Tag: ধানের শীষ

  • সুষ্ঠু ভোট হলে বিপুল ভোটের ব্যবধানে জিতবে ধানের শীষ : ডা: শাহাদাত

    সুষ্ঠু ভোট হলে বিপুল ভোটের ব্যবধানে জিতবে ধানের শীষ : ডা: শাহাদাত

    চট্টগ্রাম সিটি কপোর্রেশন নিবার্চনে বিএনপি মনোনিত মেয়র প্রার্থী ও চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহবায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, চসিক নির্বাচন নিয়ে মানুষের মাঝে এখনও শঙ্কা আছে, আদৌ তারা ভোটকেন্দ্রে যেতে পারবে কি—না। বিগত নির্বাচনগুলোতে ভোটাররা ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেননি। মানুষকে তার গণতান্ত্রিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছিল। তাই এবার পছন্দের প্রার্থীকে বিজয়ী করার প্রতীক্ষায় আছেন ভোটাররা। নির্বাচনী এলাকায় যেখানেই গণসংযোগে যাচ্ছি, ভোটারদের ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। সুষ্ঠু ভোট হলে বিপুল ভোটের ব্যবধানে ধানের শীষ জিতবে। এই ভোট যুদ্ধে যুবদলকে অতন্দ্র প্রহরীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে।

    তিনি আজ রবিবার (১৭ জানুয়ারী) রাতে নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয়ের মাঠে চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলা যুবদলের সাথে অনুষ্ঠিত মতবিমিয় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

    ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, নির্বাচনী প্রচারণা শুরু হওয়ার পর থেকে সরকারদলীয় নেতাকর্মীরা আমাদের নেতাকর্মীদের উপর হামলা করে আসছে। এছাড়া ভয়—ভীতি, হুমকি—ধমকি এবং পোস্টার—ব্যানার ছিঁড়ে ফেলার মতো ঘটনাও ঘটেছে। এসব বিষয়ে প্রশাসনকে অভিযোগ দেয়ার পরও তারা কার্যকর কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। তিনি ধানের শীষ প্রতিকে ভোট দিয়ে বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলন ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনকে বেগবান করার আহবান জানান।

    বিশেষ অতিথির বক্তব্যে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর বলেছেন, নির্বাচনের মাঠে ধানের শীষের জোয়ার দেখে আওয়ামী লীগের প্রার্থী এবং সমর্থকদের মাথা খারাপ হয়ে গেছে। তারা বুঝে গেছেন, সুষ্ঠু নির্বাচন হলে পাঁচ শতাংশ মানুষের সমর্থনও পাবেন না। সেজন্য বিএনপির ত্যাগী ও পরীক্ষীত নেতাদের টার্গেট করে হয়রানির নীলনকশা এঁকেছেন। বিভিন্ন ওয়ার্ডে বিএনপি নেতাকর্মীদের নামে মামলা দিচ্ছেন। অথচ আওয়ামীলীগ প্রার্থীর সমর্থকরা প্রতিদিন আচরণ বিধি লঙ্গন করে চলেছেন। তিনি যুবদল নেতৃবৃন্দকে ডা: শাহাদাত হোসেনের এক একজন প্রতিনিধি হয়ে ভোটকেন্দ্রে দায়িত্ব পালন করার আহবান জানান।

    বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহ—সভাপতি ও চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দিপ্তীর সভাপতিত্বে এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহ—সাধারণ সম্পাদক ও চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ শাহেদের পরিচালনায় মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন উত্তর জেলা যুবদলের সভাপতি হাসান জসিম, দক্ষিণ জেলা যুবদলের সভাপতি মো: শাহজাহান, দক্ষিণ জেলা যুবদলের সাধারন সম্পাদক মো: আজগর, উত্তর জেলা যুবদলের সাধারন সম্পাদক এস এ মুরাদ চৌধুরী, চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সি: সভাপতি ইকবাল হোসেন, সহ—সভাপতি আজমুল হুদা রিংকু, নূর আহমদ গুড্ডু, এস এম শাহ আলম রব, এম এ রাজ্জাক, ফজলুল হক সুমন, জাহাঙ্গীর আলম, আব্দুল করিম, আব্দুল গফুর বাবুল, সাহাব উদ্দীন হাসান বাবু, মো: মূছা, মিয়া মো: হারুন, মনিরুল হাসান সিদ্দিকি, নাসির উদ্দীন চৌধুরী নাছিম, হাসান মুরাদ, জসিমুল ইসলাম কিশোর, জাহেদুল হাসান বাবু, আবু সুফিয়ান, অরুপ বড়–য়া, মো: আলী সাকী, দক্ষিণ জেলা যুবদলের সহ—সভাপতি আবু সেলিম চৌধুরী, নুরুল হুদা জাহাঙ্গীর, জসিম উদ্দীন মেম্বার, মো: হাসান, মহানগর যুবদলের সি: যুগ্ন সম্পাদক মোশাররফ হোসেন, মোজাম্মেল হক, নুরুল হুদা, যুগ্ম সম্পাদক সৈয়দ মনজুর হোসেন, মো: হুমায়ূন কবির, ইকবাল পারভেজ, এরশাদ হোসেন, তাজুল ইসলাম তাজু, দীপঙ্কর ভট্টাচার্য, সেলিম উদ্দীন রাসেল, তৌহিদুল ইসলাম রাসেল, ওমর ফারুক, গুলজার হোসেন, নগর যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক বাদশা, সহ—সাধারন সম্পাদক আসাদুর রহমান টিপু, সাজ্জাদ হোসেন সাজু, ওসমান গনি সিকদার, মুজিবুর রহমান রাসেল, সাইফুদ্দীন মো: মারুফ, জাফর আহমেদ খোকন, মো: ইয়াছিন, শওকত আলী জুয়েল, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য নূর হোসেন উজ্জ্বল, জিল্লুর রহমান জুয়েল, মো: সাগীর, জসিম উদ্দীন সাগর, আলাউদ্দীন, মহিউদ্দীন মুকুল, এস এম বখতিয়ার উদ্দীন, ওমর ইমতিয়াজ টিটু, মো: নওশাদ, আসাদুজ্জামান রুবেল, সহ—সম্পাদকবৃন্দ আতিকুর রহমান, মাহাবুবুর রহমান, মনোয়ার হোসেন মানিক, শাহেদুল ইসলাম, কমল জ্যোতি বড়–য়া, জহিরুল ইসলাম, কামরুল ইসলাম, কোরবান আলী, গিয়াস উদ্দীন টুনু, হামিদুল হক, মেজবাহ উদ্দীন মিন্টু, জাহাঙ্গীর আলম মানিক, জাহাঙ্গীর আলম বাবু, মাষ্টার ফজলু, ইব্রাহিম খান, আনোয়ার হোসেন, দেলোয়ার হোসেন, সালাউদ্দীন, হোসেন জামান, সাইফুদ্দীন যুবরাজ, জসিম উদ্দীন, জাফর সাদেক সোহেল, সাইদুল ইসলাম, মিজানুর রহমান দুলাল, ইমরান ভূইয়া, নগর যুবদলের সদস্য লতিফুল বারী সুমন, সাইদুল হক সিকদার, আব্দুল্লাহ আল মামুন, আব্দুস সাত্তার, আব্দুল করিম, থানা যুবদলের মনজুর আলম, শেখ রাসেল, শওকত খান রাজু, মোরশেদ কামাল, এস এম আলী, মো: হাসান, আবু বক্কর বাবু, এস এম শাহবাজ, সাইফুল আলম, জহিরুল ইসলাম ও সাইফুল ইসলাম প্রমুখ নেতবৃন্দ।

  • চসিক নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী ডাঃ শাহাদাত

    চসিক নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী ডাঃ শাহাদাত

    আসন্ন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক) নির্বাচনে মেয়র পদে বিএনপির ধানের শীষ প্রতীক পেলেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেন।

    সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) রাতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাথে দলটির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে দলের এ সিদ্ধান্তের কথা জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

    বিএনপির হয়ে নির্বাচনে লড়তে ডা. শাহাদাত হোসেন ছাড়াও নগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর, সহ-সভাপতি নেয়াজ মোহাম্মদ খান, সৈয়দ আজম উদ্দিন, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক এরশাদ উল্লাহ ও নগর বিএনপির মহিলা বিষয়ক সম্পাদক ডা. লুসি খান দলীয় মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন। সৈয়দ আজম উদ্দিন ছাড়া বাকীরা সবাই কেন্দ্রীয় দপ্তরে তা জমা দিয়েছিলেন।

    সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে দলের চেয়ারপার্সনের গুলশান কার্যালয়ে স্থায়ী কমিটির সাথে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের স্বাক্ষাৎকার অনুষ্ঠিত হয়।

    সাক্ষাৎকার শেষে মেয়র পদে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সঙ্গে একান্তে কথা বলেন তারেক রহমান। সবাইকে একযোগে দলের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার নির্দেশনাও দেন তিনি।

    জানা গেছে, ডা. শাহাদাতকে দলীয় মনোনয়ন পাইয়ে দিতে নগর বিএনপির সবাই একযোগে প্রচেষ্টা চালায়। দলের মনোনয়ন পেয়ে শাহাদাত বলেন, ‘দল আমার উপর আস্থা রেখেছে। আমি আমার সর্বোচ্চ দিয়ে দলের নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে বিজয়ের জন্য কাজ করবো।’

    গত ২৮ এপ্রিল ২০১৫ অনুষ্ঠিত চসিক নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন মঞ্জুর আলম। নির্বাচনের দিন সকাল ১১টায় কারচুপির অভিযোগ এনে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেয় বিএনপি। এবার মঞ্জুর আলম ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থী হতে চেয়েছিলেন।

