Tag: নিখোঁজ

  • সিকিমে হঠাৎ বন্যায় নিখোঁজ ২৩ সৈন্য

    সিকিমে হঠাৎ বন্যায় নিখোঁজ ২৩ সৈন্য

    ভারতের সিকিমে তিস্তা নদীতে আকস্মিক বন্যায় ২৩ জন সেনা সদস্য নিখোঁজ হয়েছেন। সেনাবাহিনী জানিয়েছে, তাদের খুঁজে বের করার জন্য ব্যাপক তল্লাশি চলছে। 

    সেনাবাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ড জানিয়েছে, লাচেন উপত্যকার কিছু স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। চুংথাং বাঁধ থেকে পানি ছাড়ার ফলে হঠাৎ করে পানির স্তর ১৫ থেকে ২০ ফুট উঁচুতে প্লাবিত হয়। এর ফলে সিংটামের কাছে বারদাংয়ে সেনা ছাউনিতে পার্ক করা সেনাবাহিনীর গাড়িগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ২৩ জন সেনা সদস্য নিখোঁজ এবং কিছু যানবাহন পানির নিচে ডুবে গেছে। উদ্ধার অভিযান চলছে।

    সিকিমে মঙ্গলবার রাতভর ভারী বৃষ্টি হয়েছে। ব্যাপক বর্ষণে উত্তর সিকিমের লোনাক হ্রদ উপচে পড়ে। এতে অতিরিক্ত পানি তিস্তা নদীতে চলে আসায় হঠাৎ পানির স্তর বেড়ে যায়। তিস্তা নদী সিকিম ও পশ্চিমবঙ্গের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।

    হঠাৎ বন্যার ঘটনায় সিকিম প্রশাসন সেখানকার বাসিন্দাদের জন্য উচ্চ সতর্কতা জারি করেছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে স্থানীয় বাসিন্দাদের শেয়ার করা ভিডিওতে দেখা যায়, পানিতে ভেসে গেছে সড়ক। নদীতে জলোচ্ছ্বাসের মতো অবস্থা।

    মুখ্যমন্ত্রী প্রেম সিং তামাং ক্ষতিগ্রস্ত একটি এলাকা পরিদর্শনের সময় বলেন, বন্যায় কেউ আহত হয়নি, তবে সরকারি সম্পত্তির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। সিংটামে কিছু লোক নিখোঁজ হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। ত্রাণ তৎপরতা চলছে।

    ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, সিকিমের চুংথাং হ্রদ উপচেপড়ায় তিস্তা নদীতে পানি বেড়েছে। গাজলডোবা, দোমোহনী, মেখলীগঞ্জ ও ঘিশের মতো নিচু এলাকাগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এসব এলাকার মানুষদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানানো হয়।

    জানাযায়, আকস্মিক বন্যায় হু হু করে পানি ঢুকে পড়েছে পাহাড়ি গ্রামগুলোতে। পানির স্তর দোতলা বাড়ির সমান বেড়ে গেছে। তিস্তা নদীর পানিতে তলিয়ে যায় সেনাবাহিনীর ৪১টি গাড়ি। নিখোঁজ সেনা সদস্যরা ভেসে গেছে নাকি পাহাড়ের খাদে পড়েছে তা জানা যায়নি। এরই মধ্যে আবার ধস নামতে শুরু হয়েছে।

    এদিকে জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের ড্যাম ভেঙে যাওয়ায় জলপাইগুড়ির তিস্তায় দুই কূল ছাপিয়ে বন্যার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের সমতলে। বিপদ এড়াতে নদী পাড়ের বাসিন্দাদের নিরাপদ জায়গায় সরানো হয়েছে। বুধবার সকাল ৯টায় গজলডোবা তিস্তা ব্যারেজ থেকে ২ লাখ ৫১ হাজার ৫৩৫ কিউসেক পানি ছাড়া হয়েছে যা এখন পর্যন্ত এ বছরের সর্বোচ্চ।

  • চট্টগ্রামে নিখোঁজ দুই কন্যা শিশু উদ্ধার

    চট্টগ্রামে নিখোঁজ দুই কন্যা শিশু উদ্ধার

    চট্টগ্রাম নগরে নিখোঁজ দুই কন্যাশিশুকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। তবে দুই জনই অপহৃত হয়নি বলে পুলিশের প্রাথমিক তথ্যে জানা গেছে।

    চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) জানিয়েছে, খুলশীর সেগুন বাগান এলাকার বেলাল হোসেনের কন্যা জান্নাত আক্তার গত ২৭ মার্চ তার ভাই শাহাদাত হোসেনের সাথে ঘর থেকে বের হয়ে আর ফেরেনি।

    অন্যদিকে, হালিশহর পূর্ব রামপুরার মো. আলমগীরের কন্যা জান্নাতুল ফেরদৌস মাইশাকে ২৮ মার্চ তার মা পারভীন আক্তার বকা দিলে সে অভিমান করে বাসা থেকে বের হয়ে যায়। উভয় ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয়।

    দু’টি ঘটনাকে মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে গুরুত্বের সাথে নিয়ে উদ্ধার অভিযান জোরদার করা হয়।

    খুলশী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সন্তোষ কুমার চাকমার নেতৃত্বে ২ এপ্রিল গভীর রাতে খুলশী মাস্টার লেইন অগ্রদূত ক্লাবের পাশবর্তী এলাকার বাসিন্দা রেল কর্মচারী রেহানা আক্তারের বাসা থেকে জান্নাত আক্তারকে (৯) উদ্ধার করা হয়।

    এ সময় পুলিশ জানতে পারে, জান্নাতের মা মারা গেছেন। এতিম এ শিশুকে তার বাবা ও পরিবারের অন্যদের না জানিয়ে খালাতো বোন সাজু আক্তার লালন-পালনের জন্য রেল কর্মচারী রেহানা আক্তারের বাসায় দিয়ে এসেছিলেন।

    পুলিশি তথ্যে জানা যায়, নিখোঁজ অপর শিশু জান্নাতুল ফেরদৌস মাইশা (৯) পড়ালেখা না করায় মা পারভীন আক্তার গত ২৮ মার্চ সন্ধ্যায় বকা দেন। এরপর মাইশা অভিমান করে হালিশহরের পূর্ব রামপুরা এলাকার বাসা থেকে বের হয়ে যায়। পরদিন মা হালিশহর থানায় জিডি করেন। শিশু মাইশাকে উদ্ধারের জন্য সিএমপির হালিশহর থানা, নগর গোয়েন্দা শাখা, কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট ও পিবিআই’র একাধিক টিম উদ্ধার অভিযানে নামে।

    আভিযানিক দল ওই শিশুর স্বজন ও স্থানীয়দের জিজ্ঞাসাবাদ, ঘটনাস্থলের আশেপাশে তল্লাশি, নগরের বিভিন্ন থানায় মাইকিং এবং বাস, রেলস্টেশন, শপিংমলসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে পোস্টারিং করে। নগরীর মনসুরাবাদ, দেওয়ানহাট, টাইগারপাস, আমবাগান, পলোগ্রাউন্ডসহ আশেপাশের মোড়ের সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করা হয়। সিসিটিভি ফুটেজের সূত্র ধরে গতকাল ২ এপ্রিল হালিশহর বড়পুকুর পাড়ের শাহাব মিয়ার ভাড়া ঘরের মোহাম্মদ টিপুর বাসা থেকে মাইশাকে উদ্ধার করা হয়। টিপু (৩১) আনোয়ারা থানার খাসখামা ফুলগাজী বাড়ির মৃত মো. কামালের পুত্র।

    জিজ্ঞাসাবাদে টিপু জানান, গত ২৮ মার্চ রাতে তিনি পুরাতন রেল স্টেশনে মেয়েটিকে বসে থাকতে দেখেন। তিনিও কাছাকাছি বসেছিলেন। রাত নয়টার দিকে তিনি চলে আসার সময় তার পিছু নেয় শিশু মাইশা। এ সময় পরিচয় জিজ্ঞেস করেও কিছুই জানতে পারেননি টিপু। আশপাশে কোনো পরিচিত বা আত্মীয়-স্বজন না পেয়ে রেলস্টেশন অনিরাপদ মনে করে মাইশাকে বাসায় নিয়ে আসেন তিনি। পরবর্তীতে ওই শিশুর পরিবারের খোঁজ করেও ব্যর্থ হন।

  • বোয়ালখালীতে নিখোঁজ কবিয়াল

    বোয়ালখালীতে নিখোঁজ কবিয়াল

    বোয়ালখালী প্রতিনিধি : চট্টগ্রামের বোয়ালখালীতে কবিয়াল সরকার কমল দাশ (৬৬) দুইদিন ধরে নিখোঁজ রয়েছেন। তাঁর সন্ধানে বোয়ালখালী থানায় ডায়েরী করেছেন ছেলে অন্তর দাশ।

