Tag: নিপাহ ভাইরাস

  • ২৮ জেলায় ছড়িয়েছে নিপাহ ভাইরাসের সংক্রমণ

    ২৮ জেলায় ছড়িয়েছে নিপাহ ভাইরাসের সংক্রমণ

    দেশের ২৮ জেলায় নিপাহ ভাইরাসের সংক্রমণ পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

    নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্তদের চিকিৎসা দিতে মহাখালীর ডিএনসিসি কোভিড-১৯ ডেডিকেটেড হাসপাতালে মোট ২০টি আসন প্রস্তুত করতে অনুরোধ জানিয়েছে অধিদপ্তর।

    শুক্রবার ৩ ফেব্রুয়ারি এক সংবাদ বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

    এতে বলা হয়, বর্তমানে দেশের ২৮ জেলায় নিপাহ ভাইরাসের সংক্রমণ দেখা দেওয়ায়, মহাখালীর ডিএনসিসি কোভিড ১৯ ডেডিকেটেড হাসপাতালে ১০ বেডের আইসোলেশন ওয়ার্ড এবং ১০ বেডের আইসিইউ প্রস্তুত রাখার জন্য অনুরোধ করা হল।

    সম্প্রতি সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে নিপাহ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানিয়েছিলেন, চলতি মওসুমে ৮ জন নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। তাদের মধ্যে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এই ভাইরাসে মৃত্যুর হার শতকরা ৭০ শতাংশ।

    আইইডিসিআরের তথ্য মতে, দেশে ২০০১ সালে মেহেরপুরে প্রথম নিপাহ ভাইরাস শনাক্ত হয়। তবে এর সবচেয়ে বড় প্রাদুর্ভাব হয় ২০০৪ সালে ফরিদপুর জেলায়। সেখানে ৩৫ জন আক্রান্ত হয়ে মারা যায় ২৭ জন।

  • নিপাহ ভাইরাসে দেশে ৫ জনের মৃত্যু: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    নিপাহ ভাইরাসে দেশে ৫ জনের মৃত্যু: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    চলতি বছরে দেশে নিপাহ ভাইরাসে আট রোগীর মধ্যে পাঁচ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

    রোববার দুপুরে সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে নিপাহ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব নিয়ে ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা জানান।

    স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আমাদের কাছে রোগী এসেছে ৮ জন। এর মধ্যে ৫ জন মারা গেছে। এই ভাইরাসে ৭০ শতাংশ মৃত্যু হয়। কাচা রস, পাখিদের খাওয়া ফল খেলে এই রোগ হয়। বাদুড় এই ভাইরাস বহন করে। বাদুড়ের পান করা খেজুরের রস যদি কোনো ব্যক্তি পান করে তাহলে তিনি এ ভাইরাসে আক্রান্ত হবেন। অসুস্থ মানুষের সংস্পর্শে এলে দ্রুত এ ভাইরাস ছড়ায়। তখন মাল্টিপল সংক্রমণ হয়।

    তিনি বলেন, এই ভাইরাস থেকে রক্ষায় মানুষকে সচেতন করতে পদক্ষেপ নিয়েছি। আমরা টিভিসি তৈরি করেছি। সংক্রমণ ব্যাধি হাসপাতালে আলাদা ইউনিট করে চিকিৎসা দিচ্ছি। নিপা ভাইরাসের ভ্যাকসিন নেই। আমাদের সচেতন থাকতে হবে। কাচা রস পান করা যাবে না। পাখিদের খাওয়া ফল খাওয়া যাবে না।