    এর আগে রোববার রাতে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে অংশ নিতে ৪১টি ওয়ার্ড ও ১৪টি সংরক্ষিত মহিলা ওয়ার্ডে নিজেদের দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করে বিএনপি।

    ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ গত ১৫ ফেব্রুয়ারি চসিকের মেয়র পদে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক রেজাউল করিম চৌধুরী নৌকার প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করে।

  • ধানের শীষে ভোট দিয়ে আবু সুফিয়ানকে জয়ী করুন:আকবর

    ধানের শীষে ভোট দিয়ে আবু সুফিয়ানকে জয়ী করুন:আকবর

    বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা গোলাম আকবর খোন্দকার বলেছেন, বোয়ালখালীতে ধানের শীষের পক্ষে যারা পোস্টার-ব্যানার লাগিয়ে প্রচারণা চালাচ্ছে, তাদেরকে টার্গেট করছে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা। প্রথমে হুমকি দিয়ে বিরত রাখার চেষ্টা করছে। না পারলে হামলা করছে, পরিবারের সদস্যদের হয়রানি করছে। আওয়ামী সন্ত্রাসীদের কারণে নির্বাচনী এলাকায় এখন ভীতিকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। পরিকল্পিতভাবে আওয়ামী লীগের প্রার্থী এবং তার অনুসারী সন্ত্রাসীরা এই পরিস্থিতি তৈরি করেছেন। এভাবে কি সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব? এলাকার ভোটারদের মধ্যে শঙ্কা বিরাজ করছে যে, আদৌ তারা ভোট দিতে যেতে পারবেন কি না।

    তিনি আজ মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারী) চট্টগ্রাম-৮ আসনের উপনির্বাচনে বিএনপি প্রার্থী আবু সুফিয়ান ধানের শীষের পক্ষে বোয়ালখালীর শাকপুরা হাজী নুরুল হক ডিগ্রী কলেজের সামনে থেকে গণসংযোগ শুরু করে শাকপুরা চৌমুহনী বাজার, গোলক মুন্সির হাট, তাজেদিয়া মাদ্রাসা, আনজীর মার টেক, মনার বাপের টেক, চর খিজির পুর হয়ে টেক্সঘর এলাকায় এক পথ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ সব কথা বলেন।

    এ সময় তিনি সমবেত জনতার উদ্দেশ্যে বলেন, আওয়ামী লীগের প্রার্থী এবং তার অনুসারীরা বোয়ালখালী-চান্দগাঁও এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। সন্ত্রাসীরা এই আসনের বিএনপির নেতাকর্মীদের ঘরে ঘরে গিয়ে হুমকি দিচ্ছে। তাদের অত্যাচারে আমাদের অনেক নেতাকর্মী ঘরছাড়া, এমনকি এলাকা ছাড়া হয়ে গেছে। আমাদের পোস্টার লাগাতে দিচ্ছে না, ব্যানার খুলে ফেলছে। গণসংযোগ করতে গেলে হামলা করছে। হুমকি-ধমকি দিচ্ছে। তিনি ভোটের দিন সমস্ত বাধা বিপত্তি উপেক্ষা করে ভোট কেন্দ্রে শক্ত অবস্থান নিয়ে আবু সুফিয়ানকে ধানের শীষে ভোট দিয়ে জয় যুক্ত করার আহবান জানান।

    বিএনপি মনোনীত ধানের শীষের সংসদ সদস্য প্রার্থী আবু সুফিয়ান বলেন, নির্বাচনী প্রচারণার শুরু থেকেই প্রশাসনের কাছ থেকে আমি সমান আচরণ পাচ্ছি না। এখানে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নেই। আওয়ামীলীগ প্রার্থীর আচরণবিধি লঙ্ঘন এবং আমার ওপর হামলার অভিযোগ করেও আমি কোনো প্রতিকার পাইনি। বিএনপির দুজন ত্যাগী নেতা মোস্তাক আহমেদ খান ও পৌর মেয়র আবুল কালাম আবুর বিরুদ্ধে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন অভিযোগ করে তাদের হয়রানি করা হচ্ছে। আমার এলাকার নেতাকর্মীরা হয়রানির শিকার হচ্ছেন। এভাবে অনেকটা হাত-পা বাঁধা অবস্থায় আমাদের নির্বাচন করতে হচ্ছে।

    আওয়ামীলীগের প্রার্থী গতকালের সংবাদ সম্মেলনে বোয়ালখালী পৌর মেয়রের নির্বাচনী প্রচারণা করে আচরণ বিধি লঙ্গন করেছেন বলে যে অভিযোগ করেছেন এ বিষয়ে তিনি বলেন, আচরণ বিধিতে আছে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র নির্বাচনী প্রচারণায় যেতে পারবেন না। পৌর মেয়রের প্রচরণা চলাতে কোনো বাধা নেই। তিনি মনে হয় আচরণ বিধিমালা না পরেই এই অভিযোগ করেছেন।