    গত ১৬ অক্টোবর সকাল ৯টার দিকে সাদা শার্ট ও লুঙ্গি পড়ে ঘর থেকে বের হয়েছিলেন সরকার কমল দাশ। তিনি বাড়ি না ফেরায় উদ্বেগ উৎকণ্ঠায় রয়েছেন তাঁর পরিবার।

    কমল দাশের ছেলে অন্তর দাশ জানান, ঘর থেকে বের হওয়ার পর তিনি বাড়ি না ফেরায় সম্ভাব্য সকল আত্মীয় স্বজনের বাড়িতে খোঁজ খবর নিয়েছি। তিনি হাঁটার জন্য বের হয়েছিলেন। তাঁর ব্যবহৃত মোবাইলটিও বন্ধ রয়েছে। এ ব্যাপারে ১৭ অক্টোবর বোয়ালখালী থানায় সাধারণ ডায়েরী করা হয়েছে।

    শিল্পী সরকার কমল দাশ উপজেলা সারোয়াতলী ইউনিয়নের ইমামুল্লার চর গ্রামের বাসিন্দা। সরকার কমল দাশ কবিগান ও অভিনয় করতেন। এছাড়া নাটক ও গান লিখতেন তিনি।

    বোয়ালখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুর রাজ্জাক বলেন, শিল্পী মানুষ সরকার কমল দাশ গত দুইদিন ধরে বাড়ি যাননি। তাঁর সন্ধানে কাজ করছে পুলিশ।

  • সীতাকুণ্ডে ৩১ আগষ্ট থেকে নিখোঁজ মাদ্রাসা শিক্ষার্থী আবু রিহান

    সীতাকুণ্ডে ৩১ আগষ্ট থেকে নিখোঁজ মাদ্রাসা শিক্ষার্থী আবু রিহান

    সীতাকুণ্ড প্রতিনিধিঃ সীতাকুণ্ড উপজেলার সোনাইছড়ি ইউনিয়নের হযরত পহ্নিশাহ মাদ্রাসার শিক্ষার্থী হাফেজ আবু রিহান (১৫) নামে এক শিশু ১১ দিন ধরে নিখোঁজ রয়েছে।সন্তানের খোঁজ না পেয়ে দিন দিন পাগলের মতো হয়ে যাচ্ছেন বাবা-মা। নিখোঁজ রিহান উপজেলার বার আউলিয়াস্থ খোজার পাড়ার মোঃ সিদ্দিকের পুত্র।

    এঘটনায় ৫ সেপ্টেম্বর সীতাকুণ্ড মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন তার মা আনোয়ারা বেগম। রিহান গত ৩১ আগষ্ট সকালে মাদ্রাসা থেকে বের হয়ে আর ফেরেনি।

    নিখোঁজ রিহানের মা বলেন, ৩১ আগষ্ট সকালে মাদ্রাসা থেকে বের হয়ে আর ফেরেনি। পরে আত্মীয়-স্বজনসহ বিভিন্ন স্থানে অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তাকে কোথাও পাওয়া যায়নি।

  • চন্দনাইশে নিখোঁজ এনজিও কর্মকর্তা শাহাদাতের ৮ দিনে হদিস মিলেনি

    চন্দনাইশে নিখোঁজ এনজিও কর্মকর্তা শাহাদাতের ৮ দিনে হদিস মিলেনি

    চট্টগ্রামের চন্দনাইশে নিখোঁজ এনজিও কর্মকর্তা শাহাদাতের সন্ধানের দাবীতে সংবাদ সম্মেলন করেছে তার পরিবার।

    মঙ্গলবার (৩১ মে) সকালে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

    সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে নিখোঁজ এনজিও কর্মকর্তা শাহাদাতের ভগ্নিপতি আবদুল্লাহ আল নোমান সুমন বলেন, গত ২৪ মে রাতে রহস্যজনক ভাবে চট্টগ্রামের চন্দনাইশের রওশন হাট থেকে নিখোঁজ হন বেসরকারী ক্ষুদ্র ঋন প্রদানকারী সংস্থা প্রত্যাশীর ফিল্ড অফিসার শাহাদাত।

