনতার সংস্কৃতির কারণে ধর্ষণের মতো অপরাধ বাড়ছে

    বিচারহীনতার সংস্কৃতির কারণে ধর্ষণের মতো অপরাধ বাড়ছে

    ২৪ ঘন্টা ডট নিউজ। চট্টগ্রাম ডেস্ক : দেশে ধর্ষণের মত অপরাধ বৃদ্ধির পেছনে বিচারহীনতার সংস্কৃৃতিকে দায়ী করেছেন বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট চট্টগ্রাম মহানগর উত্তর সভাপতি আলহাজ্ব মুহাম্মদ নঈমুল ইসলাম।

    তিনি বলেন, ২০১১ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত আদালতে ধর্ষণ সংক্রান্ত ৪ হাজারের বেশি মামলা হলেও তার সিকিভাগও নিষ্পত্তি হয়নি।

    ছাত্রসমাজের নৈতিক মূল্যবোধের ক্রমাগত অবক্ষয় হচ্ছে মন্তব্য করে ছাত্রসমাজকে আদর্শিক রাজনীতির প্রতি সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, শিক্ষাঙ্গনে ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠনের দৌরাত্ম্য বাড়ছে।

    বিশ্ববিদ্যালয়ের মত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ছাত্র-শিক্ষক মুখোমুখি অবস্থানে চলে যাচ্ছে এসব দৌরাত্ম্যের কারণে। ছাত্র সংসদ নির্বাচনগুলো যথাযথভাবে অনুষ্ঠিত হলে এসব সমস্যা হ্রাস পেত।

    বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসেনার চারদশক পূর্তি উপলক্ষে চট্টগ্রাম মহানগর উত্তর শাখার চার দিনব্যাপী কর্মসূচির সমাপনী দিবসে ছাত্রসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

    শিক্ষার মান বৃদ্ধিসহ মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে কারিগরি শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার আহবান জানান তিনি। উচ্চ মাধ্যমিকে ভর্তির ক্ষেত্রে গলাকাটা অতিরিক্ত ফি নেওয়ার যে নিয়ম জারি আছে, তা অচিরেই বন্ধ করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপসহ শিক্ষা সামগ্রীর উচ্চহারে দাম বৃদ্ধির লাগাম টেনে ধরতে হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

    প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি আরো বলেন, চট্টগ্রামের বন্দর সমস্যা নিয়ে “পত্রপত্রিকায় বোদ্ধারা মতামত দিচ্ছেন, বন্দর সমস্যা সমাধানে কর্ণফুলী নদীকে বাঁচানোর বিকল্প নেই। এ ব্যাপারে আমাদের সজাগ হতে হবে। প্রয়োজনে নদী বাঁচাও আন্দোলনে নামতে হবে চট্টগ্রামবাসীকে।

    বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসেনার সংগ্রাম, গৌরব, ঐতিহ্য ও সাফল্যের ৪০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ছাত্রসমাবেশ ও বর্ণাঢ্য র‌্যালি ২১ জানুয়ারি মঙ্গলবার বিকালে আন্দরকিল্লা চত্বরে ছাত্রসেনা নগর উত্তর সভাপতি মুহাম্মদ গোলাম মোস্তফার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।

    ছাত্রসমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট চট্টগ্রাম মহানগর উত্তর সভাপতি আলহাজ্ব মুহাম্মদ নঈমুল ইসলাম। উদ্বোধক ছিলেন বাংলাদেশ ইসলামী যুবসেনা কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মুহাম্মদ আবু আজম। প্রধান বক্তা ছিলেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসেনা কেন্দ্রীয় গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক ছাত্রনেতা মুহাম্মদ মাছুমুর রশিদ কাদেরী।

    উদ্বোধনী বক্তব্যে সৈয়দ আবু আজম বলেন, সমৃদ্ধ জাতিগঠনে ছাত্রদের জ্ঞানমুখী রাজনীতিতে ফিরতে হবে। সম্প্রতি মতিঝিল আইডিয়াল স্কুলে ড্রেস কোডের নামে ওড়না নিষিদ্ধের ঘটনার সমালোচনা করে তিনি বলেন, বাংলাদেশের মত মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্রে বিদ্যালয়ে ওড়না নিষিদ্ধের ঘটনা নিন্দনীয়।

    প্রধান বক্তা মাছুমুর রশিদ বলেন, দেশে অসুস্থ ধারার ছাত্ররাজনীতির চর্চা হচ্ছে বলে ছাত্ররা এক শ্রেণির বড় ভাইদের ছত্রছায়ায় কিশোর অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে। নীতি-নৈতিকতা বিবর্জিত ছাত্রসমাজ সোনার বাংলা গড়ার পথে অন্তরায়।ইসলামী ছাত্র ফ্রন্ট