    তিনি আরো বলেন, জনগণের প্রত্যাশা একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন। জনগণ আর কোনো কারচুপির নির্বাচন চায় না। দিনের ভোট আগের রাতে করে ফেলার নির্বাচন জনগণ চায় না। আমরা যারা নির্বাচন করছি, যারা নির্বাচন কমিশনে আছেন, যারা প্রশাসনে আছেন, সবাই এদেশের সন্তান। দেশের প্রতি যদি ন্যূনতম ভালোবাসা থাকে, তাহলে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে হত্যায় সামিল না হওয়ার জন্য আমি তাদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। আমি বলব, জনগণের অধিকার কেড়ে নেবেন না। জনণকে বঞ্চিত করবেন না।

    বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ব্যরিস্টার মীর মোহম্মদ হেলাল উদ্দিন বলেন, আওয়ামী লীগের প্রার্থী জেনে গেছেন, জনগণ তাদের কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। যারা ১১ বছরে একটি সেতু করতে পারে না, তাদের জনগণ চায় না। যারা এত সুন্দর বোয়ালখালীকে ধ্বংস করেছে, সন্ত্রাসের জনপদ বানিয়েছে, তাদের জনগণ চায় না। চান্দগাঁও এলাকায় থেকেও যারা শহরের সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত তারা বলছেন, তারা আর ভাঙ্গা নৌকায় উঠবেন না।

    গণসংযোগকালে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, আনোয়ার হোসেন লিপু, প্রচার সম্পাদক শিহাব উদ্দিন মুবিন, বোয়লখালী পৌর মেয়র আবুল কালাম আবু, উত্তর জেলা বিএনপির আব্দুল আওয়াল চৌধুরী, মোঃ সেকান্দর চৌধুরী, নগর বিএনপির সহদপ্তর সম্পাদক মো. ইদ্রিাস আলী, বিএনপি নেতা হাজী মোঃ ইসহাক চৌধুরী, নুরুন নবী চৌধুরী, আব্দুল মান্নান চৌধুরী, মাহফুজুল হক সাজু, মহিবুল ইসলাম রাসেল, আজম খান, আইয়ুব মেম্বার, শওকত আলী চেয়ারম্যান, সরওয়ার আলম, দক্ষিণ জেলা যুবদলের সভাপতি মোঃ শাহজাহান, সাধারণ সম্পাদক, মোঃ আজগর, উত্তর জেলা যুবদলের সভাপতি হাসান জসিম, সাধারণ সম্পাদক মুরাদ চৌধুরী, দক্ষিণ জেলা ছাত্রদলের সভাপতি শহিদুল আলম শহীদ, উত্তর জেলা জাসাসের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম চৌধুরী, অংগসংগঠনের নেতৃবৃন্দ শফিকুল ইসলাম শাহীন, গোলাম হোসেন নান্নু, মহসিন খোকন, রবিউল হাসান ইকবাল, মেহেদী হাসান সুজন, মোঃ কফিল উদ্দিন, হারুনুর রশীদ, সায়েম উদ্দিন টিটু, মতিউর রহমান রাসেল প্রমূখ।

  • আবু সুফিয়ানের গণসংযোগ গণমিছিলে পরিণত হচ্ছে:আকবর

    আবু সুফিয়ানের গণসংযোগ গণমিছিলে পরিণত হচ্ছে:আকবর

    বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা গোলাম আকবর খোন্দকার বলেছেন, আবু সুফিয়ানের সমর্থনে পাঁচলাইশের গণসংযোগ গণমিছিলে পরিণত হয়ে গেছে। সাধারণ মানুষের স্বতস্ফূর্ত উপস্থিতি প্রমাণ করে ১৩ জানুয়ারী ধানের শীষের বিজয় সুনিশ্চিত ইনশাআল্লাহ। এই শান্তিপূর্ণ স্বতস্ফূর্ত উপস্থিতি ভোটের দিন পর্যন্ত ধরে রাখতে হবে। ভোট গণনা পর্যন্ত সবাইকে ভোট কেন্দ্র পাহারা দিতে হবে। ধানের শীষের বিজয় হবে বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির বিজয়। বেগম খালেদা জিয়াকে জনগণের মাঝে ফিরিয়ে আনার বিজয়। মানুষের ভোটাধিকার ফিরে পাওয়ার বিজয়।

    তিনি আজ ৬ জানুয়ারী (সোমবার) চট্টগ্রাম-৮ আসনের উপনির্বাচনে বিএনপি প্রার্থী আবু সুফিয়ান ধানের শীষের পক্ষে পাঁচলাইশ ৩ নং ওয়ার্ডের ওয়াজেদিয়া মাদরাসা সংলগ্ন মাওলানা আতিক উল্লাহ খান’র মাজার জেয়ারত করে গণসংযোগ শুরু করে ওয়াজেদিয়া, হরিপুর, মিয়া নগর, নয়াহাট, ফকিরাবাদ, কয়লার ঘর, নেজাম হামছা, বোর্ড অফিস হয়ে চালিতাতলী এলাকায় এক পথ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ সব কথা বলেন।