    তিনি বলেন নিখোঁজের দুদিন পর শাহাদাতের ফেসবুক আইডি থেকে একটি পোষ্ট দিয়ে বলা হয় ম্যানেজার আমাকে বাঁচতে দিলনা। ম্যানেজারের কাছে শাহাদাত দুই লাখ টাকা পাওনা ছিল। পাওনা টাকা ফেরত চাওয়ায় জীবন দিতে হল তাঁকে। এ নিয়ে ২৫ মে চন্দনাইশ থানায় জিডি করা হলেও এখনো হদিস মিলেনি নিখোঁজ শাহাদাতের। জিডি করার পর পুলিশ দু একদিন তৎপরতা দেখালেও এর পর রহস্যজনক কারনে নিরব হয়ে যায়। বর্তমানে শাহাদাত বেঁচে আছে নাকি মৃত তাও নিশ্চিত নয় তার পরিবার। নিখোঁজ শাহাদাত ফটিকছড়ি ভুজপুর থানাধীন দাঁতমারা ইউপির বালুখালী গ্রামের বদিউল আলমের বড় ছেলে।

    শাহাদাত নিখোঁজের পর ম্যানেজারের অসংলগ্ন কথা বার্তায় মনে হয় এর পিছনে তার হাত রয়েছে। নিখোঁজ শাহাদাতের ভাই রিয়াদ উদ্দিন সাইমুন বলেন, নিখোঁজ হওয়ার পর শাহাদাতের ব্যক্তিগত মোটর সাইকেলটিও প্রত্যাশী অফিসে ছিল এবং চলতি মাসের বেতনও পাওনা রয়েছে।

    সুমন বলেন নিখোঁজ হওয়ার কথা মোবাইল ফোনে ম্যানেজার তাদেরকে ২৪ মে রাতে জানান। পরদিন ২৫ মে তারা চন্দনাইশ প্রত্যাশী অফিসে গেলে তখন ম্যানেজার বলেছিলেন শাহাদাতের কাছে তারা কোন টাকা পয়সা পাওনা নেই। মাঠ পর্যায়ে কোন সদস্যের সাথে কোন ধরনের ঝামেলাও ছিলনা শাহাদাতের। থানায় দায়ের করা জিডিতেও কোন ধরনের আর্থিক লেনদেনের বিষয়ে উল্লেখ করেনি প্রত্যাশী কর্তৃপক্ষ। কিন্তু দুদিন পর শাহাদাতের ফেসবুক আইডি থেকে একটি পোষ্ট দেয়ার পর ম্যানেজারের কথার ধরন পাল্টে যায়। ম্যানেজার বলেন শাহাদাতের কাছে প্রত্যাশী কর্তৃপক্ষ দুই লাখ টাকা পাওয়ার কল্পকাহিনী সাজাচ্ছে। এতে করে আমাদের ধারনা ম্যানেজারের কাছে পাওনা টাকা ফেরত চাওয়ায় ম্যানেজার আতাঁত করে শাহাদাতকে গুম করিয়েছে। গত তিন বছর ধরে প্রত্যাশী এনজিওতে চাকুরী করে আসছিল শাহাদাত।

    এদিকে নিখোঁজের পর ৮ দিন অতিবাহিত হলেও শাহাদাতের কোন হদিস না পাওয়ায় সন্তানের শোকে বাকরুদ্ধ শাহাদাতের মা বাবা। তাদের দাবী ফেসবুক স্ট্যাটাস পর্যালোচনা করলেই বেরিয়ে আসবে তার নিখোঁজের মুল রহস্য।

    এসময় শাহাদাতের পিতা বদিউল আলম তাঁর ছেলেকে ফেরত পেতে প্রশাসনের সহায়তা কামনা করেন। এসময় শাহাদাতের ভাই রিয়াদ উদ্দিন সাইমুন, মা ফাতেমা আক্তার, নিখোঁজ শাহাদাতের স্ত্রী তাহমিনা আক্তারসহ পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

  • খালে পড়ে তলিয়ে যাওয়া শিশুর মরদেহ উদ্ধার

    খালে পড়ে তলিয়ে যাওয়া শিশুর মরদেহ উদ্ধার

    চট্টগ্রামে নিখোঁজের তিন দিন পর অবশেষে খালে পড়ে তলিয়ে যাওয়া শিশু কামাল উদ্দিনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা ৫৫ মিনিটে নগরীর ৮নম্বর ষোলোকবহরের মির্জা খাল থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয় বলে নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের উপপরিচালক আনিসুর রহমান।