    ছাত্র রাজনীতির নামে আজ চলছে সন্ত্রাস-হানাহানি-টেন্ডারবাজি-চাঁদাবাজি, ক্যাম্পাস দখল ও ছাত্র নামধারী মাস্তানদের দাপট। একশ্রেণীর ছাত্র নামধারী বিপথগামী ছাত্র-যুবক সম্মানিত শিক্ষকের গায়ের ওপর হাত তুলতেও কুণ্ঠিত হচ্ছে না। এই অশুভ ছাত্র রাজনীতির বিরুদ্ধে ছাত্র সমাজকে সোচ্চার হয়ে আদর্শিক ছাত্রবান্ধব জ্ঞানমুখী ছাত্র রাজনীতির পথে ফিরে আসতে হবে।

    তিনি ধর্মীয় মূল্যবোধ ও নৈতিকতার আলোকে কর্মমুখী শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করে বেকারত্ব রোধে সরকারকে পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানান। সুস্থধারার ছাত্ররাজনীতি সৃষ্টির জন্য চাকসুসহ দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ-মাদ্রাসায় সকল দলের সহাবস্থান নিশ্চিত করে ছাত্রসংসদ নির্বাচনের দাবি জানান তিনি।

    সভাপতির বক্তব্যে গোলাম মোস্তফা বলেন, চট্টগ্রামে সরকারী কলেজের সংখ্যা অত্যন্ত কম। সরকারী কোন মাদ্রাসাও নেই। এ কারণে মধ্যবিত্ত পরিবারের অনেক সন্তান উচ্চশিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। তিনি চট্টগ্রামে সরকারী কলেজের সংখ্যা বৃদ্ধি ও নূন্যতম দুটি মাদ্রাসাকে সরকারীকরণের দাবি জানান।

    চট্টগ্রাম মহানগর উত্তর ছাত্রসেনার সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ এরশাদুল করিম ও কাজী মুহাম্মদ আরাফাতের যৌথ সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অতিথি ও আলোচক ছিলেন মুহাম্মদ ফজলুল করিম তালুকদার, আবু নাসের মুহাম্মদ তৈয়ব আলী, জসিম উদ্দিন মাহমুদ, মুহাম্মদ নাছির উদ্দীন মাহমুদ, মুহাম্মদ ফোরকান রেজা, মুহাম্মদ শফিউল আলম, আব্দুল করিম সেলিম, মাওলানা সোহাইল উদ্দিন আনসারী, হাবিবুল মোস্তফা ছিদ্দিকী, মুহাম্মদ এনামুল হক, সৈয়দ মুহাম্মদ হাসান আযহারী, মুহাম্মদ মুছা, মোফাচ্ছেল মোস্তফা টিপু, মুহাম্মদ মিজানুর রহমান, এসএম ইকবাল বাহার চৌধুরী, মুহাম্মদ জাকারিয়া, হাফেজ মুহাম্মদ রফিক।

    স্বাগত বক্তব্য রাখেন সমাবেশ প্রস্তুতি কমিটির আহবায়ক মুহাম্মদ বাবর আলী। ছাত্রসমাবেশে বক্তারা আরো বলেন, পাঠ্যপুস্তকে কৌশলে ইসলামি বিষয়গুলো বাদ দিয়ে নাস্তিকতা সম্পর্কিত পাঠ অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে। মাদ্রাসার বইয়ে ইসলামের মৌলিক বিষয়গুলো সংকুচিতকরণ করা হচ্ছে। এভাবে চললে মাদ্রাসা শিক্ষা হুমকির মুখে পড়বে।

    এছাড়া পাঠ্য বইয়ে বাঙালি সংস্কৃতির নামে অপসংস্কৃতির শিক্ষা যুক্ত করা হচ্ছে। এসব বিষয়ে সরকারকে সুদৃষ্টি দিতে হবে।

    ছাত্রসমাবেশ ও বর্ণাঢ্য র‌্যালীতে আরো উপস্থিত ছিলেন মুহাম্মদ শেহাব উদ্দিন, মুহাম্মদ এহসান, ফোরকান রেজা, তৌহিদুল হক, শাহাদাৎ হোসাইন, মুহাম্মদ মঈনুদ্দীন কাদেরী, আবু সায়েম মুহাম্মদ কাইয়্যুম, বেলাল রেজা, শরীফ মুহাম্মদ মাহমুদুল ইসলাম, মুহাম্মদ জিয়া উদ্দিন রায়হান, আহমদুল হক, আব্দুল কাদের, মুহাম্মদ আব্দুর রশীদ, মুহাম্মদ ওসমান গনি, এইচ এম আতিকুল্লাহমুহাম্মদ খালেদ বীন জাহাঙ্গীর, এস এম মেজবাহ উদ্দীন, মুহাম্মদ আকিল হোসাইন, মুহাম্মদ আবিদ আরশাদ, মুহাম্মদ তাহারিফ হোসেন, মুহাম্মদ নুরুজ্জামান রজভী, মুহাম্মদ আনোয়ার, মুহাম্মদ মারুফ রেজা, মুহাম্মদ রবিউল হোসেন প্রমুখ। ছাত্রসমাবেশ শেষে বর্ণাঢ্য র‌্যালীটি নগরীর আন্দরকিল্লা হয়ে লালদিঘী মোড়ে এসে সমাপ্ত হয়।