    এ সময় তিনি সমবেত জনতার উদ্দেশ্যে বলেন, বর্তমান সরকার ও নির্বাচন কমিশন থেকে আমরা সমান সুযোগ পাবো এটা আশাকরি না। সমান সুযোগ পাবো না জেনেই আমরা নির্বাচনে এসেছি। আমাদের আস্থা হচ্ছে জনগণ ও ভোটারের উপর। আমরা সকল প্রতিকূলতাকে উপেক্ষা করে নির্বাচনের মাঠে আছি গণতন্ত্রের স্বার্থে। জনগণ সকল ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত নস্যাৎ করে ধানের শীষের প্রার্থীকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবে।

    বিএনপি মনোনীত ধানের শীষের সংসদ সদস্য প্রার্থী আবু সুফিয়ান বলেন, ১৩ জানুয়ারী ধানের শীষের পক্ষের রায় হবে বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির রায়। মানুষের মৌলিক অধিকার ফিরে পাওয়ার রায়। আজকে জনগণ জেগে উঠেছে। জনগণের এ জোয়ার কেউ রুখতে পারবে না। সন্ত্রাসীদের দিন শেষ হয়ে এসেছে। জনগণের দিন এসে গেছে। বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে দেশে জনগণের সরকার গঠিত হবে। ভয় পাওয়ার দিন শেষ হয়ে গেছে। আওয়ামীলীগ জুলুম নির্যাতন করে বিএনপিকে ধ্বংস করার জন্য শত চেষ্টা করেছে। কিন্তু তারা বিএনপিকে ধ্বংস করতে পারেনি। বরং বিএনপি আরো শক্তিশালী হয়েছে। ফ্যাসিবাদের মসনদ দুর্বল হয়েছে। বিএনপির মনোবল বেড়েছে। নির্বাচন ও আন্দোলন সংগ্রামে আমরা ঐক্যবদ্ধ আছি, থাকবো। আমাদের মধ্যে কোন দ্বিধাদ্বন্ধ নেই। আমরা এক মায়ের সন্তান হিসেবে বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি। ১৩ তারিখ হয়তো নির্বাচন শেষ হয়ে যাবে কিন্তু আমাদের আন্দোলন সংগ্রাম চলমান থাকবে।

    প্রধান বক্তার বক্তব্যে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, প্রধানমন্ত্রী পুলিশকে জনবান্ধব হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তাহলে কি পুলিশ এতদিন আওয়ামীবান্ধব ছিল? যার কারণে বিগত নির্বাচনে ৩০ ডিসেম্বরের ভোট ২৯ তারিখের রাতে হয়ে গিয়েছিল। বর্তমানে ধানের শীষের যে জোয়ার সৃষ্টি হয়েছে তা ধরে রাখা আমাদের সকলের ঈমানী দায়িত্ব। তিনি ১৩ জানুয়ারী ধানের শীষে ভোট দিয়ে আবু সুফিয়ানকে জয়ী করতে সবাইকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করার আহবান জানান।

    বিশেষ অতিথির বক্তব্যে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর বলেন, সাধারণ জনগণ চাই একটি সুষ্ঠু নির্বাচন। তবে আমাদের মধ্যে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিয়ে শংকা আছে। বর্তমান সরকার ও নির্বাচন কমিশনের অতীত কর্মকান্ড সুখকর নয়। তারপরও ধানের শীষের যে জোয়ার উঠেছে তা কোন অপশক্তি ঠেকাতে পারবে না। জনগণের বিজয় হবেই ইনশাআল্লাহ।

    বিশেষ অতিথির বক্তব্যে চট্টগ্রাম-৮ আসনের সাবেক বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ বলেন, ১৩ জানুয়ারী হচ্ছে ভোট যুদ্ধের লড়াই। এ লড়াইয়ে আমাদের জয়ী হতে হবে। আওয়ামীলীগ মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করেছে। তাই আবু সুফিয়ানকে ধানের শীষে ভোট দিয়ে বিজয় ছিনিয়ে আনতে হবে। আমাদের থেকে ছিনিয়ে নেয়া এই চট্টগ্রাম-৮ আসনটি পুনরুদ্ধার করতে হবে।

    বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ব্যরিস্টার মীর মোহম্মদ হেলাল উদ্দিন বলেন, ইতিমধ্যে চট্টগ্রামের মেয়র এবং একজন সংসদ সদস্য নির্বাচনি আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন। এটা স্পষ্টত নির্বাচনি আচরণবিধি ভঙ্গ এবং ক্ষমতার অপব্যবহার। যারা আইন বানাচ্ছেন, তারাই আইন ভঙ্গ করছেন। সরকারি দলের নেতাদের আইন অমান্যের কারণে সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে যথেষ্ঠ সংশয় তৈরি হয়েছে।