    জানা যায়, গত সোমবার বিকেলে বোতল কুড়াতে গিয়ে চশমা খালে নিখোঁজ হয় শিশু কামাল উদ্দিন। খবর পেয়ে ওই দিন বিকেলে তার বাবা তাকে খোঁজাখুঁজি করেন। সন্ধ্যা পর্যন্ত তাকে খুঁজে না পেয়ে পুলিশকে অবহিত করা হয়। পরদিন মঙ্গলবার বেলা ৩টার দিকে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেওয়া হলে শিশুটিকে উদ্ধারে অভিযান শুরু হয়। গত দুই দিন তার সন্ধান না পেয়ে আজ সকালে পুনরায় অভিযান পরিচালনা করে ফায়ার সার্ভিস।

    কামাল উদ্দিনের সমবয়সী কয়েকজন জানান, কামাল রাকিব নামে আরেক শিশুর সঙ্গে ওই দিন দুপুরে ষোলোশহর এলাকায় খালে বোতল কুড়াতে নামে। এরপর সেখান থেকে বোতল কুড়াতে কুড়াতে ষোলোশহর রেলওয়ে স্টেশন এলাকার দিকে যায়। ষোলোশহর অ্যাডমিন রিসোর্টের সামনে গেলে দুজন খালে জমে থাকা ময়লার স্তূপের নিচে তলিয়ে যায়। রাকিব খালের প্রতিরোধ দেওয়ালের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে উঠে আসতে পারলেও কামাল উঠতে পারেনি।

    এ বিষয়ে আনিসুর রহমান বলেন, তৃতীয় দিনের অভিযান শুরুর পর আজ বেলা ১১টা ৫৫ মিনিটে ওই শিশুর মরদেহের সন্ধান পাওয়া যায়। মরদেহ স্থানীয় থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহটি পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

    উল্লেখ্য, এর আগে চলতি বছরের ২৫ আগস্ট সকালে মুরাদপুর এলাকায় খালে পড়ে তলিয়ে যান সালেহ আহমদ। এখন পর্যন্ত তাঁর খোঁজ পাওয়া যায়নি।

    এন-কে

  • তিনদিনেও খোঁজ মেলেনি নালায় নিখোঁজ সালেহ আহমেদের

    তিনদিনেও খোঁজ মেলেনি নালায় নিখোঁজ সালেহ আহমেদের

    চট্টগ্রামের মুরাদপুর এলাকায় পা পিছলে নালায় পড়ে নিখোঁজ ছালেহ আহমেদের সন্ধান মেলেনি। নিখোঁজ হওয়ার তিন দিন পরও তার সন্ধান পাওয়া যায়নি।

    এ বিষয়ে শনিবার (২৮ আগস্ট) সকাল ১১টার দিকে আগ্রাবাদ ফায়ার স্টেশনের ইন্সপেক্টর মোহাম্মদ ফখরুদ্দিন বলেন, চতুর্থ দিনের মতো উদ্ধার অভিযান শুরু হয়েছে। কিন্তু নিখোঁজ ছালেহ আহমদের কোনো সন্ধান মেলেনি।

    তিনি আরও বলেন, উদ্ধার অভিযানের ধারাবাহিকতায় শুক্রবার সকাল সাতটা থেকে ছালেহ আহমদের সন্ধানে অভিযান শুরু করেছি। ওই দিন সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত অভিযান চালিয়েছিলাম। রাতে অভিযান বন্ধ ছিলো। আজ আমরা শমসেরপাড়া রেললাইন এলাকার নালায় তল্লাশি চালাচ্ছি। কর্ণফুলী নদী পর্যন্ত তল্লাশি চালানো হবে।

    মোহাম্মদ ফখরুদ্দিন বলেন, পানিতে কারও মৃত্যু হলে সাধারণত মরদেহ ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই ভেসে উঠে। তিনদিন পরও যেহেতু ছালেহ আহমদের খোঁজ পাচ্ছি না, তাই মনে হচ্ছে মরদেহটি ময়লায় আটকে থাকতে পারে। কারণ নালার অনেক জায়গায় ময়লা আটকে আছে। এছাড়া ঘটনার দিন নালায় অনেক স্রোত ছিল। সে কারণে মরদেহ কর্ণফুলী নদীতে গিয়েও পড়তে পারে। এরপরও ফায়ার সার্ভিস সম্ভাব্য সবস্থানে অভিযান চালাচ্ছে।

    উল্লেখ্য, বুধবার (২৫ আগস্ট) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে পাঁচলাইশ থানার মুরাদপুর এলাকায় আয়োজন রেস্টুরেন্টের সামনে পা পিছলে নালায় পড়ে যান তিনি। দুর্ঘটনাস্থল ওই নালায় কোনো স্ল্যাব ছিল না।

    বুধবার এ ঘটনার একটি ভিডিও চিত্র পাওয়া গেছে। তাতে দেখা গেছে, ছালেহ আহমেদ নামের ওই ব্যক্তি একটি বাস থেকে নেমে নালার পাড় ধরে হেঁটে আসছিলেন। হঠাৎ কোনো কারণে তিনি ভারসাম্য হারিয়ে পা পিছলে নালায় পড়ে যান। এ সময় এক লোক তাকে টেনে ধরতে হাত বাড়িয়েছিলেন কিন্তু ছালেহ আর উঠতে পারেননি।

    জানা গেছে, সালেহ আহমদ নগরীর চকবাজারের কাঁচামালের ব্যবসা করতেন। তার বাড়ি চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায়।

  • শঙ্খ নদীতে নিখোঁজ সেনা সদস্যের লাশ উদ্ধার

    শঙ্খ নদীতে নিখোঁজ সেনা সদস্যের লাশ উদ্ধার

    মোঃজাবেদুল ইসলাম, আনোয়ারা প্রতিনিধি : চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার শঙ্খ নদীতে গোসল করতে নেমে নদীর স্রোতে নিখোঁজ হওয়া সেনা সদস্য মোহাম্মদ আসিফ হোসেন নিশান (২০) এর লাশ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস ও নৌবাহিনীর ডুবুরি দলের সদস্যরা। নিখোঁজের ১৯ ঘন্টার পর মঙ্গলবার বেলা ১১ টা ৫০ মিনিটের দিকে বারখাইন ইউনিয়নের তৈলারদ্বীপ জেলেপাড়া এলাকার শঙ্খ নদী থেকে আসিফের মরহেদ উদ্ধার করা হয়।

    নিহত আসিফ হোসেন বিএমএ ৮২ তম দীর্ঘমেয়াদি কোর্সে অফিসার ক্যাডেট হিসেবে প্রশিক্ষণে যোগ দিয়েছিলেন। অফিসার ক্যাডেট নং ১১০৯৬২।
    সে মিরাসরাই উপজেলার ইছাখালী এলাকার আনোয়ার হোসেনের ছেলে। আনোয়ার হোসেন চট্টগ্রাম হালিশহর ক্যান্টনমেন্টের ইউডিসি রেকর্ড শাখায় কর্মরত রয়েছে।

    জানা গেছে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর শীতকালীন মহড়ার অংশ হিসেবে শঙ্খ নদীর পাড়ে ১ সাপ্তাহের কষ্টিপাথর প্রশিক্ষণ নিতে সেনাবাহিনীর একটি দল শনিবারে তৈলারদ্বীপ বারখাইন এরশাদ আলী বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে আসে। সোমবার বিকেল ৫ টার দিকে ঐ প্রশিক্ষাণার্থী দলের দুইজন সদস্য তৈলারদ্বীপ জেলেপাড়া এলাকার শঙ্খ নদীতে গোসল করতে নামলে মোহাম্মদ আসিফ হোসেন নিশান নামের এক সেনা সদস্য নদীর স্রোতে নিখোঁজ হন। নিখোঁজের পর থেকে স্থানীয় লোকজন, ফায়ার সার্ভিস, কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনীর একটি ডুবুরির দল ১৯ ঘন্টা উদ্বার কার্যক্রম পরিচালনা করে বেলা ১১ টা ৫০ মিনিটের দিকে ঘটনাস্থল থেকে আসিফের লাশ উদ্ধার করে।

    সেনাবাহিনী সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমি (বিএমএ) মাঠে আসরের নামাজের পর আসিফের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। পরে তার নিজ বাড়ি ইছাখালি এলাকায় দ্বিতীয় জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তার লাশ দাফন করা হবে।

  • আনোয়ারায় শঙ্খ নদীতে গোসল করতে নেমে সেনা সদস্য নিখোঁজ

    আনোয়ারায় শঙ্খ নদীতে গোসল করতে নেমে সেনা সদস্য নিখোঁজ

    মোঃ জাবেদুল ইসলাম, আনোয়ারা প্রতিনিধি : চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার শঙ্খ নদীতে গোসল করতে নেমে মোহাম্মদ আসিফুল(২০) নামে এক সেনা সদস্য নিখোঁজ হয়েছে।