    গণসংযোগকালে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সহ সভাপতি সৈয়দ আজম উদ্দিন, এস এম আবু ফয়েজ, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক এস এম সাইফুল আলম, যুগ্ম সম্পাদক ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, আনোয়ার হোসেন লিপু, সামশুল হক, গাজী মোহাম্মদ সিরাজ উল্লাহ, উত্তর জেলা বিএনপির নুরুল আমীন, নুর মোহাম্মদ, সেকান্দর চৌধুরী, অধ্যাপক জসিম উদ্দিন চৌধুরী, মহানগর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম, সহসাধারণ সম্পাদক সামশুল আলম, জি. এম আইয়ুব খান, বায়েজিদ থানা বিএনপির সভাপতি আবদুল্লাহ আল হারুন, জাগপার প্রেসিডিয়াম সদস্য আবু মোজাফ্ফর মো. আনাছ, ন্যাপ নগর সভাপতি ওসমান গণি সিকদার, লেবার পার্টির সভাপতি আলাউদ্দিন, এনপিপি সভাপতি আনোয়ার সাদেক সাদি, নগর বিএনপির সহসম্পাদক মো. ইদ্রিাস আলী, জেলী চৌধুরী, বেলায়েত হোসেন বুলু, আরিফ মেহেদী, বায়েজিদ থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবদুল কাদের জসিম, নগর সদস্য জসিম উদ্দিন, শাহেদা বেগম, আফরোজা বেগম জলি, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সহসাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক আহমদ সাব্বির, পাঁচলাইশ ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি হাজী মো. ইলিয়াছ, জালালাবাদ ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মো. বেলাল, পাঁচলাইশ ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এস এম আবুল কালাম আবু, জালালাবাদ ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মামুন আলম, বিএনপি নেতা সামশুল আলম মেম্বার, মাহবুবুল আলম, আনিসুর রহমান বাবুল, হাজী আবুল কালাম আবু, ইসমাইল হোসেন বালি, মো. ইউসুফ, আবদুল কাদের, আবুল বাশর, হাজী মো. বকতেয়ার, মোঃ ইসমাইল, জাহাঙ্গির আলম, বাদশা মিয়া, নুরু সওদাগর, আবদুল হালিম কালু, অংগসংগঠনের নেতৃবৃন্দ এম এ রাজ্জাক, জসিম উদ্দিন চৌধুরী, জিয়াউর রহমান জিয়া, মহিউদ্দিন জুয়েল, মঞ্জুর আলম মঞ্জু, নাজিম উদ্দিন হিরো, মোঃ হাসান, আব্দুল হালিম, রাশেদ খান টিপু, আবুল হাসান বাপ্পা, ফিরোজ মাহমুদ, কাজী মহিউদ্দিন প্রমূখ।

    এদিকে আজ বিকালে বোয়ালাখালী পৌরসভার ২, ৩, ৪, ৫ নং ওয়ার্ড়ে বিএনপি প্রার্থী আবু সুফিয়ান ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ করেন। তিনি নেতৃবৃন্দকে নিয়ে এলাকার ঘরে ঘরে গিয়ে ধানের শীষ প্রতীকে ভোট প্রার্থনা করেন। এলাকার সাধারণ মানুষের সাথে সালাম ও শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। নেতাকর্মীরা এলাকার সাধারণ জনগণের মাঝে ধানের শীষে ভোট চেয়ে প্রচারপত্র বিলি করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক আলী আব্বাস, সদস্য সচিব মোস্তাক আহমদ খান, মহানগর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ইয়াসিন চৌধুরী লিটন, আনোয়ার হোসেন লিপু, বোয়ালখালীর পৌরসভার মেয়র আবুল কালাম আবু, পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো: ইসাহাক চৌধুরী প্রমুখ।

  • বাংলাদেশের মালিক এদেশের জনগণ আ’লীগ নয়:দীপ্তি

    বাংলাদেশের মালিক এদেশের জনগণ আ’লীগ নয়:দীপ্তি

    আসন্ন ১৩ জানুয়ারী চট্টগ্রাম – ৮ আসন (বোয়ালখালী, চান্দগাঁও, পাঁচলাইশ, বায়েজীদ আংশিক) উপনির্বাচনে বিএনপি মনোনীত ধানের শীষের প্রার্থী দক্ষিণ জেলা বিএনপি’র আহ্বায়ক ও নগর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আলহাজ্ব আবু সুফিয়ানের সমর্থনে ৩ নং পাঁচলাইশ ওয়ার্ড যুবদলের উদ্যোগে আজ রবিবার (৫ জানুয়ারী) ৩ নং ওয়ার্ডস্থ আবু সুফিয়ানের নির্বাচনী কার্যালয় জি. এম আইয়ুব খানের বাড়ী থেকে গণসংযোগ শুরু হয়ে কামারাবাদ হয়ে হাজী পাড়া, চালতাতলী, নয়ার হাট হয়ে ওয়াজেদিয়া মোড়ে এসে পথসভার মাধ্যমে শেষ হয়।