    সোমবার (২২ ফেব্রুয়ারী) বিকেল ৫ টার দিকে উপজেলার ৬নং বারখাইন ইউনিয়নের তৈলারদ্বীপ জেলেপাড়া এলাকায় এ দূর্ঘটনা ঘটে।নিখোঁজ সেনাসদস্য আসিফুলের বাড়ি চট্টগ্রামের হালিশহর এলাকায়। সে বিএমএ ক্যাডেট হিসেবে এবারের প্রশিক্ষণে যোগ দিয়েছিলেন বলে জানা গেছে।

    স্থানীয় সূত্রে জানা যায়,বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর শীতকালীন মহড়ার অংশ হিসেবে আনোয়ারার শঙ্খ নদীর পাড়ে প্রশিক্ষণ নিতে আসে সেনাবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণার্থী দল। আজ বিকেল ৫টার দিকে ঐ প্রশিক্ষাণার্থী দলের কয়েকজন সদস্য তৈলারদ্বীপ জেলেপাড়া এলাকার শঙ্খ নদীতে গোসল করতে নামলে মোহাম্মদ আসিফুল(২০) নামের এক সেনা সদস্য নিখোঁজ হন।নিখোঁজের পর থেকে স্থানীয় জেলে ও ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরীরা উদ্বার কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত উদ্ধার কাজ চলছে।

    বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে স্থানীয় ইউপি সদস্য আজিজুল হক আজিজ বলেন, বিকেল পাঁচটার দিকে তৈলারদ্বীপে সেনাবাহিনীর শীতকালীন মহড়া চলাকালীন সময়ে জেলে পাড়ায় নদীর পাড়ে দুইজন সেনা সদস্য আসেন। একজন প্রশিক্ষণের পোশাকসহ গোসল করতে নামেন। সে সাঁতার কেটে একটু দূরে চলে যায়। পরে সেখান থেকে সাঁতরে অর্ধেক এসে পানির স্রোতে আর আসতে পারেননি। পরে তিনি যখন তলিয়ে যেতে থাকে তখন চিৎকার করতে থাকে।ঐ সময় উপরে থাকা সেনাসদস্যও পানিতে ঝাঁপ দিয়েও ডুবন্ত সেনাসদস্যকে টেনে তুলতে পারেননি।

    বিষয়টি নিশ্চিত করে আনোয়ারা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার শওকত বলেন, এখনো নিখোঁজ সেনা সদস্যকে উদ্ধার করা হয়নি। সেনা সদস্য উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন বলেও জানান তিনি।

  • লোহাগাড়ায় নিখোঁজের এক মাস পর জাতীয় পার্টি নেতার মরদেহ উদ্ধার

    লোহাগাড়ায় নিখোঁজের এক মাস পর জাতীয় পার্টি নেতার মরদেহ উদ্ধার

    লোহাগাড়া প্রতিনিধি: এক মাস আগে নিখোঁজ হওয়া চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার জাতীয় পার্টির নেতা আনোয়ার হোসেনের (৪০) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

    শুক্রবার (২৯ জানুয়ারি) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে লোহাগাড়া উপজেলার দরবেশহাট এলাকায় একটি খামারের পাশে ‘গলিত মরদেহ’ পাওয়া যায়।

    আনোয়ার হোসেন জাতীয় পার্টির লোহাগাড়া উপজেলা আহ্বায়ক কমিটির সদস্য। তিনি লোহাগাড়া উপজেলার দরবেশহাট এলাকার আহমদ হোসেনের ছেলে।

    গত ২৯ ডিসেম্বর লোহাগাড়া উপজেলার পদুয়া বাজার এলাকা থেকে তিনি নিখোঁজ হয়েছিলেন।
    লোহাগাড়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) রাশেদুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, লোহাগাড়ার দরবেশহাট এলাকার একটি খামারের পাশে নিখোঁজ আনোয়ার হোসেনের গলিত মরদেহ পাওয়া গেছে।

    পুলিশ মরদেহ উদ্ধার কাজ চালাচ্ছে।
    নিখোঁজের পর ৩১ ডিসেম্বর আনোয়ার হোসেনের পরিবার লোহাগাড়া থানায় একটি নিখোঁজ ডায়রি করেন।

    ২ জানুয়ারি একটি অপরিচিত নাম্বার থেকে ফোন করে আনোয়ার হোসেনের মুক্তিপণ হিসেবে ১০ লাখ টাকা দাবি করে বলে পুলিশকে জানায় তার পরিবার।

  • সন্ধান মিলেছে সেই নিখোঁজ চবি ছাত্রের

    সন্ধান মিলেছে সেই নিখোঁজ চবি ছাত্রের

    চবি প্রতিনিধিঃ সন্ধান মিলেছে দুই দিন ধরে নিখোঁজ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ফাইন্যান্স বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র এসএম আবরার লাবিবের। যে স্থান থেকে সে নিখোঁজ হয়েছিল সেখানেই পাওয়া গেছে তাকে।

    বৃহস্পতিবার (৭ জানুয়ারি) রাত সাড়ে নয়টার দিকে আগ্রাবাদ মা ও শিশু হাসপাতালে তার সন্ধান মেলে। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে সে। তবে কে বা কারা তাকে সেখানে রেখে গিয়েছিল তা জানা যায় নি।

    বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন লাবিবের চাচাতো ভাই এসএম ফাতরাশ। তিনি বলেন, কিছুক্ষণ আগে লাবিবকে হাসপাতালে পাওয়া গেছে। সে বলেছে, প্রথমে সিলেট গেছে সেখান থেকে ঢাকা গেছে৷ তারপর আবার এখানে। কার সাথে গেছে বা কিভাবে গেছে কিছু বলতে পারছে না। নিখোঁজ হওয়ার সময় লাবিব যে জামা কাপড় ছিল এখন তার কিছুই নেই।

    এর আগে গত মঙ্গলবার (৫ জানুয়ারি) বিকেলে নগরীর আগ্রাবাদ মা ও শিশু হাসপাতাল থেকে বের হওয়ার পর নিখোঁজ হন আবরার। ওই হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন তার বাবা। সেখানেই বাবার দেখাশোনা করতেন তিনি। নিখোঁজের পরদিন ডবলমুরিং থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করে আবরারের পরিবার।

    ২৪ ঘণ্টা/মেহেদী

  • হাসপাতাল থেকে বের হয়ে নিখোঁজ চবি শিক্ষার্থী

    হাসপাতাল থেকে বের হয়ে নিখোঁজ চবি শিক্ষার্থী

    চবি প্রতিনিধি : চট্টগ্রাম নগরীর আগ্রাবাদ মা ও শিশু হাসপাতাল থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হয়েছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি)শিক্ষার্থী আবরার লাবিব।

    মঙ্গলবার (৫ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় হাসপাতাল থেকে বের হয়ে যাওয়ার পর থেকে তার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না বলে জানা যায়।

    নিখোঁজ আবরার লাবিব বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র। তার গ্রামের বাড়ি কক্সবাজার জেলায়। সে ক্যাম্পাসস্থ কটেজে থাকত। করোনার বন্ধের পর পরিবারের সাথে গ্রামের বাড়ি কক্সবাজার থাকে সে।

    নিকটাত্মীয়দের থেকে জানা যায়, লাবিবের বাবা করোনা আক্রান্ত হয়ে ওই হাসপাতালে ভর্তি ছিল। হাসপাতালে বাবাকে দেখাশোনা করে আসছিল লাবিব। তার পরিবারও হাসপাতালে অবস্থান করছিল। ঘটনার দিন সন্ধ্যায় তার বাবার অবস্থার কিছুটা উন্নতি হলে হাসপাতাল থেকে হাটতে বের হয় লাবিব।

    পরে রাত ১১ টার পরেও হাসপাতালে না ফিরলে সবাই চিন্তিত হয়ে পড়ে। বের হওয়ার সময় মোবাইল সাথে নেয়নি সে। গ্রামের বাড়ি, আত্মীয়দের বাড়ি ও বন্ধুদের কাছে খোঁজ নিয়েও সন্ধান মেলেনি।

    অনেক খোঁজাখুঁজির পর এখনও তার সন্ধান না মেলাতে আজ (বুধবার) ডবলমুরিং থানায় একটা জিডি করা হয়েছে। এ ব্যাপারে ডবলমুরিং থানার তদন্ত কর্মকর্তা এমএম মানিক বলেন, নিখোঁজ চবি ছাত্র আবরার লাবিবের পরিবার বুধবার (৬ জানুয়ারি) সকালে থানায় জিডি করেছে। আমরা বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ নিচ্ছি। দ্রুত লাবিবকে খুঁজে বের করা হবে।