    এ সময় বিভিন্ন অলিতে গলিতে ধানের শীষ’র ভোট দেয়ার জন্য ঘরে ঘরে লিফলেট বিতরণ করেন নগর যুবদল নেতৃবৃন্দ।

    উক্ত গণসংযোগ কর্মসূচী শেষে ওয়াজেদিয়া মোড়ে এক সংক্ষিপ্ত পথ সমাবেশে নগর যুবদলের সভাপতি মোশররফ হোসেন দীপ্তি বলেন, বাংলাদেশের মালিক এদেশের জনগণ আওয়ামীলীগ নয়। ২০১৪ সালের আজকের এদিন ৫ জানুয়ারী একতরফা নির্বাচনের মাধ্যমে রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করে আওয়ামীলীগ। ৫ জানুয়ারী এদেশের গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে শাসক গোষ্ঠী। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত এ দেশ, লালসবুজের পতাকা আজ শকুনের থাবায় আহত। আগামী ১৩ জানুয়ারী উপনির্বাচনে আবু সুফিয়ানকে ধানের শীষ মার্কায় ভোট দিয়ে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলনে শরীক হতে পাঁচলাইশবাসীকে তিনি অনুরোধ জানান এ সময়।

    বিশেষ অতিথির বক্তব্য নগর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ শাহেদ বলেন, ৫ জানুয়ারী এদেশের গণতন্ত্রের কবর রচনা করেছিল আওয়ামীলীগ। তারাই ধারাবাহিকতায় গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯ ডিসেম্বর রাতে সীল মেরে ভোটের বাক্স ভরে ক্ষমতা দখল করে আছে আজ অবধি। এটাই শাসকগোষ্ঠীর আসল চরিত্র। শাসন ব্যবস্থায় গিয়ে সবসময় লুটপাটে পারদর্শী এদলটি। তিনি এ সময় যুবদলের নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে আগামী ১৩ জানুয়ারী উপনির্বাচনে আবু সুফিয়ানকে ধানের শীষে ভোট দিয়ে বিজয়ী করার দৃঢ়সংকল্প ব্যক্ত করেন।

    বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন নগর বিএনপির সহসাধারণ সম্পাদক জি. এম আইয়ুব খান।

    ৩ নং পাঁচলাইশ ওয়ার্ড যুবদলের আহবায়ক মো. হাসানের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম আহবায়ক আনোয়ার হোসেনের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন সিনিয়র সহসভাপতি ইকবাল হোসেন, সহসভাপতি এস এম শাহ আলম রব, ফজলুল হক সুমন, জাহাঙ্গীর আলম, মিয়া মো: হারুন, আবু সুফিয়ান, অরুপ বড়ুয়া, যুগ্ম সম্পাদক সেলিম উদ্দিন রাসেল, ওমর ফারুক, হেলাল হোসেন, জাফর আহমদ খোকন, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য জিল্লুর রহমান জুয়েল, মোহাম্মদ সাগীর, মহিউদ্দিন মুকুল, সহ সম্পাদক মনোয়ার হোসেন মানিক, কোরবান আলী, জহিরুল ইসলাম, আনোয়ার হোসেন, আশ্রাফ উদ্দিন, সিরাজ সিকদার, নগর যুবদলের সদস্য শাবাব ইয়াজদানী, বায়েজিদ থানা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক মনজুর আলম মঞ্জু, শওকত খান রাজু, ওসমান, শাহ আলম, নেজাম উদ্দিন, ওবাইদুল হক, জানে আলম, শাহেদ খান পারভেজ, আইয়ুব খান, মো. মনসুর, থানা যুবদলের সদস্য তাজিব, কাইয়ুম, আফসার, জসিম, সেলিম, শাহাব উদ্দিন শাবু, সুজাতা হোসেন সুজন, আলমগীর, আনিসুল ইসলাম লাল্টু, সৌরভ বড়ুয়া টুম্পা, সুমন রাশেদ, জুনায়েদ হাসান রানা, এস এম আলী, মো. জাবেদ হোসেন, ৩ নং পাঁচলাইশ ওয়ার্ড যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক মোজাম্মেল হোসাইন, তারেক রহমান, মেহেদী হাসান রানা, সোলাইমনা হোসেন মনা, মঈন সিদ্দিকী নিক্কি, এম এস অভি, মো. আজিম, কিরণ হোসেন, ওমর ফারুক, রাশেদ আলম, জসিম উদ্দিন, মো. জহির, ওয়ার্ড যুবদলের সদস্য সাজ্জাত হোসেন সাজু, নুরুল ইসলাম, পারভেজ কামাল, আবদুল মজিদ বাবুল, আহমেদ আলী টিটু, হেদায়েত উল্লাহ, আমজাদ, শরীফ, সবুজ, ইব্রাহিম, মিন্টু, শান্ত, লিটন, মুক্তার হোসেন প্রমুখ।

  • ‘শাসক গোষ্ঠী ক্ষমতা চিরস্থায়ী করতে ভোটের নামে তামাশা করছে’

    ‘শাসক গোষ্ঠী ক্ষমতা চিরস্থায়ী করতে ভোটের নামে তামাশা করছে’

    আসন্ন চট্টগ্রাম ৮ আসন (বোয়ালখালী, চান্দগাঁও, পাঁচলাইশ, বায়েজীদ আংশিক) উপনির্বাচনে বিএনপি মনোনীত ধানের শিষের প্রার্থী দক্ষিণ জেলা বিএনপি’র আহ্বায়ক ও নগর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আলহাজ্ব আবু সুফিয়ানের সমর্থনে চান্দগাঁও থানা যুবদলের উদ্যোগে আজ ৩০ ডিসেম্বর সোমবার দুপুরে ৬ নং পূর্ব ষোলশহর ওয়ার্ডস্থ ওমর আলী মাতব্বর মহল্লা, ঘাসিয়ার পাড়া, বাদশা চেয়ারম্যান ঘাটা, বারাই পাড়ার বিভিন্ন অলিতে গলিতে ধানের শীষে ভোট দেয়ার জন্য ঘরে ঘরে লিফলেট বিতরণ করা হয় নগর যুবদলের সভাপতি মোশররফ হোসেন দীপ্তি ও সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ শাহেদ এর নেতৃত্বে।

    উক্ত গণ সংযোগ কর্মসূচী শেষে বহদ্দার হাট মোড়ে সংক্ষিপ্ত পথ সমাবেশ চান্দগাঁও থানা যুবদলের আহ্বায়ক গুলজার হোসেনের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম আহ্বায়ক মোর্শেদ কামালের পরিচালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে নগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দীপ্তি বলেন, বর্তমান শাসক গোষ্ঠী ক্ষমতা চিরস্থায়ী করতে ভোটের নামে জনগণের সাথে তামাশা করছে। গত বছর ৩০ ডিসেম্বর দিনের ভোট রাতে নিজেরা দিয়ে নিজেদের বিজয়ী ঘোষণা করে অবৈধভাবে আজ অবধি ক্ষমতা দখল করে আছে। দেশের গণতন্ত্রকে কবর দিয়ে আওয়ামীলীগ জনগণের সাথে প্রতারণা করে চলেছেন প্রতিনিয়ত। এসময় তিনি আগামী ১৩ জানুয়ারী উপনির্বাচনে ভোটারদের ভোট দিয়ে অবৈধ ক্ষমতা দখলকারীদের সমুচিত জবাব দেয়ার আহ্বান জানান।

    প্রধান বক্তা মুহাম্মদ শাহেদ বলেন, ধানের শীষ মনোনীত প্রার্থী আমাদের তৃণমূলের প্রার্থী সাবেক ছাত্রনেতা আবু সুফিয়ান। যিনি চট্টগ্রাম-৮ আসনের সাধারণ জনগণের পরিচিত মুখ। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলন ও আওয়ামীলীগ কর্তৃক গণতন্ত্রের হরণ করার প্রতিবাদ স্বরুপ ভোটারদের ১৩ জানুয়ারী স্ব স্ব কেন্দ্রে গিয়ে নিজের ভোট নিজে প্রদান করে আওয়ামী শাসক গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে জবাব দেয়ার আহ্বান জানান।

    বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ব্যারিস্টার তানজিরুল ইসলাম। এসময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নগর যুবদলের সহ সভাপতি নূর আহম্মেদ গুড্ডু, এস.এম শাহ আলম রব, ফজলুল হক সুমন, আব্দুল গফুর বাবুল, মিয়া মোহাম্মদ হারুণ, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক মোশাররফ হোসাইন, ইকবাল পারভেজ, হেলাল হোসেন, সহ-সাধারণ সম্পাদক জাফর আহাম্মেদ খোকন, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য জিল্লুর রহমান জুয়েল, মোহাম্মদ সাগীর, সহ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম, আবু বক্কর ছিদ্দিকী আবু, সাইদুল ইসলাম, ইমরান ভূঁইয়া, নগর যুবদলের সদস্য কলিম উল্লাহ, চান্দ গাঁও থানা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রিদোয়ান, নূরনবী, রুবেল, আসলাম, এরশাদ, মাসুম, পাঁচলাইশ থানা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রিদোয়ান হোসেন জনি, জাবেদ আলী, আমজাদ হোসেন, ৫ নং ওয়ার্ড যুবদলের সভাপতি আকতার হোসেন, ৪ নং ওয়ার্ডের যুবদলের সভাপতি আবু বক্কর বাবু, ৬ নং ওয়ার্ডের যুগ্ম আহ্বায়ক এস.এম. শফিউল্লাহ মামুন প্রমুখ।